22/07/2025
যারা নিহত পাইলট তৌকীরকে হিরু বানাচ্ছে,, তাদেরকে বলছি,,আমরা আসলে অনেক আবেগী আর হুজুকে জাতি,,কান চিলে নিছে, শুনেই চিলের পিছে দৌড়াদৌড়ি আর কানের শোকে আহাজারি।হাত দিয়ে কান ছুয়ে সত্যতা যাচাই করার মানষিকতা আমাদের নাই।
বিমান ক্রাশ হওয়ার আগে যখন বিমানের ত্রুটি ধরা পরেছে তখন সে হাতিরঝিল,দিয়াবাড়ি চক্রর কেটেছে।তার মানে বিমানের কোর্স বদলের মেকানিজমে কোন ত্রুটি ছিল না।তাহলে কন্ট্রোল টাওয়ার থেকে তাকে যখন ইজেক্ট করতে বলা হল তখন সে বিমানের কোর্স ঝিলের দিকে বা আশপাশের কোন খালি যায়গার দিকে সেট করে ইজেক্ট করে বেড় হতে পারত এবং এটাই করনীয় ছিল।এটা একটা ধাঁধা এমনটা কেন হয় নি। হয়ত সে নার্ভাস হয়ে গেছিল,, কিন্তু একজন ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট এত দূর্বল স্নায়ু শক্তি র হবে এটা একপ্রকার হাস্যকর। হয়ত এটা পরিকল্পিত।
আবার শুনা যাচ্ছে তিনি ইজেক্ট করেছিলেন।তিনি ইজেক্ট না করলে বিমানের ভিতর তার অগ্নিদগ্ধ লাশ পাওয়া যেত।কিন্তু তাকে বিমানের বাইরে পাওয়া গিয়েছিল প্যারাশুট সহ জীবিত,, এবং তার তেমন বার্ণ ইন্জুরিও ছিল না।কিন্তুু তিনি মারা গেলেন।তার মৃত্যুটাও একটা রহস্য।
মোট কথা এই বিমান দুর্ঘটনার অনেককিছুই মিলছে না।আমরা যেমন আবেগী হজুকে জাতি,,তেমনি আমরা অনেক ভয়ংকরও।আমাদের রাজনীতি আরো ভয়ংকর।হতে পারে নিষ্পাপ বাচ্চাগুলো কোন স্বার্থান্নেশী মহলের বলি হয়েছে।আমরা সাধারণ জনগন দলমত নির্বিশেষে এর স্বচ্ছ তদন্ত চাই।
#এই #আর #আর