Sumon Jony

Sumon Jony All about TAX, VAT & Customs

Not only   but also   support to reform        ✌️
27/09/2024

Not only but also support to reform


✌️

Hats off   🫡
03/09/2024

Hats off 🫡

 #প্রভিডেন্ট_ফান্ডে_কর, ★★ক্ষোভে ফুসছে বেসরকারি চাকরিজীবীরা  #বেসরকারি খাতের  #কর্মী'দের  #প্রভিডেন্ট  #ফান্ড, গ্র্যাচুই...
26/09/2023

#প্রভিডেন্ট_ফান্ডে_কর,
★★ক্ষোভে ফুসছে বেসরকারি চাকরিজীবীরা

#বেসরকারি খাতের #কর্মী'দের #প্রভিডেন্ট #ফান্ড, গ্র্যাচুইটি তহবিল ও শ্রমিকদের লভ্যাংশের তহবিলে #রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক এবং ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ হারে কর আরোপ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এ খাতের কর্মীরা। ২০২৩ সালের আইনে বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডের ওপর কর আরোপের বিধান অন্তর্ভুক্ত এবং সরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ডগুলোকে কর অব্যাহতি দেওয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন এবং বিধানটির কঠোর সমালোচনা করছেন। বিশ্লেষকরা বলেছেন, কর আরোপের বিধানে সরকারি ও বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডকে সমানভাবে বিবেচনা না করা বৈষম্যমূলক। এতে বেসরকারি চাকরিজীবীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

বেসরকারি খাতের কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি তহবিল ও শ্রমিকদের লভ্যাংশের তহবিলে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক এবং ২৭ দশমিক ৫ শতাংশ হারে কর আরোপ করায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এ খাতের কর্মীরা। ২০২৩ সালের আইনে বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডের ওপর কর আরোপের বিধান অন্তর্ভুক্ত এবং সরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ডগুলোকে কর অব্যাহতি দেওয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন এবং বিধানটির কঠোর সমালোচনা করছেন। বিশ্লেষকরা বলেছেন, কর আরোপের বিধানে সরকারি ও বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডকে সমানভাবে বিবেচনা না করা বৈষম্যমূলক। এতে বেসরকারি চাকরিজীবীরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বেশ কয়েকজন বেসরকারি চাকরিজীবী বলেন, প্রভিডেন্ট ফান্ড ও গ্র্যাচুইটি বেসরকারি খাতে কর্মরতদের জন্য অবসরকালীন সুবিধা। তাই ফান্ডগুলো এক ধরনের সামাজিক সুরক্ষা প্রদান করে। এগুলোর ওপর কোনো কর আরোপ করা হলে অবসরকালীন সুবিধা কমে যাবে। ট্রাস্ট ফান্ডের ওপর আয়কর চালু হলে এ ধরনের স্কিম থেকে সামগ্রিক আয় কমবে।

যা বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারীদের ওপর দীর্ঘমেয়াদে বিরূপ প্রভাব ফেলবে। বেসরকারি খাতের কর্মচারীদের জন্য সামাজিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকারের উদ্যোগের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে বিষয়টি সমাধান করতে কর্তৃপক্ষের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন তারা। এ বিষয়ে গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের সিনিয়র রিসার্চ ফেলো তৌফিকুল ইসলাম খান সম্প্রতি সাংবাদিকদের বলেছেন, বেসরকারি খাতের কর্মীদের সামাজিক সুরক্ষা কম। কারণ, প্রভিডেন্ট ফান্ডসহ তহবিল থেকে খুব কমই সামাজিক সুরক্ষা পাওয়া যায়।

তাই কর আরোপের ফলে বৈষম্য বাড়বে। সরকারি ও বেসরকারি প্রভিডেন্ট ফান্ডের মধ্যে কর আরোপের ক্ষেত্রে কোনো বৈষম্য রাখা ঠিক হবে না। জানা গেছে, কর আদায় বাড়াতে বেসরকারি চাকরিজীবীদের ভবিষ্যৎ তহবিল (প্রভিডেন্ট ফান্ড) ও আনুতোষিক তহবিলের (গ্র্যাচুইটি ফান্ড) আয়ের ওপর কর বাড়ানো হয়েছে। এতে অবসর বা চাকরি ছেড়ে দেওয়া অথবা প্রভিডেন্ট ফান্ড ভেঙে ফেলার সময় বেসরকারি চাকরিজীবীরা যখন এই টাকা তুলবেন, তখনো টাকা কম পাবেন। অন্যদিকে সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে এসব তহবিলের আয়ে আগের মতোই করমুক্ত সুবিধা অব্যাহত রাখা হয়েছে।
ভবিষ্য তহবিলে বেসরকারি চাকরিজীবীরা অর্থ জমান ভবিষ্যতের আর্থিক সুরক্ষার জন্য। প্রতি মাসে বেতনের টাকা থেকে একটি অংশ নিয়োগদাতা কর্তৃপক্ষ চাঁদা হিসেবে কেটে রাখে। একই তহবিলে চাকরিজীবীর দেওয়া অর্থের সমপরিমাণ অর্থ জমা দেয় নিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানও। কর্মীর নিজের জমা অর্থ ও প্রতিষ্ঠানের অর্থ দুটিই প্রতি মাসে প্রভিডেন্ট ফান্ডের হিসাবে জমা হয়। এই টাকা লাভজনক খাতে বিনিয়োগ করা হয়। নতুন আয়কর আইনে ট্রাস্ট ও তহবিলের আয়ের ওপর প্রতি বছর সাড়ে ২৭ শতাংশ হারে করপোরেট কর বসানোর বিধান করা হয়েছে। বর্তমানে দেশে প্রায় ১৪ লাখ সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন। কিন্তু বেসরকারি খাতে কত লোক প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধা নিয়ে চাকরি করেন, এর সঠিক কোনো হিসাব নেই। সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো বলছে, এই সংখ্যা ১ কোটির কম নয়।
ফরেন ইনভেস্টার্স চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাহী পরিচালক টিআইএম নুরুল কবির সাংবাদিকদের বলেন, কর আদায়ের আরও অনেক উপায় আছে। সাধারণত কর্মচারীরা অবসর গ্রহণের পর প্রভিডেন্ট ফান্ড থেকে উপকৃত হন। তাই অবসরকালীন সুবিধার ওপর সরকারের কর আরোপ করা উচিত নয়। আবার কর আরোপের বিধানে বেসরকারি ও সরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ডকে সমানভাবে বিবেচনা করা হয়নি, যা বৈষম্যমূলক।

২০২৩ সালের আইনে প্রভিডেন্ট ফান্ডের ওপর কর আরোপের এই বিধানটি অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ ছাড়াও বেসরকারি খাতের প্রভিডেন্ট ফান্ড, গ্র্যাচুইটি তহবিল ও শ্রমিকদের লভ্যাংশের তহবিলে রিটার্ন দাখিল বাধ্যতামূলক এবং কর ছাড় তুলে নেওয়া হয়েছে।

সুত্র: #বাংলাদেশ_প্রতিদিন

It's confirm & have to submit as well...
25/09/2023

It's confirm & have to submit as well...

22/09/2023

বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানুষের প্রভিডেন্ট ফান্ডের উপর ২৭.৫ % কর আরোপ করবে বা করেছে সরকার 🤔

I have reached 300 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉
18/08/2023

I have reached 300 followers! Thank you for your continued support. I could not have done it without each of you. 🙏🤗🎉

15/06/2023

ভবনের ছাদে বাগান করলে ১০% হোল্ডিং কর মওকুফ করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সূত্র : চ্যানেল আই

 #নতুন_আয়কর_আইনে_পরিবর্তনসমূহজাতীয় সংসদে নতুন আয়কর আইন পাসের জন্য বিল আকারে উত্থাপিত হয়েছে। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশের সঙ্...
09/06/2023

#নতুন_আয়কর_আইনে_পরিবর্তনসমূহ

জাতীয় সংসদে নতুন আয়কর আইন পাসের জন্য বিল আকারে উত্থাপিত হয়েছে। বিদ্যমান আয়কর অধ্যাদেশের সঙ্গে নতুন আইনে বড় মৌলিক পরিবর্তন নেই। তবে কিছু কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে।

যেমন কোম্পানির সংজ্ঞা পরিবর্তন; কোম্পানিকে প্রতি মাসে উৎসে করের রিটার্ন দাখিল; রিটার্নের প্রমাণ দাখিলে বাধ্যবাধকতায় আরও পাঁচ খাত যুক্ত, বিদেশে ঘুরতে গেলে সম্পদের তথ্য দেওয়া ইত্যাদি। আবার কর শনাক্তকরণ নম্বর (টিআইএন) বাতিলের সুযোগ রাখা হয়েছে। বাড়িভাড়া, যাতায়াত, চিকিৎসায় সাড়ে চার লাখ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় দেওয়ার প্রস্তাবও করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ‘আয়কর বিল ২০২৩’ জাতীয় সংসদে তোলেন। পরে বিলটি পাঁচ দিনের মধ্যে পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়। আয়কর আইনে সব মিলিয়ে ২৫টি অধ্যায়, ৩৪৫টি ধারা, ৮টি তফসিল আছে। আয়কর আইনটি বাংলা ভাষায় প্রণীত হয়েছে।

গত বছরের শেষ দিকে আয়কর আইনের খসড়া চূড়ান্ত করে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)। আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে ৩৭০ কোটি ডলার ঋণ নিচ্ছে বাংলাদেশ। আইএমএফের শর্ত পূরণ করতে আয়কর আইন পাস করানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

আইনটি সম্পর্কে এনবিআরের সাবেক সদস্য (আয়কর নীতি) সৈয়দ আমিনুল করিম প্রথম আলোকে বলেন, ‘মোটা দাগে আইনটি ভালো হয়েছে। বাংলা ভাষায় হওয়ায় করদাতাদের জন্য সহজবোধ্য হয়েছে। বর্তমানে আয়কর অধ্যাদেশের ৩৩ জায়গায় কর কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছাচারী ক্ষমতার কথা বলা হয়েছে। নতুন আইনে এত জায়গায় এ ধরনের ক্ষমতার কথা বলা নেই। তবে কর কর্মকর্তা ও করদাতা—উভয়ের এই আইনে অভ্যস্ত হতে সময় লাগবে।’

কিছু কিছু ক্ষেত্রে মধ্যবিত্ত করদাতাদের চাপ বাড়বে বলে মনে করেন সৈয়দ আমিনুল করিম। তিনি জানান, বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ভাতা, যাতায়াতে কর ছাড় আছে। এখন সাড়ে চার লাখ টাকা বা মোট আয়ের দুই-তৃতীয়াংশ যা কম সেটি প্রযোজ্য হবে। এতে ছোট চাকরিজীবীদের সুবিধা আগের চেয়ে কমবে। এ ছাড়া করদাতাদের সঙ্গে আরও আলোচনা করে আইনটি জাতীয় সংসদে নিয়ে গেলে আরও ভালো হতো বলে মনে করেন তিনি।
এবারের আয়কর আইনে কোম্পানি সংজ্ঞায় পরিবর্তন আনা হয়েছে। এনজিও, শিল্প ও বাণিজ্য সংগঠন, ফাউন্ডেশন, সমিতি, সমবায় সমিতি, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানকে কোম্পানির সংজ্ঞায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এসব প্রতিষ্ঠানের করহারসহ অন্যান্য নিয়মকানুন কোম্পানি হিসেবে পরিপালন করতে হবে।

বর্তমানে যেসব কোম্পানি বিভিন্ন ক্ষেত্র থেকে উৎসে কর কাটে, তাদের বছরে দুবার উৎসের করের বিস্তারিত জানিয়ে এনবিআরে রিটার্ন জমা দিতে হয়। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ, স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা, সরকারের কোনো কর্তৃপক্ষ, বিদ্যালয় ব্যতীত অন্য সব কোম্পানি; ফার্ম, ব্যক্তিসংঘ, বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারকে প্রতি মাসের ১৫ তারিখের মধ্যে আগের মাসের উৎসে কর আদায়ের রিটার্ন দাখিল করতে হবে।

বর্তমানে ৩৮টি সরকারি-বেসরকারি সেবা নিতে হলে বার্ষিক আয়কর বিবরণী বা রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র লাগে। নতুন আইনে এই তালিকায় আরও পাঁচটি খাত ঢোকানো হয়েছে।

এগুলো হলো: ১. নির্দিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক সিটি করপোরেশন এলাকায় বাড়িভাড়া বা লিজ গ্রহণের সময় বাড়ির মালিকের; ২. নির্দিষ্ট ব্যক্তি কর্তৃক সেবা বা পণ্য গ্রহণকালে ওই পণ্য বা সেবা সরবরাহকারীর; ৩. ট্রাস্ট, তহবিল, ফাউন্ডেশন, এনজিও, ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী সংস্থা, সোসাইটি ও সমবায় সমিতির ব্যাংক হিসাব খুলতে ও চালু রাখতে; ৪. স্ট্যাম্প, কোর্ট ফি ও কার্টিজ পেপারে ভেন্ডর বা দলিল লেখক হিসেবে নিবন্ধন, লাইসেন্স বা তালিকাভুক্তি করতে বা বহাল রাখতে; ৫. রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, খুলনা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, রাজশাহী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, গাজীপুর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ, কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বা সরকার কর্তৃক বিভিন্ন সময়ে এমন গঠিত কর্তৃপক্ষ বা অন্য সিটি করপোরেশন, পৌরসভায় অনুমোদনের জন্য ভবন নকশার আবেদন দাখিলকালে।

মোট আয়ের ৩ শতাংশ বা নিয়মমাফিক মোট বিনিয়োগের ১৫ শতাংশ কিংবা ১০ লাখ টাকা—এর মধ্যে যেটি কম হবে, তাই বিনিয়োগজনিত কর রেয়াতের পরিমাণ হবে।

এ ছাড়া নতুন আইনে পুনর্গঠন-মার্জার, ডিমার্জারকে ট্যাক্স নিউট্রাল করে আইনি বিধান করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এ ছাড়া স্টার্টআপ পরিবেশ শক্তিশালী করতে স্টার্টআপ স্যান্ডবক্সের প্রস্তাব করা হয়েছে, যা অবশ্য গতবারই সন্নিবেশিত করা হয়। এ ছাড়া কর কর্মকর্তাদের স্বেচ্ছা ক্ষমতা কমানোর বিধান সন্নিবেশিত করা হয়েছে।

#সুত্র: প্রথম আলো

 #নতুন   কার্যকর পয়লা জুলাই থেকেশেষ হচ্ছে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪( )-এর অধ্যায়। আগামী অর্থবছর অর্থাৎ পয়লা জুলাই থেকেই কার্যকর...
30/05/2023

#নতুন কার্যকর পয়লা জুলাই থেকে

শেষ হচ্ছে আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪( )-এর অধ্যায়।

আগামী অর্থবছর অর্থাৎ পয়লা জুলাই থেকেই কার্যকর হচ্ছে নতুন আয়কর আইন ২০২৩। বাংলায় তৈরি এই আইন ব্যবসাবান্ধব বলে দাবি করেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এনবিআর কর্মকর্তারা।

তারা জানান, কর ফাঁকি বন্ধে আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নানা দিক এতে সংযোজিত হয়েছে। পাশাপাশি আয়কর রিটার্ন জমাও সহজ হবে।

কর আদায়ে ব্রিটিশ সরকার ১৯২২ সালে ভারত উপমহাদেশে একটি পূর্ণাঙ্গ আয়কর আইন চালু করে। পাকিস্তান আমলে এবং স্বাধীনতার পর কয়েক বছর এই আইনেই চলে দেশের রাজস্ব আদায়ে। দীর্ঘ সময়ে নানা পরিবর্তনের কারণে আইনটি জটিল হয়ে পড়ে। এ কারণে এরশাদ সরকারের সময়ে জারি করা হয় আয়কর অধ্যাদেশ ১৯৮৪।

নানা পরিবর্তনের কারণে এই অধ্যাদেশও জটিল ও কঠিন হয়ে পড়ে। দাবি ওঠে নতুন আইনের। প্রায় এক যুগের চেষ্টায় যা পূরণ হতে যাচ্ছে। আয়কর আইন ২০২৩ এরই মধ্যে মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে। যা সংসদে উঠছে বাজেট অধিবেশনে।

নতুন আইনের খসড়া প্রণয়ণের পর সরকারি-বেসরকারি খাতের সমন্বয়ে একটি মূল্যায়ন কমিটি করে এনবিআর। দীর্ঘ পর্যালোচনার পর একশ আটটি সুপারিশ করে কমিটি। এর মধ্যে একশো একটি সুপারিশ আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হয়েছে।

এনবিআর কর্মকর্তারা জানান, এই আইনে কর কর্মকর্তাদের ক্ষমতা কমানো হয়েছে। বিবেচনাবোধ নয় বরং হিসাবের ভিত্তিতে আইন প্রয়োগ করতে হবে। বর্তমানে একটি কোম্পানিকে বছরে উৎসে করের ২৮টি রিটার্ন জমা দিতে হয় এনবিআরে। নতুন আইনে যা কমে আসবে ১২টিতে।

আয় থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে ধাপে ধাপে কর আদায় করে সরকার। অনেক সময় আদায় হওয়া কর নির্ধারিত হারের চেয়ে বেশি হয়। বছর শেষে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অতিরিক্ত কর ফেরত দেয়ার সংস্কৃতি গড়ে উঠেছে। নতুন আইনে দেশেও থাকছে সে ব্যবস্থা।

বিশ্লেষকদের মতে, বাংলা আইন বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে বাধা হতে পারে। এজন্য আইনটি দ্রুত ইংরেজি ভাষায় রুপান্তরের দাবি তাদের।

সূত্র: ইন্ডিপেন্ডেন্ট২৪

এবার থাকছে  #ট্যাক্স_এজেন্ট হওয়ার  #সুযোগ... জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করজাল বাড়াতে নিয়োগ দেবে কর এজেন্ট। ন্যূনতম স্না...
28/05/2023

এবার থাকছে #ট্যাক্স_এজেন্ট হওয়ার #সুযোগ...

জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) করজাল বাড়াতে নিয়োগ দেবে কর এজেন্ট। ন্যূনতম স্নাতক পাশ হলেই যে কেউ কর এজেন্ট হিসাবে কাজ করতে পারবেন। তবে কর এজেন্ট হতে আগ্রহী প্রার্থীকে আবেদন করতে হবে এনবিআরে। এছাড়া এনবিআরের তালিকাভুক্ত সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে আবেদন করা যাবে। দুই ক্ষেত্রেই এজেন্ট প্রার্থীর পরীক্ষা নেবে এনবিআর।

মঙ্গলবার এনবিআর থেকে জারি করা আয়কর রিটার্ন প্রস্তুতকারী (টিআরপি) বিধিমালা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।

বিধিমালায় বলা বলা হয়েছে, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট, কস্ট ও ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট বা চাটার্ড সেক্রেটারিজ; বাংলাদেশ বার কাউন্সিলে নিবন্ধিত আইনজীবী এবং এনবিআর স্বীকৃত কর আইনজীবীরা পরীক্ষা ছাড়াই কর এজেন্ট হিসাবে কাজ করতে পারবেন। কর এজেন্টকে আদায় করা কর থেকে একটি অংশ প্রণোদনা হিসাবে দেবে এনবিআর।

এতে বলা হয়, কর এজেন্টদের আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত ও জমা দেওয়ার ধারণা থাকতে হবে। কম্পিউটার ও আইসিটি বিষয়ে ব্যবহারিক জ্ঞান থাকতে হবে। এজেন্ট হতে এনবিআরে সরাসরি আবেদন করা যাবে বা সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের কাছেও আবেদন করা যাবে। এনবিআর প্রত্যেক এজেন্টকে একটি ইউনিক আইডেন্টিফিকেশন নম্বর দেবে। কর এজেন্ট শুধু আয়কর রিটার্ন প্রস্তুত করে দিতে পারবেন। কিন্তু করদাতার প্রতিনিধিত্ব করার মাধ্যমে আয়কর অফিসে শুনানি বা অন্য কোনো বিষয়ে প্রতিনিধি হিসাবে কাজ করতে পারবেন না।

এনবিআর ভৌগোলিক এলাকাভিত্তিক এক বা একাধিক সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে পারবে। সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান নির্বাচনে আয়কর বিষয়ক সেবা ও পরামর্শ দেওয়ার অভিজ্ঞ প্রতিষ্ঠান অগ্রাধিকার পাবে। সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের আয়কর রিটার্ন প্রস্তুতকারীদের জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণ দেওয়ার সক্ষমতা থাকতে হবে এবং কম্পিউটার ল্যাবসহ রিটার্ন দাখিলের জন্য প্রয়োজনীয় লজিস্টিক সরবরাহের সক্ষমতা থাকতে হবে। সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের কাজ হচ্ছে-কর এজেন্ট বা আয়কর রিটার্ন প্রস্তুতকারীদের প্রোফাইল সংরক্ষণ করা, কর্মদক্ষতা নিরীক্ষা করা, দক্ষতা বৃদ্ধিতে কার্যক্রম গ্রহণ করা।

বিধিমালায় আরও বলা হয়েছে, কর এজেন্ট করযোগ্য ব্যক্তির রিটার্ন প্রস্তুতে সহায়তা করবেন। এর আগে অবশ্যই ওই ব্যক্তির সম্মতি নিতে হবে। প্রস্তুত করা রিটার্নের একটি কপি করদাতাকে দিতে হবে। সব শেষে রিটার্ন জমার প্রমাণপত্র নিজের কাছে ও করদাতাকে বুঝিয়ে দিতে হবে।

একজন কর এজেন্ট যে পরিমাণ কর আদায় করবেন, সেজন্য তিনি প্রথম ৩ বছর আদায় করা ন্যূনতম করের ১০ শতাংশ, পরবর্তী ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ২ শতাংশ, পরবর্তী ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ১ শতাংশ এবং অবশিষ্ট করের ওপর দশমিক ৫০ শতাংশ প্রণোদনা পাবেন। চতুর্থ ও পঞ্চম বছরের জন্য তিনি যথাক্রমে ৫ শতাংশ, ১ শতাংশ, দশমিক ৫০ শতাংশ এবং দশমিক ২৫ শতাংশ হারে প্রণোদনা পাবেন। তবে কর এজেন্টের প্রণোদনার ১০ শতাংশ সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান সার্ভিস চার্জ হিসাবে প্রাপ্য হবে। যদি কোনো করদাতা প্রথম বছরের পর অন্য কোনো এজেন্টের মাধ্যমে রিটার্ন জমা দেন তাহলে দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম বছরের জন্য ওই এজেন্ট সেই হারে প্রণোদনা পাবেন। প্রণোদনা পেতে কর এজেন্টকে সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে এনবিআরে আবেদন করতে হবে।

অবশ্য বিধিমালায় অসদুপায় বা অনিয়মের জন্য কর এজেন্টের সনদ ও সহায়তাকারীর সঙ্গে চুক্তি বাতিলের বিধান রাখা হয়েছে। বিধামালায় বলা হয়েছে, কর এজেন্ট করদাতাকে রিটার্ন জমার স্লিপ না দিলে, করদাতার তথ্য সঠিকভাবে রিটার্নে উল্লেখ না করলে, প্রতারণামূলকভাবে অর্থ দাবি করলে বা আর্থিক অনিয়ম বা জালিয়াতি করলে বা ইচ্ছাকৃতভাবে রিটার্নে আয় কম দেখিয়ে কর ফাঁকি দিলে সনদ বাতিল করা হবে। এছাড়া সন্তোষজনক কর এজেন্ট তালিকাভুক্ত করতে ব্যর্থ হলে বা রাজস্ব ও জনস্বার্থ পরিপন্থি কোনো কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলে সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে এনবিআর চুক্তি বাতিল করবে। কর এজেন্ট বা সহায়তাকারী প্রতিষ্ঠান করদাতার তথ্যের গোপনীয়তা লঙ্ঘন করলে এনবিআর উভয়ের বিরুদ্ধে আয়কর আইনে ফৌজদারি মামলা করতে পারবে।

 #আয় না থাকলেও  #নুন্যতম  #কর  #করযোগ্য আয় না থাকলেও আগামী বছর থেকে আয়কর দিতে হবে। রিটার্ন জমার স্লিপ বা প্রাপ্তি স্বীকা...
23/05/2023

#আয় না থাকলেও #নুন্যতম #কর

#করযোগ্য আয় না থাকলেও আগামী বছর থেকে আয়কর দিতে হবে। রিটার্ন জমার স্লিপ বা প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেতে শূন্য রিটার্ন জমা (করযোগ্য আয় না দেখিয়ে রিটার্ন জমা) দিলেও দুই হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে।

#এনবিআর
করযোগ্য আয় না থাকলেও আগামী বছর থেকে আয়কর দিতে হবে। রিটার্ন জমার স্লিপ বা প্রাপ্তি স্বীকারপত্র পেতে শূন্য রিটার্ন জমা (করযোগ্য আয় না দেখিয়ে রিটার্ন জমা) দিলেও দুই হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে।

িস থেকে রিটার্ন জমার স্লিপ না নিলে ৩৮ ধরনের সরকারি-বেসরকারি সেবা পাওয়া যাবে না। কর আদায় বাড়াতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া আসন্ন বাজেটে টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর) বাতিলের সুযোগ দেওয়া হবে। অর্থ মন্ত্রণালয় ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

#বর্তমানে ব্যক্তিশ্রেণির করদাতার ক্ষেত্রে পুরুষ করদাতার বার্ষিক আয় তিন লাখ টাকা, মহিলা অথবা ৬৫ বছরের বেশি পুরুষ করদাতার ক্ষেত্রে সাড়ে তিন লাখ টাকা, প্রতিবন্ধী করদাতার ক্ষেত্রে সাড়ে চার লাখ টাকা, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধার বার্ষিক আয় চার লাখ ৭৫ হাজার টাকা করমুক্ত।

ীমার নিচে আয় থাকলে করদাতা এতদিন শুধু শূন্য আয় দেখিয়ে রিটার্ন জমা দিতে পারতেন, এ ক্ষেত্রে কোনো কর দিতে হতো না। বার্ষিক আয় করসীমার এক টাকার বেশি থাকলেও তাকে ন্যূনতম আয়কর দিতে হয়।

#ঢাকা #উত্তর ও #দক্ষিণ #সিটি_করপোরেশন এবং #চট্টগ্রাম #সিটি_করপোরেশন এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার পাঁচ হাজার টাকা। অন্য সিটি করপোরেশন এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার চার হাজার টাকা।

👉আর সিটি করপোরেশন ছাড়া অন্যান্য এলাকায় অবস্থিত করদাতার ন্যূনতম করের হার তিন হাজার টাকা।

👉সূত্রগুলো জানিয়েছে, আগামী বাজেটে কোনো ব্যক্তি শূন্য আয় দেখিয়ে রিটার্ন জমা দিলে স্লিপ পেতে ন্যূনতম দুই হাজার টাকা কর দিতে হবে। অন্যদিকে আয় ব্যক্তিশ্রেণির করদাতাদের নির্ধারিত সীমা অতিক্রম করলে নির্ধারিত হারে আয়কর দিতে হবে। বাজেটে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের এ প্রস্তাব দেওয়ার কথা রয়েছে।

#উদাহরণস্বরূপ, একজন গৃহিণীর ১০ লাখ টাকা সঞ্চয়পত্র আছে। কিন্তু তার করযোগ্য আয় নেই। দুই বছর আগে ব্যাংকে টিআইএন দিয়ে সঞ্চয়পত্র কিনেছিলেন। চলতি অর্থবছরে টিআইএনের পরিবর্তে ব্যাংকে রিটার্ন জমার স্লিপ বাধ্যতামূলক করা হয়।

#স্লিপ না দিলে সঞ্চয়পত্রের সুদ আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ হারে উৎসে কর কাটার বিধান রয়েছে। আর স্লিপ জমা দিলে ১০ শতাংশ উৎসে কর কাটা হয়। বাড়তি উৎসে কর কাটার হাত থেকে বাঁচতে চলতি অর্থবছরে ওই গৃহিণী শূন্য রিটার্ন জমা দিয়ে স্লিপ নিয়েছেন। কিন্তু আগামী অর্থবছর থেকে শূন্য রিটার্ন জমা দিলেও স্লিপ পেতে তাকে দুই হাজার টাকা আয়কর দিতে হবে।

বর্তমানে ৩৮টি সরকারি-বেসরকারি সেবা পেতে রিটার্ন জমার স্লিপ বাধ্যতামূলক। এগুলো হচ্ছে-ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে পাঁচ লাখ টাকা বেশি ঋণ নিলে; কোম্পানি পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার হলে; আমদানি-রপ্তানি নিবন্ধন সনদ (আইআরসি-ইআরসি) নিতে; সিটি করপোরেশন বা পৌরসভা থেকে ট্রেড লাইসেন্স নিতে; সমবায় সমিতি নিবন্ধন নিতে; বিমা কোম্পানির সার্ভেয়ার হতে; ১০ লাখ টাকা বেশি মূল্যের জমি-ফ্ল্যাটের দলিল করতে; ক্রেডিট কার্ড নিতে; পেশাজীবী সংগঠনের সদস্যপদ নিতে; ড্রাগ লাইসেন্স, ফায়ার লাইসেন্স, পরিবেশ ছাড়পত্র, বিএসটিআই লাইসেন্স ও ছাড়পত্র পেতে; গ্যাস-বিদ্যুৎ সংযোগ নিতে; ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে বাচ্চা ভর্তি করতে; কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটরশিপ নিতে; অস্ত্রের লাইসেন্স নিতে; ব্যাংকে ঋণপত্র (এলসি) খুলতে; ৫ লাখ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনতে; নির্বাচনে অংশ নিতে; সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন ১৬ হাজার টাকা হলে; এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা ১৬ হাজার টাকার বেশি বেতন গ্রহণ করলে; পণ্য আমদানি-রপ্তানির বিল অফ এন্ট্রি জমা দিতে রিটার্ন জমার স্লিপ বাধ্যতামূলক।

#আগামী বাজেটে এর সঙ্গে আরও কয়েকটি সেবা যুক্ত হচ্ছে। আগে শুধু টিআইএন দিয়ে এসব সেবা নেয়া যেত। চলতি বাজেটে টিআইএনের পরিবর্তে রিটার্ন জমার স্লিপ বাধ্যতামূলক করে এনবিআর।

এ বিষয়ে এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ যুগান্তরকে বলেন, বর্তমানে এনবিআর শুধু তাদের কাছ থেকেই কর আদায় করছে, যারা কর দেয়। যারা দেয় না তাদের প্রশ্ন করা হচ্ছে না। এটা সমাজে এক ধরনের বৈষম্য সৃষ্টি করছে। অনেকের করযোগ্য আয় থাকা সত্ত্বেও রিটার্ন জমা দিচ্ছে না। তাদের করজালে আনতে এ উদ্যোগ যথাযথ।

#বেসরকারি গবেষণা সংস্থা পলিসি রিসার্স ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর বলেন, এ বিধানের কারণে সাধারণ মানুষ হয়রানির শিকার হতে হবে। সরকারি-বেসরকারি সেবা পেতে যারা স্লিপের জন্য রিটার্ন জমা দেবেন, তারা নিশ্চয় সাধারণ মানুষ।

#দুইহাজার_টাকা কর দিতে গিয়ে তাদের পাঁচ হাজার টাকার হয়রানি হতে হবে। এ পদ্ধতি চালু করার আগে কর ব্যবস্থার অটোমেশন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একই সঙ্গে এ ধরনের করদাতার জন্য রিটার্ন ফরম সহজ করা উচিত।

অন্যদিকে আগামী বাজেটে #টিআইএন (করদাতা শনাক্তকরণ নম্বর) বাতিলের সুযোগ দেওয়া হবে। যেসব করদাতা কাজের প্রয়োজনে টিআইএন নিয়েছিলেন, তারা উপযুক্ত কারণ দেখিয়ে টিআইএন বাতিলের আবেদন করতে পারবেন।

ফলে একবার টিআইএন নিয়ে প্রতি বছর আয়-ব্যয়ের বিবরণী জানিয়ে রিটার্ন জমার বাধ্যবাধকতা থেকে মুক্তি মিলবে। প্রকৃত করদাতাদের ওপর নজর দিতে এ বিধান করতে যাচ্ছে এনবিআর।

#সূত্রগুলো জানিয়েছে, বর্তমানে ৮৬ লাখ টিআইএনধারী রয়েছে। এর মধ্যে নিয়মিত রিটার্ন জমা দেয় ২৮ লাখ করদাতা। বাকি করদাতারা কেন রিটার্ন দিচ্ছে না তা নিয়ে সরকারি-বেসরকারি সব পর্যায় থেকে সমালোচনা শুনতে হয়।

#অথচ অনেক করদাতা মৃত্যুবরণ করেছেন, অনেক করদাতা অবসরে গেছেন, অনেক ব্যক্তি-শিক্ষার্থী টিআইএন নিয়ে বিদেশে পাড়ি জমিয়েছেন বা নিজ প্রয়োজনেও অনেকে টিআইএন নিয়েছেন।

👉এ ধরনের করদাতার কাছ থেকে রিটার্ন আশা করা অবাস্তব। তাই দুর্নাম ঘুচাতে আগামী বাজেটে টিআইএন বন্ধের বিধিমালা করা হচ্ছে। মূলত প্রকৃত করদাতাদের চিহ্নিত করতে এবং তাদের পেছনে সময় ব্যয় করতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

#বাজট২৩_২৪ #ভাবনা

Address

Fulbaria

Telephone

+8801671588590

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sumon Jony posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sumon Jony:

Share