It's Siam Bhaiyya ツ

It's Siam Bhaiyya ツ কারো আগে-ও নাই 😎
কারো পিছে-ও নাই😎

কখনো কি পরিবারের বিশ্রী পলিটিক্সের স্বীকার হয়েছেন বা এখনো কি হচ্ছেন?🤔একবার ভাবুন এমনটা কি আদো হয়,,???🤔তাহলে মনোযোগ দিয়ে ...
30/06/2025

কখনো কি পরিবারের বিশ্রী পলিটিক্সের স্বীকার হয়েছেন বা এখনো কি হচ্ছেন?🤔
একবার ভাবুন এমনটা কি আদো হয়,,???🤔
তাহলে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন☺️
পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি মাইন্ড গেইম খেলা করেন কারা জানেন,,??জানেন না,,😲তাহলে শুনুন,এই খেলোয়ার হচ্ছে আপনার/আমার শ্রদ্ধেয় প্রাণপ্রিয় ( বাবা-মায়েরা )😮
হ্যা,সত্যি-ই আমাদের বাবা-মায়েরা।।😇
অথচ এই সমাজ সর্বদা সন্তান কে অপরাধী বানায়।🥺
বাবা মায়ের বয়স হয়েছে মানে উনারা যেটা বলবেন বা করবেন সেটাই ১০০% সত্য।তারাও ভুল করেন বা করতে পারেন এটা মানতে চাইনা।সাইলেন্ট ট্রিটমেন্ট , ভার্বাল এ‍্যাবইউজমেন্ট বাজে ব‍্যবহার , ইমোশনালি হ‍্যারেজ হচ্ছেন , মাইন্ড গেইম এসব কিছুর মধ‍্যে দিন কাটাচ্ছেন। প্রতিবাদ করলেই আপনি খারাপ।😃
বাবা মা খুব ভাল করে জানেন কোন সন্তানের মাথায় কাঁঠাল ভেঙে খাওয়া যায় আর কাকে তোষামোদ করে চলতে হয়।মানুষ ৬০ বছর বয়সে বুঝতে পারে জীবনে সত্যিকারে সম্পর্ক কোনটা ছিল।সৌভাগ্যক্রমে অনেকেই যৌবন পেরুতেই সেই সম্পর্ক বুঝতে পারে।হাজারো সন্তান জীবনের সবটুকু সঞ্চয় বাবা মায়ের হাতে দিয়ে সার্টিফিকেট পায় কিছুই করোনা আবার অনেক সন্তান কিছু না করেও সেরা সন্তানের সার্টিফিকেট অর্জন করে।অনেক সময় এক সন্তান কে সামনে রেখে মানুষের কাছে গল্প বলবে আমার অমোক সন্তান এটা করে ওটা করে। এই সেই বহু সুনাম।আর যে সামনে দাঁড়িয়ে থাকে তাকেও একটু ছোট করতে দ্বিধা করেনা। মানে তাকে অন্যের থেকে একটু হলেও ছোট করে রাখতে হবে।আর সেই মানুষটা নিরবে এগুলো সয্য করতে করতে একদিন দূরত্বের সীমান্ত পেরুতে থাকে।🙃
তাছাড়া সন্তান ২ বা তার বেশি হলে সবাইকে সমান চোখে না দেখে কাউকে কম কাউকে বেশি প্রায়োরিটি দেয় কেয়ার করে।।😃কারো জন্য খাবার শেষ হয়ে যায় আবার কারো জন্য খাবার ফ্রিজের এক কর্নারে বাটিতে লুকানো থাকে।।
কোনো কিছু নিয়ে আসলে ভালো জিনিশ টা প্রিয় ছেলে বা মেয়ের জন্য রেখে দেওয়া অন্য জনকে ধরতে পর্যন্ত না দেওয়া।
দোষ উভয়ের-ই থাকা সত্বেও একজন কে কিছু না বলা আর অন্য জনকে দিয়ে দোষ স্বীকার করানোর ব্যাপার টা।।
আবার ২ ছেলে বঊ ২ জন থাকলে একজন কে মেয়ে অন্য জন কে কাজের বুয়া এর চোখে দেখে।।।😃
অপরদিকে মেয়ে ২ টা হলে ২ মেয়ের জামাইয়ের মধ্যে একজনকে নিজের ছেলের মত মনে করা সব বিশ্বাস আশ্বাস একজনের উপর।।😎
এক মেয়ের জামাইয়ের সামনে মেপে-ঝেপে কথা বলা আর অন্য জনের সামনে মুখ দিয়ে যা আসে তাই বলা।।
আবার একজনকে কারো সামনে উপস্থাপন না করিয়ে তার সম্মান বারানোর চিন্তা আর,অন্য জনকে প্রয়োজন এর সময় ডেকে নিয়ে আসা আবার প্রয়োজন শেষে তার উপর নানাবিধ মন্তব্য করা যেমনঃ জামাই এর এটা ভালো নাহ ওইটা ভালো নাহ।।।কত কাহিনি কিচ্চা😁😄
শশুর বাড়িতে এক মেয়ে ভালো পজিশন করে ফেলার পর অন্য মেয়ে কেনো কিছু করতে পারলো নাহ তা নিয়ে বাবা মায়ের কথার খোঁটা।।তুই এটা কেন করলি তোর বোন তোহ করতে পারলো নাহ এইটা ওইটা কত কথা।😄
মূলত সব খেলোয়াড় এর বড় খেলোয়াড় হলো বাবা মায়েরা।🫡
আর আমরা সন্তানরা এই খেলা সরঞ্জাম মাত্র।।।🤐
আর দিন শেষে বাবা মায়ের মুখ ছেলে মেয়েদের উদ্দেশে একটাই কথা জামাই/বঊ কেউ আপন নাহ আপন হয় বাবা আর মায়েরা😁আর এত পলিটিক্স এর পর যে তারা এই কথা বলে তখন কি কোনো ছেলে মেয়ে ভাবেতে পারে আদো কি তাদের বাবা মা-ই আপন।।🤔

মূলত যাদের সাথে এইগুলো হয় শুধু তারাই এটার ভুক্তভোগী।প্রতিবাদ করলেই তুমি খারাপ।
আল্লাহাতালার পরেই পৃথিবীতে মা বাবার সার্পোট নিয়ে সন্তান পথচলে।বাবা মা যখন শত্রু হয় তখন পথচলা সহজ হলেও হৃদয় টা ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। আর ক্ষত-বিক্ষত হৃদয় নিয়ে পুরোপুরি শ্রদ্ধা আসেনা।দুনিয়ার সবার কাছে নির্বিশেষে যে ভালো সে পজেটিভ পারসন নয় , সে হিপোক্রেট।তাছাড়া ফেলে রেখে আশা পুরোনো দিনে তাদের দেওয়া কথা কষ্ট গুলা মনে কিন্তু গাথাই থাকে।।একটা সময় এই বাবা-মায়েরা কষ্ট পেলেও তাদের কষ্টে ছেলে/মেয়েদের মনে বিন্দু মাত্র খারাপ লাগা কাজ করে না।।।🙃
যার একটাই কারন ছেলে বা মেয়ের মনের একটাই প্রশ্ন বিগত দিন গুলাতে বাবা মায়েরা এমন না করলেও পারতো।।🙃কিন্তু এই উত্তর দেওয়ার মত কেউ থাকে নাই আর আসবেও না।

সর্বশেষে জীবন থেকে শিখেছি পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ সম্পর্ক স্বামী স্ত্রী।💞💕 বাকি সব মিথ্যা।💔।
যে একজন সঠিক মানুষ পায় তার কপাল আল্লাহ এর রহমতে ভালো-ই থাকে,,আর যে ভালো মানুষ পায়-না তার কপাল পোড়ার থেকে-ও পোড়া।।🥺

যে সঠিক জীবন সঙ্গী পেয়েছে তার বেঁচে থাকার জন্য পৃথিবীতে আর কারোর প্রয়োজন হয়না🥰কারন একটা ভালো জীবন সঙ্গী হাজার টা বন্ধুর থেকে-ও বেটার।।💕

অনেকেই হয়তো ভাবছেন, ইরান এতো এতো মিসাইল ছোড়ার পরেও কেন ইসরাইলের এতো কম ক্ষতি হচ্ছে।-----------------------------------...
15/06/2025

অনেকেই হয়তো ভাবছেন, ইরান এতো এতো মিসাইল ছোড়ার পরেও কেন ইসরাইলের এতো কম ক্ষতি হচ্ছে।
--------------------------------------------[
“যখন ইরান ২০০টি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করে, তখন হয়তো ৮ টি বা ১০টি ক্ষেপণাস্ত্রই ইসরায়েলে পৌঁছায়।

তার কারণগুলো—

১.

যখন ইরানের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ইসফাহান থেকে ইসরায়েলের দিকে নিক্ষিপ্ত হয়, তখন সর্বপ্রথম তাকে থামানোর চেষ্টা করে:

ইরাকে অবস্থানরত আমেরিকান সেনা বাহিনী,

সংযুক্ত আরব আমিরাতে থাকা ফরাসি রাফায়েল যুদ্ধবিমান (যেগুলো সৌদি আরবের আকাশসীমা ব্যবহার করার অনুমতি পায়),

এবং পারস্য উপসাগরে টহল দেওয়া ইউএসএস কার্ল ভিনসন নামক বিমানবাহী রণতরী ও অত্যাধুনিক মিসাইল ডেস্ট্রয়ারগুলো।

২.

যদি ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র এই আধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাগুলোকে ফাঁকি দিতে সক্ষম হয়,
তাহলে তাকে থামাতে আসে—

জর্ডানের বিমানবাহিনী,

জর্ডানে অবস্থিত আমেরিকান ঘাঁটি,

এবং সাইপ্রাস থেকে উড়ে আসা ব্রিটিশ রয়্যাল এয়ার ফোর্সের টাইফুন ও এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান।

৩.

এই সকল প্রতিরক্ষা স্তর পার হয়ে গেলেও,
তাকে থামাতে এগিয়ে আসে ইসরায়েলের বহুস্তরীয় বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা:

Arrow-3: ২০০০ কিলোমিটার দূরে থেকেই মহাকাশে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধ্বংস করার চেষ্টা করে।

Arrow-2: যদি তা ব্যর্থ হয়, তাহলে এই সিস্টেম ১৫০০ থেকে ৫০০ কিলোমিটার দূরে ফাঁদ পেতে অপেক্ষা করে।

৪.

এরপর রয়েছে David’s Sling,
যেটি ৩০০ কিলোমিটার থেকে ৪০ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্রকে ধাওয়া করে।

৫.

সবশেষে ক্ষেপণাস্ত্র যদি এত প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাকে ফাঁকি দিয়েও এগিয়ে আসে,
তাহলে তাকে থামাতে প্রস্তুত থাকে Iron Dome,
যেটি ৭০ কিলোমিটার থেকে ৪ কিলোমিটার পর্যন্ত রেঞ্জে ক্ষেপণাস্ত্র ধ্বংস করার চেষ্টা করে।

এখন প্রশ্ন হতে পারে

পৃথিবীর আর কোনো দেশের ক্ষেপণাস্ত্র কি লক্ষ্যবস্তুতে পৌঁছাতে গিয়ে এত বাধার সম্মুখীন হয়?

এবং মনে রাখতে হবে, ইরানের এই ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো তারা নিজেরাই তৈরি করেছে,
কিন্তু এগুলোকে প্রতিহত করতে যে সব প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করে, সেগুলো বিভিন্ন উন্নত বিশ্বের দেশগুলোর সর্বোচ্চ প্রযুক্তির ফসল।

হে আল্লাহ, ইরানকে গায়েবি সাহায্য দান করো।
আমিন, সুম্মা আমিন।

"চা বেচে অমুক দিনে ১০ হাজার কামাচ্ছে""বেগুনের খেত করে মাসে ২ লাখ টাকা ইনকাম""চাকরি ছেড়ে গোবর ছেনে কোটিপতি"এসব গল্প এখন অ...
13/06/2025

"চা বেচে অমুক দিনে ১০ হাজার কামাচ্ছে"
"বেগুনের খেত করে মাসে ২ লাখ টাকা ইনকাম"
"চাকরি ছেড়ে গোবর ছেনে কোটিপতি"
এসব গল্প এখন অনেকেই শোনায়।

তরুণদের জন্য পরামর্শ, এই ফাঁদে পড়বেন না। একদম নিজের চোখে দেখা অভিজ্ঞতা — আমাদের বয়সী একজন — ওয়েল পেইড জব ছেড়ে এইসব কুইক ক্যাশের নেশায় পড়ে গেল, এখন হাউমাউ করে মরছে।

আপনি যাই করেন, সেটার এক্সপান্ডিবিলিটি থাকতে হবে। ধরুন, একজন রিকশাওয়ালা, সে ডিসেন্ট আয় করে, এন্ট্রি লেভেল চাকরিজীবীর চেয়ে বেশি। রিকশাওয়ালারা মাসে ৩০ হাজার কামায় আর জবে নতুন হলে স্যালারি মাত্র ১৫ হাজার — ভিউ শিকারীরা আপনাকে এটুকুই বলবে।

এবার পরের হিসাবটা! ভাবুন, ওই রিকশাওয়ালা তার ইনকাম ডাবল করতে চায় বা নিদেনপক্ষে আর একটু বাড়াতে চায়। তার জন্য একমাত্র অপশন রিকশা চালানোর সময় বাড়িয়ে দেওয়া। ডাবল করতে চাইলে তাকে ১০ ঘন্টার জায়গায় ২০ ঘণ্টা রিকশা চালাতে হবে। এটা কী ফিজিক্যালি পসিবল? রোদ, বৃষ্টি তো আছেই, ছুটির দিনে কাজে না গেলে আয় নেই।

কিন্তু এন্ট্রি লেভেলের জবে ৪/৫ বছরে বেতন ডাবল হয়ে যাওয়া খুবই স্বাভাবিক, কোনো অতিরিক্ত ঘন্টা না বাড়িয়েই।

আপনি যে কাজটা করতে চান সেটা তো আগে ভালো লাগতে হবে। ফেসবুকের এক লাইকখোরের লেখা পড়ে আপনি সিদ্ধান্ত নিলেন বাজারে বসে চা বেচবেন, চাকরির ডাবল ইনকাম। ভেবে দেখুন, আগামী ৩০ বছর আপনি কাপ পিরিচ আর চুলা নিয়ে চা বানাতে রাজি আছেন কিনা।

লাইফস্টাইলের ব্যাপার তো আছেই। আপনার যখন তেমন ইনকাম ছিল না, তখন আপনি বাইক চালাতেন। সামনে টাকা হবে, গাড়ি কিনবেন। কিন্তু এসব কাজে গাড়ির ভূমিকা কি? গাড়ি চালিয়ে কি আপনি ঝালমুড়ি বেচতে যাবেন?

চাকরিজীবি বা ডিসেন্ট লেভেলের উদ্যোক্তা হলে আপনি তার সাথে একটা লাইফস্টাইল আর নেটওয়ার্ক বাই ডিফল্ট পাবেন। এটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। ধরুন, আপনি একটা স্টেশনারি কোম্পানির মার্কেটিংয়ে জব করেন। আপনি আজ এই ভার্সিটিতে, কাল ওই ঝকঝকে অফিসে বি-টু-বি ডিল করতে যাবেন। কত হাই স্কিল লোকের সাথে পরিচিতি হবে, কন্টাক্ট বিনিময় হবে।

কিন্তু আপনি টাকা দেখে রাস্তায় বাদামের ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ালেন। আপনার নেটওয়ার্ক হবে পাশের ফুচকাওয়ালা, আইসক্রিম বিক্রেতা ইত্যাদি। ওই ফুচকাওয়ালার ওই মুহূর্তের সবচেয়ে বড় চিন্তা সে কতক্ষণে তার সব মাল বিক্রি করে ঘরে যাবে। আগামীকালও সে একই কাজ করবে। আপনার মতো তার অ্যাম্বিশন নেই, বড় কিছু করার ইচ্ছে নেই, দেশের মানুষের উপকারে আসার খায়েশ নেই।

মনে রাখবেন, Your network is your net-worth. আর ওই সমস্ত পেশায় যে খুব বেশি ইনকাম হয় তাও কিন্তু না। খবরের শিরোনামে লেখা "চাকরি ছেড়ে বেগুন চাষে লাখপতি", ভিতরে থাকে ১ বছরে আয় সর্বসাকুল্যে ৩ লাখ টাকা। মানে ওই লোক মাসে মাত্র ২৫ হাজার টাকা কামায়, এটা নিয়ে আবার নিউজও হয়!

তাই এইসব ভুয়া মোটিভেশনের ফাঁদে পড়বেন না। প্রতি বছর মিডিয়াগুলো নিজেদের স্বার্থেই এসব নিউজ করে। গত ৫ বছরে নিউজ তো কম দেখেননি, আইফোন হাতে চানাচুরওয়ালা, ডিএসএলআর হাতে চটপটি বিক্রেতা, আরো কত কি! প্রশ্ন হলো তারা এখন কোথায়? তারা এখনও কেন সেই রাস্তায় বসছে না আর ওরকম আয় করছে না? তাহলে এগুলো রিলায়েবল পেশা হয় কিভাবে?

কোনো কাজই ছোট নয়। কিন্তু সব কাজই যে আপনার ফিল্ড, তা-ও নয়। আপনার কাছে খুব ভালো একটা প্ল্যান আছে, কিন্তু পঞ্চাশ হাজার টাকার জন্য আপনি এগোতে পারছেন না। এখন আপনি যদি মাছ কুটে, চানাচুর বেচে ওই ৫০ হাজার টাকা জোগাড় করে ফেলতে পারেন, তাহলে সেটা ঠিক আছে। কিন্তু যেভাবে এসব পেশাকে সরাসরি একটা ওয়েল পেইড জবের বিকল্প হিসেবে দেখানো হচ্ছে, তা মোটেও রিয়েলিস্টিক নয়।

"ভালোবাসা জোর করে হয় না, আর থাকা কখনো অনুরোধে হয় না।"যদি কেউ তোমাকে ছেড়ে চলে যেতে চায়, তাহলে তাকে যেতে দাও। মানুষকে ধরে ...
07/06/2025

"ভালোবাসা জোর করে হয় না, আর থাকা কখনো অনুরোধে হয় না।"

যদি কেউ তোমাকে ছেড়ে চলে যেতে চায়, তাহলে তাকে যেতে দাও। মানুষকে ধরে রাখার জন্য যদি তোমার হৃদয় নিংড়ে দেওয়া ভালোবাসা, অক্লান্ত যত্ন, আর রাত জেগে দেওয়া সময়ও যথেষ্ট না হয়—তবে বুঝে নাও, সেই মানুষ কখনোই সত্যিকার অর্থে তোমার ছিল না।

সম্পর্ক একতরফা হলে তা বোঝা হয়ে দাঁড়ায়। আর ভালোবাসার নামে কারও পাশে কেবল টিকে থাকার চেষ্টা করা মানেই নিজেকে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দেওয়া। একজন মানুষ যদি তোমার অসীম ভালোবাসা পাওয়ার পরও অন্য কারো কাছে নিজেকে নিরাপদ বা আকর্ষণীয় মনে করে, তাহলে তার পছন্দকেই সম্মান জানাও—তাকে মুক্তি দাও। কারণ, ভালোবাসা বন্দিত্ব নয়, ভালোবাসা স্বাধীনতা।

শখের মানুষটা যদি হঠাৎ করে দূরে সরে যায়, যোগাযোগ কমিয়ে দেয়, চোখে চোখ রাখা এড়িয়ে চলে—তাহলে নিশ্চিত হও, সে কখনোই তোমার গুরুত্ব মন থেকে উপলব্ধি করেনি। ভালোবাসা কোনো রুটিন নয়, যে ঠিক সময়ে মনে পড়বে—এটা অনুভব, এটা টান। আর যে দূরে থাকতে চায়, তাকে কাছে টেনে আনার মানে হলো নিজের সম্মানকে ছোট করা।

ভালোবাসা তখনই সুন্দর, যখন তা পারস্পরিক হয়। শুধু একতরফা অনুভব নিয়ে কেউ কারো জীবনে টিকে থাকতে পারে না। অনুভূতি কখনো কারো ওপরে চাপিয়ে দেওয়া যায় না। আর যদি কাউকে বারবার ফিরিয়ে আনতে হয়, তবে সে ফিরেও থাকেনা—সে কেবল এক অনুপস্থিত উপস্থিতি হয়ে যায়।

জীবনটা ছোট, কিন্তু আবেগ অনেক বড়। তুমি কাউকে ভালোবেসে যদি নিজের আত্মমর্যাদা হারিয়ে ফেলো, তাহলে সে ভালোবাসা তোমার নয়, তা কেবল এক বিষাক্ত অভ্যাস। যে মানুষ তোমার অস্তিত্বে বিচলিত নয়, যে তোমার না থাকাটাকে সহজভাবে মেনে নিতে পারে—তার জন্য অপেক্ষা করাটা মানেই নিজের আত্মার অপচয়।

শিখে নাও ছেড়ে দিতে। এটা দুর্বলতা নয়, বরং এটা শক্তি—নিজেকে বাঁচানোর শক্তি। সম্পর্ক মানে একসাথে বাঁচা, একসাথে এগিয়ে যাওয়া। যেখানে কেবল তুমি একা টানছো, সেখানে থেমে যাও। নিজেকে ভালোবাসো, নিজের জীবনের দায়িত্ব নাও। অতীত হোক শিক্ষা, বর্তমান হোক মুক্তি, আর ভবিষ্যৎ হোক আশার প্রতিচ্ছবি।

শেষ কথা?
যে তোমাকে পেয়েও বোঝেনি তোমার দাম, তাকে হারিয়ে যাওয়াই উচিত। যে তোমার অনুপস্থিতিতে শূন্যতা অনুভব করে না, তার জন্য নিজের উপস্থিতিকে মূল্যহীন করো না।

05/06/2025

🤭😃🥺

✅✅উপদেশমূলক একটি গল্পঃ শিরোনাম :- "তৃতীয় ব্যক্তি হতে সাবধান"....... 💥প্রেক্ষাপট ১উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব...
09/05/2025

✅✅উপদেশমূলক একটি গল্পঃ
শিরোনাম :- "তৃতীয় ব্যক্তি হতে সাবধান".......

💥প্রেক্ষাপট ১

উচ্চ বেতনে চাকুরি করা এক যুবক আরেক গরীব যুবককে প্রশ্ন করলো,
- তুমি কোথায় চাকুরি করো?
- একটা কোম্পানিতে ।
- স্যালারি কতো?
- ১০০০০ টাকা।
- মোটে দশ হাজার? চলো কিভাবে? তোমার মালিক তোমার প্রতি অবিচার করছে। তুমি যেই ছেলে তোমার যা যোগ্যতা,তাতে হেসেখেলেই তুমি অনেক টাকা বেতন পেতে পারো।
যুবকের মেজাজ খাট্টা হয়ে গেলো। নিজের কাজের প্রতি ও বসের প্রতি
বেজায় রুষ্ট হয়ে উঠলো। পরদিন গিয়ে সরাসরি বসকে বেতন বাড়ানোর কথা। জানালো। কথা কাটাকাটি হওয়ার একপর্যায়ে বস তাকে চাকরিচ্যুত করলো।
এখন যুবকটি বেকার।

💥প্রেক্ষাপট ২

- তোমার প্রথম সন্তান হলো বুঝি?
- হ্যাঁ।
- তোমার স্বামী এ উপলক্ষ্যে তোমাকে কিছু দেয় নি? উপহার, টাকা বা এ জাতীয় কিছু?
- না। কেন দেবে? এ তো আমাদেরই সন্তান! উপহার বা টাকা দিতে হবে কেন?
- কেন তোমাকে হাত খরচার জন্যেও তো দু’চার পয়সা দিতে পারে। তার কাছে কি তোমার কোনও মূল্য নেই? তুমি চাকরানি?
স্ত্রীর মনে ধরলো কথাটা।
সারাদিন কথাটা ভাবতে ভাবতে মনটা বিষিয়ে উঠলো। সত্যিই তো! আমাকে একটা টাকাও কখনো ছোঁয়ায় না! রাতে কর্মক্লান্ত স্বামী ঘরে ফিরলো।

স্ত্রীর মুখ দিয়ে বোমা বিস্ফোরিত হলো। রেগে গেলো দু’জনে, কথা কাটাকাটি ঝগড়া আর ঝগড়া। পরে হাতাহাতি, শেষ পর্যন্ত বিচ্ছেদে গিয়ে গড়ালো।

💥প্রেক্ষাপট ৩

- এই বৃদ্ধ বয়েসে কষ্ট করছেন? ছেলে কোলকাতায় থাকে,বড় চাকুরি করে শুনেছি। মস্ত বড় ফ্ল্যাটে বউ-বাচ্চা নিয়ে থাকে। আপনাদের দু’জনকে সাথে নিয়ে যেতে পারে না? আপনাদের দেখতেও তো আসে না!
- না না, ছেলে আমার খুবই ব্যস্ত। টাকা পাঠায় তো। ফোনে ও খোঁজ-খবর নেয় নিয়মিত।
- কী এমন ব্যস্ততা তার শুনি? নিজের জন্মদাতা-জন্মদাত্রীকে দেখতে আসার সময় হয় না?
- সারাদিন অফিস-বাসা করতে করতেই তো তার সবটা সময় চলে যায়!
- আপনি খোঁজ নিয়েছেন? সে কোলকাতায় বাড়ি-গাড়ি হাঁকিয়ে বেড়াচ্ছে।
আর আপনারা অজ পাড়াগাঁয়ে ধুঁকছেন?
বৃদ্ধ বাবা বাসায় এসে স্ত্রীকে খুলে বললো।
স্ত্রীও বাধা দিল,
- আপনি ভুল শুনেছেন। সে আসলেই ব্যস্ত।
- নাহ,সেকি কি মিথ্যা বলতে পারে ?
আহা রে! কাকে বুকের রক্ত জল করে বড় করলাম। এটা ভেবেই করে বসলেন ব্রেইন স্ট্রোক বা হার্ট অ্যাটাক!

*️⃣*️⃣এবার আসি মূলকথায়⤵️

কিছু নিরীহ-অযাচিত প্রশ্ন আমাদের সুখী জীবনকে ক্ষণিকের মধ্যেই দুঃখী করে দিতে সক্ষম।

আমাদের সমাজে ছদ্মবেশী দরদীরা নিরন্তর শান্ত জীবনে অশান্তির দাবানল জ্বালিয়ে দেয়।

ছদ্মবেশী ডাইন/ডাইনীগুলো নিজের থেকে কিন্তু আপনাকে কিছুই দেবেনা। কিন্তু অন্যের থেকে অবৈধভাবে আদায় করার পদ্ধতি শিখিয়ে দিয়ে আপনাকে জিতিয়ে দেয়ার নামে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিবে।

✅✅গল্পের হিতোপদেশঃ⤵️
জীবনে ৩য় ব্যাক্তি কে প্রবেশ করার সুযোগ দেবেন না। আর যদিও কোন ভাবে ঢুকে যায় তাহলে যথা সম্ভব তার কথা কানে তুলবেন না। ৩ য় ব্যাক্তি হতে সাবধান।

ভালো লাগছে তাই শেয়ার করলাম। এই রকম ঘটনা আমাদের চারপাশে অহরহ ঘটছে।তৃতীয় ব্যাক্তি তো পালিয়ে বেঁচে যায়। কিন্তু ভুক্তভোগী???কি করে।

অথচ একদিন খালেদা জিয়ার বাসার সামনের ট্রাক সরাতে কেউ যায়নি। তখন ছোট ছিলাম, কিন্তু এটুকু মনে আছে, খালেদা জিয়া গাড়িতেও ...
06/05/2025

অথচ একদিন খালেদা জিয়ার বাসার সামনের ট্রাক সরাতে কেউ যায়নি।

তখন ছোট ছিলাম, কিন্তু এটুকু মনে আছে, খালেদা জিয়া গাড়িতেও চড়ে বসেছিলেন। ঐদিন ১০০০ কর্মী, বা ১০ টা নেতাও উনার বাসায় ছিলেন না।
আর আজ এয়ারপোর্ট থেকে আসার সময় উনার গাড়ি নড়তে পারছে না, এতো ভীড় !!
আজ এয়ারপোর্টে কোন নেতাই দেখা করতে যাওয়া মিস করেন নাই।

অথচ এই নেতারাই খালেদা জিয়াকে জে"লে দিয়ে চলে এসেছিলেন। একজনও বলেন নাই যে আমার নেত্রী জেলে, আমিও জেলে যাবো, বাসায় যাবো না।

দিনশেষে সবটাই আসলে আপনার দুঃসময় আর সুসময়ের উপর।
সুসময়ে আপনার গাড়ি মানুষের ভীড়ে নড়তে পারবে না।
আর দুঃসময়ে আপনি অনেক দূর তাকিয়েও একটা মানুষ খুঁজে পাবেন না।

নীতিকথাঃ
সুসময় আপন মানুষ তৈরি করে।
আর দুঃসময় আপনাকে সবার কাছেই পর করে দেয়।।

😎
30/04/2025

😎

হাসিনাকে সরিয়ে আমরা আমাদের মেরুদণ্ড ফিরে পেয়েছি।এখনও এখনও বিএসএফের হাতে আমাদের কৃষকরা নিহত হচ্ছে। কিন্তু এর ফাঁকে ফাঁকেও...
29/04/2025

হাসিনাকে সরিয়ে আমরা আমাদের মেরুদণ্ড ফিরে পেয়েছি।
এখনও এখনও বিএসএফের হাতে আমাদের কৃষকরা নিহত হচ্ছে। কিন্তু এর ফাঁকে ফাঁকেও মাঝেমধ্যে যে আমরা জবাব দিতে পারছি, আমাদের গ্রামবাসীরা যে নিজেরাই কাস্তে হাতে সীমান্ত পাহারা দিতে নেমে যাচ্ছে, বিজিবির সাথে মিলে অনুপ্রবেশকারী বিএসএফকে ধরে ফেলছে, এরই নাম স্বাধীনতা। গত ১৭ বছর যেটা আমাদের ছিল না।

28/04/2025

😇

28/04/2025

এই রকম ছেঁচড়া কিছু বাটপার পুরো বাংলাদেশে-ই রয়েছে।।
ফুল কাপ চা ৫০ টাকা।হাফ কাপ ৩০ টাকা।।।কিন্তু দোকানদার হাফ-কাপ চা দিয়েই দাম বলছে ১০০ টাকা তার সাথে মজা নিচ্ছে অন্য একটি মুর্খ ছেলে।।।দেখে মনে হচ্ছে স্কুলে পরে ও চাইলে সঠিক দাম টা বলতে পারতো।।।
এগুলো করে তারা মূলত বহির্বিশ্ব এর কাছে আমাদের দেশের নাম টা খারাপ করে দিচ্ছে।।।
আমাদের জন্য লজ্জা ছাড়া এগুলা কিছু-ই না।।
নিজের দেশের মানুষ তোহ দূরের কথা,, বাহিরের দেশ থেকে আশা টুরিস্ট দের কেও এরা সম্মান করতে জানে না।।।
Matt Shoe sorry Brother,,, Sorry for this to happen....

ই*জ্রা*য়ে’ল পু’ড়ছে! এখানে হাসির কিছুর নেই। এমন পরিস্থিতিতে একটু মান’বিক হোন, সবাই দোয়া করুন তাদের জন্য। বাকি অংশটুকুও যে...
26/04/2025

ই*জ্রা*য়ে’ল পু’ড়ছে! এখানে হাসির কিছুর নেই।
এমন পরিস্থিতিতে একটু মান’বিক হোন, সবাই দোয়া করুন তাদের জন্য। বাকি অংশটুকুও যেন পু*ড়ে যায়।😉

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when It's Siam Bhaiyya ツ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category