Social M Pallabi Roy

Social  M Pallabi Roy I'm a Social Media Marketer..

24/11/2023

অতিমাত্রায় ওষুধ ব্যবহারে কী ক্ষতি হয়?

ঔষুধের ভুল ব্যবহার বা অতিমাত্রায় ব্যবহার হরহামেশাই করতে দেখা যায়। তবে এ থেকে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি, এমনকি কখনো কখনো মৃত্যুর ঝুঁকি পর্যন্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে।
অনেক সময় দেখা যায়, রোগী চিকিৎসককে না দেখিয়ে নিজে নিজে ওষুধ খায়। ফার্মেসিতে গিয়ে ওষুধ খায়। রোগী কী করে? নিজে থেকে মেডিসিন খেতে থাকে। অন্যান্য দেশে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন ছাড়া ওষুধ পাওয়া যায় না। এখানে নিজে গেলেই ওষুধ পাওয়া যায়।
আমরা দেখি একটু পেটে ব্যথা হলেই গ্যাসের ওষুধ খেয়ে ফেলে। এ ক্ষেত্রে রোগী নিজেই তখন গ্যাসের মেডিসিন খেতে যায়। তবে এই ধরনের ওষুধ দীর্ঘদিন খেলে ভিটামিন বি১২-এর ঘাটতি হবে ভবিষ্যতে। তাই নিজে নিজে গ্যাসের ওষুধ খাবেন না।
অনেক সময় রোগী কোমরব্যথা, ঘাড়ে ব্যথার জন্য ওষুধ খায়। ভালো লাগলে রোগী প্রতিদিন খেতে থাকে। এতে কিডনির ক্ষতি হবে। গ্যাসট্রিক ব্লিডিং হতে পারে।
অনেক সময় দেখা যায়, রোগী বিয়ের আগে মোটা হতে চায়। এতে স্টেরয়েড খায়। স্টেরয়েডের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। এতে উচ্চ রক্তচাপ হয়, ডায়াবেটিস, গ্যাসট্রিক আলসার, চুল পড়া, মোটা হওয়া, সাইকোসিস, অস্টিওপরোসিস হতে পারে। অনেকদিন ধরে খাওয়ার পর বন্ধ করে দিলে, এতে আবার পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হচ্ছে।
অনেক সময় দেখা যায়, ঘুম হয় না বলে অনেকে ঘুমের ওষুধ খায়। অনেক সময় হয়তো ছয়টি একসঙ্গে খায়। এটি ভালো নয়।
অ্যান্টিবায়টিক এর ক্ষেত্রেও দুই দিন খাবারের পর ভলো লেগেছে, হঠাৎ করে বন্ধ করে দেয়। অন্তত সাত দিন বা ১১ দিন না খেলে কিন্তু কোনো উপকার হয় না। আবার আক্রান্ত হলে কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিকটা কাজ করবে না। দর্শকদের জন্য একটি বিষয় বলে দেই, প্রবীণ বয়সে আপনার জন্য কিছু অ্যান্টিবায়োটিক থাকতে হবে।
বেশির ভাগ মানুষ ব্যবহার করে ব্যথানাশক ওষুধ। এরপর গ্যাসট্রিকের ওষুধ। অনেকে নিজে নিজে মাল্টিভিটামিন খায়। অনেকে আবার ক্যালসিয়াম খায়।
মাল্টিভিটামিন খেলে হাইপার ভিটামিন টক্সিসিটি হয়, নিউরোপ্যাথি হয়। নিজের থাকলে তো আর বাড়তি করে খাওয়ার দরকার নেই। ভালো করে খাবার খেলে, ফল খেলে, সবজি খেলে তো ভিটামিন পাওয়া যায়। তবে ভিটামিন ডি পাচ্ছেন না, তাহলে এটি খেলে ঠিক আছে। কোনো সমস্যা হলে প্রথমে ডাক্তারকে দেখিয়ে ওষুধ খেতে হবে।
এখন দেখি, রোগী নিজেই ওজন কমাতে চায় ক্র্যাশ ডায়েট করে। খাবার খায় না, অ্যান্টি ডায়াবেটিস মেডিসিন খায়। হঠাৎ করে সুগার কমে যায়। অ্যান্টি ডায়াবেটিক ওষুধ স্বাস্থ্যের জন্য ভালো নয়। হঠাৎ করে ওজন কমে যাওয়া ভালো কিছু নয়। শরীরের ধীরে ধীরে ওজন কমানো দরকার। নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এবং ভারসাম্যপূর্ণ খাদ্যাভ্যাস করতে হবে।
৩০ ভাগ মানুষ অফিসে বসে কাজ করছে। ব্যায়াম করা দরকার, দৌঁড়ানো দরকার। না হলে বাসায় দড়ি লাফ খেলতে পারেন। চিনি এড়িয়ে যাবেন।
ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, থাইরয়েড ইত্যাদি ওষুধের জন্য দীর্ঘমেয়াদি ওষুধ খেতে হবে। গাড়ি রয়েছে। গাড়িতে পেট্রল না দিলে এটি কি চলবে? রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ মতো মেডিসিন নিয়মিত খেতেই হবে। আর উচ্চ রক্তচাপ প্রাথমিক অবস্থায় থাকলে ডায়েটের মাধ্যমে আপনার নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
ছোট বাচ্চা তো নিজে বলতে পারে না, ব্যথা হয় কি না। সাত-আট দিন পরে আগের ওষুধ পুনরায় ব্যবহার করবেন না। ফেলে দেন। গুগলে দেখে নিজেই চিকিৎসক হয়ে যাবেন না। অর্ধেক জ্ঞান সবসময়ই বিপজ্জনক।
জ্বর বিভিন্ন কারণে হতে পারে। ভাইরাল হলে অ্যান্টিবায়োটিকের দরকার নেই। এটি প্যারাসিটামল খেয়ে ভালো করা যায়। এ ছাড়া প্রচুর তরল ও পুষ্টিকর খাবার খেতে হবে। ভাইরাস জ্বরে অ্যান্টি বায়োটিক কাজে আসে না। একটু বৃষ্টি হলে ছোট বাচ্চার হয়তো জ্বর আসে, কাশি- সর্দি হতে পারে। আপনি জানেন না কেন হয়েছে। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী একটি সিআরপি, ব্লাড কাউন্ট করলে ভালো। তিন দিন পর জ্বর থাকলে ব্লাড কালচার করা দরকার।
কী কারণে জ্বর হয়েছে, সেটি বের করে প্রয়োজনে অ্যান্টিবায়োটিক দিতে হবে।
আমি দর্শকদের শেষ একটি অনুরোধ করি, চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া নিজে নিজে ওষুধ ফার্মাসি থেকে কিনবেন না। কিছু হলে প্রথমে আপনাকে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। এটি মূলমন্ত্র। বাসায় নিজে নিজে কোনো ওষুধ খেলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হলে তো কিছু করার থাকবে না। সচেতনতাটা জরুরি। প্রতিটি ওষুধের কিন্তু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। চিকিৎসকের সঙ্গে আলাপ করা খুব জরুরি। মেডিসিনের চিকিৎসক খুব জরুরি। প্রথমে আপনি ফিজিশিয়ানের কাছে যান।

22/11/2023

Hello everyone. Welcome to my new page .Please follow & stay with this page.

মার্কেটপ্লেস অনলাইনে এমন ওয়েবসাইট যেখানে বায়াররা তাদের কাজ করার মত দক্ষ লোক বা ফ্রিল্যান্সার খোজ করতে আসে। আবার যারা ফ্র...
16/08/2023

মার্কেটপ্লেস অনলাইনে এমন ওয়েবসাইট যেখানে বায়াররা তাদের কাজ করার মত দক্ষ লোক বা ফ্রিল্যান্সার খোজ করতে আসে। আবার যারা ফ্রিল্যান্সার, তারা কাজ খোজার জন্য এসব সাইটগুলো প্রবেশ করে। অনেক ফ্রিল্যান্সারদের মধ্য হতে যাচাই বাছাই করে বায়ার তার কাজের জন্য যোগ্য কাউকে বাছাই করে কাজ দেয়। এসব সাইটগুলোকেই মার্কেটপ্লেস বলে।
মার্কেটপ্লেসগুলো বায়ার এবং ফ্রিল্যান্সারদের মধ্যে সংযোগস্থাপনকারী হিসেবে কাজ করে। বায়াররা এসব মার্কেটপ্লেসকে মূলত পেমেন্ট করে। সেই পেমেন্ট ফ্রিল্যান্সারদের মার্কেটপ্লেসের অ্যাকাউন্টে জমা হয়। পরে বিভিন্ন পদ্ধতিতে সেই ডলারগুলো উঠানো যায়।
এসব মার্কেটপ্লেসে ফ্রিল্যান্সারদের কাজের উপর ভিত্তি করে বিভিন্ন ধরনের রেটিংয়ের ব্যবস্থা রয়েছে। এগুলো দেখেই বায়াররা তাদের কাজের জন্য যোগ্য ফ্রিল্যান্সার বাছাই করতে পারেন।
অনলাইনে বিভিন্ন বৈশিষ্ট্যের, বিভিন্ন ধরনের মার্কেটপ্লেস রয়েছে। উল্লেখযোগ্য কয়েকটি মার্কেটপ্লেস হল:

আপওয়ার্ক:
বাংলাদেশের মানুষদের কাছে জনপ্রিয় মার্কেটপ্লেসের নাম, আপওয়ার্ক। ওয়েব ঠিকানা: upwork.com। এখানে বায়াররা বিভিন্ন কাজ নিয়ে জব টিউন করে। কাজ করতে আগ্রহী ফ্রিল্যান্সাররা সেই কাজ পাওয়ার জন্য বিড করে। এসব বিড দেখে বায়াররা তাদের কাজের জন্য যোগ্য লোককে বাছাই করে।
এখানে বায়াররা দুইভাবে কাজ দেয়। একটা হচ্ছে ফিক্সড রেট, আরেকটা আওয়ারলী রেট।

ফাইভার:
আপওয়ার্কে বায়াররা কাজের জন্য ফ্রিল্যান্সার চেয়ে টিউন করে। আর ফাইভারে বিষয়টা উল্টো ঘটে।
ফাইভারে ফ্রিল্যান্সাররা তাদের সার্ভিস অফার করে টিউন করে, যাকে বলা হয় গিগ। এসব গিগগুলো ৫ ডলার- ২০০ ডলারে বিক্রি হয়। এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: fiverr.com
কিন্তু ফাইভারে আগেই আপনাকে গিগ বানিয়ে রাখতে হবে এবং ক্লাইন্টরা সেটা কিনবেন। ফাইভারে মূলত সবধরনের কাজ পাওয়া যায়। আপনি যেকোন একটি সেক্ট্রের কাজ শিখেই এখানে কাজ করতে পারবেন।
যারা মার্কেট প্লেসে একবারে নতুন তারা খুব সহজেই ফাইভার থেকে কাজ পেতে পারেন।

পিপল পার আওয়ার:
এটি যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি অনলাইন মার্কেটপ্লেস। এখানে বায়ার সহজে জবের জন্য অফার করতে পারে। আবার যে কাজ করবে সেও তার স্কিল সেল করতে পারবে। এখান থেকে কাজ কিনে আবার এই মার্কেটপ্লেসে সেল করতে পারবেন। এই মার্কেটপ্লেসে ফিক্সড এবং আওয়ার্লি জব করার সুযোগ আছে। এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: peopleperhour.com

99 ডিজাইন :
যারা গ্রাফিক্স ডিজাইন জানেন তাদের জন্য উপযুক্ত মার্কেটপ্লেস। এই সাইটটিতে শুধুমাত্র গ্রাফিক্স ডিজাইনেরা কাজ করতে পারে। এই মার্কেটপ্লেসে বিজনেস কার্ড ডিজাইন, লোগো ডিজাইন, ওয়েবসাইট ডিজাইন, বাটন ডিজাইন ইত্যাদি কাজ পাওয়া যায়। এখানে ডিজাইন সম্পর্কিত কাজের প্রতিযোগীতাতে জয় লাভ করার মাধ্যমে আয় করতে হয়। এ মার্কেটপ্লেসের লিংক: 99designs.com
কোন বায়ারের কোন ডিজাইনের কাজ প্রয়োজন হলে তারা এ মার্কেটপ্লেসে এসে প্রতিযোগীতার আয়োজন করে। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সাররা এসব প্রতিযোগীতাতে অংশগ্রহণ করে। নিদ্দিষ্ট দিন পযন্ত প্রতিযোগীতা চলে, শেষের দিন বায়ার, যার কাজটি সুন্দর হয়েছে তাকে বিজয়ী ঘোষনা করে। পরে বিজয়ীকে ঘোষিত অর্থ প্রদান করা হয়। বিড করার ঝামেলা এ মার্কেটপ্লেসে নাই। সাধারণত একটা লোগো প্রতিযোগীতাতে জিতলে ৩০০ডলার থেকে ১২০০ডলার পযন্ত আয় হয়।

ইনভাটো:
ইনভাটোর অনেকগুলো ওয়েবসাইট রয়েছে। গ্রাফিকরিভার(graphicriver.net) হচ্ছে গ্রাফিকডিজাইনারদের জন্য, থিমফরেস্ট (themeforest.net) হচ্ছে ওয়েবডিজাইনারদের জন্য। গ্রাফিক্স ডিজাইনাররা তাদের ডিজাইন যেমন: লোগো, ভিজিটিং কার্ড থেকে শুরু করে সকল ধরনের ডিজাইন সম্পর্কিত পণ্য এখানে বিক্রি করতে পারে এবং ওয়েব ডেভেলপার হলে এইচটিএমএল টেমপ্লেট, সি এস এস, ওয়ার্ডপ্রেস থিম সেল করা যায়। ক্রিয়েটিভ ডিজাইন করতে পারলে থিমফরেস্টে এবং গ্রাফিকরিভারে প্রচুর ইনকাম সম্ভব। ভালমানের ডিজাইন না হলে খিমফরেস্ট কতৃপক্ষ ডিজাইন অ্যাপ্লুভ করবেনা। একটা ডিজাইন অ্যাপ্লুভ হলে সেটা সারাজীবন যতবার বিক্রি হবে, সেখানে থেকে ততবারই ইনকাম হবে। অর্থাৎ একটা ডিজাইন সারাজীবনের ইনকাম।

মাইক্রোওয়ার্কার:
এই মার্কেট প্লেসে সব ছোট ছোট কাজগুলো পাওয়া যায়। যারা একবারে নতুন তাদের জন্য এই মার্কেট প্লেসে কাজ করা অনেক সহজ। ফোরাম পোস্টিং, সাইন আপ, ফেসবুক লাইক-ভোট, টুইটার টুইট-রিটুইট, ক্লিক-সার্চ, বুক মার্ক, ইয়াহু এনসার এই কাজ গুলো মাইক্রোওয়ার্কারে খুব বেশি পাওয়া যায়। কাজের জন্য বিড করতে হয় না। কাজ গুলো খুব ছোট হয় এবং ৫ থেকে ৩০ মিনিটের মধ্যে কাজ গুলো করা যায়। যত মার্কেট প্লেস আছে সবচেয়ে সহজ এই মার্কেট প্লেসে কাজ করা।

ক্লিকব্যাংক:
এটি একটি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটপ্লেস। এখানে সদস্য হয়ে বিভিন্ন পন্য প্রচারের লিংক নিজের সাইটে রাখতে পারেন এবং সেই লিংকের মাধ্যমে মূল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পণ্য বিক্রি হলে ফ্রিল্যান্সাররা বিক্রি হতে একটা নির্দিষ্ট কমিশন পাবে। ক্লিক ব্যাংকের প্রোডাক্ট গুলো ডিজিটাল প্রোডাক্ট। অর্থাৎ বিভিন্ন ধরনের ইবুক, টিউটোরিয়াল সিডি, সফটওয়্যার সিডিসহ ইত্যাদি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ডিজিটাল পণ্য এখানে পাওয়া যায়। ক্লিকব্যাংক একটি মার্কেটপ্লেস। সেখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের প্রোডাক্ট সম্পর্কিত বিভিন্ন অফার নিয়ে আসে। ফ্রিল্যান্সাররা সেই সব অফার নিয়ে অ্যাফিলিয়েশন করে। যতবেশি প্রোডাক্ট বা সেবা বিক্রি করা যায়, ততবেশি কমিশন জমা হবে। এ সাইটের লিংক: clickbank.com
click bank

অ্যামাজন :
অ্যামাজন হচ্ছে অনলাইনে পণ্য বিক্রির সবচাইতে বড় স্টোর। অ্যাফিলিয়েশনের ক্ষেত্রেও সবচাইতে বড় সেক্টর হচ্ছে অ্যামাজন। এখানে পণ্যের মধ্যে শিপিং পণ্য বেশি। দৈনন্দিন কাজে ব্যবহৃত ছোট থেকে বড় সকল পণ্য অ্যামাজনে পাওয়া যায়। সে সব পণ্যের বিক্রির জন্য অ্যাফিলিয়েশন করা যায়।
সাইটের লিংক: affiliate-program.amazon.com
ভালভাবে কাজ না জেনে অ্যাফিলিয়েশন এর জন্য অ্যামাজনে অ্যাকাউন্ট না খোলাই ভালো। কারণ ৯০ দিনের মধ্যে প্রোডাক্ট বিক্রি করতে না পারলে অ্যাকাউন্ট সাসপেন্ড হতে পারে। অ্যাফিলিয়েশন করার জন্য নিজের ওয়েবসাইট তৈরি করে, সেই ওয়েবসাইটকে অনলাইনে প্রচার করতে হয়।

Social media marketing has become a vital component to the market mix of many businesses–large and small. After all, the...
15/08/2023

Social media marketing has become a vital component to the market mix of many businesses–large and small. After all, there are 4.9 billion people who use social media platforms worldwide and so having a presence on social is a good way to connect with both current and potential customers alike.
No matter your industry, social media is an effective way to reach your target audience, strengthen your brand, establish a loyal customer base and increase your revenue.
In this guide, we detail everything you need to know about social media marketing, including what it is, how it works, the best strategies and how to implement it.
Social media marketing is a type of digital marketing that uses social media platforms to promote your brand and offerings to your ideal customers.
Contrary to popular belief, it involves much more than random posts on your business accounts. An effective social media marketing campaign requires sound strategy and planning.
Due to its popularity and versatility, social media is a powerful tool for marketing your business. It’s also highly measurable, unlike other types of traditional marketing such as billboards, print ads and radio spots.

ডিজিটাল মার্কেটিং মার্কেটিং খাতে নতুন এক দিগন্ত সূচনা করেছে ডিজিটাল মার্কেটিং । প্রযুক্তির সঠিক ব্যাবহার করে মার্কেটিং স...
05/08/2023

ডিজিটাল মার্কেটিং
মার্কেটিং খাতে নতুন এক দিগন্ত সূচনা করেছে ডিজিটাল মার্কেটিং । প্রযুক্তির সঠিক ব্যাবহার করে মার্কেটিং সেক্টর টি কে নিয়ে গেছে অন্য উচ্চতায় ।
ডিজিটাল মার্কেটিং হল মার্কেটিং এর উপাদান যা ইন্টারনেট এবং অনলাইন ভিত্তিক । ডিজিটাল প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে মার্কেটিং করা হয় তাকেই ডিজিটাল মার্কেটিং বলে। ডিজিটাল মার্কেটিং কে আবার ইন্টারনেট মার্কেটিং ও বলা হয়।
ডিজিটাল মার্কেটিং যে উন্নতির দুয়ার মেলে দিয়েছে তার রয়েছে অনেক সুযোগ সুবিধা। যেমনঃ
ডিজিটাল মার্কেটিং এর মাধ্যমে আমরা আমাদের কাস্টমারদের সম্পর্কে ধারণা পেতে পারি। কারা আমাদের প্রোডাক্ট নিয়ে আগ্রহী তাদের সহজেই খুজে বের করতে পারি।
আমরা আমাদের প্রোডাক্ট এর জন্য কাস্টমার নির্দিষ্ট করে দিতে পারি। যার ফলে আমাদের প্রোডাক্ট আমাদের নির্দিষ্ট করে দেয়া কাস্টমার ই দেখবে।
Traditional মার্কেটিং এর তুলনায় এর খরচ কম।
এই মার্কেটিং ব্যবস্থাপনায় গ্রাহক থেকে সহজেই ফিডব্যাক নেয়া যায়। যার ফলে ফিডব্যাক অনুযায়ী যদি কিছু পরিবর্তন করতে হয় তা করা যায় ।
যেহেতু এইটি অনলাইন ভিত্তিক তাই সহজেই দেশ বিদেশের সাথে বেবসা করা সম্ভব
নিজের সুবিধামত ব্যবসায় পরিবর্তন করা সম্ভব
এই বেবস্থাপনা বহুমুখী হওয়ায় , গ্রাহক এর সাথে যোগাযোগ করা সহজ হয়ে গেছে।
সমস্ত ফলাফল সঠিকভাবে পরিমাপ করা যায় ।

ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে প...
03/08/2023

ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing) মূলত এমন একটি পেশা যেখানে আপনি ইন্টারনেটের মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের কাজ করে অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এটি সাধারন চাকরির মতোই, কিন্তু ভিন্নতা হলো এখানে আপনি আপনার স্বাধীন মতো কাজ করতে পারবেন। দেখা গেলো আপনার এখন কাজ করতে ইচ্ছা করছে না; আপনি করবেন না। যখন ইচ্ছা করবে তখন আবার চাইলেই করতে পারবেন।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুসারে দেশে বেকারত্বের হার ছিল, ১৯.১১ শতাংশ। যা একটি দেশের বেকারত্বের হার কমাতে হলে তা...
03/08/2023

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর তথ্য অনুসারে দেশে বেকারত্বের হার ছিল, ১৯.১১ শতাংশ। যা একটি দেশের বেকারত্বের হার কমাতে হলে তাদেরকে দক্ষ শ্রমিকের পরিণত করতে হবে। এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে হবে, যা দেশের সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ।
বাংলাদেশের শিক্ষিত বেকারের হার সব থেকে বেশি। এদেশের শতকরে ১০০ জনের মধ্যে ৪৭ জনই বেকার শিক্ষিত মানুষ।স্নাতক ডিগ্রিধারী হাজার বেকার যুবক রয়েছে বাংলাদেশে। আই এল ও সংস্থার প্রতিবেদনে বাংলাদেশের তিন কোটির বেশি শিক্ষিত বেকার রয়েছে বলে ধরা হয়।
বাংলাদেশের ৬৬ শতাংশই শিক্ষিত বেকার। বাংলাদেশের প্রতিবছরই ২০ থেকে ২২ লক্ষ তরুণ চাকরির বাজারে প্রবেশ করে , যার বেশিরভাগই উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত। কিন্তু সবাই চাকরি পায় না।

Address

Dinajpur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Social M Pallabi Roy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share