নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ

নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ নারীর উপর নির্যাতন আর কত?
জরুরী প্রয়োজনে (পুলিশ) ৯৯৯
ফায়ার সার্ভিসের নতুন হটলাইন ১০২
আইনি পরামর্শ পেতে মেসেজ দিন
(1)

এটি একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। আমরা আমরা নির্যাতিত নারী ও শিশুদের আইনি পরামর্শ দিয়ে পাশে দাঁড়াই। যারা পরিবারের কাছ থেকে নির্যাতিত হন। আর যারা ভুক্তভোগী আছেন, আমাদের সাথে নির্দ্বিধায় যোগাযোগ করতে পারেন। আমরা আপনাকে যথাযত সাহায্য করার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।

20/09/2025

আমার সবচেয়ে নতুন সেরা ফ্যানদের অনেক ধন্যবাদ! AR Afrin Sultana, সুখ তাঁরা, চাঁদ তারা

24/08/2025

জীবন যে কত অদ্ভুত কত কি হয়ে যায় কিন্তু কিছু বলার থাকে না

07/08/2025

জীবনে কাউকে আঘাত করার আগে ভেবে নিবেন নিজে আঘাত পেলে কেমন লাগেএটা মনে রাখা উচিত জীবনে কাউকে আঘাত দিয়ে বেশি ভালো থাকা যায় না

07/08/2025

যে মানুষটা সত্যিকারে ভালোবাসে সে তার ভালোবাসার জন্য সবকিছু ছেড়ে দিতে পারেন

06/08/2025

সঠিক পুরুষ কখনো নারীর কলঙ্ক দেখে না আর যত্নবান নারী কখনো পুরুষের অতীত খুঁজে না

06/08/2025

আল্লাহ ছাড়া মেয়েদের কোন আপন কেউ হয় না আপন আর কবর ছাড়া মেয়েদের কোন বাড়ি হয় না

06/08/2025

মেয়েদের ভাগ্য ভালো না হলে সারা জীবন সুখ খুঁজতে খুঁজতে চলে যায়

05/08/2025
11/07/2025

আমার নিজের বলতে কিছুই নেই আমি ছাড়া

11/07/2025

মানুষ তার নিজের কর্মের কারণে পিছিয়ে থাকে তারপর দোষী করে ভাগ্যকে

11/07/2025

মানুষ তার ব্যবহারের এর কারণে কাছে আসে আবার তার ব্যবহারের কারণেই দূরে যায় এটাই প্রকৃতির নিয়ম বোধহয়

11/07/2025

প্রতিটা নারী কোন না কোন জায়গা থেকে অসহায়

Address

145 Bailey Road, Malibag
Dhaka
1000

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to নারী ও শিশু নির্যাতন প্রতিরোধ:

Share

আমরাই পারি নারী ও শিশুর প্রতি শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন বন্ধ করতে!

আমাদের সমাজে তরুণী থেকে শুরু করে বয়স্ক নারীরাও ধর্ষণের ঝুঁকির মধ্যে রয়েছেন। অভিযুক্ত ধর্ষকদের বেশিরভাগ সময়েই কোনো শাস্তি হচ্ছে না। যার ফলে এ ঘটনাগুলো ক্রমেই বেড়ে চলেছে। উৎসাহিত হচ্ছে অন্যরাও ধর্ষণ করতে।

ধর্ষণ কি কোনো দুর্ঘটনা? বটে। যার জীবনে তা ঘটে, তার জন্য তো দুর্ঘটনাই। কিন্তু এটি কি কোনো বিচ্ছিন্ন কাণ্ড? না। বাংলাদেশে বলাৎকার একটি অনস্বীকার্য ও অলঙ্ঘনীয় বাস্তবতা। একটি সমাজে যখন দিনে-রাতে প্রতিদিন, প্রতিমাসে, প্রতি বছরে, বছরের পর বছর ধরে শিশু, কিশোরী, তরুণী, প্রৌঢ় এবং এমনকি বৃদ্ধা পর্যন্ত ধর্ষিত হয় তখন তা ‘স্বাভাবিক প্রবণতা’। মানে, ঘটনা ‘অস্বাভাবিক’ ‘অমানবিক’ ও ‘অন্যায়’ হলেও এই ‘অস্বাভাবিকতা’ই‘স্বাভাবিক চরিত্র’ বলে বিবেচিত হতে বাধ্য।

এদেশে রাস্তায় পাগলিনী ধর্ষিত হয়। চাকুরীর সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে অফিসে চাকুরীপ্রার্থী ধর্ষিত হয়। রেলওয়ে থানার ভেতর নারীকে আটকে রেখে দল বেঁধে ধর্ষণ করা হয়। বিদ্যালয়ে যাবার পথে মুখ আটকে পাটক্ষেতের ভেতর টেনে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। রাতের বেলায় প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে গেলে টেনে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। রাতের অন্ধকারে ঘরের বেড়া কেটে ধর্ষণ করা হয়। স্বামীকে বেঁধে রেখে স্ত্রীকে ধর্ষণ করা হয়। ফিরিস্তির শেষ নেই।

রাস্তা-ঘাট, হাট-মাঠ, বাস-ট্রেন, স্কুল-কলেজ, কর্মস্থল কিংবা আপন গৃহস্থল কোথায় নারী নিরাপদ? শিক্ষক, ডাক্তার, কর্মচারী, পুলিশ, আত্মীয়-স্বজন, চাচা-মামা-খালু, দুলাভাই কার কাছে নারী নিরাপদ? যখন নিজের কাছে নিজেই এই প্রশ্নগুলো করি, তখন লজ্জায় গুটিসুটি হয়ে যাই। প্রতিটি ধর্ষণ ঘটনায় পুরুষ হিসেবে আমিও লজ্জিত হই। শুধু আমি কেন? বিবেকবান প্রতিটি পুরুষই এসব ঘটনায় লজ্জায় কুকড়ে যাবেন।