Quotes and Stories

Quotes and Stories We Quotes and Stories for you all what is beautiful.

16/04/2025
14/04/2025

নতুন বছর যেন নিয়ে আসে
আল্লাহর রহমত,

সব গোনাহ মাফ করে তিনি আমাদের পথে রাখুন।

শুভ নববর্ষ –
আল্লাহ আমাদের সকলকে হেদায়েত দান করুন।

"কেউ আর রইলোনা, আজকে রাফা'হ মানবশূন্য!"
07/04/2025

"কেউ আর রইলোনা, আজকে রাফা'হ মানবশূন্য!"

একটা মেয়ের জন্য দুইটি পুরুষ ভয়ংকর
07/04/2025

একটা মেয়ের জন্য দুইটি পুরুষ ভয়ংকর

"শরীর আর সম্পত্তি নিয়ে কখনো গর্ব করতে নেই"
05/04/2025

"শরীর আর সম্পত্তি নিয়ে কখনো গর্ব করতে নেই"

কাউকে এতোটাও ভালোবেসো না, যতটা ভালোবাসলে❤️💘
04/04/2025

কাউকে এতোটাও ভালোবেসো না, যতটা ভালোবাসলে❤️💘

পুত্রবধূকে অনুগত রাখার ব্যবস্থা?এক ব্যক্তি হযরত থানবী (র)-এর দরবারে এসে অভিযোগ করলো যে, পুত্রবধূ তার আনুগত্য করে না, তার...
03/04/2025

পুত্রবধূকে অনুগত রাখার ব্যবস্থা?

এক ব্যক্তি হযরত থানবী (র)-এর দরবারে এসে অভিযোগ করলো যে, পুত্রবধূ তার আনুগত্য করে না, তার কথা শুনে না। তখন থানবী (র) বললেন, পুত্রবধূকে অনুগত রাখার একমাত্র ব্যবস্থা হলো- ছেলেকে তার স্ত্রীসহ পৃথক করে দেয়া। তাদেরকে পৃথক করে দাও, এতে তারা তোমাদের অনুগত ও বশীভূত হতে বাধ্য হবে ইনশাআল্লাহ ।

বর্তমান যুগের নারীরা এত বেশী স্বাধীনতা প্রিয় যে, বিয়ের পর স্বামীগৃহে পদার্পণ করা মাত্রই শ্বশুর-শাশুড়ী থেকে পৃথক হওয়ার জন্য ব্যস্ত হয়ে পড়ে। স্বামীর পক্ষ হতে দু'চার টাকাকে তারা শ্বশুরের হাজার হাজার টাকার চেয়ে অধিক মূল্যবান মনে করে। ফলে পরিবারে শুরু হয়ে যায় ঝগড়া-কলহ ও বিবাদ-বিশৃংখলা ।

জনৈক হিন্দু হযরত থানবী (র)-এর দরবারে উপস্থিত হয়ে তার পুত্র ও পুত্রবধূ সম্পর্কে অভিযোগ করলো, তারা সব সময় তাদেরকে কষ্ট দেয়, পুত্রবধূ সংসারে কোন কাজ করে না। ছেলেও সর্বদা উত্ত্যক্ত করে। তখন থানবী (র) বললেন, এ সমস্যার একমাত্র সমাধান হলো, তাদেরকে পৃথক করে দেয়া। তারা পৃথক থাকবে এবং তোমরা পৃথক থাকবে। তাহলে সকল সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।

অনেকে সমাজে দুর্নাম হওয়ার ভয়ে মা-বাবা থেকে পৃথক হতে চায় না। মা-বাবার সঙ্গে একসাথে থেকে সর্বদা বিভিন্ন সমস্যা-সংকট ও মানসিক যন্ত্রণা ভোগ করতে থাকে। এটা মোটেই সমীচীন নয়। কেননা শান্তি ও সুনাম একসাথে পাওয়া যায় না। শাস্তি পেতে হলে কিছু দুর্নাম কামাতেই হবে। আর সুনাম লাভ করার চেয়ে শান্তিতে থাকা পারিবারিক জীবনের জন্য অধিক জরুরী। অতএব, বিয়ের পর পরিবার থেকে পৃথক হয়ে যাওয়াই বর্তমান সময়ের দাবী। পৃথক থেকে আপন উপার্জন হতে সাধ্যমত মা-বাবার খিদমত করে যাবে।

বিয়ের পর পৃথক ঘরে থাকা আবশ্যক?এক. পৃথক ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও স্ত্রীকে নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে একসাথে থাকা মোটেই সঙ্গত নয়...
02/04/2025

বিয়ের পর পৃথক ঘরে থাকা আবশ্যক?

এক.
পৃথক ব্যবস্থা থাকা সত্ত্বেও স্ত্রীকে নিয়ে মা-বাবার সঙ্গে একসাথে থাকা মোটেই সঙ্গত নয়। কারণ, এর ফলে পারিবারিক জীবনে বহু রকমের সমস্যার সৃষ্টি হয়, যা প্রকাশ পেতে থাকে অচিরেই।

দুই.
পারিবারিক ঝগড়া-কলহ থেকে বেঁচে থাকার একটি উৎকৃষ্ট উপায় হলো- পরিবারের সকলে মিলে এক ঘরে এক সাথে না থাকা। একাধিক মহিলা এক ঘরে থাকার ফলেই যতসব ঝগড়া-কলহের সূত্রপাত হয় ।

তিন.
জনৈক ব্যক্তির বাড়িতে সকলে মিলে একঘরে একসাথে থাকতো। ফলে পরিবারে সর্বদা ঝগড়া-বিবাদ লেগেই থাকতো। আমি (হযরত থানবী রঃ) তাদের পরামর্শ দিলাম, তোমরা পৃথক হয়ে যাও। একসাথে থাকলে ঝগড়া-কলহ হতে থাকে। সাথে সাথে আমার নাম প্রকাশ করতে নিষেধ করলাম। আমার পরামর্শ অনুযায়ী তারা পৃথক হয়ে গেলো।
এজন্য পরিবারে মারাত্মক রকমের হট্টগোলও হয়ে গেলো। কিন্তু তাদের মা যখন জানতে পারলো, এটা আমার পরামর্শ, তখন পরিস্থিতি শান্ত হলো। অতঃপর উক্ত ব্যক্তি সকলের খরচ পৃথক করে দিলো। ফলে পরিবারের মধ্যে স্বস্তি ও শান্তি ফিরে এলো এবং ঝগড়া-কলহও বন্ধ হলো।

বিয়ে করার সাথে সাথে মা-বাবা হতে ছেলে পৃথক হয়ে যাওয়াই বর্তমান যুগের জন্য অধিক সমীচীন। এতে ছেলে ও মা-বাবা উভয়েরই শান্তি । আমি মিরাঠে এক পরিবারের অবস্থা দেখেছি। উক্ত পরিবারে ঝগড়া-কলহ, বিশৃংখলা ও মনোমালিন্য সর্বদা লেগেই থাকতো। আমার সাথে সেই পরিবারের একজনের তা'আল্লুক (ইসলাহী সম্পর্ক) ছিলো। সে আমাকে পত্র দ্বারা তার পরিবারে প্রতিনিয়ত ঝগড়া-কলহ লেগে থাকার কথা জানালো ।

উত্তরে আমি তাকে পরামর্শ দিয়ে লিখলাম— “তুমি এক্ষুণি আলাদা ঘর ভাড়া করে পরিবার থেকে পৃথক হয়ে যাও।” আমার পরামর্শ মতে সে ঘর ভাড়া করে আলাদা থাকতে শুরু করলো। ফলে পরিবারে স্বস্তি ও শান্তি ফিরে এলো এবং যাবতীয় ঝগড়া-কলহেরও অবসান হলো ।
আমার পরামর্শ হলো, বিয়ের পর মা-বাবার সাথে একসঙ্গে থাকবে না। এটাই উভয় পক্ষের জন্য নিরাপদ ব্যবস্থা।

02/04/2025

সন্তানকে চরিত্রবান বানান !!!

স্বামী-স্ত্রীর হক সম্পর্কে কিছু হাদীস!!হাদীস- ১হাকিম ইবনে মু'আবিয়া (রা) তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, আমি আরয করলাম...
01/04/2025

স্বামী-স্ত্রীর হক সম্পর্কে কিছু হাদীস!!

হাদীস- ১
হাকিম ইবনে মু'আবিয়া (রা) তাঁর পিতার সূত্রে বর্ণনা করেন যে, আমি আরয করলাম : ইয়া রাসূলাল্লাহ! আমাদের প্রতি স্ত্রীদের কি হক? তিনি ইরশাদ করলেন- স্বামীর প্রতি স্ত্রীর হক হলোঃ
১. তোমরা যখন খাবার খাবে, তাদেরকেও
খাওয়াবে।
২. যখন বস্ত্র পরিধান করবে, তাদেরকেও পরাবে।
৩. (অন্যায়ের জন্য শাসন করতে গিয়ে) তাদের মুখমন্ডলে আঘাত করবে না।
৪. তাদেরকে অভিশাপ দিবে না।
৫. স্ব-গৃহে ব্যতীত তাদের সাথে মেলামেশা ত্যাগ করবে না । (অর্থাৎ, স্ত্রীর প্রতি ক্রুদ্ধ হয়ে স্বগৃহ ত্যাগ করবে না।) (আবু দাউদ)

হাদীস- ২
আব্দুল্লাহ ইবনে যাম'আ (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন- তোমাদের কেউ যেন তার স্ত্রীকে ক্রীতদাসের ন্যায় প্রহার না করে। কেননা দিবস শেষ হওয়ার পর তার সাথে তাকে শয্যা গ্রহণ করতে হবে। (বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী)

হাদীস-৩
আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, আমি তোমাদেরকে স্ত্রীর প্রতি উত্তম আচরণের উপদেশ দিচ্ছি। তোমরা আমার উপদেশ মেনে চলো । কেননা নারী জাতিকে বাঁকা হাড় দ্বারা সৃষ্টি করা হয়েছে। যদি তাদেরকে (সম্পূর্ণরূপে) সোজা করতে চাও, তাহলে ভেঙ্গে ফেলতে হবে। তাদেরকে ভেঙ্গে ফেলার অর্থ হলো, তালাক প্রদান করা । আর যদি আপন অবস্থায় ছেড়ে দাও, তাহলে বাঁকাই থেকে যাবে। এজন্য আমি তাদের প্রতি উত্তম আচরণ করার উপদেশ দিচ্ছি। (বুখারী, মুসলিম, তিরমিযী)

ফায়দা : সোজা করার অর্থ হলো, তাদের কোন আচরণ-উচ্চারণই নিজের (স্বামীর) মনের খেলাফ হতে না দেয়া। কেননা এ ব্যাপারে চেষ্টা করা নিরর্থক। আর যদি এ নিয়ে সীমাতিরিক্ত বাড়াবাড়ি করো, তাহলে তালাক প্রদানের স্তর পর্যন্ত পৌঁছে যাবে। এজন্য সাধারণ বিষয়ে স্ত্রীর প্রতি উদারতা প্রদর্শন করা উচিত।
তাছাড়া অতিরিক্ত কঠোরতা ও রুক্ষ আচরণের ফলে শয়তান মহিলাদের অন্তরে দ্বীন ও শরীয়ত বিরোধী বিভিন্ন কল্পনা ও কুচিন্তা সৃষ্টি করে।

হাদীস-৪
উম্মে সালামা (রা) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি ও মায়মুনা রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের খিদমতে উপস্থিত ছিলাম। ইতিমধ্যে আব্দুল্লাহ ইবনে উম্মে মাকতুম (অন্ধ সাহাবী) উপস্থিত হলেন। তখন রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তোমরা উভয়ে পরদার ভিতরে চলে যাও। আমরা আরয করলাম, তিনি তো অন্ধ মানুষ, না আমাদেরকে দেখেন আর না আমাদেরকে চেনেন । তখন তিনি বললেন, তোমরাও কি অন্ধ? তোমরা কি তাকে দেখছো না? (তিরমিযী, আবু দাউদ)

ফায়দা : স্ত্রীকে গায়রে মাহরাম থেকে পরদার মধ্যে রাখা, যেন একজন অপরজনকে দেখতে না পায়, এটাও স্ত্রীর একটি হক। এতে স্ত্রীর দ্বীন রক্ষা পায় এবং সে পরদাহীনতার ক্ষতি থেকে বেঁচে যায়। এতে তার পার্থিব উপকারও রয়েছে। কেননা কোন বস্তুর বিশিষ্ট্যতা যত অধিক হবে, তার প্রতি আকর্ষণও ততো অধিক হবে। পরদার মাধ্যমে যেহেতু স্বামীর সঙ্গে স্ত্রীর এক প্রকার বিশিষ্ট্যতা অর্জিত হয়, তাই তার প্রতি স্বামীর আকর্ষণও বৃদ্ধি পায়। ফলে স্ত্রীর হক অধিক পূর্ণ হয় । এতে প্রমাণিত হলো, পরদা স্ত্রীর পার্থিব কল্যাণ লাভেরও একটি মাধ্যম ।

হাদীস-৫
আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, যদি আমি কারোর প্রতি কোন মানুষকে সিজদা করার হুকুম করতাম, তাহলে স্ত্রীর প্রতি হুকুম করতাম স্বামীকে সিজদা করার।

হাদীস-৬
ইবনে আবী আওফা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, সেই সত্তার কসম যার হাতে মুহাম্মদের জীবন! স্ত্রী যে পর্যন্ত না আপন স্বামীর হক আদায় করবে, তার প্রতিপালকের হক আদায় হবে
না। (ইবনে মাজাহ)

ফায়দা : শুধু নামাজ, রোজা আদায় করেই কোন নারী যেন মনে না করে যে, সে মহান আল্লাহর হক আদায় করে ফেলেছে। কেননা স্বামীর হক আদায় করাও আল্লাহ তা'আলার একটি হুকুম। সুতরাং কোন স্ত্রী যে পর্যন্ত স্বামীর হক আদায় না করবে, ততক্ষণ আল্লাহর হক পূর্ণাঙ্গরূপে আদায় হবে না।

হাদীস- ৭
আবু হুরায়রা (রা) হতে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ ছাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে জিজ্ঞাসা করা হলো, সর্বোত্তম নারী কে? উত্তরে তিনি বললেন, ঐ নারী যাকে দেখলে তার স্বামী আনন্দিত হয়, তাকে কোন আদেশ করলে তা পালন করে এবং নিজের ও নিজের সম্পদ সম্পর্কে এমন কিছু করে না যার কারণে তার স্বামী অসন্তুষ্ট হয়। (নাসাঈ)

ফায়দা ঃ দ্বীনি ও দুনিয়াবী যাবতীয় কল্যাণ সাধিত হওয়ার পূর্বশর্ত হলো, স্বামী-স্ত্রীর মাঝে পরিপূর্ণ সম্পর্ক ও ভালোবাসা অটুট থাকা। আর পরিপূর্ণ সম্পর্ক ও ভালোবাসা তখনি অটুট থাকবে, যদি স্বামী-স্ত্রী একজন অপরজনের পূর্ণাঙ্গ হক আদায় করে।
বস্তুতঃ ইসলাম স্বামী-স্ত্রী প্রত্যেকের জন্য যে হক ও অধিকার নির্ধারণ করে দিয়েছে, তা পূরণ করার মাধ্যমেই পারিবারিক জীবন সুখকর হতে
পারে।

লজ্জাশীলতা আজ উধাওপ্রিয় বোনেরা। আজতো মানুষের মাঝে লজ্জাশীলতা নেই বললেই চলে। দুনিয়া বিগড়ে গেছে। মনুষত্য মরে গেছে। নার...
26/02/2025

লজ্জাশীলতা আজ উধাও
প্রিয় বোনেরা। আজতো মানুষের মাঝে লজ্জাশীলতা নেই বললেই চলে। দুনিয়া বিগড়ে গেছে। মনুষত্য মরে গেছে। নারী স্বত্বা মরে গেছে, নামকাওয়াছে কিছু পুরুষ আছে। আছে কিছু নামকাওয়াস্তে মহিলা। মানুষের অন্তর থেকে হায়া শরম লজ্জাশীলতা বিদায় নিয়েছে। সেই রাবেয়া বসরীর জীবনাচার আজ নারী জাতির মধ্য থেকে হারিয়ে গেছে। সেই আদর্শ সেই খোদাভীরুতা সেই গোলামী আজ নেই। আরও কত নারী রাবেয়া বসরীর মত মাওলা পাকের দরবারে তার ভয়ে তার ভালবাসায় সারা রাত কাঁদত। মেয়েরা বাইরে যাচ্ছে পর্দা ছাড়া। সন্তান মায়ের কথা শুনছেনা, পিতার নিষেধ মানছেনা। বেহায়া বেলেল্লাপনায় ভরে গেছে। রাস্তায় যানবাহনে ঘরের ছাদে কলেজ বিশ্ব বিদ্যালয়গুলোতে বাজারে সব জায়গায় আজ অশ্লীলতার সয়লাভ। এগুলো দেখে দেখে মানুষের চোখ গুলোও আজ নিলর্জ্জ হয়ে গেছে। সবাই দেখছে। স্ত্রী কোথায় যায় কার সাথে যায় স্বামীর খবর নেই, স্বামী কোথায় যায় কি করে স্ত্রীর খবর নেই। আর ছেলে মেয়েদের তো আজকাল কিছু বলাই যায় না। তারা এ যুগের মেয়ে ছেলে, স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করার সাধ্য কার?

যাদের শেষ রাতের কান্নায় আল্লাহর রহমতের দরিয়ায় জোয়ার উঠত। সেই নারীদের লজ্জাশীলতায় আসমানের ফেরেশতাগণ লজ্জা পেতো। কোথায় আজ সেই নারীরা? আজ আমাদের সমাজে কত রকম অশান্তি।

আজ মুসলমান ঘরের মেয়েদের পোষাকের অবস্থা দেখলে লজ্জায় মাথা নিচু হয়ে যায়। অথচ এই মুসলিম নারীদের লজ্জাশীলতায় ফেরেশতাগণও লজ্জা পেতো। সেই উম্মতের মেয়েরা আজ পায়ে নুপুর পরে নামমাত্র পোষাক পরে শতশত পুরুষের সামনে নাচছে। অন্তরে আল্লাহর ভয় নেই। আযাবের ভয় নেই, গজবের ভয় নেই। যদি আল্লাহ রাব্বুল আলামীন 'রাহমানুররাহীম' না হতেন, তাহলে এমন পাপি বান্দার পা যেখানে পড়ে, সে মাটিকে পাতাল পর্যন্ত জ্বালিয়ে দিতেন।
বোনেরা।
আজ আল্লাহর ওয়াস্তে নিবেদন, সেই মহান রবের নামে, যিনি আমাদের আশরাফুল মাখলুকাত করে সৃষ্টি করেছেন। সেই আল্লাহর নামে যে আল্লাহ আমাদেরকে মুসলমান বানিয়েছেন। সেই আল্লাহর নামে বলছি, দয়া করে এ পথ থেকে ফিরে আসুন। আল্লাহর নিষেধ মেনে চলুন।

আর কতো এভাবে নিজের চোখকে নিষিদ্ধ কাজ অবলোকন করাবেন?

আর কতো নিজের কানকে গান বাজনা শ্রবণ করাবেন? নিজের জবানকে আর কতো লাগামাহীন করে রাখবেন? পা দুটিকে আর কতো পাপের মজালিশে নিয়ে যাবেন? আর কতো দিন ভুলটাকে শুদ্ধ ভেবে পাপে লিপ্ত থাকবেন?
মিথ্যা আর কতদিন?
সুদ ও ঘুষ আর কতো?
নাচ গানের মধ্য মনি আর কতো?
আরে মৃত্যুতো আসবেই। নাকি আসবেন না?
সময় কি খুব বেশি আছে? জীবনের চাকা কি স্থায়ী? আল্লাহর ফেরেশাতা কি আমাকে দেখছেনা? আজরাইল-কি আমাকে দেখছেনা? সে আমাকে ধরার জন্য প্রস্তুত।
আসুন সেই মহান রাব্বুল আলামীনের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই। তার শোকুর গুজারী করি।
যে আল্লাহ আমাদের পরিপূর্ণ মানুষ করে তৈরি করেছেন। যে আল্লাহ আমাদের সুস্থতা দান করেছেন।

যে আল্লাহ আমাদের মুসলমান বানিয়েছেন, কোন বেদ্বীন কাফেরের ঘরে পাঠাননি।
যে আল্লাহর দয়ায় আমার হাত পাগুলো স্বচল। যদি একটি হাত বা একটি পা না দিতেন কি করার ছিল?
জবানে যদি কথা বলার শক্তি না থাকতো, কি সাধ্য ছিলো আমার কথা বলার?
নিজের উপর রহম করুন।

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Quotes and Stories posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category