Whistle of Victory

Whistle of Victory বিশ্বের সব অজানা, বিস্ময়কর ঘটনা, রহস্য, ইতিহাস আর তথ্যভিত্তিক ভিডিও।
নতুন কিছু জানতে ফলো দিয়ে আমাদের সঙ্গেই থাকুন!

20/09/2025
21/08/2025

😳

চীনের হুবেই প্রদেশের ৯০ বছরের এক বৃদ্ধা ২০ বছর ধরে একটি আস্ত গ্রেনেডকে হাতুড়ি হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। গোলমরিচ গুঁড়...
10/08/2025

চীনের হুবেই প্রদেশের ৯০ বছরের এক বৃদ্ধা ২০ বছর ধরে একটি আস্ত গ্রেনেডকে হাতুড়ি হিসেবে ব্যবহার করে আসছিলেন। গোলমরিচ গুঁড়ো করা থেকে শুরু করে আখরোট ভাঙা এবং দেয়ালে পেরেক ঠোকার মতো নানা কাজে তিনি এটি ব্যবহার করতেন।
বৃদ্ধা জানান, বহু বছর আগে তিনি এটি জমি থেকে কুড়িয়ে পেয়েছিলেন। জিনিসটি কী, তা তিনি জানতেন না। ঘটনাটি জানাজানি হওয়ার পর পুলিশ এসে নিরাপদে গ্রেনেডটি সরিয়ে নিয়ে যায়। সৌভাগ্যবশত, এতদিন কোনো দুর্ঘটনা ঘটেনি। এই অবিশ্বাস্য খবরটি এখন সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল।

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি খালাতো ভাইকে গাঁজা দিতে গিয়ে আটক হয়েছেন নয়ন চন্দ্র মণ্ডল নামের এক যুবক। শনিবার দুপুর ...
03/08/2025

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের হাজতি খালাতো ভাইকে গাঁজা দিতে গিয়ে আটক হয়েছেন নয়ন চন্দ্র মণ্ডল নামের এক যুবক। শনিবার দুপুর দেড়টার দিকে কারাগারের প্রধান ফটকের সামনে থেকে তাঁকে আটক করা হয়। কারাগারের আরপি তল্লাশিচৌকিতে কর্তব্যরত কারারক্ষীরা তাঁর আচরণে সন্দেহ হলে তল্লাশি করেন। তখন নয়নের প্যান্টের পকেট থেকে দুই পুড়িয়া গাঁজা উদ্ধার করা হয়। পরে নয়নকে আটক করে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। তাঁর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা করা হবে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

এক্স-রে, এমআরআই, সিটিস্ক্যান একই রকমের মনে হলেও এগুলো আসলে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে আলাদা রকমের রোগ নির্ণয়ের উপায়।এক্স-রে (X...
02/08/2025

এক্স-রে, এমআরআই, সিটিস্ক্যান একই রকমের মনে হলেও এগুলো আসলে ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে আলাদা রকমের রোগ নির্ণয়ের উপায়।

এক্স-রে (X-ray) ☢️
এক্স-রে হলো এক ধরনের তড়িৎ চৌম্বকীয় বিকিরণ, যা শরীরের ভেতরের কাঠামোর ছবি তৈরি করতে পারে। এটি চিকিৎসা ক্ষেত্রে সবচেয়ে পুরোনো এবং বহুল ব্যবহৃত ইমেজিং কৌশলগুলোর মধ্যে অন্যতম।
কিভাবে কাজ করে? 🤔
এক্স-রে মেশিন থেকে অল্প পরিমাণ বিকিরণ শরীরের মধ্য দিয়ে পাঠানো হয়। শরীরের বিভিন্ন অংশ—যেমন হাড় 🦴, নরম টিস্যু, এবং বাতাস—ভিন্ন ভিন্ন পরিমাণে এই বিকিরণ শোষণ করে। হাড়ের মতো ঘন টিস্যু বেশি বিকিরণ শোষণ করে এবং ছবিতে সাদা দেখায়। অন্যদিকে, ফুসফুসের 🫁 বাতাসের মতো নরম টিস্যু কম বিকিরণ শোষণ করে এবং ছবিতে কালো দেখায়। এই শোষণের তারতম্যকে একটি ডিটেক্টরে ধারণ করে ছবি তৈরি করা হয়।
কখন ব্যবহার করা হয়? 👨‍⚕️
* হাড় ভাঙা বা স্থানচ্যুতি 🩹 নির্ণয় করতে।
* দাঁতের সমস্যা 🦷, যেমন ক্যাভিটি বা ইমপ্যাক্টেড দাঁত দেখতে।
* বুকের রোগ, যেমন নিউমোনিয়া বা ফুসফুসের ক্যান্সার শনাক্ত করতে।
* পেটের সমস্যা 🤰, যেমন অন্ত্রের প্রতিবন্ধকতা দেখতে।
* শরীরে কোনো বাইরের বস্তু 📎 প্রবেশ করলে তার অবস্থান জানতে।
বিশেষ তথ্য 💡
* দ্রুত এবং ব্যথাহীন: এক্স-রে প্রক্রিয়াটি খুব দ্রুত ⚡ এবং এতে কোনো ব্যথা লাগে না।
* বিকিরণের ঝুঁকি: এক্স-রেতে সামান্য পরিমাণ বিকিরণ ব্যবহৃত হয়, যা সাধারণত ক্ষতিকর নয়। তবে, গর্ভবতী মহিলাদের ক্ষেত্রে ভ্রূণের সুরক্ষার জন্য এটি এড়িয়ে চলা হয়।
* উইলহেলম রন্টজেন ১৮৯৫ সালে এক্স-রে আবিষ্কার করেন, যা চিকিৎসা বিজ্ঞানে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। 🏆
সিটি স্ক্যান (CT Scan) 🌀
সিটি স্ক্যান বা কম্পিউটেড টমোগ্রাফি হলো এক্স-রের একটি উন্নত সংস্করণ, যা শরীরের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের বিস্তারিত ত্রিমাত্রিক (3D) ছবি 🖼️ তৈরি করে।
কিভাবে কাজ করে? 💻
সিটি স্ক্যানার দেখতে একটি বড় ডোনাট 🍩 আকৃতির মেশিনের মতো। রোগী একটি টেবিলে শুয়ে মেশিনের মাঝখানের গর্তের মধ্য দিয়ে প্রবেশ করে। মেশিনটি রোগীর শরীরের চারপাশে ঘুরতে থাকে এবং বিভিন্ন কোণ থেকে শত শত এক্স-রে ছবি তোলে। এরপর একটি শক্তিশালী কম্পিউটার এই সমস্ত দ্বি-মাত্রিক ছবিগুলোকে একত্রিত করে একটি বিস্তারিত ত্রিমাত্রিক ছবিতে রূপান্তর করে। এই ছবিতে নরম টিস্যু, রক্তনালী এবং হাড়ের গঠন খুব স্পষ্টভাবে দেখা যায়।
কখন ব্যবহার করা হয়? 🚑
* মাথার গুরুতর আঘাত 🤕, স্ট্রোক বা মস্তিষ্কের টিউমার 🧠 নির্ণয় করতে।
* শরীরের অভ্যন্তরীণ রক্তক্ষরণ 🩸 শনাক্ত করতে।
* ক্যান্সার খুঁজে বের করতে, এর আকার এবং অবস্থান জানতে এবং চিকিৎসার কার্যকারিতা নিরীক্ষণ করতে।
* হাড়ের জটিল ভাঙন বা টিউমারের বিস্তারিত চিত্র পেতে।
* রক্তনালীর রোগ, যেমন অ্যানিউরিজম বা ব্লকেজ দেখতে (সিটি অ্যাঞ্জিওগ্রাম)।
বিশেষ তথ্য ℹ️
* কনট্রাস্ট ডাই: অনেক সময় ছবির মান আরও ভালো করার জন্য রোগীর শরীরে এক ধরনের তরল (কনট্রাস্ট ডাই) 💉 পান করার মাধ্যমে প্রবেশ করানো হয়। এটি নির্দিষ্ট অঙ্গ বা রক্তনালীকে ছবিতে আরও উজ্জ্বল করে তোলে।
* বিকিরণের মাত্রা: সিটি স্ক্যানে সাধারণ এক্স-রের চেয়ে বেশি বিকিরণ ব্যবহৃত হয়। তাই, এটি শুধুমাত্র প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রেই ব্যবহার করা হয়।
* বিস্তারিত চিত্র: সিটি স্ক্যান সাধারণ এক্স-রের তুলনায় শরীরের নরম টিস্যু, অঙ্গ এবং রক্তনালীর অনেক বেশি বিস্তারিত চিত্র প্রদান করে।
এমআরআই (MRI) 🧲
এমআরআই বা ম্যাগনেটিক রেজোন্যান্স ইমেজিং হলো একটি অত্যাধুনিক ইমেজিং প্রযুক্তি, যা শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্র এবং রেডিও তরঙ্গ 📡 ব্যবহার করে শরীরের ভেতরের অঙ্গ ও টিস্যুর অত্যন্ত পরিষ্কার এবং বিস্তারিত ছবি তৈরি করে।
কিভাবে কাজ করে? ⚙️
এমআরআই মেশিনে একটি বিশাল, শক্তিশালী চুম্বক থাকে। রোগীকে মেশিনের ভেতরে একটি টানেলের মতো অংশে প্রবেশ করানো হয়। এই শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্রটি রোগীর শরীরের পানির অণুগুলোর প্রোটনকে একটি নির্দিষ্ট দিকে সারিবদ্ধ করে। এরপর মেশিন থেকে রেডিও তরঙ্গ পাঠানো হলে এই প্রোটনগুলো তাদের অবস্থান থেকে সরে যায়। রেডিও তরঙ্গ বন্ধ হয়ে গেলে প্রোটনগুলো আবার আগের অবস্থানে ফিরে আসে এবং একটি সংকেত নির্গত করে। কম্পিউটার এই সংকেত গ্রহণ করে সেটিকে একটি বিস্তারিত ছবিতে পরিণত করে।
কখন ব্যবহার করা হয়? 🩺
* মস্তিষ্ক 🧠 এবং মেরুদণ্ডের রোগ, যেমন টিউমার, মাল্টিপল স্ক্লেরোসিস, বা ডিস্কের সমস্যা নির্ণয় করতে।
* লিগামেন্ট, টেন্ডন এবং পেশীর আঘাত (যেমন, খেলার সময়কার আঘাত ⚽) দেখতে।
* বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার শনাক্তকরণ এবং নিরীক্ষণে।
* হৃৎপিণ্ড ❤️ এবং রক্তনালীর গঠনগত সমস্যা দেখতে।
* পেটের অঙ্গ, যেমন লিভার, কিডনি এবং পিত্তথলির বিস্তারিত চিত্র পেতে।
বিশেষ তথ্য ✨
* কোনো বিকিরণ নেই: এমআরআইতে এক্স-রে বা সিটি স্ক্যানের মতো কোনো ক্ষতিকর আয়োনাইজিং বিকিরণ ব্যবহার করা হয় না, যা এটিকে একটি অত্যন্ত নিরাপদ ✅ ইমেজিং পদ্ধতিতে পরিণত করেছে।
* সময়সাপেক্ষ ও কোলাহলপূর্ণ: এমআরআই স্ক্যান করতে ৩০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টারও বেশি সময় ⏳ লাগতে পারে এবং প্রক্রিয়া চলাকালীন মেশিন থেকে বেশ জোরে শব্দ 🔊 হয়।
* ধাতব বস্তুতে নিষেধাজ্ঞা: শক্তিশালী চুম্বক ক্ষেত্রের কারণে, শরীরে কোনো ধরনের ধাতব ইমপ্লান্ট (যেমন, পেসমেকার, কৃত্রিম জয়েন্ট) থাকলে এমআরআই করা যায় না। 🚫

১.পিপড়ার লাইন দেখেছেন নিশ্চয়? খাবারের পাশে কিংবা দেয়াল জুড়ে?পিঁপড়া যখন খাবার খুঁজে পায় তখন শরীর থেকে এক ধরনের গন্ধ ছাড়ে...
01/08/2025

১.
পিপড়ার লাইন দেখেছেন নিশ্চয়? খাবারের পাশে কিংবা দেয়াল জুড়ে?
পিঁপড়া যখন খাবার খুঁজে পায় তখন শরীর থেকে এক ধরনের গন্ধ ছাড়ে, যাকে বলে ফেরোমোন। এই গন্ধের পথ ধরে অন্য পিঁপড়ারা খাবারের কাছে যায়।
পিঁপড়াদের খাবার খুঁজতে ও সংগ্রহ করতে এই সিস্টেমটা খুব কাজে দেয়।
কিন্তু মাঝে মাঝে একটা অদ্ভুত ঘটনা ঘটে। বিশেষ করে সৈনিক পিঁপড়াদের ক্ষেত্রে।
কোনো কারণে একটা পিঁপড়া যদি তার পেছনের পিঁপড়ার গন্ধ পায়, তখন পুরো সারিটা গোল হয়ে যায়। পিঁপড়ারা গোল হয়ে ঘুরতে থাকে।
একটি পিঁপড়া আরেকটাকে অনুসরণ করে, সেই পিঁপড়া অনুসরণ করে তার পরেরটাকে। এভাবে তারা একই বৃত্তে ঘুরতে থাকে। ঘুরতে ঘুরতে ক্লান্ত হয়ে অনেক সময় মরে যায়।
পিঁপড়ার এই গোল চক্করকে বলে ‘অ্যান্ট মিল’, ডেথ স্পাইরাল বা 'সার্কেল অফ ডেথ'। মৃত্যু চক্র।
যে প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সৈনিক পিপড়াগুলো খাবারের সন্ধান পায়, সেই প্রক্রিয়াই অনেক সময় মৃত্যু ডেকে আনে। ব্যাপারটা বিচিত্র।
২.
এই কওম আর এই যমীনের সাম্প্রতিক ইতিহাসের সাথে পিঁপড়ার ওই সার্কেল অফ ডেথের একটা অদ্ভুত মিল আছে।
এই যমীনের মানুষ বারবার যুলুমের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে। প্রতিবাদ করেছে, প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে। আমরা বারবার রক্ত দিয়েছি, কোরবানি করেছি।
আমরা ব্রিটিশ আমলে ফিরিঙ্গিদের বিরুদ্ধে লড়েছি। যার দৃষ্টান্ত আমরা দেখি ফকির মজনু শাহ থেকে হাজী শরীয়াতুল্লাহ, তিতুমীর থেকে শুরু করে দুদু মিয়াঁ, উলামা ও পীরমাশায়েগণের প্রতিরোধে; রাহিমাহুমুল্লাহ।
তারপর ৪৭, ৬৯, ৭১, ৯০—এ আমরা আন্দোলন করেছি বারবার।
কিন্তু মানুষের চাওয়া পূরণ হয়নি না। প্রতিবারই অল্প অল্প পরিবর্তন এসেছে, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেনি এই কওম। আমরা একই চক্রের মধ্যে ঘুরপাক খাচ্ছি।
আমরা আবার রক্ত দিয়েছি ২০২৪-এ। কিন্তু বাস্তবতা হলো, ২৪-এর পরেও আমরা সেই বৃত্তের বাইরে আসতে পারিনি। সমাজ ও রাজনীতির যে ময়লা-আবর্জনাগুলো জুলাইয়ের প্রকম্পনে সরে গিয়েছিল, তার অনেক কিছুই আবার পুরনো রূপে ফিরে আসছে, আসবে।
৪৭, ৬৯, ৭১, আর ৯০ এর সংগ্রামের পর যে ব্যর্থতা এই যমীনকে গ্রাস করেছিল, আবারও তার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে।
৩।
যখন অন্যায়-অত্যাচার যমীনে ছড়িয়ে পড়ে, যখন মঞ্জিলে মাকসুদ দেখা যায় না, যখন মানুষ হতাশ হয়ে পড়ে, যখন ইসলামের ‘শাআইর’ভূলণ্ঠিত হয় এবং সবখানে কুফর মাথাচাড়া দিয়ে উঠে— তখন করণীয় কী?
তখন আল্লাহর হুকুম কী?
আজ থেকে তিনশো বছর আগে এ প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন এই উপমহাদেশের অনন্য মহীরুহ ইমাম শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিস দেহেলভী রাহিমাহুল্লাহ।
তিনি বলেছিলেন, এমন অবস্থায় সমাধান হলো—
ফুক্কা কুল্লা নিযাম
ভেঙে দাও বিদ্যমান সকল ব্যবস্থা।
ফুক্কা কুল্লা নিযাম অর্থ—যে সমাজনীতি, শাসননীতি ও অর্থনীতি আমরা আঁকড়ে আছি, একে সংশোধন করা সম্ভব না। সংস্কারের কোন সুযোগ নেই।
মুক্তি চাইলে একে ভেঙে দাঁড় করাতে হবে নতুন কাঠামো। আর সেই নকশাতেই হবে নয়াযুগের জীবনধারার নির্মাণ।
এই পরিবর্তন কিভাবে আসবে তাও তিনি বলেছেন।

- প্রয়োজন প্রথমে দাওয়াতের মাধ্যমে ব্যক্তির পরিবর্তন ও সমাজের পরিবর্তন।

- আর তারপর আসবে ব্যবস্থার পরিবর্তন।
যে পরিবর্তন আমাদের এই দুষ্টচক্র থেকে মুক্ত করবে।
৪।
কিন্তু আমরা দুটো ভুল করছি।
আমরা আন্দোলন করছি, কুরবানী করছি, রক্ত দিচ্ছি। কিন্তু সঠিক আদর্শকে সামনে রাখছি না। সঠিক ব্যবস্থা তথা নিযামের জন্য আমরা কাজ করছি না।
আমরা তাৎক্ষণিক উপশমের দিকে নজর দিচ্ছি, রোগ নিরাময়ের দিকে নজর দিচ্ছি না।
দ্বিতীয় ভুল হলো, আমরা ব্যক্তি আর সমাজের পরিবর্তনের দিকে মনোযোগ দিচ্ছি না। এই পরিবর্তনকে বাদ দিয়েই আমরা রাজনীতি এবং শাসনের পরিবর্তন চাচ্ছি। যা আসলে সম্ভব না।
৫.

পিপড়ার মৃত্যুচক্র থেকে মুক্তি পেতে চাইলে আমাদের ইমাম শাহ ওয়ালিউল্লাহ মুহাদ্দিসের বলা বৈপ্লবিক রূপান্তরের ফিকিরকে আকড়ে ধরতে হবে।
সাহাবী রিব’ঈ ইবনু আমর রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু-এর মতো আমাদেরকেও বলতে হবে,
আমরা এমন সমাজ চাই যেখানে ---

-মাখলুকের গোলামী থেকে বের হয়ে মানুষ এক আল্লাহর প্রতি আত্মসমর্পণ করবে

- দুনিয়ার সংকীর্ণতা থেকে মুক্ত হয়ে মানুষ দুনিয়া ও আখিরাতের প্রশস্ততার দিকে ধাবিত হবে,

- নানা ধর্ম বাদমতবাদ, তন্ত্রমন্ত্রের গোলকধাঁধা আর অন্যায়, অবিচার থেকে বের হয়ে মানুষ ইসলামের আদলের দিকে ফিরে আসবে
যদি আমরা এই দায়িত্ব কাঁধে নিতে পারি, ইন শা আল্লাহ্‌ তাহলেই কাঙ্ক্ষিত পরিবর্তন আসতে পারে। মৃত্যুচক্র বন্ধ হতে পারে। আর যদি আমরা তা না করি, তাহলে সৈনিক পিপড়ার ডেথ স্পাইরালই হয়তো হবে আমাদের নিয়তি।

আপনি যদি ভাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ত জীবটা মানুষ—তাহলে আপনি এখনও উঁকুনকে বোধহয় গোনায় ধরেননি। হ্যাঁ, উঁকুন! সেই ক্ষুদ্র, ...
01/08/2025

আপনি যদি ভাবেন পৃথিবীর সবচেয়ে ব্যস্ত জীবটা মানুষ—তাহলে আপনি এখনও উঁকুনকে বোধহয় গোনায় ধরেননি। হ্যাঁ, উঁকুন! সেই ক্ষুদ্র, মাথার চুলে লুকিয়ে থাকা এক প্রাণী, যার জীবন ছোট হলেও নাটকীয়তায় ভরপুর। আজ আমরা জানব তার জীবনচক্র, জন্ম থেকে পরিণত বয়স পর্যন্ত।

শুরুটা করছি উঁকুনের ডিম দিয়ে। তবে তার আগে লাগবে উঁকুন মা, যাকে আমরা মায়ের চেয়ে বেশি ‘চুলকানি দেবী’ বলতে পারি, চুলের গোড়ায় একটার পর একটা ডিম বসিয়ে দেন। বিজ্ঞানীরা একে বলেন “নিট” (nit)। আপনি বলতেই পারেন, "কি জ্বালা রে বাবা!" কিন্তু মা উঁকুনের জন্য এ এক গর্বের বিষয়। তিনি ভাবেন, “এই ডিমগুলো বড় হয়েই আমার রাজত্ব সামলে নেবে এরা।”

এই ডিম ফুটে বাচ্চা উঁকুন হতে সময় লাগে প্রায় ৭ থেকে ১০ দিন। তবে এটি আবহাওয়া, মাথার তাপমাত্রা, এবং চুলের জ্যামিতির উপর নির্ভর করে। গরম মাথা (মানে গরম আবহাওয়া) হলে দ্রুত ফোটে। ঠান্ডা মাথায় (মানে ঠান্ডা পরিবেশে) একটু সময় লাগে। অনেক নারীরা ভেজা মাথায় তোয়ালে মুড়িয়ে রাখেন তাদের মাথাতো উঁকুনের জন্য এক স্বর্গরাজ্য। একেতো ভ্যাপসা আবহাওয়া তার মধ্যে আবার স্নানের পানিতে মাথার ত্বকও নরম হয়ে থাকে। তাই কুটকুট করে রক্ত খেতে কি যে মজা লাগে!

ডিম ফুটে বের হবার সময় উঁকুন শিশুটি ভাবে, “ইয়াহু আমি আসছি পৃথিবী!” কিন্তু পৃথিবীটা আসলে একটা মাথা মাত্র। শিশুটি জানে না, সে এখন থেকে একটা চুলের জংগলে বাস করবে, যেটা মাঝে মাঝে শ্যাম্পু বৃষ্টিতে প্লাবিত হয়।

ডিম ফোটার পর উঁকুন হয়ে যায় "নিম্ফ"। অর্থাৎ প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগের কিশোর রূপ। আপনি যেমন ক্লাস ফাইভে উঠে ভাবেন, “আমি বড় হয়ে গেছি”—উঁকুন নিম্ফও তাই ভাবে। কিন্তু না, ওকে এখনো বড় হতে আরও তিন ধাপ পার করতে হবে।

নিম্ফ দশা সাধারণত ৭-১০ দিন ধরে চলে। এই সময়টায় ও প্রতিদিন খায় মানুষে মাথার স্ক্যাল্প থেকে টুকটুক করে রস চুষে খায়। শুনতে ভৌতিক মনে হলেও উঁকুনের কাছে এটা লোভনীয় খাবার। আপনি যে মাথা চুলকানিতে অস্থির হচ্ছেন, উঁকুন তখন নিজের “চায়নিজ বুফে” নিয়ে ব্যস্ত!

নিম্ফ তিনবার চামড়া পাল্টায়, যেন মোবাইল গেমের লেভেল আপ করছে। প্রতিবার একটা আপগ্রেড! আর শেষে এসে—ডিং ডিং ডিং! সে পরিণত উঁকুন।

একবার পূর্ণবয়স্ক হলে উঁকুনের জীবন অনেকটা বলিউড সিনেমার মতো। খুব অল্প সময়, কিন্তু পুরোটাই ড্রামাটিক। উঁকুনের গড় আয়ু ৩০ দিন। কিন্তু এই এক মাসে যা করে—অনেকেই করতে পারে না এক জীবনে।

একটি স্ত্রী উঁকুন দিনে প্রায় ৮-১০টি ডিম পাড়ে। গোটা জীবনে প্রায় ১০০টা ডিম! মানে, চুলের গোড়ায় সে যেন "চুলকানি হোস্টেল" চালু করে দেয়।

উঁকুনের ভালোবাসা জীবনও অসাধারণ। একবার জোড়া বাঁধলেই—“টাইট বন্ধন”, মাফ নেই! ওরা একসাথে ঘুরে বেড়ায়, খায়, বাচ্চা তৈরি করে, চুলকানি বাড়ায়—অর্থাৎ “সুখী পরিবার, উঁকুনের জীবনধারা।” মাঝে মাঝে এজন্যই নখের মাঝে জোড়া উঁকুন ধরা পড়ে।

উঁকুনের এই ছোট্ট জীবন অনেক উত্তেজনাপূর্ণ, ঠিকই। কিন্তু এই উত্তেজনায় হঠাৎই নেমে আসে দুঃসময়—যখন মাথায় পড়ে মেডিকেটেড শ্যাম্পু। তখন উঁকুন ভাবে, “ও মা! সুনামি!”
বৃষ্টির মতো পড়ে শ্যাম্পু, চুলের জঙ্গলে আসে কম্বিং বিপ্লব। একে একে মারা যায় ডিম, নিম্ফ আর পূর্ণ উঁকুন। কারও পেট ভরা ছিল রক্তে, কেউ আবার সদ্য প্রেমে পড়েছিল—সবই শেষ।

তবে কিছু উঁকুন “চুলের গুহায়” লুকিয়ে পড়ে, তারা চিরকাল “বেঁচে থাকার রাজনীতি” করে। এই গেরিলা উঁকুনদের জন্যই মাথায় আবার ফিরে আসে চুলকানি, এবং চুলকানির সঙ্গে ফিরে আসে আরও এক ব্যাচ “ডিমবাহিনী”।

পুনশ্চ: বিমান সংরক্ষণের গল্পের কথা মনে আছে। ওটাও আমারি লেখা। যদি ভালো লাগে তাহলে জানাবেন। উৎসাহ পেলে লিখবো বৈকি!

প্যারিসের এক পুরোনো কবরস্থানে শুয়ে আছে একজন তরুণ, তার মূর্তির শরীরের বিশেষ অঙ্গে নারীরা দেয় হাজারো চুমু ও স্পর্শ। কথিত আ...
01/08/2025

প্যারিসের এক পুরোনো কবরস্থানে শুয়ে আছে একজন তরুণ, তার মূর্তির শরীরের বিশেষ অঙ্গে নারীরা দেয় হাজারো চুমু ও স্পর্শ। কথিত আছে, কেউ যদি তার ব্রোঞ্জ মূর্তির ঠোঁটে চুমু দেয়, হাতে ধরা টপ হ্যাটে ফুল রেখে যায় এবং প্যান্টের বিশেষ ভাঁজে স্পর্শ করে—তবে তার জীবনে নেমে আসবে ভালোবাসা, সন্তান, এমনকি বিয়ের সৌভাগ্য। অদ্ভুত হলেও সত্য, এই লোকবিশ্বাস শুধু কল্পকাহিনি নয়; এটি আজও হাজারো নারীকে টেনে আনে Père Lachaise কবরস্থানে, ফ্রান্সের সবচেয়ে বিখ্যাত সমাধিক্ষেত্রে।

কিন্তু এই মানুষটি কে ছিলেন? কীভাবে একটি কবর এতো গভীর সামাজিক অর্থবহন করতে পারে? চলুন ফিরে যাই ১৮৭০ সালের ফ্রান্সে—রাজনীতি, বিপ্লব, আর এক তরুণ সাংবাদিকের করুণ মৃত্যুতে।

ভিক্টর নোয়ারের প্রকৃত নাম ছিল ইভাঁ স্যালমন। জন্ম ১৮৪৮ সালের জুলাই মাসে, ফ্রান্সের আটিগনি নামক এক ছোট শহরে। কিশোর বয়সেই তিনি সাংবাদিকতার প্রতি আকৃষ্ট হন এবং পরে “La Marseillaise” পত্রিকায় যোগ দেন, যা তৎকালীন ফরাসি সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের মুখপত্র হিসেবে কাজ করছিল। তিনি ছিলেন স্পষ্টভাষী, সাহসী এবং ন্যায়ের পক্ষে কলম ধরতে ভয় পাননি।

১৮৭০ সালের জানুয়ারিতে এক রাজনৈতিক অপমানের প্রতিক্রিয়া হিসেবে, নোয়ারকে পাঠানো হয় প্রিন্স পিয়ের বোনাপার্তের সঙ্গে দেখা করতে। উদ্দেশ্য ছিল একটি দ্বন্দ্বের আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব পৌঁছে দেওয়া। কিন্তু সাক্ষাৎকারটা রক্তাক্ত রূপ নেয়। কথাকাটাকাটির একপর্যায়ে প্রিন্স পিয়ের পকেট থেকে বন্দুক বের করে গুলি ছোড়েন—২২ বছর বয়সী নোয়ার ঘটনাস্থলেই মারা যান।

তার মৃত্যু যেন বারুদের স্ফুলিঙ্গ ছড়িয়ে দেয় প্যারিসজুড়ে। জনতা ফুঁসে ওঠে, শোক মিশে যায় ক্ষোভে। ১ লাখের বেশি মানুষ তার শেষকৃত্যে অংশ নেয়। অনেকের চোখে তিনি তখন একজন শহিদ—সাম্রাজ্যবিরোধী সংগ্রামের প্রতীক।

দুই দশক পর, ১৮৯১ সালে, ভিক্টর নোয়ারের মৃতদেহ Père Lachaise কবরস্থানে স্থানান্তর করা হয়। তার সমাধির উপর নির্মিত হয় একটি বাস্তব-মাপের ব্রোঞ্জ মূর্তি, শিল্পী জুলস দালুর হাতে। এই মূর্তিটি এক নিঃশব্দ শ্রদ্ধাঞ্জলি—নোয়ারকে মৃত অবস্থায় শুইয়ে রাখা হয়েছে, চোখ বন্ধ, এক হাতে টপ হ্যাট ধরা।

কিন্তু এই মূর্তি সময়ের সাথে হয়ে ওঠে একেবারে ভিন্ন কিছু। দর্শনার্থীরা লক্ষ্য করতে শুরু করে যে মূর্তির প্যান্টের একটি অংশ—যেখানে যৌনাঙ্গের উদ্দীপনামূলক অবয়ব ফুটে উঠেছে—তা অন্য অংশের তুলনায় বেশি চকচকে, বেশি ঘষামাজা করা। এখান থেকেই জন্ম নেয় এক আজব কল্পকাহিনি: যারা প্রেমে ব্যর্থ, যারা মা হতে পারছেন না, যারা বিয়ের স্বপ্ন দেখেন—তারা যদি এই মূর্তির ঠোঁটে চুমু দেন এবং সেই নির্দিষ্ট স্থানে স্পর্শ করেন, তবে তাদের ভাগ্য বদলে যাবে।

লোককথাটি চাউর হতে দেরি হয়নি। ফরাসি নারীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এক ভিন্নধর্মী আকর্ষণ: এক চুমুতে কী ভাগ্য বদলে যেতে পারে? হাজার হাজার নারী, দেশ–বিদেশের পর্যটকরা, এখন Père Lachaise-এ আসেন শুধুমাত্র এই একটাই উদ্দেশ্যে—ভিক্টর নোয়ারের মূর্তিকে চুমু দেওয়া, টপ হ্যাটে ফুল রাখা, এবং সেই ‘বিশেষ’ স্থানে স্পর্শ করা।

এই বিশ্বাস এমন পর্যায়ে পৌঁছায় যে, ২০০৪ সালে কবরস্থানের কর্তৃপক্ষ সেই অংশে রেলিং বসিয়ে জনসাধারণের প্রবেশ সীমিত করতে চায়। কিন্তু এমন তীব্র প্রতিবাদ ওঠে—সংবাদপত্রে প্রতিবেদন, অনলাইন ক্যাম্পেইন, প্রকাশ্য বিক্ষোভ—যাতে কর্তৃপক্ষ সেই রেলিং সরিয়ে নিতে বাধ্য হয়। এটি ছিল শুধু একটি মূর্তি নয়, বরং জন-মানসে স্থায়ী হয়ে ওঠা একটি মানসিক অভিজ্ঞতা, একটি সম্ভাবনার প্রতীক।

বহু সমাজবিজ্ঞানী ও মনস্তাত্ত্বিক এই ঘটনার ভিন্ন ভিন্ন ব্যাখ্যা দিয়েছেন। অনেকে একে দেখেন আধুনিক সমাজে নারীর ‘সৌভাগ্য’ নির্ভরতা বা সন্তান ধারণের চাপের প্রতীক হিসেবে—যেখানে একজন নারী বিশ্বাস করেন, তার জীবনের মূল সাফল্য নির্ভর করে একটি চুমু বা ছোঁয়ার ওপর।

আবার অন্য দৃষ্টিকোণ থেকে দেখা যায়, এটি নারী–চেতনার এক প্রকার আত্মপ্রকাশ। এখানে নারী নিজেই ঠিক করেন—তিনি কী চান, কীভাবে চান, এবং কোথা থেকে চান। ভিক্টর নোয়ারের মূর্তি তাই হয়ে ওঠে একটি টোটেমিক প্রতীক—যেখানে নারীরা সামাজিক প্রথার বাইরে গিয়ে নিজের আকাঙ্ক্ষা প্রকাশ করেন।

এমনকি কেউ কেউ বলেন, মূর্তির প্রতি এই আচরণ একটি “পরিবর্তিত পুরুষতন্ত্রের প্রতীক”—একজন পুরুষ, যিনি জীবিত নয়, যিনি প্রতিবাদ করতে পারবেন না, যার দেহ নারীর স্পর্শের প্রতীক্ষায় ‘অপেক্ষমাণ’। এতে পুরুষ-নারী সম্পর্কের ক্ষমতার ভারসাম্যও উল্টে যায়।

ভিক্টর নোয়ারের মূর্তিটি শুধু এক ব্রোঞ্জের শিল্পকর্ম নয়; এটি ইতিহাস, কল্পনা, প্রেম, যৌনতা ও আশা–সবকিছুর মিলনস্থল। একজন ২২ বছর বয়সী সাংবাদিক, যিনি গুলিতে প্রাণ হারিয়েছিলেন, তিনি আজ একজন পৌরাণিক চরিত্রে রূপান্তরিত।

তার কবর নিয়ে গড়ে উঠেছে শত শত ব্লগ, ডকুমেন্টারি, উপন্যাস, এমনকি শিল্প ইনস্টলেশন। এটি আমাদের শেখায়—মৃতদের গল্প শেষ হয় না, বরং তারা জীবিতদের কল্পনায় নতুন জীবন পায়।

বাঁশ গাছের ফুল আর ফল, প্রতি ১০০ বছর পর পর হয়!
31/07/2025

বাঁশ গাছের ফুল আর ফল, প্রতি ১০০ বছর পর পর হয়!

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) থেকে গতকাল দিবাগত মধ্যরাতে এক ভুয়া চিকিৎসক (২১) ও তার এক সহযোগীকে (২২) আটক করেছে আনসা...
31/07/2025

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল (ঢামেক) থেকে গতকাল দিবাগত মধ্যরাতে এক ভুয়া চিকিৎসক (২১) ও তার এক সহযোগীকে (২২) আটক করেছে আনসার সদস্যরা। আটককৃত ভুয়া চিকিৎসকের নাম সজিব দাস পার্থ এবং তার সহযোগীর নাম মানিক মিয়া। হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, তারা অ্যাপ্রোন পরে রোগীদের সাথে কথা বলছিলেন। একজন রোগীকে হাঁটানোর চেষ্টার সময় ফেলে দিলে আনসারদের সন্দেহ হয়। এরপর তারা আইডি কার্ড দেখাতে ব্যর্থ হলে পুলিশ ক্যাম্পে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের শাহবাগ থানায় হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।

চার হাজার বছরের পুরনো একটি মাটির মডেলে প্রাচীন মিশরীয় কারিগরের হাতের ছাপ আবিষ্কার! যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়...
30/07/2025

চার হাজার বছরের পুরনো একটি মাটির মডেলে প্রাচীন মিশরীয় কারিগরের হাতের ছাপ আবিষ্কার! যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিটজউইলিয়াম জাদুঘরের গবেষকরা একটি 'আ/ত্মার ঘর'-এর প্রস্তুতি নেওয়ার সময় এই বিরল ছাপটি খুঁজে পান। এটি সাধারণত সমাধিতে পাওয়া যেত এবং আ/ত্মার বসবাসের জন্য ব্যবহৃত হতো। ভেজা মাটি শুকানোর আগে এটি সরানোর সময় কারিগরের পুরো হাতের ছাপটি মডেলের নিচে থেকে যায়। এই আবিষ্কার প্রাচীন মিশরীয়দের দৈনন্দিন জীবন ও কারুশিল্পের সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করে, যা প্রত্নতত্ত্ববিদদের জন্য অত্যন্ত রোমাঞ্চকর।

ফরিদপুরের নগরকান্দায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গতকাল সন্ধ্যায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। দ্রুত গতিতে ছুটে চলা একটি মাইক্রোবাসকে ...
29/07/2025

ফরিদপুরের নগরকান্দায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গতকাল সন্ধ্যায় চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। দ্রুত গতিতে ছুটে চলা একটি মাইক্রোবাসকে সন্দেহজনক মনে হওয়ায় স্থানীয় জনতা গাছ ফেলে সেটিকে আটকায়। গাড়িতে থাকা ব্যক্তিরা নিজেদের র‍্যাব পরিচয় দিলেও পোশাক না থাকায় জনতা তাদের গণপিটুনি দেয়। এর কিছুক্ষণ পরেই আসল র‍্যাব সদস্যদের বহনকারী আরেকটি মাইক্রোবাস ঘটনাস্থলে পৌঁছায়। কিন্তু ভুল বোঝাবুঝির কারণে জনতা তাদেরও মারধর করে। পরে পুলিশ ও র‍্যাব সদস্যরা উভয় পক্ষকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। জানা গেছে, আটক ভুয়া র‍্যাব সদস্যরা আসলে স্বর্ণ ডাকাতির ঘটনা ঘটিয়েছিল এবং র‍্যাব তাদের ধাওয়া করছিল।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Whistle of Victory posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category