Dj.RuBeL

Dj.RuBeL choice your fashion style our best service
(1)

28/07/2025
28/07/2025

সিডনীতে সাড়ে ৬ কোটি টাকার লেনদেন!
নবপ্রজন্মের আন্দোলনের মহানায়ক হিসেবে পরিচিত মাহফুজ, যার প্রতি অনেকেই ভরসা রেখেছিলেন, তার নাম এখন একটি বিতর্কের কেন্দ্রে। জন্মদেশের বৃহত্তর নোয়াখালীর সন্তান, মাহফুজের নামের পাশে আজ যোগ হচ্ছে বিতর্ক, ঠিক যেমনভাবে কিছুদিন আগে আলোচনায় এসেছিল হাতিয়ার হান্নান মাসুদ ও 'ধরা খাওয়া' সমন্বয়ক রিয়াদ। নোয়াখালীর গৌরবময় ইতিহাস ও মর্যাদার প্রতি এই অব্যবহার আমাকে গভীরভাবে ভাবিয়ে তোলে।

জানা গেছে, মাহফুজের আপন বড় ভাই অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে বসবাস করে। উচ্চতর লেখাপড়ার পাশাপাশি এখানে সে পার্টটাইম একজন নিবেদিত যাত্রী সেবক, বাংলায় বলা হয় 'ট্যাক্সি ড্রাইভার'। মাহফুজের বিভিন্ন লবিং ও ফাইলিংয়ের কমিশনের অর্থ অস্ট্রেলিয়াতে তার স্টুডেন্ট ভাইয়ের ব্যাংক একাউন্টে জমা হচ্ছিল দীর্ঘ ৯ মাস ধরেই (Commonwealth Bank of Australia), গত ২৪/০৭/২০২৫ মিডল ইস্ট থেকে একটি সাড়ে ছয় কোটি টাকার লেনদেন অস্ট্রেলিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার (AUSTRAC) নজরে আসে। অস্বাভাবিক আর্থিক এই কার্যকলাপের দায়ে তার ভাইয়ের ব্যাংক একাউন্টটি জব্দ করা হয়। বিষয়টি বর্তমানে তদন্তাধীন, তাই বিস্তারিত আপাতত চেপে যেতে হচ্ছে।

তথ্য অনুযায়ী, এই অর্থ জন্মদেশের একটি প্রভাবশালী বেনিয়া গোষ্ঠীর প্রজেক্ট থেকে পাওয়া 'কমিশনভিত্তিক হিস্যা'। জন্মদেশে মাহফুজ ফাইল তদবির ও লবিং করে আর কমিশনের অর্থ অস্ট্রেলিয়াতে ভাই রিসিভ করে, কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক গোয়েন্দা বিভাগ (AUSTRAC) বিষয়টি গভীরভাবে অনুসন্ধান করছে। অনেকেই এখন এই অস্বাভাবিক 'ধরা খাওয়া লেনদেন'কে তুলনা করছে বিগত B.A.L আমলের সেই 'ছাগল কাণ্ড' এর সাথে।

এই বাস্তবতায় আমার মনে প্রশ্ন জাগে—আমরা কি শুধুই একজন বা দুজন সমন্বয়ককে লক্ষ্য করব, নাকি পুরো সিস্টেমে যারা প্রবেশ করেছে তাদেরকেও কঠিনভাবে পর্যবেক্ষণ করব?

আমার সুপারিশ, জন্মদেশে অবস্থানরত প্রতিটি সমন্বয়ক এবং তাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়দের [ফার্স্ট ডিগ্রী রিলেটিভ] আর্থিক লেনদেন, ব্যাংক একাউন্ট এবং সম্পদ বিবরণী একটি জাতীয় পর্যবেক্ষণের আওতায় আনা হোক। এর আওতায় তাদের পিতা, মাতা, ভাই, বোন, স্ত্রী, শ্বশুর-শাশুড়ি, শ্যালক-শ্যালিকা—সবাইকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

বিশেষ করে, হাতিয়ার সেই আলোচিত সমন্বয়ক হান্নান মাসুদ ও তার দ্বিতীয় স্ত্রীর পরিবার, এমনকি তার শ্বশুরবাড়ির পক্ষের সম্পত্তিও আজই রাষ্ট্রীয় তদন্তের আওতায় আনা উচিত। না হলে, দেশের উন্নয়নপ্রয়াস এক শ্রেণির দুর্বৃত্তদের হাতে জিম্মি হয়ে পড়বে—যেখানে দেশের কৃষক, শ্রমজীবী মানুষ শুধু দর্শক হয়ে থাকবে, এবং ত্যাগের বদলে পাবে হতাশা ও অবহেলা।

সময় এসেছে সততা ও আদর্শিক নেতৃত্বকে রক্ষা করার, আর দুর্নীতির বিষবৃক্ষকে মূল থেকে উপড়ে ফেলার।

23/07/2025

ইণ্ডিয়া থেকে নাকি চিকিৎসক আসছে। সেখানে মানুষ অনেক আনন্দিত ও কৃতজ্ঞ হচ্ছেন। অথচ আপনারা ভুলে গিয়েছেন বা হয়তো জানেনও না যে, আপনাদের আজকের দূর্দশার মূল কারণটাই ইণ্ডিয়া!

আপনাদের Bangladesh Air Force কে কেন আজ পুরাতন USSR আমলের বিমান ওড়াতে হয় জানেন? কারণ ভারত সরকার আপনাদের বিমান কিনতে দেয়নি। '১৭ সালের মার্চে বাংলাদেশ থেকে টেণ্ডার দেওয়া হয় ৮+৪ টি Multirole Combat Aircraft (MRCA) এর জন্য। রাশিয়া MIG-35 অফার করে আমাদের।

'১৯ সালের মার্চে Объединённая авиастроительная корпорация তথা রাশিয়ার United Aircraft Corporation এর Vice President বলেন, রাশিয়া বাংলাদেশকে শুধুমাত্র MIG-35 নয়, বরং সাথে সাথে SU-30 SME দিতেও প্রস্তুত। কিছু রিপোর্ট থেকে আরো জানা যায় যে, রাশিয়া থেকে Bangladesh Air Force 'কে এমনকি সেসময় সবেমাত্র সার্ভিসে আসা ও পৃথিবীর অন্যতম আধুনিক জঙ্গিবিমান SU-35 ও অফার করা হয়েছিল। তবে, তখন মস্কো থেকে ঢাকাকে বলে দেওয়া হয় যে, SU-35 আমরা দিব, যদি তোমরা সাথে সাথে MIG-35 নিতেও রাজি থাকো। মানে, রাশানরা বলছিলো, আমরা আমাদের একটি অত্যাধুনিক বিমানের সাথে আরেকটি এমন বিমান দিব, যা তোমাদের রাতারাতি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম শক্তিশালী বিমান বাহিনী বানিয়ে দিবে। শর্ত হলো, দু'টি একসাথে নিতে হবে!

SU-35 কতখানি ভয়ঙ্কর যুদ্ধবিমান তা আশা করি আমার বলে দেওয়ার দরকার নাই। NATO এর কাছে Super Flanker হিসাবে পরিচিতি পাওয়া SU-35 আজকের পৃথিবীর অন্যতম সর্বাধুনিক Air Defence Fighter। তৎকালীন সময়ে Indian Air Force এর হাতে এর সমকক্ষ কোনো বিমান ছিল না। এখন এসেছে Rafale। তবে আকাশ যুদ্ধে Within Visual Range (WVR) Combat হলে SU-35 যুদ্ধবিমান Dassault Rafale কে সহজে দমন করতে সক্ষম।

আমরা SU-30 SME, SU-35S ও MIG-35 এর অফার পায়ে ঠেলে দিলাম। চিন্তা করতে পারেন!

তারপর '২০ সালের মার্চে জানা গেলো যে, France এর তৎকালীন Minister of Armed Forces বাংলাদেশের সেকালের Prime Minister শেখ হাসিনার অফিসে নাকি টেলিফোন করেছিলেন। জানা যায় যে, French Minister তখন বাংলাদেশের Prime Minister 'কে সরাসরি ওনাদের Dassault Rafale অফার করেন। যেখানে ঢাকা থেকে না করে দেওয়া হয়।

আরো অবাক করার বিষয় হলো, তার আগের মাসে Prime Minister এর ইতালি ভ্রমণের কালে ওদের তরফ হতে আমাদের Euro Fighter Typhoon (EFT) অফার করা হয়। তারও পূর্বে, '১৯ সালে লণ্ডন থেকে বাংলাদেশকে আধুনিক যুদ্ধবিমান সরবরাহের আগ্রহ প্রকাশ করা হয়।

যার কোনটাই রহস্যময় কারণে বাংলাদেশ থেকে গৃহীত হয়নি। তার মানে হলো, পৃথিবীতে বাংলাদেশ বিমান বাহিনী হলো একমাত্র বাহিনী, যারা SU-30 SME, SU-35S, MIG-35, Euro Fighter Typhoon ও Dassault Rafale এর অফার পেয়েছে। ও সবগুলোকে ধরে বাতিল করে দিয়েছে।

সবচেয়ে মজার বিষয় হলো, Financial Express '১৯ সালে রিপোর্ট করে যে, চীন বাংলাদেশের কাছে ওদের J-10C যুদ্ধবিমানের অফার নিয়ে এসেছিল। বাংলাদেশ তার আগের বছর বিমান বাহিনী থেকে বিমানটির Field Survey এর জন্য নাকি দলও পাঠায়। তবে, J-10C নিজেও তারপর বাংলাদেশের কাছে আর পাত্তা পায়নি।

তার মানে, বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর কাছে পৃথিবীর প্রতিটি আধুনিক যুদ্ধবিমান বিভিন্ন সময়ে পৃথিবীর সকল দেশ হতে অফার করা হয়েছে, আর ওরা কোনো অজানা কারণে তা বাতিল করেছে। আর আপনারা আশা করি খুলে না বললেও অজানা কারণটি বুঝতে পারছেন। যার জন্য আমাদের মাথার ওপরে আজ F-7 নামক Flying Coffin উড্ডয়ন করে থাকে। আরেকটি বিষয় হলো, ওপরে আপনারা যে মাত্রার প্রত্যাখ্যান দেখলেন, তার ফলে আমাদের ওপর Global Military Industry তে ক্রেতা হিসাবে কেমন আস্থাহীনতার সৃষ্টি হয়েছে, তা একবার চিন্তা করে দেখুন!

আপনার দেশের প্রতিটি দূর্নীতি ও দূর্দশার পেছনে ভারত জড়িত। ঢাকা কেন এমন বাজে নগর পরিকল্পনার শিকার হলো, কারণ ভারতের স্পন্সর করা দূর্নীতির ফলে দূর্নীতিবাজ ও অযোগ্যরা সমস্ত স্থানে গিয়ে বসেছে, যার কারণে ঢাকার অবস্থা আজ এমন। আপনার Education, Health, Finance, Foreign Affairs, Home Affairs, Defence মোদ্দাকথা, যেখানে আপনার সমস্যা, সেখানে আপনি ভারতের হাত পাবেন। আর এখন আপনাকে গরু মেরে জুতার তলার একটি পরমাণুর ভগ্নাংশ দিতে আসলো, আর আপনি খুশি হয়ে গেলেন? আপনার আত্মমর্যাদা নাই? এরকম নিচে নামছেন আপনারা!

আপনি ADGPI - Indian Army এর Tweet দেখেছেন আজ? দেখে নিবেন। সেখানে ওরা ওদের অত্যাধুনিক Apache AH-64 পাওয়া নিয়ে লিখেছে, "Milestone Moment For The Indian Army"। ভেঙে বলতে হবে না আশা করি!

আরেকটা কথা হলো, বাংলাদেশ বিমান বাহিনী যদি গতদিনের মর্মান্তিক কাণ্ডের পর বিমান কিনতে যায়, পুরানো ও সামান্য কিছু যুদ্ধবিমান কিনে যেন মানুষকে বোকা বানাবার চেষ্টা না করে। পাশাপাশি, শুধুমাত্র বিমান দিয়ে আজকের দুনিয়ার যুদ্ধ চলে না। বিমান কিনে সাজিয়ে রাখলাম, ওসব করে লাভ নাই। বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর জন্য এটা নিজেকে নতুন করে আগা-গোড়া ঢেলে সাজানোর হয়তো সর্বশেষ সুযোগ।

ধন্যবাদ।

21/07/2025

Milestone School and College এর ওপরে আছড়ে পড়া Bangladesh Air Force এর আজকের বিমানটি হলো F-7 BG।

যে বিমানটি আমরা চীন থেকে কিনেছিলাম ও চীন যে বিমান এখন আর উৎপাদন পর্যন্ত করে না। একটি বিমান আছড়ে পড়ার নানান কারণ থাকতে পারে। তবে, দূর্ঘটনার ফলে বিমানের ভূপাতিত হওয়ার ঝুঁকির মাত্রা বিমানটিকে উপযুক্ত সময়ে অবসর দেওয়া ও সার্ভিসে থাকাকালীন তার রক্ষণাবেক্ষণ যত্নের সাথে করার দ্বারা শূণ্যের কোঠায় নামিয়ে আনা সম্ভব। যেখানে আমাদের আলোচ্য F-7 যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব হলো দূর্ঘটনা।

Population Center এর মাঝে F-7 আছড়ে পড়ার ঘটনা আজকে প্রথম নয়। তবে, আজকেরটি সর্ববৃহৎ। এর আগে চীনের শিয়ানয়াংয়ে ওদের একটা F-7 একটা ভবনে আছড়ে পড়ে ০১ জন বাসিন্দাকে হত্যা করেছিল। গত দশকে Pakistan Air Force এর সার্ভিসে থাকার সময়ে কমপক্ষে ১০টি F-7 বিভিন্ন দূর্ঘটনার কারণে ভূপাতিত হয়। '২২ সালে ইরানের আনারাক্ব অঞ্চলে F-7 দূর্ঘটনায় পতিত হওয়ার পর দু'জন পাইলট মারা যান।

সবশেষে আমি একজনের কথা স্মরণ করতে চাই। বিমান বাহিনীর F-7 MB নিয়ে যিনি তাঁর জীবনের শেষ ফ্লাইটটি করেছিলেন বঙ্গোপসাগরের আকাশে। উপসাগরের অসীম নীলিমায় হারিয়ে যাওয়ার পর যাকে আর কখনো খুঁজে পায়নি বাংলাদেশ। ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট রূম্মান তাহমিদ চৌধুরী! আপনাকে আমরা ভুলে যাইনি!

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আজকের দূর্ঘটনা আমাদের জন্য একটা বীভৎস ও নিষ্ঠুর সতর্কবার্তা যে, কোনো ভূখণ্ডের প্রতিরক্ষায় কারচুপি করা হলে তার ফলাফল কতখানি নৃশংস, নির্মম ও ভয়াবহ হয়ে দাঁড়াতে পারে। আমাদের পূর্বেকার Chief of Air Staff এর নামে Anti-Corruption Commission - Bangladesh এর মামলা চলছে। ধারণা করা হয় যে, আলোচ্য সাবেক বিমান বাহিনী কর্মকর্তা ও তার সঙ্গী আরো অনেক সামরিক ও বেসামরিক সরকারি কর্মকর্তা বাংলাদেশের যে পরিমাণ অর্থ লুট করেছেন, তা আমাদের দেশের কাজে লাগানো সম্ভব হলে আমাদের বিমান বাহিনী ও অন্যান্য বাহিনীকে এতদিনে সম্পূর্ণ Network Centric ও Fifth Generation Warfare এর বিষয়ে সক্ষম বাহিনী হিসাবে গড়ে তোলা সম্ভব হতো। তখন মুড়ির টিন বলে পরিচিতি পাওয়া ও পৃথিবীর সক্ষম সকল বিমান বাহিনী হতে বহিষ্কার হওয়া F-7 কে বাংলার আকাশে আধুনিক যুদ্ধবিমান হিসাবে উড়তে দেখতে হতো না আমাদের।

দূর্নীতি বিশ্বাসঘাতকতার পথ উন্মোচন করে। কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী দূর্নীতি সাধন করলে তার ওপরে নজর রাখা ভিনদেশী গুপ্তচররা তার আলোচ্য দূর্নীতির প্রমাণ সংগ্রহ করে তাকে নিজেদের হস্তগত করতে সমর্থ হয়। আমাদের বাহিনীগুলোতে আজ দূর্নীতি ও বিশ্বাসঘাতক না থাকলে আমরা F-7 এর পরিবর্তে J-10C ওড়াতে পারতাম। যা কিনা '১৮ সালে সার্ভিসে আসার পর মাত্র ০২ বার দূর্ঘটনার শিকার হয়েছে। সংখ্যার হিসাবে যা এখন পর্যন্ত অত্যন্ত নিরাপদ। অথবা আমরা Eurofighter Typhoon পরিচালনা করতে পারতাম। যা সামান্য কিছু দূর্ঘটনার অনুপাতে অত্যন্ত নিরাপদ ও আধুনিক একটি বিমান বলে বিবেচিত হয়।

আমাদের আজ Integrated Warfare (IW) এর সক্ষমতা শূণ্য। কারণ আমাদের সক্ষম সামরিক কর্মকর্তা নাই, সরঞ্জাম নাই, গুপ্তচর বাহিনী নাই। কারণ, আমাদের সকল সামরিক শাখা ও বাহিনী বিশ্বাসঘাতক আর দূর্নীতিবাজদের দ্বারা পরিপূর্ণ। আমাদের চতুর্দিকে আগ্রাসী একাধিক শক্তির উপস্থিতির পরেও আমাদের কোনো Defence Doctrine নাই। আমাদের নাই সক্ষম Special Forces Command। আমরা ভাঙাড়ি চালিয়ে তৃপ্তির ঢেঁকুর তুলি। "It's the man, not the machine" এর বয়ান ঝাড়ি।

আমি ইতিপূর্বে বলেছি যে, আমাদের সমস্যা কাটাতে বিদেশি শক্তির সাহায্য নেওয়া জরুরি। SADAT International Defence Consultancy যেখানে সর্বোত্তম অপশন। কারণ, তুরস্ক বর্তমানে Fifth Generation Fighter Aircraft, Drone, Air Defence, Tank থেকে শুরু করে Warship পর্যন্ত সমস্ত কিছু নির্মাণ করছে। আমরা সেখানে তাঁদের National Intelligence Organisation (MIT) এর সাথে সংশ্লিষ্ট Private Military Company এর সহায়তা নিলে তা আমাদের সমস্যা সমাধানের পাশাপাশি তাদের বিশ্বাস অর্জনেও সহায়তা করবে। যা তাদের উৎসাহিত করবে তাদের সকল অত্যাধুনিক প্রযুক্তি আমাদের হাতে তাৎক্ষণিক উপযুক্ত বিনিময়ে হস্তান্তরের বিষয়ে। কিন্তু, আমি এমন পদক্ষেপ নেওয়ার উপযুক্ত কাউকে বাংলাদেশে দেখি না। এটি একটি অবাস্তব কল্পনা আমার জন্য।

বিমান বাহিনীর আলাপে ছিলাম। তুরস্ক Milli Muharip Uçak (KAAN) নিয়ে কাজ করছে। 5th Generation এর যুদ্ধবিমান। আমরা ইতিমধ্যে সেখানে পেছনে পড়ে গিয়েছি। কারণ, বাস্তবতা হলো, পৃথিবীর আর কোনো দেশ আমাদের কাছে এতটা অত্যাধুনিক প্রযুক্তি দিতে রাজি হবে না। কিন্তু, আমার প্রস্তাবিত পথে তুরস্ক হতে পারতো। আমরা পেছনে পড়ে গিয়েছি তার কারণ হলো, ইতিমধ্যে Ministry of Defence of The Indonesian Republic ৪৮টি আলোচ্য বিমান অর্ডার করে দিয়েছে। আরো অনেক দেশ করবে বলে শোনা যাচ্ছে। যার ফলে আমরা আদৌ কোনোদিন করলেও বিমানটি একদম সবার শেষে পাব। যদি তা কখনো ঘটে আর কি।

আর আলাপ না বাড়ানো ভালো। আলাপ আসলে অর্থহীন। অযোগ্য ও অসৎ লোকেরা সিদ্ধান্ত নিলে আমাদের আলাপে কাজ হওয়ার কথা নয়। আজকের দিনটা কষ্টদায়ক একটা দিন হতে চলেছে আমাদের জন্য। তবে, এরকম কষ্টদায়ক দিন যে আরো আসবে না তার সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া সম্ভব নয়। কারণ, F-7 ভূপাতিত হতে পছন্দ করে। আর, সবচেয়ে কষ্টদায়ক দিন হতে পারে সেদিন, যেদিন Rafale ও SU-30 MKI এর মতো অত্যাধুনিক বিমানে সজ্জিত Indian Air Force বাংলাদেশে হানা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিবে। সেদিন আমরা বোধহয় আকাশে ডানা মেলতেও পারব না।

ধন্যবাদ।

21/07/2025

এই পেশেন্ট কে কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতাল থেকে ঢাকা বার্ন ইউনিটে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। কোন অভিভাবক পাওয়া যায়নি। যদি কেউ চিনে থাকেন তাহলে এই নাম্বারে যোগাযোগ করুন,,,,
০১৮১১৬৯৬০৩৩

21/07/2025

বাশার আল-আসাদের পতনের পর মিসরে People’s Uprising এর ডাক দেওয়া সিরিয়ার মিসরী বংশোদ্ভূত একজন প্রভাবশালী যোদ্ধা মিসরের আরব বেদুঈন গোত্রকে সিনাই অতিক্রম করে গাজা উপত্যকা স্টর্ম করার আহ্বান জানিয়েছেন।

আলোচ্য ব্যক্তিত্ব অত্যন্ত প্রভাবশালী ও তাঁকে রাষ্ট্রপতি আহমাদ আশ-শার'আর সরকার ইতিপূর্বে মিসরে আব্দেল ফাত্তাহ আল-সিসির সরকার পতনের ডাক দেওয়ার পর অজানা কারণে বন্দি করেছিল। পরবর্তীতে তাঁকে মুক্ত করে দেওয়া হয়। তিনি আজ মিসরের কাহতান, বনু সুলাঈম, বনু জুহাঈনা, বনু হিলাল, বনু হারব সহ অন্যান্য গোত্রকে ০৩টি পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।

০১|
সুয়েজ খালের ওপরের আস সালাম সেতু বন্ধ করে দেওয়া।

০২|
ভূমধ্যসাগরের উপকূল দিয়ে পোর্ট সাঈদ পর্যন্ত চলে যাওয়া আন্তর্জাতিক মহাসড়কটি জনতার ঢল নামিয়ে বন্ধ করে দেওয়া।

০৩|
গাজা উপত্যকার মানবসৃষ্ট দূর্ভিক্ষ শেষ করার জন্য রাফাহ ক্রসিং ও তাঁর ওপারে জনতার ঢল নামিয়ে ক্রসিং খুলে দেওয়া।

দুর্ভিক্ষে উপত্যকার শেষ হয়ে যাওয়া ঠেকাতে এটি তাঁর পক্ষ হতে মিসরের জনতার প্রতি Last Resort জাতীয় আহ্বান হিসাবে গণ্য হচ্ছে। যদিও মিসরের জনসাধারণ পর্যন্ত আহ্বানটি পৌঁছাবে কিনা ও তার গ্রহণযোগ্যতা পাবে কিনা তা একমাত্র আল্লাহ তা'আলা ভালো জানেন।

(আহ্বানটি Twitter এ। যা নিচে সংযুক্ত করা হয়েছে। Re-Tweet এর মাধ্যমে মিসর পর্যন্ত পৌঁছাতে সাহায্য করতে পারেন)

ধন্যবাদ।

ওদিকে সুওয়ায়দার দিকে আরব বেদুঈনদের ঢল পুনরায় শুরু হয়েছে। সিরিয়ার নিরাপত্তা বাহিনীর স্থাপন করা সকল ব্লকিং পয়েন্ট যে ঢলে ভেসে গিয়েছে ইতিমধ্যে। সুওয়ায়দাতে গোত্রীয় যোদ্ধারা যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথে নিরাপত্তা বাহিনীর চৌকি ওভাররান করে সুওয়ায়দা শহরে হামলার জন্য অগ্রসর হয়েছেন।

19/07/2025

অবশেষে আরব বেদুঈন যোদ্ধারা সুওয়ায়দা শহরে ঢুকে পড়েছেন।

সুওয়ায়দার Industrial Zone অঞ্চলে প্রচণ্ড হামলা শুরু করেছেন তাঁরা। কিছুক্ষণের মাঝে শহরের মিউনিসিপ্যাল স্টেডিয়ামে হামলা আরম্ভের কথা রয়েছে তাঁদের। বেদুঈনদের সাথে সাদা পোশাকে Syrian Armed Forces এর UCAV অপারেটরদের ফর্মেশন যুক্ত হয়েছে। তাঁরা আকাশ থেকে Drone হামলা পরিচালনা করছেন।

আরব গোত্রদের একাংশ সুওয়ায়দার মূল শহর থেকে সরে জর্ডান সীমান্তের দিকের শহর সালখাদের দিকে ধেয়ে যাচ্ছেন। অনুমান করা যায় যে, তাঁদের লক্ষ্য জর্ডানের সাথে দ্রূজ মিলিশিয়া ও বাশার আল-আসাদের অবশিষ্ট সেনাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া। Jordanian Eastern Command সীমান্তে ভারী অস্ত্র ও সেনা মোতায়েন করছে। জর্ডানের আরব বেদুঈনরা যেন সীমান্ত অতিক্রম করে সুওয়ায়দার সংঘর্ষে অংশ নিতে না পারেন, তা নিশ্চিত করা যার অন্যতম লক্ষ্য বলে অনুমান করা হয়েছে।

সুওয়ায়দা শহরের মাঝে আগুন ধরে গিয়েছে। শহরের উপকন্ঠে বেদুঈন যোদ্ধাদের বহর স্রোতের ন্যায় অবতরণ করছে। বেশিরভাগ কনভয় যেখানে এখন পর্যন্ত সুওয়ায়দার পথে রয়েছে। বেদুঈন ও ভিনদেশী যোদ্ধাদের অগ্রাভিযান এভাবে চলমান থাকলে Israeli Air Force সুওয়ায়দাতে গভীর রাতে বিমান হামলা শুরু করতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করছেন সিরিয়ার সামরিক বিশেষজ্ঞরা। আমার লেখা চলাকালীন সময়ে বা কিছুক্ষণ পূর্বে Royal Jordanian Army সীমান্তে অজ্ঞাতনামা কনভয়ের ওপর গুলিবর্ষণ করেছে। তবে কনভয়টির পরিচয় নিশ্চিত হওয়া সম্ভব হয়নি।

গোত্রীয় যোদ্ধাদের কনভয়ের সারি দামেশক থেকে শুরু হয়ে সুওয়ায়দার প্রান্তে গিয়ে শেষ হয়েছে। সমস্ত গোত্র যুদ্ধের স্বার্থে নিজেদের মাঝের সকল পূর্বেকার শত্রুতা মিটিয়ে ফেলতে আরম্ভ করেছে। সুওয়ায়দা শহরে গোত্রীয় যোদ্ধারা প্রতিটি বাড়ি তল্লাশি করছেন। কোথাও দ্রূজ অথবা বাশার আল-আসাদের সেনাদের পাওয়া গেলে সেখানেই নিষ্ক্রিয় করা হচ্ছে। ইতিহাসের নতুন অধ্যায় রচিত হচ্ছে সিরিয়ার মাটিতে। শতবর্ষ পর গোত্রের আকারে যুদ্ধের মাঠে অবতীর্ণ হয়েছে আরবের বেদুঈনরা।

এসবের মাঝে গাজায় Israel Defense Forces নিজের সেনাদের নির্দেশ দিয়েছে যে, রাতে ঘুমানোর সময় নিজেদের পজিশনের সমস্ত দরজা ও জানালা যেন ওরা ভালোভাবে বন্ধ করে রাখে। নতুবা HAMA$ যোদ্ধারা রাতের আঁধারে ওদের টেনে নিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

15/07/2025

Israel Defense Forces যুদ্ধবিমান আজ নতুন করে পুনরায় সুওয়ায়দা শহরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আগমনকারী সিরিয়ার Ministry of Defence (MoD) ও Ministry of Interior (MoI) এর অধীনস্থ সামরিক ও পুলিশ বাহিনী তথা HT$ কনভয়ের ওপরে হামলার চেষ্টা করছে।

[জেনারেল কমাণ্ড, সিরিয়ান আর্মড ফোর্সেসের ঘোষণা]

এতদ্দ্বারা সুওয়ায়দার সকল সাধারণ সিরিয়ান নাগরিকের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, সিরিয়ার সামরিক বাহিনী আমাদের শহরে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে দারুণ তৎপরতার সাথে অপারেশন পরিচালনা করে চলেছে। তাঁদের অপারেশন চলাকালীন কোনো অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে আমরা আপনাদের সকলকে নিজ নিজ ঘরে আবদ্ধ থাকবার নির্দেশনা দিচ্ছি। শহরের নাশকতাকারী সন্ত্রাসবাদীরা আমাদের সেনাবাহিনীর হামলায় পালিয়ে শহরের কেন্দ্রে সমবেত হচ্ছে বলে আমরা জানতে পেরেছি। সুতরাং, সতর্কতা কাম্য।

(ঘোষণাটি শেষ হলো)

Israeli Air Force এর হামলায় সিরিয়ার সেনাবাহিনীর ০৩ জন যোদ্ধা আহত হয়েছেন। Israeli Army 'তে থাকা দ্রূজ সেনারা מַחֲנֶה רַבִּין এর কাছে সিরিয়ার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক অভিযান পরিচালনার সুযোগ দেওয়ার আবেদন জানিয়েছে।

ইজরায়েলি গুপ্তচরদের তত্বাবধানে ওদের এরিয়াল রিকনিস্যান্স ও সীমিত আকারের ক্লোজ এয়ার সাপোর্টের সাহায্য নিয়ে দ্রূজ সন্ত্রাসীরা সিরিয়ার সেনাদের ওপর কার্যকরী হামলা পরিচালনায় সমর্থ হচ্ছে। দার'আর পূর্বাঞ্চলে স্থাপন করা সিরিয়ান আর্মির সকল Casualty Collection Point (CCP) আহতদের দ্বারা পূর্ণ হয়ে যাচ্ছে ও বসরা শহরের মূল হাসপাতালে বিরতিহীন আগমন ঘটছে আহত ও গুরুতর আহত সিরিয়ার সেনানীদের। তবে, সিরিয়ার জেনারেল কমাণ্ড থেকে শহর ছেড়ে পিছু হটার কোনো লক্ষণ দেখা যায়নি। মরণপণ লড়াই চলছে সেখানে।

Israeli Air Force পুনরায় শহরে বিমান হামলা করেছে জানতে পারার পর লেখা সমাপ্ত করলাম।

ধন্যবাদ।

14/07/2025

Celebrating my 7th year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

Address

Feni

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dj.RuBeL posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Dj.RuBeL:

Share