Najmud's Canvas

Najmud's Canvas Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Najmud's Canvas, Video Creator, Dinajpur, Dhaka, Dinajpur.
(1)

Najmud's Canvas—শব্দের মাঝে অনুভূতি, গল্পের মাঝে বাস্তবতা। এখানে হৃদয়ের গভীর কথা, জীবনের না বলা অনুভূতি প্রকাশ পায়। প্রতিটি পোস্ট আপনাকে ছুঁয়ে যাবে, ভাবাবে, অনুভব করাবে।

ফলো করুন, হৃদয়ের গল্পে সঙ্গী হোন!

আমার আমি...
29/04/2025

আমার আমি...

আপনি যদি Facebook থেকে ইনকাম করেন এবং সেটার টাকা ব্যাংক বা PayPal-এর মাধ্যমে নিতে চান, তাহলে আপনাকে Payout Account সেটআপ...
26/04/2025

আপনি যদি Facebook থেকে ইনকাম করেন এবং সেটার টাকা ব্যাংক বা PayPal-এর মাধ্যমে নিতে চান, তাহলে আপনাকে Payout Account সেটআপ করতে হবে। নিচে ধাপে ধাপে সহজভাবে নিয়ম দেওয়া হলো—❤️🤍
১. Payouts Hub-এ যান🤍
প্রথমে Meta Business Suite খুলুন।
সেখান থেকে Monetization → Payouts অপশনে যান।
এরপর "Set Up Payouts" বা "Add Payout Account" বাটনে ক্লিক করুন।
২. প্রয়োজনীয় তথ্য দিন
ব্যক্তিগত তথ্য:
আপনার পূর্ণ নাম (জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট অনুযায়ী)।
ঠিকানা ও ফোন নম্বর এবং মেইল
ট্যাক্স সংক্রান্ত তথ্য
পেমেন্ট নেওয়ার মাধ্যম নির্বাচন করুন:
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট (টাকা সরাসরি ব্যাংকে পেতে চাইলে)।
PayPal (যদি আপনার দেশে সাপোর্ট করে)।
ব্যাংক অ্যাকাউন্টের তথ্য দিন:
অ্যাকাউন্ট হোল্ডারের নাম।
ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর।
SWIFT কোড (আন্তর্জাতিক লেনদেনের জন্য)।
রাউটিং নম্বর (যদি প্রয়োজন হয়)।
৩. Facebook আপনার তথ্য চেক করবে।
৪. Payout Type যেহেতু সবাই কম বেশি কন্টেন্ট তৈরি করেন ( Individual) দিবেন এবং ০% ট্যাক্স ইনফরমেশন সাবমিট করবেন মনে রাখবেন অবশ্যই সরকারি ডকুমেন্টস অনুযায়ী সব তথ্য দিবেন যেন কোনো সময় পে আউট ভেরিফাই খুঁজলে তথ্য গুলো দিতে পারেন। অথবা ইনবক্স করতে পারেন...

রংপুর সরকারি কলেজ
26/04/2025

রংপুর সরকারি কলেজ

26/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ৭: ‘সময়টা কি সত্যিই ভাঙা ছিল? নাকি আমরা?’

সেই ঘড়িটার কাঁটা এখনো চলে না।
তবু প্রতিদিন আমি ওকে দেখি।
মনে হয়, সময় থেমে থাকলেও জীবনের পাঠ যেন চলতেই থাকে।

একদিন ছুটির পর এক শিক্ষার্থী এসে বলল—
“স্যার, আপনার ভাঙা ঘড়ির গল্পগুলো শুনে আমি আমার বাবার পুরনো ঘড়িটা ঠিক করে ফেলেছি।”
আমি হাসলাম, জিজ্ঞেস করলাম, “কাঁটা চলে?”
সে বলল,
“হ্যাঁ স্যার, এবার শুধু ঘড়ির কাঁটা না, আমার ভিতরের সময়টাও আবার চলতে শুরু করেছে।”

সেদিন প্রথম আমি নিজেকে প্রশ্ন করলাম—
"আমার ঘড়িটা কি সত্যিই ভেঙে গেছে?
না কি আমি নিজেই এতদিন থেমে ছিলাম, সেই অজুহাতেই?"

আমরা অনেকেই ঘড়ির কাঁটার দিকে তাকিয়ে থাকি,
কিন্তু নিজের ভিতরের সময় যে থেমে যাচ্ছে, সেটা টের পাই না।

বাবার সেই চিঠির শেষ লাইনটা আবার পড়লাম—
“যে সময়ের কাঁটা চোখে দেখা যায় না,
সেই সময়ই মানুষকে মানুষ বানায়।”

আজ বুঝি, সময় কখনো ভাঙে না—
ভাঙে আমাদের ইচ্ছা, সাহস, আর এগিয়ে যাওয়ার মানসিকতা।
আর একমাত্র ‘মানুষ’ নিজেই পারে নিজের সময় আবার গড়তে।

রংপুর সরকারি কলেজ, রংপুর।
25/04/2025

রংপুর সরকারি কলেজ, রংপুর।

25/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ৬: ‘ভাঙা ঘড়ির কাঁটা যখন শিক্ষার্থীদের দিকে ঘুরে যায়’

একদিন ক্লাসে ঢুকে দেখি,
সবার চোখে ক্লান্তি, কারো মুখে আগ্রহ নেই।

আমি বোর্ডে কিছু না লিখে, শুধু ঘড়ির কাঁটার দিকে তাকিয়ে বললাম—
“এই ঘড়ি যদি আজ থেমে যায়, তাহলে কি তোমাদের সময়ও থেমে যাবে?”

একজন মৃদু স্বরে বলল,
“স্যার, আমাদের সময় তো চলেই না ঠিকভাবে...”

আমি চুপ করে রইলাম কিছুক্ষণ।
তারপর বুকপকেট থেকে বের করলাম বাবার সেই ভাঙা ঘড়িটা।

ছাত্রদের বললাম,
“এটা আমার বাবার ঘড়ি। কাঁটা চলে না, তবু এটা আমার জীবনের সবচেয়ে বড় শিক্ষক।”

ছেলেমেয়েরা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল।

আমি বললাম,
“এই ঘড়িটা বলেছিল—সময় যদি চলে না, তবু মানুষকে চলতে হয়।
আজ আমি চলেছি, কারণ আমার বাবার ভাঙা ঘড়ি আমাকে থামতে দেয়নি।
তোমরাও থেমো না। কারণ এই জীবনটা তোমাদের সবচেয়ে বড় পরীক্ষার সময়।”

সেদিন আমি বুঝলাম,
শিক্ষক শুধু বই পড়ান না—
শিক্ষক হয়ে ওঠেন সময়ের পথপ্রদর্শক,
যাঁরা শিক্ষার্থীদের হারিয়ে যাওয়া সময়কে খুঁজে এনে ফেরত দেন।

23/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ৫: ‘মায়ের কাঁধে ঘড়ি ছিল না, তবু সময় ঠিক চলত’

বাবার ঘড়ির কাঁটা থেমে গিয়েছিল,
কিন্তু মায়ের হাত যেন থামতেই চাইতো না।
তিনি কখনো সময় দেখতেন না,
কিন্তু সময় যেন তাঁর চোখে মুখে ঠিক ঠিক লেখা থাকত।

ভোর না হতেই রান্নাঘরে তাঁর হাঁটার শব্দ,
আমার স্কুলব্যাগ গুছিয়ে রাখা,
ছোট ভাইয়ের জামা-জুতো ঠিক করে রাখা—
সবকিছু যেন এমনভাবে করতেন,
যেন একটুও সময় অপচয় হতো না।

একদিন তাঁকে জিজ্ঞেস করলাম,
“তুমি ঘড়ি পরো না কেন?”
তিনি হেসে বললেন,
“ঘড়ি পরা মানুষ সময় বোঝে,
আর মা হলে সময়কে নিয়ন্ত্রণ করতে শেখো।”

সেই উত্তরটা আজও আমার মাথায় গেঁথে আছে।

আমি যখন সময়ের কাঁটা ধরতে ব্যস্ত,
তখন মা আমার জীবনের ‘সময়’ হয়েই পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন।

আজ আমি একজন শিক্ষক।
শিক্ষার্থীদের বলি—
"সময় কেবল ঘড়িতে নয়, সময় লুকিয়ে থাকে মায়ের হাতে, বাবার দায়িত্বে, আর তোমার প্রতিটি কাজে।"

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md Jalal Shah, Shahin Alom, MD Sabbir Hossain, Hasibul Is...
22/04/2025

Shout out to my newest followers! Excited to have you onboard! Md Jalal Shah, Shahin Alom, MD Sabbir Hossain, Hasibul Islam, Mahin Ahmed, সাইমুল হক, MdMozahidul Islam

22/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ৪: ‘যখন সময় থেমে থাকে, মানুষকে চলতে হয়’

বাবার সেই চিঠিটা পাওয়ার পর থেকে ঘড়িটাকে আমি আর কেবল স্মৃতি মনে করিনি—
ভাবতাম এটা যেন একটা শব্দহীন শিক্ষক,
যে কথা বলে না, তবু শিখিয়ে যায়।

তবু জীবন তো স্থির থাকে না।
একদিন স্কুলে যাওয়ার সময় একটা দৃশ্য দেখলাম—
এক বয়স্ক লোক রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে, হাতে একটা পুরনো ঘড়ি।

তিনি বললেন,
“এই ঘড়িটা চলে না, তবু এটা বেচতে চাই না।”

আমি তাকিয়ে রইলাম। জিজ্ঞেস করলাম, “কেন?”

তিনি বললেন,
“কারণ এই ঘড়িটা আমার মেয়ের বিয়ের সময় থেমে গিয়েছিল।
যেদিন ও বাড়ি ছেড়ে গেল, সেদিন থেকেই আমার সময়ও যেন থেমে আছে।”

আমি কিছুক্ষণ চুপ করে রইলাম, তারপর বললাম—
“কিন্তু আপনি তো এখনো চলছেন! তাহলে থেমে গেছেন কই?”

তিনি হাসলেন। চোখে জল ছিল, কিন্তু মুখে আলো।

“ঠিক বলেছো, সময় থেমে গেলেও মানুষকে চলতে হয়।
কারণ জীবন কারো জন্য অপেক্ষা করে না।”

সেদিন আমি একটা বড় শিক্ষা পেলাম।
আমরা সময়ের কাছে কত কিছু চাই, কিন্তু সময় তো কেবল নিজের নিয়মে চলে।
আমরাই একমাত্র যাদের থেমে গেলে জীবন থেমে যায়।

21/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ৩: ‘ঘড়ির ভেতর লুকানো একটা চিঠি’

একদিন হঠাৎ সেই ভাঙা ঘড়িটা নিচে পড়ে যায়।
ঢাকনাটা খুলে গেলে ভেতরে কিছু একটা কাগজ দেখা গেলো—
একটা ছোট্ট কাগজ, ভাঁজ করা।

আমি অবাক হয়ে খুলে দেখি—
আমার বাবার হাতের লেখা!
সাদা পাতায় নীল কালি দিয়ে লেখা:

“যদি কোনোদিন আমি না থাকি,
এই ঘড়ির টিকটিকিতে তুই আমার সাহস খুঁজে নিবি।
কারণ সময়ের চেয়ে বড় শিক্ষক আর কেউ হয় না।”

চোখ দুটো ভিজে উঠলো, কিন্তু বুকের ভেতর তৈরি হলো নতুন একটা শক্তি।
এতদিন আমি ঘড়িটাকে সময়ের যন্ত্র ভেবে দেখেছি,
আজ বুঝলাম—এটা আসলে আমার জীবনের পাঠশালা।

ঘড়ি আমাকে শিখিয়েছে—
সময় ভাঙলেও মানুষ ভাঙে না, যদি সে বিশ্বাসে গড়ে ওঠে।
আর বাবার সেই ছোট্ট চিঠি শিখিয়ে দিল—
যে শিক্ষকের মুখে আমরা ক্লাসে শুনি ‘সময় নষ্ট করো না’,
সে কথার আসল মানে জীবন একদিন নিজেই বুঝিয়ে দেয়।

20/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ২: ‘ঘড়ির কাঁটায় সময় থাকে, মানুষের কাঁধে দায়িত্ব’

বাবা চলে যাওয়ার পর ঘড়িটা শুধু সময় দেখানো বন্ধ করেনি,
বন্ধ হয়ে গেছে আমার ছোট্ট পৃথিবীর ছন্দটাও।

মা তখন বলতেন,
“বাবার জায়গা এখন তুই—সময় মতো উঠে পড়, স্কুলে যা, খালি হাতে ফিরিস না।”

আমি ভাবতাম,
আমি কি ঘড়ি? যে সময় বুঝে চলবে?
আমি তো একটা বাচ্চা!

কিন্তু সেই ভাঙা ঘড়ির মতো আমিও একটু একটু করে বুঝতে শিখলাম—
ঘড়ির কাঁটায় সময় চলে, আর মানুষের কাঁধে চলে দায়িত্ব।
আমার কাঁধে সেই দায়িত্ব এসে পড়েছে খুব ছোট বয়সেই।

স্কুল শেষে বাজারে বসতাম, ছাতার নিচে কলম আর খাতা বিক্রি করতাম।
বন্ধুরা পাশ কাটিয়ে যেত, কেউ কেউ হাসত।
তবু থামিনি, কারণ সেই ঘড়িটা বুকপকেটে রেখে যেন প্রতিদিন মনে করাত,
“তুই থামবি না, কারণ থেমে গেলে সময় হারিয়ে যাবে।”

আজ আমি একজন শিক্ষক।
শিক্ষার্থীরা যখন ক্লাসে বসে উদাস হয়ে সময়ের দিকে তাকায়,
তখন আমি বলি—
“তোমরা সময় দেখো ঘড়িতে, আমি দেখি তোমাদের চোখে—কার কখন এগিয়ে যাওয়ার সময়।”

19/04/2025

#ভাঙা_ঘড়ির_সময় — খণ্ড ১: ‘ঘড়িটা আর চলে না, কিন্তু আমি থামিনি’

ছোটবেলায় আমার সবচেয়ে প্রিয় জিনিস ছিল একটা হাতঘড়ি। নাহ, কোনো দামি ব্র্যান্ড না—লোহার তৈরি, খুব সাদামাটা। অথচ সেই ঘড়িটা ছিল আমার কাছে পৃথিবীর সবচেয়ে দামী সম্পদ।

ঘড়িটা আমাকে দিয়েছিলেন আমার বাবা।
সেদিন ছিল আমার সপ্তম জন্মদিন। হাত বাড়িয়ে বললেন,
“এই ঘড়িটা রাখ। এটা এখন থেকে তোর সময়ের সাথী। যখন হারিয়ে যাবি, এর টিকটিকি তোকে পথ দেখাবে।”

আমি বুঝিনি তখন, সময় হারায় কেমন করে...
তবে খুব যত্ন করে ঘড়িটা রেখে দিয়েছিলাম। স্কুলে যেতাম পরা অবস্থায়, কখনো খুলতাম না।

তারপর হঠাৎ একদিন বাবা হারিয়ে গেলেন সময়ের স্রোতে।
আমরা বলি, ‘চিরবিদায়’, কিন্তু আমার কাছে সেটা ছিল ‘চিরঅজানা’।
কোনো বিদায় যে এতটা শব্দহীন হতে পারে, জানতাম না।

আজও ঘড়িটা আমার বুকপকেটে থাকে।
ভেঙে গেছে অনেক আগে। কাঁটা দুটো দাঁড়িয়ে আছে ঠিক ৮টা ১৭ মিনিটে।

কিন্তু...
বাবা নেই, ঘড়িটাও থেমে গেছে... তবু আমি থামিনি।

কেন জানি না, আমি এখনও বিশ্বাস করি—এই থেমে থাকা ঘড়িটা একদিন ঠিক সময় দেখাবে।

Address

Dinajpur, Dhaka
Dinajpur
5260

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Najmud's Canvas posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Najmud's Canvas:

Share

Category