দিনাজপুরের আলো

দিনাজপুরের আলো দিনাজপুরের একমাত্র তথ্যমূলক পজিটিভ ‍

দিনাজপুরের আলো
আলোকিত খবর, মানবতার খবর, উন্নয়নের খবর, প্রগতির খবর, ঐতিহাসিক খবর, সবুজ-শ্যামল দিনাজপুরের খবর।
দিনাজপুরের একমাত্র ফেসবুক পত্রিকা। আমরা দল-মত নির্বিশেষে সবার জন্য। নয় কোন পক্ষ-বিপক্ষ। ভালোর সাথে, আলোর কাছে।
আমরা আসছি। আমাদের সাথেই থাকুন।

09/06/2018
26/09/2017

সচেতনতামূলক পোস্ট:::::

🐍🐍🐍🐍🐍🐍সাপের বিষের ভ্যাকসিন পেতে সব সময় আপনার জেলার সদর (জেনারেল) হাসপাতাল কিংবা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যোগাযোগ করুন, বেসরকারি হাসপাতাল বা ক্লিনিক ছুটাছুটি না করাই ভাল, এতে আপনার রোগীর জীবন ঝুঁকি মুক্ত এরং নিরাপদ হবে।

(বি:দ্র: সাপের বিষের ভ্যাকসিন [এন্টি ভেনাম] জেলা সিভিল সার্জনের তত্ত্বাবধানে রাখা হয়)🐛🐛🐉🐉🐉🐛🐛

02/09/2017

দিনাজপুরের গোর-এ শহীদ ময়দানে
দেশের সবচেয়ে বড় ঈদ জামাত অনুষ্ঠিত

আগামীকাল দিনাজপুর গোর এ শহীদ বড় ময়দানে সকাল ৮.৩০ মিনিটে ঈদ উল আযহার নামাজের জামা'আত অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গতবারের মতো এ...
01/09/2017

আগামীকাল দিনাজপুর গোর এ শহীদ বড় ময়দানে সকাল ৮.৩০ মিনিটে ঈদ উল আযহার নামাজের জামা'আত অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। গতবারের মতো এবারও ঈদ জামাতকে কেন্দ্র করে নেয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রকার কার্যক্রম। মুসল্লিদের সুবিধার্তে কয়েকটি দরজা দিয়ে প্রবেশের সুব্যবস্থা রাখা হয়েছে, এছাড়াও দূর দূরান্ত থেকে যারা গাড়ি নিয়ে আসবেন তাদের গাড়ি পার্কিং এর বিশেষ ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।

সকলকে ঈদ জামাতে শরীক হয়ে এই ঈদ জামাতকে দেশের তথা মুসলিম বিশ্বের সর্ববৃহৎ ঈদ জামাতে পরিণত করার জন্য সকলের অংশগ্রহণ কামনা করছি।

তথ্যসূত্র-জেলা প্রশাসন, দিনাজপুর।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা কার্ডে দিনাজপুরের শ্রবণ প্রতিবন্ধী আঁকিয়ে জিসানের আঁকা এশিয়ার বৃহত্তম ঈদগাহ্ মিনারের ছ...
31/08/2017

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঈদ শুভেচ্ছা কার্ডে দিনাজপুরের শ্রবণ প্রতিবন্ধী আঁকিয়ে জিসানের আঁকা এশিয়ার বৃহত্তম ঈদগাহ্ মিনারের ছবি স্থান পেয়েছে। যা সত্যিই খুব গর্বের ব্যাপার।

দিনাজপুরের আলোর পক্ষ হতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে সতত অভিবাদন জানাই।

বাহাদুর বাজার জুতা ঘর। পাকেরহাট বাজারে একটি জুতার দোকানের উদ্বোধন করলাম। এটা মামুলী জুতার দোকান হলেও এর একটি বিশেষত্ব হল...
31/08/2017

বাহাদুর বাজার জুতা ঘর। পাকেরহাট বাজারে একটি জুতার দোকানের উদ্বোধন করলাম। এটা মামুলী জুতার দোকান হলেও এর একটি বিশেষত্ব হলো দোকানটি খানসামা উপজেলার ভেরভেরী ইউনিয়নের বাহাদুরবাজার গ্রামের মুচিপাড়ার প্রাক্তন মাদকদ্রব্য উৎপাদনকারী ও মাদকব্যবসায়ীদের যাদের উৎপাদিত মাদকে মাদকাসক্ত হতো সে এলাকার শত শত যুবক। যাদের(ছয়টি পরিবার) বছর খানেক আগে ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে কারাদন্ড দিয়েছিলাম। এরপর সকলে আত্মসমর্পণ করলে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে তাদের জুতা তৈরির সব যন্ত্রপাতি ক্রয় করে তাদের পুনর্বাসন করা হয়। গড়ে ওঠে সেখানে জুতার কারখানা। মাদকমুক্ত হয় বাহাদুরবাজার মুচিপাড়া এবং নতুন জীবন পায় মাদকনির্ভর প্রায় ৩০ জন মানুষ। আজ সেই মুচিপাড়ার মুচিদের উৎপাদিত জুতা পাকেরহাট বাজারে। তাদের উৎপাদিত জুতা কিনে আসুন আমরা মাদকহীন সুস্থ কর্মময় জীবন গড়তে উৎসাহিত করি।

পুলিশ আপনার নিরাপত্তার জন্য,শান্তির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।পুলিশ কে তথ্য দিন।বন্ধু ভাবুন।পুলিশ সবসময় আপনাদের পাশেই আছে।তথ্য...
30/08/2017

পুলিশ আপনার নিরাপত্তার জন্য,শান্তির জন্য কাজ করে যাচ্ছে।পুলিশ কে তথ্য দিন।
বন্ধু ভাবুন।
পুলিশ সবসময় আপনাদের পাশেই আছে।

তথ্যসূত্র-https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=201586240380071&id=100015860884482

বিরলে নবম শতকের সপ্তরথ মন্দির....দিনাজপুরের বিরলে প্রত্নতাত্তি্বক খননে বাংলাদেশে প্রথম সপ্তরথ মন্দিরের সন্ধান পাওয়া গেছে...
04/08/2017

বিরলে নবম শতকের সপ্তরথ মন্দির....
দিনাজপুরের বিরলে প্রত্নতাত্তি্বক খননে বাংলাদেশে প্রথম সপ্তরথ মন্দিরের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুই মাসেরও বেশি সময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একটি দল খননের মাধ্যমে মন্দিরটি আবিষ্কার করে। এটি আনুমানিক নবম থেকে একাদশ শতকের বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এই সপ্তরথ মন্দিরের নিচে আরও একটি মন্দির রয়েছে বলে ধারণা করছেন তারা।

সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৪-০৫ সালের দিকে জাবির প্রত্নতাত্তি্বক গবেষণার জন্য দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় মোট ১২২টি স্থান চিহ্নিত করা হয়। পরে উপজেলার রানীপুকুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে বুড়ির থান বা বুড়ি মাতারানীর মন্দির থান নামে পরিচিত স্থানটির ওপর গুরুত্বারোপ করে দুই মাস আগে খননকাজ শুরু হয়। জাবির প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. স্বাধীন সেন ও অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহছানের নেতৃত্বে ১৪ জন শিক্ষার্থী এ খননকাজে অংশ নেন। এ ছাড়া তাদের সাহায্য করেন প্রত্নতাত্তি্বক খননে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মহাস্থানগড় থেকে আসা ১৫ জন এবং কাহারোল থেকে আসা ২৫ শ্রমিক।

বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সহযোগিতায় এই খননে অর্থায়ন করছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। প্রায় দুই মাসের খননে এখানে যে মন্দিরটি আবিষ্কার হয়েছে তা দেখতে এখন লোকজন ভিড় করছেন সেখানে। উঁচু মাটির ঢিবি খনন করে পাওয়া মন্দিরটি পুরোপুরি বের করে তা সংরক্ষণের দাবি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সব ধর্মের মানুষের।

খননদলের পরিচালক ড. স্বাধীন সেন জানান, স্থানীয়ভাবে বুড়ির থান বা বুড়ি মাতারানীর মন্দির থান নামে পরিচিত এই ঢিবিটির দৈর্ঘ্য পূর্ব-পশ্চিমে ৮০ মিটার আর উত্তর-দক্ষিণে ৬০ মিটার। আবিষ্কৃত মন্দিরটি ঢিবির আকারের তুলনায় বেশ ছোট। এটি দুটি অংশে বিভক্ত। পশ্চিম দিকে অভিক্ষেপ বিশিষ্ট ৬ দশমিক ২৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের নিরেট কাঠামোর মাঝখানে রয়েছে গর্ভগৃহ। এটিও দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে ২ মিটার করে। পূর্বদিকে যুক্ত রয়েছে ৮ মিটার বর্গাকার একটি কক্ষ। ধারণা করা হচ্ছে, কক্ষটি ছিল মন্দিরের মণ্ডপ। পুরো মন্দিরটির আকার ও বৈশিষ্ট্য বুঝতে আরও সময় লাগবে।

ড. সেন আরও জানান, রথ শব্দটি প্রাচীন মন্দিরের স্থাপত্য গঠন ও শৈলী প্রকাশকারী পরিভাষা। দেয়ালের বহির্গাত্রের উল্লম্ব অভিক্ষেপগুলোকে রথ বলা হয়। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, মন্দিরটি বর্তমানে উড়িষ্যায় থাকা কলিঙ্গ মন্দির স্থাপনা রীতির অনুসারী। এই রীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে লেখা শিল্পশাস্ত্র, যেমন ভুবন প্রদীপে মন্দিরগুলোকে ত্রিরথ, পঞ্চরথ, সপ্তরথ ও নবরথ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন আবিষ্কৃত মন্দিরটি তারও আগেকার আরেকটি স্থাপনার ধ্বংসাবশেষের ওপরে নির্মিত হয়েছে। এর গর্ভগৃহের উপরিকাঠামো হিসেবে রেখা দেউল ধরনের শিখর ছিল বলে অনুমান করা যায়। গর্ভগৃহের কেন্দ্রে একটি সপ্তরথ অভিক্ষেপবিশিষ্ট পাথরের বেদি রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ৯০ সেন্টিমিটার ও প্রস্থে ৪২ সেন্টিমিটার। এই বেদির পশ্চিম পাশের অর্ধবৃত্তাকার খাঁজের মধ্যে প্রতিমার নিম্নাংশ প্রবিষ্ট করে রাখা হতো। তবে খননের সময় জায়গাটিতে একটি ছোট মাটির তৈরি ঘট পাওয়া গেছে। এখনও হিন্দু সম্প্রদায়ের কেউ কেউ প্রতিমার প্রতীকী হিসেবে ঘটপূজা করে থাকে। উড়িষ্যার মন্দিরের স্থাপত্যরীতির মতো ইট দিয়ে নির্মিত মন্দিরের উপস্থিতি বাংলা অঞ্চলে বিরল নয়। গত বছর কাহারোলের মাধবগাঁওয়ে এই দলটিই একটি নবরথ মন্দির খনন করেছিল। তবে এ মন্দিরটি বাংলাদেশে আবিষ্কৃত প্রথম সপ্তরথ মন্দির।

খননদলের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুল আহছান জানান, ২০০৪-০৫ সালে বিরলের এই প্রত্নস্থানগুলো প্রথম শনাক্ত করেন জাবির প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্বের গবেষণা শিক্ষার্থী খন্দকার মেহবুবুল ইসলাম। পরে তার ও অন্যান্য গবেষণা অনুযায়ী এই উপজেলায় মোট ১২২টি বিভিন্ন কালপর্বের প্রত্নস্থান চিহ্নিত করা হয়। খননকৃত প্রত্নস্থানটি পারুলগঙ্গা নামের একটি নদীর মৃত খাতের দুই পাশ ধরে রৈখিক বিন্যাসে ছড়িয়ে থাকা মানববসতির অংশ ছিল। অঞ্চলটির নদীব্যবস্থার বদলের সঙ্গে এই বসতিগুলোর বিকাশ ও বিলুপ্তির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। সপ্তরথ এই মন্দিরটির নিচে আরেকটি মন্দির আছে। পাশাপাশি সেখানে আরও একটি স্থাপনা রয়েছে বলে তারা ধারণা করছেন। মন্দিরটি হিন্দু সম্প্রদায়ের এবং তা নবম থেকে একাদশ শতকের বলে অনুমান করা হচ্ছে। তবে এর নিচে থাকা মন্দিরটি বৌদ্ধদের বলে অনুমান করা হচ্ছে, যা আরও পুরনো বলে মনে হয়।

খননের সহকারী পরিচালক ও পিএইচডি গবেষণা শিক্ষার্থী আবির বিন কায়সার শুভ ও শামীমা শিমু বলেন, পুরো প্রত্নস্থানটি যথাযথভাবে খনন ও নথিভুক্তকরণ করতে আরও চার মাস সময় লাগবে। খননের স্তরবিন্যাস বুঝে এখানে মানুষের বসতির পরিবর্তন ব্যাখ্যা করার জন্য তারা সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন।

দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম জানান, খনন কার্যক্রমে নিরাপত্তাসহ সব ধরনের সহযোগিতা করছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। এই মন্দিরগুলো উন্মোচিত হলে এর মাধ্যমে অতীত সভ্যতা ও বরেন্দ্র অঞ্চলের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জানা যাবে। মন্দিরটি উন্মোচিত হলে তা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।

বিরলে নবম শতকের সপ্তরথ মন্দির দিনাজপুর প্রতিনিধি দিনাজপুরের বিরলে প্রত্নতাত্তি্বক খননে বাংলাদেশে প্রথম সপ্তরথ মন্দিরের সন্ধান পাওয়া গেছে। দুই মাসেরও বেশি সময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের একটি দল খননের মাধ্যমে মন্দিরটি আবিষ্কার করে। এটি আনুমানিক নবম থেকে একাদশ শতকের বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। এই সপ্তরথ মন্দিরের নিচে আরও একটি মন্দির রয়েছে বলে ধারণা করছেন তারা। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০০৪-০৫ সালের দিকে জাবির প্রত্নতাত্তি্বক গবেষণার জন্য দিনাজপুরের বিরল উপজেলায় মোট ১২২টি স্থান চিহ্নিত করা হয়। পরে উপজেলার রানীপুকুর ইউনিয়নের বিষ্ণুপুর গ্রামে বুড়ির থান বা বুড়ি মাতারানীর মন্দির থান নামে পরিচিত স্থানটির ওপর গুরুত্বারোপ করে দুই মাস আগে খননকাজ শুরু হয়। জাবির প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধ্যাপক ড. স্বাধীন সেন ও অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহছানের নেতৃত্বে ১৪ জন শিক্ষার্থী এ খননকাজে অংশ নেন। এ ছাড়া তাদের সাহায্য করেন প্রত্নতাত্তি্বক খননে অভিজ্ঞতাসম্পন্ন মহাস্থানগড় থেকে আসা ১৫ জন এবং কাহারোল থেকে আসা ২৫ শ্রমিক। বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের সহযোগিতায় এই খননে অর্থায়ন করছে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। প্রায় দুই মাসের খননে এখানে যে মন্দিরটি আবিষ্কার হয়েছে তা দেখতে এখন লোকজন ভিড় করছেন সেখানে। উঁচু মাটির ঢিবি খনন করে পাওয়া মন্দিরটি পুরোপুরি বের করে তা সংরক্ষণের দাবি স্থানীয় জনপ্রতিনিধি থেকে শুরু করে সব ধর্মের মানুষের। খননদলের পরিচালক ড. স্বাধীন সেন জানান, স্থানীয়ভাবে বুড়ির থান বা বুড়ি মাতারানীর মন্দির থান নামে পরিচিত এই ঢিবিটির দৈর্ঘ্য পূর্ব-পশ্চিমে ৮০ মিটার আর উত্তর-দক্ষিণে ৬০ মিটার। আবিষ্কৃত মন্দিরটি ঢিবির আকারের তুলনায় বেশ ছোট। এটি দুটি অংশে বিভক্ত। পশ্চিম দিকে অভিক্ষেপ বিশিষ্ট ৬ দশমিক ২৫ মিটার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের নিরেট কাঠামোর মাঝখানে রয়েছে গর্ভগৃহ। এটিও দৈর্ঘ্য ও প্রস্থে ২ মিটার করে। পূর্বদিকে যুক্ত রয়েছে ৮ মিটার বর্গাকার একটি কক্ষ। ধারণা করা হচ্ছে, কক্ষটি ছিল মন্দিরের মণ্ডপ। পুরো মন্দিরটির আকার ও বৈশিষ্ট্য বুঝতে আরও সময় লাগবে। ড. সেন আরও জানান, রথ শব্দটি প্রাচীন মন্দিরের স্থাপত্য গঠন ও শৈলী প্রকাশকারী পরিভাষা। দেয়ালের বহির্গাত্রের উল্লম্ব অভিক্ষেপগুলোকে রথ বলা হয়। প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, মন্দিরটি বর্তমানে উড়িষ্যায় থাকা কলিঙ্গ মন্দির স্থাপনা রীতির অনুসারী। এই রীতির বিভিন্ন দিক নিয়ে লেখা শিল্পশাস্ত্র, যেমন ভুবন প্রদীপে মন্দিরগুলোকে ত্রিরথ, পঞ্চরথ, সপ্তরথ ও নবরথ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, নতুন আবিষ্কৃত মন্দিরটি তারও আগেকার আরেকটি স্থাপনার ধ্বংসাবশেষের ওপরে নির্মিত হয়েছে। এর গর্ভগৃহের উপরিকাঠামো হিসেবে রেখা দেউল ধরনের শিখর ছিল বলে অনুমান করা যায়। গর্ভগৃহের কেন্দ্রে একটি সপ্তরথ অভিক্ষেপবিশিষ্ট পাথরের বেদি রয়েছে, যার দৈর্ঘ্য ৯০ সেন্টিমিটার ও প্রস্থে ৪২ সেন্টিমিটার। এই বেদির পশ্চিম পাশের অর্ধবৃত্তাকার খাঁজের মধ্যে প্রতিমার নিম্নাংশ প্রবিষ্ট করে রাখা হতো। তবে খননের সময় জায়গাটিতে একটি ছোট মাটির তৈরি ঘট পাওয়া গেছে। এখনও হিন্দু সম্প্রদায়ের কেউ কেউ প্রতিমার প্রতীকী হিসেবে ঘটপূজা করে থাকে। উড়িষ্যার মন্দিরের স্থাপত্যরীতির মতো ইট দিয়ে নির্মিত মন্দিরের উপস্থিতি বাংলা অঞ্চলে বিরল নয়। গত বছর কাহারোলের মাধবগাঁওয়ে এই দলটিই একটি নবরথ মন্দির খনন করেছিল। তবে এ মন্দিরটি বাংলাদেশে আবিষ্কৃত প্রথম সপ্তরথ মন্দির। খননদলের সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক ড. কামরুল আহছান জানান, ২০০৪-০৫ সালে বিরলের এই প্রত্নস্থানগুলো প্রথম শনাক্ত করেন জাবির প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের স্নাতকোত্তর পর্বের গবেষণা শিক্ষার্থী খন্দকার মেহবুবুল ইসলাম। পরে তার ও অন্যান্য গবেষণা অনুযায়ী এই উপজেলায় মোট ১২২টি বিভিন্ন কালপর্বের প্রত্নস্থান চিহ্নিত করা হয়। খননকৃত প্রত্নস্থানটি পারুলগঙ্গা নামের একটি নদীর মৃত খাতের দুই পাশ ধরে রৈখিক বিন্যাসে ছড়িয়ে থাকা মানববসতির অংশ ছিল। অঞ্চলটির নদীব্যবস্থার বদলের সঙ্গে এই বসতিগুলোর বিকাশ ও বিলুপ্তির ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। সপ্তরথ এই মন্দিরটির নিচে আরেকটি মন্দির আছে। পাশাপাশি সেখানে আরও একটি স্থাপনা রয়েছে বলে তারা ধারণা করছেন। মন্দিরটি হিন্দু সম্প্রদায়ের এবং তা নবম থেকে একাদশ শতকের বলে অনুমান করা হচ্ছে। তবে এর নিচে থাকা মন্দিরটি বৌদ্ধদের বলে অনুমান করা হচ্ছে, যা আরও পুরনো বলে মনে হয়। খননের সহকারী পরিচালক ও পিএইচডি গবেষণা শিক্ষার্থী আবির বিন কায়সার শুভ ও শামীমা শিমু বলেন, পুরো প্রত্নস্থানটি যথাযথভাবে খনন ও নথিভুক্তকরণ করতে আরও চার মাস সময় লাগবে। খননের স্তরবিন্যাস বুঝে এখানে মানুষের বসতির পরিবর্তন ব্যাখ্যা করার জন্য তারা সর্বাত্মক চেষ্টা করছেন। দিনাজপুরের জেলা প্রশাসক মীর খায়রুল আলম জানান, খনন কার্যক্রমে নিরাপত্তাসহ সব ধরনের সহযোগিতা করছে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন। এই মন্দিরগুলো উন্মোচিত হলে এর মাধ্যমে অতীত সভ্যতা ও বরেন্দ্র অঞ্চলের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে জানা যাবে। মন্দিরটি উন্মোচিত হলে তা সংরক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে বলে জানান তিনি।

28/07/2017

★একটি মানবিক আবেদন ★

দিনাজপুরে একজন বোনের কিডনি জটিলতার কারনে পর্যায়ক্রমে ৪ব্যাগ ও+ পজেটিভ রক্তের প্রয়োজন।
আজকে সন্ধার মধ্যে ১ব্যাগ লাগবে। আর বাকিগুলো পর্যায়ক্রমে আগামীকাল & পরশুদিন।
৪র্থ তলা,মহিলা মেডিসিন ওয়ার্ড, বেড নং ২০,দিনাজপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (আঃ রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল)
যোগাযোগঃ Patient husband 01761167014

নিজে দিতে না পারলেও পোস্ট টি কপি,পেষ্ট,শেয়ার করে রক্তদাতা খুঁজে পেতে সহযোগিতা করুন।
রেফারেন্সঃ Md Abdullah

"এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দিনাজপুরে ICU চালু"  #জেনে_নিন_কিভাবে_রোগী_ভর্তি_করাবেনসম্প্রতি এম আব্দুর রহিম মে...
27/07/2017

"এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দিনাজপুরে ICU চালু" #জেনে_নিন_কিভাবে_রোগী_ভর্তি_করাবেন
সম্প্রতি এম আব্দুর রহিম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, দিনাজপুরে চালু হওয়া ICU (Intensive Care Unit) এ সেবা নিয়ে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরছেন অনেক মুমূর্ষু রোগী।

এর পূর্বে দিনাজপুরে শুধু জিয়া হার্ট ফাউন্ডেশন এন্ড রিসার্চ সেন্টারেই ICU সেবা চালু ছিল
কিন্তু
সেখানে প্রতিদিন বেড ভাড়া ১০,০০০ টাকা আর আমাদের হাসপাতালে সেই সেবা রোগীরা পাচ্ছে মাত্র ১,০০০ টাকায়!!

াইনঃ_01701489989

যে সমস্ত রোগীর ভর্তির সময় ৫,০০০ টাকা দেয়ার সামর্থ্য নেই তাদের জন্য গঠন করা হয়েছে #রোগী_কল্যান_সমিতি। হাসপাতালের নিচতলায় সমিতির অফিসে যোগাযোগ করলে তারা একটা ব্যবস্থা করে দিবেন ইনশাআল্লাহ :)

হাসপাতালের ২য় তলায় অবস্থিত সর্বাধুনিক সরঞ্জামাদি দিয়ে তৈরি এই ICU'এর বেড সংখ্যা ১০টি।

ICU ছাড়াও আমাদের হাসপাতালে আরও চালু আছে...
★ HDU (High Dependency Unit)
★ CCU (Coronary Care Unit)
★ Burn unit

এই হাসপাতালের একজন সাধারণ ইন্টার্ন চিকিৎসক হিসেবে আমি ধন্যবাদ দিতে চাই হাসপাতাল কতৃপক্ষকে
এবং
কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই জাতীয় সংসদের মাননীয় হুইপ জনাব ইকবালুর রহিম, এমপি স্যারকে। তাঁর কারণেই অত্যন্ত ব্যয়বহুল এই সেবা জনসাধারণের হাতের নাগালে চলে এসেছে এবং অনেক মুমূর্ষু রোগীর জীবন রক্ষা পাচ্ছে :) :)

©সাব্বির আহমেদ
হেলথ জার্নালিস্ট, Healthnewsbd.com

31/05/2017

Keep your voice down - গলা নামিয়ে কথা বলো,
Keep your eyes down - চোখ নামিয়ে কথা বলো,
Keep your finger down - আঙ্গুল নামিয়ে কথা বলো,
Mind your language - ভাষা সংযত করো,
Hold your tongue - মুখ সামলে কথা বলো,
Mind your own business - নিজের চরকায় তেল দাও,
Don't cross your limit - সীমা ছাড়িয়ে যেওনা,
Don't show your audacity - স্পর্ধা দেখিও না,
Don't grow so far - বেশি বার বেড়ো না।

30/05/2017

বাংলাদেশী আইনস্টাইন সুবর্ণ বারী

30/05/2017

জানা জরুরীঃ
1. SIM এর পূর্ণরূপ — Subscriber Identity Module
2. 3G এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation.
3. Wi-Fi র পূর্ণরূপ — Wireless Fidelity
4. MP3 এর পূর্ণরূপ — MPEG player lll
5. MP4 এর পূর্ণরূপ — MPEG-4 video file
6. CD এর পূর্ণরূপ — Compact Disk
7. DVD এর পূর্ণরূপ — Digital Versatile Disk
8. USB এর পূর্ণরূপ — Universal Serial Bus
9. 3GP এর পূর্ণরূপ — 3rd Generation Project
10. CRT এর পূর্ণরূপ — Cathode Ray Tube
11. AVI এর পূর্ণরূপ — Audio Video Interleave
12. HTML এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Markup
Language
13. HTTP এর পূর্ণরূপ — Hyper Text Transfer
Protocol.
14. GPRS এর পূর্ণরূপ — General Packet Radio
Service.
15. CDMA এর পূর্ণরূপ — Code Divison Multiple
Access.
16. JPEG এর পূর্ণরূপ — Joint Photographic
Expert
Group
17. GSM এর পূর্ণরূপ — Global System for Mobile
Communication.
18. VIRUS এর পূর্ণরূপ — Vital Information
Resource Under Seized.
19. AM/FM এর পূর্ণরূপ — Amplitude/Frequency
Modulation.
20. PDF এর পূর্ণরূপ — Portable Document
Format
শেয়ার করে প্রোফাইলে রেখে দিন্‌,

কিডনিতে পাথর দূর করতে যা যা করণীয়কিডনিতে পাথরের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অল্পবয়সিরাও এর প্রকোপের বাইর...
27/05/2017

কিডনিতে পাথর দূর করতে যা যা করণীয়

কিডনিতে পাথরের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অল্পবয়সিরাও এর প্রকোপের বাইরে নন। অনিয়মিত জীবন, পানি কম খাওয়া, অতিরিক্ত নুন এবং আমিষ খাবার খাওয়া ইত্যাদি এর কারণ হিসাবে মনে করা হয়। মনে রাখবেন, কিডনি আমাদের শরীরকে পরিষ্কার করে। তাই প্রতি দিন যদি ঠিক মতো পানি না পান করেন তবে ভবিষ্যতে এর সম্ভাবনা অনেকটাই বেড়ে যায়। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দেখা যায়, যাদের একবার কিডনিতে পাথর হয়, তাদের ফের হওয়ার সম্ভাবনাও থাকে। দেখে নিন কী কী করলে এই সমস্যা থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়।

১) পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান করুন: দিনে অন্তত ৩ লিটার পানি পান করুন। গরমের সময় আরও বেশি পান করতে হবে। কারণ শরীর থেকে ক্রমাগত পানি বেরিয়ে যায়। শরীরের যাবতীয় টক্সিন কিডনিতে গিয়ে পানির মাধ্যমে ধুয়ে তা প্রধানত মূত্র রূপে শরীর থেকে বেরিয়ে যায়। তাই পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান না করলে কিছু টক্সিন কিডনিতেই থেকে যায়। তবে একবারে বেশি পানি পান করবেন না। এতে ক্ষতি হয়।

২) ক্যালসিয়াম যুক্ত খাবার খান: সাধারণ ভাবে মনে করা হয় ক্যালসিয়াম জমা হয়েই কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। এটা আংশিক সত্যি। তার মানে এটা নয় যে ক্যালসিয়ামযুক্ত খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হবে। উল্টে যদি না খান তা হলে এর সম্ভাবনা বেড়ে যাবে। ক্যালসিয়াম সাপ্লিমেন্ট না খেয়ে প্রাকৃতিক ভাবে খাবারের মাধ্যমে ক্যালসিয়াম গ্রহণ করুন। এতে ভালো কাজ হবে। দিনে অন্তত একটি পাতিলেবুর রস খান।

৩) নুন খাওয়া কমিয়ে দিন: বেশি মাত্রায় নুন খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। নুনে থাকা সোডিয়াম কিডনিতে পাথর জমার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, দিনে ২,৩০০ mg-এর বেশি নুন কখনই খাওয়া উচিত নয়। যাঁদের আগে একবার পাথর হয়ে গিয়েছে, তাঁরা ১,৫০০ mg-এর বেশি কখনই খাবেন না।

৪) নিরামিষ বেশি খান: যাদের ইউরিক অ্যাসিডের জন্য কিডনিতে পাথর হয়েছে বিশেষত তারা আমিষ খাওয়া একেবারে কমিয়ে ফেলুন। রেড মিট, পোলট্রি জাতীয় খাবার, সামুদ্রিক খাবার এবং ডিম খাওয়া একেবারে কমিয়ে দিতে হবে। মনে রাখবেন দিনে ১০০ গ্রামের বেশি কখনই খাবেন না।

৫) মদ্যপান বন্ধ করুন: যাদের ইউরিক অ্যাসিড পাথরের সমস্যা রয়েছে তারা মদ্যপান বন্ধ করে দিন। বা একেবারে কমিয়ে ফেলুন। অ্যালোকোহল বেশি শরীরে গেলে পিউরিন লেভেল বেড়ে যায়। যা প্রকারান্তরে ইউরিক অ্যাসিড বাড়িয়ে তোলে।

৬) ব্যায়াম করুন: প্রতি দিন ব্যায়াম করলে কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এতে পাথর জমার মতো অবস্থা তৈরি হতে বাধার সৃষ্টি করে। এতে ওজনও নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং কিডনির পাথরের সমস্যা অনেকাংশে কমিয়ে দেবে।

পুনশ্চ: কিডনিতে পাথর হলে অবশ্যই চিকিৎসরকের পরমামর্শ নিন। এমন বহু পাথর হয় যা বার করতে অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হয়। এই পরামর্শগুলি আপনাকে কিডনিতে পাথর হওয়ার হাত থেকে অনেকটা বাঁচাবে। কিন্তু একবার পাথর হয়ে গেলে অবশ্য দেরি না করে ডাক্তারের কাছে যান।
বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/life/2017/05/27/235244 .LzbVHSaN.dpuf

http://www.bd-pratidin.com/life/2017/05/27/235244

কিডনিতে পাথরের সমস্যা খুবই সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। অল্পবয়সিরাও এর প্রকোপের বাইরে নন। অনিয়মিত জীবন, পানি কম

19/05/2017

সংবিধান সর্ম্পকে কিছু কথা,,,,,

শেয়ার করে রাখুন কাজে লাগবে

√ সংবিধান প্রণয়নের কমিটি গঠন করা হয়েছিল- ১১ই এপ্রিল,১৯৭২ সাল ;

√ সংবিধান প্রণয়নের কমিটির প্রধান ছিলেন – ড . কামাল হোসেন ;

√ সংবিধান প্রণয়নের কমিটির মোট সদস্যে ছিলেন – ৩৪ জন ;

√ সংবিধানের খসড়া পর্যালোচনা কমিটির সদস্য ছিলেন – ড .আনিসুজ্জামান (আহবায়ক ), সৈয়দ আলী আহসান এবং মযহারুল ইসলামকে (ভাষা বিশেষজ্ঞ);

√ সংবিধান ছাপাতে ব্যয় হয়েছিলো – ১৪ হাজার টাকা ;

√ সংবিধান অলংকরণের দায়িত্বে ছিলেন – শিল্পী হাশেম খান ;

√ সংবিধান গণপরিষদে বিল আকারে উত্থাপিত হয়- ১২ই অক্টোবর , ১৯৭২সাল;

√ সংবিধান গণপরিষদে বিল আকারে উত্থাপন করেছিলেন – ড. কামাল হোসেন ;

√ সংবিধান গণপরিষদে পাশ এবং আইনে পরিণত হয় – ৪ঠা নভেম্বর , ১৯৭২ সাল;

√ সংবিধান জাতীয় সংসদে প্রণীত হয় – ৪ঠা নভেম্বর,১৯৭২ সাল;

√ সংবিধান জাতীয় সংসদে কার্যকর হয় -১৬ই ডিসেম্বর,১৯৭২ সাল;

√ মূল সংবিধানের কপিটি বর্তমানে সংরক্ষিত আছে – বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে ;

√ সংবিধানের প্রথমেই রয়েছে – প্রস্তাবনা

√ সংবিধানের প্রথম ভাগে বলা হয়েছে -রয়েছে – প্রজাতন্ত্র সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের প্রথম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – সাতটি ;

√ সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে বলা হয়েছে -রয়েছে – রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – আটারো টি ;

√ সংবিধানের তৃতীয় ভাগে বলা হয়েছে – মৌলিক অধিকার সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের তৃতীয় ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – একুশ টি ;

√ সংবিধানের চতুর্থ ভাগে বলা হয়েছে – নির্বাহী বিভাগ সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের চতুর্থ ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – ষোল টি;

√ সংবিধানের পঞ্চম ভাগে বলা হয়েছে -আইনসভা সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের পঞ্চম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – ঊনত্রিশটি ;

√ সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগে বলা হয়েছে – বিচার বিভাগ সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের ষষ্ঠ ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – চব্বিশটি;

√ সংবিধানের সপ্তম ভাগে বলা হয়েছে – নির্বাচন সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের সপ্তম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – নয়টি ;

√ সংবিধানের অষ্টম ভাগে বলা হয়েছে – মহা হিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের অষ্টম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – ছয়টি ;

√ সংবিধানের নবম ভাগে বলা হয়েছে -বাংলাদেশের কর্মবিভাগ সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের নবম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – দশটি ;

√ সংবিধানের দশম ভাগে বলা হয়েছে – সংবিধান সংশোধন সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের দশম ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – একটি ;

√ ১২ সংবিধানের একাদশ ভাগে বলা হয়েছে – বিবিধ সম্পর্কে ;

√ সংবিধানের একাদশ ভাগে অনুচ্ছেদ রয়েছে – এগার টি ;

√ সংবিধানের মোট ভাগ – এগারটি ;

√ সংবিধানের মোট অনুচ্ছেদ – একশ তিপ্পান্নটি;

√ সংবিধানের মোট তফসিল – সাতটি

√ সংবিধান পরিবর্তন বা সংশোধন হয় – সংসদ সদস্যদের দুই তৃতীয়াংশ ভোটে;

√ সংবিধানের সর্বমোট সংশোধনী – ১৬টি ॥

Address

Dinajpur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when দিনাজপুরের আলো posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to দিনাজপুরের আলো:

Share