সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

  • Home
  • Bangladesh
  • Dhaka
  • সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়

জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠান স্থগিত!
22/07/2025

জুলাই পুনর্জাগরণ অনুষ্ঠান স্থগিত!

18/07/2025
সরকারি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা-২০২৫তারিখ: ২১, ২২, ২৩, ২৪ ডিসেম্বর
17/07/2025

সরকারি প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা-২০২৫
তারিখ: ২১, ২২, ২৩, ২৪ ডিসেম্বর


📌🌼প্রাইমারিতে পরীক্ষা হয় মোট ১০০ নাম্বারের। যার মধ্যে ৭৫ নম্বরের প্রিলি ও ২৫ নম্বরের ভাইভা, এরপরেই যোগদান।আবেদনের বয়স ৩২...
17/07/2025

📌🌼প্রাইমারিতে পরীক্ষা হয় মোট ১০০ নাম্বারের। যার মধ্যে ৭৫ নম্বরের প্রিলি ও ২৫ নম্বরের ভাইভা, এরপরেই যোগদান।আবেদনের বয়স ৩২ বছর,শিক্ষাগত যোগ্যতা স্নাতক পাস।থাকবে না ৬০% নারী কোটা ও ২০% পোষ্য কোটা। নিয়োগ হবে নিজ উপজেলায়।💥💥💥

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের "সহকারী শিক্ষক" পদের নাম পরিবর্তন হয়ে "শিক্ষক" হচ্ছে
15/07/2025

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের "সহকারী শিক্ষক" পদের নাম পরিবর্তন হয়ে "শিক্ষক" হচ্ছে

15/07/2025
01/07/2025

আজ থেকে সারা বাংলাদেশের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩য় থেকে ৫ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের বাংলা, ইংরেজি ও গণিত বিষয়ের #বেসলাইন মূল্যায়ন ও রেকর্ড সংরক্ষণ সম্পর্কিত :

tools পরিচালনা বিষয়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের জন্য কিছু কথা:
============================
#আগামিকাল থেকে সারাদেশে সকল প্রাথমিক বিদ্যালয়ে Assessment tools দিয়ে শিক্ষার্থীদের শিখন বিষয়ক তথ্য সংগ্রহ শুরু হবে। যেহেতু ইংরেজি বিষয়ের Assessment tools প্রণয়নে কাজ করেছি, তাই শিক্ষকদের জন্য আমার কিছু পরামর্শ।
১) tools পরিচালনা ও তথ্য সংগ্রহের অন্যতম উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীর শিখন অবস্থা জানা ও সে অনুযায়ী কর্মপরিকল্পনা করা। শিক্ষার্থীদের নম্বর প্রদান করা বা তাদের লেভেলিং করা মুখ্য উদ্দেশ্য নয়।

২) #উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, পঞ্চম শ্রেণির কোন শিক্ষার্থীকে আপনি প্রদত্ত টুলস দিয়ে যাচাই করে তাকে নম্বর প্রদান করলেন বা উত্তম/সন্তোষজনক/ সহায়তা প্রয়োজন লিখে লেভেলিং করলেন, এতে ঐ শিক্ষার্থীর কোন ধরণের সমস্যা (শোনা/বলা/পড়া/লেখা) সেটা সহজে বোধগম্য হবেনা, বরং শিক্ষার্থীর কোন ধরণের সমস্যা সেটি চিহ্নিত করা প্রয়োজন। #যেমন: টুলসের শেষ প্রশ্নটি কোন বিষয়ে কিছু লিখতে বলা হয়েছে। এ প্রশ্নের উত্তর যাচাইয়ের ক্ষেত্রে শিক্ষক হিসেবে আমার উদ্দেশ্য হবে তাকে নম্বর প্রদান না করে, তার কোন ধরণের সমস্যা?
সেটি কি punctuation marks/word spelling/sentence structure জনিত সমস্যা, সেটি ‍সুস্পষ্টভাবে চিহ্নিত করা।

৩) #প্রত্যেক শিক্ষার্থীর শিখন সম্পর্কিত তথ্য টুলসে লিখে রাখবেন বা নোটবুকে লিখে রাখবেন। শিক্ষার্থীদের সমস্যা/ উন্নয়নের ক্ষেত্রেসমূহ লিপিবদ্ধ/চিহ্নিত করে এবং সেগুলোকে বিবেচনায় নিয়ে পরবর্তী শিখন শেখানো কার্যাবলী পরিকল্পনা করতে হবে।
#সকল পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদেরকে সাবলীল পর্যায়ে পর্যায়ক্রমে নিয়ে আসতে হবে। এটিই হলো শিক্ষকের আসল কাজ।

৪) #পরীক্ষার মতো সকল শিক্ষার্থীকে এক সাথে না বসিয়ে এই Assessment tools টি One to One আ্যপ্রোচ এর মাধ্যমে শিক্ষার্থীর নিকট থেকে তথ্য সংগ্রহ করবেন।

৫) to One আ্যপ্রোচ এ টুলস পরিচালনার সময় শিক্ষার্থীরা যেন ভয় না পায়, সেদিকে খেলাল রেখে তাদের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে। এক্ষেত্রে শিক্ষার্থীদেরকে পাশে/কাছাকাছি বসিয়ে শিখন সম্পর্কিত তথ্য সংগ্রহ করবেন; কোনভাবেই আপনি বসে আর শিক্ষার্থী দাঁড়িয়ে প্রদত্ত টুলসের উত্তর দিবে বা লিখবে এমনটি যাতে না হয়।
#সংগ্রহীত

01/07/2025

৫টি সহজ কৌশল যা একজন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন শিক্ষক ক্লাসে ব্যবহার করতে পারেন।

১. গল্পের মাধ্যমে পাঠ শেখানো
যে কোনো বিষয়কে একটি ছোট গল্পে রূপ দিয়ে শেখালে শিশুদের মনোযোগ ও আগ্রহ বেড়ে যায়।
উদাহরণ: সাদিক একদিন বাজারে গেল... সেখান থেকে যোগের ধারণা শেখানো শুরু করতে পারেন।

২. ছড়া দিয়ে কঠিন বিষয় সহজ করা
বাংলা বা গণিতের কঠিন বিষয়গুলো ছড়ায় পরিণত করলে শিশু সহজেই মনে রাখতে পারে।
যেমন:
এক এসেছে,
দুই এসেছে,
তিন দিয়েছে ডাক,
চল চল সবাই মিলে
গুনব একসাথে হাট্।

৩. রঙিন চার্ট বা ফ্ল্যাশকার্ড ব্যবহার
বর্ণমালা, সংখ্যা, প্রাণী, পাখি — সব কিছু ছবিসহ কার্ডে দিলে শিশু চোখে দেখে শিখতে পারে।

৪. শিক্ষার্থীকে ‘শিক্ষক’ বানানো
শিশুরা যখন বন্ধুদের শেখায়, নিজেরাও আরও ভালোভাবে শিখে।
মিনিট পাঁচেকের জন্য এক-একজনকে বোর্ডে শেখাতে বলা যেতে পারে।

৫. গান ও খেলার মাধ্যমে শেখানো
মাঠে ছোট ছোট খেলা করা যেতে পারে। তাছাড়া দোলনা, বল নিয়ে গান করা। এসব শিশুদের শরীর ও মন দুটোই সচল রাখে।
যেমন: “লাল বল, নীল বল” দিয়ে রঙ শেখানো।

এই কৌশলগুলো কেন ব্যবহার করবেন?
👉 শিশুদের মনোযোগ বাড়ে
👉 শেখা আনন্দময় হয়
👉 ক্লাসে শৃঙ্খলা সহজে বজায় থাকে
👉 পড়াশোনায় ভয় কমে যায়

আপনার ব্যবহার করা কৌশল আমাদের সঙ্গে শেয়ার করুন!👇

একজন শিক্ষক অন্যজনের অনুপ্রেরণা — আপনার শেয়ার করা একটি পদ্ধতি হতে পারে কারও নতুন পথের আলো।

#প্রাথমিক_শিক্ষা #শিক্ষকের_কৌশল #শিক্ষা_হোক_আনন্দের

27/06/2025

ধৈর্য্য ধারণ করার ক্ষমতা পরীক্ষা।
হাসি থামাতে পারা...

22/06/2025

ডাক্তার দেখাতে গেলে যেমন ডাক্তারের ডিগ্রি দেখা জরুরি, তেমনি শিশুকে বিদ্যালয়ে দেওয়ার আগে শিক্ষকদের ডিগ্রি দেখা জরুরি।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গেলে দেখবেন শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতা বোর্ডে টানানো থাকে৷ বেসরকারি সকল বিদ্যালয়ে, মাদ্রাসায়, কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতেও এই নিয়ম বাধ্যতামূলক করা উচিত বলে মনে করি।

তাছাড়া একজন ডাক্তার এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করার পরও উচ্চতর ডিগ্রি অর্জন করতে হয়। তেমন শিক্ষকদেরও 'শিক্ষা' উপর ডিগ্রি বাধ্যতামূলক করা উচিত। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের পড়ানোর ক্ষেত্র উন্নয়নে 'অভিজ্ঞতা' অর্জন করার জন্য বিভিন্ন সেমিনার/ওয়ার্কশপ/প্রশিক্ষণ/স্পোজিয়ামের ব্যবস্থা করতে দেওয়া। সরকারি ভাবে নানান কর্মসূচি নেওয়া হলেও এতো সুবিশাল শিক্ষক জাতিকে প্রশিক্ষিত ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বেসরকারি উদ্যোগ সম্প্রসারিত করতে হবে।

আগামীর স্বনির্ভর বাংলাদেশ গড়তে হলে শিক্ষকদের যে বিষয়ে প্রশিক্ষণ নেওয়া দরকার বলে মনে করি:

১. আইসিটি
২. স্যোশাল ইমোশনাল লার্নিং
৩. কমিউনিকেশন এন্ড পাবলিক সার্ভিস
৪. ইনভেস্টমেন্ট পলিসি (শিক্ষার্থীদের ছোট বেলা থেকেই উদ্যোক্তা করে গড়ে তোলা)
৫. জেনারেল নর্মস ( সচরাচর কোন পরিস্থিতিতে কোন আচরণ করা প্রয়োজন সেই শিক্ষা শিক্ষার্থীদের দেওয়া)
৬. প্রব্লেম স্লভিং এন্ড ক্রাইসিস এনালাইসিস
৭. সাইন্স এন্ড এরোনটিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার্স
৮. সাবজেক্ট বেইসড নলেজ (যে যেই বিষয় পড়াবেন সে যেনো সেই বিষয়ে দক্ষ ও ভিশনারী হোন)

08/05/2024

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ মৌখিক পরীক্ষা প্রসঙ্গে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ লিখিত পরীক্ষায় ঢাকা বিভাগের উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা বিভিন্ন জেলায় খুব দ্রুতই শুরু হবে । ঢাকা জেলায় ১২ মে /২০২৪ থেকে শুরু হবে।

অনেকেই এই মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে আতঙ্কের মধ্যে থাকেন যদি আমি যোগাযোগ না করি তাহলে মনে হয় আমার চাকরি হবেনা।

কিন্তু আপনি কী ভেবে দেখেছেন মৌখিক পরীক্ষার নম্বর কত? মৌখিক পরীক্ষার নম্বর ২৫। এর মধ্যে ১০ হচ্ছে সনদের জন্য । আর বাকি ১৫ হচ্ছে ব্যক্তিত্ব, প্রকাশ ক্ষমতা, সাধারণ জ্ঞান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের জন্য ।

তাহলে এই ১৫ এর মধ্যে একজন সর্বোচ্চ ১২-১৩ পেতে পারে এবং একজন সর্বনিম্ন ৭- ৮ পেতে পারে । তাহলে একজন থেকে অন্যজনের ব্যবধান মৌখিক পরীক্ষায় সর্বোচ্চ হতে পারে ৪- ৫ ।



যদি কেউ লিখিত পরীক্ষায় একজন থেকে অন্যজনের ৫ থেকে ৬ নম্বর বেশি থাকে তাহলে যিনি নিচের দিকে আছেন তার চাকরি হওয়ার কোনো সুযোগ থাকবে না বললেই চলে ।



মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণকারীদের নিকট লিখিত পরীক্ষার নম্বর থাকে না । সুতরাং মৌখিক পরীক্ষা গ্রহণকারীরা জানতেই পারে না লিখিত পরীক্ষায় কে কত নম্বর পেয়েছে এবং কত নম্বর পেলে তার চাকরি হতে পারে ।


প্রাথমিক বিদ্যালয়ের চাকরির মেধা যাচাই হয় উপজেলা ভিত্তিক । অর্থাৎ কোন উপজেলায় কতটি পদ শূন্য আছে তার ভিত্তিতে মেধা যাচাই হয়। ধরুন যেমন ফরিদপুর জেলার মধুখালী উপজেলায় এবারের জন্য ৩০ টি শূন্যপদ রয়েছে। হয়তো বা লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছে ২০০ জন। এই ২০০ জনের মধ্যে থেকেই মহিলা কোটা ৬০% ও পোষ্য কোটা( শুধু সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক যার সন্তান অবিবাহিত তিনি এই কোটার সুযোগ পাবেন) । স্বাভাবিকভাবেই দেখা যাবে যিনি পোষ্য কোটার সুযোগ পাবেন তার চাকরি পাওয়ার সহজ হয়ে যায়। এছাড়া পুরুষদের চেয়ে মহিলাদের কোটা বেশি থাকায় তারাও পুরুষদের চেয়ে কম নম্বর পেয়েও চাকরি পেয়ে থাকেন। মুক্তিযোদ্ধাদের সন্তানদের ক্ষেত্রে কোটা নেই তবে তারা ৩২ বছর বয়স পর্যন্ত আবেদন করার জন্য এই সুযোগটা পেয়ে থাকেন।


যেহেতু মেধাতালিকা হয় উপজেলা ভিত্তিক। সুতরাং এক উপজেলায় যে নম্বর পেয়ে চাকরি পেতে পারেন কিন্তু অন্য উপজেলায় সেই একই নম্বর পেয়ে চাকরি পাবে না। এক্ষেত্রে কেউ কেউ মনে করেন আমরা একসাথে লেখাপড়া করেছি। অমুক তো আমার চেয়ে স্টুডেন্ট বেশি ভালো ছিল না কিন্তু তার চাকরি হয়ে গেল আর আমার চাকরি হলো না। কিন্তু এক্ষেত্রে তাকে বুঝতে হবে উপজেলা ভিন্ন হলে নম্বরের ক্ষেত্রেও ভিন্ন হয়ে যায়। সাধারণত দেখা যায় কোন জেলার সদর উপজেলার প্রার্থীরা বেশি মেধাবী হয়ে থাকে। এজন্য সদর উপজেলা থেকে চাকরি পাওয়া আরও বেশি কঠিন। আর মেয়েদের থেকে ছেলেদের চাকরি পাওয়া আরও বেশি কঠিন।



লিখিত পরীক্ষার উত্তরপত্র (MCQ) বুয়েটের মাধ্যমে যাচাই করে প্রকাশ হয়ে থাকে। এরপর তিন সদস্য বিশিষ্ট মৌখিক পরীক্ষা কমিটি উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীদের মৌখিক পরীক্ষা নিয়ে তাদের নম্বর পত্র বুয়েটের নিকট প্রেরণ করেন। বুয়েট কর্তৃপক্ষ মৌখিক পরীক্ষার নম্বর এবং লিখিত পরীক্ষার নম্বর যোগ করে উপজেলা ভিত্তিক বিভিন্ন কোটা সফটওয়্যার এর মাধ্যমেই সংরক্ষণ করে চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশ করে থাকেন।



সুতরাং লিখিত পরীক্ষায় যেসব পরীক্ষার্থী পাস করেছেন তাঁদের তদবিরের পিছনে না ঘুরে লেখাপড়া করলেই এবং লিখিত পরীক্ষায় বেশি নম্বর থাকলে আপনার চাকরি কেউ ঠেকাতে পারবেনা ।



নিজের উপর বিশ্বাস রাখুন। আপনি ইতোমধ্যে ৭৫ মার্কের পরীক্ষা এবং ১০ মার্কের সনদ অর্থাৎ ৮৫ মার্কের পরীক্ষা দিয়েছেন । ফলে এই ৮৫ এর মধ্যেই লুকিয়ে আছে আপনার চাকরি হবে কি হবে না ।





আমাদের প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী, সচিব এবং ডিজি মহোদয়ের কঠোর নির্দেশনা যদি কেউ মৌখিক পরীক্ষার জন্য কোন ধরনের লেনদেনের মধ্যে জড়িয়ে পড়ে তাহলে তাঁদের বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা নিবেন।





কিছু কিছু অসাধু লোক মৌখিক পরীক্ষার্থীর সাথে যোগাযোগ করে বলতে পারে মৌখিক পরীক্ষার ১৫ এর মধ্যে পূর্ণ নম্বর দিয়ে দিব। কিন্তু ভাইভা বোর্ডে সদস্য থাকে ৩ জন । ফলে কেউ এককভাবে বলতে পারে না তিনি মৌখিক পরীক্ষার পূর্ণ নম্বর দিয়ে দেয়ার সক্ষমতা রাখেন।



কোন অসাধু লোক যদি ৫০ জনের নিকট থেকে কোন ধরণের আর্থিক ‍সুবিধা গ্রহণ করে থাকেন তাহলে তার মধ্যে থেকে ৫/১০ জনের চাকরি এমনিতেই হয়ে যাবে। বাকী যাদের হলোনা তারা বলতে পারে পরবর্তী বছর তাদের হতে পারে। এজন্য তারাও তার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করে চলতে পারে।



সকলের মৌখিক পরীক্ষা সুন্দর হোক এই কামনা করছি।

Address

Dhaka

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share