Bangladesh building construction

Bangladesh building construction Estimates
Soil test
Piling foundation
Foundation work
Structural design
Architectural design

With Md Rakib Hossen – I'm on a streak! I've been a top fan for 9 months in a row. 🎉
26/06/2025

With Md Rakib Hossen – I'm on a streak! I've been a top fan for 9 months in a row. 🎉

20/04/2025
Big shout out to my newest top fans! 💎 Rahul HossainDrop a comment to welcome them to our community,  fans
19/03/2025

Big shout out to my newest top fans! 💎 Rahul Hossain

Drop a comment to welcome them to our community, fans

16/12/2024

কাজ ও শ্রমিক সংক্রান্ত অংক সমস্যা গুলো শিখে নিন মাত্র ১৫ সেকেন্ডে এবং সমাধানের টেকনিকের সাথে। বিসিএসসহ নিয়োগ পরীক্ষায় অতি অল্প সময়ে জটিল অংক সমাধান করতে হয়। কিছু টেকনিক জানা থাকলে অংক করা সহজ হয়। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ভালো পরীক্ষা দেয়া সম্ভব। আজ আপনাদের দেখাবো অল্প সময়ে সর্বোচ্চ ১৫ সেকেন্ডে কিভাবে কাজ ও শ্রমিক সংক্রান্ত অংকের সমাধান করা যায়।

#নিয়ম-১:

ক, খ এবং গ একটি কাজ যথাক্রমে ১২, ১৫ এবং ২০ দিনে করতে পারে। তারা একত্রে কাজটি কতদিনে করতে পারবে?
টেকনিক = abc / (ab + bc + ca)
= (১২ x ১৫ x ২০)/ (১২x১৫ + ১৫x২০ + ২০x১২)= ৫ দিনে (উঃ)

#নিয়ম-২:

৯ জন লোক যদি একটি কাজ ৩ দিনে করে তবে কতজন লোক কাজটি ৯ দিনে করবে?
টেকনিক : M1D1 = M2D2
বা, ৯ x ৩ = M2 x ৯
বা, M2×৯=২৭
M2=২৭/৯
সুতরাং, M2 = ৩ দিনে(উঃ)

#নিয়ম-৩:

৩ জন পুরুষ বা ৪ জন মহিলা একটি কাজ ২৩ দিনে করতে পারে l ঐ কাজটি শেষ করতে ২ জন পুরুষ এবং ৫ জন মহিলার প্রয়োজন হবে দিন সময় লাগবে?
টেকনিকঃ T = (M1 x W1 x T1) ÷ (M1W2 + M2W1)
= (৩x৪x২৩)÷(৩x৫ + ৪x২)
= ১২ দিন (উঃ)

#নিয়ম-৪:

যদি কবির একটি কাজ ১০ দিনে করে এবং সুমন ঐ কাজ ১৫ দিনে করে তবে নুসরাত এবং মায়াম্মি একসাথে কাজটি কত দিনে করতে পারবে?
টেকনিকঃ G = FS÷(F+S)
= (১০ x ১৫)÷(১০+১৫)
= ৬ দিনে(উঃ)

#নিয়ম-৫:

যদি ক একটি কাজ ১০ দিনে করে এবং গ ও ঘ একসাথে কাজটি ৬ দিনে করে তবে খ কাজটি কতদিনে করতে পারবে?
টেকনিকঃ G = FS÷(F-S)
= (১০ x ৬)÷(১০-৬)
= ১৫ দিনে (উঃ)

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মালামালের হিসাব।সমস্যাঃ  সিড়ির দৈর্ঘ্য= ১৫'-৬",প্রস্থ = ৮'-০" । সিড়ির মেন রড ১২ মিমি ৪ C/C । সিড়ির এ...
11/11/2024

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মালামালের হিসাব।

সমস্যাঃ সিড়ির দৈর্ঘ্য= ১৫'-৬",প্রস্থ = ৮'-০" । সিড়ির মেন রড ১২ মিমি ৪ C/C । সিড়ির এক্সটা টপ ১২ মিমি ৪" C/C। সিড়ির এক্সটা টপ দৈর্ঘ্য = ল্যান্ডি+L/4 । সিড়ির বাইন্ডার ৮" C/C । সিড়ির ওয়েষ্ট স্ল্যাবে পুরুত্ব = ৬"।

সিড়ির ট্রেড ১০" ও সিড়ির রাইজার ৬"। সিড়ির মাঝের ল্যান্ডিং এর নীচে টি বীম আছে সাইজ ১০"x১৮" । উপরে ছাদের বীম সিড়ির ভিতরে আসবে না। বীমের রড ৬-২০ মিমি ও বীমের রিং ১০ মিমি এবং বীমের রিং ৬" C/C,বীমের এল বা মাটাম ৬"।

#সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মালামালের সমাধান।

সিড়ির দৈর্ঘ্য = (৪'-০''+৯ টা ট্রেড+৪'-০") = (৪'-০"+৯x১০"+৪'-০")= ১৫'-৬'' ।
প্রস্থ= (৩'-১০"+৪"+৩'-১০") = ৮'-০" ।

সিড়ি ওয়েষ্ট স্ল্যাবের দৈর্ঘ্য পিথাগোরাসের সুত্র মতে = রুট অভার (৪'-৬")^২+(৮'-৪")^২ = ৯'-৬'' ।

এখনে উচ্চতা ৪'-৬" হলে ভূমি = (১০x০'-১০") = ৮'-৪" ।
ঢালায় বীম = (৮'-০"x০'-১০"x১'-০") = ৬.৬৪ ।

ল্যান্ডিং = (৮'-০"x৪'-০"x০'-৬"x২) = ৩২.০০ ।
ওয়েষ্ট স্ল্যাব = (৯'-৬''x৩'-১০"x০'-৬"x২) = ৩৬.৩৯ ।

ধাপ = (১/২"x০'-৬'x০'-১০"x৩'-১০"x১৮) = ১৫.১০ ।
মোট = ৯০.১৩ ঘনফুট ।

#সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মালামালের হিসাব।

শুকনা " = (৯০.১৩x১.৫) = ১৩৫.২০ ঘনফুট ।
অনুপাত ১:২:৪ এবং অনুপাতের যোগফল = (১+২+৪)= ৭ ।

সিমেন্ট পরিমাণ = ( ১৩৫.২০x১÷৭)÷১.২৫ = ১৫.৪৫ ব্যাগ । [যেহেতু ১ ব্যাগ সিমেন্ট = ১.২৫ ঘনফুট] ।
বালি পরিমাণ = ১৩৫.২০x২÷৭ = ৩৮.৬৩ ঘনফট ।

খোয়া পরিমাণ = ১৩৫.২০ x৪÷৭ = ৭৭.২৬ ঘনফুট ।
মেন রডের দৈর্ঘ্য = [(৪'-০"+৯'-৬"+৪'-০")-{(৩/৪"x২)÷১২}] = ১৭'-৬" ।

বাইন্ডার রডের দৈর্ঘ্য = [৩'-১০"-{(৩/৪"x২)÷১২}] = ৩'-৯" ।

এক্সটা টপ দৈর্ঘ্য = -৩/৪"+৪'-০"+(৯'-৬"÷৪) = ৫'-১৭" ।

ল্যান্ডিং বাইন্ডার দৈর্ঘ্য = ৮'-০"-(৩/৪"x২÷১২) = ৭'-১১" ।
বীমের মেন রডের দৈর্ঘ্য = (৮'-০")-(১.৫"x২)+(৬"x২) = ৮'-৯" ।

রিং রডের দৈর্ঘ্য = {(১০-১.৫x২)+(১৮-১.৫x২)}x২+(৩x২) = ৪'-২" ।
মেন রডের পরিমান = {(৩'-১০"x১২-৩/৪"x২)÷৪}+১ = ১২.১৩ টি ~ ১৩ টি ।

মোট = ১৩x২= ২৬ টি ।

এক্সটা টপ = ১৩x৪= ৫২ টি ।
ল্যান্ডিং বাইন্ডার পরিমান = [{৪'-০"x১২-(৩/৪"x২)}÷৮]+১ = ৬.৮১ ~ ৭ টি ।

মোট ৭x২= ১৪ টি ।

ল্যান্ডিং এ ডাবল জালি এখানে ৮" করে হিসাব করে ।
বাইন্ডার পরিমান = (৯'-৬"x১২÷৮)-১ = ১৩.২৫ ~ ১৪ টি।

মোট ১৪x২=২৮ টি ।
মোট রিং এর পরিমান = [{(৮'-০")-(১.৫"x২)}÷৬"]+১ = ১৬.৫০ ~ ১৭ টি।

#সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং রডের পরিমান।

মেন রড ১২মিমি = ১৭'-৫"x২৬x০.২৭ = ১২২.২৯ ।
এক্সটা টপ ১২ মিমি = ৬'-১"x৫২x০.২৭= ৮৫.৩৬ ।

ল্যান্ডিং বাইন্ডার ১২ মিমি = ৭'-১১"x১৪x০.২৭= ২৯.৯৪ ।
বাইন্ডার ১০ মিমি = ৩'-৯"x২৮x০.১৯ = ১৯.৯৫ ।

বীম মেন রড ২০ মিমি = ৮'-৯"x৬x০.৭৫= ৩৯.৩৮ ।
বীমের রিং ১০ মিমি = ৪'-২"x১৭x০.১৯ = ১৩.৪৭ ।

মোট রডের পরিমান = ৩১০.৩৯ কেজি।

#সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মোট সাটারিং হিসাব।
বীম সাইড (৮'-০"x১'-০"x২) = ১৬.০০ ।
ল্যান্ডিং তলা ৪'-০"x৮'-০"x২= ৬৪.০০ ।

ল্যান্ডিং সাইড = {(৪'-০"+৮'-০"+৪'-০")x০'-৬"}x২= ১৬.০০ ।
ওয়েষ্ট স্ল্যাব তলা = ৯'-৬"x৩'-১০"x২= ৭২.৭৭ ।

ওয়েষ্ট স্ল্যাব সাইট = ৯'-৬"x১'-০"x৪= ৩৮.০০ ।
ধাপ = ৩'-১০"x০'-৬"x১০x= ৩৮.৩০ = ২৪৫.০৭ বর্গফুট।

With তবিয়া – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉
03/11/2024

With তবিয়া – I'm on a streak! I've been a top fan for 4 months in a row. 🎉

With Rahul Hossain – I just got recognised as one of their top fans! 🎉
06/10/2024

With Rahul Hossain – I just got recognised as one of their top fans! 🎉

19/09/2024

#কনক্রিট মিশ্রনের অনুপাত

কনক্রিট মিশ্রনের অনুপাত বাড়ি বা যে কোন স্থাপনা নির্মানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মিশ্রনের অনুপাত সঠিক না হলে এর জন্য আপনাকে বড় মূল্য দিতে হতে পারে। কনক্রিট মিশ্রনের উপাদান মূলত ৩ টিঃ সিমেন্ট, বালু, এবং খোয়া। তবে অনেক ক্ষেত্রে অধিক মজবুত স্থাপনার জন্য ইটের খোয়ার বদলে পাথর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। স্থাপনা ভেদে কনক্রিট মিশ্রনে সিমেন্ট, বালু, ও খোয়ার অনুপাত কেমন হবে তা জানতে পড়ে নিতে পারেন এই লেখাটি।

#ফাউন্ডেশনঃ ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রে কনক্রিট মিশ্রনের আদর্শ অনুপাত হচ্ছে ১:২:৬। অর্থাৎ, আপনি ফাউন্ডেশনের সময় ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ২ বস্তা বালি এবং ৬ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে আপনার কনক্রিট মিশ্রন তৈরি করবেন। এতে আপনার ফাউন্ডেশন মজবুত ও দৃঢ় হবে এবং আপনার স্থাপনা হবে দীর্ঘস্থায়ী।

#মেঝে ঢালাইঃ মেঝে ঢালাইয়ে কনক্রিট মিশ্রনের আদর্শ অনুপাত ১:২:৪। অর্থাৎ মেঝে বা ফ্লোর ঢালাইয়ের সময় আপনাকে ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ২ বস্তা বালু এবং ৪ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মেশাতে হবে।

#পানি প্রতিরোধী স্থাপনাঃ যে সমস্ত স্থানে প্রচুর বৃষ্টিপাত হয় বা স্থাপনা পানিতে ভিজে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে সেখানে পানি প্রতিরোধী স্থাপনা নির্মানের কোন বিকল্প নেই। এ ধরনের পানি প্রতিরোধী স্থাপনা নির্মানে কনক্রিটের আদর্শ অনুপাত হবে ১:১.৫:৩। অর্থাৎ ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে দেড় বস্তা বালি এবং ৩ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে কনক্রিটের মিশ্রন তৈরি করতে হবে।

#গ্রিল বা দরজার ফ্রেমের কনক্রিটঃ গ্রিল বা দরজার ফ্রেম আটকানোর ক্ষেত্রে কনক্রিটের মিশ্রন কিছুটা ভিন্ন হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে কনক্রিট মিশ্রনের অনুপাত হবে ১:২:৪। অর্থাৎ ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ২ বস্তা বালি এবং ৪ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে কনক্রিট মিশ্রন তৈরি করতে হবে।

#স্যানেটারি পাইপঃ স্যানেটারি পাইপ বসানোর সময় কনক্রিটের অনুপাত হবে ১:৩:৬। অর্থাৎ, ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ৩ বস্তা বালি এবং ৬ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে স্যানেটারি পাইপ স্থাপনের কনক্রিট মিশ্রন তৈরি করতে হবে।

#সেফটি ট্যাংকঃ সেফটি ট্যাংক নির্মানে সচেতন থাকা খুবই জরুরি। সেফটি ট্যাংক বা সেফটি ট্যাংকের ছাদ ২ ক্ষেত্রেই কনক্রিট মিশনের অনুপাত একই হয়ে থাকে। সেফটি ট্যাংক নির্মানে কনক্রিট মিশ্রনের আদর্শ অনুপাত ১:২:৪। অর্থাৎ ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ২ বস্তা বালি এবং ৪ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে কনক্রিট মিশ্রন তৈরি করতে হবে।

#ছাদ ঢালাইঃ ছাদ ঢালাইয়ের ক্ষেত্রে কনক্রিট মিশ্রনের আদর্শ অনুপাত ১:২:৪। অর্থাৎ, ১ বস্তা সিমেন্টের সাথে ২ বস্তা বালি এবং ৪ বস্তা ইটের খোয়া বা পাথর মিশিয়ে কনক্রিট মিশ্রন তৈরি করতে হবে। তবে ছাদের স্থায়িত্ব বা স্থাপনার নিরাপত্তার স্বার্থে নির্মান বিশেষজ্ঞরা ছাদ ঢালাইয়ে ইটের খোয়ার বদলে পাথর ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।

বিভিন্ন প্রকার সিড়ির তালিকা:→ #একমুখী সিড়ি,→ #ডগ্-লেগড সিঁড়ি,→ #ওপেন নিউয়েল সিড়ি ,→ #জিওমেট্রিক্যাল সিড়ি,→ #বৃত্তাকার সি...
15/09/2024

বিভিন্ন প্রকার সিড়ির তালিকা:

→ #একমুখী সিড়ি,
→ #ডগ্-লেগড সিঁড়ি,
→ #ওপেন নিউয়েল সিড়ি ,
→ #জিওমেট্রিক্যাল সিড়ি,
→ #বৃত্তাকার সিড়ি,
→ #বাইফারকেটেড সিড়ি,

→সিঁড়ির ট্রেড ও রাইজারের মাঝে সম্পর্ক:
বিভিন্ন বিল্ডিং কোড দ্বারা নির্ধারিত নিয়ম-
কানুন মেনে সিড়ি স্ল্যাবের ট্রেড ও রাইজারের মান নির্ণয় করা হয়।যেহেতু স্ল্যাবের ঢাল সাধারণত ২৫ থেকে ৪০ ডিগ্রি এর মধ্যে রাখতে হবে,সেহেতু ট্রেড ও রাইজারের মধ্যকার সম্পর্ক বিশেষভাবে গুরুত্ব দেওয়া হয়।

নিম্নলিখিত নিয়ম অনুসরণ করলে ট্রেড ও রাইজারের সন্তোষজনক মান পাওয়া
যায়।

#আমেরিকান কোড অনুযায়ী(American Standard):
ট্রেড + রাইজার= ৪৪ সেমি.
ট্রেড x রাইজার= ৪০০-৪৫০ বর্গসেমি.

#ইন্ডিয়ান কোড অনুযায়ী(Indian
Standard):
ট্রেড + ২ x রাইজ=৬০ সেমি.
ট্রেড x রাইজার= ৪০০-৪১০ বর্গসেমি.

AcI কোড অনুযায়ী ট্রেড ও রাইজারের সবোর্চ্চ এবং সর্বনিম্ন মান হচ্ছে:
AcI কোড অনুযায়ী বসতবাড়িতে ব্যবহৃত সিড়ি স্ল্যাবের রাইজারের পরিমাপ ১৫ হতে ১৮ সেমি
এবং ট্রেডের পরিমাপ ২৩-২৭ সেমি। পাবলিক বিল্ডিং এ ব্যবহৃত সিড়ি স্ল্যাবের রাইজারের পরিমাপ ১৪-১৫ সেমি এবং ট্রেডের পরিমাপ ২৫-৩০ সেমি হয়।

#ওয়েস্ট স্ল্যাবের ওজন নির্ণয়ের পদ্ধতি:

সিড়ির স্ল্যাবকে ওয়েস্ট স্ল্যাব বলা হয়।

মনে করি, R=রাইজারের উচ্চতা, সেমি.
T=ট্রেডের প্রস্থ, সেমি.
S=ওয়েস্ট স্ল্যাবের পুরুত্ব, সেমি.

ওয়েস্ট স্ল্যাবের ওজন নির্ণয়ের সুত্র=SxR2+T2x 24/T

সিড়ির ধাপের ওজন নির্ণয়ের পদ্ধতি:
ধাপের ওজন নির্ণয়ের সুত্র হলো W=১২R কেজি/বর্গমিটার

এখানে,
=রাইজারের উচ্চতা
=ওজন

12/09/2024

API
Finnish building
Bangladesh building construction

Address

Dinajpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Bangladesh building construction posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Bangladesh building construction:

Share