Ratree's

Ratree's Beauty begins the moment you decide to be yourself.
(2)

Offer Offer...🥰🥰🥰
26/06/2025

Offer Offer...🥰🥰🥰

স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কেনো বিকার অথবা স্টিলের পাত্রে ফরমুলেশন করতে হয়?স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট তৈরি একটি সূক্ষ্ম এবং যত্নশীল ...
25/06/2025

স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট কেনো বিকার অথবা স্টিলের পাত্রে ফরমুলেশন করতে হয়?

স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট তৈরি একটি সূক্ষ্ম এবং যত্নশীল প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ায় ব্যবহৃত প্রতিটি উপাদান এবং পাত্রের গুণগত মান প্রোডাক্টের কার্যকারিতা ও স্থায়িত্বে বড় প্রভাব ফেলে। তাই প্রোডাক্ট তৈরি বা ফরমুলেশনের সময় যেই পাত্রে কাজ করা হয়, সেটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এ কারণে পেশাদার ফর্মুলেটররা বিকার (borosilicate glass) বা স্টেইনলেস স্টিল (stainless steel) পাত্র ব্যবহারের পরামর্শ দেন। কিন্তু কেন?

চলুন জেনে নেওয়া যাক এর পেছনের বৈজ্ঞানিক কারণগুলো:

---

🔬 ১. কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন রোধে

অনেক সময় অ্যালুমিনিয়াম, লোহা, প্লাস্টিক বা নিম্নমানের ধাতব পাত্রে বিভিন্ন কেমিক্যাল রিঅ্যাকশন হয় স্কিনকেয়ার উপাদানের সাথে। যেমন:

এসিডিক বা ক্ষারীয় উপাদান পাত্রের ধাতুর সাথে বিক্রিয়া করে প্রোডাক্টের pH পরিবর্তন করে ফেলতে পারে।

এতে করে প্রোডাক্ট ত্বকে ক্ষতি করতে পারে বা কার্যকারিতা হারায়।

📌 কিন্তু বিকার গ্লাস এবং ফুডগ্রেড স্টেইনলেস স্টিল কেমিক্যাল রিঅ্যাকশনে অংশ নেয় না। তাই এগুলো নিরাপদ।

---

🧪 ২. বিশুদ্ধতা বজায় রাখা

প্লাস্টিক বা রঙিন ধাতুর পাত্রে অনেক সময় মাইক্রোপ্লাস্টিক বা ধাতব কণা ছড়াতে পারে প্রোডাক্টে। এতে প্রোডাক্ট দূষিত হয় এবং ত্বকে ব্যবহার ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়ে।

📌 বিকার গ্লাস এবং স্টিলের পাত্র প্রোডাক্টের বিশুদ্ধতা অক্ষুন্ন রাখে।

---

🌡️ ৩. তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা

অনেক স্কিনকেয়ার উপাদান গরম বা ঠান্ডা অবস্থায় মেশাতে হয়, যেমন: ওয়াক্স, বাটার, বা ইমালসিফায়ার। সাধারণ পাত্র অতিরিক্ত গরম হয়ে যেতে পারে, যা উপাদান নষ্ট করে ফেলতে পারে।

📌 স্টেইনলেস স্টিল এবং বিকার গ্লাস তাপমাত্রা সহ্য করতে সক্ষম এবং তাপ সমভাবে ছড়ায়, ফলে ফরমুলেশন নিয়ন্ত্রণে থাকে।

---

🧴 ৪. দীর্ঘস্থায়ী ও টেকসই

বিকার গ্লাস বা স্টেইনলেস স্টিল খুবই টেকসই ও দীর্ঘস্থায়ী। স্ক্র্যাচ বা দাগ পড়ে না সহজে, ফলে দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যায়।

---

🎯 ৫. পেশাদার মান বজায় রাখা

যদি আপনি স্কিনকেয়ার প্রোডাক্ট বানিয়ে বিক্রি করতে চান, তবে পেশাদার মানের ফরমুলেশন খুব গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক উপকরণ ও সরঞ্জাম ছাড়া প্রোডাক্টের গুণমান নিশ্চিত করা কঠিন।

📌 তাই আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ডে কাজ করতে চাইলে গ্লাস বা স্টিলের পাত্রই ব্যবহারযোগ্য।

রাত্রি (ব্যাচ-৭৯)
পেইজ - Ratree's

Ai কে বললাম পিকচার টা এডিট করে দিতে। এতো সুন্দর করে এডিট করবে ভাবতে পারিনি🥰
24/06/2025

Ai কে বললাম পিকচার টা এডিট করে দিতে। এতো সুন্দর করে এডিট করবে ভাবতে পারিনি🥰

Rosemary Hair Oilযাদের আমার মতো পিসিওএস, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যার জন্য চুল পড়ে এবং তেমন কোনো প্রোডাক্ট কাজ করেনা চুলে তাদ...
24/06/2025

Rosemary Hair Oil
যাদের আমার মতো পিসিওএস, থাইরয়েড হরমোনের সমস্যার জন্য চুল পড়ে এবং তেমন কোনো প্রোডাক্ট কাজ করেনা চুলে তাদের জন্য বেস্ট হবে রোজমেরি হেয়ার অয়েল।
কারন হরমোনাল প্রবলেমে নিয়মিত চুল পড়তেই থাকবে এবং নতুন হেয়ার গ্রোথ কমে যায়। আর রোজমেরি মিনোক্সিসিডিল ২% এর মতো কাজ করে নিয়মিত হেয়ার গ্রোথ হওয়ার জন্য স্ক্যাল্পের ব্লাড সার্কুলেশন বাড়িয়ে নতুন হেয়ার গ্রোথ করতে স্টিমুলেট করবে।আর এই অয়েলে আরও অনেক মিক্সড হার্বস ও এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করা হয়েছে যা চুল পড়া বন্ধ করতে সাহায্য করবে।

আমাদের তেল চুলায় ঘন্টার পর ঘন্টা জাল করে বানানো হয়না। নির্দিষ্ট টেম্পারেচার মেইনটেইন করে প্রায় ১৫ দিন সময় নিয়ে হার্বস ইনফিউশন টেকনিকের মাধ্যমে তৈরি করা হয়, যাতে ক্যারিয়ার অয়েলের গুণাগুণ নষ্ট না হয়।

22/06/2025

যে নিজে নিজের ভুল গুলো দেখতে না চায় তাকে আপনি যতই বোঝান কাজ হবেনা।যত যুক্তি প্রমাণই দেখান না কেনো সে সবসময় আপনাকেই দোষারোপ করবে। আর আপনার নিজের মধ্যে ফ্রাসট্রেশন তৈরি হবে। তাই অযথা কনফ্লিকটে জড়িয়ে নিজের এনার্জি নষ্ট করতে যাবেন না। কেউ নিজের ভুল না শোধরালে আপনিও তার উপর ইমোশনালি ডিপেন্ডেন্ট থাকবেন না।

Lightweight Cold processed coconut hair oil for low porosity and medium porosity hair..
21/06/2025

Lightweight Cold processed coconut hair oil for low porosity and medium porosity hair..

১ গ্রাম অরিজিনাল ইরানি জাফরানের দাম মিনিমাম  ৪৫০ টাকা।গোট মিল্ক প্রায় ২০০-৩৫০ টাকা প্রতি লিটার।কজিক এসিড পাওডার ও বিভিন্...
20/06/2025

১ গ্রাম অরিজিনাল ইরানি জাফরানের দাম মিনিমাম ৪৫০ টাকা।গোট মিল্ক প্রায় ২০০-৩৫০ টাকা প্রতি লিটার।কজিক এসিড পাওডার ও বিভিন্ন এসেনশিয়াল অয়েল ব্যবহার করে ১০০ গ্রাম সাবান খুচরা সীমিত লাভে ৪৫০-৫০০ টাকায় বিক্রি করা যায়। আর সেখানে এরা কিভাবে এই দামে এই সাবান বিক্রি করে!

দারাজে ঢুকলে দেখবেন ৫ গ্রাম জাফরান ১০০ টাকা করে বিক্রি করছে।কদম ফুলের পাপড়ির সাথে লাল রং মিশিয়ে তৈরি করা নকল জাফরান এবং কমদামি গরুর চর্বি ও পাম অয়েল দিয়ে বানানো সোপ বেইজ দিয়ে এভাবে সাবান বানালে প্রতি সাবানে খরচ পরে ১৫ টাকার মতো। আর সেই সাবান স্কিনে ব্যবহার করে যখন স্কিন নষ্ট করেন তখন অন্যদের দোষ দিয়ে বলেন এই সাবান ভালোনা। অনলাইনে সব খারাপ, অমুক-তমুক....

স্যাফ্রন বিউটি বারআসসালামু আলাইকুম সবাইকে,  যারা গোট মিল্ক অথবা মিল্ক সোপ পছন্দ করেন না, কিংবা স্কিন অনেক ড্যামেজড - সেন...
20/06/2025

স্যাফ্রন বিউটি বার
আসসালামু আলাইকুম সবাইকে,
যারা গোট মিল্ক অথবা মিল্ক সোপ পছন্দ করেন না, কিংবা স্কিন অনেক ড্যামেজড - সেনসিটিভ টাইপ তাদের জন্য বেস্ট হবে।কারণ এই বারে ব্যবহার করা সব উপকরণ -ই অনেক সুথিং এবং ফেসটা ওয়াশ করার পর একদমই ড্রাই হয়ে যাবেনা।
এই সোপ ব্যবহার করলে ফর্সা হবেন না। তবে স্যাফ্রনের কারণে ডার্ক স্পট স্লো লি রিডিউজ হবে।দাম একদমই হাতের নাগালে রাখা হয়েছে কিন্তু।তাই দ্রুত অর্ডার করে ফেলুন।

17/06/2025

অভিমান করতে করতেও একটা সময় মানুষ হাঁপিয়ে ওঠে! যে অভিমান বোঝে না, বোঝার চেষ্টাও করে না, তার কাছে মানুষ প্রকাশ করাটাই একটা সময় পর ঠিকই কমিয়ে দেয়।

অভিমান না ভাঙ্গলে যে যন্ত্রণা হয়, সেই যন্ত্রণা একমাত্র ভুক্তভোগী ছাড়া আর কেউ উপলব্ধি করতে পারে না। মানুষ অধিকারবোধ থেকেই কারো কাছে প্রত্যাশা রাখে। আর যখন অভিমান, অভিযোগগুলো মুখ থুবড়ে পড়ে থাকে মনের এক কোণে, মানুষ তখন নিজেকে অসহায় মনে করে!

দিনের পর দিন অবহেলা, গুরুত্বহীন হয়ে যাওয়া, কারো কাছে নিজের প্রাপ্য অধিকার এবং সম্মান না পাওয়ার কারণেই যত অভিমানের মেঘ এসে মনের আকাশে ভীড় করে। দু’চোখে বৃষ্টি নামতে নামতে একটা সময় পর মেঘও কেটে যায়। তবুও মনের এক কোণে আক্ষেপ নামক জিনিসটা থেকে যায় আমৃত্যু!

যারা অভিমান বোঝে না, অভিমান ভাঙায় না, এড়িয়ে যায়, গুরুত্ব দেয় না, তাদের কাছে মানুষ কোনোকিছুই প্রকাশ করতে চায় না। ভালোবাসার মতো অভিমানের গভীরতাও অনেক। যারা ভালোবাসা বোঝে, তারা অভিমানও বোঝে। আর যারা অভিমান বোঝে না, তারা ভালোবাসাটাকেও গুরুত্বহীন ভেবে মানুষের বিশ্বাস, অনুভূতি এবং আবেগকে ভ্রূক্ষেপও করে না, খেলা করে।🖤🖤

Nose strips 5 pcs 100 tk only
17/06/2025

Nose strips
5 pcs 100 tk only

18/03/2025

প্রতিক্রিয়া - বড় একটা স্টেজ বানিয়ে দেশের সবগুলো টেলিভিশনে লাইভকাস্ট করে ধর্ষকদের শাস্তি দিতে হবে। ঠিক যেরকম ভাবে তারা অসহায় ধর্ষিতাকে অত্যাচার করে, তার চেয়েও হাজার গুণ বেশি কষ্ট দিয়ে মেরে ফেলতে হবে। যাতে ধর্ষন করার চিন্তা কারো কল্পনাতেও না আসে।

আছিয়ার মৃত্যুর সত্য ঘটনা উদঘাটনঃ (পর্ব নং ০৩)
আমি সবটা জানি। সেদিন রাত্রে কি ঘটেছিল। শুধু সে রাত্রে নয়। প্রতি রাত্রে কি ঘটেছে তোমার শশুর বাড়িতে। সেসব কথা আমি বলবো নাকি তুমি নিজেই বলবে?
এবার আফিয়া বসে পরে। অপরাজিতার পায়ে ধরে। আপা কিছু বলেন না। আমার ছোট বোনের জীবনতো শেষ হয়েছে। আমার জীবন নষ্ট হতে দিয়েন না।
উৎসুক জনতা অবাক হয়ে তাকিয়ে আছে। হঠাৎ কি কথোপকথন হয়েছে যে, আফিয়া পল্টি খাইয়া গেল?
তাঁরদিকটা একবার দেখে নিল অপরাজিতা। তাঁরপর আফিয়ার দুই কাঁধে হাত রেখে উঠিয়ে নেয়।
তাঁরপর বলে, দুর পাগলী। তোমার কিছুই হবে না।
ধর্ষকরা তো ধরা পরেছে।
তাছাড়া যারা অপরাধ করেছে তাদের দোষ, তুমি অকারণে ভয় পাচ্ছো কেন? আমি, আমরা সবাই, পুরো দেশবাসি তোমার পাশে আছি, তোমার সাথে থাকবো। ধর্ষকের সর্বোচ্চ শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছড়বো না।
এবার ওড়না দিয়ে মুখ লুকিয়ে রাখে আফিয়া।
অপরাজিতা আফিয়ার মুখ থেকে ওড়না সরিয়ে দিয়ে বলে, তুমি চাও না আছিয়া সঠিক বিচার পাক? অপরাধীরা শাস্তি পাক?
জী আপা চাই।
তাহলে মুখ খোল। সত্যি কথা বলে দাও। সবাই জানুক সত্য ঘটনা।
আফিয়া এবার ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে থাকে। সাংবাদিকরা তারঁ দিকে তাকিয়ে আছে?।
আফিয়া আবার দুহাত দিয়ে মুখ ঢাকে। ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কেঁদে উঠে।
অপরাজিতা বলে, কাঁদো। কেঁদে কেঁদে হাল্কা হও।নিজের মাধ্যে সাহস ফিরে আনো। শক্ত হয়ে দাঁড়াও। মুষ্টিবদ্ধ হাত উপরে উঠাও। চিৎকার করে বলো, আমি মানুষ। আমারও আছে ভালোভাবে বাঁচার অধিকার।
আফিয়া ওড়নার আঁচলে মুখ মুছে নেয়।তাঁরপর ক্যামেরার দিকে তাকিয়ে শক্ত হয়ে দাঁড়ায়।
সাংবাদিক ভাইদের বলে, শোনেন আমার ও আমার ছোট বোনের সাথে কি ঘটেছিল সেই রাত্রে।
আফিয়া নির্ভয়ে বলে, আমি আফিয়া। বাবা মায়ের প্রথম কন্যা সন্তান। অভাবের সংসার আমাদের। তাই পড়া শোনা করা হয়নি।একটি ভালো সমন্ধ আসায় অল্প বয়সে মা বাবা আমাকে বিয়ে দেয়। আমি প্রথমে বিয়ে করতে রাজি হইনি। সবাই আমাকে বোঝায়, অভাবের সংসারে একজন খাওয়ার মানুষ কমলে ছোট ভাই বোনেরা ভালো খেতে পারবে। তাই আমি রাজি হয়েছি।
বিয়ের প্রথম দিন থেকেই আমার শশুরের কুনজর বুঝতে পারছি। রাত্রে বিছানায় স্বামী ব্যাবহারের পর আমাকে পোশাক পরতে না দিয়ে রুমের বাহিরে যায়। তারপর অন্ধকারে আমার শরীরের উপর কারো উপস্থিতি বুঝতে পারছি। এটাও খেয়াল করি এখন যে আছে সে আমার স্বামী না। অন্য পুরুষ। কিন্তু কে তা বুঝতে পারছি না। আমার ছোট শরীর। স্বামীকে সহ্য করাই অসম্ভব। তাঁরপর আরেক জন। আমি ব্যাথায় কুকরে উঠি। চিৎকার করার চেষ্টা করি। কিন্তু আমার মুখ চেপে ধরে। ফিসফিস করে আমাকে চুপ করতে বলে। মেরে ফেলার হুমকি দেয়। আমি এবার কন্ঠ চিনতে পারি। এ কন্ঠ আমার শশুরের কন্ঠ।
তাঁরপর সে ছেড়ে চলে গেলে আবার আরেক জন আসে। একেও চিনতে পারি। সে হচ্ছে আমার দেবর। এরপর আমার স্বামী ভিতরে আসে। তাঁকে বিষয়টি জানালে, সে রেগে যায়। বলে সে ছাড়া ঘরে আর কেউ আসেনি।
পরের দিন শাশুড়ীকে জানালে বলে, আমি স্বপ্ন দেখেছি।
এভাবে প্রতি রাত্রেই আমার স্বামী, শশুর ও দেবর আমাকে ধর্ষণ করে।
আমি স্বামীকে বললে মারধর করে। আর শাশুড়ীকে বললে বলে ভুতের আছর আছে। ভুত প্রতি রাত্রে আসে আমার কাছে।
তাঁরপর বাড়িতে আসলে মাকে জানাই বিষয়টি। মা বিষয়টি বিশ্বাস করেনি। ভেবেছে মেয়ের বয়স কম তাই স্বামীর কাছে যেতে ভয় পায়। তাই স্বান্তনা দেয়। সময় হলে সব ঠিক হবে।
আছিয়ার বড় বোন শশুর বাড়িতে যেতে চাচ্ছে না দেখে ছোট বোন আছিয়াকে সাথে পাঠায়।
সে আবার বলে, আছিয়াকে আমার শাশুড়ী সাথে রাখতে চায়। কিন্তু আমি দেইনি।
আছিয়া পাশে থাকা অবস্থায় ওই ঘটনার আগেন রাত্রে একইভাবে আমার স্বামী দরজা খুলে বাথরুমে যায়। তাঁরপর আমার শশুর ঘরে আসে। স্বামীকে দেখাতে হবে এটা ভুত না, তাঁর বাপ। এটা ভেবেই আমি আছিয়াকে পা দিয়ে ধাক্কা দেই। কয়েকবার ধাক্কা দেওয়ার পর আছিয়া জেগে যায়। প্রথমে বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পারে। সে বিছানা থেকে নেমে গিয়ে রুমের লাইট জালিয়ে দেয়। তখুনি আমার শশুরকে উলঙ্গ অবস্থায় দেখতে পায়। আছিয়া সাথে সাথে বলে, তালোই আপনি এঘরে কেন? আর এ অবস্থায় কেন?
তখন শশুর ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। আমার স্বামী ঘরে আসে। তখন আমাদের মাঝে ঝগড়া হয়। আমার স্বামী আমাকে মারধর করে।
আমাকে মারে আর নিষেধ করে, একথা যেন কাউকে না বলি। কিন্তু আছিয়া বলে সে আব্বা মার কাছে সব বলে দিবে। এদিকে মারামারির শব্দ শুনতে পেয়ে লোকজন চলে আসে। তখন আছিয়াকে এক ঘরে আটকে রাখে হাত পা ও মুখ বেঁধে রেখে। কাউকে বুঝতে দেয়না আছিয়াার কথা।
আর আমার কথা বলে ভুতে ধরেছে তাই স্বামীকে সন্দেহ করে। লোকজনও তাই বিশ্বাস করে। ততক্ষণে সকাল হয়েছে।
এদিকে আফিয়ার শশুর বুঝতে পারে, যে আছিয়া বাড়িতে ফিরে সব বলে দিবে। আছিয়াকে বলতে দেওয়া যাবে। তাই তাকে আটকে রাখে। রাত্রের অপেক্ষা করে।
সন্ধ্যার পর লোকজন ঘুমিয়ে পরলে, গভীর রাত্রে আছিয়াকে ধর্ষণ করতে যায়।
আছিয়াকে কতটা নির্মমভাবে ধ*র্ষণ করা হযেছিল আজকে সেটার বর্ণনা দিয়েছে ডাক্তাররা। চিকিৎসারত ডাক্তার বলেছে - আছিয়া যেহেতু বাচ্চা মেয়ে তাই তার পোপনাঙ্গের ডেপথ খুবই ছোট।
সেজন্যে ধ*র্ষককরা কিছুটা ধারালো ব্লেড/ কাঠি দিয়ে গোপনাঙ্গে ছিদ্র করার চেষ্টা করেছিল। সে ছিদ্রটা ছিল আনুমানিক ৫ সে.মি. গভীর।
তারপর গোপনাঙ্গের একদম ভিতরের দিকে অনেকগুলো স্ক্রেচ করা হয় এবং সেটা করা হয় একদম সূক্ষ্মভাবে, অনেকটা সময় নিয়ে।
একাজ করার সময় তার নাক-মুখ চেপে ধরা হয়েছিল যাতে কোনরকম চিৎকার করতে না পারে। তারপর মানুষ চলে আসার আওয়াজ পেয়ে আরেকজন গলা চেপে ধরেছিল মেরে ফেলার জন্যে।
আর এজন্যেই অক্সিজেনের অভাবে অজ্ঞান হয়ে পড়ে মেয়েটা। মুখ দিয়ে ফেনা বের হচ্ছিল তখন।
এ নির্মম বর্ণনা দিতে গিয়ে বারবার কণ্ঠস্বর কাঁপছিল ডাক্তারের। তিনি বলছিলেন - 'এরকম কন্ডিশনে ভিক্টিম স্পটেই মারা যায়। এ মেয়েটা যে এখনও বেঁচে তাতেই অবাক হচ্ছি আমি।'
তাহলে এবার বুঝুন কতটা অমানবিকভাবে নির্যাতন করা হয়েছিল বাচ্চা মেয়েটাকে। একে একে শশুর, স্বামী ও দেবর তিনজনেই পালাক্রমে ধর্ষণ করে আছিয়াকে। আর পর জিজ্ঞেস করে কাউকে বলবি? আছিয়া ক্ষীণ কন্ঠে বলে, আপনারা খারাপ। আমি বলবোই।
এবার সিদ্ধান্ত নেয় আছিয়াকে মেরে ফেলার। আছিয়া প্রাণপনে চিৎকার করে আর বলে আপনারা খারাপ।
আছিয়ার চিৎকার বন্ধ করার জন্য গলা চেপে ধরে । আছিয়া অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারনে আর ব্যাথায় জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। ওরা ভেবেছে আছিয়া মরে গেছে।
এবার তারা আফিয়ার নিকট আসে। প্রতি রাত্রের মতো তিনজনই আফিয়া ধর্ষণ করে। এবার তারা বলে তুই একথা কাউকে বললে তোরও অবস্থা তোর বোনের মতো হবে। আফিয়া সাক্ষাৎ মৃত্যু দেখে ভয়ে কাঁপছে। আর লজ্জায় তাঁর ধর্ষণের ঘটনা প্রকাশ হওয়ার ভয়ে সে উল্টো পাল্টা কথা বলেছে। এব্যাপারে তাঁকে ইন্ধন দিচ্ছে তাঁর ও আছিয়ার দাদী।
সত্য ঘটনা হচ্ছে এই, শুধু আছিয়া ধর্ষনের স্বীকার হয়নি তাঁর চাইতেও ভয়ংকর রকমের নির্যাতনের স্বীকার হয়েছে আছিয়ার বড় বোন। আছিয়া মরে হয়তো বেঁচে গেছে কিন্তু আছিয়ার বড় বোন বেঁচেও মরার মতো বেঁচে আছে।
~সংগৃহীত

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ratree's posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share