Fact Share

Fact Share Here we will show the history of different activists of life event

অতিরিক্ত পাকনামির ফল
03/07/2025

অতিরিক্ত পাকনামির ফল

01/07/2025

Celebrating my 2nd year on Facebook. Thank you for your continuing support. I could never have made it without you. 🙏🤗🎉

28/06/2025

নির্বোধের সঙ্গে তর্কে যাবেন না। তাহলে তারা আপনাকে তাদের পর্যায়ে নামিয়ে নেবে এবং তাদেরই অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনাকে পরাজিত করবে।

22/06/2025
20/06/2025
18/06/2025

🩸🩸🩸আছিয়া এখনো ছোট, অবুঝ। তার পৃথিবীটা রঙিন, ভালোবাসায় ভরা। মা-বাবার কোলে ঘুমিয়ে পড়া, ভাইয়ার সাথে খেলাধুলা, আর বোনের কাছে গিয়ে আদর খাওয়াই তার জীবনের সবচেয়ে বড় আনন্দ।

সেদিন সে প্রথমবার বড় বোনের বাড়ি গেল। নতুন পরিবেশ, নতুন মানুষ—সবকিছুই তার কাছে মজার লেগেছিল। বোনের স্বামী, যিনি বাবার বয়সী, আর বোনের শ্বশুর, যিনি দাদার বয়সী, সবাই তো পরিবারেরই মানুষ! তাদের নিয়ে খা**রাপ কিছু ভাবার মতো কিছুই শিখেনি সে। কেন শিখবে? তার ছোট্ট মনে তো পৃথিবীর সব মানুষই ভালো।

কিন্তু সেই রাত…

একটা ঘর, একটা নীরবতা, একটা দুঃস্বপ্ন।

তার ছোট্ট শরীরটা যন্ত্র**ণায় ছটফট করছিল, চোখের জল গাল বেয়ে পড়ছিল, কিন্তু কণ্ঠরোধ করা হয়েছিল ভয় দিয়ে। দাদার বয়সী মানুষটা যখন তাকে পি*ষে দিল, বাবার বয়সী মানুষটা যখন তার নিষ্পাপ শরীরটা ছিঁ**ড়ে ফেলল, তখন সে বুঝল, পৃথিবীটা তার জানা পৃথিবী নয়।

সকালে সে কথা বলল না। মুখ বন্ধ করে রাখল, যেমন তারা বলেছিল। “বললে মা-বাবা ম*রে যাবে,” এই কথাটা কানে গেঁথে ছিল তার। সে তো মা-বাবাকে হারাতে চায় না!

দিন গড়ালো। বিচার চাইতে গেল তার পরিবার। কিন্তু বিচার? কিসের বিচার ? সবাই সব জানলেও , স্বীকার করলেও বিচার হচ্ছিল না !

পুলিশ টাকা খেয়ে বলল, “ডি*এন*এ লাগবে, মেডিকেল লাগবে, প্রমাণ লাগবে।”
উকিল টাকা খেয়ে বলল, “কেস লড়তে টাকা লাগবে।”
নেতারা টাকা খেয়ে বলল, “এটা ষড়**যন্ত্র, পরিবারকে হেয় করার চেষ্টা!”
সাংবাদিকরা টাকা খেয়ে বলল, “নতুন ইস্যু এসেছে, এই ঘটনা এখন পুরনো।”

একটা নিষ্পাপ শিশুর ধ্বংস হয়ে যাওয়া জীবনের মূল্য কি কিছুই না?

সমাজ কিছুদিন গর্জে উঠল, তারপর এক মাস , দুই মাস , তিন মাস পর সব ভুলে গেল। বিচার হল না, কিছুই হল না।

আছিয়া বড় হলো, কিন্তু শৈশব হারিয়ে গেল সেই রাতে। প্রতিটা রাত আছিয়া স্বপ্ন দেখে সেই রাতকে , কোন রাত তার ঘুম হয় না । সবাই আছিয়ার গল্প জানে , কেউ ভাল চোখে দেখে না আছিয়াকে । কিন্তু কেন ? এর উত্তর অজানা এ সুশীল সমাজের , এ শিক্ষিত সমাজের , এ স*ভ্য সমাজের !

এমন আরও অনেক আছিয়া জন্ম নেবে, বেড়ে উঠবে বিশ্বাস নিয়ে, তারপর একদিন তাদেরও কোনো এক রাতে সব ছিনিয়ে নেওয়া হবে।

এই সমাজ বদলাবে না। কারণ যারা বদলানোর কথা বলে, তারাও সুবিধা পেলে চুপ হয়ে যায়।

তবুও, একটা প্রশ্ন থেকে যায়—একটা মেয়ে হয়ে জন্ম নেওয়াটা কি এত বড় অপ**রাধ ?

17/06/2025

আশুলিয়া জিরাবো রোডে এমন কান্ড....
Fact Share

16/06/2025

⚠️⚠️⚠️
"চা বেচে অমুক দিনে ১০ হাজার কামাচ্ছে"
"বেগুনের খেত করে মাসে ২ লাখ টাকা ইনকাম"
"চাকরি ছেড়ে গোবর ছেনে কোটিপতি"
এসব গল্প এখন অনেকেই শোনায়।

তরুণদের জন্য পরামর্শ, এই ফাঁদে পড়বেন না। একদম নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা — আমাদের বয়সী একজন — ওয়েল পেইড জব ছেড়ে এইসব কুইক ক্যাশের নেশায় পড়ে গেল, এখন হাউমাউ করে মরছে।

আপনি যাই করেন, সেটার এক্সপান্ডিবিলিটি থাকতে হবে। ধরুন, একজন রিকশাওয়ালা, সে ডিসেন্ট আয় করে, এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবীর চেয়ে বেশি। রিকশাওয়ালারা মাসে ৩০ হাজার কামায় আর জবে নতুন হলে স্যালারি মাত্র ১৫ হাজার — ভিউ শিকারীরা আপনাকে এটুকুই বলবে।

এবার পরের হিসাবটা! ভাবুন, ওই রিকশাওয়ালা তার ইনকাম ডাবল করতে চায় বা নিদেনপক্ষে আর একটু বাড়াতে চায়। তার জন্য একমাত্র অপশন রিকশা চালানোর সময় বাড়িয়ে দেওয়া। ডাবল করতে চাইলে তাকে ১০ ঘন্টার জায়গায় ২০ ঘণ্টা রিকশা চালাতে হবে। এটা কী ফিজিক্যালি পসিবল? রোদ, বৃষ্টি তো আছেই, ছুটির দিনে কাজে না গেলে আয় নেই।

কিন্তু এন্ট্রি লেভেলের জবে ৪/৫ বছরে বেতন ডাবল হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কোনো অতিরিক্ত ঘন্টা না বাড়িয়েই।

আপনি যে কাজটা করতে চান সেটা তো আগে ভালো লাগতে হবে। ফেসবুকের এক লাইকখোরের লেখা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন বাজারে বসে চা বেচবেন, চাকরির ডাবল ইনকাম। ভেবে দেখুন, আগামী ৩০ বছর আপনি কাপ পিরিচ আর চুলা নিয়ে চা বানাতে রাজি আছেন কিনা।

লাইফস্টাইলের ব্যাপার তো আছেই। আপনার যখন তেমন ইনকাম ছিল না, তখন আপনি বাইক চালাতেন। সামনে টাকা হবে, গাড়ি কিনবেন। কিন্তু এসব কাজে গাড়ির ভূমিকা কি? গাড়ি চালিয়ে কি আপনি ঝালমুড়ি বেচতে যাবেন?

চাকরিজীবি বা ডিসেন্ট লেভেলের উদ্যোক্তা হলে আপনি তার সাথে একটা লাইফস্টাইল আর নেটওয়ার্ক বাই ডিফল্ট পাবেন। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন, আপনি একটা স্টেশনারি কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জব করেন। আপনি আজ এই ভার্সিটিতে, কাল ওই ঝকঝকে অফিসে বি-টু-বি ডিল করতে যাবেন। কত হাই স্কিল লোকের সাথে পরিচিতি হবে, কন্টাক্ট বিনিময় হবে।

কিন্তু আপনি টাকা দেখে রাস্তায় বাদামের ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ালেন। আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের ফুচকাওয়ালা, আইসক্রিম বিক্রেতা ইত্যাদি। ওই ফুচকাওয়ালার ওই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চিন্তা সে কতক্ষণে তার সব মাল বিক্রি করে ঘরে যাবে। আগামীকালও সে একই কাজ করবে। আপনার মতো তার অ্যাম্বিশন নেই, বড় কিছু করার ইচ্ছে নেই, দেশের মানুষের উপকারে আসার খায়েশ নেই।

মনে রাখবেন, Your network is your net-worth. আর ওই সমস্ত পেশায় যে খুব বেশি ইনকাম হয় তাও কিন্তু না। খবরের শিরোনামে লেখা "চাকরি ছেড়ে বেগুন চাষে লাখপতি", ভিতরে থাকে ১ বছরে আয় সর্বসাকুল্যে ৩ লাখ টাকা। মানে ওই লোক মাসে মাত্র ২৫ হাজার টাকা কামায়, এটা নিয়ে আবার নিউজও হয়!

তাই এইসব ভুয়া মোটিভেশনের ফাঁদে পড়বেন না। প্রতি বছর মিডিয়াগুলো নিজেদের স্বার্থেই এসব নিউজ করে। গত ৫ বছরে নিউজ তো কম দেখেননি, আইফোন হাতে চানাচুরওয়ালা, ডিএসএলআর হাতে চটপটি বিক্রেতা, আরো কত কি! প্রশ্ন হলো তারা এখন কোথায়? তারা এখনও কেন সেই রাস্তায় বসছে না আর ওরকম আয় করছে না? তাহলে এগুলো রিলায়েবল পেশা হয় কিভাবে?

কোনো কাজই ছোট নয়। কিন্তু সব কাজই যে আপনার ফিল্ড, তা-ও নয়। আপনার কাছে খুব ভালো একটা প্ল্যান আছে, কিন্তু পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য আপনি এগোতে পারছেন না। এখন আপনি যদি মাছ কুটে, চানাচুর বেচে ওই ৫০ হাজার টাকা জোগাড় করে ফেলতে পারেন, তাহলে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যেভাবে এসব পেশাকে সরাসরি একটা ওয়েল পেইড জবের বিকল্প হিসেবে দেখানো হচ্ছে, তা মোটেও রিয়েলিস্টিক নয়।
Fact Share Following

09/06/2025

কোরবানি 🥲

09/06/2025

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Fact Share posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share