Amanullah Misbah Nomani

Amanullah Misbah Nomani Islamic Writer

بالأمس في البرنامج، تم الإعلان من قِبَل إدارة   آباد عن القرارات التالية:١. الموعد المتوقع للاحتفال بالذكرى السبعين لـ"د...
07/07/2025

بالأمس في البرنامج، تم الإعلان من قِبَل إدارة آباد عن القرارات التالية:

١. الموعد المتوقع للاحتفال بالذكرى السبعين لـ"دستار بندي" للجامعة هو يومي ٢١ و٢٢ نوفمبر.

٢. من المتوقع حضور شيخ الإسلام العلامة مفتي تقي عثماني، ومفتي نعمان قاسمي مدير دار العلوم ديوبند، وصدر المدرسين في دار العلوم، بالإضافة إلى كبار علماء شبه القارة الهندية، وقد يتغير موعد المؤتمر بحسب تأكيد حضورهم.

٣. تم تشكيل لجنة شورى مكونة من كبار أساتذة الجامعة والأساتذة والطلاب السابقين لتولي تنظيم المؤتمر والإشراف على جميع الأعمال.

٤. سيُعقد المؤتمر في ميدان "دهوب خولا" التاريخي.

٥. هذا البرنامج موجَّه إلى جميع خريجي الجامعة منذ تأسيس قسم التكميل إلى يومنا هذا.

٦. لضمان تسجيل الطلاب في كل دفعة، تم تشكيل لجان منفصلة لكل دفعة مكونة من لجنة من خمسة أعضاء ولجان فرعية على مستوى المحافظات.

٧. رسم تسجيل الخريجين لا يقل عن ٢٠٠٠ تاكا، ويمكن لمن شاء أن يساهم بأكثر من ذلك.

٨. الميزانية الإجمالية للمؤتمر تتراوح ما بين ٣.٥ إلى ٥ كرور تاكا، لذا من الضروري جمع التبرعات لإنجاح هذا الحدث.

نسأل الله تعالى أن يتولى إدارة وتنظيم هذا المؤتمر بقدرته،
وعلى الجميع أن يُكثروا من الدعاء والمساهمة بكل ما يستطيعون.
إن شاء الله. 🤲

30/06/2025
30/06/2025

মধ্যপ্রাচ্যে আরেকটি ভয়ংকর অধ্যায় শুরু হতে যাচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এবার ইসরায়েলের যুদ্ধবিমানও যোগ দেবে ইয়ামানে হুতিদের বিরুদ্ধে পরিচালিত অভিযানে। প্রশ্ন হলো, এই অভিযানের জন্য আরব রাষ্ট্রগুলো কি তাদের আকাশসীমা ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে? তারা কি এতটাই নতজানু হয়ে পড়েছে যে, মুসলিম বিশ্বের শত্রু ইসরায়েল এখন তাদের আশীর্বাদ নিয়েই মুসলিম দেশ ইয়ামানে হামলা চালাবে?

অতীতে দেখা গেছে, সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ উপসাগরীয় দেশগুলো পরোক্ষভাবে পশ্চিমা আগ্রাসনের পথ সুগম করে দিয়েছে। ইসরায়েল যখন ফিলিস্তিনে নির্বিচারে বোমা বর্ষণ করে, তখন এই রাষ্ট্রগুলো নীরব দর্শকের ভূমিকায় থাকে। এখন সেই ইসরায়েল যখন হুতিদের মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে যৌথভাবে অভিযানে নামছে, তখনও তাদের কোনো জোরালো প্রতিবাদ শোনা যাচ্ছে না। বরং তারা ইঙ্গিত দিচ্ছে যে, আকাশসীমা ব্যবহারের বিষয়টি তাদের জন্য বড় কোনো বিষয় নয়।

এই নির্লজ্জ নীরবতা কি আসলে তাদের সম্মতির ইঙ্গিত দিচ্ছে? যদি আরব দেশগুলো সত্যিই এই অভিযানের বিরুদ্ধে থাকত, তবে তারা কড়া ভাষায় নিন্দা প্রকাশ করত, তাদের আকাশসীমা ব্যবহারে কঠোর নিষেধাজ্ঞা দিত। কিন্তু বাস্তবে আমরা দেখতে পাচ্ছি, তারা হয়তো নীরবে এই আগ্রাসনের জন্য সবুজ সংকেত দিয়ে দিয়েছে।

আরব দেশগুলোর বর্তমান নীতির পেছনে কয়েকটি কারণ থাকতে পারে—

প্রথমত, যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব ও চাপ। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কৌশলগত মিত্রতা ধরে রাখতে আরব দেশগুলো অনেক কিছু মেনে নিতে বাধ্য হচ্ছে। দ্বিতীয়ত, নিজেদের স্বার্থ রক্ষার জন্য তারা এই অবস্থান নিচ্ছে। হুতিরা সৌদি আরব ও সংযুক্ত আরব আমিরাতের জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচিত হয়। ফলে তাদের দমন করতে ইসরায়েলের অংশগ্রহণকেও তারা মন্দ মনে করছে না। তৃতীয়ত, ফিলিস্তিন ইস্যুতে তাদের দ্বিমুখী নীতি। ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার যে প্রক্রিয়া চলছে, সেটিরই অংশ হিসেবে তারা নিজেদের অবস্থান নরম করছে।

এই বাস্তবতায় মুসলিম উম্মাহর সামনে কঠিন প্রশ্ন উঠছে— তারা কি চুপচাপ এই আক্রমণ দেখবে? ইসরায়েল যখন মুসলিম রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যুক্ত হচ্ছে, তখন কীভাবে কিছু মুসলিম দেশ তাদের সহযোগিতা করছে? মুসলিম দেশগুলোর স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য কী করা উচিত?

আরব রাষ্ট্রগুলোর এই নতজানু অবস্থান মুসলিম উম্মাহর জন্য সতর্কবার্তা। এটি দেখিয়ে দিচ্ছে, মুসলিম বিশ্বের স্বার্থ রক্ষার দায়িত্ব অন্য কেউ নেবে না, বরং নিজেদের স্বার্থই বড় করে দেখা হবে। তাই এই পরিস্থিতি মোকাবিলায় মুসলিম দেশগুলোকে কৌশলগতভাবে একত্রিত হতে হবে, নতজানু মনোভাব ত্যাগ করতে হবে, এবং নিজেরাই নিজেদের সম্মান রক্ষা করতে শিখতে হবে। নাহলে, একদিন হয়তো নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার শক্তিও থাকবে না।

30/06/2025

রংপুর হারাগাছ এলাকায় দুই শতাধিক মানুষ মুসলিম থেকে খ্রিস্টান ধর্মে রূপান্তরিত হল!

ইতিমধ্যে আমাদের দাঈদের একটি জরুরি টিম সেখানে পৌছে গিয়েছে। গতকাল রাত পর্যন্ত সর্বশেষ স্থানীয় আলেম ও দাঈদের বরাতে জানতে পেরেছি প্রায় ২ শতাধিক মানুষ মুসলিম থেকে ঈসায়ী ধর্মে রুপান্তরিত হয়েছে! কিন্ত স্থানীয়দের বক্তব্য হচ্ছে এই সংখ্যা সর্বনিম্ন ৪০০ শতাধিক ।

ইনশাআল্লাহ আগামী পরশু আরেকটি জামায়াত সেখানে যাবে ।

ঘটনা- জানা গেছে, সেখানে একজন স্থানীয় মেম্বার খ্রিস্টানদের প্রতিনিধিত্বমূলক নিয়মিত কাজ করছেন। টার্গেট মুসলমানদের খ্রিস্টান বানানোর জন্য। কীভাবে? অত্যন্ত পরিকল্পিতভাবে।

তাদের কার্যক্রমের মূল মাধ্যম হলো দাওয়াত!
পাশাপাশি তাদের দেওয়া শিক্ষা সেবা।
কখনো সেলাই মেশিন প্রশিক্ষণ কখনো বা সাবলম্বী প্রজেক্ট এর মাধ্যমে তারা এলাকার দরিদ্র ও সহজ-সরল পরিবারগুলোকে আকৃষ্ট করছে। প্রতিনিয়ত তারা স্থানীয়ভাবে হালাকা আয়োজন করে এবং সেখানে শিক্ষা দেয়, কীভাবে ‘জান্নাতে যাবার পথ’ খুঁজে পাওয়া যায়। ’কিতাবুল মুকদ্দাস’ বাইবেল যেখানে প্রাধান্য পায়!

মাদ্রাসাতুল মদিনা বগুড়ার সাবেক শিক্ষক এবং রংপুরের স্থানীয় হিসেবে জানিয়েছেন চেয়ারম্যানসহ উচ্চপদস্থরা আশ্বস্ত করছে কিভাবে তাদেরকে দ্বীনের দাওয়াতে আবার ফিরিয়ে আনা যায়।

এই চক্র কখনো কোনো শোরগোল তোলে না, আমাদের মতো ঘোষণা দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করে না। তারা চুপচাপ, নীরবে নিভৃতে কাজ করে যাচ্ছে। অবশ্যই একদিনেই এই ফলাফল দাড়ায়নি,দীর্ঘমেয়াদি কাজের ফলাফল, পাহাড়ে জঙ্গলে নিজেদেরকে উজাড় করে দিয়েছে মিশন বাস্তবায়নের জন্য —কিন্তু তাদের কাজের ফলাফল আমাদের হৃদয় ভেঙে দিচ্ছে। এই করুন পরিস্থিতিতে হৃদয়টা চূর্ণ-বিচূর্ণ হয়ে যায়। চতুর্দিকে পঙ্গপালের মতো ছুটছে শুধুই ফিতনা। আল্লাহ হেফাজত করুন!

আমাদের কী অবস্থা?
আমরা আজকাল তুচ্ছ বিষয় নিয়ে ঝগড়া করছি—মাসলাক, মতবাদ, মুস্তাহাব ইত্যাদি নিয়ে। অন্যদিকে, আমাদের প্রতিপক্ষ মাঠে নেমে পরিকল্পিতভাবে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে। তারা বুঝে গেছে, দাওয়াত ও সেবার মাধ্যমে মানুষের হৃদয় জয় করা সম্ভব। আর আমরা? আমরা নিজেদের দ্বীনের দায়িত্ব ভুলে নিজেদের মধ্যেই বিভক্ত হয়ে পড়েছি।

এই বিপদের সময়ে আমাদের করণীয় কী?
১. ঈমানি জাগরণ:
২. সামাজিক সেবা:
৩. দাওয়াতের কাজ:

( দাওয়াতি মেজাজে কাজ শুরু করে দিলে পথই পথ দেখায় আল্লাহ তাআলা নুসরাহ করেন)

শেষ কথা:
হারাগাছার ঘটনাটি আমাদের চোখ খুলে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। এটি শুধু একটি এলাকার সমস্যা নয়—সমগ্র উম্মাহর সমস্যা। আজ আমরা যদি সজাগ না হই, তবে কাল আমাদের সন্তানদের ঈমান কে রক্ষা করবে?

"তোমরা ঈমানদারদের সাহায্য করো, আল্লাহ তোমাদের সাহায্য করবেন।" (সূরা মুহাম্মদ: ৭) .

30/06/2025

বর্তমান যুগে একটি সাধারণ প্রবণতা দেখা যায় যে, অনেক সাধারণ মানুষ যারা দ্বীনের প্রাথমিক ইলমও অর্জন করেননি, এমনকি মাদরাসার বারান্দাতেও কখনো যাননি, তারাও শরিয়তের জটিল মাসআলার ক্ষেত্রে সরাসরি কুরআন-হাদীসের দলিল চেয়ে বসেন। তথাকথিত আহলে হাদীস সম্প্রদায়ের কিছু ভাই এমন প্রশ্ন করে, যারা নিজেরাই শরীয়তের গভীর শাখা-প্রশাখা সম্পর্কে অজ্ঞ, অথচ আলেম, মুফতি বা উস্তাযের মুখ থেকে কোনো মাসআলা শুনলেই বলেন, “এর দলিল কী?” এটি একদিকে যেমন অজ্ঞতা, অন্যদিকে শরীয়তের প্রতি অসম্মান প্রদর্শনের নামান্তরও বটে।

আল্লাহ তাআলা কুরআনে বলেন:

فَاسْأَلُوا أَهْلَ الذِّكْرِ إِنْ كُنْتُمْ لَا تَعْلَمُونَ
(سورة النحل: ٤٣)
“তোমরা যদি না জানো, তাহলে যারা জ্ঞান রাখে তাদেরকে জিজ্ঞেস করো।”
(সূরা নাহল: ৪৩)

এই আয়াত শরীয়তের মৌলিক নির্দেশনা তুলে ধরে যে, সাধারণ মানুষের জন্য দলিল তালাশ করা নয়, বরং যিনি জানেন, তার কাছে প্রশ্ন করে মাসআলা জেনে তা মেনে চলাই হল সঠিক পথ। কুরআন-হাদীস বুঝা, ক্বিয়াস করা ও ইজতিহাদ করা সকলের কাজ নয়। এর জন্য গভীর ইলম, দীর্ঘ অধ্যয়ন, উসূলে ফিকহ, হাদীস ও তাফসীরের পূর্ণ জ্ঞান থাকা আবশ্যক।

সাহাবায়ে কেরামের যুগেও অধিকাংশ সাহাবী সরাসরি কুরআন-হাদীস থেকে দলিল অনুসন্ধান করতেন না। তারা দ্বীনের যে কোনো বিষয়ে ফয়সালার জন্য ফকীহ সাহাবীদের দিকে রুজু করতেন। হযরত মুআয ইবনে জাবাল (রাঃ) কে নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইয়ামানে পাঠানোর সময় তার উত্তরের ধরন থেকে স্পষ্ট বোঝা যায়, দ্বীনের হুকুম নির্ধারণ করা কতটা দায়িত্বশীল ও যোগ্যতাসম্পন্ন কাজ।

عَنْ مُعَاذٍ قَالَ: قَالَ لِي رَسُولُ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: «بِمَ تَقْضِي؟» قُلْتُ: أَقْضِي بِمَا فِي كِتَابِ اللَّهِ، قَالَ: «فَإِنْ لَمْ يَكُنْ فِي كِتَابِ اللَّهِ؟» قُلْتُ: فَبِسُنَّةِ رَسُولِ اللَّهِ، قَالَ: «فَإِنْ لَمْ يَكُنْ فِي سُنَّةِ رَسُولِ اللَّهِ؟» قُلْتُ: أَجْتَهِدُ رَأْيِي وَلَا آلُو، قَالَ: فَضَرَبَ فِي صَدْرِي، وَقَالَ: «الْحَمْدُ لِلَّهِ الَّذِي وَفَّقَ رَسُولَ رَسُولِ اللَّهِ لِمَا يُرْضِي رَسُولَ اللَّهِ»
(رواه أبو داود: ٣٥٩٢)
হযরত মুআয (রা.) বলেন, রাসূলুল্লাহ (সা.) আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, “তুমি কী দ্বারা বিচার করবে?” আমি বললাম, “আল্লাহর কিতাব দ্বারা।” তিনি বললেন, “তাতে না পেলে?” আমি বললাম, “রাসূলের সুন্নাহ দ্বারা।” তিনি বললেন, “তা না থাকলে?” আমি বললাম, “আমি আমার নিজ মতামত অনুযায়ী ইজতিহাদ করব।” তখন নবীজি (সা.) আমার বুকে আঘাত দিয়ে বললেন, “সকল প্রশংসা আল্লাহর, যিনি রাসূলের দূতকে এমন বিষয়ে সঠিক পথনির্দেশ দিয়েছেন যা রাসূলকে সন্তুষ্ট করে।”

ইমাম ইবনু আবিল ইজ্জ (রহঃ) বলেন, সকল মানুষের জন্য দলিল বিশ্লেষণ করা আবশ্যক নয়, এটি শুধু আলেমদের কাজ। ইমাম শাফেয়ী (রহঃ) বলেন, যে ব্যক্তি ফিকহ বোঝে না অথচ দলিল নিয়ে কথা বলে, সে ফেতনার কারণ হয়। দলিল চাওয়া তখনই গ্রহণযোগ্য যখন সেই দলিল বিশ্লেষণ ও অনুধাবনের যোগ্যতা থাকে। অন্যথায় তা শুধু বিভ্রান্তি ও সন্দেহের দরজা খুলে দেয়।

তাকলীদ হল এমন একজন আলেমের অনুসরণ করা যিনি শরীয়তের গভীর ইলমে অভিজ্ঞ। কুরআনে এসেছে:

وَمَا كَانَ الْمُؤْمِنُونَ لِيَنْفِرُوا كَافَّةً ۚ فَلَوْلَا نَفَرَ مِنْ كُلِّ فِرْقَةٍ مِّنْهُمْ طَائِفَةٌ لِّيَتَفَقَّهُوا فِي الدِّينِ وَلِيُنذِرُوا قَوْمَهُمْ إِذَا رَجَعُوا إِلَيْهِمْ لَعَلَّهُمْ يَحْذَرُونَ
(سورة التوبة: ١٢٢)
“সকল মুমিনের একসাথে বাহির হওয়া উচিত নয়। তাদের প্রত্যেক দলে থেকে কিছু লোক বের হবে, যাতে তারা দ্বীনের জ্ঞান অর্জন করতে পারে এবং ফিরে এসে নিজ সম্প্রদায়কে সতর্ক করতে পারে—যাতে তারা সাবধান হয়।”
(সূরা তাওবা: ১২২)

যখন অযোগ্য লোকেরা দলিল চাইতে শুরু করে এবং নিজেরা দলিল ব্যাখ্যা করতে যায়, তখন সমাজে বিভ্রান্তি ছড়ায়। হযরত আলী (রাঃ) বলেন:

إِذَا جَلَسَ الْعِلْمُ فِي غَيْرِ أَهْلِهِ فَانْتَظِرِ السَّاعَةَ
(رواه الدارمي: ٢٩٧)
“যখন ইলম অযোগ্যদের হাতে চলে যায়, তখন কিয়ামতের অপেক্ষা করো।”

সুতরাং একজন সাধারণ মুসলমানের জন্য করণীয় হল, দ্বীনের ব্যাপারে বিশ্বস্ত আলেমদের অনুসরণ করা এবং তাদের প্রতি আস্থা রাখা। যেমন জটিল রোগে নিজের মত করে ওষুধ না খেয়ে অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যক, তেমনি শরীয়তের ক্ষেত্রেও অভিজ্ঞ আলেমদের নির্দেশনা মেনে চলাই নিরাপদ ও কল্যাণকর।

শেষ কথা এই যে, দ্বীন সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা ইবাদত, কিন্তু তা করতে হবে আদব, বিনয় ও শ্রদ্ধার সাথে। প্রশ্ন এমন হওয়া উচিত: “আমার জন্য করণীয় কী?” তর্ক বা বিতর্কের উদ্দেশ্যে নয়—এমন প্রশ্নই শরীয়তের আলোকে গ্রহণযোগ্য ও প্রশংসনীয়।

23/06/2025

📢 রাসূল ﷺ যা বলেছিলেন, আজ কি তা বাস্তব হচ্ছে?
🔥 ইরান বনাম ইসরাইল যুদ্ধ কি শেষ যামানার সেই বড় যুদ্ধের ইঙ্গিত?
📖 কুরআন ও হাদীসের আলোকে বিশ্লেষণ করে তৈরি এই গুরুত্বপূর্ণ ভিডিওটি অবশ্যই দেখুন।

🕋 আল্লাহ ও রাসূল ﷺ আমাদের আগেই সতর্ক করে দিয়েছেন...

📌 ভিডিওটি দেখুন, চিন্তা করুন এবং শেয়ার করুন।

#শেষযামানা #ইরানইসরাইল #রাসূলএরভবিষ্যদ্বাণী #ইসলামিকভিডিও

চাঁদা না দেওয়ায় গরম তেল ঢেলে হামলা: নাটোরে বিএনপি চাঁদাবাজদের নৃশংসতানাটোর, বাংলাদেশ —দেশ যখন উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার পথে ...
15/06/2025

চাঁদা না দেওয়ায় গরম তেল ঢেলে হামলা: নাটোরে বিএনপি চাঁদাবাজদের নৃশংসতা

নাটোর, বাংলাদেশ —

দেশ যখন উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার পথে এগিয়ে যাচ্ছে, তখন কিছু রাজনৈতিক শক্তি আবার অস্থিরতা ও নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত করার অপচেষ্টায় লিপ্ত। নাটোরে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া এক হৃদয়বিদারক ঘটনার মাধ্যমে এই চিত্র আরও সুস্পষ্ট হয়ে উঠেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নাটোরের এক পিঠা বিক্রেতা মহিলা বিএনপি'র একদল চাঁদাবাজের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। অভিযোগ অনুযায়ী, চাঁদা না দেওয়ায় তাকে প্রকাশ্যে মারধর করা হয় এবং তার পায়ে গরম তেল ঢেলে দেওয়া হয়। ঘটনার ছবি ইতোমধ্যেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে, যেখানে দেখা যায় আহত মহিলা অসহায়ভাবে কাঁদছেন, পা পুরোপুরি পোড়া অবস্থায়, পাশে জড়ো হয়েছেন স্থানীয়রা।

এই বর্বর ঘটনায় এলাকাবাসীর মাঝে চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই বলছেন, বিএনপি যদি আবার ক্ষমতায় আসে, তাহলে দেশকে তারা জাহান্নামে পরিণত করবে। অতীতে ক্ষমতায় থাকাকালীন দলটি দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আর এখন আবারও সেই পুরনো রূপে ফিরে আসার ইঙ্গিত দিচ্ছে।

একজন স্থানীয় সচেতন নাগরিক বলেন,

> “এই দলটি আবার ক্ষমতায় এলে ব্যবসায়ী, কৃষক, সাধারণ মানুষ—কেউই রক্ষা পাবে না। আজকে একজন নারী ব্যবসায়ীকে এভাবে পুড়িয়ে দেওয়া হলো, কাল যে কোনো ঘরে আগুন লাগাতে পারে।”

সতর্কতা এবং করণীয়

এই ঘটনাটি আমাদের দেশের রাজনৈতিক সহিংসতার এক জঘন্য দৃষ্টান্ত। এটি প্রমাণ করে, যারা গণতন্ত্রের কথা বলে, তারাই আবার মানুষের মৌলিক অধিকারের চরম লঙ্ঘন করছে। এখনই সময় সচেতন হওয়ার, সত্য-মিথ্যা যাচাই করে ভোটাধিকার প্রয়োগ করার।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে সকল ভোটারদের প্রতি আহ্বান থাকবে, যেন তারা শিক্ষা ও বিবেচনার মাধ্যমে ভোট প্রদান করেন। একটি নিরাপদ, শান্তিপূর্ণ ও গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়তে সহিংস রাজনীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসবাদকে প্রত্যাখ্যান করাই হোক আমাদের অঙ্গীকার।

Md Amanullah

📌 ছোট্ট একটি সাহায্য, হয়ে উঠতে পারে কারো জীবনের সহায়...জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদরাসা, সিংড়া, নাটোর-এর এতিম ও অসহায় ছা...
09/06/2025

📌 ছোট্ট একটি সাহায্য, হয়ে উঠতে পারে কারো জীবনের সহায়...

জামিয়া ইসলামিয়া হামিদিয়া মাদরাসা, সিংড়া, নাটোর-এর এতিম ও অসহায় ছাত্ররা আজ আমাদের দিকে চেয়ে আছে একটু সহানুভূতির আশায়।

🍚 বাংলার প্রতিটি ঘরে যেমন ভাতের হাঁড়ি চড়ে, ঠিক তেমনই এই শিশুদের জন্যও চাই ১ বস্তা চাল।

💸 প্রতি বস্তা চালের মূল্য মাত্র ৩০০০ টাকা
🎯 আপনি চাইলে এক বস্তা কিংবা অর্ধেক অংশ হিসেবেও অংশ নিতে পারেন।

🤲 “দান করুন সেই হাত দিয়ে, যেদিন সেই হাতেই কেউ দান করবে ইনশাআল্লাহ।”

📞 যোগাযোগ ও দান পাঠানোর জন্যঃ
📱 ০১৭৩৬৮৪৩৫১৬ (বিকাশ, নগদ, রকেট)

ই'জ'রা'য়ে'ল পু'ড়ছে!এখানে হাসির কিছু নেই।এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে একটু মানবিক হোন।সবাই দোয়া করুন—যেন বাকি অংশটুকুও পুড়ে যায়!...
25/04/2025

ই'জ'রা'য়ে'ল পু'ড়ছে!
এখানে হাসির কিছু নেই।
এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে একটু মানবিক হোন।

সবাই দোয়া করুন—
যেন বাকি অংশটুকুও পুড়ে যায়!
জুলুমের ঘর যত, আগুনে ছাই হোক সব।

🙃

একটি ক্লান্তিকর যাত্রা, একটি পরিশ্রান্ত দিন, কিন্তু ভালোবাসার আশ্রয় কখনো ক্লান্ত হয় না। বৃদ্ধ দম্পতিটি একে অপরের কাঁধে ম...
02/03/2025

একটি ক্লান্তিকর যাত্রা, একটি পরিশ্রান্ত দিন, কিন্তু ভালোবাসার আশ্রয় কখনো ক্লান্ত হয় না। বৃদ্ধ দম্পতিটি একে অপরের কাঁধে মাথা রেখে যেন জীবনের সমস্ত ক্লান্তি ভুলে গেছেন। হয়তো দীর্ঘ পথচলার গল্প রয়েছে তাদের, যেখানে দুঃখ ছিল, কষ্ট ছিল, তবুও ছিল একে অপরের প্রতি অবিচল ভালোবাসা। এই মুহূর্তটি বলে দেয়—ভালোবাসা বয়সের হিসাব মানে না, এটি থেকে যায় চোখের তারায়, হাতের স্পর্শে, এবং একে অপরের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতিতে।

ভালোবাসা মানে—শেষ বয়সেও একসাথে স্বপ্ন দেখা!

#অপরাজেয়ভালোবাসা
#একসাথেপথচলা
#বৃদ্ধবয়সেরভালোবাসা
#ভালোবাসারআশ্রয়
#জীবনেরগল্প

Address

Fulbaria

Telephone

+8801755126626

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Amanullah Misbah Nomani posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Amanullah Misbah Nomani:

Share