Sara's tutorial

Sara's tutorial This is my fb page! I make random videos which can be useful to everyone...

মাইন্ডলেস স্বামীর দের জন‍্য কিছু টিপসঅনেক স্বামী আছেন, যারা মনে করেন স্ত্রীকে ভালোবাসা বা প্রাধান্য দেওয়া মানেই হয়তো প...
15/06/2025

মাইন্ডলেস স্বামীর দের জন‍্য কিছু টিপস

অনেক স্বামী আছেন, যারা মনে করেন স্ত্রীকে ভালোবাসা বা প্রাধান্য দেওয়া মানেই হয়তো পরিবার বা আত্মীয়দের অবহেলা করা। তাই তারা স্ত্রীকে প্রায়ই তুচ্ছতাচ্ছিল্য করেন,তার আবেগ, ভালোবাসা, আশা-ভরসাগুলোকে উপেক্ষা করেন, শুধু এই ভেবে যে, "পরিবার-আত্মীয়দের মন রক্ষা করতেই হবে।না হলে ইহকাল পরকাল কিছুই থাকবে না আরে শোনেন…

একটা কথা মনে রাখবেন
আপনার মা-বাবা, ভাইবোন, আত্মীয়স্বজন — তারা অবশ্যই আপনার জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। কিন্তু তারা কেউই আপনার প্রতিদিনের রুটিনে, আপনার সবকিছুতে অংশীদার নয়। তারা কেউই প্রতিদিন আপনার পাশে ঘুমায় না, আপনার ঘরের খুঁটিনাটি দেখাশোনা করে না, আপনার সুখে-দুঃখে অবিচল থাকে না।আপনার স্ত্রী কিন্তু ঠিক এই কাজ গুলোই করে
আপনি হয়ত আপনার পরিবারের জন‍্য করে যাচ্ছেন এবং সেটার জন‍্য খোটা দিয়েও বলছেন যে এত কিছু করছি কি লাভ… ভাই আপনি একাই পুরুষ? না পৃথিবীতে আপনি শুধু পুরুষ আর বাকিরা এলিয়ন সব পুরুষ রাই তার পরিবারের জন‍্য কাজ করে আজ যাকে খোটা মেরে কথা বলছেন … কেয়ামতের দিন আল্লাহর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবেন তো?

সে আপনার জীবনের এমন একজন, যে শুধু ভালোবাসা নয়, আপনার জন্য কত ত্যাগ স্বীকার করে, সেটা আপনি অনেক সময় টেরও পান না।কারন আপনার সেই মন নাই আপনি বধির
সে হয়তো নিজের পরিবার ছেড়ে আপনার ঘরকে নিজের ঘর বানিয়েছে এটা কি তাহলে ভুল করছে তিনি । যেখানে নিজের ঘর থেকে বার বার বের হতে বলার পরও কতটা বেহায়া হয়ে পরে আকড়ে থাকে শুধু মায়ায় পড়ে নাকি লজ্জায়
সে হয়তো হাজার অপমান সয়ে আজও আপনার পাশে দাঁড়িয়ে আছে, শুধু এই আশায় — আপনি একদিন বুঝবেন সে কেন আকড়ে ধরে থাকতে চায় সে কেন এতটা বেহায়া শুধু আপনি তাকে গুরুত্ব দিবেন এই আশায়

তাই দয়া করে আত্মীয়দের খুশি রাখতে গিয়ে নিজের ঘরের শান্তি নষ্ট করবেন না।কারণ এই আত্নীয় আপনার সন্তান কে জন্ম দেয়নি আপনার শুন‍্য পকেটে সাথে থাকেনি..এই আত্মীয় আপনার পকেটে যখন টাকা ছিল না তখন সাপোর্ট দেয়নি… এর রকম হাজার নজির থাকে যার কোন লিস্ট তিনি রাখেন নাই
আপনার স্ত্রীকে অবহেলা করবেন না।
কারণ, শেষ পর্যন্ত যেই মানুষটা আপনার মৃত্যুশয্যায় আপনার হাত ধরে কাঁদবে,আপনি হাসপাতালের বেডে শুয়ে যখন চোখ বন্ধ করবেন— পাশে বসে চোখ ভেজাবে,
সে কেউ নয় — আপনার স্ত্রী।

ভুলে যাবেন না,
পরিবার আপনার জন্মের অংশ,হয়ত
কিন্তু স্ত্রী আপনার জীবন-সঙ্গিনী — যার কোন রিপ্লেসমেন্ট নাই

09/06/2025

পরিবারের জন্য আপনি কী করেছেন, সেটা তারা কেউ দেখবে না। তারা শুধু দেখবে, তাদের জন্য আপনি আসলে কি করেননি। পরিবারে যার অবদান সবচাইতে বেশি থাকে, মূলত সে পরিবারের মানুষ দ্বারাই সবচেয়ে বেশি নিগ্রহের শিকার হয়!

আপনার অবদান, পরিবারের প্রতি দায়বদ্ধতা, দায়িত্ববোধ আপনার পরিবারের মানুষের দ্বারাই উপেক্ষিত হয়! দিনশেষে তাহলে আপনার পরিবারের কাছ থেকে প্রাপ্তিটা কী? পরিবার কাছে প্রাপ্তি হলো, অবহেলা, অপমান এবং দিনশেষে সবকিছুই অস্বীকার করা।

পরিবারের কথা ভেবে যে মানুষটা সবচেয়ে বেশি স্যাক্রিফাইস করে, পরিবারের মানুষকে ভালো রাখার দায়িত্ব পালন করে, সেই মানুষটাকে বিন্দুমাত্র মূল্যায়ন করা হয় না! বরং সবকিছুর পরেও পরিবারে যেকোনো পরিস্থিতিতে তাকেই দোষারোপ করা হয়, চাপে রাখা হয়! যে মানুষটা সবসময় পরিবারের কথা ভেবেই সবকিছু বিসর্জন দিয়ে এসেছে, ঠিক তার দিকেই আঙুল তাক করে কথা শোনানো হয়!

একটু ভেবে দেখুন তো, যে পরিবারের জন্য নিজের স্বপ্ন, সুখ, সখ-আহ্লাদ বিসর্জন দিলেন, সেই পরিবারের মানুষগুলো কি কখনো জানতে চেয়েছে আপনি ভালো আছেন কিনা? কখনো আপনার সুখের কথা চিন্তা করেছে? নিশ্চয়ই না। আপনার এই আত্মত্যাগ আর বিসর্জনকে তারা তাদের অধিকার হিসাবে গ্রহণ করে নিয়েছে। তাই তারা শুধু দেখবে, আপনি তাদের জন্য কি করেননি। তাদের কোন ইচ্ছে কিংবা চাওয়াটা পূরণ করেননি।

পৃথিবীতে চলছে মূলত স্বার্থপরতার প্রতিযোগীতা। এখানে শুধু নিজেদের চাওয়া-পাওয়াকে গুরুত্ব দেয় হয়। আর যে শুধু বিলিয়ে যাচ্ছে, তার চাওয়ার পাওয়ার কানাকড়িও দাম দেয়া হয় না! এটাই অপ্রিয় সত্যি, এটাই বাস্তব।

লেখায়:- মোঃ ফাহাদ মিয়া🌼

মেয়েরা পুরুষের চরিত্র এক নিমিষেই বুঝে ফেলতে পারে। চোখের ভাষা, মিথ্যা মায়া, কথা বলার ধরন, ব্যবহারের ভেতরের ফাঁকি সব। এট...
04/06/2025

মেয়েরা পুরুষের চরিত্র এক নিমিষেই বুঝে ফেলতে পারে। চোখের ভাষা, মিথ্যা মায়া, কথা বলার ধরন, ব্যবহারের ভেতরের ফাঁকি সব। এটা আল্লাহ প্রদত্ত তাদের বিশেষ গুণ।

কিন্তু তবুও তারা চুপ থাকে কেনো জানেন?

কারণ তারা চিন্তা করে আর ভাবতে থাকে...
একদিন সব ঠিক হয়ে যাবে... একদিন সে আমাকে বুঝবে, সম্মান করবে, ভালোবাসবে।
তার মন, তার ভালোবাসা, তার যত্ন সবই একদিন কেবল আমার জন্যই থাকবে।

তাই তারা মিথ্যে কথা সহ্য করে, প্রতারণা বুঝেও মুখ খোলে না, মায়ার অভিনয় টের পেয়েও চোখ বন্ধ করে রাখে।
কারণ তারা শুধু বাস্তব দেখে না, ভবিষ্যতের আশা ধরে রাখে।

তারা নিজের সবটুকু নিঃশেষ করে দেয় এই একটাই বিশ্বাসে।
একদিন না একদিন সে বদলাবে… আমার ভালোবাসা সে অনুভব করবেই।

এটাই একজন নারীর সবচেয়ে বড় শক্তি—আর সবচেয়ে বড় দুর্বলতা।

— ˢʰᵉⁱᵏʰ ᴶⁱᵇʳᵃⁿ —
⁽ᴸᵒᵛᵉ & ᴾˢʸᶜʰᵒ ˢᵖᵉᶜⁱᵃˡⁱˢᵗ ᶠᵃᵐⁱˡʸ & ᴿᵉˡᵃᵗⁱᵒⁿˢʰⁱᵖ ᶜᵒᵘⁿˢᵉˡᵒʳ⁾

15/05/2025

📌 সন্তান জন্মের পর আমাদের দেশের বেশীরভাগ স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কেই ভাটা পড়ে। ২ জন বা ৩ জন বাচ্চা হলে তো কথাই নেই। স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক হয়ে যায় ভাইবোনের মতো। বাচ্চার পিছনে দৌড়ে দৌড়ে, সংসারের কাজ করে করে স্বামীর সাথে রোমান্টিক সম্পর্কের মুড আর থাকেনা। সম্পর্কে শুরু হয় তিক্ততা।

☑️ - এদিকে দেশীয় কালচারে বাচ্চা নিয়ে ঘুমানো প্রায় সব পরিবারেই দেখা যায়। বাচ্চার বয়স ৫/৬/৭ কিন্তু মা বাবার সাথে শোয়। যেখানে আড়াই বা তিন হলেই বাচ্চাকে আলাদা করে দেয়া উচিত। কারন এরপর বাচ্চারা বুঝতে পারে অনেক কিছুই। রাতে ঘুম ভেংগে সে মা-বাবাকে অপ্রস্তুত অবস্থায় দেখলে তার মনে যেমন প্রশ্নের উদ্রেক হবে, তেমনি উল্টোদিকে বাচ্চার সাথে একসাথে শোবার কারনে দাম্পত্যে বিঘ্ন তৈরি হয়।

☑️বাচ্চার বয়স আড়াই বা তিন হলেই তাকে আলাদা করে দিন। বাচ্চা কিন্তু কষ্ট পাবেনা, কষ্ট পাবেন আপনি, বাচ্চা দূরে সরে যাবে মনে হবে। কিন্তু না, আসলে বাচ্চা দূরে সরে যায়না। এটা বাচ্চার ভালোর জন্য, আপনাদের স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক ভালো থাকার জন্য অত্যাবশ্যকীয়।

☑️বাচ্চার জন্য আলাদা বিছানা রেডি করুন। ওর রুমটাকে ওর পছন্দ মতো সাজিয়ে দিন। রাতে গল্প শুনিয়ে বা বই পড়িয়ে ওকে ঘুম পাড়ান। ঘুমিয়ে গেলে চলে আসুন আপনার রুমে। ও আপনার অনুপস্থিতি টেরও পাবেনা। রাতে ও উঠতে পারে এই ভয় থাকলে একটা বেবি মনিটর কিনে নিন, দাম বেশি নয়। ওর মাথার কাছে মনিটর রেখে রিসিভার আপনার নিজের বালিশের কাছে রাখুন। রাতে উঠলে আপনি সাথে সাথে টের পাবেন, যেমনটা পেতেন আপনার সাথে ঘুমালে। আপনি তো জানেনই সকালে কখন উঠে। তার একটু আগে গিয়ে ওর সাথে শোবেন। ও ঘুম হতে উঠেও আপনাকে পাবে। রাতে যে আপনি ছিলেন না, তা ও বুঝবেইনা।

✅দ্বিতীয় সন্তান হলে বেশীরভাগ মায়েরা প্রথম সন্তানকে অবহেলা শুরু করে। সব আদর যেন ছোটজনের জন্য, অথচ সে আদরের কিছুই বোঝেনা। আর যে বোঝে সেই বড়জনকে কথায় কথায় ডাক দেয়া, বকা দেয়া চলতে থাকে। মা/ রে*র কথা তো বাদই দিলাম। স্বাভাবিকভাবেই তার মনে ছোট বাচ্চাটার প্রতি বি- দ্বেষ সৃষ্টি হয়। ভাবে, ও না থাকলেই ভালো হতো, মা আদর করতো। অথচ মায়ের উচিত এই সময়ে বড়জনকে বেশি করে সময় দেয়া, আদর করা। বড়জনকে বোঝানো তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা একটুও কমেনি। আপনি আর আপনার স্বামী দুজনেরই দায়িত্ব এটা।

✅দু বাচ্চার মাঝে তুলনা করবেন না। কারন তারা দুজনই সম্পুর্ন আলাদা মানুষ। দুই বাচ্চার জন্য আলাদা নিয়ম বানাবেন না। একজনকে মোবাইল দেখিয়ে খাওয়াবেন, আরেকজনকে বলবেন খাওয়ার সময় নো ডিভাইস, তাহলে তো হবেনা। দুজনের বেডটাইম যেন এক হয়। কোনো জিনিস কিনলে একজনের জন্য নয়, দুজনের জন্যই কিনবেন।
ছোটটির বয়স যখন আড়াই হবে তখন ওকেও আলাদা করে দিন, বড়জনের সাথে। দুজন একসাথে ঘুমুবে বা একই রুমে দুটো বিছানায়।

✅দিনে এক হতে দেড়ঘন্টা আলাদা করে রাখুন যখন পরিবারের সবাই মিলে সময় কাটাবেন। হাসি আনন্দ করবেন। বাচ্চাদের সাথে স্বামী স্ত্রী একসাথে খেলবেন। নিজের পার্টনারের দিকে ভালোবাসার দৃষ্টিতে তাকাবেন। মেজাজ যদি বেশি খারাপ থাকে অকারণে, সরে যান প্রিয় মানুষগুলোর কাছ হতে তাদের আ*ঘাত করার আগেই। আলাদা রুমে বা বারান্দা বা ছাদে গিয়ে মেডিটেশন করুন। নিজেকে জিজ্ঞাসা করুন যে কারনে আপনার মেজাজ খারাপ তা কতটা যুক্তিযুক্ত। গভীর নিঃস্বাস নিন। মন খারাপকে ছড়িয়ে দিন বাতাসে।

সংসার তৈরি হয় স্বামী স্ত্রী ও সন্তানকে নিয়ে। সংসারের কাজ করতে করতে এই মানুষগুলোই যেন অবহেলিত না হয় সেটা নিশ্চিত করার দায়িত্ব কিন্তু আমাদেরই। ভালোবাসার সম্পর্কগুলো অটুট থাকুক।

(সংগৃহীত)

29/04/2025

যদিও সবার তা হয়ে ওঠে না। তারপরও চেস্টা করা উচিত।

বয়স থাকতেই হাসবেন্ড ওয়াইফ, কোয়ালিটি টাইম এনজয় করা উচিৎ, ভালো কোথাও বছরে একবার ঘুরতে যাওয়া,মাসে অথবা সপ্তাহে রেস্টুরেন্টে খেতে যাওয়া
অনেক সময় টাকা পয়সা অপচয় মনে হতে পারে,জীবনে বেঁচে থাকলে রিজিকের ব্যাবস্থা হবেই..

কিন্তু একটা সময় আসে বৃদ্ধ বয়সে আপনার টাকাই থাকবে হয়তো কিন্তু আপনি চাইলেই কিছু খেতে পারবেন না,শারিরীক অসুস্থতায়, ঘুরতে মন চাইলেও তখন পারবেন না,দামী জামা কাপড় চাইলেও পড়তে মন চাইবে না৷ ।

সন্তানের লেখা পড়া অথবা বিভিন্ন রেসপন্সিবিলিটি আসবে, তার মধ্যেও সময় বের করা যায়... সব, সম্পদ, টাকা সন্তানের জন্য সঞ্চয় করবেন কিন্তু অল্প কিছু নিজেদের জন্য বরাদ্দ রাখা উচিৎ...

দিন শেষে আপনার বাচ্চার ও আলাদা লাইফ হবে,সে তার লাইফ এনজয় করবে,তখন খারাপ লাগবে.....
তখন মেয়ে মেয়ের জামাই, ছেলে ছেলের বউ ঘুরতে গেলে, রেস্টুরেন্টে গেলে, আফসোস হবে না, তাদের এনজয়মেন্ট তখন ভালো লাগবে... তারাও সম্মান করবে..!

টেনশন , টাকা পয়সার টানাটানি , ব্যাবসায় প্রবলেম , হাজার হাজার মানসিক কস্ট।কিন্তু এইগুলো যেনো সম্পর্কে প্রভাব না ফেলে।

জীবনের এই ছোট ছোট এনজয়মেন্ট এর জন্য আপনার মন মানসিকতা উদার হবে, সবাই কে নিয়ে ভালো থাকতে পারবেন,
একটা সময় লাইফ পার্টনার থাকবে না পাশে কিন্তু আপনাদের অসংখ্য স্মৃতি বাঁচতে শিখাবে বাকি জীবন...❤️

আপনি যদি একজন কর্মজীবী মেয়েকে আপনার জীবনের সঙ্গী হিসেবে চান। তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে, সে ফুলটাইম আপনার বাড়িতে কাজ করত...
29/04/2025

আপনি যদি একজন কর্মজীবী মেয়েকে আপনার জীবনের সঙ্গী হিসেবে চান। তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে, সে ফুলটাইম আপনার বাড়িতে কাজ করতে পারবে না।
আপনি যদি একজন গৃহিণীকে আপনার জীবনসঙ্গী হিসেবে চান তাহলে আপনাকে মেনে নিতে হবে, যে সে আপনাকে আর্থিক ভাবে সহায়তা করতে পারবে না।
Think before you act!!
আপনি একজন স্টাইলিশ কর্মহীন মেয়েকে জীবন সঙ্গী হিসেবে চান। তবে তার লাইফ স্টাইলের জন্য ব্যয়, আপনাকেই করতে হবে।

আপনি একজন সাধারণ মেকআপ এর স্তরে মুখ ঢেকে রাখা মেয়েকে বিয়ে করতে চান। তবে আপনাকে মেনে নিতে হবে তার মুখের ছোট ছোট ব্রণের দাগ কিংবা গর্ত দেখে , আপনি কোনদিন তাকে বলতে পারবেন না। তুমি ঐ স্টাইলিশ মেয়ের মত নও!

কাউকে কারো মত বানানো যায়না। সবাই একটি নিজস্ব সত্তা নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। আপনি যেমন মেয়ে চান তেমন মেয়েকেই বিয়ে করুন।
মাটির পুতুল ভেঙে নতুন করে গড়ানো যায়, কিন্তু মানুষ না।
একই শরীরে আপনি কারিনা, জরিনা, মিশেল ওবামা, সিদ্দিকা কবির সবাইকে চাইতে পারেননা।
কারন আপনি নিজেও একই সাথে শাহরুখ খান, বিল গেইটস, টমি মিয়া নন।

সংগৃহীত।

23/04/2025

শুধুমাত্র মাছ কাটতে চায় নাই দেখে একজন জলজ্যান্ত মানুষকে গ লা টি পে মে রে ফেলেছেন তার স্বামী। অন্তত স্বামী পুলিশের কাছে গিয়ে তাই বলেছেন। তাদের পারিবারিক নানান জটিলতা হয়তো ছিলো কিন্তু সেই জন্য তুচ্ছ বিষয়কে উদ্দেশ্য করে মে রে ফেলবেন? তাদের জমজ দুই সন্তানও আছে। কী হতো একদিন মাছ না খেলে? কি হতো মাছ বাজার থেকে কেটে আনলে? অথবা স্বামী নিজেই কাটার চেষ্টা করলে? বাচ্চাগুলো কী এতিম হতো? কিংবা বাচ্চাদের বাবা একজন খুনি হতো?

দুনিয়ায় কি মাছ কাটা বাটনা বাটা সন্তানের গু মু ত পরিষ্কার করা একান্তই মেয়েদের কাজ? শুনলে অবাক লাগে এই অদ্ভুত নিয়ম সেই মেয়েদেরই বানানো। যারা পরিবারের ছেলে সন্তানদের রাজা মহারাজা তুল্য মনে করেন। তারা ছেলেদের সাংসারিক কাজ করাকে মান ইজ্জত যাওয়ার মতো অবস্থা মনে করেন।

আবার কোনও ছেলে যদি বউয়ের কষ্ট দেখে সেটা ফিল করে নিজেকে পরিবর্তন করে কাজ করেও। তখন তাকে বউপাগল ট্যাগ দেয়া হয়। তাকে নিয়ে মানুষজন তামাশা করে। বন্ধুরা পরিবার পরিজনেরা মজা নেয়।

অথচ যদি ছেলে সন্তানদেরকেও ছোটবেলা থেকে এই সমস্ত কাজ শেখানো হতো। কাজ করতে উৎসাহ দেয়া হতো। তাদেরকেও বোঝানো হতো এটা পড়াশোনা বা চাকরি বাকরির মতই একটা দক্ষতা। বেঁচে থাকার ভালো থাকার একটা অংশ। তাহলে আজকেই এই নিউজগুলো এই হত্যাগুলো আমাদের দেখতে হতো না।

কত পরিবারে যে নিত্য সুখ নষ্ট হয়। ডোমেস্টিক ভায়োলেন্স হয় তার হিসেব নেই। এর পেছনের কারনগুলো খুব সিম্পল। বউ সারাদিন বাচ্চা নিয়ে কাজকর্ম নিয়ে এতোটাই প্রেসারে থাকে যে দাম্পত্য জীবনটাকেই ভুলে যায়। আর তখন স্বামীদের বউদের আর ভালো লাগেনা। বউরাও সাপোর্ট না পেতে পেতে মনের ভেতর বিদ্বেষ পুষে রাখে। তার পরিনতিতে হয় ঝগড়া অশান্তি।

একটা স্বাস্থকর পরিবার তখনই হয় যখন দুজন মিলে পাশাপাশি কাজ করে। সহযোগিতা না থাকলে যত্ন না থাকলে কিভাবে সেটাকে মানুষ সংসার বলে!

©নূর হেলেন*

আমার এক ফ্রেন্ড। দেখতে ভীষণ রকম সুন্দরী। এতোটাই সুন্দর যে কেউ প্রথম দেখায় বেশ সুন্দরী বলে প্রশংসা করতে বাধ্য। ভাইয়াও তার...
14/04/2025

আমার এক ফ্রেন্ড। দেখতে ভীষণ রকম সুন্দরী। এতোটাই সুন্দর যে কেউ প্রথম দেখায় বেশ সুন্দরী বলে প্রশংসা করতে বাধ্য। ভাইয়াও তার সৌন্দর্য্য দেখেই প্রেমে পড়েছিলো। ফুল প্রচন্ডরকম ভালবাসতো সে। তাই ভাইয়া তার সুন্দরীর জন্য নিয়ম করে কখনো ফুল আনতে ভুলতো না।

যাইহোক, অনেক ঝামেলার পর তাদের প্রেম বিয়ের পরিনতি পায়। ভাইয়ার আর্থিক অবস্থা ভালো ছিলো না। এতোটাই খারাপ ছিলো যে দুটো ফুল আনতে গেলেও সেটা হিসেবের লিস্টে এড করতে হতো। আমার সেই বান্ধবী আস্তে আস্তে ফুল অপছন্দ করা শুরু করলো। ফুলে নাকি তার এলার্জি, ফুল এখন তার ভালো লাগে না। আসলে এলার্জি ফুলে ছিলো না, কীভাবে দুই টা টাকা সেইভ করা যায় সেটাই ছিলো এলার্জির আসল কারণ।

এখন ভাইয়ার আর্থিক অবস্থা ভালো। ব্যাংকে জব করে। পজিশনও ভালো। কিন্তু এখনো ভাইয়া তার জন্য একটা ফুল আনেন না। এই ধরনের প্রসঙ্গ আসলেই ভাইয়া এক গাল হেসে বলে, ওর এসব লাগে না। শুধু ফুল'ই না, একটা ভালো ড্রেসও কিনে দেয় না। কারণ তার এসব লাগে না।

সবসময় ছাড় দেয়া মানুষটা'র ছাড়ের জায়গা টা মানুষ এক সময় ভুলে গিয়ে তাকে খুব কেয়ারলেস ভাবে ট্রিট করতে থাকে। এভাবেই ছাড় দিতে দিতে এক সময় ভালোলাগার সব কিছু ছেড়ে দে।

তার কাছে ফুল আনার মতো টাকা নাই। তাই সঙ্গী সেখানে ছাড় দেয় যে এখন ফুল আনা লাগবে না।কিন্তু যখন ফুল আনার মতো সামর্থ্য থাকে, তখনও যখন সঙ্গী উপলক্ষেও একটা ফুল সাথে আনেন না , কষ্ট টা সেখানে। অপ্রাপ্তি টা সেখানে।

পছন্দের একটা জামা। দাম খানিকটা বেশী। তার পরেও কিনেন না যেহেতু সঙ্গী এফোর্ড করতে পারবে না। তাই পছন্দের জামাটাও নানান বাহানায় অপছন্দের হিসেবে উপস্থাপন করেন। কিন্তু যখন সঙ্গীর মানি ব্যাগ ভর্তি টাকা অথচ সঙ্গীর জন্য বাজেট নেই ,তখন বিষয় টা সঙ্গীর প্রতি উদাসীনতা এবং কেয়ারলেসের।

ছাড় দেয়া মানুষের ক্ষেত্রে সমস্যা হচ্ছে, এদের কে সারাজীবন ছাড়ই দিতে হয়। যদি সঙ্গী ভালো হয় সেক্ষেত্রে হয়তো ছাড় দেয়া'টা সঙ্গী কৃতজ্ঞতা ভরে মনে রাখে আর দ্বিগুন কিছু তাকে প্রাপ্য হিসেবে ফিরিয়ে দেয়।
আবার কিছু মানুষ আছে ছাড় দিলেও কখনো সেটা স্বীকার করে না। বরং উল্টো বুঝায় এ আর এমন কি!

আর আমার সেই চোখ ধাধানো সুন্দরী বান্ধবীর সৌন্দর্য্য আর একটুও অবশিষ্ট নেই। তার চেহারা, ড্রেস আপে অযত্নের ছাপ স্পষ্ট!

যার জন্য ছাড় দিলে সারাজীবনের জন্য ভালো লাগা ছেড়ে দিয়েও অব মুল্যায়িত হতে হবে , ছাড় শব্দটা সেই অকৃতজ্ঞ কারো জন্য নিষিদ্ধ হোক।
আর যার জন্য একটা ফুল ছাড় দিলেও বিনিময়ে ফুলের বাগান তৈরি করে দেয়ার মানসিকতা রাখে,তার জন্য সময়ে অসময়ে ছাড় দিতে সদা প্রস্তুত থাকুক এই হৃদয়❤️🥀
Md Mazharul Haque Himu

😥😥😥একজন স্বামী যখন তার স্ত্রীর গায়ে হাত তোলে, তখন সে প্রায়শই অজুহাত দেয়— "আমি রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি!" কিন্তু বাস্ত...
26/02/2025

😥😥😥একজন স্বামী যখন তার স্ত্রীর গায়ে হাত তোলে, তখন সে প্রায়শই অজুহাত দেয়— "আমি রাগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারিনি!" কিন্তু বাস্তবতা কি আসলেই তা বলে?

বাস্তব বিশ্লেষণ:

রাগ একটি সাধারণ মানবিক আবেগ, কিন্তু প্রশ্ন হলো—এই রাগ কি শুধুমাত্র স্ত্রীর জন্যই সংরক্ষিত?

যখন সে তার মায়ের সাথে তর্ক করে, তখন কি রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে?

তার ভাই-বোন বা অন্য আত্মীয়ের সঙ্গে দ্বন্দ্ব হলে কি সে একইভাবে হাত তোলে?

অফিসে বস বা সহকর্মীর সাথে সমস্যা হলে কি সে এই "নিয়ন্ত্রণহীন রাগে" মারতে যায়?

না! কখনোই না! বাস্তবতা হলো, সে খুব ভালোভাবেই জানে কোথায় রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে হয় এবং কোথায় শক্তি প্রদর্শন করা যায়। স্বামী যদি সত্যিই রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে না পারত, তবে তার প্রভাব সবার ওপরই পড়ত—শুধুমাত্র স্ত্রীর ওপর নয়!

মূল সত্য:

স্ত্রীর গায়ে হাত তোলার পেছনে আসলে রাগ নয়, একটি মানসিক বিকৃতি ও কর্তৃত্ববাদী মনোভাব কাজ করে। সে জানে, সমাজ তাকে প্রশ্ন করবে না, স্ত্রী প্রতিবাদ করলেও হয়তো তার কথা শোনার কেউ থাকবে না। আর তাই, সে নির্দ্বিধায় এই ক্ষমতার অপব্যবহার করে।

নিকৃষ্ট পুরুষ কারা?

আমার কাছে সবচেয়ে নিকৃষ্ট পুরুষ সেই ব্যক্তি—
যে তার ভালোবাসার অঙ্গীকার করা জীবনসঙ্গীনীর গায়ে হাত তোলে, অথচ অন্যদের সামনে রাগ নিয়ন্ত্রণ করতে জানে!

এটা রাগের সমস্যা নয়, এটা দৃষ্টিভঙ্গির সমস্যা! যে পুরুষ তার স্ত্রীর প্রতি শ্রদ্ধাশীল নয়, সে আসলে নিজের পুরুষত্বের প্রকৃত মানে বোঝে না।

রাগ যদি সত্যিই নিয়ন্ত্রণ করা না যেত, তাহলে তা সবার ওপরেই পড়ত—শুধু স্ত্রীর ওপর নয়! অন্যায় সহ্য করবেন না, অন্যায়ের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলুন!

#নারীরঅধিকার #গৃহহিংসা #স্টপডমেস্টিকভায়োলেন্স #নারীরসম্মান #রাগনয়অমানবিকতা #গৃহহিংসারবিরুদ্ধে #শ্রদ্ধাইপ্রকৃতভালোবাসা

মেয়ে মানুষ নিজের টাকা পয়সা নিজে জমিয়ে রাখবেন।যদি চাকরী করতে পারেন ভালো! যদি বাসার খরচ থেকে টাকা পান সেটা থেকে হোক!   আলা...
16/02/2025

মেয়ে মানুষ নিজের টাকা পয়সা নিজে জমিয়ে রাখবেন।যদি চাকরী করতে পারেন ভালো! যদি বাসার খরচ থেকে টাকা পান সেটা থেকে হোক! আলাদা জমাপুঞ্জি যা আছে সব করে রাখবেন নিজের নামে!আর যদি বিজনেস করেন সেই টাকা নিজে জমিয়ে রাখবেন ব্যাংকে। আমার স্বামী বড়লোক-আমার শশুর বাড়ি বড়লোক- আমার বাপ ভাই বড়লোক এসব মাথায় রাখবেননা কোন কালে!
আমি জানি দুনিয়াটা বড় কঠিন…আজকে আপনি সম্পর্ক যা দেখছেন ঠিক ২দিন পর তাও না দেখতে পারেন!টাকা একটি শক্তিশালী জিনিস এ দুনিয়ায়!টাকা আছে বলেই আপনি আছেন।আপনি মনে করছেন বাপ -স্বামী টাকা রেখেছে এই করেছে আমার নামে!উমুক জায়গায় সম্পত্তি আছে! আমার কি দরকার পড়াশোনায় বা চাকরীতে মনোযোগ দেওয়ার!অবশ‍্যই দরকার!

সত্যিকার বলতে গেলে কিছু কিছু ফ্যামিলি আছে স্বামী বেঁচে থাকতেও কোন গুরুত্ব দেয় না অধিকার থেকে বঞ্চিত করার জন্য উঠে পড়ে লাগে। শুধুমাত্র রান্না ঘরের দায়িত্ব পর্যন্তই আপনার অধিকার!!রান্নাঘরের দায়িত্ব ছেড়ে দিয়ে দেখুন, দেখবেন আপনার বাসায়ই জায়গা হবে না!!!! অন্য কোন সিদ্ধান্ত নিতে গেলে বুঝবেন আপনার গুরুত্ব কতটুকু!!! কিছু কিছু পরিবারে তো দেখবেন ননদ ননাশ এর কথামতো মানুষ উঠবস করে!!! তাই সাবধান!!!

আপনার টাকা শুধু আপনারই!আপনার পরিচয় শুধু আপনিই।

তার বয়স ৮৫। যখনই কোথাও যায়, তখনই সে তার স্ত্রীকে হাত ধরে টেনে সাথে করে নিয়ে যায়।আমি তাকে জিগ্যেস করলাম, তোমার স্ত্রীর এম...
15/02/2025

তার বয়স ৮৫। যখনই কোথাও যায়, তখনই সে তার স্ত্রীকে হাত ধরে টেনে সাথে করে নিয়ে যায়।

আমি তাকে জিগ্যেস করলাম, তোমার স্ত্রীর এমন বিভ্রান্ত অবস্থা কেন? সে কি একা একা কোথাও যেতে পারে না? সে উত্তর দিলোঃ সে একজন আলঝেইমার রোগী।

আমি বললাম, তুমি যদি তাকে ছেড়ে চলে যাও, তাহলে সে কি খুবই কষ্ট পাবে? সে উত্তর করল, আমার স্ত্রী কিছুই মনে করতে পারে না.....আমি কে তাও সে জানে না। অনেক বছর ধরেই আমাকে আর চেনে না সে।

বিস্মিত হয়ে বললাম, তারপরও প্রতিদিন তুমি তাকে হাত ধরে গাইড করে নিয়ে যাচ্ছ, যে তোমাকে চেনেই না!

বর্ষীয়ান মানুষটি মৃদু হেসে আমার চোখের ভেতরে তাকাল। তারপর বলল, সে জানে না আমি কে,
কিন্তু আমি তো জানি সে কে।
"সে হলো আমার জীবনের ভালোবাসা!"

জীবন সুন্দর যদি জীবনসঙ্গী টা সঠিক হয়_

সংগৃহিত_

🔺️একটি সাপ একটি জোনাকি পোকাকে তাড়া করতে শুরু করেছিল। জোনাকি পোকাটি থেমে গিয়ে সাপটিকে বলল:🔺️"আমি কি আপনাকে তিনটি প্রশ্ন ক...
01/02/2025

🔺️একটি সাপ একটি জোনাকি পোকাকে তাড়া করতে শুরু করেছিল। জোনাকি পোকাটি থেমে গিয়ে সাপটিকে বলল:

🔺️"আমি কি আপনাকে তিনটি প্রশ্ন করতে পারি?"

🔺️সাপটি বলল, "হ্যাঁ।"

🔺️"আমি কি আপনার খাদ্যর অংশ?"

🔺️সাপটি বলল, "না।"

🔺️"আমি কি আপনাকে কিছু ক্ষতি করেছি?"

🔺️সাপটি বলল, "না।"

🔺️"তাহলে কেন আমাকে খেতে চান?"
সাপটি বলল, "কারণ তুমি যে চারিদিকে আলো ছড়াচ্ছ সেটা আমি সহ্য করতে পারি না।"

✌️গল্পের নৈতিকতা:

👉✌️অনেক সময়, কিছু মানুষ আপনার সাফল্য বা আলোকিত হওয়া সহ্য করতে পারে না, এবং ঠিক এজন্য তারা সাপের মতো আপনার প্রতি আচরণ করে—নিঃশব্দে, তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে এবং আপনাকে ধ্বংস করার জন্য প্রস্তুত থাকে। আবার কিছু মানুষ দেখবেন, কোন কারণ ছাড়াই আপনার পিছনে লাগছে।🤦‍♀️

Address

Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Sara's tutorial posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Sara's tutorial:

Share