সুখ দুঃখের অনুভূতি

সুখ দুঃখের অনুভূতি Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from সুখ দুঃখের অনুভূতি, Digital creator, Fulbaria.
(16)

সুখ দুঃখ মিলিয়ে মানুষের জীবন। দুঃখ জীবনের অংশ! দুঃখ ছাড়া কেউ সুখ অনুভব করতে পারে না। পেইজটি আপনার বাস্তব জীবনের কথা বলে 💔 তাই নিয়মিত সুন্দর ও রুচিসম্মত পোস্ট পেতে, আমাদের পেজইটি ফলো করার অনুরোধ রইলো 😊 অগ্রীম ধন‍্যবাদ রইলো 🤝 সৌন্দর্য ! ! ! শব্দটি যতই ছোট; এর তাৎপর্য তেমনি বিশাল। সকলেই নাকি সুন্দরের পূজারী, তাই বলতে শোনা যায়, ”আগে দর্শনধারী পরে গুণ বিচারী ।” বাক্যটিতে সৌন্দর্যকে সম্পূর্ণভাবে বাহ্

যিকতার আড়ালে লুকিয়ে ফেলা হয়েছে। ভালো করে একটু ভেবে দেখুন তো আসলেই কি সৌন্দর্য কেবলমাত্র বাহ্যিক চাক-চিক্যের পিঞ্জরে আবদ্ধ? আমাদের চিন্তা, চেতনা,বুদ্ধিমত্তা কি আমাদেরকে অনুমতি দেয় এমন ধারণা পোষণ করতে? তবুও যুগ যুগ ধরে আমাদের দেশে তথা সমগ্র বিশ্বে এমনটিই প্রচলিত হয়ে আসছে; যা মোটেও কাম্য নয়। সৌন্দর্যের পুরো ব্যপারটিই আপেক্ষিক; স্থান, কাল, পাত্র ভেদে এর সংজ্ঞাও ভিন্ন।

06/07/2025

এখন আর কাউকে বেঁধে রাখিনা, কারোর প্রতিও আর রাখিনা কোনো প্রত্যাশা।

নিজের দীর্ঘ জীবনের নানা ওঠা পড়ায়, নানা অভিজ্ঞতায় জেনেছি কাউকে কখনো ধরে রাখা যায়না।

যে যাওয়ার সে নির্দ্বিধায় যাক। যে থাকার সে তার সবটুকু নিয়ে থাক।
কারোর থেকে আমার আর বিশেষ কিছু চাওয়ার না আছে কাউকে বিশেষ কিছু দেওয়ার।
যে থাকার সে অল্পেতেই থেকে যাবে। যে যাওয়ার সব উজাড় করে দিলেও চলে যাবে!🖤
💔

বিলাই আর বউ দুইটাই সিমিলার প্রাণী। দুইটাই মারাত্মক লেভেলের এটেনশন চায়। একটু উষ্ণতা পাইলে বিলাই কাছে এসে পিঠ ঘষবে আর বউ ম...
04/07/2025

বিলাই আর বউ দুইটাই সিমিলার প্রাণী। দুইটাই মারাত্মক লেভেলের এটেনশন চায়। একটু উষ্ণতা পাইলে বিলাই কাছে এসে পিঠ ঘষবে আর বউ মাথা দিয়ে ডুঁস দিবে। খিদা লাগলে দুইটাই চিল্লাফাল্লা করে। কারণ ছাড়া হুদাই কামড়াবে। বিলাই যাও হাতে কামড় দেয় বা আচড় দেয়, বউ তো ঘাড় গলা কানের লতিতেও কামড়ায়।

দুইটা প্রাণীর জেলাসি লেভেল তলাহীন কূয়ার ন্যায় গভীর। আপনার বিলাই রেখে আরেকটা বিলাইরে একটু ছুঁয়ে দেখেন, আপনারটা বিলাই থেকে বাঘ হয়ে যাবে। আর বউয়ের বেলায় অন্য কাউরে ছুঁয়ে দেখা দূরে থাক জাস্ট অন্য মেয়ের একটু প্রশংসা করেন মেয়ে থেকে মালাকুল মউত হতে সেকেন্ডও নিবেনা।

💔পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী ম...
03/07/2025

💔পুরুষের শারীরিক চাহিদা পূরণ হলেই তার মানসিক শান্তি ফিরে আসে। কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে বিষয়টি সম্পূর্ণ ভিন্ন। একজন নারী মানসিক শান্তি পেলে তবেই শারীরিক চাহিদার কথা ভাবে। নারী ও পুরুষের চাহিদার এই ভিন্নতার কারণেই তাদের সম্পর্ক আরও জটিল এবং গভীর।

পুরুষের সমস্ত ডিপ্রেশন এবং ক্লান্তি দূর হয় সঙ্গীর সাথে শারীরিক সংযোগে। যদি আপনি আপনার পুরুষ সঙ্গীকে খুশি করতে চান, তবে তার সাথে অবশ্যই শারীরিক Attachment থাকা প্রয়োজন, এবং তা মন থেকে হতে হবে।

নারীরা, বিপরীতে, মানসিক Attachment-এ বেশি গুরুত্ব দেয়। যদি তার মন ভালো থাকে, তাহলে সে স্বাভাবিকভাবেই শারীরিক সংযোগে আগ্রহী হয়। কিন্তু যদি তার মানসিক অবস্থা ভালো না থাকে, তাহলে সে কোনো কিছুতেই সাড়া দেয় না। নারীর মনই তার আসল শক্তি।

একজন নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে নতুন করে সাজাতে পারে। আবার সেই নারী চাইলে একজন পুরুষের জীবনকে পুরোপুরি নষ্টও করে দিতে পারে।

একজন নারী চাইলেই একজন পুরুষকে সম্মানের সর্বোচ্চ শিখরে পৌঁছে দিতে পারে। আবার চাইলে তাকে অসম্মানের তলানিতে নামিয়ে আনতে পারে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে আর্থিকভাবে সমৃদ্ধ করতে পারে। আবার চাইলে তাকে নিঃস্ব করে দিতে পারে।

নারী চাইলে একটি সুন্দর পরিবার এবং সুখী সংসার গড়ে তুলতে পারে। আবার চাইলে সেই সংসারকে ধ্বংস করে দিতে পারে।

নারী একজন পুরুষকে পরিবার, সমাজ, এবং নিজের প্রতি আবদ্ধ রাখতে পারে। আবার চাইলে সে পুরুষকে একা করে, পরিবারহীন করে ছুঁড়ে ফেলে দিতে পারে।

নারী তার শিক্ষা, শক্তি, মায়া, ভালোবাসা এবং মমতার মাধ্যমে পুরো পৃথিবীকে বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

নারী চাইলে একজন পুরুষকে শত খারাপ অভ্যাস থেকে মুক্ত করে ভালো মানুষে পরিণত করতে পারে। আবার ভালো মানুষকে নষ্ট করতেও সক্ষম।

নারী, তোমার প্রতি আমার অগাধ বিশ্বাস।

তুমি তোমার সৌন্দর্য, শিক্ষা, এবং ভালোবাসার শক্তি দিয়ে তোমার সংসার, পরিবার এবং সমাজকে সুন্দর করে তুলবে।

তোমার প্রেম হোক তোমার সংসার,

তোমার ভালোবাসা হোক তোমার স্বামী,

আর তোমার মায়ার বাঁধন হোক তোমার সন্তান।

নারী, তুমি চাইলেই অনেক কিছু করতে পারো। তুমি পারো, পুরো পৃথিবী বদলে দিতে। 💔❣️💔❣️❤️💋

কারো হাত ধরার আগেই চিন্তা করে নিও হাতটা ধরে রাখতে পারবে কিনা,কয়েক মাস গেলেই ভালোলাগা কমে যাবে এমন সম্ভাবনা থাকলে কারো হা...
30/06/2025

কারো হাত ধরার আগেই চিন্তা করে নিও হাতটা ধরে রাখতে পারবে কিনা,
কয়েক মাস গেলেই ভালোলাগা কমে যাবে এমন সম্ভাবনা থাকলে কারো হাত ধরার দরকার নাই।
সময়ের সাথে সাথে মানুষ বদলায়,তার মানে এই না যে সময়ের সাথে সাথে হাতের মুঠোয় ধরে রাখা হাতটাও বদলে ফেলতে হবে।
মানুষ কোন খেলনা না,খেলনা ফেলে দেয়া যায়,নতুন করে কেনা যায়,মানুষ ওরকম না।
বছর গেলে নতুন নতুন সমস্যা তৈরী হয়,সমস্যার নাম ফ্যামিলি প্রভলেম,'বাবা-মা মানবে না,পার্টনার সেইম এইজ,পার্টনারের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড ভালো না,হাইফাই ফ্যামিলি লাগবে,তমুক ভার্সিটির গ্রাজুয়েট লাগবে,খাটো হইলে হবে না,এখনি বিয়ে দিয়ে দিবে।
এই সমস্যাগুলো হবে,
সমস্যাগুলো খুবই কমন এবং লজিক্যাল।।
এই সমস্যাগুলোর সমাধান তুমি করতে পারবা কিনা,ফ্যামিলিকে তুমি বুঝাইতে পারবা কিনা,বাবা-মা জোর করলে তুমিও শক্ত হইতে পারবা কিনা,
এই ব্যাপারগুলো নিশ্চিত হয়েই একটা মানুষের হাত ধইরো।
যদি তুমি নিজের ব্যাপারে নিশ্চিত না থাকো,যদি তোমার মনে হয় তুমি "না"বলার অক্ষমতা নামক রুগে ভুগা বাবা-মায়ের শত আদরের সন্তান,তাইলে প্লিজ কারো হাত ধইরো না।।
অনেকটা সময় ধরে কারো সাথে সম্পর্কে জড়িয়ে তারপর ফ্যামিলি প্রভলেমের দৌহাই দিয়ে "আমি তোমাকে সত্যিই ভালোবাসি,"কিন্তু"...."বলে ফ্যাচ ফ্যাচ করে কান্নাকাটি করে কারো লাইফ নষ্ট করার কোন মানে নেই।।
কারো জন্য তোমার ভালোবাসার শুরু বা শেষে কখনো কোন "যদি" অথবা "কিন্তু" শব্দটা জন্ম নেয়ার সম্ভাবনা থাকলে দয়া করে মানুষটার হাত ধইরো না,প্লিজ ধইরো না।।
যা হয় ভালোর জন্য হয়" জীবন কারো জন্য থেমে থাকে না" আমি অনেক ভালো আছি" কিংবা সব ঠিক হয়ে যাবে"-এই কথাগুলোর মতো সান্তনা নিয়ে বেঁচে থাকার কোন মানে হয় না।।
ভালোবাসা প্রিথিবীর এক শুদ্ঝতম অনুভুতি,,,
ভুল করেও এই অনুভুতিটার অপমান কইরো না।
ভালোবাসার নামে তোমার দেয়া কষ্টগুলো হয়তো একসময় মানুষটা ভুলে যাবে...দিন শেষে হয়তো সবাই নিজ নিজ জায়গায় ভালো থাকবে,,,
কিন্তু ঐ একটা ভুলের জন্য বুকের ভেতর ভালোবাসা নিয়ে তিক্ত একটা অনুভুতি জন্মে যায়।
ঐ তিক্ত অনুভুতিটা জন্মানোর কথা ছিলোনা...অবশ্যই জন্মানোর কথা ছিলো না।।
>>>=

এই মানুষটার মাথায় সম;স্যা,ভীষণ সম;স্যা।সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ক্লাস করে,৩ ঘন্টা জার্নি করে এক শহর থেকে আরেক শ...
23/06/2025

এই মানুষটার মাথায় সম;স্যা,ভীষণ সম;স্যা।সকাল ৮ টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত ক্লাস করে,৩ ঘন্টা জার্নি করে এক শহর থেকে আরেক শহরে আসে মাত্র ৩০ মিনিট একসাথে বসার জন্য।না করলেও আসে।না করি বলে আজকাল বলেও আসেনা।এই যে ১১ টা বাজে,আমি এখন বাসাই বসে এটা লিখছি।সে এখনো রাস্তায়,বাড়ি ফিরছে।গত ৭ বছর যাবত এই মানুষটা ১ দিনের জন্য আমার পিছু ছাড়ে নি,মনে হয়না আর কোনদিন ছাড়বে।আজপর্যন্ত আমার সাথে জোরে কথা বলা দূরে থাক,মুখটুকুও বেজার করতে দেখিনি।আমি হাজার অন্যায় করলেও কনোদিন টু শব্দ করেনা।আমি হাজার দোষ করলেও,কোনোদিন চোখ বড় করতে দেখিনা।আমি বলতে পারবোনা এমন কোনো দিন আছে যেইদিন এই মানুষটা আমাকে কম ভালবেসেছে বলে আমি কেঁদেছি।বরং আমার চোখে পানি দেখলে,তাকে পৃথিবীর সব থেকে দুঃখী মানুষ হতে দেখেছি।আমার উপর এই মানুষটা আমার মায়ের মত যত্নশীল।ফুলের টোকা পড়তে দেয়না!!না আমার গায়ে,না মনে।আমি মাঝে মাঝে অবাক হয়।আচ্ছা,একটা ছেলে মানুষ এতটা ধৈর্যশীল কিভাবে হয়??এত্ত গুলো বছর ধরে,একি রকম শীতল।আমার প্রতি বিন্দু মাত্র রাগ-ক্ষোভ নেই,হাজার জ্বা*লালেও বিরক্তি নেই।কোনদিন কথা-কা;টাকা-টি হলে, রাগের ঝোকে আমাকে সামান্যও বকা দেয়নি।এটাও কি সম্ভব!!আমার উপর এত শ্রদ্ধাশীল,এত সহনশীল আমি কাউকে হতে দেখিনি।মাঝে মাঝে মনে হয় একা রাগ দেখিয়ে আমি অন্যায় করে ফেলি।দুনিয়া উলটে গেলেও উনি আমাকে মাথায় তুলে নাচে।এই মানুষটা আমার জন্য এতশত কিছু করে,যার তিল পরিমাণ ও আমি আমার সব কিছু উজার করে দিয়েও শোধ করতে পারবোনা।আমি হাজার ভেবেও এই মানুষটার উপর অভিযোগ আনতে পারবোনা।

আমার পছন্দ-অপছন্দ,আমার চলাফেরা,আমার কথা বলা,আমার প্রাইভেসি,আমার খুশী,আমার কাজ,পড়াশোনা, আমার সব কিছু এত সুন্দর ভাবে কদর করে, মন চাই পৃথিবীতে এই মানুষটার সাথেই আরো হাজার বছর কাটাই।আমার প্রেমিক হাওয়ার সাথে সাথেও এই মানুষটা আমার সব থেকে কাছের বন্ধু।আমি নির্দিধাই যখন তখন এই মানুষটার কাছে সুখ-দুঃখ বলে ভ্যা ভ্যা করে কাঁদতে পারি।আমার ইচ্ছা মত আমি আকাশে ডানা মেলে উড়লে পারি।এই মানুষটা আমাকে হাসি মুখে উড়তে দেখে।আমি জানিনা আমি কোন কপালে এই মানুষটার প্রেম পেয়েছি।আমার কখনো ধারনাও ছিলোনা,প্রেম এত সুন্দর হয়।এত স্নিগ্ধ এত গল্পের মত হয়।কে বলে পুরুষ মানুষ ভালবাসতে জানেনা?

এত বছর পর উনি আমার থেকে আজ জানতে চেয়েছে"আমি তাকে ঠিক কি কারনে ভালোবাসি!!"এমন একটা ভালো মানুষকে আর কি কারনে ভালোবাসা যাই???এত কাউন্টলেস ভালোবাসা দেয় যে মানুষ,তাকে ভালো না বেসে কি করে থাকা যাই???
এমন একটা মানুষ পাইলে,কে ছেড়ে দেয়??তাকে কীভাবে বোঝাই,এমন মানুষ কে কোনো কারনে ভালবাসা লাগেনা।ভালবাসা,শ্রদ্ধা নিজে থেকেই চলে আসে।যেই মানুষটা আমার প্রেমের জীবন,বন্ধুত্ত্বের জীবন এত সুন্দর বানিয়েছে,আর যাইহোক তাকে ভালো না বেসে আমি সারাজীবন আফসোস কুড়োতে চাইনা।

©

নায়ক আবীর চ্যাটার্জি তার স্ত্রী সহ ছবি পো-স্ট করলে,অনেকেই বা-জে ম-ন্ত-ব্য করেছিলেন।মানায় নি,আরো ভালো অপশন ছিলো,আর কাউকে ...
21/06/2025

নায়ক আবীর চ্যাটার্জি তার স্ত্রী সহ ছবি পো-স্ট করলে,অনেকেই বা-জে ম-ন্ত-ব্য করেছিলেন।মানায় নি,আরো ভালো অপশন ছিলো,আর কাউকে পেলেন না ইত্যাদি ইত্যাদি।
সব শুনে আবীর বলেছিলেন,আমি এগুলো পাত্তা দিই না।এই মানুষটা আমার পাশে তখন ছিলো যখন আমার পাশে অনেকেই ছিলো না। আমি বিশেষ কেউ ছিলাম না,সে আমাকে উৎসাহ দিতো,অনুপ্রেরণা দিতো।আজকে আমি সেলিব্রিটি।সে আমাকে কখনো সন্দেহ করে না। কিন্তু আমি সেই সময়গুলো ভুলতে চাই না।
কি চমৎকার উপলব্ধি নায়কের।আমারো মনে হয়,আসলেই যে খা-রা-প সময়ে পাশে থাকে,তারই অধিকার আছে বোধহয় ভালো সময়টা'কে উপভোগ করার। ।

20/06/2025
নার্সিসিষ্ট পার্সোনালিটি কি? এমন কাউকে ভালোবাসেন যে মানুষটা একদিন আপনাকে ভালোবাসেন আর চারদিন আপনাকে মানসিক কষ্ট দিয়ে থাক...
17/06/2025

নার্সিসিষ্ট পার্সোনালিটি কি?

এমন কাউকে ভালোবাসেন যে মানুষটা একদিন আপনাকে ভালোবাসেন আর চারদিন আপনাকে মানসিক কষ্ট দিয়ে থাকেন । এই লোক গুলোকে নার্সিসিষ্ট পার্সোনালিটির লোক বলতে পারেন ।কারন এরা ভয়ংকর ভাবে আপনাকে তার মাইন্ড গেইমের কন্টেইন্ট বানিয়ে নিজের মনের সেটিসফেকশন নিবে।

নার্সিসিষ্ট লোক জনের বৈশিষ্ট‍্য লোকজনের সামনেঃ প্রথম দেখায় বুঝতে পারবেন ভয়ংকর চার্মিং টাইপ । গুছিয়ে কথা বলে ।সে আপনাকে তার কথায় মোহিত করতে পারবে । স্মার্ট , আপনার কথা বুঝতে সক্ষম । আলাদা আলাদা বিচার করলে বুঝতে পারবেন সে , বুদ্ধিমত্তায় অসাধারন । কোন রকম এফোর্ট ছাড়াই সে সবার মন জয় করতে সক্ষম হয়ে থাকেন ।

নার্সিসিষ্ট ব‍্যাক্তিত্ব প্রাইভেট ভাবেঃ সে হলো ভয়ংকর এক ম‍্যানুপূলেটর । আপনার ভাবনা গুলোকে সে পরিবর্তন করে নিজের ভাবনা প্রতিষ্ঠিত করবে।যখন আপনি তার সত্যিকার রং দেখতে পারবেন তখন দেখবেন সে সম্পূর্ন অন‍্য মানুষ । যার কথার সাথে তার কাজে মিল নেই ।সে হার্টলেস এবং নিষ্ঠুর হয়ে থাকে নিজের স্বার্থ ও মতামতের ক্ষেত্রে । তার নিজের ইচ্ছা প্রতিষ্ঠা করতে কেবল তার চার্ম ব‍্যবহার করবে। এবং যা কিছুই ঘটুক না কেন , সে নিজের স্বার্থটা বুঝবে । আপনার কাকুতি ,মিনতি ,কান্না বোঝার তার সময় থাকবে না।সে ভিতরে ভিতরে রিগ্রেটহীন ভয়ংকর মনষ্টার ।

বড় বড় মনোবিদদের মতে ,একজন নার্সিসিষ্টকে যদি তুমি এ‍্যানালাইসিস করতে যাও , প্রথমে তুমি দেখবে তার ডুয়েল পার্সোনালিটি । একেবারে কোন ফেমাস লেখকের তৈরী করা চরিত্রের মতন । তার দুইটি জীবন উপভোগ করে । তার মুড ও প্রয়োজন অনুযায়ী সে তার পার্সোনালীটি মানুষের সামনে লজ্জাহীন ভাবে দেখিয়ে থাকে ।সে তার প্রাইভেট জীবন ও লোকদের দেখানো জীবন সম্পূর্ন আলাদা রাখে।

লোকজনের সামনে সে আবেগী , দয়ালু , মানবতার ফেরী ওয়ালা ,পরোপকারী , সাহায‍্যকারী , ভয়ংকর সৎ ও ভালো মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রেজেন্ট করে।
আর দরজার ভিতরে সে একজন মনষ্টার । তার তীব্র খারাপ দিক সে তার প্রিয় কোন মানুষকে দেখিয়ে থাকে যে বা যারা তার ক্লোজ থাকে । সে তার হাফ ও খারাপ দিকটা সেইফ রাখে তার জন‍্য যাকে সে মানসিক ভাবে নিজের খেলনা ভাবে।

নার্সিসিষ্টদের প্রিয় মাইন্ড গেইমের স্বীকার যারা হইছেন তাদের বলবো, কখনো এতটাই বোকা হবেন না তাদের পাবলিকের সামনে পার্সোনালি দেখে । যখন তার ক্লোজ হবেন তার কথার কিংবা তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে দাড়ালেই বুঝতে পারবেন তার আসল রুপটা কি ? সে আপনাকে প্রয়োজনে ব‍্যবহার করবে ।ভালোবাসা কিংবা প্রেমের নাম দিয়ে ভয়ংকর মাইন্ড গেইম খেলবে । আপনাকে তার ইচ্ছা মতন ব‍্যবহার করবে । আপনার ইচ্ছায় কিছুই হবে না। মনে চাইলে আপনাকে যখন তখন তার জীবন থেকে বিদায় করে দিবে যদি তার পাবলিক ইমেজের কোন ক্ষতি হয় ।

মনোবিদদের মতে নার্সিসিষ্টরা নিজের প্রতি অবসেস থাকে , তারা মনে করে তারাই রাইট দুনিয়ার সব লোকজনের চিন্তা ভুল ।আর ক্লোজ কেউ হলে তাকে ও তার মুড অনযায়ী ট্রিট করবে । তারা কখনোই পরিবর্তন হয় না।

©️

নিজেকে ভালো রাখার জন্য কিছু দরজা বন্ধ রাখাই শ্রেয়সবাইকে ধরে রাখতে হয় না।সব সময় সদয় থাকলে, মানুষ সেটা অধিকার ভাবতে শুরু ক...
16/06/2025

নিজেকে ভালো রাখার জন্য কিছু দরজা বন্ধ রাখাই শ্রেয়

সবাইকে ধরে রাখতে হয় না।
সব সময় সদয় থাকলে, মানুষ সেটা অধিকার ভাবতে শুরু করে।
একটা সময় বুঝেছি—নিজের মনের জানালা সব সময় খোলা রাখলে, ধুলা-বালি ঢুকবেই।
তাই এখন দরজা জানালা বুঝে খুলি। সম্পর্ক বুঝে রাখি।

আগে ভাবতাম, সম্পর্ক মানেই নিরন্তর খোঁজ নেওয়া, সময় দেওয়া, আপস করা।
এখন বুঝি—মানুষের কিছু আচরণ নিজের সম্মানের সাথে যায় না।

কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করি:
❶ এক আপু ছিল, প্রায়ই টাকা ধার নিত।
ফেরত দিতে ভুলে যেত, মনে করিয়ে দিলে বলত—“আরে না, দিয়ে দিয়েছি তো!”
কিন্তু মাসের পর মাস কেটে যেত, টাকাও আসত না, দৃষ্টিও বদলাত।
অদ্ভুত ব্যাপার, সে প্রায়ই আমার বাসায় আসত, খেত-দিতাম, গল্প করতাম।
কিন্তু আমি একবার ওর বাসায় গেলাম , প্লাস্টিকের গ্লাসে পানি দিয়ে বলেছিল, ‘কাজ আছে, পরে দেখা হবে।’
সেদিনই বুঝেছিলাম—মানবিকতা একতরফা হলে, সেটা বোকামি হয়ে দাঁড়ায়।”

❷ এক বন্ধু ছিল, শুধু নিজের সুবিধামতো যোগাযোগ রাখত।
ওর প্রেমে ঝামেলা, তখন আমি therapist!
ওর বাড়ির সমস্যা, আমি lawyer!
কিন্তু আমি যখন একটু মন খারাপ করে বলি, “আজকে খারাপ লাগছে”—সে reply করে, “আমি একটু busy”।
আজও ইনস্টায় দেখে, ক্যাফেতে বসে latte খাচ্ছে।
আমি আর বিরক্ত হই না, কারণ বুঝে গেছি—কারো কাছে তুমি প্রয়োজন, কারো কাছে তুমি মানুষ। আমি দ্বিতীয় দলে থাকতে চাই।

❸ এক আত্মীয়, সবসময় ছুটি পেলেই আমার বাসায় আসত,
বাচ্চারা খেলত, আমি রান্না করতাম, গল্প করতাম, ওরা খুশি হতো।
একবার হঠাৎ আমার বাসায় গ্যাস নেই, ভেবেছিলাম, ওদের বাসায় খেয়ে আসব।
গিয়ে দেখি, ও বলছে “আমরা একটু বাইরে যাচ্ছি, আরেকদিন এসো।”
তখনই বুঝলাম—সব ‘আপনজন’ আসলে আপন না, অনেকে শুধু সুবিধাজনক জায়গা খোঁজে।
সেই দিন থেকে আমি শুধু দূর থেকেই সালাম দেই, ঘর পর্যন্ত আর ঢুকি না।

❹ এক কলিগ, আমার থেকে বারবার ফাইল তৈরিতে সাহায্য নিয়েছে।
নিজের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত ফোন করে ধরিয়ে রাখত,
আর আমার কাজের সময়? বলত, “তুই তো পারিস! তোর জন্য এটা কি এমন কঠিন?”
কিন্তু অফিসে প্রমোশনের প্রশ্নে একবার আমাকে বাদ দিয়ে নিজের নাম প্রস্তাব করেছিল।
সেই দিনই বুঝেছিলাম—যাদের কাছে তুমি ‘পারফেক্ট মেশিন’, তারা কখনও তোমাকে মানুষ ভাবে না।
সেই সম্পর্কের তার কেটে দিয়েছি, শান্তিতে আছি।

❺ এক বান্ধবী, সব সময় আমার কাছ থেকে সাজগোজ, শপিং, ছবি তোলা—সব কিছুতেই সাহায্য নিত।
সে একবারও আমার কাজের বিষয়ে জিজ্ঞেস করেনি।
আমার একটি প্রজেক্টে সাহায্য চাইলে বলেছিল, “এই সময় আমার শরীর ভালো না।”
অথচ আমি তাকে ইনস্টায় দেখলাম ব্রাইডাল ট্রায়ালে ব্যস্ত।
সেদিন বুঝলাম—কিছু মানুষ তোমার উদারতাকে ব্যবহার করে, যতক্ষণ না তুমি সীমারেখা টানো।
আমি সেটা করেছি, সময় মতো।

কিছু সম্পর্ক, যেগুলোর ভার কেবল একপাশে পড়ে থাকে:
এক পরিচিত আপু ছিলেন, সব সময় ফোন দিতেন শুধুই নিজের দুঃখ শোনাতে।
একদিন যখন আমিই ভেঙে পড়েছিলাম, আর তাকে বলতে চেয়েছিলাম, তখন তিনি বলেছিলেন, “আরে এসব বিষয় আমি বুঝি না, পরে কথা বলি।”
আমি বুঝে গেছি, উনি আমার দুঃখের জন্য না, নিজের আরাম খোঁজার জন্য যোগাযোগ রাখেন।

এক বন্ধুর জন্মদিনে আমি কেক নিয়ে গেলাম, অথচ আমার জন্মদিনে সে একবারও ফোন দেয়নি। বলেছিল, ওই দিন নেটওয়ার্ক ছিল না। আমি মনে মনে বলেছি—বন্ধুত্ব যদি নেটওয়ার্কের ওপর নির্ভর করে, তাহলে সেটা রাখারও দরকার নেই।

একবার এক আত্মীয়ের বাসায় দাওয়াতে গিয়েছিলাম।
চোখে মুখে হাসি, কিন্তু কথার ভেতরে ছিল কাঁটা।
একটা মন্তব্য—“তুমি তো কিছু করো না, বাসাতেই থাকো বেশি”—সেই একটা বাক্য আমাকে বুঝিয়ে দিয়েছিল, সব দাওয়াত সম্মান নয়, কিছু দাওয়াত শুধুই ফর্মালিটি।সেই থেকে আমি ‘না’ বলতে শিখেছি।

✅ কী করা উচিত:
• নিজের ইচ্ছার বাইরে কাউকে খুশি করতে যেও না।
সম্মান তখনই থাকে, যখন তা আত্মসম্মান নষ্ট না করে।
• সময়মতো দূরত্ব তৈরি করো।
একবারের অপমান সহ্য করলে, মানুষ দ্বিতীয়বার সেটা অভ্যাস করে ফেলে।
• যারা কেবল নিজের প্রয়োজনে খোঁজ নেয়, তাদের জন্য আলাদা বাউন্ডারি রাখো।
ওদের কথা শুনো, হাসো, কিন্তু মন খুলে দিও না।
• ‘না’ বলাটা শিখে ফেলো—এটা আত্মরক্ষা।
‘না’ বললে অনেকে দূরে সরে যাবে, কিন্তু ওদের না যাওয়াটাই বিপদ।

❌ কী করা উচিত নয়:
• বেশি ভদ্র হতে গিয়ে নিজেকে ছোট করো না।
“ভদ্র” হবার চেষ্টায় অনেকেই নিজের অনুভূতির কবর দিয়ে ফেলে।
• যারা একবার আঘাত করেছে, তাদের বারবার সুযোগ দিও না।
‘দ্বিতীয় সুযোগ’ মানে অনেক সময় ‘দ্বিতীয়বার কষ্ট’।
• ভুল মানুষদেরকে ঠিক করার দায়িত্ব নিও না।
তুমি কাউন্সেলর নও, থেরাপিস্ট নও—তুমি একজন মানুষ, যার নিজের অনুভূতির যত্ন নেওয়াও জরুরি।
• নিজের অবস্থান বোঝাতে গিয়ে চোখে জল এনো না।
যে বোঝে না, সে কান্না দেখেও ব্যস্ত থাকবে অন্য কাজে।

আজ আমি কেমন?
• নিজের জায়গা বোঝাতে শিখেছি।
• ভালোবাসা দিতে আগে ভালোবাসা পাওয়ার যোগ্যতা দেখি।
• অপরাধবোধ ছাড়াই ব্লক করি, মিউট করি, দূরে যাই—কারণ সেটা আমার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য দরকারি।

🔚 সব সম্পর্ক পবিত্র নয়,
সব সম্পর্ক গুরুত্বপূর্ণ নয়,
সব সম্পর্ক দীর্ঘস্থায়ী হওয়াও জরুরি নয়।

তোমার জীবনের প্রতিটা মানুষ যদি তোমার স্পেস, সম্মান আর সংবেদনশীলতা বুঝতে না পারে—তবে সেই সম্পর্ক শুধু নামমাত্র একটা বোঝা।

জীবন ছোট, সময় অল্প। সব জায়গায় খুশি ছড়াতে গিয়ে নিজেকে ধ্বংস কোরো না।

নিজেকে ভালোবাসো, নিজের মনকে গুরুত্ব দাও।
কিছু দরজা বন্ধ রাখো—সেটা তোমার শান্তির জন্য।

😏🥴😁👻
31/05/2025

😏🥴😁👻

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুখ দুঃখের অনুভূতি posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share