Dollz House

Dollz House ঘর সাজানো মানে নিজের জীবনটাকে ই সাজানো ।চাই ভালোবেসে একটু যত্ন !

আলিয়া একবার এক টকশো🌻তে বলেছিলো যে রানবিরের সামনে সে একটা নির্দিষ্ট ডেসিবেলের উপরে কথা বলেনা কারণ রানবীর উঁচু গলায় কথা বল...
13/07/2025

আলিয়া একবার এক টকশো🌻তে বলেছিলো যে রানবিরের সামনে সে একটা নির্দিষ্ট ডেসিবেলের উপরে কথা বলেনা কারণ রানবীর উঁচু গলায় কথা বলা পছন্দ করেনা। ❤️

বক্তব্যটা শুনে রানবীরকে বেশ কন্ট্রোলিং ই মনে হয়েছিল। তবে রানবীরের এই নিয়মের কারণটা রিসেন্টলি একটা টকশো তেই রানবীর নিজে প্রকাশ করেছে ।

রানবীরের শৈশব থেকেই তার বাবা এতোই চিল্লাচিল্লি করতো ঘরে, যে রানবীর ছোটকাল থেকেই ট্রমাটাইজড ছিল।এবং বড় হয়েও সেই জোর গলায় কথা শুনে ভয় পাওয়াটা কাটিয়ে উঠতে পারেনি।
তাই আলিয়া নিজের উঁচু গলায় কথা বলার অভ্যাসটা ত্যাগ করেছে যাতে রানবীর তার সাথে সেইফ ফিল করে।

এই ব্যাপারে আমি দুইটা কথা বলবো-
প্রথমত, এইযে পার্টনারের ট্রমা বুঝে,পার্টনার কোন বিষয়ে ইকটু বেশি সেনসিটিভ এবং কেন এইভাবে অল্পতে রিয়েক্ট করে কোনো সামান্য কথায় কিংবা আচরণে- এই ব্যাপার গুলো বুঝা ইম্পর্ট্যান্ট। সবার ট্রমা রেসপন্স এক না, সবার কোপিং ম্যাকানিজম এক না।
তাই কোনো কিছুতে পার্টনার ট্রিগার্ড হলে সেই ব্যাপারটা থেকে দূরে থাকা, বা কম্প্রোমাইজ করাটা হেলদি রিলেশনশিপেরই লক্ষণ।কারণ রিলেশনশিপটাকে দুজনের জন্যই সেইফ স্পেস বানানো উচিত।

দ্বিতীয়ত এবং সবচেয়ে বড় ব্যাপার হচ্ছে পার্টনারের এই কম্প্রোমাইজ গুলো বা ইফোর্ট গুলো বুঝা, সেটা একনলেজ করা এবং তার জন্য গ্রেটফুল থাকা।যেমনটা ইন্টার্ভিউ তে রানবির বলেছিল-"আলিয়া সারাজীবন লাউড ছিল, কিন্তু সে আমার জন্য নিজের এই পরিবর্তন টা এনেছে। এবং আমি জানি এটা সহজ ব্যাপার না।"

যেই রিলেশনশিপে পারস্পরিক কম্প্রোমাইজ এবং তার একনলেজমেন্ট থাকে- আমার চোখে সেটাই আইডিয়েল এবং হেলদি রিলেশনশিপ।

13/07/2025

বাবার কর্মফল প্রায়ই মেয়ের জীবনেই এসে পড়ে। বলা হয়, মেয়ে সন্তান শুধু বাবার নামই বহন করে না—কখনো কখনো তার বোঝাও বইতে হয়।

দেখা যায় না এমনভাবে, বাবার কাজ, ভালোবাসা, বিশ্বস্ততা, টাকা-পয়সা আর নৈতিকতার বেছে নেওয়া পথ—এসবই প্রভাব ফেলতে পারে তার মেয়ের জীবনে।

যে প্রতিশ্রুতি তিনি একদিন কোনো নারীর কাছে ভেঙেছিলেন, তার প্রতিফলন ঘটতে পারে মেয়ের চোখের জল হয়ে—নিজের সম্পর্কে, নিজের প্রেমে।

যে ঋণ তিনি উপেক্ষা করেছিলেন বা যে লোভকে তিনি স্থান দিয়েছিলেন, তা পরবর্তীতে মেয়ের অর্থনৈতিক নিরাপত্তাহীনতায় এসে ধরা দেয়।

এটা কোনো শা*স্তি নয়—এটা একটা চক্র। জন্মে জন্মে বয়ে চলে ব্যথা, অ*শান্তি আর অপ*রাধবোধের শক্তি।

এই কারণেই "হিলিং" বা আত্মোপচার জরুরি। এই কারণেই একজন বাবাকে সততার সঙ্গে জীবন কাটাতে হবে। কারণ তার মেয়ে সেই তরঙ্গের স্পন্দন অনুভব করবে—মন থেকে, আত্মা থেকে, এমনকি চুপচাপ, তার জীবনের একান্ত কোণেও।

তাই প্রতিটি বাবাকে বলি, চক্রটা ভে*ঙে দাও তার আগেই, যা তোমার মেয়েকে ভে*ঙে দিতে পারে।

তেমন মানুষ হও—যেমন মানুষ তুমি চাও, তোমার মেয়ের জীবনে আসুক।

🙏 C & P

28/03/2024

কটন বাড ব্যাবহার করেই বানিয়ে নিন পছন্দ মতো শোপিস 👌☘️

06/01/2024

নতুন বছর এলেই অনেকের ই মনে হতে থাকে, এইতো নতুন বছর থেকে নিজেকে পুরো বদলে নেবো। ঘড়ির কাঁটা টা আরেকটু এগিয়ে ভোর থেকে দিন শুরু করবো। শরীর চর্চায় মন দিতে পারবো। হেল্থদি খাবার কেই রুটিন বানাবো আর সব ভাজা পোড়া বন্ধ। কেউ কেউ হয়তো বহু দিনের জমে থাকা একটা কাজ যা আগেই শুরু দরকার ছিল, সেটা শুরু করবেন ভেবে রেখেছেন। কিন্তু হায় হায়! দেখা গেলো, নতুন বছর শুরু হলো কিন্তু নতুন কাজ গুলো তো শুরু ই করা হলো না। চাপ নিয়েন না! নতুন বছর এলো বলে অন্ততঃ ভাবনা টা তো মাথায় এলো , মনটা ঠিক কোন পথে হাঁটতে চায় মনে হলো আরেকবার। এটাই বা কম কি।নতুন বছর নয় শুরু হলো, ভোরে উঠা নয় নাই হলো, প্রতিদিনকার সময় থেকে দশ মিনিট আগে এলার্ম টা এখনি সেট করে নিন। মন মতো শরীর চর্চা নয় নাই হো ক কিন্তু দশটা মিনিট থেকে একটু সময় নাহয় একটু খানি শরীরটাকে দুলিয়ে নিলেন। অথবা যে কাজ টা করি করি করে অনেক দিন থেকে পড়ে আছে সেটা নিয়ে আবার ভাবতে শুরু করলেন। অথবা চায়ের কাপ থেকে হাফ চা চামচ চিনি বিয়োগ করলেন। এইযে শুরু করলেন, আপনার শুরুটা কিন্তু হয়ে গেলো। আপনি কিন্তু গেলো বছর থেকে এ বছর জীবনটাকে আরেকটু গুছিয়ে নেয়া শুরু করে দিলেন। আপনি কিন্তু এগিয়ে যাওয়া শুরু করেছেন। শুধু থামবেন না। বছর শেষে দেখবেন ওই ছোট্ট শুরুটাই আপনাকে বড় পাওয়ার দিকে অনেক টা এগিয়ে নিয়ে গেছে।

🍀🌻ডল

Ameen😇
01/01/2024

Ameen😇

এই পোষ্টে ফ্যাট কমানো নিয়ে জেনারেল কিছু গাইডলাইন দেওয়া হবে। আমি  ১০টা পয়েন্ট দিবো, এই পয়েন্টগুলো ফলো করলে ইনশাআল্লাহ ভাল...
30/12/2023

এই পোষ্টে ফ্যাট কমানো নিয়ে জেনারেল কিছু গাইডলাইন দেওয়া হবে। আমি ১০টা পয়েন্ট দিবো, এই পয়েন্টগুলো ফলো করলে ইনশাআল্লাহ ভালো রেসাল্ট পাবেন। আর হ্যাঁ, আপনি যদি জেনারেলি হেলদি লাইফস্টাইল মেইনটেইন করতে চান তাহলেও এই পয়েন্টগুলো কিন্তু আপনার জন্য।

১। মিষ্টি জাতীয় জিনিস বাদ দিতে হবে।
মুখে যে জিনিস দিলে মিষ্টি লাগে (ফল কিংবা মধু বাদে) তা থু করে ফেলে দিন। মিষ্টি, চকলেট, পুডিং, কেক, বিস্কিট এই সব তো বাদই, চা কিংবা কফিতেও চিনির বিষয়ে খেয়াল রাখবেন।

২। তেলেভাজা জিনিস বাদ।
সিঙ্গারা, সমুচা, পুরিকে বলুন টাটা বাই-বাই। পরোটা এবং বেশি তেলেভাজা যে কোন জিনিসও বাদ।

৩। তেলের কথা যখন উঠলোই, সয়াবিন তেল বাদ দিন। সরিষা কিংবা অলিভ অয়েল ব্যাবহার করুন। নারিকেল তেলও ইউজ করতে পারেন। এটা ডাইরেক্টলি ফ্যাট লসে হেল্প না করলেও, ইনডাইরেক্টলি এবং ইন দ্য লং-টার্ম ব্যাপক হেল্প করবে। প্লাস যারা সাস্থ্য-সচেতন তাদের জন্য এটা খুবই ভালো একটা টিপ।

৪। ফাস্ট ফুড খাওয়া বন্ধ করুন। ফ্যাট লস করতে চান তো বার্গার, পিজ্জা, চিকেন ফ্রাইকে শত্রু ধরেই আগাতে হবে।

৫। প্রানীজ লিন প্রোটিন (মাছ, মুরগী, ডিম) যতটুকু পারেন বেশি খাবেন।
৬। যদি অতিরিক্ত ভাত বা রুটি খাবার অভ্যাস থাকে সেটা কমিয়ে আনুন। এর বদলে সবজি আর ফল খেতে পারেন।

৭। দৈনিক অন্তত ৫,০০০ থেকে ৬,০০০ স্টেপ হাঁটার ট্রাই করুন। আরো বেশি পারলে আরো ভালো।
৮। ইন সাম ক্যাপাসিটি, স্ট্রেংথ-ট্রেইনিং করুন। সেটা হতে পারে জিমে গিয়ে, হতে পারে বাসায়।
৯। আগের পয়েন্টটা মিস করবেন না, লং-টার্ম ফ্যাট লসের জন্য এই পয়েন্টটা খুবই ইম্পর্ট্যান্ট।
১০। রাতে যত পারেন জলদি ঘুমান। রাতের ঘুম ঠিক না হলে হরমোনালি ব্যালেন্সড থাকা অলমোস্ট অসম্ভব। আর যত বেশি হরমোনালি ব্যালেন্সড থাকা যায়, ফ্যাট লস তত সহজ হবে।

সো এই ছিল আমার ১০টা টিপ ফর হেলদি ফ্যাট লস। এর বাইরেও আরো অনেক কিছু আছে। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষের জন্য এই কয়টা বেসিক। এইগুলো করতে পারলে তারপর বাকি জিনিস। তো আর কি? আমি বলে দিয়েছি এবার আপনার করার পালা। ফলো করেন এই টিপগুলো আর হয়ে যান ফিট এন্ড হেলদি।
🍁🍁🍁
~Tehzib Rahman~

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Dollz House posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share