আহবাবে হুযাইফী

আহবাবে হুযাইফী Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from আহবাবে হুযাইফী, Digital creator, Dhaka.

👉 ১৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের PDF ম্যাপ এক ফাইলে নিতে এখনই যোগাযোগ করুন। ১ টি করেও ম্যাপ নিতে পারবেন। ✅জেলার নাম✅থানার না...
09/07/2025

👉 ১৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের PDF ম্যাপ এক ফাইলে নিতে এখনই যোগাযোগ করুন।
১ টি করেও ম্যাপ নিতে পারবেন।
✅জেলার নাম
✅থানার নাম
✅মৌজার নাম ও জে এল নং,
✅ জমির দাগ নং
✅সিট নং

🟣 আমদের সার্ভিস সমূহ
1️⃣ খতিয়ান নিতে পারবেন। (যে কোন জেলার)
2️⃣ ১৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের PDF ম্যাপ এক ফাইলে নিতে পারবেন।
3️⃣ পেন্টাগ্রাফ বা জমির দাগ ভাঙ্গাতে পারবেন।
4️⃣ জমি-জমা বিষয়ে যে কোন পরামর্শ নিতে পারবেন।

বিস্তারিত জানতে ইনবক্সে করেন
📞 what's app :

👉 জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণাঃ ১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার১ কাঠা = ১.৬৫...
09/07/2025

👉 জমির পরিমাণ সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ধারণাঃ
১ কাঠা = ৭২০ বর্গফুট = ৮০ বর্গগজ
১ কাঠা = ৬৬.৮৯ বর্গমিটার
১ কাঠা = ১.৬৫ শতাংশ
১ কাঠা = ১৬ ছটাক
১ কাঠা = ৩২০ বর্গহাত
২০ কাঠা = ১ বিঘা
৬০ কাঠা = ১ একর

✅ আমদের সার্ভিস সমূহ
1️⃣ খতিয়ান নিতে পারবেন। (যে কোন জেলার)
2️⃣ ১৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের PDF ম্যাপ এক ফাইলে নিতে পারবেন।
3️⃣ পেন্টাগ্রাফ বা জমির দাগ ভাঙ্গাতে পারবেন।
4️⃣ জমি-জমা বিষয়ে যে কোন পরামর্শ নিতে পারবেন।

১৪৮২০ কাঠা = ১ বর্গকিলোমিটার
১৪৮.২ কাঠা = ১ হেক্টর
কানি পরিমাপক
১ কানি = ১৭২৮০ বর্গফুট = ১৬১৯ বর্গমিটার = ৪০০০০ বর্গলিংক = ৮০ করা
১ কানি = ৭৬৮০ বর্গহাত = ১৯৩৬ বর্গগজ = ১২০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা = ৪০ শতাংশ
১ কানি = ২০ গন্ডা=৪০০০০ বর্গলিংক
১ কানি = ২৪ কাঠা
বিঘা পরিমাপক
১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ = ১ পাকি
১ বিঘা =২০ কাঠা
১ বিঘা = ৬৪০০ বর্গহাত
১ বিঘা = ৩৩০০০ বর্গলিংক
১ বিঘা = ১৬০০ বর্গগজ
১ বিঘা = ১৪৪০০ বর্গফুট = ১৩৩৮ বর্গ মিটার
১ বিঘা = ১৬ গন্ডা ২ করা ২ ক্রান্তি
৩ বিঘা = ১ একর (মোটামুটি) = ১৬০০ বর্গইয়ার্ড
৭৪১ বিঘা=১৪৮২০ কাঠা=১০৬৭০৪০০ বর্গফুট =৯৯১৬৭২ বর্গমিটার= ১বর্গকিলোমিটার=
২৪৭একর
৭.৪১বিঘা=১৪৮.২কাঠা=১০৬৭০৪ বর্গফুট =৯৯১৩ বর্গমিটার=১ হেক্টর=২.৪৭একর
জেনে নিন খতিয়ান, পর্চা, চিটা, দখলনামা, বয়নামা, জমাবন্দি, দাখিলা, হুকুমনামা, জমা খারিজ, মৌজা কি?
পাকি পরিমাপক
১ পাকি = ১ বিঘা = ৩৩ শতাংশ
১ পাকি = ২০ কাঠা = ৩৩ শতাংশ
শতাংশ নির্ণয়ের সুত্র
১.৬৫ শতাংশ = ১ কাঠা = ১৬৫ অযুতাংশ =৭২০ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১ শতক = ৪৩৫.৬ বর্গফুট (মোটামুটি)
১ শতাংশ = ১০০ অযুতাংশ = ১০০০ বর্গলিংক
৩৩ শতাংশ = ১ পাকি = ১ বিঘা = ২০ কাঠা
১ শতাংশ =১৯৩.৬ বর্গহাত
২৪৭.১০৫ শতাংশ = ১ আয়ের
একর পরিমাপক
১ একর = ১০ বর্গচেইন = (৬৬*৬৬০) = ৪৩৫৬০ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ৪৩৫৬৯ বর্গফুট
১ একর = ১০০ শতক = ১০০০০০ বর্গলিংক
১ একর = ১৯৩৬০ বর্গহাত
১ একর = ৪৮৪০ বর্গগজ
১ একর = ৪০৪৭ বর্গ মিটার = ০.৬৮০ হেক্টর
৬৪০ একর = ১ বর্গমাইল
১ একর = ৩ বিঘা ৮ ছটাক
১ একর = ৬০.৫ কাঠা
১ একর = ২ কানি ১০ গন্ডা ( ৪০ শতক কানি অনুসারে)
২৪৭ একর = ১ বর্গকিলোমিটার
হেক্টর পরিমাপক
১ হেক্টর=২.৪৭একর
১ হেক্টর = ৭.৪১বিঘা
১ হেক্টর = ১৪৮.২কাঠা
১ হেক্টর = ১০৬৭০৪ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১০০০০ বর্গমিটার =৯৯১৩ বর্গমিটার
১ হেক্টর = ১১৯৬০ বর্গগজ
১ হেক্টর = ১.৪৭ একর
১ আয়ের = ২৮.৯ বিঘা
১ হেক্টর = ২৪৭.১০৫ শতক
১ হেক্টর = ৪৭৮৯.৫২৮ বর্গহাত
১ হেক্টর = ১০৭৬৩৯ বর্গফুট
১ হেক্টর = ১১৯৫৯.৮৮২ বর্গগজ
১ হেক্টর = ৭.৪৭৪ বিঘা
১ হেক্টর = ১০০ আয়ের গন্ডা পরিমাপক ১ গন।

👉 বাংলাদেশের সকল জেলায় স্বল্প দামে অরিজিনাল মৌজা ম্যাপ বা নকশা ডেলিভারি দেওয়া হয় । অরিজিনাল পরিষ্কার নকশা পেতে আপনাকে যে...
09/07/2025

👉 বাংলাদেশের সকল জেলায় স্বল্প দামে অরিজিনাল মৌজা ম্যাপ বা নকশা ডেলিভারি দেওয়া হয় । অরিজিনাল পরিষ্কার নকশা পেতে আপনাকে যেসকল তথ্য দিতে হবে সেগুলো হলোঃ-
✅জেলার নাম
✅থানার নাম
✅মৌজার নাম ও জে এল নং,
✅ জমির দাগ নং
✅সিট নং কারন অনেক মৌজায় বড় হলে একাধিক সিট থাকে তাই আপনার জমি কয় নাম্বার সিটে আছে তা শিউর হওয়ার জন্য সিট নাম্বার হলে ভাল হয়
✅কোন জরিপের ম্যাপ চান
✅CS নকশা
✅SA নকশা
✅RS নকশা
✅BS বা BRS নকশা
✅PDF+JPG এবং হার্ডকপি।

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধু দাগ নাম্বার অথবা খতিয়ান নাম্বার দিয়ে খুঁজে বের করে দিব ইনশাআল্লাহ । যোগাযোগ করা...
09/07/2025

👉 জমির পুরনো কাগজ খুঁজে পাচ্ছেন না? শুধু দাগ নাম্বার অথবা খতিয়ান নাম্বার দিয়ে খুঁজে বের করে দিব ইনশাআল্লাহ । যোগাযোগ করার জন্য ইনবক্সে নক করুন
জমির সকল তথ্য আপনার হাতে পৌঁছে যাবে ইনশাআল্লাহ!। জমির কাগজ নিতে আপনাকে যা যা দিতে হবে সেগুলো হলো :
✅বিভাগ :
✅জেলা:
✅উপজেলা :
✅মৌজা:
✅যার নামের জমি তার নাম এবং তার পিতার নাম। ✅CS,SA,RS,BS,BRS সকল খতিয়ানের কপি অল্প সময়ের মধ্যে হাতে পেয়ে যাবেন। ইনশাআল্লাহ
যোগাযোগ করুন।

✅ আমদের সার্ভিস সমূহ
1️⃣ খতিয়ান নিতে পারবেন। (যে কোন জেলার)
2️⃣ সারা বাংলাদেশের PDF ম্যাপ এক ফাইলে নিতে পারবেন। (নাম মাত্র মূল্যে)
3️⃣ পেন্টাগ্রাফ বা জমির দাগ ভাঙ্গাতে পারবেন।
4️⃣ জমি-জমা বিষয়ে যে কোন পরামর্শ নিতে পারবেন।

📍📍 নকশা দেখে জমি নিজেই মাপবেন কীভাবে? সম্পূর্ণ পদ্ধতি✅ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম১. গুনিয়া স্কেল নকশার দৈর্ঘ্য-প্রস্থ নির্ধারণের ...
09/07/2025

📍📍 নকশা দেখে জমি নিজেই মাপবেন কীভাবে? সম্পূর্ণ পদ্ধতি

✅ প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম

১. গুনিয়া স্কেল নকশার দৈর্ঘ্য-প্রস্থ নির্ধারণের জন্য
২. ফুট স্কেল বাস্তব পরিমাপ জানতে
৩. তিপাতার ডিভাইডার বা কাঁটা কম্পাস সঠিক বড় দূরত্ব মাপার জন্য
৪. ক্যালকুলেটর ক্ষেত্রফল ও শতকরা হিসাবের জন্য
৫. স্বচ্ছ ট্রেসিং পেপার বাঁকানো বা অস্বাভাবিক আকৃতির জমি সহজে আঁকার জন্য

🔢 পরিমাপের ধাপগুলো (ধাপে ধাপে)

১। নকশার স্কেল বুঝুন:

নকশার এক কোণে লেখা থাকে:
“১৬ ইঞ্চি = ১ মাইল (৫২৮০ ফুট)”
অর্থাৎ:
নকশায় ১৬ ইঞ্চি → বাস্তবে ৫২৮০ ফুট
→ আপনার পরিমাপ হবে এই স্কেল অনুযায়ী অনুপাতে।

২। জমি চিহ্নিত করুন:

নিজের দাগ বা প্লট নম্বর খুঁজে বের করুন

আশপাশে রাস্তা, খাল, গাছ বা পুকুর আছে কি না দেখে নিশ্চিত হন

ট্রেসিং কাগজে জমির আউটলাইন কপি করে রাখুন

৩। বাহুর দৈর্ঘ্য মাপুন:

ফুট স্কেল + ডিভাইডার ব্যবহার করুন

ছোট অংশ ধরে মাপতে শুরু করুন

ডিভাইডার দিয়ে মাপ স্কেলে মিলিয়ে দৈর্ঘ্য নির্ধারণ করুন

প্রতিটি বাহুর (সীমানার) মাপ আলাদাভাবে নোট করুন

৪। ক্ষেত্রফল নিরূপণ:

জমির আকৃতি অনুযায়ী পদ্ধতি নির্ধারণ করুন:

✅ আয়তাকার / চতুর্ভুজ আকৃতি:

> ক্ষেত্রফল (বর্গফুট) = দৈর্ঘ্য × প্রস্থ

✅ ত্রিভুজ আকৃতি (a, b, c তিন বাহু):

> ব্যবহার করুন Heron’s formula

✅ আঁকাবাঁকা জমি:

> ট্রেসিং পেপারে বাহু নির্ধারণ করে ছোট ছোট আয়তাকার বা ত্রিভুজ আঁকুন
প্রতিটির ক্ষেত্রফল হিসাব করে যোগ করুন

৫। একক রূপান্তর করুন:

রূপান্তর হিসাব:

একক সমান বর্গফুট

১ শতাংশ ৪৩৫.৬
১ কাঠা ৭২০
১ বিঘা ১৪,৪০০ = ২০ কাঠা

উদাহরণ:
যদি ক্ষেত্রফল হয় ২১৭৮ বর্গফুট →
২১৭৮ ÷ ৪৩৫.৬ ≈ ৫ শতাংশ

🧠 টিপস ও সতর্কতা:

✅ চিহ্ন বুঝুন:
∎ (পাকা বাড়ি), ☐ (কাঁচা বাড়ি), 〰️ (পুকুর), ▬ (রাস্তা)

✅ নোট রাখুন:
সব বাহুর মাপ লিখে রাখুন

✅ নিখুঁত হন:
মাপ নিতে সময় দিন তাড়াহুড়ো করলে ভুল হতে পারে

✅ সহযোগিতা নিন:
জটিল হলে দু’জন মিলে করুন তবে নিজে চেষ্টা করতে ভুলবেন না

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

🛡️ শেষ কথা:

নিজে নিজে জমি মাপতে পারলে আপনি আপনার জমির স্বত্ব নিশ্চিত করতে পারবেন। চূড়ান্ত দলিলে কোনো ভুল থাকলে তা দ্রুত সংশোধনের সুযোগ পাবেন। নিজে শিখুন, সচেতন থাকুন।

 #শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে। কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট। ★. পর্চা বা খতিয়ান। ★. দলিল। ★. ম্যাপ বা...
08/07/2025

#শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে।
কোথায় কীভাবে পাবেন জমির এই উল্লেখযোগ্য ডকুমেন্ট।
★. পর্চা বা খতিয়ান।
★. দলিল।
★. ম্যাপ বা নকশা।
★★.এই ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি জমি ক্রায়-বিক্রয় ও হস্তান্তর অথবা ব্যাংক লোন নিতে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হয়।
সেকারণে, জমির খতিয়ান, দলিলসহ সকল কাগজ পত্র সরকারি বিভিন্ন দপ্তর রয়েছে।
★★.আপনার জমির খতিয়ান বা পর্চা কোথায় পাবেন।
জমির পর্চা বা খতিয়ান মূলত তিন/ চারটি অফিসে পাবেন।
১/ইউনিয়ন ভূমি অফিস।
২/উপজেলা ভূমি অফিস।
৩/জেলা ডিসি অফিস।
৪/সেটেলমেন্ট অফিস।
★★.ইউনিয়ন ভূমি অফিস বা তহশিল অফিস। ইউনিয়ন ভূমি অফিসে যদিও খতিয়ান বা পর্চার বালাম বহি থাকে কিন্তু আপনি এই অফিসে হতে খতিয়ানের কপি নিতে পারবেন না। ইউনিয়ন ভূমি অফিস হতে শুধু খসরা খতিয়ান নিতে পারবেন যেটা আইনত কোন মূল্য নেই তারপরেও এই অফিসটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ আপনার জমির খতিয়ান নাম্বার জানা না থাকলে এই অফিস থেকে জেনে নিতে পারবেন এছাড়া জমির খাজনা বা ভূমি উন্নয়ন কর এই অফিসে দিতে হয়।
★★.উপজেলা ভূমি অফিস।
যদিও উপজেলা ভূমি অফিসের মূল কাজ নামজারী বা খারিজ বা মিউটেশন করা তবে খসরা খতিয়ান তুলতে পারবেন। এই অফিস হতে খতিয়ানের সার্টিফাইড পর্চা বা কোর্ট পর্চা তুলতে পারবেন না।
★★.জেলা ডিসি অফিস।
এই অফিস হতে পর্চা বা খতিয়ানের সার্টিফাইড কপি সংরক্ষণ করতে পারবেন। এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব সর্বাধিক। সব জায়গায় এই অফিসের খতিয়ান এর গুরুত্ব রয়েছে।
★★.সেটেলমেন্ট অফিস।
শুধুমাত্র নতুন রেকর্ড বা জরিপের পর্চা / খতিয়ান এই অফিস হতে সংগ্রহ করা যাবে।
পাশাপাশি নতুন রেকর্ড এর ম্যাপ ও সংগ্রহ করা যায়।
★★. খতিয়ান তুলতে কত টাকা লাগবে.?
উত্তরঃ সি এস, এস এ, আর এস, এর জন্য কত টাকা দিতে হবে তা নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।
★★. আপনার জমির দলিল বা বায়া দলিল কোথায় পাবেন।
দলিল বা দলিল এর সার্টিফাইড কপি বা নকল মূলত দুটি অফিস হতে সংগ্রহ করা যায়, তা হলো।
**/উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস।
**/জেলা রেজিস্ট্রি বা সদর রেকর্ড রুম অফিস।
★★.উপজেলা সাব-রেজিস্ট্রি অফিস
যেখানে নতুন দলিল রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই অফিস হতে নতুন দলিলের নকল ও মূল দলিল পাওয়া যায়। কিন্তু পুরাতন দলিল বা বায়া দলিল এই অফিসে পাওয়া যায় না।
★★.জেলা রেজিস্ট্রি অফিস বা সদর রেকর্ড রুম।
এই অফিসে নতুন বা পুরাতন দলিলের সার্টিফাইড কপি বা নকল পাওয়া যায়।
★★.মূল অথবা সার্টিফাইড দলিল তুলতে কত টাকা লাগতে পারে।
মূলতঃ সরকারি খরচ যদিও সামান্য কিন্তু নকলের খরচ নির্ভর করে ঐ স্থানের সিন্ডিকেটের উপর।
★★ আপনার জমির মৌজা ম্যাপ বা নকশা যেখানে পাওয়া যাবে।
সাধারণত ম্যাপ বা নকশা দুইটি অফিসে পাবেন, তা হলো
১/জেলা ডিসি অফিস
২/ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর ( DLR) অফিস, ঢাকা।
★★.জেলা ডিসি অফিস:
এই অফিস হতে সিএস, এসএ, আরএস, বিএস যেকোনো মৌজা ম্যাপ সংগ্রহ করা যাবে।
★★.ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর, (তেজগাঁও সাতরাস্তার মোড়), ঢাকা।
সারা বাংলাদেশের যে কোনো মৌজা ম্যাপ সিএস, এসএ, আরএস, বিএস, জেলা ম্যাপ, বাংলাদেশ ম্যাপ উক্ত অফিস হতে তুলতে পারবেন।
এই অফিসের ম্যাপের গ্রহণযোগ্যতা ও অনেক বেশি। সারা বাংলাদেশের যে কোন ম্যাপ এই অফিসে পাওয়া যায়।
ধন্যবাদ সবাইকে, প্রয়োজন মনে করলে টাইমলাইনে শে*য়ার করে রেখে দিতে পারেন।

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

 #শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে👉 জমি কেনার সময় আপনাকে যেসব বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক হতে হবেঃআপনি কি জমি কিনতে চাচ্ছেন বা ভবিষ্যতে...
05/07/2025

#শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে
👉 জমি কেনার সময় আপনাকে যেসব বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক হতে হবেঃ

আপনি কি জমি কিনতে চাচ্ছেন বা ভবিষ্যতে জমি কেনার কোন প্ল্যান আছে! তাহলে জমি কেনার জন্য আপনাকে কিছু বিষয় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। না হলে জমি কেনার পর দেখতে পারেন আপনার ক্রয়কৃত জমির মালিক অন্যএকজন। তাই জমি কেনার সময় আপনার করণীয় কি হবে সেটা না জানলে জমি কেনা বৃথা যেতে পারে। কাজেই এখন জেনে নিন জমি কেনার আগে, কেনার সময় এবং কেনার পর আপনার করণীয় কী।

🔴 জমি কেনার আগে নিম্নলিখিত বিষয়গুলি অত্যন্ত গুরত্ব সহকারে দেখতে হবে।

✅ জমি কেনার আগে করণীয়ঃ

◾জমি বিক্রেতার নামে রেজিষ্ট্রিকৃত দলিল আছে কিনা অথবা বৈধ স্বত্ব আছে কি না, দখলি স্বত্ব আছে কিনা।

◾হালসন পর্যন্ত খাজনার রশিদ আছে কি না।

◾দলিলে উল্লেখিত পরিমান জমি তার দখলে আছে কি না।

◾জমিটি সম্পুর্ন বা আংশিক বিক্রি করা হয়েছে কি না।

◾জমিটির অন্য কোন ওয়ারিশ আছে কি না।

◾জমির দলিলটি জাল কিনা।

◾মালিকের নামে জমিটি খারিজ করা আছে কি না।

◾দলিলে উল্লেখিত দাগ নম্বর নকশার সাথে মিল আছে কি না এবং রেকর্ডের সঙ্গে খতিয়ানের মিল আছে কি না।

◾বিক্রেতা ক্রয় সুত্রে, না উত্তরাধিকার সুত্রে জমিটির মালিক হয়েছেন।

◾জমিটি বর্গা বা বন্ধক দেওয়া আছে কি না।

◾জমিটি সহশরিকগন কিনতে চায় কি না।

◾উকিল নোটিশ করা।

◾সরেজমিনে খোঁজ নেওয়া ইত্যাদি।

◾বড় ধরনের প্লটে জমি বিক্রি করলে বিক্রিত জমি কোন অংশে চৌহদ্দি উল্লেখ পূর্বক বিক্রিত জমি দখল চিহ্নিত করতে হবে।

◾বিক্রিত জমিতে কোন সরকারি স্বার্থ জড়িত আছে কিনা যাচাই করতে হবে। যেমন-খাস, অর্পিত, পরিত্যক্ত, কোর্ট অফ ওয়ার্ড, ২৫ বিঘা, সিলিং বহির্ভূত, ওয়াকফ, দেবোত্তর অধিগ্রহণকৃত, কিনা ব্যাংক কর্তৃক ঋণ লওয়া আছে কিনা, বন্ধক দেওয়া আছে কিনা, সার্টিফিকেট মামলা, দেওয়ানী মামলা আছে কিনা ইত্যাদি যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রিত জমিতে যাতায়াতের কোন সরকারি বেসরকারি রাস্তা আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রিত জমি বিক্রির জন্য অন্য কাউকে আমমোক্তার বা এ্যাটর্নী নিয়োগ করা আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রিত জমি প্রতিবেশীদের সাথে বিরোধ আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রিত জমি বিক্রেতা ইতিপূর্বে অন্য কাহারো নিকট বিক্রি করেছেন কিনা যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রিত দাগের ভূমি সংশ্লিষ্ট মৌজা ম্যাপের সাথে সরেজমিন সঠিক আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

◾বিক্রেতা ওয়ারিশ সূত্রে জমির মালিক হলে রেজিস্ট্রিকৃত আপোষ বন্টননামা দলিল আছে কিনা যাচাই করতে হবে।

◾পিতার ওয়ারিশ সূত্রে প্রাপ্ত ভূমি ক্রয়ের ক্ষেত্রে বিক্রিত জমিতে অন্য ওয়ারিশগন প্রাপ্ত কিনা এবং দখল আছে কিনা যাচাই করে দেখতে হবে।

✅ জমি কেনার সময় করণীয়ঃ

◾জমির দলিলের স্ট্যাম্প ক্রেতার নামে খরিদ করা ও রশিদ যত্ন সহকারে রাখা।

◾জমি রেজিস্ট্রির সময় ক্রেতা ও বিক্রেতার উপস্থিত থাকা ও স্বাক্ষর/টিপসহি দেওয়া।

◾নিজ নামে দলিল সম্পাদন ও রেজিট্রি করা।

◾দলিল রেজিস্ট্রির রশিদ সংগ্রহ করা ও যত্ন সহকারে তা সংরক্ষন করা।

◾ক্রেতা বিক্রেতার পাসপোর্ট সাইজের ছবি জমা দেওয়া।

◾বিক্রেতার ক্রমানুসারে ২৫ বছরের মালিকানার ইতিহাস।

◾জমির চৌহদ্দি।

◾বিক্রেতার নামে নামজরিপ কপি এবং আরএস পর্চা উপস্থাপন।

✅ জমি কেনার পর করণীয়ঃ

◾রেজিট্রিকৃত জমি দখল করা।

◾নিজ নামে খারিজ করা।

◾নিজ নামে খাজনা দিয়ে রশিদ সংগ্রহ করা ও যত্ন সহকারে সংরক্ষন করা।

◾রশিদ জমা দিয়ে সাবরেজিট্রি অফিস থেকে মুল দলিল সংগ্রহ করা।

◾জমির সকল কাগজপত্র যত্ন সহকারে সংরক্ষণ করা।

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

♦️পেন্টাগ্রাফ  𝗣𝗘𝗡𝗧𝗔𝗚𝗥𝗔𝗣𝗛 ♦️ #ডিজিটাল_পদ্ধতিতে_পরিমাপ_করা হয়। ♦️৩৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের ম্যাপ নিতে পারবেন ভাইয়া।♦️খতি...
04/07/2025

♦️পেন্টাগ্রাফ 𝗣𝗘𝗡𝗧𝗔𝗚𝗥𝗔𝗣𝗛 ♦️
#ডিজিটাল_পদ্ধতিতে_পরিমাপ_করা হয়।
♦️৩৯০০ টাকায় সারা বাংলাদেশের ম্যাপ নিতে পারবেন ভাইয়া।
♦️খতিয়ান এ জমি আছে কিন্তু নতুন নকশায় জমি কম তাহলে
উক্ত কম জমি বের করার জন্য দুইটি বা তিনটি নকশার সমন্বয় করে কম্পিউটারের মাধ্যমে নকশার তুলনা (পেন্টাগ্রাফ) করলে সহজে উক্ত কম জমির অবস্থান বের করা যাবে।

♦️সাবেক দাগ থেকে হাল দাগ অথবা হাল দাগ থেকে সাবেক দাগ বের করা যাবে।

♦️পুরাতন দাগ থেকে নতুন বি এস / সিটি জরিপের নতুন দাগ নং বের করা যাবে।

♦️নতুন জমি প্লট কেনার আগে প্যান্টাগ্রাফের মাধ্যমে জমির বাস্তব অবস্থান জানা যাবে এবং সাথে ডিজিটাল নকশা প্রস্তুত করা যাবে।

♦️নিচের ছবিতে তিনটি মৌজার সিএস এবং বিএস নকশা এক সাথে করে কাজ করা হয়েছে।
যোগাযোগ
whatsapp-

 #শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে দান পত্র দলিল কাকে বলেঃ- দান পত্র দলিল হলো এমন একটি লিখিত আইনগত দলিল, যার মাধ্যমে একজন ব্যক...
04/07/2025

#শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে দান পত্র দলিল কাকে বলেঃ-

দান পত্র দলিল হলো এমন একটি লিখিত আইনগত দলিল, যার মাধ্যমে একজন ব্যক্তি (দানকারী) স্বেচ্ছায়, বিনামূল্যে, কোনো প্রকার চাপ ছাড়াই, নিজের মালিকানাধীন সম্পত্তি (যেমন: জমি, ঘর ইত্যাদি) অন্য কাউকে (দানগ্রহীতা) দান করে দেন।

দান পত্র দলিলের বৈশিষ্ট্যসমূহ:

1. এটি সম্পূর্ণ স্বেচ্ছায় এবং বিনামূল্যে হতে হয়।

2. দানকারীকে অবশ্যই সেই সম্পত্তির বৈধ মালিক হতে হবে।

3. দান গ্রহীতাকে দান পত্র গ্রহণ করতে হবে।

4. দলিলটি রেজিস্ট্রি করতে হয়, বিশেষ করে যদি তা অস্থাবর সম্পত্তি (যেমন জমি) হয়।

5. রেজিস্ট্রেশনের পর এটি আইনি ভিত্তি পায় এবং দানগ্রহীতা সম্পত্তির মালিক হন।

উদাহরণ:
আব্দুল করিম তার নিজ মালিকানাধীন ৫ শতক জমি তার ছেলেকে দান করে একটি দান পত্র দলিল রেজিস্ট্রি করলেন। এটি দান পত্র দলিল।

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

জাল দলিল যেভাবে বাতিল করতে হবেকিছু দলিল যেমন- বায়নাপত্র দলিল, পাওয়ার অবঅ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিল, উইল দলিল, অছিয়...
04/07/2025

জাল দলিল যেভাবে বাতিল করতে হবে
কিছু দলিল যেমন- বায়নাপত্র দলিল, পাওয়ার অব
অ্যাটর্নি (আমমোক্তারনামা) দলিল, উইল দলিল, অছিয়ত দলিল রেজিস্ট্রি অফিসে “বাতিলপত্র দলিল”
রেজিস্ট্রির মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট পক্ষ তা বাতিল করতে পারে।

দলিল জাল হলে সেই দলিল বাতিলের ক্ষমতা সাব-
রেজিস্ট্রার এর নেই ।
আইনে রেজিস্ট্রিকৃত দলিল বাতিলের ক্ষমতা আদালতের উপর ন্যস্ত করা হয়েছে। তাই দলিল বাতিলের জন্য আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন, ১৮৭৭ এর ৩৯ ধারায়
রেজিস্ট্রিকৃত দলিল বাতিলের বিধান লেখা রয়েছে। এ
ধারা মোতাবেক, যে কোন ব্যক্তি যার বিরুদ্ধে লিখিত চুক্তি বাতিল কিংবা বাতিলযোগ্য, যার যুক্তিসঙ্গত সম্ভাবনা আছে যে, সেরূপ দলিল যদি অনিস্পন্ন অবস্হায় ছেড়ে
দেয়া হয়, তবে তার গুরুতর ক্ষতির কারন হবে; তবে সে
দলিলটি বাতিল বা বাতিলযোগ্য ঘোষনার জন্য
মোকাদ্দমা দায়ের করতে পারে এবং আদালত তার
স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতা বলে উক্ত রূপে রায় প্রদান করতে
পারেন ও চুক্তিটি বাতিল করার নির্দেশ দিতে পারেন।

তবে যদি কোন দলিল রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮
অনুসারে রেজিস্ট্রিকৃত হয়ে থাকে, তবে আদালত এরূপ ডিক্রীর একটি কপি সংশ্লিষ্ট রেজিস্ট্রি অফিসে প্রেরন করবেন। আদালতের আদেশ প্রাপ্তির পর সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, দলিলটি রেজিস্টার বইয়ের যে পৃষ্টায় নকল হয়েছে সেখানে বিলুপ্তির বিষয় লিপিবদ্ধ করবেন।

📢 দলিল এবং জায়গা সংক্রান্ত আইনি পরামর্শ পেতে আমাদের পেইজটি ফলো করুন।

#খতিয়ান #দলীল #উপদেশ #বন্টন #ভূমি #নামজারি #এসিল্যান্ড #দলিল

 #শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে🥰জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়...
04/07/2025

#শেয়ার_করে_রাখুন_কাজে_লাগবে🥰

জমির দলিল বৈধ কি না কিভাবে বুঝবেন?
জমি কেনা বা বিক্রি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিনিয়োগ। এর সাথে জড়িত আইনি প্রক্রিয়াগুলি সঠিকভাবে বোঝা ও অনুসরণ করা জরুরি। জমির দলিল হলো এমন একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা মালিকানার অধিকার প্রমাণ করে। তাই জমি কেনার আগে দলিলটি বৈধ এবং নির্ভরযোগ্য কিনা তা যাচাই করা অত্যন্ত প্রয়োজন।

দলিল যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ ধাপসমূহ:
১. দলিলের মূল কপি পরীক্ষা করুন:
দলিলটি সাব-রেজিস্ট্রারের স্বাক্ষর ও সিলসহ থাকতে হবে।
দলিলের সাথে সংযুক্ত ছবি এবং মালিকের বর্তমান ছবি মিলিয়ে দেখুন।
প্রতিটি পাতায় সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প সঠিকভাবে লাগানো আছে কিনা নিশ্চিত করুন।

২. দলিলের তথ্য যাচাই করুন:
দলিলে মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর ইত্যাদি তথ্য সরকারি রেকর্ডের সঙ্গে মিলিয়ে দেখুন।
সাক্ষীদের নাম, ঠিকানা ও স্বাক্ষর স্পষ্ট এবং যথাযথ কিনা যাচাই করুন।
৩. আইনি পরামর্শ গ্রহণ করুন:
একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী দলিল পরীক্ষা করে বৈধতা নিশ্চিত করতে পারেন।
আইনি জটিলতা থাকলে তিনি সঠিক পরামর্শ দিতে পারবেন।
৪. অনলাইন যাচাই ব্যবস্থা ব্যবহার করুন:
ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট (e-porcha.gov.bd বা land.gov.bd) থেকে দলিল ও খতিয়ান যাচাই করতে পারেন।
কিছু বেসরকারি সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানও এই সুবিধা দেয়।

৫. সতর্কতা অবলম্বন করুন:
দলিলে সন্দেহজনক কিছু থাকলে লেনদেন থেকে বিরত থাকুন।
প্রতারণা থেকে বাঁচতে সব তথ্য পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করুন।

গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও উত্তর:
১) দলিলে কি সব তথ্য আছে?
মালিকের নাম, ঠিকানা, জমির পরিমাণ, খতিয়ান নম্বর, দাগ নম্বর, মৌজা, উপজেলা, জেলা ঠিকমতো আছে কিনা যাচাই করুন।

২) দলিলের স্ট্যাম্প ও রেজিস্ট্রেশন:
সরকার নির্ধারিত স্ট্যাম্প ব্যবহার হয়েছে কিনা এবং রেজিস্ট্রার কর্তৃক রেজিস্ট্রি হয়েছে কিনা নিশ্চিত করুন।

৩) মালিকানার ধরণ:

দলিলে মালিকানা অর্জনের মাধ্যম (উত্তরাধিকার, ক্রয়, দান ইত্যাদি) উল্লেখ আছে কিনা দেখুন।

৪) জমির বাস্তব অবস্থা:

জমি বাস্তবে আছে কিনা, দখলে আছে কিনা, ঋণ বা মামলা জর্জরিত কিনা খতিয়ে দেখুন।

৫) দলিলের বয়স:

১৯৭৬ সালের পূর্বের দলিল ‘পুরাতন’ হিসেবে ধরা হয়। অতিরিক্ত যাচাই দরকার হতে পারে।

৬) দলিলের ধরন:

সাধারণত ৪ ধরনের খতিয়ান রয়েছে: সিএস, এসএ, আরএস এবং বিএস।

৭) একাধিক মালিক:

দলিলে একাধিক মালিক থাকলে, সবার সম্মতি ও স্বাক্ষর ছাড়া বিক্রয় করা যাবে না।

৮) মিউটেশন (নামজারি):

নতুন মালিক হিসেবে খতিয়ানে নাম অন্তর্ভুক্ত করার জন্য মিউটেশন আবশ্যক।

৯) জাল দলিলের লক্ষণ:

ভুল বানান, অস্পষ্ট তথ্য, ভুয়া স্বাক্ষর, ও অস্বাভাবিক অসঙ্গতি থাকলে সতর্ক হোন।

১০) কোথায় যাচাই করবেন?

সাব-রেজিস্ট্রার অফিস: মূল দলিল যাচাইয়ের জন্য।

ভূমি অফিস/অনলাইন পোর্টাল: খতিয়ান ও অন্যান্য রেকর্ড যাচাইয়ের জন্য।

আইনজীবীর সহায়তা: সার্বিক আইনি যাচাইয়ের জন্য সর্বোত্তম।

নোট: উপরোক্ত তথ্যগুলো শুধুমাত্র প্রাথমিক ধারণা দেওয়ার জন্য। জমির দলিল যাচাই করার সময় অভিজ্ঞ আইনজীবীর পরামর্শ নেওয়া সবসময়ই উত্তম।
জমি জমা বিষয়ের যে কোনো সমস্যা সমাধানের জন্য

#দলিল

প্লিজ পোস্টটি শেয়ার করুন🙏একজন অজ্ঞাত মহিলাকে বর্তমানে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি টোল প্লাজায় পাওয়া গেছে। তিনি নিজের নাম, ...
03/07/2025

প্লিজ পোস্টটি শেয়ার করুন🙏
একজন অজ্ঞাত মহিলাকে বর্তমানে কুমিল্লা জেলার দাউদকান্দি টোল প্লাজায় পাওয়া গেছে। তিনি নিজের নাম, ঠিকানা কিংবা কোনো মোবাইল নম্বর কিছুই ঠিকভাবে বলতে পারছেন না। তার আচরণ ও কথাবার্তা থেকে ধারণা করা যাচ্ছে, হয়তো তিনি মানসিকভাবে অসুস্থ।

মহিলাকে কতক্ষণ সেখানে নিরাপদে রাখা যাবে, তা নিশ্চিত নয়। তাই দ্রুত তার পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করা প্রয়োজন। যদি কেউ তাকে চিনে থাকেন অথবা তার পরিবারের সন্ধান জানেন, অনুগ্রহ করে দ্রুত যোগাযোগ করুন।

মানবিক দিক বিবেচনায় সবাইকে অনুরোধ, পোস্টটি শেয়ার করে মহিলাটিকে তার পরিবারের কাছে ফিরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগে সহযোগিতা করুন।

Address

Dhaka

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আহবাবে হুযাইফী posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share