Boycott Indian products - বয়কট ভারতের পন্য

Boycott Indian products - বয়কট ভারতের পন্য Go Back Get Out India ভারতের আগ্রাশন মুক্ত বাংলাদেশ চাই

প্রকৃত ভারতের এজেন্ট মুখটা চিনে রাখুন।সে প্রথমে শেখ হাসিনাকে তেল মারলেন কারণ লুটের বড় একটা অংশ তার পেটে থাকতে পারে।তারপর...
02/04/2025

প্রকৃত ভারতের এজেন্ট মুখটা চিনে রাখুন।
সে প্রথমে শেখ হাসিনাকে তেল মারলেন কারণ লুটের বড় একটা অংশ তার পেটে থাকতে পারে।
তারপর বিএনপির চাওয়া নির্বাচন নিয়ে দুচারটা কথা বললেন,বিএনপিকে খুশী করাতে চাইলেন ,আর মাহফুজদের মূল উদ্দেশ্যেই ভারতের গেইম সাকসেস করা।
দেশকে বিক্রি করে দেওয়ার পিছনের মাস্টারমাইন্ড তারাই।
মাহফুজরাই দেশের কুমির , ৭১ এর পর যে খাল কেটে দিয়েছিলো ভারত।
তাদের মূল প্ল্যান ভারতের আধিপত্যবাদের নীতির সহায়তা করা। ঐ যে "র" একটা টার্ম আছে ,সেই টার্ম থেকে আলাদা কিছু না।
বিএনপি, ভারত, আর ভারতের দালালরা কেন নির্বাচন চায় এবার হিসাব মিলান, তাদের মূল সমস্যা হলো ড. ইউনুস স্যার, কারণ এই মানুষটার কারণে তাদের কোন প্ল্যান কার্যকর হবে না,
আবারও বলছি, মাতৃভূমির প্রশ্নে ঐক্যবদ্ধ হোন, সেটা যদি না পারেন আকাশের কালো মেঘের গর্জনে ঘুমাতে পারবেন না। আমি/ আপনি / আমরা।

বেচে আছি যতদিন , ভারতীয় পন্য বয়কট ততদিন । আমাদের চরম শত্রু ভারত , এই শত্রুকে আমাদের টাকায় কেন শক্তিশালী করব। আমাদের ছোট ...
02/04/2025

বেচে আছি যতদিন , ভারতীয় পন্য বয়কট ততদিন ।
আমাদের চরম শত্রু ভারত , এই শত্রুকে আমাদের টাকায় কেন শক্তিশালী করব। আমাদের ছোট ছোট উদ্যোগ হতে পারে দেশের খেটে খাওয়া মানুষদের জীবন পরিবর্তনের জ্বালানী।

02/08/2024
আমাদের পাওয়ার এবং সক্ষমতা দেখেছেন। আমরা যদি ওদের দেশে যাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিই তবে কিন্তু ওরা ভাতে-কাপড়ে মরবে। তাই সব...
02/08/2024

আমাদের পাওয়ার এবং সক্ষমতা দেখেছেন। আমরা যদি ওদের দেশে যাওয়া একেবারেই বন্ধ করে দিই তবে কিন্তু ওরা ভাতে-কাপড়ে মরবে। তাই সবার প্রতি আহ্বান এই ধারা বজায় রাখুন।

02/08/2024

আসুন আমরা জাতীয়তাবাদী এই আন্দোলনকে তাওহীদের বিপ্লবে রূপান্তরিত করি?

আজকে জুমুআর দিন, প্রতি জুমুআর চেয়ে আজকের জুমুআতে মুসল্লী হবে চোখে পড়ার মত।
তা//গু//তের এই জুলুমের প্রতিবাদে সীমাবদ্ধ না থেকে কোন তন্ত্রে শান্তি এটা বুঝাই।

এই গণবিপ্লবকে ইসলামি বিপ্লবে পরিবর্তন করি, কারন আমাদের এই ভায়েরা গনতন্ত্র সমাজতন্ত্র এসবের জন্য লড়াই করছেনা,তাদের লড়াই শুরু হয় অধীকার আদায়কে কেন্দ্র করে।
কিন্তু তা/গু/তের ভুলে নিজেরাই ফেঁসে গেছে,এখন সেটা হয়ে গেছে মসনদ ভাঙ্গার আন্দোলন।
কিন্তু মসনদ ভাঙ্গল, এরপর কে আসবে?
আমাদের ভায়েরা খোলা মাঠে সালাত পড়ে,আহত হলে আল্লাহ বলে চিৎকার করে। শহীদদের পিতামাতা বিচার দিচ্ছে আল্লাহর কাছে। এটাই বুঝাগেল তারা ইসলামকে মানে, কিন্তু শিক্ষা ব্যবস্থা তাদের ইসলামী হুকুমাহ এর গুরুত্ব বুঝা থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে
তারমানে এই ভাইদের এখন যদি বুঝাতে পারি হা**সিনা নেমে গেলেই সমাধান নয়৷
তাদের বুঝতে হবে এই রেজিম চেঞ্জ হলে আরেক তা/,গু/ত আসবে৷
কিন্তু ইসলামের জন্য তারা আসবে না। তারা আসবে সাম্রাজ্যবাদীদের গোলামী করতে।
মসনদের চূর্ণ হলে কেবল জুলুমের একটা অধ্যায়ের সমাপ্তি হবে,স্থায়ী সমাধান যে হবে না এটা এই তরুণদের বুঝাতে হবে।
তাদের মনমগজ শরীয়াহ এর জন্য নিবেদিত করতে হবে।

দাওয়াতের একটা বসন্ত চলছে,যুবকরা এখন রেজিমের প্রতি ক্ষ্যাপা। তারা রেগে আছে এই রাষ্ট্রের প্রতিটি আমলা ও বাহিনীর উপর৷

তাদেরকে বুঝতে হবে ক্ষমতার পালা বদলে এই জালেম বাহিনী পরিবর্তন হবেনা, হ্যা কতিপয় আমলার বিচার হবে,কিন্তু যেখানে পুরো শরীর পঁচে গেছে সেখানে কিছু আমলাকে বহিস্কার আর বাহিনীর কতিপয় অফিসারকে চাকরিচ্যুতে সঠিক সমাধান নয়।
এরা হল হুকুমতের গোলাম, হুকুমত পরিবর্তন হবে, তারা কিছুদিন ন্যায় ইনসাফের কথা বলে জনসমর্থন আদায় করবে। এরপর তারাও মামা খালু শ্যালক ভাতিজা দিয়ে সচিবালয় অফিস আদালত ভরে ফেলবে।
কিন্তু মধ্যবৃত্ব ও গরীব অসহায় মেধাবিদের কোনো মূল্যায়ন হবে না৷

তাই আসুন তাদেরকে বুঝায় প্রকৃত শান্তি ও স্বায়ী সমাধান ইসলামে শরীয়াহতে৷
যদি এমরিকান পন্থী সেক্যুলাররা সফল হয় তাহলে হয়তো দ্বীন পালনে একটু সুযোগ দিবে।
কিন্তু মডারেট ইসলাম, দ্বীন বিধ্বংসী সব মতবাদের সয়লাব হব।

তাই আসুন, গণবিপ্লবকে শরীয়াহ শাসন কায়েমে কনভার্ট করি।©
-কালেক্টেড

25/06/2024

ব্রিটিশরা যখন ভারতবর্ষে প্রথম ব্যবসা করতে আসলো তার কিছুদিন পর স্থায়ী জায়গা চাইলো। আওরঙ্গজেব তখন পিটায়-পাটায় ব্রিটিশদের ভারত ছাড়া করলো।

তারও বহু বছর পর তারা আবার আসলো ওয়াইন আর ধাতু নিয়ে। সুবেদারদের ঢেলে ঢেলে ওয়াইন খাওয়ালো। দুটো জাহাজ ভেড়ানোর অনুমতি পেলো।

তার কিছুদিন পর জাহাজ রাখার ঘাট চাইলো, তারপর মালামাল রাখার ওয়্যারহাউজ। তারপর একদিন ওয়্যারহাউজে চুরি হলো, ওয়্যারহাউজে বাউন্ডারি দিলো। ব্যবসা বাড়লো।

তারপর ওয়্যারহাউজ চালাতে ব্রিটিশ অফিসার আসলো, তাদের থাকার বাংলো হলো। বাংলোর নিরাপত্তায় পাহাড়াদার এলো। উঁচু প্রাচীর হলো। সৈন্য এলো। দুর্গ হলো। এরপর মুঘলদের পতন হলো ব্রিটিশদের হাতে।

২০০ বছরের গোলামীর রাস্তা শুরু হয়েছিলো দুটো জাহাজ ভেড়ানোর ঘাট দিয়ে।

ভারত রেল ট্রানজিট নিবে, তারপর রেলে দামি পন্য বহন করবে, কিছু উচ্ছৃঙ্খল বাঙালি (!) রেলে হামলা করবে। নিরাপত্তায় সৈন্য আসবে, ঘাটি হবে। ব্যবসা বাড়বে। দুর্গ হবে।

তারপর আমরা পাসপোর্ট ছাড়া বোম্বে, গুজরাট, কাশ্মীর ঘুরতে পারবো!

17/06/2024

সিলেট পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্টের ম্যানেজার
চরম পর্যায়ের ঔদ্ধত্য প্রদর্শন করলো!
ভিডিও লিংক কমেন্ট বক্সে।

গত ঈদুল ফিতরের সময় আমরা ১১জন
ভোলাগঞ্জ ট্যুরে গিয়েছিলাম। ফেরার পথে
পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্টে রাতের খাবার খেতে
গেলে প্রথমেই তারা "কিনলে" পানির বোতল
আমাদের সামনে হাজির করলো। আমরা
ওয়েটার কে জিজ্ঞেস করলাম যে, এটা ছাড়া
আর কোনো কোম্পানির পানি নেই?
তার সরাসরি জওয়াব নেই! বাধ্য হয়েই পরে
৬লিটার "মাম" পানি বাহির থেকে নিয়ে আসি!

ইনশাআল্লাহ, আজ থেকে পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্ট
বয়কট। যতদিন না তারা তাদের ঘাড়ত্যাড়ামি কোকাকোলা কোম্পানির পণ্য বিক্রি থেকে
ফিরে না আসে।

সিলেট পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্টে কে বয়কটা করা সময়ের দাবী।ওরা বুক ফুলিয়ে বলে কোক ছাড়া আর কিছু রাখবো না!
16/06/2024

সিলেট পাঁচ ভাই রেস্টুরেন্টে কে বয়কটা করা সময়ের দাবী।ওরা বুক ফুলিয়ে বলে কোক ছাড়া আর কিছু রাখবো না!

এভাবে আমাদের প্রতিবাদ ছড়িয়ে যাক 😍
15/06/2024

এভাবে আমাদের প্রতিবাদ ছড়িয়ে যাক 😍

এই দেশে কোমলপানীয়ের বাজার বার্ষিক প্রায় ১১-১২ হাজার কোটি টাকার মত।যেখানে বছরখানেক আগেও কোকাকোলার শেয়ার ছিল মোট মার্কেটের...
11/06/2024

এই দেশে কোমলপানীয়ের বাজার বার্ষিক প্রায় ১১-১২ হাজার কোটি টাকার মত।যেখানে বছরখানেক আগেও কোকাকোলার শেয়ার ছিল মোট মার্কেটের ৬৭%। আর অন্যান্য সব ব্র‍্যান্ড মিলেই ছিল ৩৩%। কাকতালীয়ভাবে মাত্র এক বছরের ব্যবধানে মোজো'র মার্কেট শেয়ার বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৬%। পারটেক্সের পানীয়ের ৮%। গত ৩ বছরে মোজো'র উৎপাদন সক্ষমতা বেড়েছে তিন গুণ। এখনও ব্র‍্যান্ড হিসেবে কোকাকোলা মার্কেটে এক নাম্বারে থাকলেও সেটা অনেক কমে ২৩% হ্রাস পেয়ে ৪৪% এ এসে দাঁড়িয়েছে। চলমান বিজ্ঞাপনের কারণই হচ্ছে কোকাকোলার এই বিশাল মার্কেট লস ফিলআপ করা। কিন্তু হয়ে গেছে হিতে বিপরীত ☺️

আমাদের আরেকটি কথা মনে রাখতে হবে তা হচ্ছে-
বাংলাদেশে কোকাকোলার ইমপোর্টার্স হইলো আবদুল মোনেম লিমিটেড। আর পেপসি-স্প্রাইট-ডিউ-সেভেন আপের আমদানিকারক হচ্ছে ট্রান্সকম গ্রুপ। ট্রান্সকম গ্রুপের মালিকানাধীন পত্রিকা হচ্ছে- প্রথম আলো আর ডেইলি স্টার। বাংলাদেশে প্রক্রিয়াজাত কোকাকোলার সব প্লাস্টিক বোতল মোড়কজাত করা হয় ঢাকার মধ্য বাড্ডায় অবস্থিত প্রাণ ডেইরি তে। ভবিষ্যতে আকিজ গ্রুপের Mojo তার এই অগ্রযাত্রা ধরে রাখতে পারবে কিনা জানিনা তবে মফস্বল এবং চট্টগ্রামের মতন বড় শহরে কোকাকোলা-পেপসির বেচাবিক্রি অনেকটা কমে গেছে।

: আপনার দোকানে কি কোক আছে?: (দোকানদার, আগ্রহ সহকারে) আছে তো। কয়টা লাগবে?: না, মানে বাসার জন্য বেশকিছু সদাই লাগত। কিন্তু ...
11/06/2024

: আপনার দোকানে কি কোক আছে?
: (দোকানদার, আগ্রহ সহকারে) আছে তো। কয়টা লাগবে?
: না, মানে বাসার জন্য বেশকিছু সদাই লাগত। কিন্তু আমি তো কোক আছে এমন দোকান থেকে কেনাকাটা করি না, তাই জানতে চাইলাম আরকি।...আচ্ছা চলি।

দোকানদার থ হয়ে তাকিয়ে রইল।

Address

Fulbaria

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Boycott Indian products - বয়কট ভারতের পন্য posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share