
19/07/2025
"অনুগ্রহ *A*n*g রি*য়াক্ট দিবেন না, পারলে শে #য়া*র করুন"
গতকাল DBC নিউজে দেখলাম এক মেয়ে শিক্ষার্থীর আর্তনাদ, সে ১১ বিষয়ে পেয়েছে A+ জীববিজ্ঞানে ফেল। মেয়েটির দাবি ছিল ১১ বিষয়ে এ প্লাস পেতে পারি আমি কি এতই খারাপ স্টুডেন্ট আমি জীববিজ্ঞানে ৩৩ তুলতে পারবো না ? ছবিতে খাতায় লাল মার্ক করা অংশ দেখতে পাচ্ছে এ অংশে লেখা থাকে রেজিস্ট্রেশন নাম্বার, রোল নাম্বার, প্রশ্নের সেট কোড যাবতীয় তথ্য। এই অংশের সাথে দ্বিতীয় অংশ যেখানে সবুজ কালী দিয়ে মার্ক করা।এই অংশটির ইউনিক কোড রয়েছে যা মেশিন দ্বারা রিড করা সম্ভব। উপরের অংশটি ছিঁড়ে নেয়া হয় টিচার যাতে বুঝতে না পারে এটা আসলে কার খাতা।
ছবিতে যারা খাতার উপর নাস্তা করতেছে তারা সবাই স্টুডেন্ট কোন এক টিচার এদেরকে দিয়ে খাতা দেখাচ্ছে, বিনিময়ে খাওয়াচ্ছেন ডাল- পুরি, বার্গার।
এখানে ডাল পড়ে খাতা নষ্ট হচ্ছে দেখা যাচ্ছে,কোন কারনে খাতা নষ্ট হলে কপাল পুড়বে হতভাগ্য পরীক্ষার্থী। এমন শত শত ছবি সোশ্যাল মিডিয়াতে ঘুরতেছে, টিচার তার ব্যাচের স্টুডেন্ট অথবা পরিচিত কাউকে দিয়ে খাতা দেখিয়ে নিচ্ছেন, এটা কি ক্রাইম না? মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড কি করেন? এসব টিচারদের সনাক্ত করে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করতেছে না? এরা টিচার নামের কলঙ্ক, কেউ ভালো পরীক্ষা দিয়ে এদের জন্য ভালো রেজাল্ট করতে পারছে না, আবার কেউ যোগ্যতার থেকেও বেশি নাম্বার পেয়ে যাচ্ছে। আমরা চাই শিক্ষার্থীদের সঠিক মূল্যায়ন।
এখানে ১ টি ছবি উদাহরণ হিসাবে দিলাম, এমন শতশত ছবি, ভিডিও, ছবি ঘুরছে সামাজিক মাধ্যমে।
প্লিজ আপনারা এটার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন।
©©