https://www.facebook.com/306723839187569/

Pure Islamic History, Dinajpur (2025)

29/05/2024

ঘুম থেকে জেগে উঠার সময়ের দোয়া

أَلْحَمْدُ لِلّٰهِ الَّذِيْ أَحْيَانَا بَعْدَ مَا أَمَاتَنَا، وَإِلَيْهِ النُّشُوْرُ

হামদ-প্রশংসা আল্লাহ্‌র জন্য, যিনি (নিদ্রারূপ) মৃত্যুর পর আমাদেরকে জীবিত করলেন, আর তাঁরই নিকট সকলের পুনরুত্থান

আলহামদু লিল্লা-হিল্লাযী আহ্ইয়া-না- বা‘দা মা- আমা-তানা- ওয়া ইলাইহিন্ নুশূর

বুখারী ফাতহুল বারী ১১/১১৩, নং ৬৩১৪; মুসলিম ৪/২০৮৩, নং ২৭১১

23/05/2024

ইবনে আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) দুধ পান করে কুলি করেছেন এবং বলেছেন, ‘ দুধে তৈলাক্ততা রয়েছে’। (বুখারী ২১১, মুসলিম ৩৫৮)

22/05/2024

‎عَنْ أَنَسِ بْنِ مَالِكٍ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لاَ يَلِجُ حَائِطَ الْقُدُسِ مُدْمِنُ خَمْرٍ وَلاَ الْعَاقُّ لِوَالِدَيْهِ وَلاَ الْمَنَّانُ عَطَاءَهُ.

আনাস ইবনু মালেক (রাঃ) থেকে বর্ণিতঃ

রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেন, ‘নেশাদার দ্রব্য পানকারী জান্নাতে যাবে না। পিতামাতার অবাধ্য ব্যক্তি জান্নাতে যাবে না। খোটা দানকারী জান্নাতে যাবে না’ (তারগীব হা/২৩৬৩)।

18/05/2024

‎عَنْ أَبِيْ مَالِكِ الأَشْعَرِىِّ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صَلَّى اللّٰهُ عَلَيْهِ وَسَلَّم لَيَكُوْنَنَّ مِنْ أُمَّتِيْ أَقْوَامٌ يَسْتَحِلُّوْنَ الْحِرَ وَالْحَرِيْرَ وَالْخَمْرَ وَالْمَعَازِفَ.

রাসূল (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ ‘অবশ্যই অবশ্যই আমার পরে এমন কিছু লোক আসবে যারা যেনা, রেশম, নেশাদার দ্রব্য ও গান-বাজনা বাদ্যযন্ত্রকে হালাল মনে করবে’ (বুখারী হা/৫৫৯০)।

13/05/2024

আমরা অত্যন্ত অহংকার করি আমাদের প্রযুক্তি নিয়ে।কারণ আমদের কাছে যেই প্রযুক্তি আছে তার কারণে আমরাই পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী জাতি।আমরা অহংকার করি কারণ আমাদের কাছে শক্তি শালী কম্পিউটার আছে।আর্টিফেসিয়াল ইন্টালিজেন্স আছে।মহাকাশ যান,স্যাটেলাইট আছে, প্রতিরক্ষার জন্য আছে নিউক্লিয়ার মিসাইল,হাইড্রোজেন পারমাণবিক বোমা।আরো অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র।বেস এইটুকু। শুধু এই টুকু সক্ষমতা থাকলেই কী আমরাই পৃথিবীর সবচেয়ে শক্তিশালী জাতি।
আল্লাহ তায়ালা আমদের থেকেও এমন সব কওম বা জাতি পাঠিয়ে ছিলেন। যাদের একটা অংশ আমরা পাইনি।
এরকারনেই আল্লাহ তায়ালা কুরআনের একটি আয়াতে বল্লেন

وَكَذَّبَ الَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ وَمَا بَلَغُوا مِعْشَارَ مَآ ءَاتَيْنٰهُمْ فَكَذَّبُوا رُسُلِى ۖ فَكَيْفَ كَانَ نَكِيرِ

উচ্চারণঃ ওয়া কাযযাবাল্লাযীনা মিন কাবলিহিম ওয়ামা-বালাগূমি‘শা-রা মাআ-তাইনা-হুম ফাকাযযাবূরুছুলী ফাকাইফা কা-না নাকীর।

অর্থঃ তাদের পূর্ববর্তীরাও (সত্যকে) মিথ্যে বলে অস্বীকার করেছিল। আমি তাদেরকে যা দিয়েছিলাম, এরা তার এক দশমাংশও পায়নি। তবুও ওরা যখন আমার রসূলগণকে অস্বীকার করেছিল তখন কত ভয়ংকর হয়েছিল আমার শাস্তি।
(সূরা সাবা আয়াত ৪৫)

অর্থাৎ আল্লাহ তায়ালা নিজেই বল্লেন আমরা তাদের ১০ ভাগের এক ভাগও পাইনি। এর উদাহরণ মিশর সভ্যতার দিকে নজর করলেই বোঝা যায় যারা যুগ গণণার পূর্বেই বিশাল বিশাল পিরামিড নিখুঁতভাবে পাথর কেটে তৈরি করেছে।তারা সেই যুগে গনিত,রসায়ন,ও পদার্থ বিজ্ঞানে কতোটা উন্নত ছিলো।তারাই লাশ সংরক্ষণের পদ্ধতি আবিষ্কার করে মমি করে রাখতো।আবার চিকিৎসা বিজ্ঞানেও কম ছিলোনা।

আবার আল্লাহ তায়ালা সূরা ফাজরে বলছেনঃ

أَلَمْ تَرَ كَيْفَ فَعَلَ رَبُّكَ بِعَادٍ

উচ্চারণঃ আলাম তারা কাইফা ফা‘আলা রাব্বুকা বি‘আ-দ।

অর্থঃ আপনি কি লক্ষ্য করেননি,আপনার প্রতিপালক আদ বংশের ইরাম গোত্রের সাথে কি আচরণ করেছিলেন।
إِرَمَ ذَاتِ الْعِمَادِ

উচ্চারণঃ ইরামা যা-তিল ‘ইমা-দ

অর্থঃ যাদের দৈহিক গঠন স্তম্ভ ও খুঁটির ন্যায় দীর্ঘ ছিল এবং

الَّتِى لَمْ يُخْلَقْ مِثْلُهَا فِى الْبِلٰدِ

উচ্চারণঃ আল্লাতী লাম ইউখলাকমিছলুহা-ফিল বিলা-দ।

অর্থঃ যাদের সমান শক্তি ও বলবীর্যে সারা বিশ্বের শহরসমূহে কোন লোক সৃজিত হয়নি
وَثَمُودَ الَّذِينَ جَابُوا الصَّخْرَ بِالْوَادِ

উচ্চারণঃ ওয়া ছামূদাল্লাযীনা জা-বুসসাখরা বিল ওয়া-দ।

অর্থঃ এবং সামুদ গোত্রের সাথে, যারা উপত্যকায় পাথর কেটে গৃহ নির্মাণ করেছিল।

তাহলে বুঝতে পারছি আমাদের থেকেও আল্লাহ তায়ালা অনেক শক্তিশালী জাতি পাঠিয়ে ছিলেন।যার আমরা দশমাংশ পাইনি।কিন্তু তারা।তাদের অহংকার নিয়ে ছিলো।আল্লাহর অবাধ্য হয়েছিল অতপর আল্লাহ তায়ালা তাদের শাস্তির কষাঘাত করেছেন।তাদের ধংস করে দিয়েছেন।আমরাও যেনো আল্লাহর অবাধ্য না হই এবং আল্লাহ আমাদের যেনো গজব না দেয়।তাই আসুন আমরা সবাই ইসলাম শরীয়তে জীবন গড়ি (আমিন)

29/04/2024

হযরত মুহাম্মাদ (সাঃ) সাতটি কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকতে বলেছেন।সেগুলো নিম্নরূপ:-

(১)আল্লাহর সাথে শিরক করা।
(২)যাদু করা।
(৩)শরীয়তের বিধিসম্মত ছাড়া কোন অবৈধ হত্যাকান্ড ঘটানো।
(৪)ইয়াতীমের সম্পদ আত্মস্বাদ করা।
(৫)সুদ খাওয়া।
(৬)যুদ্ধের ময়দান হতে পালানো।
(৭)সতীসাদ্ধি মুমীন মহিলাদের উপর ব্যভিচারের অপবাদ আরোপ।

(সহীহ আল বুখারী ও সহীহ মুসলিম)

28/04/2024

যদি আমি আপনাকে জীজ্ঞাসা করি। এই পৃথিবী গ্রহ নক্ষত্র মহাবিশ্ব কিভাবে সৃষ্টি হয়েছে।তাহলে বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা হিসেবে আপনি বলবেন Big Bang এর তত্ব পড়ুন।যারা বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র তারা বিষয়টি ভালো বুঝবে।এই মহাবিশ্ব সৃষ্টির সবচেয়ে গ্রহণ যগ্যে ব্যাখা হলো Big Bang তত্ত্ব।
কিন্তু জানলে অবাক হবেন।যেই মহাবিশ্ব সৃষ্টির রহস্য নিয়ে বিজ্ঞানিরা বছরের পর বছর গবেষণা করেছেন।সেই তত্ত্ব ১৫০০ শত বছর আগে যখন কনো উন্নত টেলিস্কোপ ছিলো না,ছিলো না কোনো কৃত্রিম উপগ্রহ,না ছিলো কোনো মহাকাশযান।তখনি মহান রব্বুল আলামিন ছোট্ট একটা আয়াতের মাধ্যমে জানিয়ে দিলেন। সেই Big Bang এর তত্ত্ব।
আয়াতটি হলো:-

أَوَلَمْ يَرَ الَّذِينَ كَفَرُوٓا أَنَّ السَّمٰوٰتِ وَالْأَرْضَ كَانَتَا رَتْقًا فَفَتَقْنٰهُمَا ۖ وَجَعَلْنَا مِنَ الْمَآءِ كُلَّ شَىْءٍ حَىٍّ ۖ أَفَلَا يُؤْمِنُونَ

উচ্চারণ:- আওয়ালাম ইয়ারাল্লাযীনা কাফারূআন্নছছামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদা কা-নাতা-রাতকান ফাফাতাকনা-হুমা- ওয়া জা‘আলনা-মিনাল মাই কুল্লা শাইয়িন হাইয়ি আফালাইউ’মিনূন।

অর্থ:- কাফেররা কি ভেবে দেখে না যে,আকাশ মন্ডলি ও পৃথিবী একটা বিন্দুর মধ্যে ছিলো।অতঃপর আমি উভয়কে পৃথক করে দিলাম।এবং প্রাণবন্ত সব কিছু পানি থেকে সৃষ্টি করলাম।এরপরেও কি তারা বিশ্বাস স্থাপন করবে না? (সূরা আম্বিয়া আয়াত ৩০)

তাহলে কোটি কোটি ডলার খরচ করে যে তারা সেই কুরআন এর বাণী কেই বাস্তব ও সত্য প্রমাণিত করলো তো।
এর মাধ্যমেই বোঝা যাচ্ছে যে কোনো বিজ্ঞানই কুরআনের থেকে বেশি নয়।

28/04/2024

নবী (সাঃ) বলেছেন এই দোয়া না পড়ে যেনো আমার উম্মত নামজের সালাম না ফেরায়:-

উচ্চারণ : আল্লা-হুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন আজা-বি জাহান্নাম ওয়া আউজুবিকা মিন আজা-বিল ক্ববর, ওয়া আউজুবিকা মিং ফিতনাতিল মাসীহিদ দাজজা-ল, ওয়া আউজুবিকা মিং ফিতনাতিল মাহ্ইয়া ওয়াল মামা-ত, আল্লা-হুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিনাল্ মা’ছামি ওয়া মিনাল মাগরম।

অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আমি তোমার নিকট জাহান্নামের আজব হতে আশ্রয় চাই, কবরের আযাব হতে আশ্রয় চাই, আশ্রয় চাই কানা দাঝঝালের পরীক্ষা ফিতনা থেকে। তোমার নিকট আশ্রয় চাই জীবন ও মৃত্যুর পরীক্ষা হতে এবং তোমার নিকট আশ্রয় চাই পাপ ও ঋণের বোঝা হতে।

(বুখারি, মুসলিম, মিশকাত)

অনেক আলেমগণ এই দোয়াটি সালাম ফিরানোর আগে পড়াকে ওয়াজিব ঘোষণা করেছেন।

25/04/2024

যাকাতের মাধ্যমে আল্লাহ তায়ালা। পুরো Economic system কে কতো সুন্দর ভাবে Balance করে দিয়েছেন।যেখানে ধনিরা তাদের ফসল ও সম্পদের থেকে যাকাত গরীবদের কে দান দেওয়ার মাধ্যমে উভয় লাভবান হয়।কতো সুন্দর একটি ধনী গরিবের ভেদাভেদ ও অভাব দূরীকরণে উপায় আমাদের দিয়েছি।
কিন্তু যারা যাকাত দেয়না।তাদের কী হবে?

সহীহ বুখারীর ১৪০৩ হাদসে উল্লেখ পাওয়া যায়।
আবু হুরাইরা রাদিআল্লাহু তাআ'লা আনহু বলছেন।হযরত মুহাম্মদ (সা:) বলছেন।যে ব্যাক্তি আল্লাহর কাছ থেকে ধন সম্পদ পেয়েছে।অথচ যাকাত আদায় করেনি। শেষ বিচারের দিন তার এই সঞ্চিত সম্পদ বিষধর সাপে পরিনত করবে এবং সেই ব্যাক্তির গলায় পেচিয়ে দেয়া হবে।আর সেই সাপের মাথায় দুইটি দাগ থাকবে।এবং সেই সাপ বলবে আমি তোমার সঞ্চিত মাল সম্পদ।
তিনি আরো বল্লেন ইয়াহসাবান্নাল্লাযিনা ইয়াবখালুনা।যে ব্যাক্তি কৃপণতা করবে।সে যেন মনে না করে এটা তার জন্য কল্যাণকর। বরং তার জন্য হবে এটা দুঃখের কারণ।

24/04/2024

আজ পবিত্র কুরআন শরীফ এর একটি সূরার দুটি আয়াত নিয়ে আলোচনা করবো সেই সূরাটি হলো সূরা আর রহমান।

মহান আল্লাহ তায়ালা কুরআনে এমন সব বৈজ্ঞানিক বিষয় বস্তু তুলে ধরেছেন। যা এখনো আধুনিক বিজ্ঞানকে অবাক করে।এখোনো বিজ্ঞানিরা ভেবে ভেবে হয়রাণ হয়ে যায় কিভাবে ১৫০০ বছর আগে অবতীর্ণ হওয়া এক কিতাবে। এমন সব বিস্ময়কর তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।

সূরা আর রহমানের সবচেয়ে বিজ্ঞানময় দুটি আয়াত হলো:-

مَرَجَ الْبَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَانِ

মারাজাল বাহরাইনি ইয়ালতাকিয়া-ন।
অর্থঃ তিনি ( আল্লাহ) দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেছেন।

بَيْنَهُمَا بَرْزَخٌ لَّا يَبْغِيَانِ

বাইনাহুমা-বারঝাখুল লা-ইয়াবগিয়া-ন।
অর্থঃ উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল যা তারা অতিক্রম করেনা।

এখানে আল্লাহ তায়াল বলছেন আমি দুই সমুদ্র কে প্রবাহিত করেছি কিন্তু তারা একে অপরকে কখোনো অতিক্রম করে না।অর্থাৎ দুই সমুদ্রের পানি কখোনই এক হয় না বা মিশে না।
এখন আসেন পবিত্র কুরআন শরীফ কবে নাজিল হয়ে ছিলো ১৫০০ বছর পূর্বে।এবং কোথায় নাজিল হয়েছে অবশ্যই আরবে যেখানে শুধুই মরুভূমি।তাহলে কিভাবে ১৫০০ বছর পূর্বে যখন কনো উন্নত প্রযুক্তি ছিলোনা। তখন কিভাবে শুকনো এলাকায় এরকম সমুদ্রের বিষয়ে বলা হলো।বিজ্ঞানিরা হয়রাণ হয়ে গেছে এই আয়াত দুইটির অর্থ জেনে। কিন্তু ওরা জানেনা যেই বিজ্ঞান নিয়ে তারা এতো কল্পনা জল্পনা করে। সেই বিজ্ঞানের সৃষ্টি কর্তা সয়ং (আল্লাহ)।এই পানির উপাদান গঠন ও ঘনত্বের কারণে দুই সমুদ্রের পানি মিশে না।

উদাহরণ :- রোমসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগর

Pure Islamic History

29/05/2024

23/05/2024

22/05/2024

18/05/2024

13/05/2024

29/04/2024

28/04/2024

28/04/2024

25/04/2024

24/04/2024

Address

Website

Alerts

Shortcuts

Share

Category