The Social Loom

02/07/2025

24/06/2025

মন উইঠা যাওয়া আসলে একটা ভ্যালিড টার্ম।
দিনের পর দিন আপনি কারো পিছনে নিজের ১০০% দিয়া গেলেন। কিন্তু বিনিময়ে আপনি পাইলেন কেবল অবজ্ঞা আর অবহেলা।
যেখানে আপনি ডিজার্ভ করেন টপ প্রায়োরিটি।
অথচো সেখানে আপনার কোনো অস্তিত্বই বিদ্যমান থাকে না।
মন মানসিকতার উপর তখন আসলে প্রভাব পড়তে থাকে।
নিজেকে কলুর বলদ মনে হইতে থাকে।
কিন্তু মানুষ তো আর বলদ না। মন খারাপ হয়, ডিপ্রেশন কাজ করে। এরপর একসময় নিজেকে গুটিয়ে নেয়।
অবহেলায় বাঁচার চেয়ে নিজের মনকে শক্ত করা বেটার।
এটাই মানুষের সাবকন্সাস মাইন্ডের ডিফেন্স মেকানিজম।
এরপর একদিন মন উঠে যায়।
আগের সেই আবেগ, অনুভূতি, কষ্ট আর ফীল হয় না।

22/06/2025

আকাশ খুলে বসে আছি তাও কেন ডাকলে না!💕

21/06/2025

Nature + Weather = Just looking like a Wow🥰

20/06/2025

She Only Got Trust Issues Because Everyone Who Said They Got Her, Let Her Down!

18/06/2025

18/06/2025

চাঁদ🤍🤍🤍
পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দরতম জিনিস🤍

17/06/2025

মানুষের জন্য আপনমনে যা যা করছি, বিনিময়ে শুধু তিক্ততাই পাইছি! নিজের টা সবাই বুঝে কিন্তু আমার টা কয়জন বুঝছেন বা চেষ্টা করছেন?
Remember! Every coin has two sides!
দিনশেষে স্বার্থপরেরাই শান্তিতে ঘুমায় তাই ওরাই শ্রেয়!

16/06/2025

My age has made me realize, I need ALLAH in everything, everywhere, everytime!🌼

03/06/2025

রিজিক বৃদ্ধির জন্য আমল-

১.পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আওয়াল ওয়াক্তে খুশুখুজু সহ আদায় করার চেষ্টা করুন, ফজরের নামাজের পর আর ঘুমাবেন না (এসময়ে রিজিক বন্টন করা হয়), প্রচুর ইস্তিগফার ও দরুদ পড়বেন।

২.দিনে অন্তত ১০০০ বার ইস্তিগফার এবং দরুদ পড়বেন। দরুদে ইব্রাহিম অথবা ছোট যেকোনো দরুদ পড়বেন, তবে চেষ্টা করবেন একাগ্র মনে দু'আ দুরদ পড়তে।

৩.পাশাপাশি তাহাজ্জুদ সালাত আদায় করবেন এবং বেশি বেশি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করবেন আপনার রবের প্রতি। যারা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে তাদের নিয়ামত বাড়িয়ে দেওয়া হয়।

৪.যত কম পরিমাণ হোক না কেন সদকা করবেন। সূরা ওয়াকিয়াহ্ মাগরিবের পর পড়বেন। তাছাড়াও যখনই সময় পাবেন তিলাওয়াত করবেন বা শুনতে পারেন।

৫.সাথে নিয়মিত "লা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লা বিল্লাহ" এর একটা আমল আছে সেটা করার চেষ্টা করবেন।

আপনি যেভাবে মন থেকে হালাল রিজিক চাচ্ছেন সেভাবেই মন থেকে দু'আ করবেন, আমল করবেন। প্রতিটি দু'আ কবুলের সময়ে দু'আ করবেন। বিশেষ করে আজান ও ইকামতের মধ্যবর্তী সময়, তাহাজ্জুদের সময়, সাহরী ও ইফতারের সময়, বৃষ্টির সময়, বুধবার যোহর ও আসরের মধ্যবর্তী সময়, শুক্রবার আসর ও মাগরিবের মধ্যবর্তী সময় দু'আ করবেন।

দু'আর শুরুতে আল্লাহর প্রশংসা ( সূরা ফাতিহার প্রথম ৩ আয়াত), বড় দুরুদ পড়ে নিজের সমস্যার কথা আল্লাহর কাছে বলবেন। দু'আর শেষেও আল্লাহর প্রশংসা, দুরুদ পড়বেন।

ইনশাআল্লাহ, আল্লাহ কোথার থেকে যে রিযিক দিবেন আপনি কল্পনা ও করতে পারবেন না। আপনার ধৈর্য্য হারালে চলবে না। বিশ্বাস রাখতে হবে যে দোয়া কবুল হবেই।