K. M. Shafin

Home
Bangladesh
Fulbaria
K. M. Shafin

Hi there 👋, I'm SHAFIN a freelancer working in Fiverr.Here I am to give you 24/7 service. Thank you.

04/08/2023

(Ethical Hacking) নৈতিক হ্যাকিং হল হ্যাকিং এর মাধ্যমে মানুষকে সাইবার জগত এর অপরাধ থেকে সুরক্ষা দেওয়া।
হ্যাকার প্রধানত তিন ধরনের, গ্রে হ্যাট হ্যাকার, ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকার এবং হোয়াইট হ্যাট হ্যাকার।
ব্ল্যাকহ্যাট হ্যাকার রা সাধারণত মানুষকে বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি সাধন করে থাকে। অন্যদিকে গ্রে হ্যাট হ্যাকাররা মানুষের ভালোও করেনা আবার খারাপ করে না। অন্যদিকে হোয়াইট হ্যাট হ্যাকাররা সাধারণত মানুষ এবং দেশের সেবায় নিয়োজিত থাকে। হ্যাকিং শব্দটি অনৈতিকতার সাথে সম্পর্কিত হলেও এটি বর্তমানে খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি স্কিল। পৃথিবীর সমস্ত ওয়েবসাইটের জন্যই পেশাদার নিরাপত্তা প্রদানকারী ব্যক্তি দরকার হয়। এথিক্যাল হ্যাকাররা কোন ওয়েবসাইটকে সুরক্ষিত করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
হ্যাকিং একটি স্পর্শকাতর স্কিল, কারণ হ্যাকিং এর সময় অসাবধানতা বসত হ্যাকার এর ফুটপ্রিন্ট প্রকাশিত হয়ে গেলে তা তার জন্য অনেক হুমকি বয়ে আনতে পারে। বাংলাদেশ তথ্য অধিকার আইনে বর্ণিত অনৈতিকভাবে কারোর তথ্য অধিগ্রহণ করলে সেখানে পাঁচ থেকে দশ বছর পর্যন্ত জেল হতে পারে। তাই হ্যাকাররা খুবই সাবধানের সাথে নিজের পরিচয় গোপন রেখে কাজ করে থাকে।
একজন হ্যাকারকে সবসময় নিজেকে আপটুডেট রাখতে হয়। প্রতিনিয়ত শিখতে হয়। তাই একজন হ্যাকার সব সময় শিখতে থাকে।

আসুন জেনে নেই হ্যাকিং কিভাবে শিখতে হবে:

--হ্যাকিং শেখার জন্য কম্পিউটারের বিভিন্ন টুল এবং কাজ সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। হ্যাকিং শুধুমাত্র কম্পিউটার দিয়ে করা যায় না বরং স্মার্ট ফোন দিয়েও করা যায়। এজন্য অবশ্যই স্মার্ট ফোনটি রুটেড থাকতে হয়। (রুট হচ্ছে এন্ড্রয়েডে নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভাঙা যার ফলে যেকোনো অ্যাপ এবং যে কোন কিছু ফোনের মধ্যে ইন্সটল করা যায় নির্বিঘ্নে) ।তবে স্মার্টফোন দিয়ে সবকিছু হ্যাক করা সম্ভব না।
---হ্যাকিং এর জন্য অবশ্যই প্রিমিয়াম কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ জানতে হবে। এর মধ্যে সি হ্যাশ, সি প্লাস প্লাস, পাইথন, php ইত্যাদি অন্যতম।
তবে এগুলো শিখলেই হ্যাকিং হ্যাকার হওয়া যায় না এগুলো ব্যবহার করে বিভিন্ন application তৈরি, স্প্যামিং লিংক তৈরি, কমান্ড প্রদান ইত্যাদি শিখতে হয়।
এরপর তা ছোট ছোট অ্যাটাক এর কাজে ব্যবহার এর মাধ্যমে আস্তে আস্তে প্রফেশনাল হ্যাকার হয়ে ওঠা যায়।

এবার আসুন জেনে নেই একজন হ্যাকার কিভাবে হ্যাক করে থাকে:-
---হ্যাকিং এর অনেকগুলো পদ্ধতি রয়েছে। এর মধ্যে স্প্যামিং লিংক ,ফিশিং, ট্রাপিং ইত্যাদি অন্যতম।
--- সাধারণত একজন হ্যাকার আপনার ব্যাক্তিগত তথ্য নানাভাবে হাতিয়ে নেয়,যেমন :আপনার আইপি এড্রেস,ফোন নম্বর,জন্মসাল,ইমেইল,লোকেশন ইত্যাদি । বর্তমান সময়ে একজন ইন্টারনেট ইউজার এর কাছ থেকে সহজেই এগুলো পাওয়া যায়।
---একজন হ্যাকার আপনার কিবোর্ড এর টাইপিং স্পিড, হাতের অবস্থান,কিবোর্ড এর কি সাউন্ড গুলোর মাধ্যমেও হ্যাক করতে পারে। ধরুন আপনার একটি কিবোর্ড রয়েছে এই কি-বোর্ডের এক একটি বাটন টাইপ করলে এক এক সময় এক এক রকম শব্দ হয়। একজন হ্যাকার আপনার কিবোর্ডের মাধ্যমে টাইপ করা প্রত্যেকটি কি প্রেস করার শব্দ সংগ্রহ করে কোডিং এর মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে সেই ডেটার মাধ্যমে আপনার টাইপকৃত প্রত্যেকটি তথ্য সে বের করতে পারে।
---এছাড়াও আপনার ফোনের মধ্যে একটি স্পামিং লিংক সে পাঠাতে পারে, লিংকটি আপনি ওপেন করলে আপনার অপারেটিং সিস্টেমটি তার তৈরিকৃত ম্যালওয়্যার এর মাধ্যমে হ্যাক হয়ে যাবে। তারপর সে যত ইচ্ছা আপনার ডেটা ব্যবহার করতে পারে।
একজন হ্যাকার আপনার রাউটারে স্প্যামিং শুরু করলে আপনার রাউটারটি জ্যাম হয়ে যাবে তখন সে তার ব্যক্তিগত রাউটার ওপেন করে ঠিক আপনার রাউটারের মতোই ইউজার নেম দিয়ে একটি টানেল তৈরি করবে। সে সময় আপ আপনি নিজের ওয়াইফাই মনে করে সেটি নতুন করে ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে কানেক্ট করলেই সে আপনার পাস ইউজার নেম এবং পাসওয়ার্ড জেনে যাবে। এরপর ফেইক সার্ভারে সেম ইন্টারফেসের ফেসবুক সে রেখে দিবে। আপনি যখন নিজের ফেসবুক ওপেন করতে যাবেন তখন আপনি তার সেই ফেক ফেসবুক ওপেন করে ফেলবেন। ওপেন করার পর শুধুমাত্র ইরর দেখতে পাবেন কিন্তু আপনার আইডি এবং পাসওয়ার্ড হ্যাকারের কাছে চলে যাবে।
এরকম অসংখ্য পদ্ধতি রয়েছে হ্যাকিং এর, এর থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় সাইবার সিকিউরিটি সম্পর্কে নিজেকে অভিজ্ঞ করে তোলা। নিজের তথ্যগুলো বেহাত হয়ে যেতে পারে এমন সবকিছু থেকে দূরে রাখা।
।
।
পরবর্তীতে এআই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স সম্পর্কে কথা হবে।
ধন্যবাদ!
লেখা~সাফিন

02/08/2023

App Development বা অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট হচ্ছে বিভিন্ন ব্যবসায়িক ক্রিয়াকলাপের জন্য একটি সফ্টওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন পরিকল্পনা, ডিজাইন, তৈরি, পরীক্ষা এবং স্থাপনের প্রক্রিয়া।
এটি কেউ একা একা বা কোনো প্রতিষ্ঠান/অর্গানাইজেশন সমন্বিতভাবে করে থাকে। এপ্লিকেশন ডেভেলপমেন্ট বর্তমান সময়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক চাহিদা সম্বলিত একটি ফ্রিল্যান্সিং স্কিল। প্রযুক্তির উন্নয়নের সাথে সাথে অ্যাপ ,অ্যাপ এর ইন্টারফেস ,গঠন এবং কার্যাবলী দৈনন্দিন চেঞ্জ হয়ে থাকে। শুধু তাই নয়, অপারেটিং সিস্টেমগুলোর দৈনন্দিন হালনাগাদ এর ফলেও এপ্লিকেশনের দৈনন্দিন সিকিউরিটি হালনাগাদ করতে হয়। এছাড়া মানুষের চাহিদা এবং দরকারের ভিত্তিতে নানা ধরনের অ্যাপ প্রতিনিয়ত তৈরি হচ্ছে।ফলে বিশ্বের সমস্ত অ্যাপগুলোর জন্য প্রচুর পরিমান ডেভলপার এর প্রয়োজন হয়। তাই এটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং অনেক চাহিদা বহুল একটি স্কিল এটি নিঃসন্দেহে বলা যায়।
চলুন জেনে নেই অ্যাপ ডেভেলপার হতে কি কি প্রয়োজন-

---প্রথমেই প্রয়োজন ধৈর্যের। যেকোনো কাজেই ধৈর্য্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিগিনারদের জন্য যা অপরিহার্য।

---কম্পিউটারের বিভিন্ন দরকারি সফটওয়্যার, টুল এবং অপারেটিং সিস্টেম ধারণা রাখতে হবে।

--- অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট করা যায় এমন কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ বেসিক থেকে এডভান্স লেভেল পর্যন্ত শিখতে হবে। এটি অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং সবচেয়ে ধৈর্যের কাজ।

---বর্তমানে অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ হলো জাভা স্ক্রিপ্ট। তবে শুরু থেকেই এটি শিখা অত্যন্ত কঠিন এবং প্রায় অসম্ভবই বটে। এটি শেখার আগে এইচটিএমএল এবং সিএসএস দিয়ে শুরু করতে হবে যাতে কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকে। এটি একটি বহুল ব্যবহৃত ভাষা হলেও এটি শেখা অনেক কষ্টকর এবং ধৈর্যের ব্যাপার। তবে এর বিকল্প আরো অনেক ল্যাঙ্গুয়েজ রয়েছে যেমন পাইথন সি প্লাস প্লাস সি # কোটলিন ইত্যাদি। এগুলোর মধ্যে পাইথন শেখা সবচেয়ে সহজ এবং এর জনপ্রিয়তা দিন দিন প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

--- সবশেষে এসকিউএল (SQL)ইনজাঙ্কশন শিখতেই হবে। এটি অ্যাপ্লিকেশন এর ভেতরের ডাটা গুলো ম্যানেজ করতে সাহায্য করে।

---ব্যাস, এরপর উপরোক্ত যে কোন ল্যাঙ্গুয়েজ এর উপর নিজের দক্ষতা অর্জন করে তা প্রচুর পরিমাণে চর্চা করতে হবে তাহলেই একজন দক্ষ ডেভেলপার হওয়া সম্ভব।

দেশে প্রতিবছর প্রায় 5 লক্ষাধিক বেকার জনসংখ্যা তৈরি হচ্ছে যাদের বেশিরভাগেরই কোন ধরনের স্কিল থাকেনা। সেই তুলনায় দেশে সরকারি চাকরির সংখ্যা অতি সামান্য। যা দিয়ে এই পাঁচ লক্ষাধিক বেকার জনগোষ্ঠীকে চাকরি দেওয়া অসম্ভব। এর বিকল্প একমাত্র বেসরকারি চাকরি। তবে বেসরকারি চাকরিতে সার্টিফিকেট এর চেয়ে যোগ্যতা বা স্কেল এর গুরুত্ব সবচেয়ে বেশি। তাই পড়ালেখার পাশাপাশি যে কোন একটি স্ক্রিল বেছে নিয়ে তাতে প্রতিদিন কিছুটা সময় দিয়ে শিখতে পারলে তা ভবিষ্যতে নিশ্চয়ই কোন না কোন কাজে লাগতে পারে। বর্তমানে দেশে এবং দেশের বাইরে প্রচুর পরিমাণে অ্যাপ ডেভেলপার এর প্রয়োজন হয় যা দেশের বেকার জনগোষ্ঠীকে আয়ের পথ দেখাতে সক্ষম।
।
।
।
পরবর্তী লেখায় ইথিক্যাল হ্যাকিং নিয়ে বিস্তারিত ইনফো দেওয়া হবে ।
ধন্যবাদ
লেখা~সাফিন

31/07/2023

বর্তমান সভ্যতার একটি ভিত হতে পারে রোবটিক্স বা রোবট। এই রোবট মূলত কাজ করে থাকে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা অনুযায়ী যা তাদের মধ্যে আগে থেকে প্রোগ্রাম করা থাকে। এই প্রোগ্রামিং এর কাজটি মূলত মেশিন লার্নিং।
আসুন প্রথমেই জেনে নিই, মেশিন লার্নিং কি?
মেশিন লার্নিং হল কোন এলগরিদম বা কোন কম্পিউটারের ভাষা ব্যবহার করে কোন প্রোগ্রাম এর কাজ করার ক্ষমতা তৈরি করা বা বৃদ্ধি করা। মেশিন বা কোন প্রোগ্রাম মানুষের সাধারণ ভাষা বুঝতে পারে না। তাদেরকে বাইনারি কোডে দিকনির্দেশনা দিতে হয়। এই বাইনারি কোডিং আবার প্রচুর সময় এবং শ্রম সাপেক্ষ। ফলে সামান্য ফলাফলের জন্য দিনের পর দিন পরিশ্রম করতে হতে পারে। এই সমস্যার সমাধানে মেশিন লার্নিং একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
কোন কম্পিউটার ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করে যদি প্রোগ্রামকে কোন দিক নির্দেশনা দেওয়া হয় তাহলে ইন্টারপ্রেটর এর মাধ্যমে তা বাইনারি কোড এ কনভার্ট করে প্রোগ্রামটি সেই নির্দেশ অনুযায়ী সহজেই কাজ করতে পারে।
মেশিন লার্নিং এর ধাপ -
---প্রথমেই এইচটিএমএল এবং সিএসএস সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকতে হবে। প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে এই দুটি ভাষা ব্যবহৃত না হলেও প্রোগ্রামের ইন্টারফেস তৈরিতে এটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। এছাড়াও অন্যান্য ভাষা বুঝার ক্ষেত্রে এই দুটি ভাষা খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।
---কম্পিউটার যাতে সহজে বোঝে এরকম কোন ভাষায় নিজেকে দক্ষ করে তুলতে হবে।
বিশ্বের বহুল ব্যবহৃত কয়েকটি মেশিন লার্নিং ভাষা হল:
পাইথন(python), জাভা(java), রুবি(ruby),সি++(c++),জাভা স্ক্রিপ্ট(JavaScript), স্কালা(Scala), জুলিয়া(Julia) ইত্যাদি।

উপরোক্ত ভাষাগুলোর মধ্যে পাইথন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয়। সহজ বোধ্য এবং সহজ গঠনের জন্য পাইথন বিশ্বের বহুল ব্যবহৃত একটি মেশিন লার্নিং ভাষা। পাইথন মেশিন লার্নিং এর পাশাপাশি ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং অ্যাপ ডেভেলপমেন্ট এর ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। ফলে এটিকে বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় প্রোগ্রামিং এর ভাষা বলা হয়ে থাকে।

বর্তমানে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি প্রোগ্রাম হল আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা এ আই। এয়াই যেমন আমাদের দৈনন্দিন কাজকর্ম কে অনেক সহজ করে তুলছে ঠিক তেমনি নিত্যদিন আমাদেরকে নতুন নতুন বিপদ এর সাথে পরিচিত করছে। আমাদের কয়েক বলা কয়েকটি শব্দ থেকে এ আই আমাদের কন্ঠ হুবহু নকল করে বিভিন্ন ধরনের বাক্য বলতে পারে যা হুবুহু আমাদের মতই হবে। এছাড়াও আমাদের কয়েকটি ছবি থেকেই আমাদের ভিডিও তৈরি করতে পারে। আমাদের ছোটকালের কয়েকটি ছবি থেকেই বড় হয়ে আমরা কি রকম দেখতে হতে পারি ঠিক সেরকমই ছবি তৈরি করতে পারে এ আই বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স।

সময় যতই গড়াচ্ছে ততই প্রযুক্তির অগ্রগতি সাধিত হচ্ছে। প্রযুক্তির অগ্রগতির সাথে যেমন সম্ভাবনার পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে তেমনি আশঙ্কার পরিমাণও বৃদ্ধি পাচ্ছে। প্রযুক্তি মানুষের জীবনকে যেমন সহজ করে তুলছে, তেমনি নতুনভাবে পরিচিত করছে নতুন নতুন বিপদকে। তাই প্রযুক্তির এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে এবং এর থেকে সৃষ্ট বিপদগুলো থেকে নিজেকে বাঁচাতে হলে অবশ্যই প্রযুক্তিকে জানতে হবে। প্রযুক্তি সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান রাখতে হবে।
~~ধন্যবাদ

26/07/2023

বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং জগতে ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দুটো একই বিষয় মনে হলেও আসলে দুটোর মাঝে ব্যাপক পার্থক্য বিদ্যমান।

ওয়েব ডিজাইন:-ওয়েব ডিজাইন মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন এর সাথে সম্পর্কিত। কোন গ্রাফিক্স ডিজাইনার যখন কোন ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পেইজ তথা:হোম পেইজ,নেস্টেড পেইজ ইত্যাদি ডিজাইন করে, তখন তাকে ওয়েব ডিজাইন বলা হয়।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট:-যখন কোন ওয়েব ডেভেলপার কোন ওয়েবসাইটের ডিজাইন দেখে সেটি বিভিন্ন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ ইউজ করে কোডিং এর মাধ্যমে সম্পাদন করে থাকে এবং তা স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট থেকে ডায়নামিক ওয়েবসাইট এ রূপান্তরিত করে তখন তাকে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট বলা হয়।

বর্তমান ফ্রিল্যান্সিং জগত ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এবং ওয়েব ডিজাইন দুটি কাজেরই ব্যাপক চাহিদা বিদ্যমান এবং দুটি কাজের মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণে আয় করা সম্ভব। যারা শুরু থেকে ওয়েব ডিজাইন করতে ইচ্ছুক তাদের অনেকেরই ধারণা থাকেনা যে কোন ল্যাঙ্গুয়েজ বা কিভাবে ওয়েব ডিজাইন শুরু করা উচিত। নিচে এই সম্পর্কে কিছু দিকনির্দেশনা নিচে দেওয়া হল:

১--ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখতে হলে প্রথমেই এইচটিএমএল (HTML -Hyper Text Markup Language)এবং সিএসএস (CSS- Casscoding Stylesheet) ল্যাঙ্গুয়েজ সম্পর্কে যথেষ্ট ধারণা থাকা দরকার। কোন ওয়েবসাইট নির্মাণে এইচটিএমএল এবং সিএসএস ব্যাকবোন হিসেবে কাজ করে।
Html কোন ওয়েব পেজ বা ওয়েবসাইটের সকল তথ্য ধারণ করে থাকে । এজন্য এটিকে কোন ওয়েবসাইট নির্মাণের ব্যাকবোন বা কাঠামো হিসেবে ধরা হয়। CSS ওয়েবসাইটের সেই সকল তথ্য বা উপাদানগুলোকে রং এবং বিভিন্ন ধরনের ফন্ট স্টাইল এর মাধ্যমে অলংকৃত করে থাকে। ফটো ১ এ দেখা যাচ্ছে যে কয়েকটি গ্রুপ এলিমেন্ট একত্রিত করে নির্মিত একটি ওয়েবপেজ। এবং ২য় ফটো তে python language ব্যবহার করে কোডিং করা হচ্ছে।

২-- এরপর জাভা স্ক্রিপ্ট ল্যাঙ্গুয়েজ এ যথেষ্ট পারদর্শী হতে হবে। এটি কোন ওয়েবসাইটের সকল অ্যানিমেশন বা ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা এবং ওয়েবসাইটের অলং অলংকার এর জন্য প্রচুর পরিমাণে ব্যবহৃত হয়। বর্তমানে প্রায় 99% ওয়েবসাইট নির্মাণেই জাভা স্ক্রিপ্ট ব্যবহৃত হচ্ছে। জাভা স্ক্রিপ্ট এর বিকল্প হচ্ছে সি প্লাস প্লাস সি

৩-- এস কেউ এল, SQL বা structured query language কোন ওয়েবসাইটের ডাটাবেজ সম্পাদন করার জন্য ব্যবহৃত হয়।এটি অনেক সহজ একটি ল্যাঙ্গুয়েজ জা শিখতে একদমই কম সময় লাগে।

৪-- php, উপরের ল্যাংগুয়েজ গুলো সাধারণত কোন স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু স্ট্যাটিক ওয়েবসাইটগুলো সম্পাদন করতে পুনরায় কোডিং করতে হয় যা অত্যন্ত ব্যয় সাপেক্ষ এবং সময় সাপেক্ষ। তাই কোন স্টাডিক ওয়েবসাইটকে ডায়নামিক ওয়েবসাইটে পরিণত করতে হলে অবশ্যই পিএইচপি বা এর কোন অল্টারনেটিভ ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতে হবে। এতে কোডিং এর কোন রকম সম্পাদন ছাড়াই কোন ওয়েবসাইটের মালিক বা সম্পাদক সেই ওয়েবসাইটকে পরিবর্তন বা পরিচালনা করতে পারবে। বর্তমানে ৭০% বা এরও বেশি ওয়েবসাইট তৈরিতে পিএইচপি ব্যবহৃত হচ্ছে।

উক্ত ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো বর্তমানে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে তবে এর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করা যায় সি প্লাস প্লাস, পাইথন ,ডার্ট, সি, সি প্লাস, জাভা ইত্যাদি।ল্যাঙ্গুয়েজ গুলো আয়ত্ত করতে বিভিন্ন ধরনের অ্যাপ্লিকেশন যেমন:- Mimo, Sololearn,Khan academy,Programing hub etc.এবং অনলাইন বা অফলাইন কোর্স যেমন:- IT bari,10 Minute school etc.পরিচালিত হচ্ছে যা আপনাকে এক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট কোন স্বল্প সময়ের বিষয় নয় এটি আয়ত্ত করতে হলে প্রচুর ধৈর্য এবং সময় নিয়ে বিভিন্ন ধরনের ল্যাঙ্গুয়েজ, কোডিং এবং স্কিল এর উপর নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে হবে। মূলত এটি একটি অনন্ত পথ যার কোন শেষ নেই এবং এই পথে মানুষ বিভিন্ন মানুষ প্রতিনিয়ত শিখতে শিখতে চলতে থাকে। পৃথিবীর সবচেয়ে পেশাদার ওয়েব ডেভেলপার এর নির্মিত ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে বাগ থাকতে পারে। যা মূলত তার শেখার ই একটি অংশ। কাজের মধ্যে ভুল হবে এবং তা থেকে শিক্ষা গ্রহণের মাধ্যমে প্রকৃত শিক্ষা অর্জন করা যায়।

সবশেষে,,,সময়ের সাথে সাথে মানুষের ধ্যান ধারণা এবং প্রযুক্তির উন্নয়ন সাধিত হচ্ছে। এর সাথে মানুষ বিভিন্ন ক্ষেত্রে একে অপরের উপর নির্ভরশীলতা হারাচ্ছে। তাই সময়ের সাথে চলতে হলে অবশ্যই নিজেকে স্কিল্লফুল রাখতে হবে এবং প্রযুক্তি সম্পর্কে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত জ্ঞান নিয়ে চলতে হবে। তাহলেই প্রযুক্তি মানুষের অধীনে থাকবে।

"পরবর্তী লেখায় মেশিন লার্নিং সম্পর্কে আলোচনা করা হবে।"
-- ধন্যবাদ
লেখা :- সাফিন

17/07/2023

জনসংখ্যা বর্তমানে দেশের একটি বড় সমস্যা হয়ে দাড়িয়েছে। তার থেকেও বড় একটি সমস্যা হলো বেকারত্ব। Bangladesh Bureau of Statistics (BBS) এর তথ্য অনুযায়ী দেশে ২.৬৩ মিলিয়ন বেকার রয়েছে। তবে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আছেন, তাদের অধিকাংশই পর্যাপ্ত মজুরি,বিশ্রাম ও সুষম পরিবেশ এর অভাব বোধ করেন। বেকারত্ব ও কর্মক্ষেত্রের সমস্যা দূরীকরনে ফ্রিল্যান্সিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে।

--প্রথমেই জেনে নেই ফ্রিল্যান্সিং কি?

ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে মুক্ত পেশা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের সমসাময়িক সমস্যা বা ছোট থেকে বড় বিভিন্ন কাজ এর জন্য দক্ষ ও সাময়িক কর্মী দরকার হয়। এক্ষেত্রে তারা নতুন কোনো কর্মী নিয়োগ না দিয়ে কোনো ফ্রিল্যান্সার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান থেকে প্রয়োজন অনুযায়ী কর্মী নিয়োগ দেন। এক্ষেত্রে উক্ত কর্মিকেই ফ্রিল্যান্সার বলা হয়।

--ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে?

ফ্রিল্যান্সিং মূলত একটি দক্ষতা নির্ভর উপার্জনের মাধ্যম। এই পেশায় কোনো ধরা বাধা উপার্জন নেই । যায় দক্ষতা যত বেশী তার কাজ পাওয়ার সম্ভাবনা এবং কাজ শেষে উপার্জনের সম্ভাবনাও তত বেশি।

-- ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি দক্ষতা প্রয়োজন হয়?

ফ্রিল্যান্সিং এর জন্য হাজার এরও বেশী দক্ষতা রয়েছে। তবে সবচেয়ে বেশী আয় করা যায় গ্রাফিক্স ডিজাইন,ওয়েব ডিজাইন, মোশন গ্রাফিক্স,ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি দক্ষতায়।বর্তমানে এই সমস্ত কাজের মাধ্যমে অনেকে মাসে ৩ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করছেন।

-- ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি উপকরন প্রয়োজন?

প্রথমেই প্রয়োজন ধৈর্য। ধৈর্য ব্যতীত ফ্রিল্যান্সিং শেখা সম্ভব নয়।মূলত গ্রাফিক্স ডিজাইন ব্যতীত প্রায় সকল কাজই সাধারন স্মার্টফোন দিয়ে করা সম্ভব। এর জন্য প্রয়োজন একটি স্মার্টফোন এবং ইন্টারনেট সংযোগ থাকলেই ফ্রিল্যান্সিং করা যায়।
তাই,ধৈর্য সহকারে শেখার মানসিকতা রেখে বিভিন্ন স্কিল বা দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে এবং পরিশ্রম এর মাধ্যমেই কেবল একজন দক্ষ ফ্রিল্যান্সার হওয়া সম্ভব।
নিচে ফ্রিল্যান্সিং এর চাহিদা অনুযায়ী সেরা কিছু দক্ষতা দেওয়া হলো :

ফ্রিল্যান্স লেখনী
1. নিবন্ধ লেখক
অনলাইন ম্যাগাজিন, সংবাদ প্রকাশক, ব্যবসা পত্রিকা ইত্যাদির জন্য নিবন্ধ লেখুন।

2. ব্লগ লেখক
প্রতিষ্ঠানের ব্লগের জন্য লেখা করুন বা লেখনীর জন্য ভাড়া দেওয়ার জন্য হিসাবে ব্লগার হন। মনে রাখবেন, ব্লগের জন্য লেখা ম্যাগাজিন এবং ইবুকের জন্য লেখার চেয়ে বিভিন্ন দক্ষতা প্রয়োজন।

3. ইবুক লেখক
ইবুক হিসাবে প্রকাশিত টিউটোরিয়াল, গাইড এবং রণনীতি লেখুন।

4. কল্পনামুলক লেখক
অন্যান্য লেখকের জন্য ছোট গল্প, কবিতা বা এমনকি উপন্যাস লেখুন। আমি এটি সময়কালে করি এবং প্রতি কাজে ৮০০ থেকে ২,০০০ ডলার (উপাদান এবং দৈর্ঘ্যের উপর ভিত্তি করে) আয় করি।

5. ওয়েব কন্টেন্ট লেখক
ওয়েবসাইটের জন্য বিষয়বস্তু লেখুন (উদাহরণস্বরূপ: প্রায় পৃষ্ঠাগুলি, গোপনীয়তা, এবং পরিষেবা পত্র পৃষ্ঠা ইত্যাদি)।

6. কপিরাইটার
আপনি অনলাইন

মার্কেটিংে দক্ষ হলে, আপনি ব্র্যান্ডগুলিতে জনপ্রিয় বিষয়বস্তু তৈরির জন্য লেখক হতে পারেন।

7. লেখা অনুবাদক
বিভিন্ন ভাষায় পাঠ্য এবং নথি অনুবাদ করুন।

8. সম্পাদক
অন্যকে তাদের ভুল দেখানো এবং কাজের মোট মান উন্নত করার মাধ্যমে গ্রেট বিষয়বস্তু লেখার সাহায্য করুন।

9. প্রুফরিডার
ভাল ব্যাকরণ এবং লেখা দক্ষতা আপনার থাকলে, তা ব্যবহার করে অন্যকের কাজে ভুলগুলি ঠিক করতে সাহায্য করুন।

10. প্রেস রিলিজ লেখক
মিডিয়া আউটলেটের জন্য পেশাদার এবং সুগঠিত সংবাদ প্রবন্ধ লেখুন।

11. ভূত লেখক
ব্র্যান্ড বা ব্যক্তিগতভাবে অন্যকের জন্য লেখা করুন নিজের নামে বা প্রতিষ্ঠানের নামে।

12. আইনি লেখক
বিচারক, ব্যারিস্টার এবং অন্যান্য লোকের জন্য পত্র এবং নথি লেখুন।

13. রিসিউমি এবং কভার লেটার লেখক
সবাই জানে কিভাবে একটি জয়ী রিসিউমি বা কভার লেটার লেখতে হয় না। তাদেরকে সাহায্য করে তাদের একটি কাজ পেতে।

14. পণ্যের বর্ণনা লেখক
পণ্য এবং পরিষেবার জন্য কিলার বর্ণনা লেখুন, অনলাইন এবং মুদ্রিত উভয়ে কাজ করে।

15. অনুলিপি লেখক
অডিও ফাইলগুলি শুনুন এবং সংলাপ কথাগুলি লেখায় প্রকাশ করুন। অথবা, জিঙ্গল এবং অডিও বিজ্ঞাপনের জন্য লেখা করুন।

16. প্রযুক্তিগত লেখক
পণ্য ম্যানুয়াল, ডকুমেন্টেশন, টেকনিক্যাল গাইড ইত্যাদি লেখা করুন।

17. অতিথি লেখক
আপনার একটি ব্লগ আছে বা জনপ্রিয় ব্লগে প্রকাশ করার অনুমতি আছে, তাহলে ব্র্যান্ড এবং পরিষেবা গ্রহণকারীদের জন্য লেখা করার কাজ করতে পারেন।

18. একাডেমিক লেখনী
সমস্যাযুক্ত ছাত্রদের সাহায্য করে তাদ

ের একাডেমিক পত্র এবং কলেজের প্রবন্ধ লেখা।

গ্রাফিক ডিজাইন
ডিজাইনার
19. লোগো ডিজাইনার
আপনার সৃজনশীলতা এবং Adobe Illustrator বা CorelDraw ব্যবহারে এটি আপনারকে সহজ টাকা উপার্জন করতে সাহায্য করতে পারে।

20. ফটোশপ সম্পাদক
অন্যকের জন্য Photoshop ব্যবহার করে ছবি সম্পাদনা, আকার পরিবর্তন, ঠিক করুন, রূপান্তর এবং অপ্টিমাইজ করুন।

21. ওয়েবসাইট মকাপ ডিজাইনার
ওয়েবসাইট মকাপ ডিজাইনের জন্য Photoshop প্রয়োগ করা হয়। যদি আপনার প্রয়োজনীয় দক্ষতা থাকে, এটি উচ্চ মূল্যের কাজ হতে পারে।

22. ফটো সম্পাদক
মানুষের সাধারণ প্রোফাইল উন্নত করার সাহায্য করুন, পেশাদার ব্যাকগ্রাউন্ড পরিবর্তন করুন এবং তাদের সেই ছবিগুলি একটি পেশাদার স্তরে নেওয়া হয়।

23. ফটো রিটাচিং
ফটোশপ ব্যবহার করে পেশাদার ছবির রিটাচিং এবং মেকআপ যোগ করা হয়। Fiverr এ এটি অন্যতম উচ্চ বেতনযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে।

24. গ্রাফিক / পোস্টার ডিজাইনার
ডিজিটাল এবং প্রিন্ট পোস্টার, ফেসবুক কভার এবং অন্যান্য প্রকারের গ্রাফিক ডিজাইন করুন।

25. আইকন ডিজাইন
ব্র্যান্ড এবং ব্যবসায়ের জন্য বিশেষভাবে উদ্দীপনামূলক আইকন ডিজাইন করুন, ওয়েবসাইট এবং প্রিন্টে ব্যবহারের জন্য।

26. বই কভার ডিজাইনার
ডিজিটাল এবং প্রিন্ট বইগুলির জন্য বই কভার ডিজাইন করুন।

27. টি-শার্ট ডিজাইনার
ব্র্যান্ডেড টি-শার্ট ডিজাইন করার ক্ষেত্রে দক্ষ? তাহলে এই কাজটি আপনার জন্য।

28. ইনফোগ্রাফিক ডিজাইনার
ইনফোগ্রাফিক ডিজাইন হল একটি উচ্চ প্রয়োজনীয় কাজ, যা প্রতি ডিজাইনে আয় ৪০০ থেকে ১,০০০ ডলার এবং সময়ে অনুসারে আরও অনেক বেশি হতে পারে।

29. CAD ডিজাইনার
স্থাপত্য এবং ধর্ম যোগ্যতা ক্ষেত্রে ড্রাফট ডিজাইন করুন।

30. ভেক্টর ডিজাইনার
প্রিন্ট শিল্প উদ্যোগে ভেক্টর ফর্ম্যাটে ডিজাইন গ্রাফিকস এবং সাহায্য করুন।

31. কার্টুন আর্টিস্ট
ব্র্যান্ড এবং প্রকাশনা জন্য কার্টুন এবং কার্টুন ডিজাইন করুন।

32. ব্যানার / বিজ্ঞাপন ডিজাইনার
বিজ্ঞাপন ডিজিটাল এবং প্রিন্ট করুন, যেমন বিলবোর্ড, কাটআউট, ওয়েবসাইট ব্যানার ইত্যাদি।

33. বিবাহ এলবাম ডিজাইনার
একটি অন্যতম উচ্চ বেতনযোগ্য কাজ, যার জন্য বৃদ্ধি এখনো দেখা যাচ্ছে।

34. স্কেচ আর্টিস্ট
মানুষের ধারণাগুলি চিত্র করার সাহায্য করুন অথবা তাদের কল্পনা মডেল করুন।

35. ডিজিটাল আর্টিস্ট
ডিজিটাল সফটওয়্যার ব্যবহার করে প্রোট্রেট, ভূমিকা, এবং সুন্দর কার্যকলাপ অবলম্বন করুন।

36. ভেক্টর ইলাস্ট্রেটর
ওয়েবসাইটে ব্যবহারের জন্য চিত্র এবং আর্ট ডিজাইন করুন।

37. প্রিন্ট ডিজাইনার
ব্রোশার, লিফলেট, ব্যবসায়ী কার্ড ইত্যাদি ডিজাইন করুন।

38. ধারণা আর্টিস্ট
ভিডিও গেম এবং এনিমেশন সম্প্রসারণ ব্রহ্মণের সাথে সাহায্য করতে আপনার দক্ষতা ব্যবহার করুন।

39. অয়েল পেইন্টার
পুরানো স্কুল, তবে আমি দেখেছি Reddit এবং অন্যান্য সাইটগুলিতে মানুষের অয়েল পেইন্টিংগুলি বিক্রয় করছে।

40. ফ্লায়ার ডিজাইনার
উদ্যোগপ্রসারণ দ্বারা ব্যবসায়ের পণ্যগুলি প্রমোট করার জন্য সৃজনশীল ফ্লায়ার ডিজাইন করুন।

41. ব্রোশার ডিজাইনার
ব্র্যান্ড এবং ব্যবসায়ের জন্য ব্রোশার ডিজাইন করুন।

ওয়েব উন্নতি
ওয়েব ডিজাইন
42. ফ্রন্ট-এন্ড ডিজাইনার
ওয়েবসাইটের উপর দেখার স্বরূপ এটি বিশেষ করে করা

হয়।

43. ওয়েব ডেভেলপার
ওয়েব ডেভেলপমেন্ট একটি বিশেষ বৃদ্ধি উদ্যোগ, এবং বেতনে সামর্থ্য থেকে আপনি এই ব্যাপারে দক্ষ হতে পারেন।

44. ব্যাক-এন্ড ডেভেলপার
ডাটাবেস এবং সার্ভার প্রোগ্রামিং এবং ওয়েব অ্যাপ্লিকেশন উন্নতির কাজ করুন।

45. ইউআই / ইউএক্স ডিজাইনার
ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনের জন্য ইউআই / ইউএক্স ডিজাইন করুন।

ই-কমার্স এবং ব্লগিং
46. ই-কমার্স ওয়েবসাইট ডেভেলপার
ই-কমার্স ওয়েবসাইট তৈরি এবং প্রকাশ করুন যা ডিজিটাল পণ্য বিক্রয় করে।

47. ব্লগ প্রবন্ধ লেখক
আপনি লেখা ভাল বা ইংরেজি দক্ষতা থাকলে ব্লগ পোস্ট লেখার জন্য অনেক কাজ পেতে পারেন।

48. সমাচার লেখক
সংবাদ প্রকাশনা এবং অনলাইন প্রকাশকের জন্য সমাচার প্রবন্ধ লেখুন।

সামাজিক মাধ্যম মার্কেটিং
49. সামাজিক মিডিয়া প্রশাসক
সামাজিক মাধ্যম প্রচার এবং ব্র্যান্ড প্রমোশনে সাহায্য করুন।

50. কন্টেন্ট স্ট্র্যাটেজিস্ট
সামাজিক মাধ্যমে সঠিক উপায়ে ব্র্যান্ড প্রচারের জন্য প্রকাশনা পরিকল্পনা করুন।

অডিও এবং ভিডিও প্রোডাকশন
51. পডকাস্টার
আপনার ভয়েস নিজের পডকাস্ট তৈরি করার জন্য ব্যবহার করুন।

52. প্রিমিয়ার প্রো
ভিডিও সম্পাদনা এবং প্রকাশনার জন্য Adobe Premiere Pro ব্যবহার করুন।

53. ইউটিউবার
ইউটিউব চ্যানেল চালানো এবং সঠিক ভাবে বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন।

ডিজিটাল মার্কেটিং--
54. ডিজিটাল মার্কেটিং প্রশাসক
অনলাইনে ব্র্যান্ড এবং প্রডাক্ট প্রচারের জন্য মার্কেটিং প্রণালী এবং প্রচার পরিকল্পনা করুন।

55. সিএসই এসইও স্পেশালিস্ট
একটি ওয়েবসাইট বা ব্লগ অনুশীলন এবং প্রকাশনার জন্য সিএসই সেটআপ করুন।

56. ডিজিটাল এফিলিয়েট মার্কেটার
ডিজিটাল প্রচারের জন্য ব্যাবসা এবং পণ্যের জন্য অনলাইন বিক্রয় পদ্ধতি অনুসন্ধান করুন এবং বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন।

57. ইমেল মার্কেটিং স্পেশালিস্ট
ইমেল মার্কেটিং ক্যাম্পেইন পরিকল্পনা, উৎসর্গ এবং বিজ্ঞাপন প্রকাশ করুন।
লেখা~সাফিন
Freelancer at Fiverr

Address

Fulbaria

Telephone

+8801982866759

Website

http://fiverr.com/

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when K. M. Shafin posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to K. M. Shafin: