Farah's Fascination

Farah's Fascination Happiness is homemade �

Making every day count.
(2)

অহংকার, লোভ এবং হিংসা আমাদের সবার মধ্যেই আছে। একটু সামান্য করে হলেও  আছে। এগুলো ত্যাগ করতে পারাটা মহামানব হওয়ার অংশ। কিন...
19/08/2025

অহংকার, লোভ এবং হিংসা আমাদের সবার মধ্যেই আছে। একটু সামান্য করে হলেও আছে। এগুলো ত্যাগ করতে পারাটা মহামানব হওয়ার অংশ। কিন্তু কিছু কিছু স্বঘোষিত মহামানবরা এটা ভুলেও যায় এবং অন্যের ভালো দেখলে হিংসাও করে আবার হিংসা থেকে লোভও হয় কেন আমাদেরও ওরকম হলো না আবার অহংকার তাতে একটুও কমায় না। উল্টো হুং চুং ফুং করে কালাজাদু শুরু করে...🤣🤣🤣 সব পরিবারেই এরম করা লোকজন তথা পরমাত্মীয় কিছু কিছু থাকেই🤣। আরে আগে তো নিজের আইডেন্টিটি ক্রাইসিস টা ঠিক করেন.... আপনি মহামানব নাকি মানুষ নাকি শয়তান!!!

17/08/2025

দারুণ লিখেছেন

মৃ*ত বাড়িতে কান্নাকাটি থাকবে এটাই খুব স্বাভাবিক। আমি, আমার স্ত্রী তিশা আর আম্মা তিনজন মিলে মিতু মানে আমার বোনের বাড়িতে এসেছি। রাতে ঘুমের মাঝেই ওর শাশুড়ি স্ট্রোক করে মা*রা গেছে। আত্মীয় স্বজন এসে ভরে গেছে। এদের মধ্যে আবার অনেকগুলো মাতব্বর গজিয়ে উঠেছে। কেউ এই ব্যবস্থা করছে ,কেউ ওই ব্যবস্থা করছে যা হয় আর কি। মিতুকে দেখলাম সাদা একটা ওড়না মাথায় দিয়ে এক কোণে বসে আছে । মিতুর হাজবেন্ড রাহাত হাউমাউ করে কেঁদে চলেছে, ওর ননদ রা সবাই চলে এসেছে। দাফন শেষ করে তারপর তিশা আর আম্মাকে নিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। পরের দিন আম্মা আর তিশা আবার খাবারদাবার নিয়ে ওই বাড়িতে গেল।

প্রায় মাসখানেক পরে এক ছুটির দিনে গেলাম মিতুর ওখানে। রাহাত বাসায় ছিল না। মিতু বসে টিভি দেখছিল। আমি একটু অবাক হলাম। সোফার কাভারগুলো কি এরকম ছিল নাকি অন্যরকম? মনে করতে পারছি না। তাছাড়া দেয়ালে সুন্দর একটা অয়েল পেইন্টিং ঝুলছে,দেখতে ভালো লাগছে।

আমাকে দেখে মিতু খুব খুশি হলো।
- ভাইয়া বস , কি খাবি বল? এবার সত্যিই আমার অবাক হওয়ার পালা কারণ এই বাড়িতে এসে আমি কখনোই আমার বোনের মুখে এই কথা শুনিনি।
- আরে কিছু খাব না, শুধু তোকে দেখতে এলাম।
- তা কি করে হয়? আচ্ছা শোন তুই তো লাচ্ছি খেতে পছন্দ করিস । ফ্রিজে দই আছে, আমি এখনই বানিয়ে দিচ্ছি আর তুই কিন্তু রাতে খাওয়া দাওয়া করে তারপর যাবি। তোর পছন্দ মত রান্না করবো আমি ।
-না রে রাতে খেতে পারবো না তবে তোর হাতের লাচ্ছি খাইনা অনেকদিন সেটা বানিয়ে খাওয়া।

মিতু প্রায় দৌড়ে উঠে চলে গেল আর কিছুক্ষণের মধ্যেই ফিরে এলো। আমি ঠান্ডা লাচ্ছির গ্লাস হাতে নিলাম।

-এই পেইন্টিং টা কি নতুন কিনেছিস নাকি? খুব সুন্দর তো। -তোর পছন্দ হয়েছে ভাইয়া? আমি অনেকদিন ধরে কিনতে চাইছিলাম এরকম কিছু একটা কিন্তু..
-কিন্তু কি?
-আমার শাশুড়ি পছন্দ করত না তাই কেনা হয়নি। ভাইয়া তুই আমার বেডরুমে আয়, তোকে একটা জিনিস দেখাবো।

আমাকে লাচ্ছির গ্লাস হাতে নিয়েই উঠে দাঁড়াতে হলো কারণ ও আমার হাত ধরে প্রায় টানতে টানতে নিয়ে যাচ্ছে। রুমটা ও খুব সুন্দর করে সাজিয়েছে। বাড়তি আসবাবপত্র সরিয়ে ফেলেছে, তাই ঘরটা বেশ বড় লাগছে। বেডশীট, পর্দা সব ম্যাচিং করা। নিচে ছোট ছোট কার্পেটের মতো কি যেন বলে ওগুলো ফ্লোরে বিছানো। এক কথায় ঘরটা দেখেই মন ভালো হয়ে যাওয়ার মত।
-তুই এত সুন্দর সাজাতে পারিস! আগে সাজাস নি কেন?
-তোর পছন্দ হয়েছে?
- কেন হবেনা? এত সুন্দর! মনে হচ্ছে কোন স্বপ্নের মধ্যে ঢুকে গেছি।
-ভাবী এলে দেখাতাম আমি রান্না ঘরটা খুব সুন্দর ভাবে গুছিয়েছি। তুই ভাবীকে নিয়ে আসবি, একদিন আমি রান্না করে খাওয়াবো । আমার যাযা ইচ্ছে সব খাওয়াবো ।
-এমনভাবে বলছিস যেন তুই কোনদিন আমাদেরকে খাওয়াস নি !
-হ্যাঁ খাইয়েছি কিন্তু আমার ইচ্ছে মতো কখনো খাওয়াতে পারিনি। এইবার আমার ইচ্ছা মতো রান্না করে খাওয়াবো।
-তোর কি হয়েছে মিতু আমাকে বলতো?

ও আমাকে আশ্চর্য করে দিয়ে সে বললো,
- আমার একটা সংসার হয়েছে যে ভাইয়া এত বছর পর।
-মানে! আমি আকাশ থেকে পরলাম।
- আমার বিয়ে হয়েছে সাড়ে আট বছর অথচ আমি আমার পছন্দে কোনদিন রান্না করতে পারিনি। আমার ঘর কি করে সাজাবো সেই সিদ্ধান্ত পর্যন্ত আমার শাশুড়ির ছিল । হ্যাঁ অবশ্যই এটা ওনার সংসার কিন্তু অন্তত আমার বেডরুম আর কিচেনের দায়িত্ব যেহেতু আমার এই দুটো অংশ আমার জন্য ছাড় দেয়া তার উচিত ছিল। এখন আমি মুক্ত, যা ইচ্ছে করতে পারি। রাহাত এসব খেয়াল করে না।
- তোর শাশুড়ি মারা গেছে তোর কষ্ট লাগে না?
- ভাইয়া তোর কাছে কিছু লুকাবো না। বিশ্বাস কর উনি মারা যাওয়াতে আমি একটুও কষ্ট পাইনি তবে যে আনন্দ পেয়েছি তাও না। কারণ রাহাত ভীষণ কষ্ট পেয়েছে আর কোন স্বামীর কষ্টে তার স্ত্রী আনন্দিত হতে পারে না। তবে একটা পাখিকে দীর্ঘদিন খাঁচায় আটকে রাখার পর যদি তাকে ছাড়া হয় তাহলে সেই আনন্দ অনেক গুণ বেড়ে যায় । আমি হয়তো খারাপ মেয়ে তাই মাঝে মাঝে চিন্তা করতাম বুড়িটা ম*রবে কবে? তাছাড়াও কথায় কথায় খোঁটা দেয়া, গালমন্দ করা এসব তো ছিলই। তোরা তো জানিসই, মা নিজেও জানে সবসময় বলেছে মানিয়ে নিতে, আমি মানিয়ে নিয়েছি কিন্তু এখন আর মানিয়ে নেয়ার কিছু নেই। আমার ছেলেটা যখন বড় হবে তখন এই দোতলা বাড়ির একটা ফ্লোর ওদের জন্য ছেড়ে দেব ওর বউ এসে নিজের মত করে সংসার করবে আর যদি এখানে থাকতে না চায় তাহলেও কোন সমস্যা নেই। দূরে থেকে যদি সম্পর্ক ভালো থাকে তাহলে ক্ষতি কি? আমি যেই কষ্ট করেছি অন্য কোন মেয়েকে সেই কষ্ট করতে দেবো না। সংসারের নেশা বড্ড কঠিন রে ভাইয়া। মেয়েরা এই নেশায় পাগল থাকে কিন্তু বেশিরভাগ মেয়ের কপালে এটা জোটে না। কিছুক্ষণ ঝিম মেরে বসে থেকে বাসায় ফিরে এলাম।

-কিরে মিতু কেমন আছে ?এখন বাসায় ফিরতে ফিরতে মায়ের প্রশ্ন
-ভালো আছে
-এই তিশা সাগরকে পানি দাও পরে দ্রুত চা বানাও, স্বামী ঘরে এসেছে, কোন খেয়াল নেই। দিব্যি রান্নাঘরে অন্য কাজ করছে। মা ড্রইংরুমে বসে বসে বস্তা পচা হিন্দি সিরিয়াল দেখছে। আমার বিরক্ত লাগছে, সারাদিন একটা মানুষ এই জিনিসগুলো কিভাবে দেখে?

তিশা আগে পানি দিয়ে গেল কিছুক্ষণ পর দুজনের জন্যই চা নিয়ে এলো। মা চায়ের কাপে চুমুক দিয়েই মুখ বিকৃত করে বললেন আরও একটু চিনি দিতে। তিশা আবার দৌড়ে গেল। একটু পর বললেন চা ঠান্ডা হয়ে গেছে, এটা যেন গরম না করা হয়। নতুন করে আরেক কাপ বানাতে হবে। তিশা রোবটের মত আবার বানিয়ে নিয়ে আসলো।

আমি বসে বসে টিভির সিরিয়ালের চেয়ে ঘরের সিরিয়ালটাই দেখছিলাম।

-শোনো রাতের জন্য ভারী রান্নার প্রয়োজন নেই। একটা ভাজি করো, দুপুরের ডাল তো আছেই আর আলু বেগুন দিয়ে রুই মাছের তরকারি রান্না করো।
তিশা মাথা নাড়িয়ে চলে গেল।

রাতের খাবার শেষ করে আমি শুয়ে পড়েছি। আমি জানি তিশার আসতে দেরি হবে। সে সবকিছু গোছাবে, থালাবাসন মাজবে তারপর আসবে। আমাদের দুই বছরের বিবাহিত জীবনে প্রতিদিন এই হয়ে আসছে। ও এই বাড়িতে বউ হয়ে আসার পরেই কোন এক অজ্ঞাত কারণে আমাদের কাজের মেয়েটি আসা বন্ধ করে দেয়। আমি আগে লক্ষ্য করিনি অথবা গুরুত্ব দেইনি। বিয়ের আগে আমাদের দেড় বছরের সম্পর্ক ছিল। সেই সময়ে যে উচ্ছল প্রাণবন্ত তিশাকে আমি দেখতাম মাত্র দুই বছরের ব্যবধানে সেই তিশাকে এখন আর মেলানো যাবে না। তার মধ্যে কেমন একটা রোবট রোবট ভাব চলে এসেছে। শারীরিকভাবেও এখন আর সে খুব একটা আকর্ষণ বোধ করে না আমার প্রতি তা আমি বুঝি। বিয়ের প্রথম প্রথম কিছুদিন আগ্রহ ছিল কিন্তু এখন আর নেই।

-ঘুমাওনি তুমি এখনো, কি হয়েছে, কোন সমস্যা? মিতু কেমন আছে ওর কোন সমস্যা হচ্ছে কি?
আমি সবগুলো প্রশ্ন এড়িয়ে গিয়ে ওকে জিজ্ঞাসা করলাম,
-আচ্ছা তিশা তোমার কখনো ইচ্ছা হয় না নিজের একটা সংসার হোক?

তিশা গভীর চোখে আমার দিকে তাকালো।

-তোমার মনে আছে গত মাসে আমার বোন আর দুলাভাই এসেছিল , তুমি তখন অফিসের কাজে চিটাগাং, ফোনে তোমাকে তাদের আসার কথা জানিয়েছিলাম।খাবারের পর ডেজার্ট হিসেবে আমি কাস্টার্ড বানিয়েছিলাম মায়ের অনুমতি ছাড়া। তাদের সামনে মা আমাকে কিছু বলেননি কিন্তু তারা চলে যাবার পরে এই বাড়িতে এক সপ্তাহ দুধ চা বানানো হয়নি। মা তো রং চা খান কিন্তু আমি তো দুধ চা ছাড়া খেতে পারি না আর জানোই তো দিনে দুবার চা না খেলে আমার মাথা খুব ব্যথা করে।

আমি একটু চমকে উঠলাম।

- কই তুমি তো আমাকে কখনো কিছু বলোনি ?
-মনে করে দেখাতো কখনোই কি আমি কিছু বলিনি?

আমি স্মৃতির পাতা হাতরাতে থাকলাম। বিয়ের প্রথম প্রথম তিশা অভিযোগ করতো। ও কাপড় আয়রন করতো বলে ইলেকট্রিসিটি বিল বেশি আসে এই নিয়ে মা ওকে কথা শুনিয়েছিল। ও একবার মাছের ঝোল রান্না করার বদলে দোপেঁয়াজে করেছিল মা সেটা মুখেও দেননি। কাজের মেয়েটিকে কাজ ছাড়িয়ে দেয়া হয়েছিল কারণ পার্মানেন্ট কাজের মেয়ে তো পাওয়া গেছে সেটা আমার বউ তিশা। আমার দিকে যত আত্মীয়-স্বজন আছে যে কারো বাড়িতে গেলে ওকে শাড়ি পরে যেতে হয়। আমি বিয়ের আগে থেকেই জানি ও শাড়িতে একেবারে কমফোর্টেবল না। অনুষ্ঠান বাড়ি হলে ভিন্ন কথা ছিল কিন্তু তাও না। তিশা এইসব হিন্দি সিরিয়াল একেবারে পছন্দ করত না হয়তো এখনো করে না কারণ ওকে আমি কখনোই টিভির সামনে দেখি না।

আমি তিশার মাথায় হাত রাখলাম। ততক্ষণে সারা দিনের ক্লান্তিতে ও পাশ ফিরে ঘুমিয়ে গেছে। প্রথম প্রথম আমি জড়িয়ে না ধরলে ওর ঘুম আসতো না আর এখন আমার ছোঁয়ায় যেন ওর ঘুম আসে না। নিজেকে খুব অপরাধী লাগছে। আচ্ছা তিশা নিজেও কি মনে মনে আমার মায়ের মৃ*ত্যু কামনা করছে, হয়তো করছে তা না হলে সে নিজের একটা সংসার পাবে না। মনে পড়ে গেল মিতুর কথাগুলো "সংসার পাবার নেশা মেয়েদের জন্য বড্ড কঠিন রে ভাইয়া" । আমি প্রায় শিউরে উঠলাম। কেউ একজন আমার মায়ের মৃ*ত্যু কামনা করছে, যত তাড়াতাড়ি মৃ*ত্যু হবে সে তত খুশি হবে, হয়তো বহিঃপ্রকাশ করবে না, আমার বোন যেমন করেনি। আমার গা কেমন গুলিয়ে উঠলো, আচ্ছা এখন আমি এখন কি করবো? বুঝতে পারছি না সব গুলিয়ে যাচ্ছে।

#আশংকা
কলমে:সুবর্না শারমিন নিশী

শুভ সকাল ☕☕☕🌺🌺🌺🌹🌹🌹🌷🌷🌷🌸🌸🌸🍃🍃🍃
16/08/2025

শুভ সকাল ☕☕☕🌺🌺🌺🌹🌹🌹🌷🌷🌷🌸🌸🌸🍃🍃🍃

15/08/2025

কোন একটা কিছু শিখে করতে পারা এক একটা skill, যেমন ধরা যাক মাছ/মুরগী/মাংস কাটা। এটা তো একটা life skill, ছেলে-মেয়ে, উচ্চবিত্ত-মধ্যবিত্ত-নিম্ন মধ্যবিত্ত-দরিদ্র সবাইকেই জানা উচিত। এই যে শ্রেণীবিন্যাস, এটা আমরা না চাইলেও সমাজ করে দিয়েছে।এখন সাধারণত যেটা হয় আমরা জাজমেন্টাল হয়ে চিন্তা করি ধনী পরিবারের কেউ মাছ /মুরগি /মাংস কাটতে চাইবে না কিংবা কাটা জানবে না। কিন্তু যারা কোন কাজকেই ছোট করে না কিংবা এই সামান্য কাজ জানাকে অসম্মানজনক মনে করে না সে যে শ্রেনীর মানুষ হোক সে আসলে নিজেকেও সম্মান করে এবং অন্যকেও। আফসোস এমন অনেক মানুষকে এমন মুখ গোল করে ঢং করে বলতে শুনছি আমি মাছ-মুরগী কাটতেই পারি না, আবার যে কেটে দিচ্ছে তাকে বলছে সবার হাতের কাটা তো আর খাওয়া যায় না, মাছ মুরগী ঠিক করে পরিষ্কার করে কাটে নাকি!!! এখানে, ঠিক এখানেই আপনি নিজে যে একটা গাড়ল এর প্রমাণ দিলেন। জীবনে অগোছালো থেকে খেয়ে ঘুমিয়ে লোকের ঘাড়ের উপরে উঠে বসে কাজ করিয়ে খেয়ে এভাবে চলা কে জীবন বলে না। এরপরে দুনিয়ার আকাজ করে, গীবত করে, মানুষকে খোঁচা মেরে কষ্ট দিয়ে নিজেকে ভালো pretend করে, এরপর নিজেই victim সেজে সব দোষ মানুষের ঘাড়ে দিয়ে, আল্লাহর কাছে এই যে বিচার দেবার ব্যাপারটা😄😄😄😄😄, মারাত্মক টাইপের Hypocritical 😄😄😄😄....আপনাদেরকে এভাবেই থাপ্রানো উচিত 🤣🤣🤣🤣
যদিও নিচের ভিডিওর ব্যাপারটা ভিন্ন... actually who cares🎭🎭🎭🎭

একটা কথা মনে রাখবেন পুরুষ মানুষকে জোর করে বিয়ে করা যায় না। কোন কারনে যদি ব্লাকমেইল করে করা যায়ও তা একবার। একই পুরুষ ব্লা...
14/08/2025

একটা কথা মনে রাখবেন পুরুষ মানুষকে জোর করে বিয়ে করা যায় না। কোন কারনে যদি ব্লাকমেইল করে করা যায়ও তা একবার। একই পুরুষ ব্লাকমেইল বা মগজধোলাই এ একই মহিলাকে ২/৩ বার বিয়ে করবে না। আশা রাখি অনেক শুভাকাঙ্ক্ষীর(মনে মনে যদি ভুল পড়েন word টা, আর গালি হয়ে যায়, exactly ওটাও) মনের জ্বালা জুড়োবে🫵😄😄😄😄

ওই দূরে, কোন সুরে, বাজছে গান,কার নামে, মেঘ নামে, জলের ঘ্রাণ?এই পথে, আজ হতে, রোদ উঠুক,তোর ঘোরে, সব দোরে, ফুল ফুটুক।মন নদী...
13/08/2025

ওই দূরে, কোন সুরে, বাজছে গান,
কার নামে, মেঘ নামে, জলের ঘ্রাণ?
এই পথে, আজ হতে, রোদ উঠুক,
তোর ঘোরে, সব দোরে, ফুল ফুটুক।
মন নদী, আজ যদি, ছোঁয় দু-কুল,
আয় তবে, গান হবে, মন ব্যাকুল।

~ সাদাত হোসাইন

শুভাকাঙ্ক্ষী 🫵নিজেকে Superior ভাবাটা আত্ম অহংকার এর আরেকটা ধাপ। আমি যেটা করি সেটাই ঠিক, বাদ বাকি সবাই ভুল, এই পয়েন্ট এ এ...
12/08/2025

শুভাকাঙ্ক্ষী 🫵
নিজেকে Superior ভাবাটা আত্ম অহংকার এর আরেকটা ধাপ। আমি যেটা করি সেটাই ঠিক, বাদ বাকি সবাই ভুল, এই পয়েন্ট এ এসেই আফা/ভাই আপনার এই যে ভেক ধরে ভালো সাজা এটায় একটা সমস্যা হয়ে যায়! আপনি ইসলামিক পোস্ট যেটা নিজের জন্য সুবিধাজনক সেটা দিবেন, লোকজনকে চোখে গুতো মেরে দেখিয়ে বলবেন দেখো আমি ভালো তুমি মন্দ, really!! আপনি আসলেই ভালো!! নাকি নিজে অভিনয় শিল্পের অনেকগুলো ধাপ শিল্পকলাতে না যেয়েই রপ্ত করেছেন বলে, কার সাথে কার কি সম্পর্ক, কেমন হওয়া উচিত তা নিয়েও গরুর রচনা তৈরি করে ফেলবেন, আবার তা গৌরবের সাথে প্রচারও করবেন.... এখন আপনার মতো চতুর অভিনেত্রী/ অভিনেতা তো সবাই না😄। দুনিয়ায় তামাম ব্যক্তিকে খোঁচা মারার মারাত্মক যে ক্ষমতা নিয়ে আপনি যার গর্ভ হতে জন্ম নিয়েছেন তার কি করুণ অপমানটাই না হচ্ছে বিনা কারনে!! এখন ধরেন আপনি জীবনে বহুৎ পার্টনার ঘেঁটে এসেছেন, এজন্য আপনি জানেন কার সাথে কি ব্যবহার করলে লাভ আছে এবং বশে রাখা যায়। সবাই তো আর একরকম নয় যে একজনের সাথে মিশেছে ন্যাচারালি সে professional না হয়ে amateur হবে। তারপর নিজেদের মতো নিজের সম্পর্কের একটা বাউন্ডারি সেট করবে। এতোটুকু না বুঝলে কিসের এত বাহাদুরি, এত হিল্লিদিল্লি করে কি লাভ হল তাতে!!!আবার একটু ধরেন, যে জিনিসটা দেবার ক্ষমতা আপনার নেই সেটা আপনার কাছে টকই লাগবে। তখন আপনি এর বিপরীতে যেয়ে কোরাস গাইবেন, এটাই স্বাভাবিক।
একটা কথা মনে রাখবেন ক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও সেই ক্ষমতা ব্যবহার না করে স্বাভাবিকভাবে যে মানুষ চলতে পারে সেই প্রকৃত ক্ষমতাধর। নিজের অবস্থা বিবেচনা করে এত টক্সিক হবেন না, আল্লাহ আপনাদেরকে ভালো রাখুক।

শুভ রাত্রি 🎭

ম্যালা মোটা হচ্ছি এই ভেবে সন্ধ্যেবেলা  এক প্লেট ভাত খেয়ে নিয়েছি রাতে ডায়েট করবো বলে। রুটি ফুটি খেতে হবে কিনা 😁, যাই হোক....
11/08/2025

ম্যালা মোটা হচ্ছি এই ভেবে সন্ধ্যেবেলা এক প্লেট ভাত খেয়ে নিয়েছি রাতে ডায়েট করবো বলে। রুটি ফুটি খেতে হবে কিনা 😁, যাই হোক.... শুভ রাত্তির

শুভ সকাল 🌺🌺🌺
11/08/2025

শুভ সকাল 🌺🌺🌺

মেয়েসন্তান ও ছেলেসন্তানের সাথে বাবা-মায়ের সম্পর্কের ধরন অনেক সময় আলাদা হয়, তবে এর মানে এই নয় যে ভালোবাসা কম বা বেশি—বরং ...
10/08/2025

মেয়েসন্তান ও ছেলেসন্তানের সাথে বাবা-মায়ের সম্পর্কের ধরন অনেক সময় আলাদা হয়, তবে এর মানে এই নয় যে ভালোবাসা কম বা বেশি—বরং প্রকাশের ধরন ভিন্ন হয়।

১. সামাজিক মানসিকতা ও ভূমিকার ধারণা

আমাদের সমাজে মেয়েদের সাধারণত “নিজের ঘরের” মনে করে বেশি আবেগী যত্ন, স্নেহ, আদর দেওয়া হয়।

ছেলেদের ক্ষেত্রে অনেক সময় ছোটবেলা থেকেই “দৃঢ় হতে হবে”, “কাঁদা যাবে না”, “দায়িত্ব নিতে হবে”—এমন চাপ দেওয়া হয়, ফলে তারা আবেগ প্রকাশে দূরে সরে যায়।

২. আবেগ প্রকাশের পার্থক্য

মেয়েরা সাধারণত বাবা-মায়ের সাথে খোলামেলা মনের কথা বলে, আবেগ শেয়ার করে।

ছেলেরা অনেক সময় নিজের কষ্ট বা অনুভূতি চেপে রাখে, কারণ তাদের শেখানো হয় “পুরুষ হলে শক্ত হতে হবে”।

৩. সম্পর্কের প্রকাশের ধরন

মেয়ের সাথে বাবা-মায়ের সম্পর্ক অনেকটা বন্ধু ও অভিভাবকের মিশ্রণে হয়, যেখানে গল্প, হাসি, ছোট ছোট খুনসুটি বেশি হয়।

ছেলের সাথে সম্পর্ক অনেক সময় দায়িত্ব, পরামর্শ, আর জীবনের কঠিন বাস্তবতা ঘিরে থাকে—যেন সবসময় তাকে প্রস্তুত করা হচ্ছে ভবিষ্যতের জন্য।

৪. সময় ও দূরত্ব

বয়স বাড়ার সাথে ছেলেরা হয়তো বাইরে পড়াশোনা, কাজ বা জীবনের ব্যস্ততায় ঘরের সাথে কিছুটা দূরে সরে যায়।

মেয়েরা অনেক সময় বিয়ের পরও ফোন, খোঁজখবর, আবেগী সংযোগ বজায় রাখে।

৫. বাবা-মায়ের প্রত্যাশা

ছেলের প্রতি বাবা-মায়ের প্রত্যাশা সাধারণত বেশি থাকে (আর্থিক, দায়িত্বশীলতা, সাপোর্ট ইত্যাদি), যা সম্পর্কের উপর চাপ তৈরি করতে পারে।

মেয়ের প্রতি প্রত্যাশা অনেক সময় আবেগীয় উপস্থিতি ও ভালোবাসার ধারাবাহিকতায় সীমিত থাকে।

মানে, ভালোবাসার পরিমাণে ফারাক নেই, কিন্তু প্রকাশের ভাষা আলাদা বলেই মনে হয় ছেলের সাথে সেই উষ্ণতা নেই।

শুভ সকাল....শিউলি ফুলের গন্ধে ভিজে থাকা হাওয়া,নতুন রোদের আলোর ঝিলিক পাতার ফাঁকে ফাঁকে।দিগন্তে মেখে আছে সোনালি আভা,পাখির...
10/08/2025

শুভ সকাল....

শিউলি ফুলের গন্ধে ভিজে থাকা হাওয়া,
নতুন রোদের আলোর ঝিলিক পাতার ফাঁকে ফাঁকে।
দিগন্তে মেখে আছে সোনালি আভা,
পাখিরা গান তোলে—নতুন দিনের স্বপ্ন ডেকে আনে।

শিশিরে ভেজা ঘাসে পায়ের ছাপ ফোটে,
দূরের মেঠোপথে হাঁটে কৃষকের আশার কাঁধে নাঙল।
চায়ের দোকান থেকে ধোঁয়া উড়ে যায় ধীরে ধীরে,
জীবনের প্রথম চুমুক যেন এক কাপ উষ্ণ সকাল।

সকাল মানে নতুন শুরু,
সকাল মানে বুকে ভরসা আর চোখে আলো।
Farah....

একদিন সব ঠিক হয়ে যাবেতবুও আপনার মনে থাকবে খাবার খেতে বসেও কেঁদেছিলেন আপনি। নিজেকে কোন ভাবেই আটকে রাখতে পারেন নি। একদিন স...
07/02/2025

একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
তবুও আপনার মনে থাকবে খাবার খেতে বসেও কেঁদেছিলেন আপনি। নিজেকে কোন ভাবেই আটকে রাখতে পারেন নি।

একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
তবুও আপনার মনে থাকবে দুর্দিনে সবচেয়ে কাছের মানুষগুলোই অবহেলায় ছেড়ে গিয়েছিলো আপনাকে।

একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
তবুও আপনার মনে থাকবে কত রাত আপনি এক ফোটাও ঘুমাতে পারেন নি। বিছানায় এপাশ ওপাশ করে কত নির্ঘুম রাত কাটিয়েছেন আপনি।

একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে
তবুও আপনার মনে থাকবে বিষন্ন বিকেল গুলোতে কেউ আপনার পাশে ছিলো না। কেউ না।

একদিন হয়তো সব ঠিক হয়ে যাবে, হয়তো হবে না।
তবে কিছু মানুষ, তাদের কিছু কথা, ব্যবহার, কিছু মুহূর্ত আপনার সারাজীবন মনে থেকে যাবে। আপনি খুব করে চাইলেও তা ভুলতে পারবেন না। কখনই না।

লেখক - মেহেদী হাসান শুভ্র

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Farah's Fascination posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Farah's Fascination:

Share