মামুন বিন মুখলেছ ঢাকা

মামুন বিন মুখলেছ ঢাকা খতীব বাইতুল হুদা জামে মসজিদ কামরাঙ্গীরচর ঢাকা । মুহাদ্দিস-জামিয়া আরাবিয়া রবিউল উলূম ঢাকা
আলাপন -whatsapp Number 01833 512653
(1)

আপনি অসুস্থ রুগীকে দেখতে গেলে যে দোয়াটি পড়বেন
06/08/2025

আপনি অসুস্থ রুগীকে দেখতে গেলে যে দোয়াটি পড়বেন

https://youtu.be/jn-BFew1Xo4?feature=shared
05/08/2025

https://youtu.be/jn-BFew1Xo4?feature=shared

বিষয়ঃ কেয়ামতের আলামত।আলোচক : মুফতি মামুন বিন মুখলেছ ঢাকা।সংক্ষিপ্ত পরিচয় -মুফতি মামুন বিন মুখলেছ ঢাকা একজন বিশি...

বলতে পারেন??  এটার নাম কী??  এখান থেকে যে পানি পড়ে এই পানির কী উপকারীতা রয়েছে!??
04/08/2025

বলতে পারেন?? এটার নাম কী??
এখান থেকে যে পানি পড়ে এই পানির কী উপকারীতা রয়েছে!??

04/08/2025
সূরা ইয়াসিনের অনেক ফজিলত ও বরকত রয়েছে। এটিকে কোরআনের হৃৎপিণ্ড বলা হয় এবং এটি পাঠকারীর জন্য ক্ষমা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি বয়ে...
03/08/2025

সূরা ইয়াসিনের অনেক ফজিলত ও বরকত রয়েছে। এটিকে কোরআনের হৃৎপিণ্ড বলা হয় এবং এটি পাঠকারীর জন্য ক্ষমা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি বয়ে আনে। নিয়মিত পাঠে অভাব দূর হয়, সংসারে শান্তি আসে এবং রিজিকে বরকত লাভ হয়। এছাড়া, এটি পাঠকারীর জীবনের সকল প্রয়োজন পূরণ করতে পারে এবং মৃত্যুর পর তার কবরকে জান্নাতের বাগান বানিয়ে দেয়।
সূরা ইয়াসিনের ফজিলত সম্পর্কে কিছু বিষয় নিচে উল্লেখ করা হলো:
অভাব মোচন:
অভাব-অনটনের সময় সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে অভাব দূর হয় এবং রিজিকে বরকত আসে।
কবরের শাস্তি থেকে মুক্তি:
যারা নিয়মিত সূরা ইয়াসিন পাঠ করে, তাদের কবরকে জান্নাতের বাগান বানিয়ে দেওয়া হবে, এমন হাদিস বর্ণিত আছে।
ক্ষমা ও আল্লাহর সন্তুষ্টি:
যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের জন্য সূরা ইয়াসিন পাঠ করে, তাদের জন্য ক্ষমা ও আল্লাহর অফুরন্ত রহমত রয়েছে।
দুআ কবুল:
সূরা ইয়াসিন পাঠ করে দুআ করলে আল্লাহ তা কবুল করেন বলে অনেকে বিশ্বাস করেন, যদিও এর স্বপক্ষে কোনো সহিহ হাদিস নেই, তবে এটি একটি জনপ্রিয় আমল।
কুরআনের হৃৎপিণ্ড:
সূরা ইয়াসিনকে কুরআনের হৃৎপিণ্ড বলা হয়, যা এর গুরুত্বকে আরও বাড়িয়ে দেয়।
মৃত্যুর যন্ত্রণা লাঘব:
মৃত্যুপথযাত্রীর পাশে সূরা ইয়াসিন পাঠ করলে তার মৃত্যুযন্ত্রণা লাঘব হয় এবং তার জন্য আল্লাহর রহমত বর্ষিত হয়।
সূরা ইয়াসিনের ফজিলত অনেক বেশি, তাই প্রত্যেক মুসলমানের উচিত এই সূরাটি নিয়মিত পাঠ করা এবং এর মর্মার্থ অনুধাবন করা।

_খুলুকিন আযীম : নবীজিকে ভালবাসার বিনম্র প্রয়াস_১. আমাদের পেয়ারা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বকালের সর্বশ্রে...
13/06/2025

_খুলুকিন আযীম : নবীজিকে ভালবাসার বিনম্র প্রয়াস_
১. আমাদের পেয়ারা নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ।
২. নবীজির উসীলায় আমরা সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মত।
৩. আল্লাহ তাআলা আমাদের ‘খাইরা উম্মাহ’ (خَيْرَأُمَّةٍ) বা সর্বশ্রেষ্ঠ উম্মত বলে আখ্যায়িত করেছেন।
৪. সর্বশ্রেষ্ঠ নবীজির আদর্শই সর্বোত্তম ও সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ।
৫. নবীজির আদর্শকে সুন্নাহ বলে।
৬. নবীজির সুন্নাহকে ধারণ করে আমরা হতে পারি খাইরা উম্মাহ।
৭. নবীজির সুন্নাহ দুনিয়াতে আমাকে দিবে প্রশান্তিময় জীবন।
৮. নবীজির সুন্নাহ আমাকে আখেরাতে দিবে চিরসুখের জান্নাত।
৯. নবীজির সুন্নাহ আমাকে এনে দেবে কেয়ামতের দিন নবীজির সুপারিশ।
১০. নবীজির সুন্নাহ আমাকে এনে দেবে কাওসারের অমিয়সুধা।
১১. খরায় ফেটে চৌচির হয়ে যাওয়া উষর নিরস ধূসর জমি, বৃষ্টির শান্তিধারায় সবুজ লকলকে হয়ে ওঠে। নবীজির সুন্নাহও আমার জীবনকে এমন বসন্ত-শ্যামল সুশোভিত করে তুলবে।
১২. দিগন্তবিস্তৃত মরুতে পথ হারিয়ে ফেলা মুসাফির আকাশের ঝিকিমিকি তারা দেখে পথের হদিস খুঁজে পায়। নবীজির প্রতিটি সুন্নাহও আমার জন্য মুক্তির কম্পাস।

১৩. উত্তাল সাগরে দিকভ্রান্ত নাবিক, জ্বলজ্বলে তারা দেখে পরম নিশ্চিন্তে গতিপথ খুঁজে পায়। পাপসমুদ্রে হাবুডুবু খেতে থাকা আমিও নবীজির সুন্নাহ আঁকড়ে ধরে পৌঁছে যেতে পারব মুক্তির সোনালী বন্দর জান্নাতে।

১৪. কুরআন কারীমে আল্লাহ তাআলা নবীজিকে সম্বোধন করে বলেছেন,
وَإِنَّكَ لَعَلَىٰ خُلُقٍ عَظِیْمٍ
এবং নিশ্চয়ই আপনি চরিত্রের সর্বোচ্চ স্তরে অধিষ্ঠিত আছেন। (সূরাতুল কালাম ৪)

১৫. কুরআনবর্ণিত এই খুলুকিন আযীম মানে মহোত্তম চরিত্রই ‘নবীজির সুন্নাহ’। খুলুকিন আযীম বইটিতে, সাগর সেঁচে মুক্তো আহরণের মতো, তারকাসদৃশ সুন্নাহগুলো পরম যত্নে কোঁচড় ভরে তুলে আনা হয়েছে সাবলীল ভাষায়।

১৬. ৬৪০ পৃষ্ঠার এই বইয়ে প্রায় (২৩০) দুইশ ত্রিশটি শিরোনামে অসংখ্য সুন্নাহর কথা আলোচিত হয়েছে। নিত্যদিনের প্রতিটি মুহূর্তকে সুন্নাহর রঙে রঙিন করে তুলতে, বইটি।
১৭. নবীজির প্রতি অকৃত্রিম ভালবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটাতে ‘খুলুকিন আযীম’ হতে পারে আমার অনিবার্য পাথেয়।

১৮. নবীজিকে ভালবাসতে ‘খুলুকিন আযীম’ বইটি হতে পারে আমার সার্বক্ষণিক সঙ্গী। আমার ‘শিয়রসঙ্গী’। আমার সফরসঙ্গী। আমার পাঠসঙ্গী।

১৯. বইটি জন্মলগ্ন থেকে প্রকাশের চৌকাঠ পাড়ি দেয়া পর্যন্ত অসংখ্য আল্লাহর বান্দার যত্ন, মহব্বত, মেহনত পেয়েছে। রাব্বে কারীম সবাইকে কবুল করে নিন। সবার দুনিয়া-আখেরাত হাসানাপূর্ণ করে দিন। প্রকাশক, লেখক ও পাঠককেও দুনিয়া-আখেরাতে হাসানা দান করুন।
সাল্লাল্লাহু 'আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
রাদিয়াল্লাহু আনহুম ওয়া রাদূ আনহু।
#এসোইসলামেরপথেচলে★

12/06/2025

_আপনি কি ফোনের ক্রীতদাস..?_

প্রতিবার রিং হলেই সবসময় আপনার ফোনটি তুলবেন না; আপনার ফোনটি আপনার সুবিধার জন্য ব্যবহৃত হয়; যারা আপনাকে কল করে তাদের জন্য নয়। আপনি যা করছেন তা চালিয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা দিন এবং অন্যকে বলুন যেন আপনাকে SMS প্রেরণ করে। পড়তে খারাপ লাগছে ? কিছু দিন আগেও ফোন ধরতে না পারলে, আমি খুব উদ্বিগ্ন হয়ে থাকতাম। আমি ভাবতাম, আমি কিছু মিস করেছি। আমার একজন শিক্ষক এই সম্পর্কে অনেক ব্যতিক্রমী ছিলেন। তিনি নির্দিষ্ট কিছু সময়ে ফোনের উত্তর দিতেন। আমি কাজটি পছন্দ করতে শুরু করি এবং আমার টিচারের মতো মানসিকতাকে মানিয়ে নেওয়ার জন্য কাজ করি এবং নিজেকে বলি, "আমি মরে গেলেও দুনিয়ার সবকিছুই চলবে।"

আমার কথায় আমাকে 'স্বার্থপর' মনে হচ্ছে ? দেখুন আপনি যদি আপনার ফোনের দাস হয়ে যান তাহলে জীবনে ভালো কিছুই করতে পারবেন না।

ফোন আমাদের ফোকাস এবং সময় নষ্ট করে দেয়। তাই আপনার নিজের প্রয়োজনে ফোন ব্যবহার করুন। আপনার জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মানুষদেরকে বলে রাখুন যে আপনি কী নিয়মে ফোন ব্যবহার করে থাকেন। আপনি ফোন কল কম রিসিভ করলে আপনাকে মানুষ কম ফোন করবে। আর আপনার অনেক সময় বেঁচে যাবে।

আপনি যেভাবে মানুষকে অভ্যাস করাবেন তারা সেভাবেই আপনার সঙ্গে আচরণ করবে।

আপনি বলতে পারেন যে অনেক গুরুত্বপূর্ণ কল হতে পারে, সেটিও রিসিভ করব না ? অবশ্যই রিসিভ করবেন। বুঝবেন কীভাবে ?

খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে একই ব্যক্তি একই সময়ে ৫-৬ বার কল করবে। আর সাধারণ প্রয়োজন হলে বারবার কল করা থেকে বিরত থাকবে। সাধারণত এমনটাই ঘটে তাই না ? একটু বুঝেশুনে মানিয়ে নিন। নিজেকে অতিরিক্ত ফোন ব্যবহার করা থেকে বাঁচান।

যদি সত্যিই এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ কল হয়,তবে কলকারী হাল ছেড়ে দেবে না। আপনি তা অবশ্যই বুঝতে পারবেন।

মোবাইল ফোনের ব্যবহার বর্তমান বিশ্বকে সবার হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে। মানুষ এখন ঘরে বসেই দেশ বিদেশের যে কোনো খবর জানতে পারছে। শুধু খবরই নয় বরং মোবাইল ফোনের কারণে তাৎক্ষণিক যোগাযোগ, ব্যবসায়, বাণিজ্য, চিকিৎসা, শিক্ষা ইত্যাদি সব বিষয়েই কাজ করা সম্ভব হয়েছে। মোবাইল আমাদের যেমন উপকার করে, তেমনি মোবাইল আমাদের ক্ষতিও করে।

মোবাইলের ক্ষতিকর অনেক দিক রয়েছে। মোবাইল ফোনের প্রভাবে মানুষ এখন নানা সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তাই চলুন জেনে নেই মোবাইল ফোনের ক্ষতিকর দিকগুলো:

মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে শারীরিক সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে চোখ জ্বালা করা, ঘাড় ব্যথা করা, কানে সমস্যা, মাথা ব্যথা করা, চোখে ঝাপসা দেখা, অতিরিক্ত ক্লান্তি, জীবাণুর আক্রমণ, চোখের জ্যোতি কমে যাওয়া, মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া, চিন্তাশক্তি কমে যাওয়া, পর্নো আসক্তি, শ্রবণ শক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি।

(লেখা-বই-মনের শক্তি, লেখক সাবিত রায়হান)

Address

Fulbaria

Telephone

+8801833512653

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when মামুন বিন মুখলেছ ঢাকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share