RevX Truth is always beautiful. So make yourself beautiful with truth, only then will life give you something beautiful.

গন্তব্যহীন পথে।
24/05/2025

গন্তব্যহীন পথে।

একটি দুর্ঘটনা বদলে দিল একটি পরিবারের পুরো জীবন…পরশুদিন সকালে মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাচ্ছিলেন জাহেদুল ইসলাম শান্ত, সঙ্গে ছিল...
23/05/2025

একটি দুর্ঘটনা বদলে দিল একটি পরিবারের পুরো জীবন…

পরশুদিন সকালে মেয়েকে নিয়ে স্কুলে যাচ্ছিলেন জাহেদুল ইসলাম শান্ত, সঙ্গে ছিলেন স্ত্রী জেসমিন আক্তার ও ছোট মেয়ে উম্মে তুরাইশা। হঠাৎ এক যাত্রীবাহী বাসের চাপায় তছনছ হয়ে যায় তাদের স্বাভাবিক জীবন।

দুর্ঘটনায় শান্ত ও তার মেয়ের দুই পা শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। গুরুতর আহত হন তার অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী জেসমিন। তিনজনকেই রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

দুঃখজনকভাবে, বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান শান্ত। তার তিন মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী এখনও এই খবর জানেন না — তিনি হাসপাতালের বিছানায় মৃত্যুর সাথে লড়ছেন, শরীরের ডান পাশ অবশ হয়ে গেছে।

তাদের ছোট মেয়ে তুরাইশার একটি পা কেটে ফেলতে হয়েছে। আল্লাহর অশেষ রহমতে সে এখন কিছুটা স্থিতিশীল। কিন্তু এই অবুঝ শিশুটি জানে না, তার জীবন আর কখনও আগের মতো হবে না।

একটি দুর্ঘটনা একটি পুরো পরিবারকে ধ্বংস করে দিতে পারে।
আমরা "আমাদের রাজশাহী" পরিবারের পক্ষ থেকে এই বিপর্যস্ত পরিবারের জন্য সবার কাছে দোয়া কামনা করছি। আল্লাহ যেন তুরাইশা ও তার মাকে সুস্থ করে দেন এবং শান্ত ভাইকে জান্নাত নসীব করেন।

ওরা কীভাবে তুলেছিল সেসব বিশাল পাথর?প্রথমে ছবিটা দেখে মনে হতে পারে, এ তো স্রেফ একটা কাল্পনিক কিছু, যেখানে প্রাচীনকালের কি...
22/05/2025

ওরা কীভাবে তুলেছিল সেসব বিশাল পাথর?

প্রথমে ছবিটা দেখে মনে হতে পারে, এ তো স্রেফ একটা কাল্পনিক কিছু, যেখানে প্রাচীনকালের কিছু মানুষ একটা বিশাল পাথর টেনে এনে দাঁড় করাচ্ছে। কিন্তু একটু ভালো করে তাকালেই বোঝা যাবে- এই সাধারণ ছবির পেছনে লুকিয়ে আছে মানুষের বিস্ময়কর মেধা আর পরিকল্পনার নিখুঁত হিসেব।

এটা কোনো কল্পকাহিনি নয়। এটা বাস্তবসম্মত এক ব্যাখ্যা, কীভাবে নব্যপ্রস্তর যুগের মানুষরা স্টোনহেঞ্জ, কারনাক বা গোবেকলি তেপের মতো মেগালিথিক কাঠামো বানিয়েছিল।

প্রক্রিয়াটা শুরু হতো মানুষ আর কাঠের রোলার দিয়ে। বিশাল পাথরের ব্লকগুলো ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে আনা হতো কাঙ্ক্ষিত জায়গায়। এরপর ব্যবহৃত হতো মোটা দড়ি, কাঠের ঠেকনা আর মাটি কেটে বানানো খাদ; সব মিলিয়ে গড়ে উঠত একধরনের প্রাচীন যন্ত্র। আধুনিক যন্ত্রপাতির ছিটেফোঁটাও নেই, তবু কাঠামো দাঁড়িয়ে যেত নিখুঁতভাবে। যখন পাথর তার নির্ধারিত জায়গায় পৌঁছাত, তখন সেটি দাঁড় করানো হতো চমৎকার হিসেব-নিকেশ মেনে; লিভারেজ, অভিকর্ষ বল আর সম্মিলিত শক্তি কাজে লাগিয়ে।

না ছিল কোনো ক্রেন, না ছিল লোহার কোনো যন্ত্র। ছিল শুধু প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে অর্জিত জ্ঞান, অভিজ্ঞতা আর পরীক্ষানিরীক্ষার ফলাফল। এই বিশাল পাথরগুলো, যেগুলোর ওজন ৩০ টনেরও বেশি হতে পারে, শুধু সৌন্দর্যের স্মারক ছিল না। এগুলো ছিল ক্যালেন্ডার, উপাসনাস্থল, সমাধি, বা আকাশের মানচিত্র। কিন্তু সবচেয়ে অবাক করার মতো ব্যাপার হলো- এসব নির্মাণের পেছনে লুকিয়ে থাকা মানুষের অসাধারণ মেধা ও বৈজ্ঞানিক প্রয়োগ। তারা অনুমান করে কাজ করেনি, বরং তারা পদার্থবিজ্ঞানের মূল নীতিগুলো বাস্তবে প্রয়োগ করেছে: ঘর্ষণ, গতি আর ভারসাম্যের কৌশল। হাজার হাজার বছর আগে মানুষ কীভাবে পিরামিড বানিয়েছিল সেই ব্যাপারে জানতে দেখুন আমাদের একটি ভিডিও। লিংক কমেন্টে।

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তব...
22/05/2025

পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস আসলে গাছপালা নয়, মহাসাগর।

বন-জঙ্গলকে আমরা বেশিরভাগ সময় বলি "পৃথিবীর ফুসফুস"। কিন্তু বাস্তবে তারা মোট অক্সিজেনের মাত্র ২৮% উৎপাদন করে।

আসল নায়ক হলো ফাইটোপ্ল্যাংকটন—সমুদ্রের উপরিভাগে ভাসমান অতি ক্ষুদ্র জীব। এরা গাছের মতোই সূর্যালোক ব্যবহার করে সালোকসংশ্লেষণের মাধ্যমে অক্সিজেন তৈরি করে। এই ক্ষুদ্র প্রাণীরাই পৃথিবীর মোট অক্সিজেনের অন্তত ৫০% উৎপাদন করে।

মজার ব্যাপার কী—আমরা যে অক্সিজেন শ্বাসের সাথে নিই তার বেশিরভাগই বায়ুমণ্ডলে জমা হয়েছে কোটি কোটি বছর ধরে। এই সঞ্চয়ে অবদান রেখেছে উভয়ে—জমিনের গাছপালা আর দরিয়ার প্রাণীকূল।

এরপর থেকে বুকভরে শ্বাস নেবার সময় মনে রাখবেন: শুধু গাছপালা নয়, পৃথিবীর বেশিরভাগ জায়গা জুড়ে থাকা নীল মহাসাগরই আসলে আমাদের প্রাণবায়ুর প্রধান উৎস ।🌬️

এই ব্যাঙগুলো গাছে গাছে থাকে.. ছোটবেলায় শুনতাম এগুলো কামড় দিলে নাকি মানুষ মারা যায়...এর বাস্তবতা কি,,জানতে চাই...
22/05/2025

এই ব্যাঙগুলো গাছে গাছে থাকে..
ছোটবেলায় শুনতাম এগুলো কামড় দিলে নাকি মানুষ মারা যায়...
এর বাস্তবতা কি,,
জানতে চাই...

শরীরের শব্দে লজ্জা, খু*নে গর্ব—এ কেমন মনস্তত্ত্ব?"আনোয়ার কঙ্গো—ইন্দোনেশিয়ার এক নৃশংস খু""নী১৯৬৫-৬৬ সালের ভয়ংকর গণহত্য...
21/05/2025

শরীরের শব্দে লজ্জা, খু*নে গর্ব—এ কেমন মনস্তত্ত্ব?"
আনোয়ার কঙ্গো—ইন্দোনেশিয়ার এক নৃশংস খু""নী
১৯৬৫-৬৬ সালের ভয়ংকর গণহত্যায় আনোয়ার কঙ্গো নিজ হাতে হাজার হাজার মানুষ হত্যা করেছে।
সে ছিল ইন্দোনেশিয়ার ডেথ স্কোয়াডের সদস্য। কমিউনিস্ট সন্দেহে বা সামান্য অভিযোগেই মানুষদের ধরে এনে নির্মমভাবে হত্যা করত।

তার হত্যার পদ্ধতি ছিল অত্যন্ত নিষ্ঠুর। সে মানুষের গলা বোতলের তার দিয়ে কেটে দিত, যাতে রক্তের দাগ কম পড়ে।
সে নিজে স্বীকার করেছে যে, গু"লি চালালে রক্ত বেশি ছিটাতো এবং লাশ পরিষ্কার করা ঝামেলা হতো। তাই বোতলের তার ব্যবহার করত, যাতে 'পরিষ্কার'ভাবে হত্যা করা যায়।

সবচেয়ে ভয়ংকর বিষয় হলো, The Act of Killing ডকুমেন্টারিতে এই খু"নী নিজেই তার সেই হত্যার দৃশ্য অভিনয় করেছে।
সে হাসিমুখে দেখিয়েছে, কত সহজে সে মানুষ মারত। কোথাও কোনো লজ্জা নেই—বরং সে গর্ব করে বলেছে, "আমি ১০০০ এর বেশি মানুষ হত্যা করেছি।"

অন্যদিকে আমাদের চারপাশে…
আমাদের আশেপাশে এমন মানুষও আছে, যারা ভুল করে শরীর থেকে অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ বেরিয়ে গেলেই লজ্জায় মরে যায়। মুখ লাল হয়ে যায়, মাথা নিচু করে ফেলতে বাধ্য হয়।

কেন এমন হয়?
কারণ, বড় অপরাধ অনেক সময় মানুষ তার শক্তি, আধিপত্য দেখানোর উপায় ভাবে। সেখানে অপরাধও নায়কোচিত ভেবে স্বীকার করে।
কিন্তু ছোট, লজ্জাজনক, শরীরের স্বাভাবিক ব্যাপার—যেমন হাঁচি, ঢেকুর, অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ—এসব মানুষ নিজের দুর্বলতা মনে করে।
লজ্জা পায়, চাপা দিতে চায়।
এটাই মানুষের মনস্তত্ত্ব।

যেখানে গর্ব করার কথা সেখানে লজ্জা পায় না, আর যেখানে লজ্জার কিছু নেই, সেখানে ভীষণ লজ্জা পায়।

এখন থেকে কি শিখায় : যখন সমাজ কোনো অপরাধের প্রতিবাদ না করে, তখন সেই অপরাধ স্বাভাবিক হয়ে যায়। যেমন—আনোয়ার কঙ্গো শুধু একজন খু"নী নয়, বরং তাকে ঘিরে থাকা পরিবেশ ও সমাজও তাকে প্রশ্রয় দিয়েছিল।

ডা.স্নিগ্ধা তালুকদারের ওয়াল থেকে,"গত এডমিশনে একটি রোগী আসে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে পেটে ব্যথা ,পেট ফোলা নিয়ে। History নিয়ে ...
21/05/2025

ডা.স্নিগ্ধা তালুকদারের ওয়াল থেকে,

"গত এডমিশনে একটি রোগী আসে শায়েস্তাগঞ্জ থেকে পেটে ব্যথা ,পেট ফোলা নিয়ে। History নিয়ে জানতে পারলাম,১৫ দিন আগে বাচ্চা নষ্ট হওয়ার জন্য তার D&c হয়েছে। উৎকট গ ন্ধে এডমিশন রুমে কেউ রোগীর কাছে যেতে পারছিল না, আমাদের জন্য রুমে থাকাটাই কষ্টকর হয়ে যাচ্ছিল। পরীক্ষা করার পর দেখা গেল, জ রায়ুর মুখ দিয়ে গলগল করে পুঁ জ আসছে এবং বাচ্চার একটা ভা ঙ্গা হা ড্ডি পাওয়া গেল। আমরা ধারণা করে নিলাম, D&c করার সময় অবশ্যই জ রায়ু ছি দ্র করে ফেলা হয়েছে। এক্সরে করার পর রোগীর সারা পেটে ছড়ানো ছিটানো বাচ্চার গুঁ ড়া গুঁ ড়া হা ড্ডি পাওয়া গেল। Surgery ডিপার্টমেন্ট যখন সেটা অ পারেশন করলো, দেখা গেল ঘটনা আসলেই তাই। জ রায়ু ছি দ্র করে বাচ্চার সবগুলো হা ড় রোগীর peritoneal cavity তে (ছবিতে এগুলো বের করে আনা হয়েছে)।

রোগীর লোকদের এত সা হস কিভাবে হয় যে তারা এরকম D&c বাসায় করাতে পারে?"

আলবার্তো গুটিরেজ পেশায় ময়লা বহনকারী ট্রাকের ড্রাইভার। রাতের বেলা কাজে বেরোতেন। কাজ করার সময় তিনি খেয়াল করলেন, আবর্জনার স...
20/05/2025

আলবার্তো গুটিরেজ পেশায় ময়লা বহনকারী ট্রাকের ড্রাইভার। রাতের বেলা কাজে বেরোতেন। কাজ করার সময় তিনি খেয়াল করলেন, আবর্জনার সঙ্গে বইও পড়ে রয়েছে। তা সংগ্রহ করেই বানিয়ে ফেলেছেন লাইব্রেরি। কলম্বিয়ার এই মানুষটির জীবনে ফোটেনি শিক্ষার আলো, আর সেই তিনিই সমাজে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে বানিয়ে ফেলেছেন ফেলে দেওয়া বইয়ের লাইব্রেরী।

লিও টলস্টয়ের আন্না কারেনিনা বইটি যখন গুটিরেজ আবর্জনার মধ্যে খুঁজে পেলেন তিনি অবাক হয়েছিলেন। এত গুরুত্বপূর্ণ বই কিনা স্থান পেয়েছে ডাস্টবিনে! ভেবেছিলেন এই বইয়ের স্থান তো এখানে নয়। গুটিরেজ নিজে ময়লাকর্মী হতে পারেন। কিন্তু, তিনি ঠিকই টলস্টয়কে জানেন। তাই তিনি বইটি সংগ্রহ করেন। এরপর তিনি বিভিন্ন আবর্জনার স্তুপ থেকে খুঁজে পেয়েছেন বিশ্বের নানা ক্ল্যাসিক বই।

গুটিরেজ বইগুলো সংগ্রহ করতে থাকলেন। সেই ১৯৯৭ সাল থেকে শুরু। এখনো তিনি এই কাজ করে যাচ্ছেন। অদ্ভুত হলেও সত্যি এবং আশ্চর্যের এই যে তার সংগ্রহশালায় বইয়ের সংখ্যা ছাড়িয়ে এখন দাঁড়িয়েছে ২৫ হাজারে! তিনি মনে করেন উত্তরাধিকার সূত্রে আমরা পরবর্তী প্রজন্মের জন্য সবচেয়ে মূল্যবান যা রেখে যেতে পারি তাই হল আসল শিক্ষা।

কলম্বিয়ার বোগাটায় একটি দরিদ্র অঞ্চলে থাকেন গুটিরেজ। এই এলাকার কিশোররা পড়ার সুযোগ পায় কম। অল্প বয়সে তাদের কাজের সন্ধানে নেমে পড়তে হয়। এমনই এক এলাকায় গুটিরেজ এখন শিক্ষার আলো ছড়িয়ে যাচ্ছেন। তার থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে অন্যান্য ময়লাবাহী ট্রাক ড্রাইভাররা এখন বই পেলে তাকে এসে দিয়ে যান। তিনি শিক্ষা উপকরণ দিয়েছেন ২৩৫ টি স্কুল, কমিউনিটিকে। তার সংগৃহীত বইগুলো দিয়ে তিনি একটি কমিউনিটি লাইব্রেরি গড়ে তুলেছেন।

৫৫ বছর বয়সী গুটিরেজ গত কুড়ি বছর এই কাজ করে চলেছেন। সংগৃহীত বই তিনি দান করেন বিভিন্ন লাইব্রেরিতে। তার সংগ্রহের বইয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে ৪৫০টির বেশি লাইব্রেরি, রিডিং সেন্টার, স্কুলের পাঠকক্ষ। তিনি স্বপ্ন দেখেন একদিন তিনি গোটা কলম্বিয়াকে বই দিয়ে পরিপূর্ণ করবেন।

মেট্রোরেল এ কোন স্টেশনে নামলে:- ঢাকার ভিতরে সহজে কোথায় কোথায় যেতে পারবেন!এবং ভাড়া সংক্রান্ত তথ্য ✅১)  #উত্তরা_উত্তর_স্ট...
19/05/2025

মেট্রোরেল এ কোন স্টেশনে নামলে:- ঢাকার ভিতরে সহজে কোথায় কোথায় যেতে পারবেন!
এবং ভাড়া সংক্রান্ত তথ্য ✅

১) #উত্তরা_উত্তর_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Uttara North): দিয়াবাড়ি, খালপাড়, রূপায়ণ সিটি, উত্তরা পশ্চিম থানা, জমজম টাওয়ার, সেক্টর-৭, ১০, ১২, ১৪,১৫,১৬, কামারপাড়া, সুইচগেইট, রানাভোলা, হাউজবিল্ডিং, রাজলক্ষী, জসীমউদ্দীন, এয়ারপোর্ট, টঙ্গী, কলেজ গেইট, টঙ্গী হয়ে বোর্ড বাজার, গাজীপুর, জয়দেবপুর। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিলের ভাড়া ১০০ টাকা।

২) #উত্তরা_সেন্টার_স্টেশনে_নামলে:-Metro Station - (Uttara Center): সেক্টর ১৮, রাজউক উত্তরা মডেল টাউন, বউ বাজার, পঞ্চবটি, বোটক্লাব, বীরুলিয়া ব্রীজ, বীরুলিয়া ব্রীজ থেকে সাভার, আশুলিয়া। উত্তরা উত্তর থেকে সর্বনিম্ন ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।

৩) #উত্তরা_দক্ষিণ_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Uttara South): ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি, শান্তা-মারিয়াম ইউনিভার্সিটি, বিজিএমইএ ভবন, বৃন্দাবন বাজার, এয়ারপোর্ট, । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ২০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৯০ টাকা।

৪) #পল্লবী_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Pallabi): মিরপুর ১২, মিরপুর ডিওএইচএস, মিরপুর সেনানিবাস, ইষ্টার্ন হাউজিং, আফতাব নগর হাউজিং, বিইউপি, কালসী মোড়,মুসলিম বাজার, ইসিবি চত্বর,রুপনগর,আবাসিক,দুয়ারিপাড়া,আরিফাবাদ।
উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা।মতিঝিল থেকে: ৮০ টাকা।

৫) #মিরপুর_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Mirpur 11): পূরবী সিনেমা হল, কালসী মোড়, আধুনিক,ইসিবি চত্বর, মিরপুর ১১, মিল্কভিটা,চলন্তিকা মোড়,শিয়াল বাড়ি,প্রশিকা, মিরপুর-১,৬,৭, চিড়িয়াখানা।
উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৩০ টাকা।মতিঝিল থেকে: ৭০ টাকা।

৬) #মিরপুর_১০_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Mirpur- 10): মিরপুর গোল চক্কর, সেনপাড়া, পাশেই ফলপট্টিতে ব্যাংক জব প্রস্তুতির সেরা প্রতিষ্ঠান Turning Point Job Aid পেয়ে যাবেন। মিরপুর-১,২,BRTA, হোপ মার্কেট,শাহ আলী মার্কেট,চিড়িয়াখানা , হার্ট ফাউন্ডেশন, পাকা মসজিদ, টেকনিক্যাল, শ্যামলী, কল্যাণপুর, গাবতলী, আমীনবাজার, সাভার, মিরপুর-১৩, ১৪, পুলিশ ব্যাটালিয়ন, ভাষাণটেক, কচুক্ষেত, বনানী, বনানী থেকে উত্তরা বা মহাখালী অভিমূখের যেকোনো জায়গা। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।

৭) #কাজীপাড়া_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Kazipara): কাজীপাড়া, বেগম রোকেয়া সরণী, ইটাখোলা বাজার, পূর্ব মনিপুর, বৌবাজার, সাততারা মসজিদ রোড এবং এর আশেপাশে। উত্তরা দিয়া বাড়ি থেকে ভাড়া: ৪০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৬০ টাকা।

৮) #শেওড়াপাড়া_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Shewrapara): শেওড়াপাড়া, কাজীপাড়া, আগারগাঁও, তালতলা, এবং এর আশেপাশে। ভাড়া: ৫০ টাকা। উত্তরা উত্তর থেকে মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।

৯) #আগারগাঁও_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Agergaon) : আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিস, বিসিএস কম্পিউটার সিটি, চক্ষু হাসপাতাল, নিউরোসায়েন্স হাসপাতাল, শ্যামলী, জাপান গার্ডেন সিটি, টেকনিক্যাল , গাবতলী, শিশু হাসপাতাল, শিশু মেলা, তালতলা এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৫০ টাকা।

(১০) #বিজয়_সরণী_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Bijoy Sarani): বিজয় সরণী, জাতীয় সংসদ,নব থিয়েটার, ঢাকা ক্যান্টনমেন্ট, শাহীন স্কুল ও কলেজ, তেজগাঁও এয়ার পোর্ট, শাহীন বাগ, নাখালপাড়া এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৬০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৪০ টাকা।

(১১) #ফার্মগেট_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Farmgate) : ফার্মগেট, আসাদগেট, মোহাম্মদপুর, ধানমন্ডি -২৭, ২৮, লালমাটিয়া, তেজগাঁও কলেজ, বিজ্ঞান কলেজ, হলিক্রস কলেজ এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৭০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।

(১২) #কাওরান_বাজার_স্টেশনে_নামলে:-( Metro Station - Kawran Bazar) : কাওরান বাজার, হাতিরঝিল, রামপুরা, মালিবাগ, বসুন্ধরা সিটি, পান্থপথ, স্কয়ার হাসপাতাল, বিআরবি হাসপাতাল, ধানমন্ডি -৩২, কলাবাগান এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ৩০ টাকা।

(১৩) #শাহবাগ_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Shahbagh) : শাহবাগ জাদুঘর, পিজি হাসপাতাল, বারডেম হাসপাতাল, রমনা পার্ক, সাইন্স ল্যাব, সিটি কলেজ, ঢাকা কলেজ, ল্যাবএইড হাসপাতাল এবং এর আশেপাশে। উওরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৮০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

১৪) #ঢাকা_বিশ্ববিদ্যালয়_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Dhaka University) : ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, টিএসসি, ঢাকা মেডিকেল, বুয়েট, শহিদ মিনার, শিশু একাডেমী, আজিমপুর, ইডেন কলেজ, ঢাকা কলেজ, নিউ মার্কেট, চক বাজার। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

(১৫) #বাংলাদেশ_সচিবালয়_স্টেশনে_নামলে:-(Metro Station - Bangladesh Secretariat) : সচিবালয়, প্রেস ক্লাব, সেগুনবাগিচা, শান্তিনগর, হাইকোর্ট, সুপ্রিম কোর্ট, পল্টন, বিজয়নগর, মিন্টু রোড, বেইলী রোড, ভিকারুননিসা স্কুল, গুলিস্তান, বায়তুল মোকাররম এবং এর আশেপাশে । উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া : ৯০ টাকা। মতিঝিল থেকে: ২০ টাকা।

(১৬) #মতিঝিল_স্টেশনে_নামলে:-( Metro Station - Motijheel) : মতিঝিল, দিলকুশা, কমলাপুর , বঙ্গভবন , বাংলাদেশ ব্যাংক, নটরডেম কলেজ, আরামবাগ, ফকিরাপুল এবং এর আশেপাশে। উত্তরা উত্তর থেকে ভাড়া: ১০০/- টাকা।

#সময়সূচি #ভাড়া

জনস্বার্থে :
পোস্টা ভালো লাগলে লাইক এবং ফলো দিয়ে রাখতে পারেন।

লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়বেন... 😊ফজিলাতুন্নেছা স্বামী নাই,ছেলে নাই, মেয়ে নাই, ভাই নাই বোন নাই কেউ নাই আইছি একা জামু একা এক...
18/05/2025

লেখাটা একটু কষ্ট করে পড়বেন... 😊

ফজিলাতুন্নেছা স্বামী নাই,ছেলে নাই, মেয়ে নাই, ভাই নাই বোন নাই কেউ নাই আইছি একা জামু একা একজন আছে উপরে এই কথা গুলো বলেছেন নিজেই। স্বল্প পুঁজি রাস্তার পাশে এসব বিক্রি করেই জীবিকা নির্বাহ করছেন । বয়স ১০০ বছরের উপরে । বয়সের ভার তাকে কাবু করতে পারেনি । কাপা কাপা হাতে শশা,আম, গাজর বিক্রি করলেও ভিক্ষা করতে রাজি নন এই মানুষটি। যদি তাকে সরকারি সাহায্যের কথা বলা হয় তখন তিনি বলেন আমার সরকারি সাহায্যের প্রয়োজন নেই । আল্লাহর সাহায্য চাই। সকালে উঠে নিজেই বাজারে যান। এসব জিনিস নিজেই কেনাকাটা করে এনে বিক্রি করেন। এলাকার ৭০০ টাকা মাসিক ভাড়া বাড়িতেই তিনি। দীর্ঘ ৪২ বছর ধরে এভাবেই শশা,আম,গাজর বিক্রি করে চলছে তার একাকী জীবন । পরিচিত কাউকে পেলে ডাক দিয়ে কথা বলে সময় কাটান তিনি। বয়সের ভারে এই মানুষটি চোখে দেখে কম হারিয়েছেন শক্তি কানেও শুনছেন ইদানীং কম। এলাকার অনেকেই তার কটমট জীবন আর সততা দেখে ১০ টাকা শশা খেয়ে ২০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০ টাকাও দিয়ে যান। এতো বয়স হওয়ার পরও কেনো ব্যবসা করছেন প্রশ্ন করলে মজার ছলে বলে উঠেন ফকিন্নির ঘরের মেয়ে না। আর অঙ্গিবঙ্গি করে দেখান হাত না পেতে ব্যবসা করে খাওয়াই ভালো । আমার বাপ দাদাগর নাম আছে নানা নানীগর নাম আছে । একটা সময় পরিবারের সবার সাথে রাগ করে ১৯৮৩ সালে নারায়ণগঞ্জে চলে আসেন ফজিলাতুন্নেছা। সেই সময় থেকে নারায়ণগঞ্জ জেলার দুই নম্বর রেল গেট এলাকায় আলী আহমেদ চুনকা নগর পাঠাগারের পাশে জীবিকা নির্বাহ করে যাচ্ছেন এই একশোরও বেশি বয়সের এই বৃদ্ধা ।
শ্রদ্ধা ও দোয়া এই বৃদ্ধা মায়ের জন্য । এই মানুষের কাছে সমাজের অনেক মানুষের শিক্ষা নেয়ার আছে ।

*একজন বিজিবি সদস্যের লেখা, পড়ার অনুরোধ রইলো। সাধারণ সরকারি চাকরিজীবির জীবনযাত্রা:*অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাবা-মার স্বপ্ন পূরণ...
18/05/2025

*একজন বিজিবি সদস্যের লেখা, পড়ার অনুরোধ রইলো। সাধারণ সরকারি চাকরিজীবির জীবনযাত্রা:*

অনেক স্বপ্ন নিয়ে বাবা-মার স্বপ্ন পূরণ করার জন্য ২০১৮ সালে সরকারি চাকরীতে জয়েন করেছি, ৯০০০ টাকা বেসিকে। এক বছর চাকরি করার পরে ৪৫০টাকা বেতন বেড়েছে, সব মিলিয়ে মাস শেষে ১৪৫০০ টাকার মতো বেতন পেয়েছি। প্রথম পোস্টিং ছিল বাবুছড়া,খাগড়াছড়ি । বছরে তিনবার ছুটি আসতাম। ছুটি শেষ বাড়ি থেকে যাওয়ার সময় পকেটে ভাড়ার টাকাও থাকতো না। এত অল্প টাকা বেতনে কখনো বাবা,মা ,ভাই ,বোন ,কারো স্বপ্ন পূরণ করতে পারেনি, কোনদিন ভালো বাসে উঠে ছুটিতে বাড়িতে আসতে পারেনি। কখনো ভালো রেস্টুরেন্টে খেতে পারেনি। বাবা মাকে ভালো জিনিস খাওয়াতে পারেনি। চাকরি যখন ৪ /৫ বছর তখন বিয়ে করেছি। তখন ব্যাংকে আমার ১০ হাজার টাকাও নেই, শ্বশুর বাড়িতে যখন বেড়াতে গিয়েছি, কোনদিন ভালো কিছু সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেনি, শ্বশুরবাড়িতে গেলে অনেক লজ্জা লাগ তো, কারণ আমার শ্বশুর বাড়িতে আমাকে অনেক আদর করত। প্রত্যেকটা জামাই চায় তার শ্বশুরবাড়ির লোকজনের কাছে সবচেয়ে ভালো জামাই হয়ে থাকতে। প্রত্যেকটা মানুষের কিছু প্রিয় স্বপ্ন থাকে। আমার প্রিয় স্বপ্ন ছিল , ভালো কাপড়-চোপড় পড়া ভালো জুতা পরা, একটা মোটরসাইকেল কিনে ব্যবহার করা, খুব সামান্য একটা স্বপ্ন, সেগুলো কোনদিন পূরণ করতে পারিনি, আজ চাকরি আমার ৮ বছর প্রায় শেষ, এখন ও একটা মোটরসাইকেল কিনতে পারিনি, বাড়িতে গেলে সব সময় বন্ধুদের মোটরসাইকেলে ঘুরে বেড়াই। বন্ধুরা সব সময় বলে মোটরসাইকেল কখন কিনবি, । তখন শুধু মনে মনে হাসি , কারন আমার নামের পাশে তো সরকারি চাকরিজীবী লেখা আছে , বন্ধুরা তো বলবে এটাই স্বাভাবিক।, চাকুরী জীবনে অনেক কষ্ট করেছি। প্রতিদিন রাত জেগে সীমান্ত পাহারা দিয়েছি, ভোতা কাচি দিয়ে ঘাস কেটেছি, ঘাস কাটতে কাটতে হাতের মধ্যে ফুচকা পড়ে গেছে, একদিন তো কান্না করে দিয়েছিলাম ঘাস কাটতে গিয়ে, তখন এক সিনিয়র সার্জেন্ট, আমার হাত দেখে বলেছিল, ও মনে হয় কোনো ভালো ফ্যামিলির ছেলে , ওকে আর ঘাস কাটতে দেয়া যাবে না কোদাল দিয়ে মাটি কেটেছি, নোংরা ড্রেন পরিস্কার করেছি, ১৬ মাইল দৌড় দিয়েছি, তিন মাইল দৌড় দিয়েছি, সারা জীবন গরমের মধ্যে মোটা কাপড়ের ইউনিফরম পড়েছি , মাথায় মোটা টুপি পড়েছি, অনেক গরম পড়ছে, কখনো কখনো মনে হয়েছে মাথার টুপিটা খুলি, মোটা কাপড়ের ইউনিফর্ম টা একটু খুলি। কিন্তু ডিপার্টমেন্ট এর চাকরি সিনিয়ারদের ভয়ে কখনো তা সম্ভব হয় নাই। জীবনে কখনো কি শুনেছেন, সরকারি চাকরি পাওয়ার পরে ও চাকরি চলাকালীন অবস্থায় মানুষ আত্মহত্যা করে। আত্মহত্যা করে, বি ডি আর, এখন অবশ্য বিজিবি, পুলিশ আর্মি, এই তিন বাহিনীর লোক আত্মহত্যা করে, তাও আবার নিজের অস্ত্র দিয়ে নিজেই, গুলি করে। কিন্তু কখনো কি কেউ জেনেছেন কিসের জন্য আত্মহত্যা করে। সেটা কখনো কেউ জানতে চায় না। এতকিছুর পরেও ,আমরা বাবা-মায়ের মুখে হাসি ফোটাতে চাই। কিন্তু পারিনা, এই সরকারি চাকরিতে একটা জিনিস পেয়েছি সবার কাছ থেকে, সেটা হচ্ছে ,বাবা মায়ের সাথে ভালো সম্পর্ক নেই, ভাইদের সাথে নেই, আত্মীয়-স্বজনের সাথে নেই, শশুর বাড়ির লোকজনের সাথে নেই। ইচ্ছা থাকলেও মানুষের মনের আশা পূরণ করতে পারছি না। কারণ ৮ বছর চাকরিতে এখন বেতন পাই ২৪ হাজার টাকার মত, এই টাকা দিয়ে কি করা সম্ভব, যার দুইটা ছেলে মেয়ে লেখাপড়া করে, বাবা-মা বৃদ্ধ, মাস শেষে, কোনরকম ডাল ভাত খেলে হয়তো বা পাঁচ হাজার টাকা ব্যালেন্স থাকে, কিন্তু অসুস্থ হলে আবার ৫০০০ টাকা দেনা হতে হয়। সরকারি চাকরি করি ইচ্ছা করলেই তো লুঙ্গি পড়ে ঘুরে বেড়াতে পারি না , সেই জন্য প্যান্ট পড়তে হয়। আমাদের চেয়ে রিক্সাওয়ালা অটোওয়ালাতারা অনেক ভালো আছে। কারণ তাদের তো প্যান্ট পড়ার চিন্তা নেই। আজ ০৮ টি বছর সরকার বেতন বৃদ্ধি করে না। জিনিসপত্র দাম তো আর থেমে নেই সব দ্বিগুণ হয়েছে।
আর কতদিন এভাবে চলবে। আস্তে আস্তে স্বপ্নগুলো ছোট হয়ে আসছে মন ভেঙে যাচ্ছে, শরীর দুর্বল হয়ে পড়ছে। শরীরের বিভিন্ন রোগব্যাধি ভর করছে।

(সংগৃহীত)
বিজিবির এক ভাইয়ের লেখা

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when RevX posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category