ইনসানিয়াত

ইনসানিয়াত "আলহামদুলিল্লাহ" এমন একটি শক্তিশালী শব্দ যা উচ্চারনে আপনার মনে প্রশান্তি আসবে৷ হতাশা দুর হবে ইনশা-আল্লাহ।।

আপনার আত্মীয় বা প্রতিবেশী কোনো সমস্যায় পড়লো। সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য আপনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন৷ এটা খুব ভালো কাজ৷ ভালো মানু...
28/10/2025

আপনার আত্মীয় বা প্রতিবেশী কোনো সমস্যায় পড়লো। সেই সমস্যা সমাধান করার জন্য আপনি ঝাঁপিয়ে পড়লেন৷ এটা খুব ভালো কাজ৷ ভালো মানুষ হিসেবে আপনি বিবেচিত হলেন।

কিন্তু এক অর্থে সেই আত্মীয় বা প্রতিবেশীকে আপনি পঙ্গু করে দিলেন। তাকে আপনার প্রতি নির্ভরশীল করে দিলেন।

উদাহরণ দিচ্ছি— আপনার চাচার কাছে কেউ টাকা পায়৷ ডেডলাইন পেরিয়ে গেলেও তিনি টাকা পরিশোধ করেননি। বাড়ির ওপর পাওনাদার এসে আপনার চাচাকে অকথ্য ভাষায় গা'লি'গা'লা'জ করছে। অ'প'মা'ন করছে৷ চাচাকে অ'প'মা'নে'র হাত থেকে বাঁচাতে আপনি এগিয়ে গেলেন। তার এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে আপনি নিজে পাওনা টাকা পরিশোধ করলেন।

আপনি আপনার চাচার কাছে ভালো মানুষ বলে বিবেচিত হলেন। কিন্তু আদতে কী লাভটা হলো?

আপনার উচিৎ হবে পাওনাদারকে বুঝিয়ে কিছুটা সময় বাড়িয়ে নেয়া। তারপর চাচার সাথে আলাপ করে সমাধানের উপায় বের করা। কিভাবে উপার্জনের রাস্তা বের করা যায়, ঋণ পরিশোধ করা যায়, এ নিয়ে বুদ্ধি পরামর্শ করবেন, তার মতামত নেবেন। যার সমস্যা, সমাধান তাকেই করতে হবে। তাহলে তার অভিজ্ঞতা হবে, সে বাস্তবতা বুঝবে।

পুরো সমাধান আপনি করে দিলেন মানে তাকে পঙ্গু করে দিলেন, আপনার প্রতি নির্ভরশীল করে তুললেন, আপনার ওপর চাপ বাড়লো।

শুধু একটা উদাহরণ দিলাম। প্রতিটা সমস্যার সমাধান তাকেই করতে হবে, যে ভুক্তভোগী। আপনি শুধুমাত্র পরামর্শদাতা। আপনার কাজ বাদ দিয়ে অন্যের কাজ করে দিতে যাবেন না।তাকে কাজ করার প্রসেস দেখিয়ে দেবেন। কিন্তু কাজটা তাকেই করতে হবে।

অফিসে কেউ হয়তো পাওয়ার পয়েন্ট বা এক্সেলের কাজ বোঝে না। তাকে আপনি নিয়মটা শিখিয়ে দেবেন৷ সেই নিয়ম মেনে কাজটি সে করবে, আপনি করে দেবেন না৷ তাহলে সে শিখতে পারবে৷ কারো প্রতি নির্ভরশীল হতে হবে না।

আমরা মানুষের বিপদে পাশে দাঁড়াবো অবশ্যই৷ তবে তার একটা লিমিট আছে৷ যার ঘরে আ'গু'ন লেগেছে, তার অবশ্যই ইচ্ছা থাকতে হবে ঘর থেকে দৌড়ে বের হওয়ার। আপনি জ'ল'ন্ত ঘরে গিয়ে দেখলেন সে খাটে শুয়ে আছে, বের হওয়ার ইচ্ছা নাই৷ তাহলে তাকে আপনার কোলে করে বাইরে বের করে আনার দরকার নাই।

ঠিক অনেকের খাসলত আছে তেমন। সে টাকা ধার করে বিলাসিতা করে বেড়ায়, চকচকে পোশাক কিনে বড়লোকি দেখায়, কিন্তু ঋণ পরিশোধের বিন্দু পরিমাণ আগ্রহ রাখে না৷

যার সমস্যা থেকে মুক্তির আগহ নেই, বরং জিইয়ে রাখতে চায়, তাকে যেচে সাহায্য করতে যাবেন না৷ এতে ভালোর বদলে মন্দ হয়ে যাবে। কথাগুলো একটু ভালোভাবে পড়ে তারপর বিশ্লেষণ করুন৷ আপনার জীবন সুন্দর হোক।

#সংগৃহীত।

বুফে খেতে গিয়ে অল্পতেই পেট ভরে যায়? এড়িয়ে চলুন ৫ খাবার- ------------+------------+-------+-------শহর জুড়ে এখন বুফে রেস...
28/10/2025

বুফে খেতে গিয়ে অল্পতেই পেট ভরে যায়? এড়িয়ে চলুন ৫ খাবার-
------------+------------+-------+-------

শহর জুড়ে এখন বুফে রেস্তোরাঁর ছড়াছড়ি। একটি নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে যত খুশি তত খাওয়ার যায়, আর কী চাই! শহরের রেস্তোরাঁগুলোতে ছুটির দিনসহ চলতে থাকে নানা ধরনের বুফের অফার। তা ছাড়া, বেশির ভাগ বিয়েবাড়িতেই এখন বুফে খাওয়ানো হয়। অনেকেই মনে করেন বুফেতে গিয়ে প্রচুর খাওয়া-দাওয়া করে ফেলবেন, কিন্তু শেষমেশ অল্প খেয়েই পেট ভরে যায়। কিছু ভুল খাবার খেয়ে ফেলার কারণে আসল খাবারগুলো খাওয়ার আর পেটে জায়গা থাকে না। জেনে নিন বুফেতে গিয়ে কী কী না খাওয়াই ভালো।

১. বুফেতে গিয়ে খুব বেশি মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলবেন। নইলে অল্পতেই পেট ভরে যাবে।
২. বুফেতে অনেক রকম সালাদ সাজানো থাকবে। ভুলেও সেই সব খাবেন না। সালাদ অনেকক্ষণ ধরে খোলা অবস্থায় থাকলে তাতে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ হতে পারে। সেই সালাদ খেলে পেটের সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা প্রবল।
৩. বুফেতে আছে বলে যে সবই খেতে হবে, এই ধারণা থেকে বেরিয়ে আসুন। বুফেতে খেতে গিয়ে খাবার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার দরকার নেই। এতে অযথা পেট ভরে যাবে, আর শরীরও খারাপ হবে। তার থেকে পছন্দের পদগুলো জমিয়ে খান।
৪. বুফেতে কাবাব কিংবা ভাজাভুজি কিছু থাকলে তার সঙ্গে খুব বেশি সস্ বা চাটনি ভুলেও খাবেন না। বেশি সস্-চাটনি খেলে মুখ মেরে দেয়, তখন আর বেশি খেতে ইচ্ছা করে না। তাই সেগুলো খুব বেশি না খাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
৫. বুফেতে গিয়ে স্যুপ খেয়ে পেট ভর্তি করার কোনও মানে হয় না। স্যুপ খেয়ে নিলেই কিন্তু পেট ভরে যায়, খুব বেশি খাওয়া যায় না।

পুরুষ স্বাবলম্বী হলে পরিবার নিয়ে সুখে থাকে। স্ত্রী সন্তান, মা-বাবা সবাইকে নিয়ে ভালো থাকলেই পুরুষ সুখী। আর এটাই পুরুষ মহি...
27/10/2025

পুরুষ স্বাবলম্বী হলে পরিবার নিয়ে সুখে থাকে। স্ত্রী সন্তান, মা-বাবা সবাইকে নিয়ে ভালো থাকলেই পুরুষ সুখী।
আর এটাই পুরুষ মহিলার মধ্যে বড় পার্থক্য (অধিকাংশ ক্ষেত্রে)। কিছু ক্ষেত্রে ভিন্ন থাকতে পারে। আপনার মতামত শেয়ার করবেন প্লিজ।


অরিজিনাল পোস্ট: https://www.facebook.com/share/1FDd1kAhke/

27/10/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা অফিস-ব্যবসার কাজে অনেকেই ঋণ নিয়ে থাকেন। তবে সময়মতো ঋণ পরিশোধ না করতে পারলে চরম দুশ্চিন্তায় ভো...
20/10/2025

ব্যক্তিগত, পারিবারিক কিংবা অফিস-ব্যবসার কাজে অনেকেই ঋণ নিয়ে থাকেন। তবে সময়মতো ঋণ পরিশোধ না করতে পারলে চরম দুশ্চিন্তায় ভোগেন ঋণগ্রহীতা। আবার ঋণের সঙ্গে একবার জড়িয়ে পড়লে সহজেই এর থেকে মুক্তি পাওয়াও দায়।

রাসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, ‘তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে উত্তমরূপে ঋণ পরিশোধ করে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস: ২৩৯০)

এ ক্ষেত্রে কেউ যেন গড়িমসি না করে সে বিষয়েও তাগিদ দিয়েছেন নবীজি (সা.)। তবে কেউ যদি একান্তই কোনোভাবে ঋণ পরিশোধ করতে না পারেন, তবে সে ক্ষেত্রে ঋণমুক্তির জন্য দোয়াও শিখিয়ে দিয়েছেন বিশ্বনবী (সা.)।

এমনকি খোদ নবীজিও (সা.) ঋণের বোঝা থেকে আশ্রয় চেয়ে দোয়া করতেন। আনাস ইবনু মালিক (রা.) থেকে বর্ণিত হাদিসে এসেছে, নবী করিম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতেন- হে আল্লাহ, নিশ্চয়ই আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই দুশ্চিন্তা, পেরেশানি, অক্ষমতা, অলসতা, কাপুরুষতা, কৃপণতা, ঋণের বোঝা ও লোকজনের আধিপত্য থেকে। (সহিহ বুখারি, হাদিস: ৫৯২৯)

এ ক্ষেত্রে কারও যদি পাহাড় সমপরিমাণও ঋণ থাকে তবে বিশেষ একটি দোয়া রয়েছে, যার মাধ্যমে মহান রাব্বুল আলামিন ওই ব্যক্তির ঋণমুক্তির পথ সহজ করে দেন। আলী (রা.) থেকে বর্ণিত একটি হাদিসে এসেছে, একবার জনৈক মুকাতিব (বিনিময়মূল্যের ভিত্তিতে মালিকের সঙ্গে মুক্তির চুক্তি করা) গোলাম আলী রা. এর কাছে এসে বলল- আমি আমার চুক্তি অনুসারে বিনিময়মূল্য দিতে অপারগ হয়ে পড়েছি। আপনি আমাকে কিছু সাহায্য করুন। জবাবে আলী রা. বললেন- আমি কি তোমাকে এমন কিছু কালিমা শিখিয়ে দেব যেগুলো রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে শিখিয়েছিলেন? তোমার জিম্মায় যদি ছবীর পাহাড় (তায় কাবীলায় অবস্থিত আরবের একটি বড় পাহাড়) ঋণও থাকে, তবে এতে আল্লাহ তা’য়ালা তাও আদায় করে দেবেন। এরপর আলী রা. কালিমাটি শিখিয়ে দিয়ে বললেন- তুমি বলবে-
اللَّهُمَّ اكْفِنِي بِحَلاَلِكَ عَنْ حَرَامِكَ وَأَغْنِنِي بِفَضْلِكَ عَمَّنْ سِوَاكَ
অর্থ: হে আল্লাহ! হারাম থেকে মুক্ত রেখে তোমার প্রদত্ত হালাল বস্তুই আমার জন্য যথেষ্ট করে দাও। তোমার অনুগ্রহে তুমি ছাড়া অন্য সবকিছু থেকে আমাকে অমুখাপেক্ষী বানিয়ে দাও। (সুনান আত তিরমিজি, হাদিস: ৩৫৬৩)

13/10/2025

Hi everyone! 🌟 You can support me by sending Stars - they help me earn money to keep making content you love.

Whenever you see the Stars icon, you can send me Stars!

“বান্ধবীর চাচার সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেল—মানুষ শুনলে কী বলবে?”সবকিছু এক মুহূর্তে ওলট-পালট হয়ে গেল। নিজের বান্ধবীর চাচার...
13/10/2025

“বান্ধবীর চাচার সাথে আমার বিয়ে হয়ে গেল—মানুষ শুনলে কী বলবে?”
সবকিছু এক মুহূর্তে ওলট-পালট হয়ে গেল। নিজের বান্ধবীর চাচার সঙ্গে আমার বিয়ে হয়েছে—কলেজে আমি মুখ দেখাবো কীভাবে! এগুলো ভাবতে ভাবতেই চোখ দিয়ে টপটপ করে পানি পড়ছিল তরীর। এই তো কবুল বলার সঙ্গে সঙ্গেই বর কোথায় যেন হাওয়া হয়ে গেল—তার খবর নেই। এক ঘণ্টা ধরে বসে আছি।

তাকে কখনো দেখিনি, সে ইতালিতে থাকে। যখন আমি গেট দিয়ে প্রবেশ করি, দেখি বর স্টেজে বসে আছে। দেখে পুরোই শক খেয়েছিলাম—জান্নাতের চাচা! এটা ভাবতে অবাক লেগেছিল।

তারা এখন বসে আছে শহরের সুনামধন্য এক কমিউনিটি সেন্টারে। এসেছিল বিয়ে খেতে, কিন্তু নিজেই এখন বউ। মাথা নিচু করে বসে আছে তরী, পরনে সিম্পল একটা শাড়ি—যেমন দাওয়াত খেতে গিয়ে মানুষ যেরকম পড়ে। মাথায় হিজাব। তার মাথায় হাত বুলিয়ে সান্ত্বনা দেওয়ার মতো কেউ নেই। তবে ভুল হবে যদি বলি কেউ নেই—বান্ধবীটা আছে। জান্নাতই তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়েছে, সবকিছু মেনে নিতে বলছে।

সে সৎ মায়ের সংসারে থাকে। সেখানে যে কী জ্বালা—! বাবা থেকেও নেই, সৎ মা যা বলে তাই হয়।

একটা খারাপ কিছু হলে মানুষ বলে—আল্লাহ যা করেন, ভালোর জন্যই করেন। কিন্তু আমার মতো অভাগীর সঙ্গে কি কখনো ভালো হয়? ব্যাকুবের মতো চোখ দিয়ে পানি পড়ছিল, অথচ এই চোখের পানি তো কত বছর আগেই শুকিয়েছিল। আজ আবার কেন জেগে উঠলো—ভাবতেই ঠোঁটের কোণে ভেসে উঠলো তাচ্ছিল্যের হাসি।

দাওয়াতি অতিথিরাও অবাক। বিয়ে খেতে এসে এমন বদল—যার সঙ্গে বিয়ে হওয়ার কথা ছিল সে পালিয়েছে। ছেলেটা আজকেই বিয়ে করবে, জেদের কাছে হার মেনে পরিবারের সবাই তরীকে রাজি করালো। সৎ মা তো বরাবরই লোভী—বড়লোক বাড়িতে মেয়ে বিয়ে দিলে অনেক লাভ। এক কথায় রাজি। কেমন করে মেয়েকে রাজি করালো—কেউ বুঝলো না।

“এই তরী, ওঠ। এখন আমাদের যেতে হবে। এখান থেকে যেতে আধা ঘণ্টা লাগবে। দাদীমা অনেক ঝামেলা করছে, এখনই বের হতে হবে।”

মাথা তুলে তরী তাকালো বান্ধবী জান্নাতের দিকে। জান্নাত আতঙ্কিত চোখে তাকালো—তরীর চোখ যেন লাল টুকটুকে, মনে হয় টোকা দিলে রক্ত ঝরবে। আচ্ছা, মেয়েটা কি কাঁদছে? কেন জানি একবার কান্না করলো, চোখের পানি গড়ালো, কিন্তু আর নয়।

“জানিস জান্নাত, আমি অভাগী সবখানে ঝামেলা।” —ঠোঁটে তাচ্ছিল্যের হাসি।

“শোন তরী, জীবনে ওঠা-নামা থাকবেই। আর আমার চাচ্চু অনেক ভালো মানুষ। তুই খুব ভালো থাকবি। দাদীমা একটু ঝামেলা করবে, কিন্তু তার কারণ আছে। পরে সব শুনবি।”

পেছন থেকে জান্নাতের বাবার গলার স্বর ভেসে এলো—
“জান্নাত, তাড়াতাড়ি আয়। অনেক রাত হলো, দেরি হচ্ছে। তরীকে সঙ্গে নিয়ে আয়।”
বলে তিনি সামনে এগিয়ে গেলেন।

জান্নাত তরীর হাত ধরে হাঁটতে লাগলো। পেছন থেকে শোনা গেল কয়েকজন মহিলার ফিসফিসানি

“জামাই ছাড়া বউ কীভাবে শ্বশুরবাড়ি যাচ্ছে, দেখো!”
“আমার তো মনে হয় ছেলে মেয়েটাকে পছন্দ করেনি। ছেলে এত সুন্দর—আকাশের চাঁদ, আর কোথায় কী! মেয়ের হয়তো অনেক লোভী আছে, না হলে স্বামী ছাড়া শ্বশুরবাড়ি যায় কেমন করে?”

সব কথা কানে এলো। জান্নাত ফিরে এসে মহিলাদের সামনে দাঁড়িয়ে বলল—
“তোমাদের বিয়েতে দাওয়াত দিয়েছি, খেয়েছেন, এখন গিফট দিয়ে চলে যাও। তোমাদের আর দরকার নেই। গ্রামের সিসি ক্যামেরা , এখন শহরে আছে।”

মহিলারা থমকে গেল। তারা কি গিফট দিবে না। এ মেয়েটা কেমন কথা বলল!

জান্নাত তরীর হাত ধরে গেটের সামনে এলো। ওখানে বাবা-মা টেবিলে বসে হাসাহাসি করছে। অথচ মেয়ের বিদায়ের সময় বাবা-মা অনেক কাঁদেন—এখানে কিছুই হলো না। তরী অবাক চোখে তাকালো বাবার দিকে। মনে হলো—সে মরে গেলেও বাপের চোখে পানি আসবে না।কত বিয়ে সে দেখেছে মেয়ে বিদায়ের সময় বাবা কান্না করে মেয়ে কান্না করে। আর আমার বাবা আসর জমাইছে।

চোখাচোখি হলো। বাবা উঠে এসে শুধু বলল—
“কিছু লাগবে?”

তরী অবাক হলো। এ কেমন কথা? ইচ্ছে করছিল বলতে—“আব্বু, আমি তোমাকে খুব ভালোবাসি। তোমাকে রেখে যাচ্ছি, অথচ তুমি আমায় ভালোবাসো না।” কিন্তু বলা হলো না।

পেছন থেকে সৎ মা এসে বলল—
“কিরে, তাড়াতাড়ি যা। দেরি হচ্ছে। সবাই বসে আছে তোমাদের জন্য।”

জান্নাত হাত ধরে গাড়িতে বসালো।
“তুই যাদের জন্য কষ্ট পাস, তারা তোর জন্য কষ্ট পায় না—এটা তোকে কতবার বলেছি।”

তরী জানালার বাইরে তাকিয়ে রইল।

আর কত! এবার ঘুমান। 👻 শুভরাত্রি 🥱
07/10/2025

আর কত! এবার ঘুমান।
👻 শুভরাত্রি 🥱

Today Bangladesh Playing 11 Against Pakistan.
25/09/2025

Today Bangladesh Playing 11 Against Pakistan.

Delicious 😛. Ice-cream Lover.
24/09/2025

Delicious 😛. Ice-cream Lover.

ফাইনালে যেয়ে খেলা না খেলে কাপ নেয়ার সমীকরণটা দিবেন দয়া করে 🤔🤗🇧🇩🏆
23/09/2025

ফাইনালে যেয়ে খেলা না খেলে কাপ নেয়ার সমীকরণটা দিবেন দয়া করে 🤔🤗🇧🇩🏆

পরকীয়া ঠেকানোর বিরল পথ- 😂😂মধ্যযুগের ফ্রান্সের একটি শহরের মহিলাদের মধ্যে অদ্ভুত অভ্যাস ছিল।শহরের সকল বিবাহিত মহিলারা তাদে...
23/09/2025

পরকীয়া ঠেকানোর বিরল পথ- 😂😂

মধ্যযুগের ফ্রান্সের একটি শহরের মহিলাদের মধ্যে অদ্ভুত অভ্যাস ছিল।শহরের সকল বিবাহিত মহিলারা তাদের স্বামীর সকালের নাস্তায় সামান্য পরিমানে
বি-ষের ডো-জ দিয়ে রাখতো।

আর স্বামী সন্ধ্যায় বাড়ি ফিরে আসলে সঙ্গে সঙ্গে সেই বি-ষের প্রতিষেধক দেওয়া হতো। এর ফলে স্বামীর শরীরের কোনো ক্ষ*তি হতো না।

এই অদ্ভুত ও অস্বাভাবিক কাজটি করার কারণ ছিলো, যেনো তারা নিজ গৃহ ছাড়া কোথাও যেন না থাকে, নিজের স্বামীকে কাছে রাখার জন্য মহিলারা এই কাজ করতো।

যদি তারা বেশি সময় অন্য কোথাও থাকে, তাহলে পুরুষের শেষ পর্যন্ত বমি বমি ভাব, মাথাব্যথা, বিষণ্নতা, বমি, ব্যথা বা শ্বাসকষ্টের মতো উপসর্গের সম্মুখীন হতে শুরু করতো।

পুরুষ তার স্ত্রীর কাছে অর্থাৎ বাড়ি ফিরতে যত দেরি করবে, সে তত বেশি অসুস্থ হয়ে পড়বে। এবং অবশেষে যখন তিনি বাড়িতে ফিরে আসেন, স্ত্রী অজান্তেই তাকে সেই বিষের প্রতিষেধক দিতেন।

Address

Dhaka
1205

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when ইনসানিয়াত posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to ইনসানিয়াত:

Share