Khalil Fans

Khalil Fans যা হচ্ছে, তা হতে দাও..... Enjoy with us

রাইড শেয়ারের 'যাত্রীরা হুশিয়ার!'মিরপুর-১২ থেকে শ্যামলী যেতে রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল  ভাড়া করেছিলেন কর্মজীবী ওই নারী। চাল...
02/06/2025

রাইড শেয়ারের 'যাত্রীরা হুশিয়ার!'

মিরপুর-১২ থেকে শ্যামলী যেতে রাইড শেয়ারের মোটরসাইকেল ভাড়া করেছিলেন কর্মজীবী ওই নারী। চালকের দেওয়া হেলমেট মাথায় পরার কিছুক্ষণের মধ্যেই নিজের চেতনা- চিন্তাশক্তির ওপর নিয়ন্ত্রণ হারান তিনি। শ্যামলির বদলে চালক তাকে অন্যদিকে নিয়ে যেতে থাকলেও অদ্ভুত কারণে কোনো বাঁধা দেওয়া সম্ভব হয় না তাঁর পক্ষে।

কয়েক ঘন্টা চলার পর নরসিংদীর ঘোড়াশাল এলাকার একটি কালভার্ট সংলগ্ন নির্জন স্থানে এসে বাইক থামে। ফ্যালফ্যাল দৃষ্টিতে চেয়ে থাকা বাঁধাদানের শক্তিহীন এক শহুরে নারীকে সেখানে প্রথমে ধর্ষণ, নিজের মর্জিমতো দৃশ্য ও বক্তব্য সম্বলিত ভিডিও ধারণ, আর সবশেষে সঙ্গে থাকা যাবতীয় পয়সাকড়ি কেড়ে নিয়ে নির্জন প্রান্তরে তাকে ফেলে রেখে দ্রুত সটকে পড়েন চালক। ভেবেছিলেন, হয়তো বেঁচে গেছেন। অজুত জনতার ভীড়ে কোন রাইড শেয়ার চালক কোথাকার কোন নারীকে কোথায় নিয়ে কি করলো, কে মেলাবে তার হদিস!

কিন্তু আমাদের ভাবনাটা ভিন্ন ছিল। ফলাফল? ৯৯৯ এর কলের মাধ্যমে খবর পেয়ে প্রথমে নির্জন প্রান্তরে পড়ে থাকা সেই নারীকে উদ্ধার ও হাসপাতালে ভর্তি করা। তারপর মামলার ৪৮ ঘন্টা না পেরোতেই সোনার চানকে খাঁচায় আটকানো, আলহামদুলিল্লাহ। কিভাবে কী হলো, সে গল্প অন্যদিন হবে। আজ সবার, বিশেষ করে মা-বোনদের, প্রতি এই নগন্য পুলিশের অনুরোধ- রাইড শেয়ারের যানবাহনে চড়ার সময় দয়া করে একটু চোখ-কান খোলা রাখুন। কে জানে জনাকীর্ণ রাজধানীর মোড়ে মোড়ে আরো কতো জঘন্য সাইকোপ্যাথিক অপরাধী ওঁৎ পেতে বসে আছে রাইড চালকের বেশে, হয়তো অনাগত কোনো শিকারের প্রত্যাশায়।

বিশেষ ধন্যবাদ
পুলিশ সুপার, নরসিংদী মো. আব্দুল হান্নান মহোদয়- আপনার সদয় দিকনির্দেশনাই আমাদেরকে সাফল্যের পথে নিয়ে গেছে।
ধন্যবাদ
উপপরিদর্শক (এসআই), পলাশ থানা শাহ কামাল- কাজের প্রতি আপনার অচিন্তনীয় নিবেদন অসম্ভবকেও সম্ভব করতে পারে।.........................................
মো. আনোয়ার হোসেন শামীম
বিসিএস (পুলিশ)
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল), নরসিংদী।

02/06/2025
এ সেই মহিলা যে ১৩ বছরের সংসার জীবন ছেড়ে তার থেকেও কম বয়সি ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে চিটাগং চলে গেছে,,,১৩ বছরের সংসারে তিন জন সন...
02/06/2025

এ সেই মহিলা যে ১৩ বছরের সংসার জীবন ছেড়ে তার থেকেও কম বয়সি ছেলেকে নিয়ে পালিয়ে চিটাগং চলে গেছে,,,১৩ বছরের সংসারে তিন জন সন্তান ১ম ছেলের বয়স ১০ বছর ২য় ছেলের বয়স ৫ বছর ৩য় মেয়ের বয়স মাএ ৫মাস,স্বামী সরকারি চাকরি করে,, কত নিচু মন মানুষিকতা একবার চিন্তা করলো না এই বাচ্চা গুলা কি করে থাকবে মাকে ছাড়া,,
©

চীনের হুনান প্রদেশের ছাংশায় পৌঁছে গেল বাংলাদেশের ৩ টন আম.....আম পৌঁছানোর পর সেখানের কোয়ারেন্টিন অফিসার আমের পেস্টিসাইড, ...
02/06/2025

চীনের হুনান প্রদেশের ছাংশায় পৌঁছে গেল বাংলাদেশের ৩ টন আম.....

আম পৌঁছানোর পর সেখানের কোয়ারেন্টিন অফিসার আমের পেস্টিসাইড, ইনসেক্টিসাইড এরমত সাধারণ‌ত বিষয় গুলো পরীক্ষা করে দেখছেন।

জানিয়ে রাখতে পারি রপ্তানির পূর্বে আমাদের কোয়ারেন্টিন ইন্সপেক্টররা আমের এমন পরীক্ষা গুলা করেই ফাইটোস্যানিটারী ইস্যু করেন ।

সো ভরসা রাখতেই পারি... আমাদের আম এপ্রোভ হয়ে যাবে।

এবছর চীনের GACC ডিপার্টমেন্ট থেকে আমরা ১৫০ টনের মত আম রপ্তানির অনুমতি পেয়েছি। এরপরে এই পাইপলাইনে আছে পেয়ারা ও কাঁঠালের মত কিছু কৃষি পন্য।

#দেশের রপ্তানি, বাড়বে আগামী।

Exporter & International Market Researcher

 #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্...
01/06/2025

#ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কারের মাধ্যমে শুরু হয়েছিল: প্রথমটি হল ক্যামেরা অস্পষ্ট ইমেজ প্রজেকশন, দ্বিতীয়টি হল আবিষ্কার যে কিছু পদার্থ আলোর এক্সপোজার দ্বারা দৃশ্যমানভাবে পরিবর্তিত হয়[২]। 18 তম শতাব্দীর আগে হালকা সংবেদনশীল উপকরণ দিয়ে ছবি তোলার কোন প্রচেষ্টা নির্দেশ করে এমন কোন শিল্পকর্ম বা বর্ণনা নেই।
লে গ্রাস ১৮২৬ বা ১৮২৭ এ জানালা থেকে দেখা দৃশ্য, মনে করা হয় যে এটি সবচেয়ে আগে বেঁচে থাকা ক্যামেরার ছবি। [১] আসল (বামে) এবং রঙিন পুনর্নবীকরণ (ডান)।
১৭১৭ সালের দিকে, জোহান হেইনরিচ শুলজ একটি বোতলের উপর কাটা-আউট অক্ষরগুলির ছবি তুলতে হালকা সংবেদনশীল স্লারি ব্যবহার করেছিলেন। তবে এই ফলাফলগুলো স্থায়ী করার চেষ্টা করেননি তিনি। 1800 এর কাছাকাছি, থমাস ওয়েডগউড প্রথম নির্ভরযোগ্যভাবে নথিভুক্ত করেছেন, যদিও স্থায়ী রূপে ক্যামেরার ছবি তোলার ব্যর্থ প্রচেষ্টা ছিল। তার পরীক্ষা-নিরীক্ষা বিস্তারিত আলোকচিত্র তৈরি করেছিল, কিন্তু ওয়েডগউড এবং তার সহযোগী হামফ্রি ডেভি এই ছবিগুলিকে ঠিক করার কোন উপায় খুঁজে পাননি।
1826 সালে, Nicephore Niépce প্রথম একটি ছবি ঠিক করতে সক্ষম হয়েছিল যা একটি ক্যামেরা দিয়ে ধরা হয়েছিল, কিন্তু কমপক্ষে আট ঘন্টা বা এমনকি কয়েক দিন ক্যামেরার এক্সপোজার প্রয়োজন ছিল এবং প্রাথমিক ফলাফলগুলি খুব অপরিশোধিত ছিল। নিপেসের সহযোগী লুই ড্যাগেরেরে ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া বিকশিত করতে শুরু করেছেন, প্রথম প্রকাশ্যে ঘোষিত এবং বাণিজ্যিকভাবে কার্যকর ফটোগ্রাফিক প্রক্রিয়া। ড্যাগেররিওটাইপের ক্যামেরায় শুধুমাত্র কয়েক মিনিট এক্সপোজার প্রয়োজন, এবং পরিষ্কার, সূক্ষ্মভাবে বিস্তারিত ফলাফল তৈরি। ২ আগস্ট, ১৮৩৯ তারিখে ড্যাগেরে প্যারিসে চেম্বার অফ পিয়ারস-এ প্রক্রিয়াটির বিবরণ প্রদর্শন করেন। ১৯ আগস্ট ইনস্টিটিউট প্যালেস এ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্স এবং অ্যাকাডেমি অফ ফাইন আর্টস এর একটি সভায় কারিগরি বিবরণ প্রকাশ করা হয়। (জনসাধারণকে আবিষ্কারের অধিকার প্রদানের জন্য, ড্যাগেররে এবং নিপেসেকে জীবনের জন্য উদার বার্ষিকী প্রদান করা হয়। )[3][4][5] যখন মেটাল ভিত্তিক ড্যাগেররিওটাইপ প্রক্রিয়া জনসাধারণের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রদর্শিত হয়েছিল, তখন কাগজ-ভিত্তিক ক্যালোটাইপ নেতিবাচক এবং লবণ প্রাই এর প্রতিযোগী পদ্ধতি
আলহ #ফটোগ্রাফি এর ইতিহাস 💕🥰✍️🤲🕋🕋
দুটি গুরুত্বপূর্ণ নীতি আবিষ্কার

দেখেন যা ভালো মনে করেন!!
01/06/2025

দেখেন যা ভালো মনে করেন!!

সমাজ বদলাবে.....খুলনা বিভাগের জেলা ঝিনাইদহে বরের বাড়িতে ৫০ জন যাত্রী নিয়ে উপস্থিত হলেন কনে। কষ্ট করে বরকে আর কনের বাড়িতে...
01/06/2025

সমাজ বদলাবে.....
খুলনা বিভাগের জেলা ঝিনাইদহে
বরের বাড়িতে ৫০ জন যাত্রী নিয়ে উপস্থিত হলেন কনে। কষ্ট করে বরকে আর কনের বাড়িতে যেতে হয়নি।

কনে ইতি সেলিনা বলেন, পুরুষশাসিত সমাজ থেকে মেয়েরা যাতে বের হয়ে আসতে পারে,
সেজন্য তিনি সমাজের চিরায়ত রীতি কনের বাড়িতে বর যাত্রী নয়, বরং বরের বাড়িতে কনেযাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে এসেছেন।

জিতে যায় চাচা'রা হেরে যায় ভাতিজা'রা😪
31/05/2025

জিতে যায় চাচা'রা হেরে যায় ভাতিজা'রা😪

একসঙ্গে তিনটা নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে আজ। পল্লবীর একটা বাড়ির পঞ্চম তলা থেকে এক সঙ্গে বের হলো দুটো নিথর দেহ আর একটা জীবনব...
29/05/2025

একসঙ্গে তিনটা নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে গেছে আজ। পল্লবীর একটা বাড়ির পঞ্চম তলা থেকে এক সঙ্গে বের হলো দুটো নিথর দেহ আর একটা জীবনব্যাপী অনুশোচনা।

একটা মেয়ের ছলনা, এক ছেলের অন্ধ ভালোবাসা, আর আরেকটা স্বামীর নিরীহ উপস্থিতি—সব মিলিয়ে রক্তাক্ত তিনটি পরিবারের স্বপ্ন।

ফেসবুক ইনবক্স থেকে প্রতারণার যে গল্পটা শুরু হয়েছিল, তার চূড়ান্ত পরিণতি লাশের গন্ধে।

গোপালগঞ্জের মেয়ে দোলনা আক্তার। রাজধানীর উত্তরা ইউনিভার্সিটিতে এলএলএম করছেন। সাবলেট থাকতেন মিরপুর-১১ নম্বরে একটি ভবনের পাঁচতলায়। ভালোবেসে বিয়ে করেন বরগুনাতে ওষুধ কোম্পানিতে চাকরি করা পাপ্পুকে।

স্ত্রীর সঙ্গে দেখা করতে মাঝেমধ্যেই ঢাকায় আসা-যাওয়া করতেন পাপ্পু। দুই দিন আগেও তিনি বরগুনা থেকে ঢাকায় আসেন।

দোলনা ভালোবেসে বিয়ে করলেও ফেসবুকের সূত্র ধরে জড়িয়েছিলেন এক ভিন্ন সম্পর্কে। নিজের বিয়ের খবর গোপন রেখে সৌদি প্রবাসী গাউস মিয়ার সঙ্গে দহরম-মহরম চলছিল।

প্রিয়তমার সঙ্গে দেখা করার উদ্দেশ্যে সৌদি থেকে দেশে আসেন গাউস মিয়া। কয়েকবার দেখা-সাক্ষাৎও করেন দুজনে। কিন্তু আজ স্বামী সঙ্গে থাকায় গাউস মিয়ার ফোন ধরেছিলেন না দোলনা। এদিকে গাউস মিয়াও জানতেন না দোলনা বিয়ে করেছেন আগেই।

ফোন না ধরায় পূর্বে দেওয়া ঠিকানার সূত্র ধরে দোলনার খোঁজে আসেন গাউস।

এদিকে সকালে বাসার বাইরে একটি খাবার হোটেলে নাশতা করতে গিয়েছিলেন দোলনা ও তাঁর স্বামী পাপ্পু। গাউস মিয়া তাঁদের দুজনকে একসঙ্গে দেখে অনুসরণ করতে থাকেন। দোলা ও পাপ্পুকে একসঙ্গে বাসায় উঠতেও দেখেন তিনি। বিষয়টির খোঁজ করতে গিয়ে জানতে পারেন, দোলা আগেই বিয়ে করেছেন। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে বাসা থেকে দুটি ছুরি নিয়ে দোলার বাসায় যান গাউস। পরে দোলা ও তাঁর স্বামী পাপ্পুকে কুপিয়ে হত্যা করেন।

এক কাপ চায়ের মতো ভালোবাসা যখন ঠান্ডা হয়, তখন তা বিষ হয়ে ওঠে। সেই বিষই উগরে দিলেন গাউস মিয়া। যদিও ভালোবাসা কখনও খুন করতে শেখায় না।

একটা মিথ্যা সম্পর্ক আর ছলাকলায় তিনটা পরিবার আজ বোবা। এই ঘটনা কেবল প্রেমঘটিত নয়, এটা সততার অভাব, আবেগের অন্ধত্ব, আর সম্পর্কের দায়িত্বশূন্যতার এক রক্তমাখা দলিল।

গতকাল মুরুব্বির স্ত্রী মা"রা গেছেন।অঝোরে কাঁদছেন তিনি! আজ বুঝি এই বর্ষায় তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর ক"বরে পানি চলে যায়, সেই ভ...
29/05/2025

গতকাল মুরুব্বির স্ত্রী মা"রা গেছেন।
অঝোরে কাঁদছেন তিনি! আজ বুঝি এই বর্ষায় তাঁর প্রিয়তমা স্ত্রীর ক"বরে পানি চলে যায়, সেই ভয়ে অস্থির হয়ে তিনি কবরের চতুর্পাশে পাগলের মত কেঁ-দে কেঁ-দে ঘুরছেন আর পানি সরানোর চেষ্টা করছেন।

এই ভাঙ্গনের যুগে, এমন ভালোবাসা বিরল!
মাটিতে মিশে যাওয়ার পরেও স্ত্রীর ভালোবাসা তাঁর অন্তরে এখনও মিশে আছে 😭

"অমুক মাছ কেটে দিনে দশ হাজার কামাচ্ছে""লাউয়ের বাগান করে কোটিপতি""চাকরি ছেড়ে গোবর আর কেঁচো নাড়াচাড়া"এসব গল্প এখন অনেকেই শ...
27/05/2025

"অমুক মাছ কেটে দিনে দশ হাজার কামাচ্ছে"
"লাউয়ের বাগান করে কোটিপতি"
"চাকরি ছেড়ে গোবর আর কেঁচো নাড়াচাড়া"
এসব গল্প এখন অনেকেই শোনায়।

তরুণদের জন্য, এই ফাঁদে পড়বেন না। একদম নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা। আমাদের বয়সী একজন, ওয়েল পেইড জব ছেড়ে এইসব কুইক ক্যাশের নেশায় পড়ে গেলো। এখন হাউমাউ করে মরছে।

১। আপনি যা-ই করেন, সেটার এক্সপান্ডিবিলিটি থাকতে হবে। ধরুন, একজন রিকশাওয়ালা, সে ডিসেন্ট আয় করে, এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবীর চেয়ে বেশী। রিকশাওয়ালা ৩০ হাজার কামায় আর জবে নতুন হলে ১৫ হাজার বেতন - সবাই আপনাকে এটুকুই বলবে।

এবার পরের হিসাবটা, ধরুন ওই রিকশাওয়ালা তার ইনকাম ডাবল করতে চায়, বা ইভেন বাড়াতে চায়। তার জন্য একমাত্র অপশন রিকশা চালানোর সময় বাড়িয়ে দেওয়া। ডাবল করতে চাইলে তাকে ১০ ঘন্টার জায়গায় ২০ ঘণ্টা রিকশা চালাতে হবে। এটা কী ফিজিকালি পসিবল? সাথে বৃষ্টি, রোদ, ছুটির দিনে কাজে না গেলে আয় নেই।
বা যে মাছ কাটছে তাকে ডাবল মাছ কাটতে হবে।

কিন্তু এন্ট্রি লেভেলের জবে ৪/৫ বছরে বেতন ডাবল হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কোনো অতিরিক্ত ঘন্টা না বাড়িয়েই।

২। আপনি যে কাজটা করতে চান সেটা তো ভালো লাগতে হবে। ফেসবুকের এক লাইকখোরের লেখা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন বাজারে বসে মাছ কাটবেন, চাকরীর ডাবল ইনকাম। ভেবে দেখুন, আগামী ত্রিশ বছর আপনি বটি ঘাড়ে করে মাছবাজারে গিয়ে নোংরা জলের মধ্যে বসে মাছ নাড়াচাড়া করতে রাজি আছেন কিনা।

৩। লাইফস্টাইলের ব্যপার রয়েছে। আপনার যখন তেমন ইনকাম ছিলো না আপনি বাইক চালাতেন। সামনে টাকা হবে, গাড়ী কিনবেন। কিন্তু এসব কাজে তার কাজ কী? গাড়ী চালিয়ে কি আপনি ঝালমুড়ি বেচতে যাবেন?

৪। চাকরিজীবি বা ডিসেন্ট লেভেলের উদ্যোক্তা হলে আপনি তার সাথে একটা লাইফস্টাইল আর নেটওয়ার্ক বাই ডিফল্ট পাবেন। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুণ, আপনি একটা স্টেশনারি কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জব করেন। আপনি আজ এই ভার্সিটিতে, কাল ওই ঝকঝকে অফিসে বিটুবি ডিল করতে যাবেন। কত হাই স্কিল লোকের সাথে পরিচিতি হবে, কন্টাক্ট বিনিময় হবে।

কিন্তু আপনি টাকা দেখে রাস্তায় ঝুড়ি নিয়ে দাড়ালেন। আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের বাদামওয়ালা, গান গাওয়া ভিক্ষুক। ওই বাদামওয়ালার এই মুহুর্তের সবচেয়ে বড় চিন্তা সে কতক্ষণে সব বিক্রি করে ঘরে যাবে। আগামীকালও সে একই কাজ করবে। আপনার মত তার অ্যাম্বিশন নেই, বড় কিছু করার ইচ্ছে নেই, দেশ-মানুষের উপকারে আসার খায়েশ নেই।

মনে রাখবেন, Your network is your net-worth

৫। আর এইসব পেশায় যে খুব বেশী ইনকাম হয় তাও কিন্তু না। শিরোনামে লেখা 'চাকরি ছেড়ে লাউ চাষে লাখপতি'। ভিতরে লিখেছে এক বছরে তার আয় তিন লাখ টাকা। মানে ওই লোক মাসে ২৫,০০০ টাকা কামায়, সেটা আবার নিউজ!

তাই এইসব ভুয়া মোটিভেশনের ফাঁদে পড়বেন না। প্রতিবছর নিউজ মিডিয়াগুলো নিজেদের স্বার্থেই এরকম নিউজ করে। গত পাঁচ বছরে তো নিউজ কম দেখেন নি, আইফোন হাতে বাদামওয়ালা, ডিএসএলআর হাতে খিচুড়ি বিক্রেতা। প্রশ্ন হলো তারা এখন কোথায়? তারা এখনো কেন সেই রাস্তায় বসছে না আরওরকম আয় করছে না? তাহলে এগুলো রিলায়েবল পেশা হয় কিভাবে?

কোন কাজই ছোট নয়। কিন্তু সব কাজই যে আপনার ফিল্ড, তা-ও নয়।
আপনার কাছে খুব ভালো একটা প্লান আছে, কিন্তু পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য আপনি এগোতে পারছেন না। এখন আপনি যদি মাছ কুটে, বাদাম বেঁচে ওই পঞ্চাশ হাজার টাকা জোগাড় করে ফেলতে পারেন, তাহলে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যেভাবে এসব পেশাকে সরাসরি একটা ওয়েল পেইড জবের বিকল্প হিসেবে দেখানো হচ্ছে, তা মোটেও রিয়েলিস্টিক নয়।

তারা-ই সাহাবিদের উত্তরসূরী। পায়ের জুতো জোড়াই যথেষ্ট তার পরিস্থিতি বুঝিয়ে দেয়ার জন্য তবু তার চোখে-মুখে কি নির্মল হাসি!এই ...
27/05/2025

তারা-ই সাহাবিদের উত্তরসূরী।

পায়ের জুতো জোড়াই যথেষ্ট তার পরিস্থিতি বুঝিয়ে দেয়ার জন্য তবু তার চোখে-মুখে কি নির্মল হাসি!

এই উ'চ্ছ্বাস শুধু হাতের পাত্র দুইটি পানিতে পরিপূর্ণ করতে পারার উ'চ্ছ্বাস। কি শক্ত তাদের ঈ'মান আর সবর! 😥

Address

Fulbaria
1213

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Khalil Fans posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Khalil Fans:

Share