Lifestyle of Tonni

Lifestyle of Tonni আসসালামু আলাইকুম....
আমার ছোট পেজে আপনাকে স্বাগতম।আমার ভিডিও গুলো আপনার কেমন লাগে কমেন্ট করে জানাবেন

শিক্ষার্থীদের সাথে সহমত পোষণ করছি 🙏🙏মাইলস্টোন শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবি- শিক্ষার্থীদের দাবি হলো-১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্...
22/07/2025

শিক্ষার্থীদের সাথে সহমত পোষণ করছি 🙏🙏

মাইলস্টোন শিক্ষার্থীদের ৬ দফা দাবি-

শিক্ষার্থীদের দাবি হলো-

১. নিহতদের সঠিক নাম ও তথ্য প্রকাশ করতে হবে

২. আহতদের সম্পূর্ণ ও নির্ভুল তালিকা প্রকাশ করতে হবে

৩. শিক্ষকদের গায়ে সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাত তোলা — এই জঘন্য ঘটনার জন্য জনসমক্ষে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে হবে

৪. নিহত প্রতিটি শিক্ষার্থীর পরিবারকে বিমানবাহিনীর পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে

৫. বিমানবাহিনীর ব্যবহৃত ঝুঁকিপূর্ণ ও পুরনো প্লেনগুলো বাতিল করে আধুনিক প্লেন চালু করতে হবে

৬. বিমানবাহিনীর প্রশিক্ষণ পদ্ধতি ও প্রশিক্ষণ কেন্দ্র পরিবর্তন করে আরও মানবিক ও নিরাপদ ব্যবস্থা চালু করতে হবে।

আশরাফুল ইসলাম নীরবের দুটো বাচ্চা। একটা ছেলে একটা মেয়ে। দুটোই মাইলষ্টোনে পড়ত। নাফি ৯৫% পুড়ে গেছে, নাজিয়ার ৯০%।  ঘন্টা খান...
22/07/2025

আশরাফুল ইসলাম নীরবের দুটো বাচ্চা। একটা ছেলে একটা মেয়ে। দুটোই মাইলষ্টোনে পড়ত। নাফি ৯৫% পুড়ে গেছে, নাজিয়ার ৯০%। ঘন্টা খানেক আগে নাজিয়া বেহেশতে চলে গেছে। (মারা গেছে লিখতে ইচ্ছা হচ্ছে না, অতটুকুন বাচ্চা আর যাবে কোথায়!) ইন্না-লিল্লাহ ওয়া ইন্না-লিল্লাহ রাজেউন।

নাফি এখনো তার বাবা মার সাথেই আছে ৯৫% পোড়া নিয়ে। জানি না আল্লাহ তায়ালা ওকে ওর বোনের কাছে পাঠাবে না বাবা মা র কাছে রাখবে।

আর নাফি নাজিয়ার বাবা মা! তারা কোথায় যাবে! এতো বেচে মরে যাওয়া। নিজের সন্তানদের কথা ভেবে নাফি নাজিয়ার বাবা মার অবস্থা ভাবুন!

আমার ভাবতে ইচ্ছা হচ্ছে না জীবন যে কোথায় কখন মোর নিবে কেউ বলতে পারে না
(কপি পোস্ট)

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
21/07/2025

ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নাম...
13/07/2025

আমি কিছুদিন আগে আমার বড় খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালার ধর্মীয় জীবন বরাবরই আমাকে ভাবিয়ে তোলে—তিনি খুব পরহেজগার, নামাজ-রোজা ঠিকমতো করেন, মুখে সবসময় কোরআনের আয়াত অথবা কোনো হাদিস ভাসে।

এক বিকেলে আমি যখন আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে হাতে-পায়ে নেলপালিশ দিচ্ছিলাম, খালা হঠাৎ এসে পাশে দাঁড়িয়ে বললেন,
"মিতালি মা, নেলপালিশ দিস না… এটা ওজুর বাধা। আর জানিস তো, আল্লাহর রাসূল (সঃ) বলেছেন—পতিতালয়ের নারীদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল রঙিন নখ। (বানীতে: আব্দুর রাজ্জাক বিন ইউসুফ)"

আমি একটু হেসেই বলেছিলাম,
"খালা, এখন তো সবাই দেয়! রিমুভার দিলে উঠে যায় তো, এত ভয় দেখাইয়ো না!"
খালাও চুপ করে গিয়েছিলেন, হয়তো কেবল আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন—এই মেয়ে যেন একদিন নিজে বুঝে।

তারপর কয়েক দিন পরে ঘটল এক এমন ঘটনা—যেটা চোখের সামনে দেখার পর আজও আমি রাতে ঘুমাতে গেলে সেই দৃশ্য মনে পড়ে গা শিউরে ওঠে!

খালার পাশের বাড়ির এক চেনা মহিলা—ভদ্র, পর্দানশীন, সদালাপী—হঠাৎ রাত ১টায় মারা গেলেন। স্বাভাবিক মৃত্যু। সবাই ভাবছিলো, সকালে জানাজা হবে—জোহরের দিকে মাটি দেয়া যাবে।

মরদেহটা রাখা হলো বরফের উপর। পুরো ঘরে কান্নার শব্দ, শোকের ভার যেন ঘর ভেঙে পড়বে এমন।

সকাল বেলা যখন তাকে গোসল করাতে ইমাম সাহেবের স্ত্রী ঘরে গেলেন, হঠাৎ দেখলেন—মৃত মহিলার হাত-পায়ে চকচকে গাঢ় রঙের নেলপালিশ!
তিনি কোনো কথা না বলে বাইরে এসে স্বামীকে ডাকলেন, খুব আস্তে কানে বললেন—

"আপনারা গোসল দিচ্ছেন… কিন্তু ওনার নখে নেলপালিশ!"

ইমাম সাহেব থমকে গেলেন। দ্রুত এসে লাশ দেখলেন। তারপর মহিলার ছেলেমেয়েদের ডেকে বললেন:
"আপনাদের আম্মাকে এখন দাফন করা যাবে না। প্রতিটি নখে নেলপালিশ। ওজু হয়নি, গোসলও হয়নি। যতক্ষণ পর্যন্ত নেলপালিশ না উঠবে, জানাজাও হবে না, দাফনও না। এটা শরীয়তের নিয়ম।"

সবার মুখ শুকিয়ে গেল।
হাত-পা কাঁপছে সবার, কান্না থেমে গিয়ে শুরু হলো উৎকণ্ঠা।
রিমুভার আনা হলো… কাজ হলো না!
কেরোসিন, ব্লেড, তুলা—কোনো কিছুতেই নেলপালিশ উঠছে না।

ততক্ষণে লাশ ফুলে গেছে।
সারা শরীর থেকে অদ্ভুত গন্ধ।
পোকা-মাকড় চারদিক দিয়ে ভিড় করছে।
নতুন বরফ এনে আবার রাখা হলো।
তবুও… নেলপালিশ কিছুতেই উঠছে না!

রাত হয়ে এলো।
এশার ওয়াক্ত পেরিয়ে গেছে।
একজন মা, স্ত্রী, মুসলিম নারী—মাটির অপেক্ষায় কষ্ট পাচ্ছেন।
সবাই ইমাম সাহেবকে অনুরোধ করলো,
"হুজুর, এমনি করে দাফন দেই না? আর রাখা যাচ্ছে না!"

ইমাম সাহেব ধীরে বলে উঠলেন,
"এই অবস্থায় দাফন করলে ওনার আজাব অনেক বেশি হবে। শরীরের যেই অংশে ওজু না হয়, সেই অংশ আগুনে পুড়ে যাবে—এটা কোনো কাহিনী না, হাদিসে আছে।"

শেষমেশ সবাই মিলে সিদ্ধান্ত নিল—
তার প্রতিটা নখ কেটে ফেলা হবে!
একটা একটা করে কাটা হলো—একটা লাশের আঘাত সহ্য করার ক্ষমতা নেই, কিন্তু আমাদের ভুলে তাকে এভাবে সহ্য করতে হলো।

ফজরের পরে তাকে দাফন করা হলো—একটা মৃতদেহ, যার ওজু সম্পূর্ণ হলো নখ হারিয়ে…!

প্রিয় বোনেরা,
এই ঘটনা আমি আমার চোখে দেখেছি।
আজও যেন সেই লাশটার ব্যথা আমার বুকের মধ্যে ঢুকে আছে।

নেলপালিশ কি এতটাই দরকার ছিল?
একটা গা শিউরে ওঠা মৃত্যু, আর একটা লাশ—যার জানাজা আটকে গেল শুধু আমাদের একটুখানি অবহেলায়।

আজও আমি আর কখনো নেলপালিশ দেই না।
আপনাদের বলি—অনেক সুন্দর মেহেদী দিয়ে হাত সাজান, ওজু হয়, পাপ হয় না।

আসুন, আজকেই প্রতিজ্ঞা করি—
"হে আল্লাহ, আমি আর নেলপালিশ ব্যবহার করবো না—তাওবা করি, তুমি ক্ষমা করো…!"

মৃত্যু তো বলে আসে না,
কারো বয়সের আগেই যেকোনো এক্সিডেন্টে মৃ*ত্যু হতে পারে.. তবে প্রস্তুতি তো আমাদের থাকা উচিত… নয় কি? 🍃🍀☘️

আল্লাহ আমাদের ঈমানের সঙ্গে মৃত্যু দিন। আমাদের নখ, চোখ, মুখ—সবকিছু পাক হোক সেই শেষ যাত্রার সময়… 🤲🏻
Copy

বাংলদেশের সূর্য সন্তান, বাঙালী জাতির গর্ব মোহাম্মদ শহীদ। বয়স ৪৫ বছর। ইংল্যান্ডে গিয়ে ১৪ বছরের এক ব্রিটিশ শিশুকে ধর্ষন কর...
02/07/2025

বাংলদেশের সূর্য সন্তান, বাঙালী জাতির গর্ব মোহাম্মদ শহীদ। বয়স ৪৫ বছর। ইংল্যান্ডে গিয়ে ১৪ বছরের এক ব্রিটিশ শিশুকে ধর্ষন করতে গিয়ে ধরা খায় ব্রিটিশদের করা স্টিং এ।

স্টিং চালানোদের মতে এলেজেডলি, ১৪ বছরের বাচ্চাকে মেসেজ পাঠিয়ে গোসলের ছবি চায় আমাদের শহীদ ভাই, সামনে পিছনের সব ছবি পাঠাতে বলে। পরে আবার বাচ্চাটাকে ম্যাসেজগুলা ডিলিট করে দিতে বলে। কারণ, ভাইটি ভালোমতই জানে ধরা খেলে জামিন নাই! নিজের বউ থাকার পরও ১৪ বছরের বাচ্চা মেয়েকে সে বিয়ে করবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়!
শেষে বাচ্চাটার সাথে দেখা করার প্ল্যান করে এসে দেখে তার বাবারা দাঁড়িয়ে আছে। তখনই ধরা খায় এই বান্দা!

ধরা খাওয়ার পর নিজের স্ত্রী মুনিয়াকেও ডেকে আনে। দুইজন মিলে কান্নাকাটি, হার্ট এটাকের নাটক করে এবং শেষে মুসলিম কার্ড খেলেও কোন লাভ হয়নি, জেলে যেতে হয়েছে!

"মুনিয়া, আমি এখন কি করবো...?"

এমন সূর্যসন্তান আমাদের দেশে প্রচুর! ৪৫ বছর বয়সে বৌ বাচ্চা থাকার পরও ১৪ বছরের শিশুকে ধর্ষন করতে চাওয়া এই মুমিন আমাদের দেশের বহু মুমিনকে রিপ্রেজন্ট করে!

দেশি মুরগির হাত vs ব্রয়লার মুরগির হাত!🙊আমার তো দেশি মুরগী... আপনার কোনটা??🤣🤣🤣
28/06/2025

দেশি মুরগির হাত vs ব্রয়লার মুরগির হাত!🙊
আমার তো দেশি মুরগী... আপনার কোনটা??

🤣🤣🤣

28/06/2025

Dear, problems please give me some discount.

I am your daily customer :)

আমি বুঝি না মায়ের কোলের ছেলেরা কেনো অন্য মেয়েকে বিয়ে করে তাদের জীবন নষ্ট করে এদের জন্য বিয়ে করা হারাম 😡😡
26/06/2025

আমি বুঝি না মায়ের কোলের ছেলেরা কেনো অন্য মেয়েকে বিয়ে করে তাদের জীবন নষ্ট করে এদের জন্য বিয়ে করা হারাম 😡😡

পৃথিবীর একমাত্র পরমানু গবেষণা কেন্দ্র, যাকে নিয়ে আমেরিকার কোন চিন্তা নাই। 🥲 🥲
24/06/2025

পৃথিবীর একমাত্র পরমানু গবেষণা কেন্দ্র, যাকে নিয়ে আমেরিকার কোন চিন্তা নাই। 🥲 🥲

 #আজকের_সেরা_ছবি এর ইতিহাস🌹✅✅🇵🇸🇧🇩🇮🇷তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার করে শুরু করেছিলেন: প্রথমটি হল ক্যামেরার গাঢ় চিত...
21/06/2025

#আজকের_সেরা_ছবি এর ইতিহাস🌹✅✅🇵🇸🇧🇩🇮🇷
তিনি দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার করে শুরু করেছিলেন: প্রথমটি হল ক্যামেরার গাঢ় চিত্র ড্রপ করা, এবং দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার করা যে হালকা এক্সপোজার কারণে কিছু উপাদান দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়েছে[২]। 18 তম শতাব্দীর পূর্বে আলোকসংবেদনশীল পদার্থের ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা বা বর্ণনাই নির্দেশ করে না।
লে গ্রাসে ১৮২৬ বা ১৮২৭ এর জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় সবচেয়ে পুরনো জীবন্ত ক্যামেরা ছবি। [১] আসল (বাম) এবং রঙিন (ডান) পুনর্নির্দেশনার উন্নতি।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেনরিচ স্কলজি একটি বোতলের উপর কাটা অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল কাদামাটি ব্যবহার করেছিলেন। তবে, তিনি এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করতে চাননি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্য নথি তৈরি করেন, স্থায়ী আকৃতিতে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত ছবি তুলেছে, কিন্তু উডগউড এবং তার সহকারী হামফ্রে ডেভি এই ছবিগুলিকে সংশোধন করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, নাইচেপস প্রথম একটি ক্যামেরা দিয়ে তোলা ছবি মেরামত করতে সক্ষম হয়েছিল, কিন্তু ক্যামেরার এক্সপোজার জন্য কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিনের প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি বেশ ভয়ঙ্কর ছিল। নিপসির সহযোগী লুই ড্যাগুইয়েরি ড্যাগুইয়েরিওটাইপ বিকাশের দিকে অগ্রসর হয়েছেন, যা প্রথম বাণিজ্যিকভাবে বিজ্ঞাপনিত ফটোগ্রাফি অপারেশন। ডাগোরিয়টি মডেলটি শুধুমাত্র ক্যামেরার এক্সপোজার থেকে কয়েক মিনিট সময় নিয়েছিল, যা পরিষ্কার এবং নির্ভুলভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি করেছিল। ২ আগস্ট ১৮৩৯ তারিখে, ড্যাগুইরে প্যারিসে পিয়ার রুম অপারেশন বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট, ইনস্টিটিউট প্যালেসে অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় শৈল্পিক বিবরণ প্রকাশিত হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগুরি এবং নিবসকে একটি বার্ষিক উদার জীবনের উপহার দেওয়া হয়েছিল। )[3][4][5] যখন মেটাল প্যাটার্ন প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে জনসাধারণের কাছে দেখানো হয়, নেতিবাচক কাগজের প্যাটার্ন এবং লবণ ছাপের প্রতি প্রতিযোগীর দৃষ্টিভঙ্গি


#আলহামদুলিল্লাহ

এই ভদ্রমহিলা ক্যান্সার এর পেশেন্ট। উনি কেমোথেরাপি নিতে এসেছেন।ভদ্রলোক প্রায় এক ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় ধরে ভদ্র মহিলার ম...
15/06/2025

এই ভদ্রমহিলা ক্যান্সার এর পেশেন্ট। উনি কেমোথেরাপি নিতে এসেছেন।

ভদ্রলোক প্রায় এক ঘণ্টা বা তারও বেশি সময় ধরে ভদ্র মহিলার মাথা ও হাত টিপে দিচ্ছিলেন। কিছুক্ষণ পর ভদ্রলোক ভদ্রমহিলাকে জিজ্ঞেস করলেন- তুমি কিছু খাবা? কি আনবো তোমার জন্য?
ভদ্রমহিলা বললেন- তোমার যা ইচ্ছে, তাই নিয়ে আসো।

ভদ্রলোক প্রথমে কেক, কলা, বিস্কিট নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা সেগুলো খেতে পারলেন না। ভদ্রলোক তখন বললেন, তোমার তো পরোটা পছন্দ পরোটা নিয়ে আসি। উনি আবার গিয়ে পরোটা নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা পরোটা খেতে পারলেন না। তখন ভদ্রলোক আবার গিয়ে পাউরুটি জুস নিয়ে আসলেন, এবারও ভদ্রমহিলা তেমন কিছুই খেতে পারলেন না।

তখন ভদ্রমহিলা ভদ্রলোকটিকে জানালেন- উনি পানি খাবেন। ভদ্রলোক আবার গিয়ে ফ্রিজের পানি নিয়ে আসলেন। ভদ্রমহিলা ফ্রিজের ঠান্ডা পানি খেতে পারলেন না। তখন আবার ভদ্রলোক গিয়ে নরমাল পানি নিয়ে আসলেন, সেই পানিটাও একটু গরম ছিল।

হসপিটাল থেকে খাবারের দোকান গুলো ছিল বেশ দূরে। প্রখর রোদ ছিল সেদিন। অথচ এতবার আসা-যাওয়া করেছেন এই ভদ্রলোক, একবারের জন্য তার মুখে কোনো বিরক্তির ছাপ দেখতে পাইনি। ভদ্রমহিলার দোষ নেই, উনি কিছু খেতে পারছেন না কারণ কেমোথেরাপি দিলে মুখের রুচি থাকে না। নরমাল পানি গরম বলে খেতে পারছিলেন না, তখন ভদ্রলোক এইভাবে পানি একটু ঠাণ্ডা করায় ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। আমার ওই মুহূর্তে মনে হয়েছে- এটাই প্রকৃত ভালোবাসা।

গুণীজনেরা বলেন- স্ত্রীর অসুস্থতায় স্বামীকে চেনা যায়
হে আসমান জমিনের মালিক , হে সৃষ্টিকর্তা ,তুমি প্রতিটা মেয়ের জীবনে এমন একজন স্বামী রেখো যে স্ত্রীর শত বিপদেও পাশে থাকবে।

⚫ সংগৃহীত

আল্লাহ তা'আলা প্রত্যেক পরিবারকে ভালোবাসা, বারকাহ ও কল্যাণে পরিপূর্ণ করে দিন। সকল অসুস্থ প্রাণীকে উত্তম শেফা দান করুন। আমিন।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Lifestyle of Tonni posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category