Rupali

Rupali Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Rupali, Digital creator, Chadni Chak Market(2nd floor), Chak Bazar, Faridpur.

ভুরি পরিস্কার করার প্রভাব🤣🤣
08/06/2025

ভুরি পরিস্কার করার প্রভাব🤣🤣

ও আচ্ছা 😅
07/06/2025

ও আচ্ছা 😅

((একটি মেয়ের নীরব কান্না এবং একজন চরিত্রহীনের গল্প))–শেষ পরিণতি (২য় পর্ব)"🕯️ আগের গল্পের শেষ:সায়রা একা সন্তানের জন্ম দিয়...
06/06/2025

((একটি মেয়ের নীরব কান্না এবং একজন চরিত্রহীনের গল্প))

–শেষ পরিণতি (২য় পর্ব)"

🕯️ আগের গল্পের শেষ:

সায়রা একা সন্তানের জন্ম দিয়েছিল।
রাহাত তখন অন্য নারীর শরীরে রাত কাটাচ্ছিল।
একটা সময় সে সন্তানের বাবার নাম দিয়েও মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছিল।

তবু সায়রা কিছু বলেনি।

সে মেয়েটার নাম রেখেছিল—"নূর"।
বলেছিল,
"তুই আমার আলো, তুই এসেছিস অন্ধকারে আলো জ্বালাতে।"

⏳ সময় গড়ায়… পাঁচ বছর পর…

সায়রা এখন একটা স্কুলে চাকরি করে।
সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সে কাজ করে, মেয়েকে স্কুলে ভর্তি করেছে,
নিজে ভাড়া বাসায় একাই সব সামলায়।

রাহাত এখন অন্য এক নারীর সাথে থাকে।
সেই নারী একসময় রাহাতের প্রেমিকা ছিল, এখন "স্ত্রী"।
তবে সেখানে প্রেম নেই, শুধুই শরীর আর অর্থের হিসেব।

রাহাত রাতে ঘরে ফিরলেও তার “ঘর” বলে কিছু নেই।
সে রোজ নেশায় ডুবে থাকে, অফিসে তার নামে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে, বসদের কাছে অপমানিত হয়।

🌪️ ধীরে ধীরে তার পতন শুরু হয়…

একদিন অফিস থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়—
অফিসের অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা সরানোর অভিযোগে।

তার 'সাথের মেয়ে'—যার জন্য সায়রাকে ছেড়ে ছিল—সে-ও একদিন বলে বসে,
"তুমি এখন শুধু বোঝা। চাকরি নেই, টাকা নেই, আর রোমান্সও নেই!"

রাহাত আর্তনাদ করে ওঠে—
তবুও কেউ পাশে দাঁড়ায় না।

একদিন রাতে হঠাৎ পেট ব্যথায় কুঁকড়ে পড়ে যায় রাহাত।
ডাক্তার জানায়—
"লিভার সিরোসিস হয়েছে। অতিরিক্ত মদ্যপান, অনিয়মিত জীবনযাপন… সময় বেশি নেই।"

🔥 শেষের ভয়াবহ পরিণতি:

হাসপাতালের বিছানায় শুয়ে রাহাত কাঁদে।

সে চোখ বন্ধ করে শুধু সায়রার মুখ দেখতে পায়—
যে মুখ সে কাঁদিয়ে ছিল,
যে মুখ হাসি দিয়ে তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল।

সে চায় শেষবার একবার শুধু দেখতে,
শুধু একবার বলতেও চায়,
"সায়রা, ক্ষমা করে দিও..."

📜 এক চিঠি পাঠায় রাহাত…

"সায়রা, তুই কি এখনো কাঁদিস রাতে?
আমি তো কেঁদে কেঁদেই দিন পার করছি।
আমার বুক ফেটে যায় যখন ভাবি, তোর সন্তান আমার,
কিন্তু তুই আজও একা, আর আমি মৃত্যুর দিকে হাঁটছি।
শুধু একবার যদি দেখতে পারতাম তোমাকে… শেষবার…"

🔚 শেষ দৃশ্য – এক নীরব প্রতিশোধ

সায়রা চিঠি পড়ে।

তার চোখে জল আসে না।
শুধু জানালার বাইরে তাকিয়ে থাকে।

তার মেয়ে নূর তাকে জিজ্ঞেস করে,
"মা, চিঠিটা কে দিয়েছে?"

সায়রা মুচকি হেসে বলে,
"এক ভাঙা মানুষের আত্মা।
যে আমাকে ভাঙলেও আমি তাকে ভাঙিনি—সময়ে সে নিজেই ধ্বংস হয়েছে।"

সেই রাতে হাসপাতালে রাহাত মারা যায়।
তার পাশে কেউ ছিল না।

ডাক্তার নার্সরাই তাকে দাফন করে।

💔 শেষ লাইন (ফেসবুক পোস্টে দেওয়ার মতো):

"যে ভালোবাসা ভেঙে দিয়েছিল আমাকে,
সময় সেই মানুষটাকে এমনভাবে ভেঙে দিয়েছে—
যে নিজেই আর জোড়া লাগেনি…"

05/06/2025

((একটি মেয়ের নীরব কান্না এবং একজন চরিত্রহীনের গল্প))

সায়রা খুব সাধারণ একটা মেয়ে ছিল।
তার স্বপ্ন ছিল ছোট—একটা ভালোবাসার সংসার, একটু হাসি, একটা শান্ত জীবন।

সে ভালোবেসেছিল রাহাতকে।
রাহাত ছিল তার ক্লাসমেট। প্রথম দিকে শুধু হ্যালো, তারপর একদিন কবিতার খাতা দিয়ে বলেছিল—
"তোমার চোখ দুটো আমার কবিতা লেখার প্রেরণা।"

সেই কবিতা দিয়েই শুরু, আর তারপরে দীর্ঘ চার বছরের প্রেম।
রাহাত বলত,
"সায়রা, তুই আমার জীবন। তোকে ছাড়া আমার কোনো ভবিষ্যৎ নেই।"

কিন্তু ভবিষ্যতের কথা বলেই একদিন তারা পালিয়ে গেল।
সায়রা মায়ের কাঁদা মুখ রেখে, বাবার কড়া শাসন ভেঙে রাহাতের হাত ধরেছিল।
বিয়ের পর শুরুটা ছিল একটা রূপকথা—
ভাড়া বাসা, একসাথে বাজার করা, বৃষ্টিতে ভিজে চা খাওয়া—সব যেন একটুকরো স্বর্গ।

💔 ধীরে ধীরে সেই স্বর্গে আগুন লাগে…
রাহাত একটা প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি পায়।
নতুন পরিবেশ, নতুন বন্ধু, নতুন নারীরা…
সায়রা টের পায়—রাহাত বদলাচ্ছে।

রাতে দেরি করে ফেরা, ফোনে ফিসফিসে কথা, চট করে রাগ করে ওঠা, বিছানায় ঘুম না হওয়া—সবকিছুই বদলের আলামত।

একদিন হঠাৎ রাত ১টায় রাহাত যখন ঘরে ফেরে, সায়রা বলেছিল,
"তুমি কি সত্যি কাজ করছিলে?"

রাহাত তখন গলা তুলে বলেছিল,
"তুমি এত সন্দেহ করো কেন? আমি কি তোমার দাস?"

সেদিন থেকেই সায়রা চুপ করে গেল।
সে কিছু জিজ্ঞেস করতো না, শুধু ভেতরে ভেতরে মরতে শুরু করলো।

🍼 এরমধ্যেই সে জানতে পারে—সে মা হতে চলেছে।
তার বুক কেঁপে ওঠে—সে ভাবে,
"যে মানুষটা আমার চোখের দিকে তাকিয়ে প্রেম শিখিয়েছে,
আজ আমি তার সন্তানের মা হচ্ছি—তবুও সে অন্য নারীর বাহুতে ঘুমায়…"

একদিন রাতে, রাহাত ঘুমিয়ে গেলে, তার ফোনে একটা মেসেজ আসে—
"আজকের রাতটা ছিলো স্বপ্নের মতো… তোমার বুকটা এত শান্ত, রাহাত।"

সায়রা পাথরের মতো বসে থাকে।
তার পেটের শিশুটি যেন কেঁদে ওঠে ভেতর থেকে।
কিন্তু সে চুপ থাকে।
কারণ তার হাতে তখন একটা ছোট জামা—
যেটা সে কিনেছে ভবিষ্যতের জন্য… তার সন্তানের জন্য।

🩵 সে নিজেই ডাক্তারের কাছে যায়।
রাহাত জানেই না তার বাচ্চা আসছে।
জানলেও কিছুই বলবে না—সে এখন রাতে বাড়ি ফেরে না, ফোন ধরেও না।

সায়রা নিজের পেটে হাত রেখে রোজ রাতে বলে—
"তোর জন্য আমি বেঁচে আছি মা। তুই এস, আমি তোকে ভালোবাসবো এমনভাবে,
যেমন তোর বাবা কখনও কাউকে ভালোবাসেনি…"

🔚 প্রসবের দিন
সায়রা একা।
হাসপাতালের বিছানায়, গায়ে স্যালাইন, পাশে কেউ নেই।
কেউ নেই—না বাবা, না মা, না স্বামী।

ডাক্তার এসে বলে—
"ম্যাডাম, আপনি মেয়ে সন্তান পেয়েছেন। মা-মেয়ে সুস্থ আছেন।"

সায়রার ঠোঁটে হালকা একটা হাসি, চোখে অঝোর জল।

হাসপাতালের করিডোরে হেঁটে যায় নার্স, কানে পড়ে কয়েকজনের ফিসফাস—
"আজ ওই মেয়েটার স্বামী নাকি এক রিসোর্টে ধরা পড়েছে অন্য মহিলার সাথে…"

সায়রা তবুও চুপ।
সে বাচ্চাটাকে বুকের কাছে এনে শুধু বলে—
"দেখ মা, তোর বাবা কারো হতে পারলো না।
কিন্তু আমি? আমি শুধু তোর হবো।
তুই আমার পৃথিবী।"

এরপর......

09/05/2025

সে যেই কথাগুলো বলেছিল,আমিও সেই কথাগুলো তাকে বললাম ; সে এখন কথা বলাই বন্ধ করে দিছে, অথচ আমি বোকার মতো মুচকি হেসেছিলাম 💔💔

রাত তখন আটটা,লা*শবাহী গাড়ি চালিয়ে যেতে কেও রাজী হচ্ছিল না কারণ লা*শটি ২০ দিন আগের,ক*বর থেকে তুলে এনেছে পোস্ট মর্টেম করান...
04/04/2025

রাত তখন আটটা,লা*শবাহী গাড়ি চালিয়ে যেতে কেও রাজী হচ্ছিল না কারণ লা*শটি ২০ দিন আগের,ক*বর থেকে তুলে এনেছে পোস্ট মর্টেম করানোর জন্য।হান্নানকে কল দিলো গাড়ি চালিয়ে নেওয়ার জন্য। হান্নান রাজি হয়ে গেল কারণ হান্নান গরীব মানুষ,পরিবার আছে তাছাড়া ওর ভয়ডর বলতে কিছু নাই।হান্নান এসে রহিম মিয়াকে (ছেলেটির বাবা) জিজ্ঞেস করল ও কিভাবে মারা গিয়েছে?ছেলেটির বাবা উত্তর দিল, গলায় ফা*শ দিছে।

ওরা তিনজন (হান্নান,মনটু,ফরহাদ)এবং ছেলের বাবা লা*শবাহী গাড়ি নিয়ে রওনা হলো ঢাকা থেকে পঞ্চগড়ের উদ্যেশ্যে।লা*শের কফিনটির সামনে হান্নানের দলের ২ জন,সামনে ছেলের বাবা এবং হান্নান গাড়ি চালাচ্ছিল।রাত যখন ১২ টা ছুইছুই তখন পিছনের ছেলে দুইটার এবং সামনে রহিম মিয়ার চোখে ঘুমঘুম ভাব। হটাৎ গাড়ির উপরে খুব ভারি কিছু পড়লো, সবাই ভয় পেয়ে গেল। হান্নান গাড়ি থামিয়ে নামলো।গাড়ির চারপাশ ঘুরে কিছুই পেল না কিন্তু ওর সামনে এক ফোটা রক্ত পরলো। এবার হান্নান ভয় পেয়ে গেল,সে গাড়িতে উঠে দ্রুত চালাতে থাকলো সে খেয়াল করলো গাড়ির পিছনে কিছু একটা দৌড়াচ্ছে। লুকিং গ্লাসে লাল দুটি চোখ দেখা যাচ্ছিল, হিংস্র নেকড়ের মতো গর্জন আসছিল। মনটু আর ফরহাদ লা*শের কফিন ধরে বসে আছে আর ভয়ে কান্না করছে।কিছুক্ষণ পর খুব তীব্র গন্ধ পেল, কফিনটা কাঁপছে, কফিনের ভিতর থেকে হিংস্র কিছু বেড়িয়ে আসতে চাচ্ছে।তখন রাত ৩ টা,ওরা গন্ধে গাড়ির মধ্যে বসে থাকতে পারলো না,বের হয়ে দূরে জোড়ে দৌড়ে গেল। হান্নান রহিম মিয়াকে বললো আপনি কাজটি ঠিক করেন নাই চাচা,আমাদের সত্য কথা বলা উচিত ছিল।রহিম মিয়া চিৎকার করে কান্না শুরু করলো এবার সে সত্য কথা বলতে শুরু করলো.......

31/03/2025

বাবা সমাজের মেজাজের কি অবস্থা?
ঈদ মোবারক

31/03/2025

ঈদের সকালে প্রথম কলটা বাবা মা দেয় আলহামদুলিল্লাহ।
❤️❤️

30/03/2025

গত বছর ঈদে ছিল কিন্তু এ বছর নেই এমন আত্মীয়দের জান্নাতের উচ্চ মকাম নসিব হোক,আমিন।

২৪ সাপোর্ট করি তার মানে এই না যে ৭১ এর সাথে তুলনা করবো?আমাদের গর্বের র*ক্তঝরা ৭১,এটার সাথে কোন কিছুর তুলনা করা চলবে না। ...
26/03/2025

২৪ সাপোর্ট করি তার মানে এই না যে ৭১ এর সাথে তুলনা করবো?
আমাদের গর্বের র*ক্তঝরা ৭১,এটার সাথে কোন কিছুর তুলনা করা চলবে না। ৭১ না থাকলে আজকে তোমার মতো নাহিদরা মাইক হাতে কথা বলতে পারতো না। 😒😒

26/03/2025

মানুষ বলে দোয়া করলে নাকি টাকাপয়সা বাড়ে, আমি তো দেখি টাকা না দিলে কেও দোয়া করে না 😅

Address

Chadni Chak Market(2nd Floor), Chak Bazar
Faridpur
7800

Telephone

+8801758311610

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Rupali posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share