23/02/2023
মিশরের পিরামিড নিয়ে মোস্তফা তানিমের এবারের বিস্ময়কর একটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি "পিরামিড পিরামিড"। বাঙালি ঈজিপ্টলজিস্ট আদনান আশিক স্তম্ভিত হওয়ার মতো একটি আবিষ্কার করে ফেলেন। যা এ যাবৎকাল পৃথিবীর কোনও গবেষক চিন্তাও করেন নি! বইটি একুশে বই মেলায় পাওয়া যাচ্ছে পাঞ্জেরী পাবলিকেশন্সের প্যাভিলিয়ন-৯ এ। আর অনলাইনে রকমারি ডট কমে।
----------------------------------------------------------------------
গিজার তিনটি গ্রেট পিরামিডের তলগুলো পূর্ব-পশ্চিমে-উত্তর-দক্ষিণে নিখুঁতভাবে বসানো। ভুলের পরিমান এক ডিগ্রির পনের ভাগের একভাগ। সাড়ে চার হাজার বছর আগে কোনও আধুনিক যন্ত্রপাতি ছাড়া এমন প্রকান্ড স্থাপনাকে নিখুঁতভাবে বানানো কী করে সম্ভব? পিরামিডের অসংখ্য রহস্য নিয়ে মানুষের গবেষণা চলছে শত শত বছর ধরে। প্রাচীন মিশরীয়রা পিরামিডকে বলতো "মীড়"। বাংলাদেশী ঈজিপ্টলজিস্ট আদনান আশিক ওরফে রু সেখানেও রহস্য খুঁজে পান। ওদিকে আকাশ থেকে অদ্ভুত কিছু উল্কা পড়ছে। এঙ্কি ধূমকেতুর কারণে এই উল্কা বৃষ্টি বছরের একটা সময়ে হয়। কিন্তু শখের জ্যোতির্বিদ নামিরা বুঝতে পারে, এগুলো সাধারণ উল্কা নয়। এগুলো বাতাসে ভস্মীভূত হয়ে নিঃশেষ হয়ে যাচ্ছে না।
নিউইয়র্কের দিকে অদ্ভুত কিছু প্রাণী এগিয়ে যেতে থাকে। তাদের ধরা যায় না। মিশরে গুজব এবং আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়তে থাকে। সেই ফারাওদের অভিশাপের মতো কিছু কি আসছে? রু'র বানানো ডুমস ডে প্রেডিকশন যন্ত্রটা সেরকম খারাপ কিছুর পূর্বাভাস দিচ্ছে। সেখানে মীড় চিহ্নটি ভাসতে দেখা যাচ্ছে। পৃথিবীব্যাপী শঙ্কা। একসময় শুরু হয় মীড়ের সঙ্গে পৃথিবীর মানুষের সংঘাত। পিরামিড নিয়ে অভিনব, শ্বাসরুদ্ধকর একটি সায়েন্স ফিকশন।