Quraner Photy Media

Quraner Photy Media আস্সালামুআলাইকুম আপনাদের সবাইকে আমার পেইজে আমন্ত্রণ রইল।।।।।। Youtube Channel.

আমার পেজে যুক্ত হওয়ার জন্য আহ্বান রইল।
আমার ইউটিউব চ্যানেল টি সাস্বক্রাইব করেন -- Quraner Photy Media. Kink:-https://youtube.com/
আমাদের কে সাপোর্ট করে পাশে থাকার জন্য আহ্বান জানালো হলো।

04/06/2025

শুভ্র বসনে, উসকো চুলে
অবিরাম মন-প্রাণ খুলে
লাব্বাইক লাব্বাইক ধ্বনি তুলে
দেখো হে প্রভু, গোলাম হাজির
তোমার আঙ্গিনার কোলে।

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডে...
15/05/2025

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল মেয়েটা। পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল। তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন। মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যাচ্ছে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কোপাতে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে।

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়েটা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল। বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।

আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।

অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির কপি পোস্ট

জুলাই 🥲‎.‎‎.‎‎  সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য‎‎১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে ম...
05/05/2025

জুলাই 🥲
‎.

‎.

‎ সম্পর্কে দশটি অজানা তথ্য

‎১. প্রতিষ্ঠা এবং ইতিহাস: বিএমডব্লিউ, বায়ারিশে মোটরেন ওয়ার্ক এজি, ১৯১৬ সালে মিউনিখ, জার্মানিতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, প্রথমে বিমানের ইঞ্জিন উৎপাদন করে। কোম্পানী 1920 এর দশকে মোটর সাইকেল উৎপাদনে রূপান্তরিত হয় এবং অবশেষে 1930 এর দশকে অটোমোবাইলে পরিণত হয়।

‎২। আইকনিক লোগো: বিএমডব্লিউ লোগো, যাকে প্রায়শই "রাউন্ডেল" বলা হয়, একটি কালো আংটি নিয়ে গঠিত যা নীল এবং সাদা চার চতুর্থাংশ দিয়ে ছেদ করে। এটি বিমানের কোম্পানির উত্সকে প্রতিনিধিত্ব করে, নীল এবং সাদা একটি স্পষ্ট নীল আকাশের বিরুদ্ধে একটি ঘূর্ণন প্রপেলার প্রতীক।

‎৩। প্রযুক্তিতে উদ্ভাবন: বিএমডব্লিউ অটোমোটিভ প্রযুক্তিতে উদ্ভাবনের জন্য বিখ্যাত। এটি ২০১৩ সালে বিশ্বের প্রথম বৈদ্যুতিক গাড়ি, বিএমডব্লিউ আই৩ চালু করে, এবং উন্নত ড্রাইভিং সহায়তা সিস্টেম (এডিএএস) এবং হাইব্রিড পাওয়ারট্রেন উন্নয়নে একজন নেতা হয়েছে।

‎৪. কর্মক্ষমতা এবং মোটরস্পোর্ট হেরিটেজ: মোটরস্পোর্টে বিএমডব্লিউ এর একটি শক্তিশালী ঐতিহ্য আছে, বিশেষ করে ভ্রমণের গাড়ি এবং ফর্মুলা 1 রেসিং এ। ব্র্যান্ড এর এম বিভাগ তাদের নিয়মিত মডেলগুলির উচ্চ-পারফরম্যান্স সংস্করণ তৈরি করে, যা তাদের নির্ভুলতা ইঞ্জিনিয়ারিং এবং উত্তেজনাপূর্ণ ড্রাইভিং গতিশীলতার জন্য পরিচিত।

‎৫। বিশ্বব্যাপী উপস্থিতি: বিএমডব্লিউ একটি বিশ্বব্যাপী অটোমোটিভ কোম্পানি

‎৬. বিলাসিতা এবং নকশা: বিএমডব্লিউ বিলাসিতা এবং স্বতন্ত্র নকশার সমার্থক, কারুশিল্প যা আধুনিক প্রযুক্তি এবং আরামের সাথে কমনীয়তা মিশ্রিত করে।

‎৭. টেকসই অনুশীলন: বিএমডব্লিউ স্থায়িত্বের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তার যানবাহনের মধ্যে পরিবেশ বান্ধব উপকরণ এবং উৎপাদন প্রক্রিয়া অন্তর্ভুক্ত করে, পাশাপাশি বিএমডব্লিউ আই৪ এবং আইএক্স এর মত মডেলের সঙ্গে বৈদ্যুতিক যানবাহন প্রযুক্তির অগ্রগতি।

‎৮. গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং: বিএমডব্লিউ বিশ্বব্যাপী অসংখ্য প্রোডাকশন সুবিধা পরিচালনা করে, যার মধ্যে আছে জার্মানি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন এবং অন্যান্য দেশ আছে, যাতে একটি বিশ্বব্যাপী পৌঁছানোর এবং স্থানীয় উত্পাদনের নিশ্চিত হয়।

‎৯। ব্র্যান্ড পোর্টফোলিও: এর বিখ্যাত বিএমডব্লিউ ব্র্যান্ড ছাড়াও, কোম্পানী মিনি এবং রোলস-রয়েস এর মালিক, বিভিন্ন ধরণের অটোমোটিভ স্বাদ এবং বিলাসবহুল সেগমেন্টস সরবরাহ করে।

‎১০। BMW

🇧🇩💝❤️💝🇵🇰
03/05/2025

🇧🇩💝❤️💝🇵🇰

🇵🇸🇧🇩✊...
12/04/2025

🇵🇸🇧🇩✊...

12/04/2025
11/04/2025

গর্জে উঠুক উম্মাহ কাল মার্চ ফর গাযা
চলো একসাথে দাঁড়াই

🇵🇸🇧🇩✊...

08/04/2025

@topfansQuraner Photy Media 1Quraner Photy MediaABS VectorMd. Abu Bakkar SiddikAbs Vector

অনেকেই বলতেছে গাজা শেষ, ফিলিস্তিন শেষ! গাজা বা ফিলিস্তিন আজই শেষ হয়ে যাবে না…গাজা শুধু একখণ্ড ভূমির নাম নয়। এটি মুসলিম উ...
07/04/2025

অনেকেই বলতেছে গাজা শেষ, ফিলিস্তিন শেষ! গাজা বা ফিলিস্তিন আজই শেষ হয়ে যাবে না…
গাজা শুধু একখণ্ড ভূমির নাম নয়। এটি মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ের স্পন্দন, ঈমানের পরীক্ষার ময়দান এবং একটি কুরআনিক-হাদীসিক ভবিষ্যদ্বাণীর বাস্তব প্রতিফলন।
যতদিন এই দুনিয়া থাকবে, ততদিন গাজা ও ফিলিস্তিনও থাকবে। কারণ এ অঞ্চল সম্পর্কে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে কুরআনিক ইশারা এবং রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর সুস্পষ্ট বাণী।
"আল-আকসা হবে পৃথিবীর রাজধানী — এবং ফিলিস্তিন হবে কেন্দ্রবিন্দু।"
কেয়ামতের আগে বাইতুল মাকদিস হবে পৃথিবীর কেন্দ্রস্থল, আর ফিলিস্তিন হবে ঈমানদারদের শেষ ঘাঁটি। এই সত্য ঘোষণা করেছেন আমাদের প্রিয় নবী (সা.)।
রাসূলুল্লাহ (সা.) বলেন:
> "তুমি শামের বরকতের কথা শুনোনি? আমি দেখেছি, আল্লাহর ফেরেশতারা শামের উপর তাদের ডানা বিছিয়ে দিচ্ছে।"
— (তিরমিযি: ৩৯৫৪)
> "তোমরা শামে অবস্থান করো, কেননা শাম হচ্ছে ঈমানদারদের ঘাঁটি।"
— (আবু দাউদ: ২৪৮৩)
শামের অন্তর্ভুক্ত অঞ্চলই হচ্ছে আজকের ফিলিস্তিন। গাজা হচ্ছে এই পবিত্র ভূমিরই এক গুরুত্বপূর্ণ উপকণ্ঠ — বাইতুল মাকদিসের দ্বারপ্রান্তে অবস্থিত শহর।
গাজা — প্রতিশ্রুত সেই দল যেখানে আজও চলছে সত্যের সংগ্রাম:
রাসূল (সা.) আরও বলেন:
> "আমার উম্মতের একটি দল সর্বদা সত্যের উপর অবিচল থাকবে, তারা আল্লাহর আদেশ মেনে চলবে। কেউ তাদের ক্ষতি করতে পারবে না, যতক্ষণ না আল্লাহর আদেশ (কিয়ামত) এসে যায়।"
সাহাবীগণ জিজ্ঞাসা করলেন: ‘ওই দল কোথায় অবস্থান করবে?’
তিনি বললেন:
"বাইতুল মাকদিস এবং এর আশেপাশে।"
— (মুসলিম: ১৫৬, আহমাদ: ৫০২)
আজ গাজা-ই সেই অঞ্চল। যেখানে আগুন, বারুদের মধ্যে দাঁড়িয়ে এখনও কিছু মানুষ শুধু আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় লড়াই করে যাচ্ছে। তারা হতে পারে সেই প্রতিশ্রুত দল, যাদের প্রশংসা রাসূল (সা.) করেছেন। ইনশাআল্লাহ।
হয়তো কোনো এক রাতে আমরা শুনবো — “প্যালেস্টাইন স্বাধীন”।
আল্লাহর ওয়াদা সত্য। যারা শহীদ হচ্ছে, তারা রক্ত দিয়ে লিখে যাচ্ছে সেই বিজয়ের ইতিহাস।
গাজা জিন্দা থাকবে। ফিলিস্তিন মুক্ত হবে। আল-আকসা আবার জুমার তাকবীরে মুখরিত হবে। ইনশাআল্লাহ।

Address

Dowara Bazar
3070

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quraner Photy Media posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Quraner Photy Media:

Share

Category