MD Ujjol Hossen

MD Ujjol Hossen ❤️Explainer | Host | Admin | Traveler | Student of Dhaka University ❤️ Learning to do something for the nation.

23/07/2025

বাঙালীকে যে যেভাবে বোঝায় সেভাবেই বোঝে । একটু ও ভাবে না যে বোঝাচ্ছে তার স্বার্থ কোথায় ।

22/07/2025

নিজের কমন সেন্স একটু কাজে লাগাই আমরা:
কেন এ কথা বলছি একটু ভেবে দেখেন ।

১: লাশ এর সংখা- কোনোভাবেই লুকানো পসিবল না । মাইলস্টোন এ কোনো যেমন তেমন ফ্যামিলি এর কেও পড়ে না। যে চাইলেই লুকানো যাবে । ক্লাস শুরু হলে এমনি ই জানা যাবে ।

২: যারা বলছে ওখানে সেনাবাহিনীর লোক একটা ছেলেকে মেরেছে । তাঁকে বলি ওখানে ইন্টারভিউ দেওয়ার মতো পরিস্থিতি ছিলো না। যেখানে অনেকে ভিউ এর লোভে শুধু কাজ করাটাই ব্যাঘাত ঘটাচ্ছিল ।

৩: অনেক রিকশা ওয়ালা কে শুনেছি তারা ৩০ টাকার ভারা ১০০ টাকা চেয়েছে, সিএনজি এর ভারা ১০০০ টাকা, পানির দাম ১০০ টাকা । যেটা অমানবিক । আমাদের দেশের মানুষ মানুষ না । তারা সব জায়গাই নিজের স্বার্থ খোঁজে ।

কিছু শেয়ার এর জন্য আমরা আসল জায়গা থেকে সরে আসছি এটা একবারো ভাবছি না ।

আমাদের এখন ভাবা উচিত ছিলো বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর হাল এমন কেন? আমরা এত ভিউ খোর কেন? লোক দেখানো সহানুভূতির জন্য পরিস্থিতি আরও জটিল করছি কেন?

এগুলো না ভেবে আমরা করছি: লোকটা ৬ মাস আগে বিয়ে করেছে, আমাদেরকে রিপোর্ট করতে দেয়নি, গাঁজাখোরি AI ভিডিও দিয়ে এটেনশন সিক করা আরও কত কিছু ।

আমরা পদে পদে প্রমাণ করি- আমরা মানুষ হয়েও হতে পারিনি । এখন দেখি এটা নিয়ে রাজনীতি ও শুরু হয়ে গেছে। আফসোস ।

MD Ujjol Hossen

17/07/2025

অনেক মজা হবে বন্ধুরা 😌

14/07/2025

দিন দিন আমরা অসুস্থ প্রতিযোগিতাই নিজেদেরকে নিয়ে যাচ্ছি?

02/07/2025

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৫টি বিখ্যাত ভ্রমণস্থান

১. কালভৈরব মন্দির, ব্রাহ্মণবাড়িয়া
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মেড্ডা এলাকায় তিতাস নদীর তীরে অবস্থিত প্রাচীন কালভৈরব মন্দির একটি ঐতিহাসিক হিন্দু তীর্থস্থান। এই মন্দিরের প্রধান আকর্ষণ হলো বিশালাকৃতির কালভৈরব বা শিবমূর্তি, যা প্রায় ২৮ ফুট উঁচু এবং ১৯০৫ সালে নির্মিত। উপমহাদেশের অন্যতম উচ্চতম শিবমূর্তির জন্য বিখ্যাত এই মন্দির প্রতি বছর হাজারো ভক্ত ও পর্যটক আকর্ষণ করে। শহর থেকে রিকশা বা সিএনজি যোগে সহজেই এখানে পৌঁছানো যায় এবং শিবরাত্রি ও দুর্গাপূজার সময় বিশেষ উৎসবের আয়োজন мন্দির প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়।

২. হরিপুর জমিদার বাড়ি, নাসিরনগর
নাসিরনগর উপজেলার হারিণবের গ্রামে তিতাস নদের তীরে অবস্থিত হরিপুর জমিদার বাড়ি (হরিপুর বড়বাড়ি নামে পরিচিত) ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি ঐতিহাসিক জমিদার প্রাসাদ। অষ্টাদশ শতকে জমিদার কৃষ্ণপ্রসাদ রায় চৌধুরী এই বিশাল প্রাসাদটি নির্মাণ করেন। তিনতলা বিশিষ্ট ও বহুগম্বুজযুক্ত এই প্রাসাদের চত্বরে প্রায় ৬০টিরও বেশি কক্ষ (থিয়েটার হল, দরবার কক্ষ, মন্দির ইত্যাদি সহ) রয়েছে, যা তৎকালীন জমিদারির ঐশ্বর্য ও স্থাপত্যশৈলীর সাক্ষ্য বহন করে। নাসিরনগর সদর থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে অবস্থিত এ জমিদার বাড়িটি বর্ষাকালে চারপাশে পানিতে নিমজ্জিত হয়ে মনোরম দ্বীপের মতো দৃশ্য সৃষ্টি করে, যা দর্শকদের মুগ্ধ করে। পর্যটকরা সড়কপথে সহজেই এখানে পৌঁছে ঐতিহ্যবাহী এই স্থাপত্যকীর্তির সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।

৩. আড়িফাইল মসজিদ, সরাইল
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার সরাইল উপজেলায় অবস্থিত আড়িফাইল মসজিদ একটি ঐতিহাসিক মুগল যুগের মসজিদ, যা সুফি সাধক শাহ্‌ আরিফের নামে প্রতিষ্ঠিত বলে ধারণা করা হয়। আনুমানিক ১৬৬২ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত এই মসজিদটি তিনটি গম্বুজ ও متر厚 প্রাচীরসহ চমৎকার ইসলামী স্থাপত্যশৈলীর নিদর্শন প্রদর্শন করে। রঙিন টেরাকোটার নকশা, বহির্ভাগের কারুকাজ এবং অভ্যন্তরের মিহরাব ও গম্বুজের অলংকরণ মসজিদটির প্রধান আকর্ষণ, যা তাজমহলের সৌন্দর্যের কথাও মনে করিয়ে দেয় বলে অনেকে উল্লেখ করেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে প্রায় ১৫ কিমি দূরে সরাইল থানার নিকট অবস্থিত এ মসজিদটি বর্তমানে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব বিভাগের অধীন সংরক্ষিত স্থাপনা এবং যথেষ্ট ভালো অবস্থায় আছে। ধর্মীয় ও ঐতিহাসিক গুরুত্বের জন্য আড়িফাইল মসজিদে দেশি-বিদেশি দর্শনার্থীদের নিয়মিত আগমন ঘটে।

৪. ধরন্তি হাওর, সরাইল
সবুজ প্রকৃতি ও নিরিবিলি পরিবেশের সমন্বয়ে ধরন্তি হাওর ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার একটি মনোরম প্রাকৃতিক ভ্রমণস্থল। ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর থেকে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার উত্তরে সরাইল উপজেলার কালিকচ্ছ ইউনিয়নে অবস্থিত এ বিশাল হাওর এলাকাটি তার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য সুপরিচিত। বর্ষাকালে টইটম্বুর পানি আর আকাশে মেঘের লুকোচুরি মিলে ধরন্তি হাওরের দৃশ্য নয়নাভিরাম হয়ে ওঠে। অনেকেই এর অসাধারণ সৌন্দর্যের জন্য একে “মিনি কক্সবাজার” বলে থাকেন। দুপুর-বিকেলে সরাইল-নাসিরনগর সড়কের ধারে প্রচুর মানুষ হাওরের দৃশ্য উপভোগ করতে ভিড় করেন এবং চাইলে ছোট নৌকায় বা স্পিডবোটে হাওরের বুকে ভ্রমণ করতে পারেন। পর্যটকদের বসার স্থান ও অন্যান্য অবকাঠামো উন্নয়নের কাজও চলছে স্থানীয় প্রশাসনের তত্ত্বাবধানে।

৫. ফারুকি পার্ক, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহর
ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের অফিসার্স কোয়ার্টার এলাকার কাছে অবস্থিত ফারুকি পার্ক একটি জনপ্রিয় পারিবারিক বিনোদনকেন্দ্র ও মনোরম উদ্যান। শহরের কোলাহল থেকে বেরিয়ে আসার জন্য এই পার্কে সাজানো বাগান, সবুজ ঘাসের মাঠ এবং শিশুখেলনার ব্যবস্থাসহ নির্মল পরিবেশ রয়েছে। পরিবার ও বন্ধুসহ পিকনিক করা, অবসর সময়ে হাঁটা বা বসে সময় কাটানোর জন্য পার্কটি আদর্শ স্থান। শিশুদের জন্য বিভিন্ন খেলাধুলার আয়োজন, ঝর্ণা ও ফোয়ারা ইত্যাদির সুব্যবস্থা থাকায় এটি স্থানীয়দের পাশাপাশি বাইরের দর্শনার্থীদের কাছেও আকর্ষণীয়। শহরের মাঝখানে অবস্থান এবং সহজযোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে কম সময়ে ফারুকি পার্ক ভ্রমণ সেরে নেওয়া যায়, তাই ব্রাহ্মণবাড়িয়া এলে স্বস্তিকর বিনোদনের জন্য অনেকেই এই পার্কে যেতে পরামর্শ দেন।

30/06/2025

সিলেটের সাদাপাথর দেখা মানে মনে আরো বেশি কষ্ট নিয়ে আসা!

ঘুরে এলাম সিলেট
30/06/2025

ঘুরে এলাম সিলেট

23/06/2025

ভোলা জেলায় যাবেন এই ৫টি কারণে
১. মনপুরা দ্বীপ — প্রকৃতিপ্রেমীদের নির্জন স্বর্গ
ভোলার মনপুরা উপজেলা সংলগ্ন এই দ্বীপে রয়েছে সবুজ ম্যানগ্রোভ বন, চিত্রা হরিণের অবাধ বিচরণ, পাখির কলকাকলি ও বঙ্গোপসাগরের সাথে নদীর মিলন। সূর্যাস্ত, ক্যাম্পিং আর নিরিবিলি পরিবেশের জন্য এটি এক অসাধারণ ভ্রমণ গন্তব্য।
২. চর কুকরি-মুকরি — জীববৈচিত্র্যের বন্য ভূস্বর্গ
চরফ্যাশন উপজেলার দক্ষিণে অবস্থিত এই চর বাংলাদেশের অন্যতম বৃহৎ বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য। শীতকালে অতিথি পাখি, হরিণ, ম্যানগ্রোভ বন আর নৌভ্রমণের অভিজ্ঞতায় এখানে প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য উপভোগ করা যায়।
৩. জ্যাকব টাওয়ার — পর্যবেক্ষণে বাংলাদেশের শীর্ষস্থান
চরফ্যাশন পৌরসভায় অবস্থিত ১৬-তলা জ্যাকব টাওয়ার থেকে দেখা যায় চর, সাগর, নদী আর চারপাশের বিস্তীর্ণ প্রাকৃতিক দৃশ্য। Eiffel Tower আদলে নির্মিত এই আধুনিক টাওয়ারটি পর্যটকদের জন্য একটি ভিউ পয়েন্ট ও আলোকিত বিনোদনকেন্দ্র।
৪. ফাতেমা খানম জামে মসজিদ — ধর্মীয় স্থাপত্যের নিদর্শন
ভোলা সদর উপজেলার বাংলাবাজার এলাকায় অবস্থিত এই আধুনিক জামে মসজিদটি ইসলামী স্থাপত্য ও আধুনিক নকশার এক অনন্য মিশ্রণ। প্রার্থনার পাশাপাশি ধর্মীয় শিক্ষা, গ্রন্থাগার ও সামাজিক কাজেও এটি গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র।
৫. বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামাল স্মৃতি জাদুঘর — গৌরবময় ইতিহাসের স্মারক
ভোলা সদরের মোস্তফা নগরে অবস্থিত এই জাদুঘরটি শহীদ বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের স্মৃতিবিজড়িত স্থান। মুক্তিযুদ্ধের দলিল, ছবি ও ব্যবহৃত সামগ্রী সংরক্ষণের মাধ্যমে এটি নতুন প্রজন্মকে অনুপ্রাণিত করে দেশের ইতিহাস জানতে।

#ভোলা #ভোলা

21/06/2025

দুই বালতির গল্প!

#গল্পেরআসর #ছোটগল্প #গল্প

16/06/2025

নিজের জীবন নিয়ে বিরক্ত? তাহলে এটি দেখুন!

#গল্পেরআসর #ছোটগল্প #গল্প

03/03/2024

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when MD Ujjol Hossen posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to MD Ujjol Hossen:

Share

Category