Accurate Health Knowledge

Accurate Health Knowledge স্বাস্থ্য নিয়ে ভ্রান্ত ধারণা থেকে দূরে থাকুন 🏥

01/01/2025

Happy New Year 2025 🎊

👉🏻 আপনি কি জানেন? বাচ্চার শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে তা রক্তশুন্যতার পাশাপাশি তার মানসিক বিকাশকেও বাধাগ্রস্ত করে।💢বাচ্চার নি...
18/10/2023

👉🏻 আপনি কি জানেন? বাচ্চার শরীরে আয়রনের ঘাটতি হলে তা রক্তশুন্যতার পাশাপাশি তার মানসিক বিকাশকেও বাধাগ্রস্ত করে।

💢বাচ্চার নিউরোলজিক্যাল ও মেধা বিকাশে যে সমস্যা গুলো হয় তা হলোঃ
➡️ স্কুল পারফরম্যান্স হ্রাস পায়।
➡️ মনোযোগ হ্রাস পায়।
➡️ Breath Holding Attack (বাচ্চারা কান্না করে ১ মিনিট পর্যন্ত শ্বাস নেয়া বন্ধ করে দেয় এবং অনেক সময় অজ্ঞান হয়ে যায়)
➡️ খিঁচুনি হওয়ার ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়।

পরিপূর্ণ মানব জীবনের জন্য চার জন বন্ধুর (নিউরোট্রান্সমিটার) অতীব প্রয়োজন। জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই এই চার বন্ধুকে গুরুত্ব...
11/10/2023

পরিপূর্ণ মানব জীবনের জন্য চার জন বন্ধুর (নিউরোট্রান্সমিটার) অতীব প্রয়োজন। জীবন ফুরিয়ে যাওয়ার আগেই এই চার বন্ধুকে গুরুত্ব দিন।

1. Endorphins
2. Dopamine
3. Serotonin
4. Oxytocin

#প্রথম_বন্ধুটির_নাম_হলো_এন্ডোরফিনস।
জীবনের জন্য সবচেয়ে প্রয়োজনীয় বন্ধু হলো এটি।

হাসপাতালের বিছানায় একাকী শুয়ে না থাকা পর্যন্ত অনুধাবন করা যায় না সুস্বাস্থ্য জীবনে কত দরকার। সুস্বাস্থ্যের জন্য দিনে চব্বিশ ঘন্টায় কমপক্ষে আধঘন্টা সময় এই বন্ধুর জন্য ব্যয় করতে হয়।
👉🏻ব্যয়াম করলে শরীর এন্ডোরফিনস ডিসচার্জ করে।
👉🏻ভালো একটা বই পড়লে, ভালো মানুষের সাথে সুসম্পর্ক রাখলেও শরীরে জন্য অতি প্রয়োজনীয় এই বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়।

এই বন্ধুটিকে প্রতিদিনই দরকার। মন খারাপ থাকলে, তারপর প্রিয়জন কাছে আসলে যেমন মন ভালো হয়ে যায়। ঠিক তেমনি, মন যখন খারাপ একটু দৌঁড়ে আসুন, হেঁটে আসুন। এই এন্ডোরফিনস নামক বন্ধুটি তখন আপনার ভরসা হয়ে সাথে থাকবে।

#দ্বিতীয়_বন্ধুটির_নাম_হলো_ডোপামিন।
প্রথম বন্ধু আপনার শরীরকে লাইনে রাখে। কিন্তু শরীর শুধু লাইনে রাখলে হয়না। পাশাপাশি আপনাকে সৎ একটা জীবন-যাপনও করতে হয়।

কোটি কোটি টাকা থাকলেও অসৎ মানুষের চেহারা দেখলে বুঝবেন, কি যেন একটা অশান্তি ওদের মাঝে বিরাজ করে। কিন্তু সৎ মানুষের চেহারায় দেখবেন একটা অন্য রকমের দীপ্তি ছড়িয়ে আছে।
👉🏻যখনই সৎভাবে কোনো একটা কাজ আপনি করবেন তখন শরীরে ডোপামিন তৈরি হয়।
👉🏻আপনি পরিকল্পনা করলেন আজকে ঠিক সময়ে অফিসে যাবেন। অফিসের সব কাজ ভালোভাবে শেষ করবেন। এক টাকাও ঘুষ খাবেন না। ফাইল আটকে রাখবেন না। কোনো রকমের চিটিং করবেন না। কাউকে ফাঁকি দিবেন না। প্রতিদিন যখন এই টার্গেট আপনি পূর্ণ করবেন শরীরে ডোপামিনের আগমন ঘটবে।
👉🏻ফুলে যেমন প্রজাপতির আগমণ ঘটে। কারো ভালো কাজে অনুপ্রেরণা দিলেও শরীরে ডোপামিন আসে।
👉🏻স্ত্রী যখন স্বামীর পরিশ্রমকে উৎসাহ দেয়, স্বামী যখন ঘরে গিয়ে দিনের যাবতীয় নানা কাজের জন্য স্ত্রীর প্রশংসা করে, দেখবেন স্ত্রীর চেহারায় একটা লাবণ্য আসে।
👉🏻আপনার কাজ যখন বস এ্যপ্রিশিয়েট করে কিংবা নিজের ছেলে-মেয়েকে কোনো কিছু ভালোভাবে শেষ করার জন্য আপনি সাবাশ বলেন, তখন একটা বাড়তি আনন্দ ও উৎসাহ তৈরি হয়।

এর সবগুলোই হলো শরীরের অকৃত্রিম বন্ধু ডোপামিনের কাজ-কারবার। ভালো কিছু অর্জন করুন, ভালো কাজে একজন আরেক জনকে উৎসাহ দিন। আর শরীরের ডোপামিনের কলোনি গড়ে তুলুন।

#তৃতীয়_বন্ধুটি_হলো_সেরোটোনিন।
এই বন্ধুটি হলো কামিনী রায়ের কবিতার এই দুই লাইন-
"আপনারে লয়ে বিব্রত রহিতে, আসে নাই কেহ অবনী পরে।
সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে মোরা পরের তরে।"

👉🏻কারো কল্যাণের জন্য যাই করিনা কেন, তাতে সেরোটোনিন নামক এই অদৃশ্য বন্ধুটির সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। পথের মাঝ থেকে একটা কাঁটা ফেলে দিলেন, কাউকে সুপরামর্শ দিলেন। বৃদ্ধ, মহিলা, রোগী , দূর্বল কাউকে বাসের সীটটা ছেড়ে দিলেন। দেখবেন মনে সুখ পাচ্ছেন। শরীরে এই সুখ এনে দেয় সেরোটোনিন নামক এই অদেখা বন্ধুটি।

👉🏻একাগ্রচিত্তে ধ্যান করলেও শরীরে প্রশান্তি আসে। লোক দেখানো না বরং আধ্যাত্মিক সম্পৃক্ততার তাগিদে কেউ যদি কারো ধর্ম বিশুদ্ধ পালন করে, তাহলে মনে প্রশান্তি আসে। এই প্রশান্তির যোগান দেয় বন্ধু সেরোটোনিন।

#আমাদের_শেষ_বন্ধুটি_হলো_অক্সিটোসিন।
প্রিয়জনের সান্নিধ্যে আসলে, কিংবা কোনো সুন্দর জায়গা ভ্রমন করলে শরীরে একটা সুখ আসে।
👉🏻কোলাকুলি করলে, কারো সাথে করমর্দন করলে, অদেখা বন্ধুকে কাছে পেয়ে জড়িয়ে ধরলে, বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকলে। এমনকি আপনজনের কন্ঠস্বর শুনলে, পরিবারের সবাইকে ভালোবাসায় জড়িয়ে রাখলে দেহ মনে একটা আনন্দের ভাব আসে।
👉🏻কেউ যখন খুব কষ্টে থাকে তখন কোনো প্রিয়জন যদি বুকের সাথে শুধু জড়িয়ে ধরে, তখন মনটা অনেক হালকা হয়ে আসে।

মনকে হালকা করে দেয়া এই আনন্দময়ী বন্ধুটি হলো অক্সিটোসিন।

➡️ এন্ডোরফিনস নামক বন্ধুকে পেতে প্রতিদিন ব্যায়াম করুন।
➡️ ডোপামিনকে পেতে প্রতিদিন সৎভাবে জীবনযাপন করে ছোট ছোট কাজ সম্পাদনা করুন।
➡️ সেরোটোনিন কে পেতে পরোপকার করুন। বিশুদ্ধ মনে নিজ নিজ ধর্ম পালন করুন।
➡️ আর অক্সিটোসিন নামক অকৃত্তিম বন্ধুকে পেতে শিশুদের আদর-সোহাগ করুন। সুযোগ পেলেই বাবা-মায়ের পাশে বসে থাকুন এবং আপনজনের সাথে সময় কাটান।

প্রতিটি পরিবারেরই উচিত শিশুরা যেন এই চারবন্ধুকে সাথে নিয়ে বড় হতে পারে সেটা খেয়াল রাখা।
একাডেমিক পড়ালেখার চেয়ে শিশুদের আরো বেশী দরকার এই চার বন্ধুর।

Be careful when holding your baby. It's very dangerous!Your sharing can help a lot of babies ❤️
17/09/2023

Be careful when holding your baby. It's very dangerous!
Your sharing can help a lot of babies ❤️

10/08/2023

ডিপ্রেশন (Depression) কি???

ডিপ্রেশন হলো এক ধরনের মানুষিক অসুবিধা। আমরা প্রায়শ শুনি আমাদের আশেপাশের অনেকেই বলছে যে, আমি তো ডিপ্রেশনে চলে গেছি। আসলেই কি তারা ডিপ্রেশনে চলে গেছে??
কোনো ব্যক্তি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত কিনা সেটা জানার জন্য মাপকাঠি রয়েছে।

DSM -5 (American Psychiatric Association, 2013) উল্লেখিত নিচের ৯ টি লক্ষণের মধ্যে অন্তত ৫ টি লক্ষণ একটানা ২ সপ্তাহ বা তার বেশি সময় ধরে ব্যক্তির ভেতর উপস্থিত থাকলে বলা যায় যে তিনি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত।

লক্ষণগুলি হলোঃ-
১. দিনের বেশীরভাগ সময় মন খারাপ থাকা।
২. কাজ-কর্মে আনন্দ ও আগ্রহ কম থাকা।
৩. উল্লেখযোগ্য ভাবে ওজন কমে যাওয়া বা বেড়ে যাওয়া (এক মাসে ৫%), অথবা খাবারের রুচি কমা বা বেড়ে যাওয়া।
৪. অস্বাভাবিকভাবে ঘুম কমা বা বাড়া।
৫. প্রায় খুব চুপচাপ হয়ে পড়া।
৬. প্রায় প্রতিদিন ক্লান্তবোধ করা বা শক্তি হারিয়ে ফেলা এমন অনুভব করা।
৭. প্রায় প্রতিদিন নিজেকে অপরাধী বা দায়ী বা মূল্যহীন মনে করা।
৮. প্রায় প্রতিদিন সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগা অথবা চিন্তা বা মনোযোগের সামর্থ হারিয়ে ফেলা।
৯. ক্রমাগত মৃত্যুচিন্তা কিংবা আত্নহত্যার চিন্তা বা আত্নহত্যার প্লান বা আত্নহত্যার চেষ্টা করা।

৯ টি লক্ষ্মণের মধ্যে কমপক্ষে ৫ টি যদি কোন ব্যক্তির মধ্যে একটানা ১৪ দিন বা তার বেশি সময় ধরে উপস্থিত থাকে তাহলে বলা যায় যে সেই ব্যক্তি ডিপ্রেশনে আক্রান্ত। কিন্তু লক্ষ্মণগুলো একটানা ১৪ দিনের কম এমনকি ১৩ দিনও কারো মধ্যে থাকে তাহলে সেটি ডিপ্রেশন না।

06/08/2023
30/07/2023

#ডায়াবেটিস_নিয়ন্ত্রণে_রাখার_১০টি_উপায়ঃ

বাংলাদেশে ডায়াবেটিস রোগীর ৯৭ শতাংশই টাইপ-২ ডায়াবেটিস। এ ধরনের ডায়াবেটিস প্রতিরোধযোগ্য। পদক্ষেপ নিলে এ রোগকে অনেক বিলম্বিত করা যায়। এজন্য বড় কোনো আয়োজনের প্রয়োজন নেই। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণের সহজ কিছু টিপস আছে। নিয়মিত এগুলো মেনে চললে নিজেরাই শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।

১. প্রতি বেলার খাবার খেতে হবে সময়মতো।

২. কী পরিমাণ খাওয়া হচ্ছে, এটাও গুরুত্বপূর্ণ। তৈরি খাবার বেশি পরিমাণে না খেয়ে অল্প অল্প পরিমাণেও তো খাওয়া যায়। চিকিৎসক বললেন, ভাত না খেয়ে রুটি খেতে। এখন ভারী ভারী ছয়টা রুটি খেলে তো আর কাজ হলো না। বরং উল্টো ফল হবে।

৩. আঁশযুক্ত গোটা শস্য খাওয়ার প্রবণতা বাড়াতে হবে। ময়দার রুটি আর মিলে ছাঁটা চালের বদলে লাল আটার রুটি বা ঢেঁকিছাঁটা চালের ভাত খেলে ভালো। গোল আলু, যতটা পারা যায় কম খেতে হবে। আলু খেতে হলে অবশ্যই তা ভাত বা রুটি ইত্যাদির পরিবর্তে হবে, সবজি বা শাকের বিকল্প হিসেবে নয়।

৪. অতিরিক্ত লবণ ও চর্বিজাতীয় খাবার পরিহার করুন। প্রতিদিন কিছু পরিমাণ শাকসবজি ও ফলমূল খান।

৫. ফাস্ট ফুড, কোমল পানীয় পরিহার করুন। প্রতিদিন পর্যাপ্ত বিশুদ্ধ আর্সেনিকমুক্ত পানি পান করুন।

৬. বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠানে পরিবেশিত অস্বাস্থ্যকর খাদ্য বর্জনীয়।

৭. নিয়মিত শরীরকে সচল রাখতে হবে। হাঁটা উত্তম উদাহরণ হতে পারে।

৮. একটানা অধিক সময় বসে কাজ করবেন না। কম্পিউটার ব্যবহার ও কাজের ফাঁকে উঠে দাঁড়ান। একটু পায়চারি করুন ও গেম খেলা কমিয়ে দিন। টিভি দেখতে দেখতে চিপস খাবেন না। বেশি ক্ষুধার্ত হলে শসা খান।

৯. ধূমপান বর্জন করুন।

১০. রক্তের গ্লুকোজ, লিপিড, রক্তচাপ ও ওজন অবশ্যই লক্ষ্যমাত্রায় রাখতে হবে। নিয়মিত ডায়াবেটিস পরীক্ষা করুন। ডায়াবেটিসের রোগীরা ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞের (এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট) কাছে চিকিৎসা নিন। ঔষুধ, ব্যায়াম, খাদ্য গ্রহণ তথা সার্বিক জীবনযাপন সংক্রান্ত সুনির্দিষ্ট এবং বিজ্ঞানসম্মত উপদেশ (যা শুধু আপনার জন্য প্রযোজ্য) মেনে চলুন।

মনে রাখা ভালো, ডায়াবেটিস চিকিৎসার চেয়ে প্রতিরোধ করাই বাঞ্ছনীয়।

ডায়াবেটিসের রোগী বাড়ছে:
২০১২ সালে আন্তর্জাতিক ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ) ডায়াবেটিসকে বৈশ্বিক মহামারি হিসেবে ঘোষণা করে। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশেই বেপরোয়াভাবে ডায়াবেটিস রোগীর সংখ্যা বাড়ছে, যদিও কিছু উন্নত দেশ এ বৃদ্ধির হারকে লাগাম পরাতে পেরেছে।

আফ্রিকার দেশগুলোর পর দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতেই সবচেয়ে বেশি হারে ডায়াবেটিসের রোগী বাড়ছে। সবচেয়ে বেশি ডায়াবেটিসের রোগীর বসবাসও এসব দেশেই। বাংলাদেশের চিত্র মোটেও সুখকর নয়। আইডিএফের ২০২১ সালের সমীক্ষা অনুযায়ী, পাকিস্তানের পর বাংলাদেশেই ডায়াবেটিস রোগীর প্রাবল্য এ অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি।

ডা. শাহজাদা সেলিম
সহযোগী অধ্যাপক (এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগ)
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়

হাড় ভাঙা ও কবিরাজি চিকিৎসার ফলাফলঃবাচ্চা মেয়েটি হাত ভাঙে ১ মাস আগে। ফরিদপুর মেডিকেলের অর্থোপেডিক্স বিভাগ তাকে চিকিৎসা দি...
21/06/2023

হাড় ভাঙা ও কবিরাজি চিকিৎসার ফলাফলঃ

বাচ্চা মেয়েটি হাত ভাঙে ১ মাস আগে। ফরিদপুর মেডিকেলের অর্থোপেডিক্স বিভাগ তাকে চিকিৎসা দিয়ে ২ সপ্তাহ পর স্পষ্ট বাংলায় দেখা করতে লিখে দেয়। কিন্তু স্থানীয় কবিরাজ বাচ্চার পরিবারকে বুঝায় প্লাস্টার ভালো হয় নাই এবং সে চিকিৎসা করলে ভালো হবে মর্মে দেড় হাজার টাকার বিনিময়ে জাঁপ বাঁধার ধূর্ত অপচিকিৎসা করে। ফলশ্রুতিতে বাচ্চা মেয়েটির হাতে এক পর্যায়ে পঁচন ধরে। হয়তোবা পরিবারের একটি ছোট্ট ভুলে অবুঝ বাচ্চাটির এই নিষ্পাপ হাতটি আর বাঁচানো যাবে না, যদি বেঁচেও যায় এই হাতটি আর হয়তো কোনোদিন স্বাভাবিক হবে না। নিষ্পাপ শিশুটির জন্য দোয়া, আশীর্বাদ ও প্রার্থনার দরখাস্ত রইলো।

ায়_কার? - কবিরাজ/অভিভাবক/সমাজ/রাষ্ট্র/গণমাধ্যম নাকি অন্য কারো?

আসুন চারদিকে সচেতনতার বার্তা ছড়িয়ে দেই, তাতে যদি একটি হাতও বাঁচে।

ফাইলেরিয়াসিস (Filariasis) 🦠ফাইলেরিয়াসিস এক ধরনের পরজীবী সংক্রমণ, যা মশাবাহিত হয়ে মানুষের শরীরে ঢুকে লিম্ফ্যাটিক তন্ত্র এ...
20/06/2023

ফাইলেরিয়াসিস (Filariasis) 🦠

ফাইলেরিয়াসিস এক ধরনের পরজীবী সংক্রমণ, যা মশাবাহিত হয়ে মানুষের শরীরে ঢুকে লিম্ফ্যাটিক তন্ত্র এবং ত্বকের নিচে টিস্যুর ক্ষতি করে। এর পিছনে আছে উচেরেরিয়া ব্যকরফ্টি, বর্জিয়া মালায়ি এবং বর্জিয়া টিমোরি নামের পরজীবী। প্রথম দুটি পরজীবীর কারণে যে ধরনের রোগ হয় তা ভারতে একটি অন্যতম প্রধান স্বাস্থ্য সমস্যা। পুরুষ এবং নারী, উভয়েই এবং যে কোনও বয়সের মানুষ এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। এই জীবাণূ বহন করে মশা।

যে কোনও গ্রীষ্মপ্রধান দেশে, বিশেষত আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া, ভারত, দক্ষিণ আমেরিকা এবং চিনে প্রায়ই ফাইলেরিয়াসিসের আক্রমণ দেখা যায়। যদিও জনসংখ্যার বিপুল অংশকে ঔষুধ এবং চিকিৎসার আওতায় নিয়ে আসার ফলে আক্রান্তদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে, তবু কিছু এলাকায় সংক্রমণের হার এখনও খুব বেশি।
বহু মানুষের মধ্যে সারা জীবন কোনও উপসর্গ দেখা যায় না। যেখানে অন্যদের চূড়ান্ত অবস্থায় জ্বর হয়, শরীরে যন্ত্রণা হয়, লিম্ফ নোড এবং যৌনাঙ্গ ব্যাথার সঙ্গে সঙ্গে ফুলে যায়। যাদের দীর্ঘস্থায়ী উপসর্গ থাকে তাদের শরীরের নিম্নাঙ্গে ইডিমার দরুণ অনেক বেশি ফুলে যায়। লিম্ফ্যাটিক চ্যানেল (লিম্ফ জালিকা) বাধাপ্রাপ্ত হলে এই অবস্থা হয়, যাকে এলিফ্যানটিয়াসিস বলা হয়।

14/06/2023

স্বাস্থ্য নিয়ে প্রচলিত কিছু ভুল ধারণা। ❌

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Accurate Health Knowledge posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Accurate Health Knowledge:

Share