Freelancer Anisur Rahman

Freelancer Anisur Rahman Hello.. I am Anisur Rahman.Welcome to my Digital Marketing page.I am a Digital marketer.If necessary,you can contact me

21/01/2023
18/07/2022
18/07/2022
Search engine optimization (SEO) has been ruling the internet world for quite some time now. Research reveals that searc...
23/05/2022

Search engine optimization (SEO) has been ruling the internet world for quite some time now. Research reveals that search engines alone generate 78% of website traffic worldwide. You cannot ignore SEO in today’s digitalized era..

" অন পেজ এসইও প্র‍্যাক্টিস ডান"
15/05/2022

" অন পেজ এসইও প্র‍্যাক্টিস ডান"

14/05/2022
ইনস্টাগ্রামের সাহায্যে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করবেন কিভাবে?একজন ফ্রিল্যান্সার যদি লং-টার্মের জন্য একটা স্টেব...
09/05/2022

ইনস্টাগ্রামের সাহায্যে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করবেন কিভাবে?
একজন ফ্রিল্যান্সার যদি লং-টার্মের জন্য একটা স্টেবল ক্যারিয়ার বিল্ডআপ করতে চান, তাহলে তাকে অনলাইন মার্কেটপ্লেসের বাইরে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকে কিভাবে ক্লায়েন্ট জেনারেট করতে হয় সে প্রসেস সম্পর্কে নলেজ রাখতে হয়। ক্লায়েন্ট জেনারেট করার জন্য ফেসবুক গ্রুপ, লিংকডইন কিংবা ইনস্টাগ্রাম ইত্যাদি প্ল্যাটফর্ম বেশ ইফেকটিভ। তবে আমাদের দেশের ফ্রিল্যান্সাররা কিন্তু ইনস্টাগ্রাম থেকে কিভাবে নিজেদের ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসের জন্য ক্লায়েন্ট পেতে পারেন, সে সম্পর্কে খুব একটা বেশি জানেন না৷
যদি ইনস্টাগ্রাম নিয়ে একটু বলতে যাই, এই প্ল্যাটফর্মটা গোটা বিশ্বের সবচাইতে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়াগুলোর মধ্যে একটা৷ বিভিন্ন দেশের সেলিব্রিটি এবং বিজনেস ওউনাররা সবার কাছে নিজেদের পরিচিতি বাড়াতে অর্থাৎ ব্র্যান্ডিং করতে ইন্সটাগ্রামের সাহায্য নিয়ে থাকেন৷
এর পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে সঠিক কিছু স্ট্র‍্যাটেজি ফলো করার মাধ্যমে এখান থেকে ফ্রিল্যান্সিং বিজনেসের জন্য আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করা পসিবল।কি? আরো ডিটেইলে জানতে ইচ্ছা করছে তাইতো? কোনো চিন্তা নেই, কারণ আজকে আমি সবার জন্য আলোচনা করব কিভাবে সঠিক উপায়ে ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে একজন ফ্রিল্যান্সার এনগেজড আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করতে পারবেন এবং সাকসেস অ্যাচিভ করতে সক্ষম হবেন।
যারা আইডিয়াল ক্লায়েন্ট নামক টার্মটার সাথে পরিচিত নন, তাদের জন্য লেখার শুরুতেই চলুন জেনে নেয়া যাক আইডিয়াল ক্লায়েন্ট বলতে কী বোঝায়। আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হলো কোন বিজনেসের এমন কিছু লয়াল ক্লায়েন্ট যারা সেই বিজনেস থেকে বারবার সার্ভিস নিয়ে থাকেন এবং একই সাথে তারা সেই বিজনেসকে অন্যদের কাছে রেফার করার মাধ্যমে প্রমোট করে থাকেন। যেকোনো বিজনেসের ব্র্যান্ডিং বাড়াতে এবং বেশি বেশি সেল জেনারেট করতে এই ধরনের ক্লায়েন্টদের ভূমিকা অনেক কার্যকরী। একারণেই যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার একটা এনগেজড আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি থাকা কিন্তু ম্যান্ডেটরি৷
এবার আসা যাক আজকের লেখার আসল অংশে।
যখন ফ্রিল্যান্সাররা ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে তাদের নিশের ওপর বেইজ করে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করতে যান, তখন তারা মনে করেন, তাদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে যত বেশি ফলোয়ার থাকবে, ক্লায়েন্ট পাওয়াও ততই সহজ হয়ে যাবে। অর্থাৎ সহজ কথায় তারা মনে করেন "যত বেশি ফলোয়ার, ততবেশি ক্লায়েন্ট। " তখন তারা ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য বিভিন্ন র‍্যান্ডম অ্যাকাউন্টের সাথে কানেক্ট হতে থাকেন এবং বুস্ট করার মাধ্যমে বিভিন্ন ফেইক ফলোয়ার দিয়ে নিজেদের ফলোয়ার লিস্ট বাড়াতে থাকেন।
কিন্তু আসল ব্যাপারটা হচ্ছে ইন্সটাগ্রামের মাধ্যমে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করার জন্য অ্যাকাউন্টে ফলোয়ারের সংখ্যা সেভাবে ম্যাটারই করে না। যদি কম সংখ্যক ফলোয়ার থাকে এবং তাদের সাথে প্রোপারলি কানেকশন বিল্ড আপ করতে পারেন, তাহলে দেখতে পাবেন সেই কম সংখ্যক ফলোয়ারের মধ্যে থেকেই আইডিয়াল ক্লায়েন্ট পেয়ে যাবেন৷ অন্যদিকে যদি অ্যাকাউন্টে হাজার হাজার ফলোয়ার থাকে কিন্তু তাদের সাথে কোন কানেকশন না থাকে, তাহলে কিন্তু কখনোই আইডিয়াল ক্লায়েন্ট পাওয়া পসিবল হবে না।
এ কারণে কখনোই ফলোয়ারের সংখ্যা বাড়ানোর দিকে ফোকাস করা যাবেনা। বরং ইনস্টাগ্রামের ফলোয়ার এবং যাদের ফলো করছেন তাদের কোয়ালিটি কেমন, একইসাথে তাদের সাথে কিভাবে প্রোপার কানেকশন মেইনটেইন করা যায় সেই বিষয়ে ফোকাস রাখতে হবে।
এবার আসা যাক কিভাবে আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেতে পারবেন সে সম্পর্কে। এই কাজটা করার জন্য শুরুতেই প্রোপার রিসার্চ করে নেয়া প্রয়োজন। আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের প্রোফাইল খুঁজে পেতে হলে হ্যাশট্যাগের সাহায্য নিতে পারেন। সবাই নিশ্চয়ই জানেন ইনস্টাগ্রামের পোষ্টের রিচ বাড়ানোর জন্য হ্যাশট্যাগ ব্যবহার করা হয়। শুরুতে রিসার্চের মাধ্যমে ফাইন্ড আউট করার চেষ্টা করুন যারা আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হতে পারেন তারা কোন হ্যাশট্যাগ গুলো ইউজ করতে পারেন। এরপর সেই হ্যাশট্যাগ গুলোর মাধ্যমে সার্চ করে তাদের প্রোফাইল খুঁজে বের করুন এবং তাদের ফলো করুন।
এর পাশাপাশি ইনস্টাগ্রামে সার্চ করে এমন কিছু মানুষের প্রোফাইল খুঁজে বের করার ট্রাই করুন, যারা অলরেডি আপনার কম্পিটিটরদের সাথে কানেক্টেড রয়েছেন। কারণ যারা আপনার কম্পিটিটরদের সাথে কানেক্টেড রয়েছেন তারাই কিন্তু আপনার আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটিতে ইনক্লুডেড হতে পারেন।
যখন আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হতে পারেন এমন কিছু মানুষের ইন্সটাগ্রাম অ্যাকাউন্ট খুঁজে পেয়ে যাবেন, তারপরের কাজটাই হচ্ছে তাদের সাথে জেনুইন রিলেশনশিপ বিল্ড আপ করার চেষ্টা করা। আর এ রিলেশনশিপ বিল্ড আপ করার জন্য তাদের সাথে সঠিকভাবে ইন্টার‍্যাক্ট করতে হবে। এতে করে নিজের সাথে তাদের এনগেজ করতে পারবেন, যা পরবর্তীতে সুফল বয়ে আনবে।
এখন প্রশ্ন হলো এই কাজটা কিভাবে করবেন? এই কাজটা কিন্তু একদমই কঠিন নয়। সবার প্রথমে তাদের ইনস্টাগ্রামের পোস্টে লাইক দিন। পাশাপাশি তাদের পোস্টের ক্যাপশন পড়ে অথবা ছবি দেখে নিজের থটস কী সেটা ডিটেইলে কমেন্ট বক্সে শেয়ার করতে পারেন৷
মনে রাখবেন, একটা থটফুল কমেন্টই একজন ফ্রিল্যান্সারকে তার আইডিয়াল ক্লায়েন্টদের সাথে এনগেজ করতে অনেকটা হেল্প করে। কারণ যখন কেউ আপনার কমেন্ট পড়বেন, তখন তিনি বুঝতে পারবেন যিনি কমেন্ট করেছেন তিনি যথেষ্ট সময় নিয়েই পোস্টটা পড়েছেন বা ছবিটা নোটিস করেছেন৷ তখন তিনিও আপনার সাথে ইন্টার‍্যাক্ট করতে ইন্টারেস্টেড ফিল করবেন।
কমেন্ট করার পাশাপাশি চাইলে সেসব মানুষকে ইনবক্সেও নক করতে পারেন। তবে কখনোই ইনবক্সে কনভারসেশনের শুরুতেই নিজের সার্ভিস সেল করার চেষ্টা করবেন না। কাউকে ইনবক্স করার সময় একটা স্পেশাল ট্যাকটিক ফলো করতে হবে। সেটা হচ্ছে যাকে ইনবক্স করছেন তাকে বোঝাতে হবে যে আপনি তার সাথে কানেকশান বিল্ড আপ করার জন্য সত্যিকার অর্থেই ইন্টারেস্টেড।
তাই ইনবক্সে শুধু হাই-হ্যালো না করে তাদের প্রোফাইল এর কোন রিসেন্ট পোস্ট নিয়ে নিজের থটস বা ওপিনিয়ন শেয়ার করতে পারেন৷ এতে করে দেখতে পাবেন যাকে ইনবক্স করছেন তিনি আপনার সাথে কনভারসেশন কন্টিনিউ করবেন এবং এখান থেকেই ধীরে ধীরে সেই মানুষটার সাথে জেনুইন রিলেশনশিপ বিল্ডআপ হবে।
এভাবেই আইডিয়াল ক্লায়েন্টের সাথে রেগুলার বেসিসে কানেক্টেড থাকতে হবে, যাতে করে পরবর্তীতে তাদের কাছে নিজের সার্ভিস সেল করা পসিবল হয়। আর এনগেজিং আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ড আপ করার অন্যতম মূলমন্ত্র হচ্ছে কনসিস্টেন্ট থাকা।
কোনোভাবেই একবার তাদের পোস্টে লাইক দিয়ে, কমেন্ট করে অথবা ইনবক্সে একবার টেক্সট দিয়ে থেমে থাকা যাবেনা। কেননা আরো অনেক ফ্রিল্যান্সারই কিন্তু এই মানুষগুলোকেই নিজেদের সার্ভিসের প্রতি অ্যাট্রাক্ট করার ট্রাই করেন। তাই, যদি একবার ইফোর্ট দিয়েই থেমে যান, তাহলে ওই ক্লায়েন্টদের নজরে আসতেই হিমশিম খেতে হবে।
তাই যাদেরকে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট হিসাবে চিহ্নিত করবেন, তাদের পোস্টে নিয়মিত লাইক দিন, কমেন্ট করুন এবং একইসাথে ইনবক্সেও রেগুলার বেসিসে কনভার্সেশন করার ট্রাই করুন। এতে করে দেখতে পাবেন যখন নিজের সার্ভিসের মার্কেটিং করবেন, তখন তাদের কাছ থেকে সবার আগে পজিটিভ রেসপন্স পাবেন।
এটুকুই ছিলো ইনস্টাগ্রামের মাধ্যমে আইডিয়াল ক্লায়েন্ট কমিউনিটি বিল্ডআপ করার গাইডলাইন। আশা করি যারা এতদিন ভাবতেন ইনস্টাগ্রাম থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের ক্লায়েন্ট পাওয়া পসিবল নয়, তাদের ভুল ধারণা ভাংতে পেরেছি। তাই, যদি ইনস্টাগ্রামকে কাজে লাগিয়ে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সাকসেস নিশ্চিত করতে চান, তাহলে আমার দেখানো এ গাইডলাইনগুলো ধৈর্য্য ধরে ফলো করতে থাকুন।
©ArifNotes

ভাই বিশ্বাস করেন "ফ্রিল্যান্সিং মানেই ধান্ধাবাজি" 😞আপনি যদি আশা করেন কোন রকম একটা ল্যাপটপ কিনে , ২-৪ টা ভিডিও দেখে , মার...
05/05/2022

ভাই বিশ্বাস করেন "ফ্রিল্যান্সিং মানেই ধান্ধাবাজি" 😞
আপনি যদি আশা করেন কোন রকম একটা ল্যাপটপ কিনে , ২-৪ টা ভিডিও দেখে , মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলেই কাজ শুরু করে দিবো - তাহলে কিছুদিন এদিক সেদিক লাফালাফি করে ঠিক ই আপনার মনে হবে এই টা একটা ধান্ধাবাজি ব্যবসা ।
আরেকদল তো আরও দুই পা এগিয়ে, "গ্যারান্টি সহকারে প্রথম মাস থেকেই আর্নিং" এই লোভে দৌড়ে গিয়ে ভর্তি হবে ভিবিন্ন স্যারের কোর্সে - এর পর ৬ মাস পর এসে ভিবিন্ন গ্রুপে কান্নাকাটি করবে এইটা দেয় নাই, সেই টা দেয় নাই , প্লিজ ভাই বিচার করে দেন, আমি আমার মায়ের গয়না বিক্রি করে কোর্স ফি দিয়েছিলাম - ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু কেন ভাই, যদি ১-২ মাসেই সফল হওয়া যেতো তাহলে আপনি এতো কস্ট করে ২০-২৫ বছর লেখাপড়া কেন করলেন ? মাথায় কি সামান্য বুদ্ধিও হয় নাই ?? দুনিয়া কি এতোই সস্তা?? টাকা কামানো কি এতোই সহজ? জ্বি সহজ- কিন্তু সেই টা একটা নির্দিষ্ট পজিশনে যাওয়ার পর, কিন্তু ঐ পজিশনে যাওয়ার জন্য তো আপনার ঐ পরিমান শ্রম, ধর্য , আর আগ্রহ নিয়ে কাজ করে যেতে হবে । এই টা কি ১-২ মাসেই সম্ভব ? আপনার বিবেকে কি বলে ??
৩০ বছর পড়ালিখা করার পরও কেউ গ্যারান্টি দিতে পারে না আপনি কত টাকা ইনকাম করবেন, কিন্তু কিছু পাবলিক গ্যারান্টি দিয়ে দেয় আর সেই সব দেখে আপনারা দৌড়ে কোর্সে ভর্তি হয়ে যান, ব্যার্থ হয়ে দিন শেষ "ফ্রীল্যান্সিং পেশাকেই ধান্ধাবাজি ব্যবসা বলে গালি দেন । কিন্তু বুঝেন ই না যে "ফ্রীল্যান্সিং জাস্ট একটা পেশার নাম" এইটা কোন কাজ না ।
ফ্রীল্যান্সিং করতে হলে আপনাকে ধর্য, পরিশ্রম এবং আগ্রহ সহকারে মিনিমাম ১ বছর দিন রাত লেগে থেকে যেকোন একটা কাজে দক্ষতা অর্জন করতে হবে । ঐ কাজগুলো কীভাবে হয় , কেন হয় , এই কাজগুলো যারা আপনাকে দিয়ে করাবে তাদের কি লাভ হবে তা আপনাকে বুঝতে হবে । কারন কারোর লাভ ছাড়া এমনি এমনি আপনাকে টাকা দিবে না । আপনি কাউকে এমনি এমনি কোন টাকা দিয়েছেন বা দেন ?? এই টা ভাববেন না যে, মার্কেটপ্লেসে একাউন্ট খুলবেন আর কোন রকম কাজ ডেলিভারি দিয়ে দিবো তাহলে টাকা পেয়ে যাবো । এই টা সুধু দুঃস্বপ্নই থেকে যাবে।

এখন আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলতে চাই যা SEO-তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণপ্রাথমিক অবস্থায় SEO করতে যা প্রয়োজন হয় এবং ...
04/04/2022

এখন আমি কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে কথা বলতে চাই যা SEO-তে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ
প্রাথমিক অবস্থায় SEO করতে যা প্রয়োজন হয় এবং যেভাবে রেংক পসিবল।
SEO এর প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে- সঠিক কিওয়ার্ড বাছাই করা।
হে সঠিন বাছাই করতে হবে।
সঠিক, কেমন কিওয়ার্ড? কি কি লক্ষ্য রাখতে হবে? এবং কোন বিষয় গোলা ভয় পেলে চলবে না?
তাহলে কিওয়ার্ডের ক্ষেত্রে কোন বিষয় গুলা মেনে চলতে হবে- চলুন জানা যাক।
Keyword বাছাই করার ক্ষেত্রে Ahrefs SEO Tools ব্যবহার করবেন। এই টুলসটি সবচেয়ে বেশি কার্যকর এবং পজিটিভ রিপোর্ট দিতে পারে। যার মাধ্যমে আমরা খুব সহজে আমাদের কাঙ্ক্ষিত কিওয়ার্ড বের করতে পারি।
Ahrefs আপনাকে যে রেসাল্ট টা দিবে তা দিয়েই শুরু করতে পারেন।
Ahrefs Search Difficulty 15 less রাখবেন।
তবে Beginner যারা আছেন তারা অবশ্যই Ahrefs Search Difficulty 0-5 এর মধ্য থেকে শুরু করবেন।
আর একটি বিষয় আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে allintitle: website url. Result যেন সর্বোচ্চ ৫ টি হয়। এতে আপনার রেংক করা অনেক সহজে হয়ে যায় I
আবার আর একটি বিষয় allintitle এ যে রেসাল্ট দেখায় সেখানে ওয়েবসাইট যেন কোন বিখ্যাত প্রতিষ্ঠান না হয়। এই বিষয় আপনাদেরকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
যেমন আমাজন, ওয়ালমার্ট, টয়োটা, এবং সেরা কিছু usa নিওজ সাইট (new york times, washington post, ABC News, CBS News, CNN, Fox News Channel) I
তাহলে আপনার কিওয়ার রিসার্চ টি সফল হয়েছেন।
এবার আসি ওয়েবসাইটের প্রাণ যাকে বলা হয়,
কন্টেন্ট এর দিকে।
কন্টেন্ট একটা ওয়েবসাইটের প্রাণ। ওয়েবসাইটের গুণগুত মান বৃদ্ধি করতে মানসম্মত কন্টেন্টের কোন বিকল্প নেই।
এখন আসা যাক মোল আলোচনায়।
আমরা একটা পেইজকে অসংখ্য কিওয়ার্ড দিয়ে রেংকে নিয়ে আসতে পারি, যদি ভাল কন্টেন্ট লিখা যায়।
কন্টেন্ট এর প্রতিটি Paragraph যেন একটি অপরটির সাথে খুব ভালভাবে সামন্জস্যতা থাকে। প্রতিটি Paragraph সহজ সরল প্রান্জল ভাষায় লিখার কোন বিকল্প নেই।
আর একটি বিষয় বলতে হয়,
কন্টেন্ট লিখা শুরু করার আগে আপনাকে অবশ্যই ৫-৭ টা কিওয়ার্ড বাছাই করে রাখতে হবে, পুর্ব নির্দেশনা অনুযায়ী।
কিওয়ার্ড গুলো যেন একই রখম হয়। মানে একই কিওয়ার্ড বিভিন্ন ভাবে নেয়া, যাতে করে একটি কিওয়ার্ড অন্যটির সাথে খুব ঘনিষ্ঠ ভাবে মিল থাকে।
যেমনঃ
best budget spotting scope 2022
best spotting scope
best budget spotting scope
spotting scope 2022
এর ফলে আপনার টার্গেটেড কিওয়ার্ড গুলি খুব ভালভাবে উল্লেখ করতে পারবেন।
এতে আপনার কিওয়ার্ড রেংক করবে খুব দ্রুত এবং ওয়েবসাইট ইন্ডেক্সিং এ কোন প্রবলেম হবে না।
সেই কিওয়ার্ড গুলোকে একত্র করেই কন্টেন্ট সাজাতে হবে।
কন্টেন্ট এর মুল লক্ষ্য কি তা জেনে নেয়াটা খুব জরুরি বিষয়,
আমাদেরকে কন্টেন্ট এর গুণগতমান ঠিক রাখতে হবে। সেজন্য আমরা যে কিওয়ার্ড গুলো বাছাই করব, একটি পেইজের জন্যI
সেই কিওয়ার্ড দিয়ে গুগলে সার্স দিব এবং বাছাইকৃত প্রতিটি কিওয়ার্ডের জন্য গুগল সার্সে প্রথম তিনটি পেইজ গুলোতে কন্টেন্ট এর মান চেক করবI তারা Average কত ওয়ার্ডের কন্টেন্ট রেখেছে তা নির্ণয় করতে হবে। আমাদেরকে তাদের পেইজ এর চেয়ে ভাল এবং বেশি কন্টেন্ট দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
কন্টেন্ট এর ভাষা সহজ সরল এবং প্রান্জল হতে হবে। প্রতিটি Paragraph এ কিওয়ার্ড গুলোর উল্লেখ হওয়া চাই।
কন্টেন্টগুলো ছোট ছোট Paragraph এ আলাদা করতে হবে।
যে কিওয়ার্ড গুলো আপনি টার্গেট করবেন, সেই প্রতিটি কিওয়ার্ড যেন আপনার পুরো কন্টেন্ট এ মিনিমাম ২ বার উল্লেখ থাকে।
তবে লক্ষ্যণীয়-আপনাকে অবশ্যই প্রথম Paragraph এ Focus কিওয়ার্ড দিতেই হবে।
তাই বলাছলে, একজন এসইও এক্সপার্টকে, অবশ্য একজন ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট রাইটার হতে হবে।
এবার আসুন জানি Image অপটিমাইজেশন নিয়ে।
ইমেজ অপটিমাইজেশন কিভাবে আমাদের এসইওতে প্রভাব পেলতে পারে এবং কত ভাবে আমরা লাভবান হতে পারি।
ইমেজ একটি ভাল মাধ্যম ওয়েবসাইট রেংক করানের ক্ষেত্রে।
কন্টেন্ট দেয়ার পরে আপনি যখন একটি ইমেজ রেডি করবেন। আপনাকে অবশ্যই সেটি আপনার নির্বাচিত ৪-৫ টা কিওয়ার্ড দিয়ে দিয়ে দেয়ার চেষ্টা করতে হবে।
প্রতিটি পেইজে ২-৪ বা এর অধিকও দিতে পারেন।
ফোকাস কিওয়ার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ ১ টা ইমেজ দিবেন। বাকি গুলো আপনার নির্বাচিত অন্য কিওয়ার্ড দিবেন। এতে করে আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর বৃদ্ধি পাবে।
আপনার ইমেজ গুলো আপলোড দেয়ার আগে কম্পিউটারে ইমেজে রাইট ক্লিক করে Properties এ আসতে হবে এবং আপনাকে অবশ্যই Title অপশনে ফোকাস কিওয়ার্ড এবং Tag বক্স এ আপনার অন্যান্য কিওয়ার্ড গুলো এড করে দিতে হবে। এর ফলে আপনার ইমেজটি সম্পুর্ণ রুপে অপটিমাইজেশন সম্পন্ন হবে।
আপনি যখন এসইও Plugin Like Yost or Rankmath দিয়ে কাজ করতে যাবেন। কেয়াল রাখবেন এসইও টাইটেল এ যেন প্রথমে পাওয়ার ওয়ার্ড থাকে Like best or top ইত্যাদি।
আপনি যখন Google এ সর্স দিবেন মেট ডেসক্রিপশন আপনার ওয়েব পেইজের বিষয় বস্তু সম্পর্কে মানুষদের অবহিত করবে। তাই মেটা ডেসক্রিপশন খুব গুরুত্ব দিতে হয়।
আপনি যখন মেটা ডেসক্রিপশন লিখতে যাবেন। SEO Plugin like Yost or Rankmath বলবে ফোকাস কিওয়ার্ড মেটাতে দিতে। আপনি দিবেন তবে এক সাথে নয়, মানে একটু ভিন্ন করে দিবেন যেন আপনাক ফোকাস কিওয়ার্ড টা উল্লেখ করা থাকে।
যেমন
আপনার ফোকাস কীওয়ার্ড 'best iphone under 1000'
তাহলে আপনাকে এটা আপনার পেইজের মেটা ডেসক্রিপশন এ উল্লেক করতে হবে।
তাহলে আপনার মেটা ডেসক্রিপশন এর শুরুটা এভাবে করতে পারেন।
''if you are looking for best iphone, It's available here under 1000."
যাহোক আপনি যখন মেটা ডেসক্রিপশন লিখে দিবেন।
Permalink Post Select/ Keyword , ওকে দিবেন।
আপনার পেইজে কাজ শেষ। তবে আপনাকে অবশ্যই কিছু দিক নির্দেশনা রয়েছে যা লক্ষ রাখতে হবে।
সেগুলো হচ্ছে
Readability score
Under 300 word header text
এই বিষয় গুলো আপনাকে লক্ষ্য করতে হবে। কারণ আপনি যখন আপনার পেইজটি Google এ সাবমিট করবেন। আপনাকে অবশ্যই রিডেবিলিটি স্কোর ok রাখতে হবে, তা না হলে Google bot আপনার পেইজ সঠিক ভাবে Read করতে পারবে না। যা আপনার পেইজ এর রেংকিং এ প্রভাব পেলবে নিশ্চিত ভাবে।
তাছাড়া আপনার Paragraph যদি অনেক বড় হয় তাহলেও রেংক কে প্রভাবিত করে।
If you need assistance in SEO, You can Share it with us.
লক্ষ্যণীয় বিষয়ঃ
আপনাকে Website Google এ সাবমিট করার অIগে অবশ্যই, ১৫ পোস্ট করে নিতে হবে এত আপনার সাইটে গুগোল এর কোন Bad Affect থাকবে না।
ধন্যবাদ!

🟠 What is SEO?✔ SEO stands for Search engine optimization. It is a set of rules for optimizing your website so that it c...
03/04/2022

🟠 What is SEO?

✔ SEO stands for Search engine optimization. It is a set of rules for optimizing your website so that it can achieve higher rankings in search engines’ organic results. It’s the process to follow to increase the visibility of your website in search engines and get more traffic.

✔ In today’s competitive market, SEO marketing is more important than ever.

✔ Search engines serve millions of users per day looking for answers to their questions or solutions to their problems.

✔ If you have a website, blog, YouTube channel, or online store, SEO can help you get free targeted traffic from search engines.

ফাইবার হলো নতুন দের জন্য আশির্বাদ!অনেকেই আছেন যারা নতুন শুরু করেছেন কিন্তু কাজ পাচ্ছেন না! তাদের জন্য বলব আপনারা একাধিক ...
28/03/2022

ফাইবার হলো নতুন দের জন্য আশির্বাদ!

অনেকেই আছেন যারা নতুন শুরু করেছেন কিন্তু কাজ পাচ্ছেন না! তাদের জন্য বলব আপনারা একাধিক মার্কেটপ্লেসে ঘোরাঘুরি না করে যেকোন একটি মার্কেটপ্লেসে কাজ করুন! আর যদি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে সাজেশন চেয়ে থাকেন তাহলে বলব, ফাইবার অবশ্যই সেরা।

ফাইবার থেকে কাজ পাবার কিছু টিপসঃ

১। ফাইবারে নির্দিষ্ট কিছু সময়ে বায়ার রিকোয়েস্ট আসে। কিছু দিন একটু ভালোভাবে খেয়াল করলে আপনি টাইমিং বুঝে যাবেন। টাইমিং বুঝে যাবার পর নিয়মিত সেই সময় অনুযায়ী বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠান।

২। একমাত্র ফাইবারেই আপনি প্রতিদিন ১০ টি করে বিড করার সুযোগ পাবেন! চেষ্টা করবেন প্রতিদিন ১০ করেই বিড করার।

৩। এক একটি বিড এক একটি নতুন কাজ পাবার সম্ভাবনা! তাই অবশ্যই বুঝে শুনে বিড করবেন।

৪। বিড করার সময় কোন ক্ষেত্রেই কপি পেস্ট করবেন না! কপি পেস্ট করলে ফাইবার বট ধরতে পারে, ফলে বিড সবার নিচে চলে যায়!

৫। চেষ্টা করবেন প্রথম ২০ জনের মধ্যেই বায়ার রিকোয়েস্ট পাঠানোর। কারণ বায়ারের অত সময় থাকে না যে, ১০০ টি বিড ভালো করে পড়বে।

৬। সবাই যে ধরনের লেখা বিডিং এর ক্ষেত্রে লিখে থাকে, তার থেকে ব্যাতিক্রম লেখা লিখবেন! নাহলে বায়ার কেন আপনাকেই বেছে নিবে তার প্রযেক্টের জন্য?

৭। বিড করার সময় আপনি কিসে এক্সপার্ট বা আপনার কত বছরের অভিজ্ঞতা আছে তা উল্লেখ না করে আপনি কিভাবে বায়ারের কাজ করে দিবেন সেই বিষয়ে আলোকপাত করলে বেশি উপকার পাবেন!

৮। বিডের সাথে নিজের পোর্টফোলিও যুক্ত করে দিলে কাজ পাবার সম্ভাবন বেড়ে যায়!

৯। যত বেশি সময় পারবেন এক্টিভ থাকার চেষ্টা করবেন। মোবাইলে এপ ডাউনলোড করে নিলে ভালো হয়!

মনে রাখবেন, কাজ শেখা যেমন একটি দক্ষতা, তেমনি কাজ পাওয়াও একটি দক্ষতা! আপনি মাসে সত্যই যদি ৩০০ টি করে ভালো বিড করতে পারেন তাহলে কি ১ টি কাজও পাবেন না....????

অবশ্যই পাবেন

সবার জন্য শুভকামনা

Happy Independence Day           #বাংলাদেশ
26/03/2022

Happy Independence Day
#বাংলাদেশ

জীবনে কেউ কেউ সবকিছু জিতেও হেরে যায়।আবার কেউ সবকিছু হারিয়ে ফেলে ও জিতে যায়।তাই আপনি কোনো দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখছেন তার ওপর ...
14/03/2022

জীবনে কেউ কেউ সবকিছু জিতেও হেরে যায়।

আবার কেউ সবকিছু হারিয়ে ফেলে ও জিতে যায়।

তাই আপনি কোনো দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখছেন তার ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল।

আমার নিজের চোখে দেখা এমন অনেক মানুষকে দেখেছি যারা নিজেদের ক্যারিয়ারে অনেক বেশি সফল, অনেক ধনদৌলতের অধিকারী। তার পরেও তিনি বাস্তব জীবনে খুশি নন।

আবার এমন অনেক কে দেখেছি যারা ক্যারিয়ার এর দিক থেকে পিছিয়ে থাকলেও খুব হাসি খুশির সাথে জীবন কাটাচ্ছেন।

আর আপনি খুঁজলে এমন কিছু মানুষেরও সন্ধান পেয়ে যাবেন সব দিক থেকে অনেক অনেক হ্যাপি।

আমার মনে হয় আপনি যদি মন থেকে কিছু চান এবং নিজের পুরোটা নিবেশ করতে পারেন সেদিকে আপনি সফল হবেনই।

তাই কোনো কাজে সফল হতে নিজের একাগ্রতা, কঠোর পরিশ্রম আর বিশ্বাস এগুলো খুব জরুরি।

বাস্তব জীবনে খুশি হওয়া টা আজকাল খুব কঠিন হয়ে উঠেছে আমরা নিজেরাই নিজেদের সাথে থাকতে বিরক্ত বোধ করি, আর আমাদের দুঃখের কারণ বানাই অন্যজনকে। শুনে হাস্যকর লাগছে হইতো, কিন্তু একটু ভালো করে ভাবলে দেখবেন আপনি নিজেকে কেমন রাখবেন সেটা পুরোপুরি আপনার হাতে।

যদি ভেবে থাকেন আপনাকে অন্য একজন ভালো রাখতে পারে তাহলে এটাই সব থেকে বড় বোকামি হবে। তাই অন্যের কাছ থেকে খুশি ছিনিয়ে নেব এরকম ভাবনা ছেড়ে নিজের খুশি অন্যের সাথে শেয়ার করে ভালো থাকবো এরকম ভাবলে আপনি বাস্তব জীবনে অনেক বেশি সফল হবেন। যেটাকে আমি বেশি প্রাধান্য দিয়।

একজন ভালো মানুষ হিসেবে নিজেকে কত মার্কস দেবেন সেটাই বিচার করবে আপনি জীবনে আসলে কতটা সফল। মনে শান্তি না থাকলে আপনি সফলতার শিখরে পৌঁছে ও শান্তি পাবেন না।

Will Power-আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, এটা চিরন্তন সত্য যে সফল হওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট। কেউ কেউ চেষ্টা না...
01/03/2022

Will Power-

আপনি বিশ্বাস করুন আর নাই করুন, এটা চিরন্তন সত্য যে সফল হওয়ার জন্য আপনার ইচ্ছাশক্তিই যথেষ্ট। কেউ কেউ চেষ্টা না করেই বলে ওঠেন, আমার ভাগ্যে লেখা নেই, তাই সম্ভব নয়।

যারা চেষ্টা না করে সবসময় ভাগ্যকে দোষারোপ করেন, তারা পবিত্র কুরআনের এই আয়াতটি মনে রাখুন। সূরা আর রা’দ-এর ১১ নাম্বার আয়াতে মহান আল্লাহপাক বলেছেন, ‘আল্লাহ তায়ালা কখনো কোনো জাতির ভাগ্যের পরিবর্তন করেন না, যতক্ষণ না তারা নিজেরা নিজেদের অবস্থা পরিবর্তন করে।’

আসুন আমরা চেষ্টা করি। হয়তো প্রথম চেষ্টায় ব্যর্থ হবেন। দ্বিতীয়-তৃতীয়বারের চেষ্টায়ও হয়তো ব্যর্থ হবেন, কিন্তু চতুর্থবার দেখবেন পুরোপুরি সফল না হলেও ৯৯ ভাগ সফল হয়েছেন। আসুন মণীষীদের রেখে যাওয়া কয়েকটি সূত্র মেনে চলি।

১। Stop Dreaming, Start Working: কাজ শুরু করে দিন। কাল থেকে, অমুক কাজটা করার পর, এভাবে এভাবে করবো- এমন সব চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।

২। Be Yourself: দিন শেষে তো নিজেকে নিয়েই বেঁচে থাকা, তবে কেন এতো হৈ-হুল্লোড়! সবার সাথে মিশুন তাই বলে নিজের সময় নষ্ট করে নয়। মনে রাখবেন- আপনার দুঃখের ভার কেউই নিতে চাইবে না, একইভাবে আপনার জীবনের সংকটগুলোও মুছে দেবার মতো কাউকে পাবেন না !

৩।Life is Busy, Take it Easy: সফল হতে চান তো? তবে নিশ্চিত আপনার জীবনে শ্রমের পরিমাণ বেশি সেই সাথে ব্যস্ততাও অধিক। জীবনটা আপনার কাছে ক্ষণিকের আনন্দময় হলেও বেশিরভাগ সময়ই তা কর্মময় ! নিরাশ হবেন না, মানিয়ে নিন এমন জীবন। একটু পরই যে সফলতার স্বাদ আপনি পেতে চলেছেন তা আপনার সব ক্লান্তি মুছে দেবে এক নিমিষে।

৪। Everyone But Only One: স্বপ্ন তো সবাই দেখে কিন্তু তা পূরণে কাজ করে কতজন? নিজেকে তাই কোন দলে ফেলবেন? স্বপ্ন-বিলাসী নাকি সফল ব্যক্তিত্ব?

৫।It's My Life: "আরে এটা তো আমার জীবন আর আমার জীবনকে কি আমি সুন্দর করে সাজাবো না?" কি ভাবছেন? সিদ্ধান্ত আপনার ! আর উপায়? উত্তর- পরিশ্রম !

৬। Practice Makes a Man PERFECT- জেনে আর শিখে ক'জন জন্মায়? আপনার সফল হবার উত্তর তো এখানেই!!

৭।As I Believe :বিশ্বাস করতে হবে মন থেকে "আপনি পারবেন"!! "মনে হয় পারবো" এ কথার থেকেও বেশি শক্তিশালী "আমি বিশ্বাস করি আমি পারবো"।

৮। I Do: করবো, করেছিলাম, দেখা যাক- অবান্তর এমন সব অতীত ভবিষ্যৎ দ্রষ্টা কথা ত্যাগ করুন। সরাসরি স্পষ্ট ভাষায় বলুন-"আমি করছি, সফল হবো কিনা সেটা পরের কথা"!

৯।And I will Show: সবাই সফল হয়ে গেছে? আচ্ছা আপনিও হবেন, কেননা সফল না হওয়া পর্যন্ত তো আপনি থামবেন না !
কারণ আপনি আপনার ভিতরে বিশ্বাসের বীজ ইতোমধ্যে রোপণ করেছেন, চারা গজাতে তো একটু সময় লাগবেই!!!!!!

27/02/2022

এই দেশে একটা ছেলে প্রতিষ্ঠিত হতে হতে বয়স ৩০ থেকে ৩৫ ও পার হয়ে যায়।

সিস্টেম গুলো এমন জটিল ভাবে তৈরী করা যে আসলে পড়াশোনা করে পরবর্তীতে ছাত্র ছাত্রীরা কিভাবে নিজের ইনকাম সোর্স বাহির করবে সেটাই শিখানো হয়না এই সিস্টেম এর ভিতরে।

যেখানে শিখানো দরকার ছিলো একটা সিভি কিভাবে তৈরী করতে হয়। একটা জব ইন্টারভিউতে গেলে কিভাবে কি করতে হয়। তারপর Academic পড়াশোনার পাশাপাশি হাতে কলমে অনেক বিষয় শিখিয়ে দিতে পারে যেটা পরবর্তীতে জব কিংবা নিজে উদ্যোগতা হতে চাইলে কাজে লাগতে পারে।

এই যে একটা ছেলে কিংবা মেয়ে Established হতে হতে এতো সময় লাগছে তারা বিয়ে করবে কবে?
সমাজিক অবস্থা এমন ভাবে তৈরী করা যে চাকরি না থাকলে বিয়েই হয়না, তাও অনেক ভালো চাকরি হইতে হবে কারণ পাত্র পাত্রী উভয় পক্ষই ছেলে মেয়ের আচরণ চলাচল কিংবা ভিতরের পরিস্থিতি দেখার চেয়ে তারা এইসব গুরুত্ব দেয় বেশী।

তখন দেখা যায় বিয়েই হয়না তখন এই ছাত্র ছাত্রী গুলোই বিপথগামী হয় এবং নানা ভাবে অপকর্মে লিপ্ত হয়ে যায়। পাশাপাশি দেখা যায় বন্ধু বান্ধবীদের মধ্যে যাদের পরিবার বিত্তশালী তারা চলছে অন্যরকম ভাবে তখন বন্ধু বান্ধবী চার্কেল এর মধ্যে একটা হিংসা প্রতিহিংসা এবং নানা ধরনের সমস্যা সৃষ্টি হওয়া শুরু করে।

বাস্তবতা হচ্ছে যে আমার উপরের কথা গুলো ১০০% সত্যি এবং এইগুলা আমি আমার আশেপাশে প্রতিদিন দেখছি। এই যে মানসিক ভাবে উন্নয়ন এবং পড়াশোনার নিয়মের উন্নয়ন এইসব নিয়ে Research and Development নিয়ে কাজ শুরু করা খুবই জরুরী।

তানা হলে দেখা যাবে পৃথিবীর মোটামুটি সকল রাষ্ট্র আমাদের থেকে অনেক অনেক দূরে চলে গেছে আর আমরা সেই Stone Age এ পড়ে আছি। যদিও এখনও পরিস্থিতি অনেকটা এমনই কারণ আমরা সব সময় মুখ খুলে বসে থাকি অন্য রাষ্ট্র কি টেকনোলজি আবিষ্কার করবে আর আমরা কখন সেটা আমদানি করবো।

নিজেরা আবিষ্কার কিভাবে করবো সেটা নিয়ে ভাবছি কম। চলছে শিল্প বিপ্লব এ নিজেদের অবস্থান সৃষ্টি করার মত অবকাঠামোই এখনো আমাদের পুরোপুরি ভাবে নেই।

তারপরও আমরা বিশ্বাস করি কখনো না কখনো তো পরিবর্তন আসবে!!

লেখাঃ আব্দুল্লাহ আল জাবের।

বড় বড় ভাষন দেওয়ার নাম নেতা নয়,দুঃসময়ে রাজপথে নেমে নেতৃত্ব দেওয়ার নাম ই নেতা ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী জেলেনস্কি
27/02/2022

বড় বড় ভাষন দেওয়ার নাম নেতা নয়,
দুঃসময়ে রাজপথে নেমে নেতৃত্ব দেওয়ার নাম ই নেতা
ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী জেলেনস্কি

আপনি যদি নিজের পায়ে ভর করে দীর্ঘ কোনো গন্তব্যে পৌঁছাতে চান, তাহলে আপনাকে হয় দৌড়াতে হবে না হয় হাঁটতে হবে; খুঁড়ালে কিন্তু ...
26/02/2022

আপনি যদি নিজের পায়ে ভর করে দীর্ঘ কোনো গন্তব্যে পৌঁছাতে চান, তাহলে আপনাকে হয় দৌড়াতে হবে না হয় হাঁটতে হবে; খুঁড়ালে কিন্তু গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন না। কারণ, খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে হয়তো আপনি কিছু পথ পাড়ি দিতে পারবেন কিন্তু দীর্ঘ অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন না।
তাই দীর্ঘ গন্তব্যে পৌঁছার জন্য চাই মনোবল আর অভীষ্ট লক্ষ্যের পৌঁছার দৃঢ় সংকল্প। সাথে চাই অযাচিত প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করার সুদৃঢ় ইচ্ছাশক্তি। তাহলে আপনি আপনার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন কিছু সময় আগে তাই দীর্ঘ গন্তব্যে পৌঁছার জন্য চাই মনোবল আর অভীষ্ট লক্ষ্যের পৌঁছার দৃঢ় সংকল্প। সাথে চাই অযাচিত প্রতিবন্ধকতা মোকাবেলা করার সুদৃঢ় ইচ্ছাশক্তি। তাহলে আপনি আপনার অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবেন কিছু সময় আগে বা পরে।
কিন্তু মনে রাখবেন, যে দৌড়াতে পারবে সে লক্ষ্যে দ্রুত পৌঁছাতে পারবে যে হাঁটবে তার তুলনায়। যদিও দৌড়ানোটা হাঁটার চেয়ে কিছুটা কষ্টকর। এখন আপনি নিজে নিজে ঠিক করুন- আপনি আপনার লক্ষ্যে পৌঁছার জন্য দৌড়াবেন নাকি হাঁটবেন নাকি কিছুদূর খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে গিয়ে হতাশ হয়ে পুনরায় আগের অবস্থানে ফিরে আসবেন?

* #১১টি_ক্যারিয়ার_টিপস 💥প্রতিযোগীতার এই পৃথিবীতে নিজেকে সফল করার জন্য নিজের সর্বোচ্চ সাধ্য দিয়েই আপনাকে চেষ্টা করতে হব...
10/02/2022

* #১১টি_ক্যারিয়ার_টিপস 💥

প্রতিযোগীতার এই পৃথিবীতে নিজেকে সফল করার জন্য নিজের সর্বোচ্চ সাধ্য দিয়েই আপনাকে চেষ্টা করতে হবে। কিভাবে নিজেকে আপনি সফল করবেন, আপনার জন্যে ১১টি ক্যারিয়ার টিপসঃ



**১. লক্ষ্য নির্ধারন করুন**

আপনার ক্যারিয়ারের স্বল্প মেয়াদী লক্ষ্য এবং দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য নির্ধারন করুন। মাঝে মাঝে নিজের কাজগুলো পর্যালোচনা করুন আপনি যেভাবে চাইছেন সেভাবেই আপনার লক্ষ্যের দিকে আপনি এগুতে পারছেন কিনা। যদি মনে হয়, যেভাবে চাইছিলেন সেভাবে হচ্ছেনা তবে কোন কোন সমস্যার কারনে পিছিয়ে পড়ছেন খুঁজে বের করুন এবং সমাধান করার চেষ্টা করুন।

**২. ফোকাসড হোন**

আপনি যদি শারিরীক অথবা মানসিকভাবে কিছুটা বিপর্যস্ত হয়েও থাকেন, চেষ্টা করুন সেই সমস্যাগুলো একপাশে সরিয়ে রেখে আপনার ক্যারিয়ার এবং কাজের প্রতি দৃষ্টি নিবদ্ধ করতে। চেষ্টা করুন ক্যারিয়ারের প্রতি ফোকাসড হতে।

**৩. যত পারেন নিজের স্কিল বাড়ান**

যতটা সম্ভব নিজের জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা বাড়ানোর চেষ্টা করুন। প্রতিযোগীতার এ সময়ে অন্য সবাই যখন প্রতিনিয়ত নিজের জ্ঞান এবং কোয়ালিটি বাড়ানোর জন্য চেষ্টা করছে আপনি সেটা না করলে পিছিয়ে পড়বেন। ইন্টারনেট অথবা বই যেখানে ভালো লাগে পড়ার চেষ্টা করুন। যত পড়বেন ততই জানবেন এবং শিখবেন, পড়ার কোন বিকল্প এখনো তৈরি হয়নি।

**৪. অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ করুন**

আপনার সারাদিনের কাজের পরিকল্পনা করুন। কি কি কাজ করবেন তার তালিকা তৈরি করুন এবং কোন কাজগুলোকে অগ্রাধিকার

দিয়ে করবেন সেটা ঠিক করুন। এক্ষেত্রে যে কাজটা অধিকতর জরুরী সেটা আগে তারপর বাকিগুলো করার চেষ্টা করুন। আর যখন সবগুলো কাজই জরুরী এবং স্বল্পতম সময়ে সবগুলোই শেষ করতে হবে আপনাকে, সেক্ষেত্রে প্রত্যেক কাজের জন্য প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের সিডিউল তৈরি করুন এবং সে সময়ের মধ্যে শেষ করার জন্য সর্ব্বোচ্চ চেষ্টা করুন।

**৫. সামাজিক হোন**

সুযোগ হলে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করুন। সামাজিক অনুষ্ঠানগুলোতেও নিজের অংশগ্রহন বাড়াতে থাকুন, এতে অনেক নতুন মানুষের সাথে পরিচিত হবার সুযোগ পাবেন। এভাবে মানুষের সাথে মেশার অভিজ্ঞতা হবে এবং আপনার নতুন নতুন ক্ষেত্রের যোগাযোগ বাড়বে। কে বলতে পারে কখন কোন কানেকশান আপনার কাজে লেগে যাবে।

**৬. নিজের গুনাগুন সর্ম্পকে সজাগ থাকুন**

এই পৃথিবীর কেউই পরিপূর্ন নয়, প্রত্যেকেরই কিছু না কিছু দূর্বলতা আছে। নিজেকে জানুন, কোন কোন কাজে আপনি বেশী সামর্থ্যবান আর কোন কোন কাজে আপনি দূর্বল জেনে নিন এবং দূর্বলতা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করুন। দূর্বলতা আমাদের সবারই আছে, কিন্তু যে যতটা কাটিয়ে উঠার চেষ্টা করতে পারে সেই তত বেশী সফল হতে পারে।

**৭. চ্যালেঞ্জ নিন**

নতুন কোন কাজ কে এড়িয়ে যাবেন না, চ্যালেঞ্জ হিসেবে গ্রহন করুন। আপনার অব্যাহত চেষ্টা আপনাকে অন্য এক উচ্চতায় যেতে সাহায্য করবে। চ্যালেঞ্জ নিয়ে সফল হলে আপনার আত্মবিশ্বাস যেমন বেড়ে যাবে বহুগুন, অন্যের কাছেও আপনার যোগ্যতা আপনি প্রমান করতে পারবেন।

**৮. যোগাযোগ ক্ষমতা বাড়ান**

সময়টাই এখন যোগাযোগের, যত বেশী যোগাযোগ তত বেশী সুযোগ। অন্যদের কথা শুনুন, জানুন। কারন প্রতিটা মানুষেরই ভিন্ন ভিন্ন অভিজ্ঞতা আছে জীবন এবং ক্যারিয়ারের ক্ষেত্রে তা আপনার কাজে লাগুক অথবা না লাগুক। এতে আপনার জ্ঞানের পরিধি বাড়বে এবং কোন জ্ঞানই শেষ পর্যন্ত বৃথা যায় না।

**৯. গসিপ এড়িয়ে চলুন**

আপনি যেই প্রফেশনেই থাকুন না কেন, নিজের প্রফেশনের পাশাপাশি অন্যের কাজকেও সম্মান করুন। অফিসের বস, সহকর্মীদের সম্পর্কে গসিপ এড়িয়ে চলুন। অন্যেরা করে করুক আপনি চেষ্টা করুন এতে অংশগ্রহন না করতে। এভাবে অন্যের কাছে আপনি আলাদা একটি গ্রহনযোগ্যতা পাবেন।

**১০. সন্তুষ্টি খুজে নিন**

আপনি আপনার কাজের ক্ষেত্রে সন্তষ্ট না থাকলে, এই কাজেরই কোন না কোন ভালো দিক খুজে বের করুন এবং এই ভালো দিকটিকে ভালবাসুন। এতে আপনার হতাশা দুর হবে। যদি তারপরও সেটা না হয়, ভিন্ন কোথাও চেষ্টা করুন। কনফুসিয়াস বলেছেন, “এমন কাজ করুন যা করতে ভালবাসেন, তাহলে আপনার জীবনে আপনাকে একদিনের জন্যও আর কাজ করতে হবে না।

**১১. রিলাক্স হোন**

মাঝে মাঝে ভিন্ন কিছু করুন যা আপনার ভালো লাগে, যা আপনার হবি। নিজেকে মাঝে মাঝে সময় দিলে আপনি সপ্তাহের বাকী কর্মদিবসগুলোতে কর্মস্পৃহা ফিরে পাবেন।

*জীবন অথবা ক্যারিয়ার যেখানেই সফল হতে চান, তার জন্য আগে নিজেকে তৈরি করুন, নিজেকে ভালোবাসুন এবং নিজেকে জানুন। নিজেকে তৈরি করতে পারলে দেখবেন শুধু ক্যারিয়ার নয় আপনার জীবনের সবকিছুই আপনার নিয়ন্ত্রনে চলে আসছে।

__ Collected

Address

Momin Khar Hat
Faridpur
7800

Telephone

+8801871495615

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Freelancer Anisur Rahman posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Freelancer Anisur Rahman:

Share