Alokito Dhaka-আলোকিত ঢাকা

Alokito Dhaka-আলোকিত ঢাকা সমসাময়িক সংবাদের বস্তুনিস্ঠ পরিবেশন

17/06/2025
17/06/2025

কুমিল্লার আরেক আওয়ামিলীগের দালাল সাংবাদিক তার বিরুদ্দ্বে না লিখলে না হয় বর্তমানে কুমিল্লার একটি স্থানীয় পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক ও ঢাকার একটি টেলিভিশনের কুমিল্লা প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত আছেন।
ওই টেলিভিশনের মালিকও আওয়ামীলীগের দোসর।

জুলাই বিপ্লবের পর ওই টেলিভিশন মালিকের দুই ভাই এখন আর সোস্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় না। বিগত ১৭ বছর ওই টেলিভিশনের মালিক দুই ভাই পলাতক শেখ হাসিনার গুনকির্তন ও তেলবাজি করতেন । ফ্যাসিবাদের দোসর দালাল সাংবাদিক এক সময় আমাকে তার নিজ পত্রিকা কুমিল্লা অফিসে বলেন আমার শরীরে আওয়ামীলীগের রক্ত বহমান বলে থ্রেড দেন।
কারন সে জানে আমি যখন ভিক্টোরিয়া কলেজে পড়ি তখন ছাত্র দল করতাম। পড়াশোনা শেষে সাংবাদিকতা পেশায় নিজেকে ব্যাস্ত রাখি। সাংবাদিকতার পেশা থাকলেও নিজেকে শহিদ জিয়াউর রহমানের আদর্শ কে মনে লালন পালন করি। এই প্রতিনিধি আবার এক সময় ইষ্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের একটি পত্রিকার কুমিল্লা প্রতিনিধি হিসাবে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন, তাও নিজের যোগ্যাতায় কুমিল্লা প্রতি নিধি হয়নি, কারন কুমিল্লার ছেলে আওয়ামী লীগ এর দোসর পলাতক নঈম নিজাম বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক ছিলেন,তার আশির্বাদে দীর্ঘদিন ইষ্ট ওয়েস্ট মিডিয়াতে চাকুরী করেছেন কুমিল্লা প্রতি নিধি হিসেবে ।
রিজিকের মালিক আল্লাহ, বিনা অপরাধে কারো হক মেরে খাওয়া সৃষ্টিকর্তা দুনিয়াতেই বিচার করেন। এই আওয়ামীলীগের দোসর আমার এক লক্ষ আশি হাজার টাকা (১৮০,০০০/-) আমার প্রাপ্য হকের টাকা (টেন্ডার কমিশনের) আরেক দালাল সাংবাদিক মোস্তফা কামালের (নির্বাহি সম্পাদক) সহযোগিতায় ইষ্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপের একাউন্টস থেকে হাতিয়ে নিয়ে যায়,আমি কখনও তাকে মাফ করবোনা হাশরে মাঠে ও আমার দাবি থাকবে আমার কষ্টের উপার্জন এর টাকার জন্য । এই প্রতিনিধি ৫ই আগস্টের অনেক আগে যখন ইষ্ট ওয়েষ্ট মিডিয়া,গ্রুফের অফিসে যায়, তখন সম্পাদক তাকে বলে অফিসের ভিতরে যেন না ডুকে আর।
সূত্রে জানা যায়, চাঁদাবাজি ও অনৈতিক কর্মকান্ডের কারনে সাত দিন পর ইষ্ট ওয়েস্ট মিডিয়া গ্রুপ কুমিল্লা প্রতিনিধি থেকে টার্মিনেট করে তাকে তার সাথে নির্বাহি সম্পাদক মোস্তফা কামাল কেও টার্মিনেট করেন। এই লোক কুমিল্লার সাবেক রেলমন্ত্রি মুজিবুল হক ও সাবেক অর্থমন্ত্রি লোটাস কামাল থেকে ত্রিশ লক্ষ টাকা নিয়ে তার নিজ পত্রিকার জন্য ছাপাখানার মিশিন কিনেন। বিগত ১৭ বছর আওয়ামীলীগের নেতাদের ডোনারে তার নিজ পত্রিকা চালিয়ে গেছেন। ৫ই আগস্টের আগে সাবেক স্বরাষ্ট্র মন্ত্রি পলাতক আসাদুজ্জামান খান কামাল সহ বিভিন্ন আওয়ামীলীগ নেতাদের সাথে তার ছবি এবং তার ফেইসবুকসহ বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়াতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে ছিল।
এই দালাল সাংবাদিক শেখ হাসিনার সফর সঙ্গী হয়ে কয়েক বার বিদেশ সফর করেন। প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হয়ে যাওয়ার জন্য ডিজি এফ আই বিভিন্ন তদন্ত সংস্থা রিপোর্টে উল্লেখ করে সিউর করেন সে যে একজন আওয়ামী লীগ দোসর । তা নাহলে কখনও শেখ হাসিনার সফর সঙ্গী হয়ে এইসব প্রোগ্রামে যেতে পারে না। কিন্তু ৫ই আগস্টের পর তার ফেইসবুক থেকে ছবি ডিলিট করলেও এই প্রতিবেদকের হাতে আওয়ামীলীগের নেতাদের সাথে তার ছবি সহ সংরক্ষিত আছে। সূত্রে আরো জানা যায় যে, এই বহুরুপি সাংবাদিক কুমিল্লার সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কু থেকে বিভিন্ন সময়ে অর্থনৈতিক সুবিধা নিয়েছেন এবং একচেটিয়া তার নিজের পত্রিকা বিজ্ঞাপন পেতেন, মাঝে মধ্যে কোন সময় তার পত্রিকা বিজ্ঞাপন মিস গেলে সে বিনা অর্ডারে তার পত্রিকার টেন্ডার নোটিশ ছাপিয়ে বিল সাবমিট করতেন এইটা একধরনের চাঁদাবাজি তার পরেও সাক্কু ভাই বিল পরিশোধ করতেন।
এই দালাল সাংবাদিক বুঝতে পারছে, সাক্কু ভাই এইবারে মেয়র নির্বাচনে ফেল করবে , তখন পল্টি নিয়ে সাক্কুর বিরুদ্ধে ২য় বার কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন মেয়র নির্বাচনের আগের দিন রাতে তার নিজ পত্রিকায় লিড নিউজ করেন যে মনিরুল হক সাক্কু ১ম পাঁচ বছর মেয়র থাকাকালীন তার সম্পদ বিবরীনি দিয়ে সম্পুর্ন মিথ্যা তথ্য উল্লেখ করেন যে সাক্কুর সম্পদ ৫ গুন বেড়েছে এবং সে নিজেই মেয়র ঘোষণা করেন যে সাক্কু ফেইল এবং আঞ্জুমান আরা সীমা পাশ। এই ফ্যাসিষ্ট দলবাজ সাংবাদিক যখন বিপদে পড়ে তখন কারো পা ধরতে দেরি করে না, সিটি কর্পোরেশনের সাবেক মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর এক সময় পা ধরে পড়েছিল, কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের জাতীয় পার্টির আই সি এল এর নামীয় মাল্টি পারপাসের স্বত্বাধিকারী শফিকুর রহমান প্রতিষ্ঠানের (তার নিজের পত্রিকা প্রথম পাতায় বিজ্ঞাপন ছাপায়) শফিকুর রহমানের অর্ডার কফি ছাড়া বিজ্ঞাপন ছাপিয়ে ২ লক্ষ টাকা বিল দাবি করে, এতে সফিকুর রহমান ক্ষিপ্ত হয়ে কুমিল্লা কোতোয়ালী থানায় তখন চাঁদাবাজির মামলায় দেখিয়ে অভিযোগ করেন। জুলাই বিপ্লবের বিরুদ্ধে (ছাত্রদের বিরুদ্ধে) স্লোগান ছিল তার। এই ফ্যাসিষ্ট সাংবাদিক তখন সাক্কুর ভাইয়ের পায়ে পড়ে বলেন যে ভাই আমাকে বাঁচান।
সাক্কু ভাই সহজ সরল প্রকৃতির লোক ঐনার মনটা নরম হয়ে গেলো তখন আই, সি, এলের শফিক ভাইকে সিটি কর্পোরেশনে ডেকে এনে এই দালাল সাংবাদিক কে সফিকুর রহমান সাথে মিলাইয়া দেন। আমি কুমিল্লার সর্বসাধারণ মানুষের কাছে এবং জামায়াত, বিএনপির নেতৃত্বে যারা আছেন তার বিষয়ে যাতে নজর রাখার অনুরোধ করছি । এইসব লোক নিজের স্বার্থের জন্য যে সরকার আসে তারে তেল বাজি করে টাকার মেশিন (বানানোর জন্য ) ও নিজের ভাগ্যকে পরিবর্তন করার জন্য রাজনৈতিক লোকদেরকে ব্যবহার করে থাকেন। একজন সম্পাদক ও প্রকাশক হয়ে তার নীতি ও আদর্শকে বিসর্জন দিয়ে টাকার পেছনে ঘুরে আওয়ামী লীগের জন্য তার নিজের পত্রিকায় সবসময় প্রথম পাতায় শুধু আওয়ামী লীগ এর ছবি।
এমন তেলবাজ সাংবাদিক, পলাতক সাবেক কুমিল্লা সদরের এম পি, আ ক ম বাহাউদ্দীন বাহার ভাইয়ের যে কোন প্রোগ্রামের নিউজ এমপির ছবি প্রথম পাতায় সবসময় পোস্টার করে লিড করতেন তাকে শুধু খুশি কারার জন্য।পলিটিক্যাল গভমেন্টের দালালী করলে বাংলাদেশে ভবিষ্যতে সাংবাদিকদের জন্য একটা অসহনীয় সংকেত। এই ছেলে নাকি আবার তাকে মুক্তিযুদ্ধের গবেষক দাবী করে, ১৯৭১ সালের পর জন্ম গ্রহণ করে কি ভাবে মুক্তিযুদ্ধের গবেষক হয়? আমি কুমিল্লার মানুষের কাছে প্রশ্ন রাখলাম। বর্তমানে বিএনপির মতাদর্শী হতে কূট কৌশল চালিয়ে যাচ্ছেন। তার গ্রামের বাড়ি চৌদ্দ গ্রাম তাকে সবাই চিনে তার অতীত কি তার পিতা এক সময় লাকড়ি বিক্রি করতেন কুমিল্লা শহরে কাসারিপট্টি ।
এই ছেলে যখন কুমিল্লা শহরে আসে তখন ঠিক ভাবে কথা বলতে পারতোনা লেখা পড়া করছে প্রথম মাদ্রাসাতে পাঞ্জাবি একটা গায়ে দিয়ে লডর বড়র করে চলতো বর্তমানে শত কোটি টাকার মালিক। তাকে তার অতীত অনু সূচনার করার জন্য সুযোগ দিয়েছি আওয়ামী লীগ সম্বলিত তার ছবি পোস্ট করলামনা।

ফ্যাসিবাদের দোসর কুমিল্লার শিক্ষক নামের কলঙ্ক এম এইচ মনির এখনো বহাল তবিয়তে, তাকে চাঁদা না দিলে কোন ভবন করা যেত না সদর উপ...
19/05/2025

ফ্যাসিবাদের দোসর কুমিল্লার শিক্ষক নামের কলঙ্ক এম এইচ মনির এখনো বহাল তবিয়তে, তাকে চাঁদা না দিলে কোন ভবন করা যেত না সদর উপজেলায়---------

সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে নাম মনির হোসেন আর মাঠে নিজেকে পরিচয় দিতেন সাংবাদিক এম এইচ মনির নামে। তবে মনির হোসেন বা এম এইচ মনির- নাই যেটাই হোক এই মনিরের কাছে জিম্মি ছিলেন শত শত মানুষ। জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনের বিরুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন তিনি।অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফ্যাসিবাদের দোসর কুমিল্লার শিক্ষক নামের কলঙ্ক এম এইচ মনির এখনো বহাল তবিয়তে রয়েছেন। নিজেকে রক্ষায় একের পর এক কূটকৌশল অবলম্বন করে যাচ্ছেন তিনি। অভিযোগ রয়েছে মনিরকে চাঁদা না দিলে কোন ভবন করা যেত না কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলায়। মনির ছিলেন সাবেক সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুলের সেকেন্ড ইন কমান্ড। কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের শিক্ষক মনির হোসেন সরকারি চাকরির নিয়মনীতি ভেঙে দীর্ঘদিন কাজ করেছেন দৈনিক রূপসী বাংলার স্টাফ রিপোর্টার হিসেবে। কলেজে মনির হোসেন আর পত্রিকায় এম এইচ মনির দিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন দীর্ঘ বছর। তিনি ছিলেন অনেক বড় বাটপার, যার কারণে দুই জায়গা দুই রকম নাম দিয়ে এই মনির হোসেন দাপটের সঙ্গে রাজত্ব করে গেছেন। কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ইঞ্জিনিয়ার অফিসের নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক কর্মকর্তা বলেন, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের বাইরে বাসা বাড়ির কোন কনস্ট্রাকশন কাজ বিল্ডিং করার জন্য উপজেলা ইঞ্জিনিয়ার অফিস থেকে অনুমোদন নিতে হয়, এই প্লানের অনুমোদন ফ্যাসিবাদের দোসর মনির হোসেন থেকে যে পর্যন্ত গ্রীন সিগন্যাল না আসা পর্যন্ত আদর্শ সদর উপজেলার ইঞ্জিনিয়ার প্লান পাশে স্বাক্ষর করতেন না । প্রতিটা প্লানে এই মনির হোসেন ৬০ হাজার টাকা থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত নিয়েছে। যদি কোন ব্যক্তি বাড়ি ঘর অনুমোদন ছাড়া করতো তাহলে তার ক্যাডার বাহিনী দিয়ে ৫- ৬ হোন্ডা পাঠাতো এবং ভয়ভীতি প্রদর্শন করতো তখন মানুষ বাধ্য হয়ে মনিরের হোসেনের কাছে ধর্না দিত।
কুমিল্লা আদর্শ উপজেলার কমলপুর গ্রামের মনিরের বাড়ি। অনুসন্ধান কালে ঠিক একই ধরনের কথাগুলো এই প্রতিবেদকের কাছে অভিযোগ করেন এলাকাবাসী। একমাত্র সাবেক এমপি বাহারের বাহারি রাজত্বের ও তার বন্ধু আদর্শ সদর উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুলের প্রভাব খাটিয়ে চাঁদাবাজি করছেন শিক্ষক নামে কলঙ্ক এই মনির হোসেন। ফ্যাসিবাদের দোসর মনির ৫ আগস্টের পর পলাতক ছিলেন, ৫ মাস পলাতক থেকে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের বেতনও নেন। তাকে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন বর্তমান অধ্যক্ষ মোঃ আবুল হোসেন।
জানা গেছে, উচ্চ মহলকে ম্যানেজ করে গত বছরের ১ ডিসেম্বর মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো:খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে পদায়ন করেন মনির হোসেনকে। অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ তাঁর নিয়োগপত্রে ২০২৩ সালে ২৩ ফেব্রুয়ারি মোছা.শাম্মী আক্তার, উপসচিব স্বাক্ষরিত রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, শর্ত সমুহের মধ্যে (চ) ধারায় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আত্তীকৃত কোন কর্মচারী অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে বদলি হতে পারবে না।
উল্লেখ্য যে ২০১৭ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর সরকারীকরণের প্রেক্ষিতে উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে (কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ) জাতীয়করণকৃত কলেজ আওীকরন বিধিমালা, ২০০০''অনুযায়ী মনির হোসেনকে এডহক ভিত্তিতে নিয়োগ প্রদান পূর্বক (১) একজন প্রদর্শক পদে ১৬ হাজার ৮০০ টাকা বেতন স্কেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ ২০২৩ সালে ২ ফেব্রুয়ারি উপসচিব মোছা.শাম্মী আক্তার আওয়ামী দোসর মনির হোসেনের নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেন। স্থানীয়রা বলছেন, এই দেশে আইন আছে কিন্তু আইন প্রয়োগ হয় না। টাকার কাছে সবাই হার মানে। মনির হোসেন, ডিজি অধিদপ্তরের পরিচালকের পিএ রহিমের হাত ধরে পরিচালক, সহকারী পরিচালক উপপরিচালক, অধিদপ্তরের এই তিন জনকে ম্যানেজ করেন। এই মনির হোসেন ৫ এ আগস্টের পর তড়িঘড়ি করে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাষ্ট্রপতির আদেশ উপেক্ষা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক উচ্চা শিক্ষা বিভাগ তখনকার মোছা :শাম্মী আক্তারের (উপসচিব)স্বাক্ষরিত নিয়োগের প্রজ্ঞাপনটাকে অমান্য করে অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক খালিদ হোসেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিবের নিয়োগপত্রকে (মনির হোসেন) বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে তার স্বাক্ষরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে বদলি হন। এই বদলির পেছনে হাত আছে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো: খালিদ হোসেন। এই মনির হোসেন গত ১৫ বছর উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপন করছেন বদ প্রকৃতির লোক, শিক্ষা পেশাকে কলঙ্কিত করেছেন, শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর, শিক্ষকরা হয় নম্র বিনয় এবং ভদ্র । কিন্তু মনিরের মধ্যে কোনটাই ছিল না। মনির হোসেনকে এই প্রতিবেদক, কুমিল্লার স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক রূপসী বাংলা এম এইচ মনির দিয়ে দীর্ঘদিন এই পত্রিকা সাংবাদিকতার করার মুঠোফোনে প্রশ্ন করিলে উনি এক কথায় এড়িয়ে যান তিনি কোন সাংবাদিকতা করে নাই । অথচ দৈনিক রুপসী বাংলায় এখনও ই-পেপার চার্জ দিলে পেছনে গত ২বছর আগের নিউজও পাওয়া যায় তাঁর নামে।
আমি কুমিল্লার মানুষের কাছে প্রশ্ন রাখলাম এম এইচ মনির ও মনির হোসেন একই ব্যক্তি তাকে সবাই চিনে এবং ভালো করে জানে কোন প্রকৃতির লোক। উপরে আল্লাহ তো একজন আছে এত বড় মিথ্যাবাদী তার কলেজের প্রিন্সিপাল তাকে বারবার বলছে তুমি সরকারি চাকরি করো সাংবাদিকতা ছেড়ে দাও, রাজনীতিও ছেড়ে দাও কিন্তু মনির হোসেন কোন পাত্তাই দিলেন না কলেজের শিক্ষকদেরকে। সে টাকায় পেছনে ঘুরে শিক্ষা পেশাকে কলুষিত করেছে। আওয়ামী লীগ আমলে গত পনেরো বছর কলেজে ডিউটি না করে সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহার ভাই , তার মেয়ে সাবেক মেয়র তাহসিন বাহার সুচি ও আদর্শ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুল এর চামচা গিরি করছে। ছবিতে সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহা উদ্দিন বাহার ঘাড়ের পিছনে মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে। একজন শিক্ষক রাজনৈতিকভাবে জড়িয়ে টেন্ডার বাণিজ্য কমিশন বাণিজ্য নিয়োগ বদলি ও শিক্ষা বোর্ড মডেল কলেজে পূর্বের প্রিন্সিপাল প্রফেসর ইমদাদুল হক কে, সদরের এমপির নাম ব্যাবহার করে হুমকি দিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজে অনেক ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করিয়েছেন, গড়েছেন অঢেল সম্পদ। নগরীর শাসন গাছা প্রফেসর টাওয়ার রয়েছে চতুর্থ তলায় ২০০০ স্পেজের একটি ফ্লোর ও শাকতলা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ থেকে পশ্চিম দিকে ৫শতক যায়গা মুনসুর ভাইয়ের থেকে কিনে ৫তলা ভবন নির্মাণ করেন। সূত্রে জানা যায়, ফ্যাসিবাদের দোসর এই মনির হোসেন আওয়ামী লীগের প্রোগ্রামেও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করছেন এবং কোটবাড়ি বিশ্ব রোডে নন্দনপুর সরাসরি অস্ত্র নিয়ে ৪ এ আগস্ট ২০২৪ ইং সদর দক্ষিণ উপজেলার উত্তর রামপুর শাহিন মিয়ার ছেলে মাছুম মিয়া বয়স (২০) আওয়ামী লীগ ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মাসুম মিয়া নিহত হন। তখন মনির হোসেন ও এই সংঘর্ষে সরাসরি জড়িত ছিলেন। কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার কমলপুর গ্রামের মজুমদার বাড়ি মোঃ সামসুল হকের ছেলে, মনির হোসেন, মাতা লুৎফুর ন্নাহার তার বিষয় সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় যে তার গ্রামের লোক জন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাঁচজন লোকের সাথে কথা বললে তারা জানায় এই মনির হোসেন বিগত সরকারের আমলে নামে বেনামে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে এবং এই গ্রামের লোকদের থেকে ভয় ভীতি প্রদর্শন করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন বলে জানান। অভিযোগকারীরা বলেন এ প্রতিবেদককে ও কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার সাবেক এমপি বাহার এর একনিষ্ঠ কাছের লোক বলে হুমকি প্রদর্শন করতেন মনির হোসেন । ৫ আগস্ট এর পর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা মনির হোসেনের বিরুদ্ধে কলেজের ভিতর ও বাহিরে এলাকার লোকজন নিয়ে আন্দোলন করে তার পদত্যাগের জন্য, কারন মনির হোসেন জুলাই বিপ্লব বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের বিরুদ্ধে ছিল তার স্লোগান। ৫ আগস্ট এর পর কলেজে না এসে শেষ পর্যন্ত এই কলেজ থেকে নিয়মের বহির্ভূত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে বদলি হন।

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনের বিরুদ্ধে অংশ  গ্রহণ করেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের টিচার মনির হোসেন। সরকারি মডেল...
11/05/2025

জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনের বিরুদ্ধে অংশ গ্রহণ করেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের টিচার মনির হোসেন। সরকারি মডেল কলেজের একজন টিচার দৈনিক রূপসীবাংলা স্টাফ রিপোর্টার এমএইচ মনির দিয়ে সাংবাদিকতা করেছেন দীর্ঘ বছর, কত বড় বাটপার দুই জায়গা দুই রকম নাম।ফ্যাসিবাদের দোসর ৫ আগস্ট এর পর পলাতক ছিলেন, পলাতক থেকে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের বেতন ও নেন। তাকে সার্বিক সহযোগিতা করেছেন বর্তমান প্রিন্সিপাল মোঃ আবুল হোসেন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ। এবং উচ্চ মহলকে ম্যানেজ করে গত ০১/১২/২৪ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো:খালিদ হোসেন স্বাক্ষরিত মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে পদায়ন করেন, মনির হোসেন কে অথচ মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ তার নিয়োগ পত্রে ২৩/০২/২০২৩ সালে মোছা: শাম্মী আক্তার, উপসচিব স্বাক্ষরিত রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে প্রজ্ঞাপনে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছেন, শর্ত সমুহের মধ্যে( চ) ধারায় এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের আত্তীকৃত কোন কর্মচারী অন্য কোন প্রতিষ্ঠানে বদলি হতে পারবেনা। উল্লেখ যে গত---------- ১৮-০৯-২০১৭ সালে সরকারীকরনের প্রেক্ষিতে উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে (কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ)জাতীয়করণকৃত কলেজ আওীকরন বিধিমালা, ২০০০''অনুযায়ী মনির হোসেন কে এডহক ভিত্তিতে নিয়োগ প্রধান পূর্বক( ১) একজন প্রদর্শক পদে ১৬৮০০(ষোল হাজার আটশত) টাকা বেতন স্কেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক উচ্চশিক্ষা বিভাগ ২০২৩ সালে ২ ফেব্রুয়ারি ২৩ তারিখে উপসচিব স্বাক্ষরিত মোছা :শাম্মী আক্তার, মনির হোসেনের নিয়োগ পত্রে স্বাক্ষর করেন। এই দেশে আইন আছে কিন্তুু আইন প্রয়োগ হয়না টাকার কাছে সবাই হার মানায়, মনির হোসেন, ডিজি অধিদপ্তরের পরিচালকের পি এ রহিমের হাত ধরে পরিচালক, সহকারী পরিচালক উপপরিচালক, অধিদপ্তরের এই তিন জনকে ম্যানেজ করে এই মনির হোসেন ৫ এ আগষ্টের পর তড়িঘড়ি করে আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে রাষ্ট্রপতির আদেশ উপেক্ষা করে শিক্ষা মন্ত্রণালয় মাধ্যমিক উচ্চা শিক্ষা বিভাগ তখনকার মোছা :শাম্মী আক্তারের (উপসচিব)স্বাক্ষরিত নিয়োগের প্রজ্ঞাপনটাকে অমান্য করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে বদলি হন। এই বদলির পেছনে হাত আছে প্রত্যক্ষ পরোক্ষভাবে অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক মো: খালিদ হোসেন। এই মনির হোসেন গত ১৫ বছর উচ্ছৃঙ্খল জীবন যাপন করছেন বদ প্রকৃতির লোক, শিক্ষা পেশাকে কলঙ্কিত করেছেন ,শিক্ষক হলো মানুষ গড়ার কারিগর, শিক্ষকরা হয় নম্র বিনয় এবং ভদ্র তার মধ্যে কোনটাই ছিল না। মনির হোসেন কে এই প্রতিবেদক,কুমিল্লার স্থানীয় পত্রিকা দৈনিক রূপসী বাংলা এম এইচ মনির দিয়ে দীর্ঘদিন এই পত্রিকা সাংবাদিকতার করার মুঠো ফোনে প্রশ্ন করিলে উনি এক কথায় এড়িয়ে যান ঐনি কোন সাংবাদিকতা করে নাই ।অথচ দৈনিক রুপসী বাংলায় এখনও ই পেপার চার্জ দিলে পেছনে গত ২বছর আগের নিউজ ও পাওয়া যায়। আমি কুমিল্লার মানুষের কাছে প্রশ্ন রাখলাম ,এম এইচ মনির ও মনির হোসেন একই ব্যক্তি তাকে সবাই চিনে এবং ভালো করে জানে কোন প্রকৃতির লোক। উপরে আল্লাহ তো একজন আছে এত বড় মিথ্যাবাদী তার কলেজের প্রিন্সিপাল তাকে বারবার বলছে তুমি সরকারি চাকরি করো সাংবাদিকতা ছেড়ে দাও, রাজনীতিও ছেড়ে দাও কিন্তু মনির হোসেন কোন পাত্তাই দিলেন না কলেজের শিক্ষকদেরকে। সে টাকায় পেছনে ঘুরে শিক্ষা পেশাকে কলুষিত করেছে। আওয়ামী লীগ আমলে গত পনেরো বছর কলেজে ডিউটি না করে সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহার ভাই , তার মেয়ে সাবেক মেয়র তাহসিন বাহার সুচি ও আদর্শ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুল এর চামচা গিরি করছে। ছবিতে সাবেক সংসদ সদস্য আ ক ম বাহা উদ্দিন বাহার ঘাড়ের পিছনে মাঝখানে দাঁড়িয়ে আছে। একজন শিক্ষক রাজনৈতিকভাবে জড়িয়ে টেন্ডার বাণিজ্য কমিশন বাণিজ্য নিয়োগ বদলি ও শিক্ষা বোর্ড মডেল কলেজে পূর্বের প্রিন্সিপাল প্রফেসর ইমদাদুল হক কে, সদরের এমপির নাম ব্যাবহার করে হুমকি দিয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজে অনেক ছাত্র ছাত্রী ভর্তি করিয়েছেন, গড়েছেন অঢেল সম্পদ। নগরীর শাসন গাছা প্রফেসর টাওয়ার রয়েছে চতুর্থ তলায় ২০০০ স্পেজের একটি ফ্লোর ও শাকতলা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজ থেকে পশ্চিম দিকে ৫শতক যায়গা মুনসুর ভাইয়ের থেকে কিনে ৬ তলা ভবন নির্মাণ করেন। সূত্রে জানা যায়, ফ্যাসিবাদের দোসর এই মনির হোসেন আওয়ামী লীগের প্রোগ্রামেও বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে সরাসরি অস্ত্র নিয়ে ত্রাস সৃষ্টি করছেন এবং কোটবাড়ি বিশ্ব রোডে নন্দনপুর সরাসরি অস্ত্র নিয়ে ৪ এ আগস্ট ২০২৪ ইং সদর দক্ষিণ উপজেলার উত্তর রামপুর শাহিন মিয়ার ছেলে মাছুম মিয়া বয়স (২০) আওয়ামী লীগ ও বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের মধ্যে তুমুল সংঘর্ষে মাসুম মিয়া নিহত হন। তখন মনির হোসেন ও এই সংঘর্ষে সরাসরি জড়িত ছিলেন। কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার কমলপুর গ্রামের মজুমদার বাড়ি মোঃ সামসুল হকের ছেলে, মনির হোসেন, মাতা লুৎফুর ন্নাহার তার বিষয় সরেজমিনে গিয়ে জানা যায় যে তার গ্রামের লোক জন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পাঁচজন লোকের সাথে কথা বললে তারা জানায় এই মনির হোসেন বিগত সরকারের আমলে নামে বেনামে বিভিন্ন মামলা দিয়ে হয়রানি করেছে এবং এই গ্রামের লোকদের থেকে ভয় ভীতি প্রদর্শন করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেন বলে জানান। অভিযোগকারীরা বলেন এ প্রতিবেদককে ও কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার সাবেক এমপি বাহার এর একনিষ্ঠ কাছের লোক বলে হুমকি প্রদর্শন করতেন মনির হোসেন । ৫ আগস্ট এর পর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড সরকারি মডেল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা মনির হোসেনের বিরুদ্ধে কলেজের ভিতর ও বাহিরে এলাকার লোকজন নিয়ে আন্দোলন করে তার পদত্যাগের জন্য, কারন মনির হোসেন জুলাই বিপ্লব বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদের বিরুদ্ধে ছিল তার স্লোগান। ৫ আগস্ট এর পর কলেজে না এসে শেষ পর্যন্ত এই কলেজ থেকে নিয়মের বহির্ভূত ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে বদলি হন। অভিযোগকারীরা এই প্রতিবেদককে বলেন যে গোয়েন্দা বাহিনীর উপর দৃষ্টি আকর্ষণ করছি তার বিরুদ্ধে (যেহেতু এই মামলা তদন্ত চলমান রয়েছে) সঠিক তদন্ত করে মাছুম হত্যার মামলায় জনাব মনির হোসেন কে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনার জন্য অনুরোধ করা হলো। বিস্তারিত চৌখ রাখুন দৈনিক বণিক বার্তা -------

12/04/2025
04/02/2025

পাসপোর্ট ইস্যু ও নবায়নের ক্ষেত্রে এখন থেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন বাধ্যতামূলক থাকছে না।মঙ্গলবার এ তথ্য জানা যায় স্বর.....

04/02/2025

পিছিয়ে পড়া মানুষ বা জনগোষ্ঠীকে দেওয়া হয় ভাতা, যা সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচি নামেই পরিচিত। এ কর্মসূচির সুবিধাভোগ....

03/02/2025

ড. নয়ন বাঙালির শুভ জন্মদিনে বক্তব্য রাখছেন পল্লবী প্রেসক্লাবের সভাপতি আকতার হোসেন সাদ্দাম।

03/02/2025

আজ বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের প্রখ্যাত আইনজীবি, জাতীয় মানবাধিকারকর্মী, জাতীয় যুবনেতা, হাজার হাজার দক্ষ যুব সংগঠক ত...

02/02/2025

যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল প্রেয়ার ব্রেকফাস্ট’ অনুষ্ঠানে অংশ নিতে ওয়াশিংটন গেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ই.....

02/02/2025

রাজধানীর লালবাগ রাজস্ব সার্কেলের শিবপুর ভূমি অফিসের সহকারী ভূমি কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. শাহাদাৎ হোসেন প্রকাশ....

Address

ICL Silver Rain, 48 Bijoy Nagor
Fulbaria

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Alokito Dhaka-আলোকিত ঢাকা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Alokito Dhaka-আলোকিত ঢাকা:

Share

আলোকিত ঢাকা

Alokito Dhaka is one of the most authentic news portal and also a highest circulated online newspaper round the country.

আলোকিত ঢাকা সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য নিউজ পোর্টাল এবং দেশের সর্ববৃহৎ প্রচারিত অনলাইন সংবাদপত্র