Actual Needs

Actual Needs Train your mind for success!

this page is dedicated to sharing positivity,uplifting and inspiring posts, quotes,books, stories, music, information.....

share inspiring messages or just get motivated !

একজন মানুষকে মে*রে ফেলা হলো—নির্মমভাবে, সবার সামনে। অথচ কেউ এগিয়ে এলো না। কেউ এক পা-ও বাড়াল না, কেউ বলল না ‘থামো!’চারপাশ...
11/07/2025

একজন মানুষকে মে*রে ফেলা হলো—নির্মমভাবে, সবার সামনে। অথচ কেউ এগিয়ে এলো না। কেউ এক পা-ও বাড়াল না, কেউ বলল না ‘থামো!’

চারপাশে লোক ছিল। কেউ দাঁড়িয়ে দেখেছে, কেউ মোবাইল বের করেছে ভিডিও করার জন্য, কেউ মুখ ঘুরিয়ে চলে গেছে। যে সংখ্যাটা একজন মানুষ ছিল, সেটা দুই, তিন বা তার চেয়ে বেশি—২০/২২ জন। তারা সবাই মিলে চাইলে জীবনটা হয়তো বাঁচাতে পারতো। কিন্তু না, কেউ এগোল না।

প্রশ্ন জাগে—আমরা এত ভীরু কেন? কিসের এত ভয়?
পুলিশে জড়ানো? বিচার না পাওয়ার আশঙ্কা? নিজের ক্ষতির আশঙ্কা?
নাকি আমরা সত্যিই একেকটা দাসে পরিণত হয়েছি—ভয় আর স্বার্থের শিকলে বাঁধা?

একটা সময় ছিল, যখন অন্যায়ের প্রতিবাদে মানুষ প্রাণ দিতো। আজ আমরা প্রাণ না দিয়ে শুধু চুপ করে থাকি। আমরা শিখে গেছি—"যতক্ষণ নিজের গায়ে না লাগে, ততক্ষণ চুপ থাকা ভালো।" এই চুপ থাকাই আমাদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছে—একেকজন করে, ধীরে ধীরে।

আমরা এখন এমন একটা সমাজে বাস করি, যেখানে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে হ*ত্যা করা হলে আশপাশের মানুষ সরে দাঁড়ায়।
এটা কেবল ভয় নয়—এটা অবজ্ঞা, অমানবিকতা আর মনুষ্যত্ব হারানোর চূড়ান্ত উদাহরণ।

আমরা এখন এমন একটা মানসিক বন্দিশালায় বাস করছি, যেখানে মানুষ দেখে দেখে চোখ বুজে ফেলে।
যেখানে একটি জীবনের মূল্য নেই—একটি আওয়াজ, একটি হাত বাড়ানো যেন দোষের বিষয়!
যেখানে নিজের নিরাপত্তার অজুহাতে অন্যের মৃ*ত্যু মেনে নেওয়াকে “বুদ্ধিমানের কাজ” ধরা হয়।

এই কি আমাদের সমাজ? এই কি আমাদের মানুষ হওয়া?

তবে ভাবতে হয়, এই ভয় আমরা কোথা থেকে পেলাম?
আমাদের জন্ম থেকেই কি আমরা দাস ছিলাম?
নাকি সিস্টেম আমাদের দাস বানিয়েছে?
আমাদের পরিবার, শিক্ষা, ধর্ম, রাষ্ট্র—সবাই কি আমাদের শেখায়নি শুধু চুপ থেকে নিজেরটা বাঁচাও?

আমরা স্বাধীন দেশে বাস করি—কাগজে-কলমে।
কিন্তু মানসিকভাবে আমরা এখনো দাস।
আমরা এখনো একেকজন করে নিজের ঘরের মধ্যে আটকে থাকি, অন্যের কষ্ট-অন্যায়ের দিকে পিঠ ফিরিয়ে থাকি।
মানুষ মরছে, নারী নিগৃহীত হচ্ছে, শিশু নির্যাতিত হচ্ছে, বৃদ্ধ লাঞ্ছিত হচ্ছে—আর আমরা বলি, "আল্লাহ দেখছেন", "নিজের ঝামেলায় যাই না জড়াই।"

আচ্ছা, যদি কালকে তোমার ভাই হতো ওই মানুষটা? যদি ওই মানুষরা তোমার বোনকে মারতো? যদি ওইখানে তুমি থাকতে?

তখনও কি তুমি চুপ থাকতে?

আজ না হয় তুমি চুপ ছিলে—কাল হয়তো কেউ তোমার জন্যও চুপ থাকবে।

এভাবেই একেকজন করে আমরা মরব।
কারণ আমাদের সমাজের সবচেয়ে বড় ব্যাধি হলো "অন্যায়ের বিরুদ্ধে একা না দাঁড়ানো"।

আমরা ভয় পাই—কারণ আমরা একা।
আর আমরা একা থাকি—কারণ আমরা কেউ কারো পাশে দাঁড়াই না।

তাই এখন সময়—ঘুম ভাঙানোর।
সময় এসেছে ভয়ের দেয়াল ভাঙার।
সময় এসেছে প্রতিবাদ করার, সাহসী হবার।
নাহলে এই সমাজ একদিন এমন হবে, যেখানে কেউ কারো জন্য কান্নাও করবে না।

একজন মানুষ যখন আরেকজন মানুষকে রক্ষা করতে চায় না, তখন সে আর মানুষ থাকে না।

এই সমাজকে আবার মানুষময় করতে হবে।
সাহসিকতা, বিবেক আর ভালোবাসায় গড়া সমাজই পারে এমন ভয়ঙ্কর নীরবতা থেকে আমাদের উদ্ধার করতে।
প্রতিটি মানুষ যেন আরেকজনের জন্য দাঁড়াতে পারে—এই হোক আজকের শপথ।

ভয় নয়, প্রতিবাদ হোক আমাদের নতুন পরিচয়।

#মানুষ_হও #ভয়েরশিকল_ভাঙো #প্রতিবাদকরো #অন্যায়ের_বিরুদ্ধে_একহই

করোনা কি আবার ফিরে আসছে? 🤔অনেকেই বলছেন, এটা নাকি গুজব।আবার কেউ কেউ বলছেন, নাহ, এটা সত্যি।তাহলে প্রশ্ন উঠছে – আমরা কি আবা...
18/06/2025

করোনা কি আবার ফিরে আসছে? 🤔
অনেকেই বলছেন, এটা নাকি গুজব।
আবার কেউ কেউ বলছেন, নাহ, এটা সত্যি।
তাহলে প্রশ্ন উঠছে – আমরা কি আবার সেই ভয়ঙ্কর দিনের দিকে যাচ্ছি? 😟

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলো আগের মতো মারাত্মক না হলেও খুব দ্রুত ছড়ায়।
মানে আপনি বুঝে উঠার আগেই চারদিকে ছড়িয়ে যেতে পারে।
আর আমরা জানি, বাংলাদেশে একবার কিছু ছড়ালে কিভাবে হু হু করে বাড়ে!

২০২০-২০২১ সালে করোনা আমাদের জীবনকে যেভাবে নাড়িয়ে দিয়েছিল, সেটা ছিল ভয়াবহ। চারদিকে মৃত্যুর মিছিল, লকডাউনের কালো ছায়া, অর্থনৈতিক মন্দা, স্কুল-কলেজ বন্ধ, চাকরি হারানো, সামাজিক বিচ্ছিন্নতা—সব মিলিয়ে একটা দুঃস্বপ্ন। তাই এই খবর যদি সত্যি হয় যে করোনা আবার ফিরে আসছে, তাহলে আমাদের অবশ্যই সতর্ক হতে হবে, সচেতন হতে হবে।

সম্প্রতি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে দেখা যাচ্ছে, কিছু দেশে নতুন করে করোনা ভাইরাসের ভ্যারিয়েন্ট (যেমন KP.2, FLiRT ভ্যারিয়েন্ট) ছড়াতে শুরু করেছে। যুক্তরাষ্ট্র, চীন, ভারতসহ কিছু দেশে হালকা মাত্রার সংক্রমণ বৃদ্ধি লক্ষ্য করা গেছে। যদিও আগের মতো ব্যাপক মৃত্যু বা হাসপাতাল ভর্তি হচ্ছে না, তবুও বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ভাইরাস বারবার রূপ পরিবর্তন করছে, যার ফলে নতুন করে সংক্রমণের আশঙ্কা থেকে যাচ্ছে। বাংলাদেশেও কিছু জায়গায় সর্দি-কাশি-জ্বরের প্রাদুর্ভাব দেখা যাচ্ছে, যা অনেকটা করোনার প্রাথমিক লক্ষণের মতো। এখনই আতঙ্কিত হবার কিছু নেই, তবে সতর্ক থাকা অত্যন্ত জরুরি।

করোনা ভাইরাসের প্রকৃত স্বভাবই হচ্ছে এটি মিউটেশন বা রূপ পরিবর্তন করতে পারে। এর আগেও আমরা দেখেছি, আলফা, বিটা, ডেলটা, ওমিক্রন—প্রতিটি নতুন ভ্যারিয়েন্ট ভিন্নরকম বৈশিষ্ট্য নিয়ে এসেছে। এর মধ্যে কিছু ভ্যারিয়েন্ট খুবই সংক্রামক, আবার কিছু তুলনামূলক কম বিপজ্জনক। এখন যে নতুন ভ্যারিয়েন্টের কথা বলা হচ্ছে, তা নাকি আগের চেয়ে দ্রুত ছড়াতে পারে, তবে গুরুতর অসুস্থতার হার কম। এই ধরনের ভাইরাস সাধারণত দীর্ঘদিন ধরেই মানুষের মধ্যে থাকতে পারে এবং মাঝে মাঝে জ্বর-সর্দির মতো হালকা উপসর্গ সৃষ্টি করে।

একটা বড় অংশের মানুষ ভাবছে, “আরে, আর কিসের করোনা! এখন তো সবই স্বাভাবিক!” আবার কেউ কেউ বলছেন, “আমরা তো টিকা নিয়েছি, সমস্যা হবে না।” এধরনের আত্মতুষ্টি আমাদের আবার ঝুঁকির মুখে ফেলতে পারে। কারণ টিকা নেওয়া মানেই আপনি ১০০% সুরক্ষিত—তা নয়। বরং আপনি সংক্রমণ হলেও মারাত্মক অসুস্থতা থেকে কিছুটা সুরক্ষিত থাকতে পারেন, কিন্তু অন্যদের ছড়িয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়।

কি করা উচিত এখন?

আমরা যদি চাই আগের মত ভয়াবহ পরিস্থিতি আবার না আসে, তাহলে এখনই কিছু পদক্ষেপ নিতে হবে:

1. সচেতন হোন: নিজে জানুন, অন্যকেও জানান। মিডিয়া বা সোশ্যাল মিডিয়ায় যে খবর আসে, সেটি যাচাই করে বিশ্বাস করুন।

2. হালকা উপসর্গ দেখা দিলে টেস্ট করুন: হালকা সর্দি, কাশি, গলা ব্যথা বা জ্বর হলে অবহেলা করবেন না। করোনা পরীক্ষা করিয়ে নিন।

3. মাস্ক পরুন জনবহুল স্থানে: আবার পুরনো অভ্যাসটা ফিরিয়ে আনুন। বাস, বাজার, হাসপাতাল—এসব জায়গায় গেলে মাস্ক পরুন।

4. হাত ধোয়া ও জীবাণুনাশক ব্যবহার করুন: নিয়মিত সাবান-পানিতে হাত ধোয়া ও হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার চালিয়ে যান।

5. বুস্টার ডোজ নিন: যারা এখনো বুস্টার ডোজ নেননি, তারা নিকটস্থ স্বাস্থ্যকেন্দ্রে যোগাযোগ করুন।

6. অসুস্থ হলে ঘরে থাকুন: অন্যদের রক্ষা করার জন্য নিজের দায়িত্ব পালন করুন। স্কুল, অফিসে অসুস্থ অবস্থায় না যান।

আমরা কি ভুলে গেছি আগের দিনগুলোর কথা?
স্কুল-কলেজ বন্ধ, রাস্তাঘাট ফাঁকা, চাকরি হারানো, প্রিয়জনকে হারানো...
সেই দুঃস্বপ্ন যেন আবার ফিরে না আসে – সেটাই আমাদের এখন লক্ষ্য হওয়া উচিত। 😔

অনেকে বলছেন, “টিকা তো নিয়েছি!”
হ্যাঁ, টিকা নেওয়া ভালো, কিন্তু টিকা মানেই আপনি ১০০% নিরাপদ – তা নয়।
আপনি আক্রান্ত হলেও হয়তো তেমন অসুস্থ হবেন না, কিন্তু অন্যকে সংক্রমিত করে দিতে পারেন।

এই সাবধানতাগুলো আমাদের নিজেদের জন্য, আমাদের পরিবার ও সমাজের জন্য।
ভাইরাস কখনো কাউকে বলে আসে না।
আমরাই যদি সচেতন না হই, তাহলে ক্ষতিটা আমাদেরই হবে। 😷

অনেকেই বলবেন, “আরে আর কিসের করোনা!”
এই আত্মতুষ্টি ভয়ংকর!
আজ যারা হেসে উড়িয়ে দিচ্ছেন, কাল তাদেরও হাসপাতালে ছুটতে হতে পারে।
তাই আগে থেকে সতর্ক থাকলেই ভালো।

করোনা এখন ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো হয়ে যেতে পারে, মাঝে মাঝে আসবে।
তবে আমরা যদি আগে থেকেই প্রস্তুত থাকি, তাহলে ক্ষয়ক্ষতি কম হবে।

করোনার চেয়েও বিপজ্জনক হচ্ছে অবহেলা।
জীবন একটাই, সেটা নিয়ে খেলবেন না।

আসুন, সবাই আবার একসাথে হই।
নিজে সচেতন হই, অন্যকেও সচেতন করি।
একটা মাস্ক, একবার সাবধানতা – হয়তো বাঁচাতে পারে একটি প্রাণ! ❤️

ভয় নয়, সচেতনতা হোক আমাদের শক্তি।
করোনা এসেছে, আসবেও – কিন্তু আমরা প্রস্তুত থাকলে কিছুই করতে পারবে না।

#করোনা #সচেতনতা

--

02/06/2025

🔥 “তোমাকে ছোট মনে করেই অনেকে নিশ্চিন্ত ছিল।
কারণ তারা ভাবেনি তুমি একদিন এত দূর আসবে।
তোমার সফলতা এখন তাদের ভয় দেখায়।

তাদের প্রমাণ করে দাও—তুমি সহজে ভাঙার মতো নও।
তুমি আগুন, আর আগুনকে কেউ থামাতে পারে না।
তুমি যদি নিজেকে বিশ্বাস করো, তাহলে পৃথিবীও তোমার পথ আটকাতে পারবে না।

ভয় পেয়ো না—ঠেকে শিখলে তবেই জিততে শিখবে।
তোমার গল্প শুরু হয়েছে,
আর একদিন সেই গল্পই অন্যদের অনুপ্রেরণা হবে।

জেগে ওঠো। এখনই সময়।

”**

আজকাল মানুষ সম্পর্ককে ঠুনকো ভাবে। ভালবাসা, সম্মান, মায়া – সবকিছু যেন একটা সাময়িক খেলা। পুরুষেরা অনেক সময় কসম খায়, প্রতিজ...
02/06/2025

আজকাল মানুষ সম্পর্ককে ঠুনকো ভাবে। ভালবাসা, সম্মান, মায়া – সবকিছু যেন একটা সাময়িক খেলা। পুরুষেরা অনেক সময় কসম খায়, প্রতিজ্ঞা করে, ‘চিরদিন পাশে থাকব’, ‘তোমায় ছাড়া বাঁচব না’। অথচ সময়ের সাথে সাথে সব আবেগ শুকিয়ে যায়, কথাগুলো কেবল কথাই থেকে যায়।

এক সময় যে মানুষটা কাঁদত আমার জন্য, রাত জাগত, ভালোবাসার গল্প বলত – সেই মানুষটিই একদিন ঠাণ্ডা মাথায় আমাকে ছেড়ে অন্য কারো গল্পে অভিনয় শুরু করে দেয়।
কোনো নোটিশ ছাড়া, কোনো ক্ষমা না চেয়ে, হঠাৎই একদিন তার প্রোফাইলে দেখি সব পাল্টে যায়।

হাসতে হাসতে ভাবি – কী সহজ, না? একজনের ভালোবাসা ভুলে আরেকজনকে ভালবাসি বলা।
তারা কি আদৌ ভালোবাসা কি বুঝে?

আসলে মেয়েদের সুন্দরী হ‌ওয়ার চেয়ে ভাগ্যবতী হ‌ওয়াটা বেশি দরকার 🙂🙂। ৩ মাসের বাচ্চা থাকার পরও তিথি আপুকে ডিভোর্স দিয়ে দিল বিয়ের মাত্র ১ বছর হলো 🙂।
Masha’Allah Apu আবারও প্রমাণ করে দিল পুরুষরা এক নারীতে আসক্ত থাকে নাহ।😅😅😅

পুরুষমানুষ এভাবে এফোর্ট দিয়েও চিট করে! আহা পুরুষ মানুষের ভালোবাসা।
- পুরুষ মানুষ এত ভালোবাসা দিয়ে এতো প্রায়রিটি দিয়ে একটা মেয়েকে যত্ন করে ভালোবাসা শিখিয়ে বিয়ে করে একটা সংসার গড়ে একটা বাচ্চা জন্ম দেওয়ার পরে কিভাবে আবার সেই মেয়েটিকে ঠকিয়ে অন্য একটি রাস্তার মেয়ের প্রেমে কিভাবে পড়ে ভাই?
- মানুষ বলে মেয়ে মানুষ সুন্দর হলে তাদের আর কোনো দুঃখ, কষ্ট নাই,, কিন্তু আমি দেখতেছি তা উল্টোটা,, কারণ মায়াবতী, রূপবতী রা হেরে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত ভাগ্যবতী দের কাছে।
এইজন্যই বলে মেয়েদের চেহারা সুন্দর হওয়ার চেয়ে ভাগ্য ভালো হওয়াটা অধিক জরুরী।
- তুমি শুকনা ফিগারে প্রবলেম এসব ঠিক করেও পুরুষকে আটকাতে পারবা না আপু। যার যাওয়ার সে আকাশ সমান ভালোবাসা ফেলেও চলে যায় । চাইলেই আটকাইতে পারবা? পারবা না ।
আর যার থাকার সে সবথেকে খারাপ অসুন্দর মেয়েকেও রানি করে রাখে।
- পুরুষ মানুষের মন কখন বদলে যাবে বুঝতেই পারবেন না। যত বছরের সম্পক হোক না কেন বিয়ে করে ঘরে বউ বাচ্চা রেখে তাদের বাইরের বেডিদের ভালো লাগে। এদেরকে আবার ফ্যামিলি ও সাপোর্ট ।করে দিন শেষে মেয়েটার জীবন শেষ,,,সবাই মেয়েটারই বদনাম করে...... Masha’Allah Apu r বিয়ে হইলো মাএ কয়েকদিন, প্রেগন্যান্সি ভিডিও দেখলাম একসাথের বেবি হলো তখন ও স্বামী ছিলো সাথে! হঠাৎ করে বেবি হওয়ার পর থেকে ওনার বিভিন্ন সেড পোস্ট তখন থেকেই মন খসখস করলো।প্রশ্ন দুইটাই ছিলো ও কী প্রোস্টপার্টাম ডিপ্রেশনে ভুগতেছে,নাকি হাজবেন্ড ইস্যু!অনলাইন এ এসে দেখি এই ভিডিও!এখন বলবেন নজর নজর কিরে ভাই এতো তাড়াতাড়ি বদনজর মানে কী?আসলে সব কিছু নজর বলে উড়ায় দিয়েন না!যেই পুরুষ এর চরিত্রে সমস্যা ওর সামনে প্রিন্সডায়নার মতো সুন্দরী বসায় রাখলেও আরেক জন রে লাগবেই!
_মেয়েটারে দেখে অনেক খারাপ লাগলো এত বাজেভাবে ঠকে গেল মেয়েটা....সে অনেক ভেঙ্গে পড়ছে,ওর একটা মেয়ে বাবু ও আছে মাএ কয়েকদিন হলো এর মধ্যে কী হচ্ছে দুনিয়ায় আল্লাহ যানে!






01/06/2025

শিশুরা নিরাপদ থাকার কথা ছিল ঘরে, স্কুলে, খেলার মাঠে—কিন্তু দুর্ভাগ্যজনকভাবে, তারাই আজ সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে। অনেক সময় অপরাধী থাকে পরিবারের ভেতরেই, যাকে আমরা সবচেয়ে বেশি বিশ্বাস করি।

অনেক সময় অপরাধী নিকটাত্মীয় বা পরিচিত কেউ হয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে। তাই শিশুর প্রতি যত্নশীল ও সচেতন থাকা জরুরি। শিশুর আচরণে হঠাৎ পরিবর্তন দেখা দিলে সেটি গুরুত্ব সহকারে দেখা উচিত।

#শিশুর_নিরাপত্তা #সচেতনতা

01/06/2025

ইমাম শাফেয়ি রহ. বলেন,
‘কাউকে পানির ওপর হাঁটতে বা আকাশে উড়ে বেড়াতে দেখে মোহিত হয়ো না — বরং তার অবস্থা কুরআন সুন্নাহ অনুযায়ী যাচাই করে দেখবে। যদি তার কর্ম ও আচরণ শরিয়ত বিরোধী হয়, তাহলে জেনে রেখো— শয়তানও পানির ওপর চলতে পারে এবং আকাশেও উড়তে পারে।’
( ইবনু কাসির, আল-বিদায়া ওয়ান নিহায়া, ১৩/২৫১)

এটা বাঙ্গালীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

📢 "সমাজটা কোথায় যাচ্ছে?" — একান্ত কিছু ভাবনা 📢আজকাল প্রায়ই একটা কথা মনের মধ্যে গুঞ্জন তোলে—আমাদের সমাজটা নষ্ট হয়ে যাচ...
31/05/2025

📢 "সমাজটা কোথায় যাচ্ছে?" — একান্ত কিছু ভাবনা 📢

আজকাল প্রায়ই একটা কথা মনের মধ্যে গুঞ্জন তোলে—আমাদের সমাজটা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চারপাশে যা দেখছি, তা দেখে আতঙ্কিত না হয়ে পারা যায় না। কোথায় গেল আমাদের মূল্যবোধ? কোথায় গেল শালীনতা, শিষ্টতা আর নৈতিকতা? আমরা কি এমন একটা ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি যেখানে মায়া-মমতা, সম্মান-ভদ্রতা, বয়োজ্যেষ্ঠদের প্রতি শ্রদ্ধা, এবং মানুষের প্রতি সহানুভূতি বলে আর কিছু থাকবে না?

সবচেয়ে কষ্টের ব্যাপার হলো—অভিভাবকেরা চুপ। হাত গুটিয়ে বসে আছেন। যেন কিছুই হচ্ছে না। যেন সব কিছুই "সাময়িক", কিংবা "সব ছেলেমেয়েই এখন এমন"।

কিন্তু প্রশ্ন হলো, এই নিরবতা কি আসলেই নিরীহ?

আমাদের সমাজে এখন যা ঘটছে, তার অন্যতম শিকড় হচ্ছে অভিভাবকদের অবহেলা। এক সময় বাবা-মায়েরা সন্তানের আচার-আচরণ, পোশাক, ব্যবহার, কথাবার্তা, বন্ধু নির্বাচন—সব কিছুতে দৃষ্টি রাখতেন। তারা ছিলেন একেকজন অভিভাবকই একেকটা ছোট স্কুলের মতো, যেখানে শিখানো হতো কীভাবে মানুষ হতে হয়।

কিন্তু আজ?

আজ বাবা-মা'দের অধিকাংশই ব্যস্ত—কে কত টাকা রোজগার করছেন, কে কোন বাড়িতে উঠছেন, কে কোন গাড়ি কিনছেন, কিংবা কে ফেসবুকে কত লাইক পাচ্ছেন, সেটা নিয়েই বেশি ভাবিত। আর সন্তানের ভবিষ্যৎ? তার মানসিক গঠন? তার মধ্যে যদি অশ্লীলতা, হিংসা, লোভ, অশ্রদ্ধা বাসা বাঁধে, তাতে যেন তাদের কিছু যায় আসে না।

👦 এখনকার ছোট ছোট ছেলেমেয়েরা গালিগালাজ শিখছে ইউটিউব থেকে, খারাপ ভাষা শিখছে গেম থেকে, এবং শিখছে সহিংসতা—অনলাইন কনটেন্ট, নাটক, ওয়েব সিরিজ, এমনকি কিছু তথাকথিত জনপ্রিয় সেলিব্রেটিদের আচরণ থেকে।
👧 মেয়েরা অল্প বয়সেই এমন কিছু "ট্রেন্ড" অনুসরণ করছে যা তাদের মানসিকতা গঠন নয়, বরং ধ্বংস করছে।
🎮 ক্লাস ফোরের একটা বাচ্চা "ফ্রি ফায়ার" বা "PUBG" খেলছে গভীর রাতে। সকালে ঘুম ভাঙছে না, ক্লাসে মনোযোগ নেই, পরীক্ষার খাতায় শূন্য। কিন্তু মা-বাবা বলছেন, "আরে ছোট তো, এখন খেলুক, বড় হলে ঠিক হয়ে যাবে।"

না, ঠিক হবে না।

যেটা ছোট থাকতে গঠন করা যায়নি, সেটা বড় হয়ে সংশোধন করা যায় না।
যে গাছটা ছোটবেলা থেকে বেঁকে বেড়েছে, বড় হয়ে সেটা আর সোজা হয় না।

আজকাল দেখছি—

🧨 সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়ার নেশায় কিছু তরুণ-তরুণী নিজেদের এমনভাবে উপস্থাপন করছে, যা কেবল আত্মসম্মানহানিকর নয়, বরং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য মারাত্মক হুমকি।
🗣️ শিক্ষকের সঙ্গে ছাত্রের দুর্ব্যবহার, বড়দের প্রতি অসম্মান, পারস্পরিক শ্রদ্ধাবোধের অভাব—সব কিছুই যেন ‘নতুন স্বাভাবিক’।
📵 অথচ আমাদের অভিভাবকেরা সেদিকে চোখ রাখতে চাচ্ছেন না। তারা ভাবছেন—"আমার ছেলে তো এমন না", কিংবা "আমার মেয়ে তো ভালোই আছে।"

আসলে কি আছে?

আজ একটা শিশু যদি তার ভুল নিয়ে প্রশ্ন করলে প্রতিরোধ দেখায়, কাল সে সমাজের নিয়মকানুন মানবে না।
আজ সে যদি গালিগালাজকে মজা হিসেবে দেখে, কাল সে অন্যকে কষ্ট দেওয়াকে 'বীরত্ব' ভাববে।
আজ যদি সে বই পড়ার চেয়ে টিকটক বা রিলসে সময় কাটায়, কাল তার ভেতরে চিন্তা করার শক্তি থাকবে না।

❗ সমাজ শুধু আইন বা পুলিশের উপর দাঁড়িয়ে থাকে না। সমাজের মূল ভিত্তি পরিবার। আর পরিবারকে চালনা করেন বাবা-মা।

👉 তাই আজ প্রশ্ন করছি—
আমরা অভিভাবকরা কি শুধুই সন্তানের খাবার-পরিধান-ইন্টারনেটের বিল মেটানোর নাম?
নাকি তাদের সঠিক পথে চালানোর জন্য, মানুষ বানানোর জন্য, নৈতিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য আমাদের একটা বড় দায়িত্ব আছে?

💔 আমরা কি বুঝতে পারছি না, আজকের ছোট একটা "অবহেলা" আমাদের সন্তানের পুরো ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিতে পারে?
💡 আমরা কি নিজ সন্তানকে শুধুই ভালো রেজাল্টের জন্য প্রশংসা করছি, নাকি ভালো মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার দিকেও নজর দিচ্ছি?

👉 আমাদের সমাজকে রক্ষা করতে হলে, আগে আমাদের পরিবার রক্ষা করতে হবে।
👉 পরিবার রক্ষা করতে হলে, প্রথমে অভিভাবকদের জেগে উঠতে হবে।

শুধু বকা দিয়ে, শাসন করে হবে না।
দরকার সময় দেওয়া, বোঝানো, নিজে ভালো উদাহরণ হয়ে ওঠা।

📚 সন্তানের হাতে শুধু স্মার্টফোন তুলে দেওয়া নয়, বই তুলে দিন।
📺 ইউটিউবের লিঙ্ক না পাঠিয়ে, জীবনের গল্প বলুন।
👂 তাদের কথা শুনুন, শুধু নিজের কথা না শুনিয়ে।

অন্যথায়, হয়তো আমরা একটা এমন প্রজন্ম তৈরি করে ফেলবো যারা প্রযুক্তিতে দক্ষ, কিন্তু মানবিকতায় দেউলিয়া। তখন শুধু আফসোস করে বলার সুযোগ থাকবে—"ভুলটা আমাদেরই ছিলো…"

---

#সমাজ #অভিভাবকত্ব #নেতৃত্ব #মানবিকতা #মূল্যবোধ #ভবিষ্যৎ #সন্তানদের_নিয়ে_চিন্তা #বাঁচাও_সমাজ #বাঁচাও_পরিবার

---

10/04/2025

মানুষজন চেঞ্জ হবে'ই! খা'রাপ সময় আসবেই দুনিয়া
অশান্তির মনে হবেই তবুও ভেঙ্গে পড়া যাবে না। খারাপ সময়ের মতো ভালো সময় ও আসে! সবই মেনে নিতে হবে! জীবন ভয়ংকর রকমের সুন্দর!🖤

08/04/2025

Hum 😊😌

08/04/2025

Hum.🤍😌

Address

Feni

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Actual Needs posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Actual Needs:

Share