Falaq Store

Falaq Store আলহামদুলিল্লাহ

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ বলেন:আদম সন্তানের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্য কেবল সাওম ছাড়া, কেনন...
10/03/2025

আবু হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্ণিত,

রাসূল (সাঃ) বলেন, আল্লাহ বলেন:

আদম সন্তানের প্রতিটি কাজ তার নিজের জন্য কেবল সাওম ছাড়া, কেননা নিশ্চয়ই তা আমারই জন্য আর আমিই এর প্রতিদান দিব।

সিয়াম পালনকারীর জন্য রয়েছে দুটি আনন্দ, একটি আনন্দ তার ইফতারের মুহূর্তে আর একটি আনন্দ তার রবের সাথে সাক্ষাতের মুহূর্তে, তখন সে তার সিয়াম নিয়ে সন্তুষ্ট হবে।

[আল বুখারী]

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! মোঃ ফখরুল ইসলাম, Yousuf Nabi, Md Arman
19/02/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! মোঃ ফখরুল ইসলাম, Yousuf Nabi, Md Arman

16/02/2025

তোমার মিজানে মেপোনা আমায় প্রভু
গোপনে ক্ষমা করে দিও তুমি 😢

Facts About

1. Founding and History: BMW, Bayerische Motoren Werke AG, was founded in 1916 in Munich, Germany, initially producing aircraft engines. The company transitioned to motorcycle production in the 1920s and eventually to automobiles in the 1930s.

2. Iconic Logo: The BMW logo, often referred to as the "roundel," consists of a black ring intersecting with four quadrants of blue and white. It represents the company's origins in aviation, with the blue and white symbolizing a spinning propeller against a clear blue sky.

3. Innovation in Technology: BMW is renowned for its innovations in automotive technology. It introduced the world's first electric car, the BMW i3, in 2013, and has been a leader in developing advanced driving assistance systems (ADAS) and hybrid powertrains.

4. Performance and Motorsport Heritage: BMW has a strong heritage in motorsport, particularly in touring car and Formula 1 racing. The brand's M division produces high-performance variants of their regular models, known for their precision engineering and exhilarating driving dynamics.

5. Global Presence: BMW is a global automotive Company

6. Luxury and Design: BMW is synonymous with luxury and distinctive design, crafting vehicles that blend elegance with cutting-edge technology and comfort.

7. Sustainable Practices: BMW has committed to sustainability, incorporating eco-friendly materials and manufacturing processes into its vehicles, as well as advancing electric vehicle technology with models like the BMW i4 and iX.

8. Global Manufacturing: BMW operates numerous production facilities worldwide, including in Germany, the United States, China, and other countries, ensuring a global reach and localized production.

9. Brand Portfolio: In addition to its renowned BMW brand, the company also owns MINI and Rolls-Royce, catering to a diverse range of automotive tastes and luxury segments.

10. Cultural Impact: BMW's vehicles often become cultural icons, featured in fi.


রাসুল (সা.) এরশাদ করেছেনঃতোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো। কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা ...
31/01/2025

রাসুল (সা.) এরশাদ করেছেনঃ
তোমরা জুমার দিনে আমার ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করো। কেননা তোমাদের পাঠকৃত দরুদ আমার সামনে পেশ করা হয়।

–আবু দাউদ - ১০৪৭)।

স্বামী স্ত্রী পরষ্পরকে Own করতে শিখুন। Own করা মানে হচ্ছে, এই জিনিসটা একান্তই আমার, শুধুই আমার। যা কিছু আমরা own করি তার...
30/01/2025

স্বামী স্ত্রী পরষ্পরকে Own করতে শিখুন। Own করা মানে হচ্ছে, এই জিনিসটা একান্তই আমার, শুধুই আমার। যা কিছু আমরা own করি তার ভালো খারাপ সবকিছুই আমরা একান্তই আমাদের নিজস্ব বলে বোধ করি।

যা আমরা own করি তার খারাপ দিকগুলো আমরা গোপন রেখে মানিয়ে নেয়ার চেষ্টা করি। এবং এর ভালো দিকটাই সবার সামনে রাখার চেষ্টা করি। কারন জিনিসটা আমার, আমি এটি own করি।

একে অপরকে যখন own করা শিখে যাবেন, তখন শালাকে ফোন দিয়ে বলতে ইচ্ছে হবে না, "তোমার বোন এমন এমন"।

শাশুরিকে বলতে ইচ্ছে হবে না, "কি মেয়ে বানিয়েছেন, এইটা পারে না ঐটা করে না"।

বন্ধুদের সাথে আড্ডায় বলে বসবেন না, " ঠকসিরে ভাই"।

মা বাবা আত্মীয় কিংবা বান্ধবীরা যখন আপনার সম্মুখে আপনার স্বামীর কোনো ত্রুটি বর্ণনা করে উপহাসে মেতে উঠবে, আপনার গায়রত যেনো তা সহ্য না করে। কারন তারা যাকে নিয়ে উপহাস করছে, সে আপনার স্বামী। তাকে আপনি own করেন।

একে অন্যরে কথা দিয়ে হোক বা হাত দিয়ে হোক, আঘাত করে বসবেন না। কারণ যা একান্তই আপনার, তার আঘাতও আপনার।

স্বামী-স্ত্রী একজন আরেকজনের চাদর হয়ে উঠুন। আর এটি কতই না উত্তম চাদর।

📌স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।(আমি ১০০% সিওর আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়েন খুব দ্রুত আপনি আপ...
28/01/2025

📌স্ত্রীকে কেন ভালো লাগে না পুরুষের??সকল পুরুষের পড়া উচিত।(আমি ১০০% সিওর আপনি যদি আমার এই পোস্টটি পড়েন খুব দ্রুত আপনি আপনার wife কে অনেক ভালোবাসবেন)

আমার স্ত্রী দেখতে সুন্দর । তবু কেনো জানি তাকে এখন আর ভালো লাগে না। আমাদের বিয়ে হয়েছে আট বছর হলো। পাঁচ বছর বয়সী একটা মেয়ে সন্তান রয়েছে। অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের সাথে আড্ডা দিতে চলে যাই। ফিরি রাত করে। কারণ বাসায় যেতে ইচ্ছে করে না। অথচ বিয়ের শুরুর দিকে শুধুমাত্র স্ত্রীর টানে অফিস থেকে বেরিয়ে ছুটতাম বাসার দিকে। অফিস না থাকলে সারাদিন বাসায় থাকতাম। ওকে নিয়ে ঘুরতে যেতাম। কী যে ভালো লাগতো স্ত্রীকে তখন!আর এখন ওর দিকে তাকাতে ইচ্ছে করে না। কথা বলতে ইচ্ছে করে না। ও আশেপাশে থাকলে বিরক্ত লাগে। বাইরে থাকা অবস্থায় ওর ফোন এলে ধরি না। মেসেজ পাঠালে দেখি না। আর বাসায় থাকা অবস্থায় ও কিছু বললে অনাগ্রহের সাথে হু হা করে চুপ করে থাকি। আর রাতে যদি ও কাছে আসতে চায় আমি রূঢ় ভাষায় বলি, "জ্বালাতন করো না। সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত হয়ে আছি। ঘুমাতে দাও।"

আসলে ক্লান্তি ট্লান্তি কিছু না। স্ত্রীকে ভালো লাগে না এটাই মূল কথা। কেনো এমন হচ্ছে বুঝতে পারছি না। এই সমস্যা যে একা আমার হচ্ছে তা নয়। আমি আরো অনেক পুরুষের মধ্যে এই সমস্যা দেখেছি। তাদের কেউ কেউ স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে পরকীয়া করছে। আমি নিজে এখনো পরকীয়া করি নি। তবে করার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। কেনো পুরুষেরা একটা সময় স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে এটা জানার জন্য আমি যতো পুরুষের সাথে কথা বলেছি তাদের সবার উত্তর ছিলো এরকম, "এটাই তো স্বাভাবিক। এক জিনিস কী আর বেশিদিন ভালো লাগে?"

তাদের উত্তরটা আমার কাছে সঠিক মনে হয় নি। কারণ এক জিনিস বেশিদিন ভালো না লাগা যদি স্বাভাবিক হতো তাহলে স্ত্রীদের ক্ষেত্রেও সেটা হতো। কিন্তু তা তো হচ্ছে না। স্ত্রীরা বিয়ের যতো বছর পরই হোক তারা ঠিকই আগ্রহ নিয়ে স্বামীর সাথে কথা বলতে চায়। ঘুরতে যেতে চায়। মিলিত হতে চায়।

একটা সময় আমার মনে হলো এটা কি পুরুষের কোনো মানসিক সমস্যা? ডাক্তার দেখালে কি ভালো হয়ে যাবে?

আমি দ্বিধান্বিত মনে একদিন গোপনে এক মানসিক ডাক্তারের কাছে গেলাম।

ডাক্তার আমার সমস্যার কথা শোনার পর বললেন, "আপনি কি আল্লাহকে বিশ্বাস করেন?"

বললাম, "জী করি।"

"আল্লাহর একটা নির্দেশের কথা আপনাকে বলবো। যদি মানতে পারেন তাহলে আপনার এই সমস্যা দূর হয়ে যাবে। কোনো ওষুধপত্র লাগবে না। গ্যারান্টি দিচ্ছি।"

"কী সেটা?"

"সুরা আন নূরে আল্লাহ বলেছেন, 'হে নবী, পুরুষদের বলে দাও, তারা যেনো নিজেদের দৃষ্টিকে সংযত করে রাখে এবং নিজেদের লজ্জাস্থানসমূহের হেফাজত করে। এটা তাদের জন্য বেশি পবিত্র পদ্ধতি'।"

এরপর ডাক্তার দৃঢ় কণ্ঠে বললেন, "আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি এক মাস পালন করুন। তারপর নিজেই পরিবর্তন বুঝতে পারবেন।"

সন্দেহ নিয়ে বললাম, "এটাতেই কাজ হয়ে যাবে?"

ডাক্তার হেসে বললেন, "অবশ্যই হবে। তবে আমাকে কথা দিতে হবে আল্লাহর এই নির্দেশ আপনি নিখুঁত ভাবে পালন করবেন। কোনো ফাঁকি দেবেন না।"

"কথা দিলাম। ফাঁকি দেবো না। নিখুঁত ভাবে পালন করবো।"

শেষে ডাক্তার বললেন, "এক মাস পর আমার কাছে আসবেন।"

আসবো কথা দিয়ে ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরুলাম। চেম্বার থেকে বেরুনোর সময় দেখলাম একটা যুবতী রূপবতী মেয়ে একজন বৃদ্ধাকে নিয়ে ডাক্তারের চেম্বারে ঢুকছে। মেয়েটার দেহ দুর্দান্ত আকর্ষণীয়। আমি লোলুপ দৃষ্টিতে মেয়েটার পুরো অঙ্গের দিকে তাকাতে গেলে আচমকা মনে পড়ে গেলো আল্লাহর নির্দেশের কথা। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ সরিয়ে নিলাম। এবং মাথা নিচু করে হেঁটে চলে গেলাম। এরপর পথে ঘাটে যদি কোনো মেয়ের দিকে চোখ পড়তো তবে চোখ সরিয়ে নিতাম। দৃষ্টি নত করে হাঁটতাম।

এভাবে দুদিন যাওয়ার পর অনুভব করলাম নারী শরীর দেখার জন্য ভেতরে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে। কিন্তু তখনো স্ত্রীর প্রতি টান বোধ করি নি। অস্থিরতা দূর করার জন্য মোবাইল হাতে নিলাম। এবং পর্ণ দেখার সিদ্ধান্ত নিলাম। তারপর হস্তমৈথুন করে নিজেকে শীতল করবো।

গুগলে পর্ণ ওয়েবসাইটের নাম লিখে সার্চ করার মুহূর্তে আল্লাহর নির্দেশের কথা মনে পড়ে গেলো। সাথে সাথে সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করলাম। এবং মোবাইল রেখে দিলাম।

এর পরদিনের কথা বলি। আপনাদের বলেছিলাম, আমি পরকীয়া না করলেও পরকীয়ার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। ঘটনা হলো, আমার এক বন্ধুর পরিচিত এক মেয়ের সাথে গোপন এক সম্পর্ক গড়ে উঠতে শুরু করেছে। মেয়েটি প্রবল যৌন আকর্ষণীয়। ঠিক করেছিলাম মেয়েটিকে নিয়ে কয়েকদিনের জন্য কক্সবাজার থেকে ঘুরে আসবো। আমি যে বিবাহিত এটা মেয়েটিকে বলি নি।

সেই মেয়েটি ঐদিন সন্ধ্যায় ফোন দিলো। আমি তখন অফিস থেকে বেরিয়েছি। ওর ফোন দেখে মনটা খুশিতে ভরে উঠলো। কিন্তু ফোনটা ধরার সময় মনে পড়লো আল্লাহর নির্দেশের কথা। তৎক্ষণাৎ মনকে শক্ত করলাম। এবং ফোনটা ধরলাম না। মেয়েটা যতোবারই ফোন দিলো ধরলাম না।

এভাবে দৃষ্টি সংযত রেখে এবং লজ্জাস্থান হেফাজত করে পনেরো দিন কাটানোর পর লক্ষ্য করলাম আমার মাথায় স্ত্রীর ভাবনা ছাড়া আর কিছু কাজ করছে না।

সেদিন অফিস থেকে বেরিয়ে বন্ধুদের আড্ডায় না গিয়ে উন্মাদের মতো ছুটলাম বাসার দিকে।

বাসায় ঢুকেই ব্যাকুল হয়ে ডাকলাম, "এষা, কোথায় তুমি?"

স্ত্রী তখন রান্নাঘরে ছিলো। আমার চিৎকার শুনে দৌড়ে এলো। কারণ স্ত্রীর নাম ধরে বহুদিন ডাকি নি।

ও আশ্চর্য হয়ে বললো, "কী হয়েছে তোমার? ডাকছো কেনো?"

সে কথার জবাব না দিয়ে কাঁধ থেকে অফিসের ব্যাগ ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে স্ত্রীকে ঝট করে পাঁজা কোলে তুলে নিলাম। বিয়ের শুরুর দিকে যেমন করতাম।

সে ততোক্ষণে আমার উদ্দেশ্য বুঝে গেছে।

সে লজ্জায় লাল হয়ে বললো, "ছেলেটা ঘুমাচ্ছে। ও জেগে যাবে। কী করো, কী করো?"

স্ত্রীকে পাঁজা কোলে করে রুমে যেতে যেতে আচ্ছন্ন স্বরে বলতে লাগলাম, "ভালোবাসি এষা। ভালোবাসি।"

পরদিন ডাক্তারের কাছে গেলাম।

ডাক্তার বললেন, "এখনো তো এক মাস পার হয় নি।"

হেসে বললাম, "সমস্যা দূর হয়ে গেছে। আমি এখন বুঝতে পেরেছি কেনো পুরুষেরা স্ত্রীর প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে? অতীতের ভুল আর কখনো করবো না।"

ডাক্তার বললেন, "স্বাগতম আপনাকে। আপনার সংসারের জন্য আন্তরিক শুভ কামনা রইলো।"

ডাক্তারের চেম্বার থেকে বেরিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে খুশিয়াল গলায় বললাম, "ধন্যবাদ আল্লাহ। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।"
আমার মনে হয় এই সমস্যাটা শুধু আমার না আমাদের দেশের প্রায় ৯০% পুরুষেরই হয়। আমি আমার নিজের লাইফের টা শেয়ার করলাম আপনাদের কারো লাইফে যদি এমন হয়ে থাকে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে পারেন

©

ছেলে বাবাকে বললো, আব্বু আমি বিয়ে করতে চাই। একজনকে আমার বেশ পছন্দ হয়েছে।কোথায় চলো দেখি, সব ঠিক থাকলে আমার আপত্তি নেই।মেয়ে...
26/01/2025

ছেলে বাবাকে বললো, আব্বু আমি বিয়ে করতে চাই। একজনকে আমার বেশ পছন্দ হয়েছে।
কোথায় চলো দেখি, সব ঠিক থাকলে আমার আপত্তি নেই।
মেয়েটিকে বাবা দেখে নিজেই মুগ্ধ হয়ে গেলেন। ছেলেকে বললেন, দেখ তুমি এই মেয়ের যোগ্য নও। আমার মতো অভিজ্ঞ একজন মানুষই এই মেয়ের স্বামী হওয়া দরকার।
পিতাপুত্রে তখন মস্ত বিবাদ। মীমাংসার জন্য তারা স্থানীয় বিচারকের কাছে গেলো।
বিচারক বললেন, তোমাদের কথা শুনে এবং মেয়েটিকে দেখে আমার যা মনে হলো, তোমাদের দুজনের কেউই এর নখের যোগ্যও নও। আমার মতো একজন পদস্থ ব্যক্তিই এই মেয়ের বর হওয়ার যোগ্যতা রাখে।
এভাবে বিচার গড়াতে গড়াতে দেশের প্রধান পর্যন্ত গিয়ে ঠেকলো। রাজা মেয়ে দেখে হুঙ্কার দিয়ে উঠে বললেন, খামোশ! এই মেয়ে রাজার ঘর ছাড়া আর কোথাও মানাবে না।
এই জটিল পরিস্থিতিতে মেয়েটি মুখ খুললো। আমার কাছে এই সমস্যার সমাধান আছে: আমি দৌড় দেবো। যে আমাকে আগে ধরতে পারবে তার সাথেই আমার বিয়ে হবে।
মেয়েটি তীরবেগে দৌড় দিলো। তার পিছু পিছু বরবাহিনীও পড়িমরি করে ছুটলো। দৌড়াতে দৌড়াতে কিছুদূর গিয়ে বরবাহিনী হুড়মুড় করে এক অতল গহ্বরে পড়ে গেলো।
মেয়েটি গর্তের মুখে এসে বললো, তোমরা কি জানো, আমি কে?
আমি হলাম দুনিয়া। আমার পেছনেই সমস্ত মানুষ দৌড়ায়। আমাকে পাওয়ার প্রতিযোগিতায় নেমে সবাই নিজের দ্বীনকে ভুলে যায়। এভাবে এক সময় কবরে চলে যায়, কিন্তু আমার নাগাল পায় না।

বইঃ 'জীবনের ক্যানভাসে আঁকা গল্প'

10/01/2025

পরের জায়গা পরের জমি ঘর বানাইয়া আমি রই আমিতো সেই ঘরের মালিক নই....

09/01/2025

তোমাকে ডাকি যদি একবার আল্লাহ আমাকে কাছে টানো বার বার....


বাচ্চাদেরকে কীভাবে বইপোকা করা যায়? আমরা সবাই জানি যে, বই পড়ার অভ্যাস একটি শিশুর সঠিক বেড়ে ওঠার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ...
06/01/2025

বাচ্চাদেরকে কীভাবে বইপোকা করা যায়?

আমরা সবাই জানি যে, বই পড়ার অভ্যাস একটি শিশুর সঠিক বেড়ে ওঠার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে বর্তমানে ডিজিটাল মিডিয়া এবং গেমসের মাঝে বাচ্চাদের মনোযোগ ধরে রাখা অনেক কঠিন হয়ে পড়েছে। কিন্তু আমি মনে করি, বইপোকা হতে গেলে কিছু সহজ ও সৃজনশীল উপায় রয়েছে, যেগুলো আমি আমার অভিজ্ঞতা থেকে শিখেছি এবং প্রয়োগ করেছি।

১. প্রথমে বইকে আকর্ষণীয় করে তোলাঃ
বাচ্চাদের বইয়ের প্রতি আগ্রহ তৈরি করতে হলে, প্রথমে বইকে আকর্ষণীয় করে তুলতে হবে। বইয়ের আকার, রঙিন ছবি, সহজ ভাষা এবং গল্পের টানটান আকর্ষণ তাদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে পারে। ছোটদের জন্য ছবি বই খুবই উপযোগী, কারণ সেগুলো তাদের কল্পনাশক্তি জাগিয়ে তোলে। কখনও কখনও, আমি বইয়ের চেয়ে আরও মজার কিছু সাজাই—যেমন বিভিন্ন রঙের কভার, সুন্দর স্টিকার, এবং এমন গল্প যা তাদের বর্তমান অভিজ্ঞতার সঙ্গে সম্পর্কিত।

২. বই পড়ার সময়কে বিশেষ করে তুলুনঃ
একটি নির্দিষ্ট সময় ধরে বই পড়ার অভ্যাস তৈরি করুন। বিকেলে চা খাওয়ার পর, অথবা রাতে ঘুমানোর আগে, গল্পের সময় তৈরি করুন। আমি লক্ষ্য করেছি, যখন একটি নির্দিষ্ট সময় বই পড়ার জন্য নির্ধারণ করা হয়, তখন শিশুরা সেই সময়টার অপেক্ষা করে থাকে। এতে বই পড়া হয়ে ওঠে একটি রুটিন, যা পরবর্তীতে তাদের ভালো অভ্যাস হয়ে দাঁড়ায়।

৩. গল্পের চরিত্রদের সাথে পরিচয় করানোঃ
একটি ভালো গল্প শুধু কল্পনা নয়, একটি জীবনও হতে পারে। বাচ্চাদের জন্য আমি চেষ্টা করি তাদের গল্পের চরিত্রদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে, যেন তারা সেই চরিত্রের অনুভূতি বুঝতে পারে। যখন তারা চরিত্রগুলোর সাথে সম্পর্ক তৈরি করে, তখন তাদের গল্পের প্রতি আগ্রহ আরও বেড়ে যায়। আমি গল্পের মাঝে ছোট ছোট প্রশ্ন করে তাদের অংশগ্রহণও উৎসাহিত করি।

৪. পড়ার পরে আলোচনাঃ
পড়াশোনার পর আমি বাচ্চাদের সঙ্গে গল্পটি নিয়ে আলোচনা করি। এটা তাদের মনোযোগ আরও বাড়ায়, এবং তারা বইয়ের প্রতি আরও আকৃষ্ট হয়। বইটির শেষ পর্যন্ত কী হয়েছে, চরিত্রগুলো কেমন ছিল—এসব নিয়ে প্রশ্ন করে তাদের চিন্তা-ভাবনার জায়গাটিকে আরও প্রশস্ত করি। এতে বই পড়া তাদের কাছে একটি অভিজ্ঞতার মতো মনে হয়, যা শুধুমাত্র মস্তিষ্কের গণ্ডি পেরিয়ে হৃদয়েও প্রবাহিত হয়।

৫. বইয়ের সাথে যুক্ত একটি কার্যকলাপঃ
গল্পের সাথে সম্পর্কিত কিছু কার্যকলাপ যুক্ত করা খুবই কার্যকরী। যেমন, একটি চরিত্রের পোশাক বানানো, কোনো দৃশ্য আঁকানো ইত্যাদি।

উল্লেখিত পদ্ধতিসমূহ আপনি

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Falaq Store posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share