Ghum

27/07/2025

৭ বছরের ঘুম শেষে, ৬০ বছরে জেগে উঠলো মেয়েটি!

২৭ বছরের ঘুম শেষে, ৬০ বছরে জেগে উঠলো মেয়েটি! (ভিডিও)
বিস্তারিত দেখুন কমেন্টে..

19/07/2025

শেষ মুহুর্তে থেমে গেলো ফাঁসি! কিন্তু তারপর...

১০ লাখ ডলারের টো। শেষ মুহুর্তে থেমে গেলো ফাঁসি! কিন্তু তারপর...🔔 সত্য তথ্য ও বিশ্লেষণের জানতে সাবস্ক্রাইব করুন: https://w...

15/07/2025

আমেরিকা গোপনে বাংলাদেশের কাছে যা চাইছে

14/07/2025

যেকোনো বয়সের, অবিবাহিত, ডিভোর্স জীবনসঙ্গী পেতে...

12/06/2025

কে জানতো—এটাই তাদের জীবনের শেষ সেলফি হবে...

প্রতীক জোশী, এক প্রতিশ্রুতিশীল সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। ছয় বছর ধরে লন্ডনে একা ছিলেন, বুকভরা স্বপ্ন নিয়ে। সেই স্বপ্নের একমাত্র রঙ ছিল—স্ত্রী ও তিন সন্তানের সঙ্গে একটি সুন্দর, নিরাপদ জীবন।

ভারতে থাকা তার স্ত্রী, ডা. কোমি, সম্প্রতি চাকরি ছাড়লেন। ব্যাগ গুছিয়ে, কান্না চেপে রেখে প্রিয়জনদের বিদায় জানালেন। প্রতীক অপেক্ষায় ছিলেন—অবশেষে স্বপ্ন বাস্তবের মুখ দেখবে।

এবং সেই কাঙ্ক্ষিত সকালে, আনন্দে চোখ ভিজে ওঠা তিনটি শিশুর হাত ধরে তারা উঠলেন এয়ার ইন্ডিয়া ফ্লাইট ১৭১-এ। একটি সেলফি তুললেন—হাসিমাখা মুখে, ভবিষ্যতের আলোয় উজ্জ্বল। প্রিয়জনদের পাঠালেন ছবিটা, লিখলেন—"নতুন জীবনের শুরু।"

কিন্তু ভাগ্যের নিষ্ঠুর পরিহাস...

বিমানটি গন্তব্যে পৌঁছায়নি। মাঝ আকাশেই সব শেষ।
প্রতীকের ছয় বছরের পরিশ্রম, কোমির সব ত্যাগ, তিন সন্তানের স্বপ্ন—সব ছাই হয়ে গেল কয়েক সেকেন্ডে।

আর ফিরবেন না কেউ।

এ ঘটনা আমাদের আবারও মনে করিয়ে দেয়—জীবন আসলে কতটা ভঙ্গুর।
আমরা ভাবি, সময় আছে। ভাবি, পরে বলব "ভালোবাসি", পরে সময় দেব, পরে বাঁচব।
কিন্তু কে জানে, "পরে" হয়তো আর আসে না।

তাই যতদিন আছি, যতটা সময় হাতে আছে—ভালোবাসুন, জড়িয়ে ধরুন, কৃতজ্ঞ থাকুন, হাসুন।
কারণ এক মুহূর্তই হতে পারে… শেষ মুহূর্ত।

17/05/2025

গণিত পরীক্ষায় একটি মেয়ে একা নব্বই পেলোম একটি ছেলে পচাঁ নব্বই পেলো। এখন প্রশ্ন হলো- কে বেশি বুদ্ধিমান?

14/05/2025

যখন খাবার থাকে না, তখন মা নিজের শরীরকে ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে, সন্তানের জন্য, খাবার করে দেয়...

একটা পাখি—নাম পেলিকান।
চোখে-মুখে মায়া, ডানায় শান্তি।
কিন্তু জানেন কি, যখন তার বাচ্চাগুলো ক্ষুধায় কাতর,
আর আকাশজুড়ে খাবারের কোনো চিহ্ন নেই—
তখন এই মা পাখি নিজের বুক ছিঁড়ে দেয়!
হ্যাঁ, ঠিক শুনছেন—নিজের বুক ছিঁড়ে ফেলে।

ছোট ছোট ছানারা তখন মায়ের ক্ষতবিক্ষত বুক থেকে বের হওয়া রক্ত পান করে বেঁচে থাকে।
কারণ মা জানে, তার মৃত্যুতে যদি সন্তান বাঁচে—তাতেই সে অমর।

এই পৃথিবীর কোন বিজ্ঞান, কোন প্রযুক্তি, কোন ভাষা এখনও
“মা” শব্দটার আসল মানে বুঝিয়ে দিতে পারেনি।
কারণ, মা শুধুই শব্দ নয়—একটা আত্মা, একটা ত্যাগ, একটা জীবন।

👇 কমেন্টে এক লাইন হলেও লিখো—"মা" মানে তোমার কাছে কী?

13/05/2025

🦅 “ঈগল কাকের সাথে লড়ে না... শুধু এত ওপরে উঠে যে কাক নিজেই পড়ে যায়।”

কাক পৃথিবীর একমাত্র পাখি, যে ঈগলের পিঠে উঠে তার ঘাড়ে ঠোকর মারে, বিরক্ত করে...
কিন্তু ঈগল কি যুদ্ধ করে? না!
সে তার শক্তি, সময় নষ্ট না করে উড়তে থাকে... আরো ওপরে... এত ওপরে যে, অক্সিজেনের অভাবে কাক নিজেই হাঁসফাঁস করে পড়ে যায়!

💔 আপনার জীবনেও আছে এমন “কাক” চরিত্র?
যারা পেছনে পড়ে কেবল ঠোকর মারে —
সমালোচনা করে, টেনে ধরে, বিষ ছড়ায়...
কিন্তু আপনি কি করবেন? লড়বেন? না, ঈগলের মতো উড়ে যাবেন নিজের উচ্চতায়?

🔥 উঁচুতে উঠুন। কারণ কাকের জায়গা আকাশের নিচে, আপনার পিঠে নয়।
🔥 সমালোচকদের সাথে যুদ্ধ নয় — নিজেকে এমন জায়গায় নিয়ে যান, যেখানে ওরা টিকতেই পারবে না।
🔥 জেনে রাখুন, ওদের দম শেষ হয়ে যাবে... আপনারটা নয়।

❗আপনার চারপাশে এখন সবচেয়ে বড় ‘কাক’টা কে?
❗আপনি কীভাবে সামলান এদের বিষাক্ত আচরণ?
❗আপনিও কি ঈগলের মতো উপরে উঠতে প্রস্তুত?

👇 কমেন্টে আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করুন – হয়ত কেউ সাহস পাবে আপনার কথায়।

#ঈগলেরপাঠ #সমালোচকের_চাপা_উত্তর #উঁচুতে_উড়ুন #নিজেকে_বাঁচান #উৎসাহ_দিন

11/05/2025

খুবই হৃদয়বিদারক ঘটনা ...

10/05/2025

যখন একজন "বিতর্কিত নেতা" যুদ্ধ থামিয়ে দিলেন... বিশ্ব থমকে তাকাল।

১০ মে ২০২৫।
ভারত-পাকিস্তান সীমান্ত জ্বলছিল।
কাশ্মীরের এক নির্মম সন্ত্রাসী হামলার পর পরমাণু যুদ্ধের সম্ভাবনা একেবারে বাস্তব হয়ে উঠেছিল।

একদিকে ক্ষোভে ফুঁসছে ভারত,
অন্যদিকে পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় প্রস্তুত পাকিস্তান।
বিশ্ব গণমাধ্যম গুনছিল— "ঘণ্টা নয়, সেকেন্ড বাকি"।

📉 শেয়ার বাজার ধস,
🚨 জাতিসংঘে জরুরি বৈঠক,
🛑 বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল সব আকাশপথ।

ঠিক তখনই—
এক নেতা, যাকে বিশ্ব বিভক্ত চোখে দেখে, সেই ডোনাল্ড জে. ট্রাম্প নিজেই ফোন করেন দুই পক্ষকে।

ফলাফল:
• সামরিক চাপ সরে যায়
• পাকিস্তান ক্ষেপণাস্ত্র স্থগিত করে
• ভারত সংলাপে রাজি হয়
• যুদ্ধবিরতির ঘোষণা
• ইতিমধ্যে আকাশ পথ খুলে দিয়েছে পাকিস্থান

ট্রাম্প হয়তো নিখুঁত নন।
কিন্তু আজ, হাজারো সম্ভাব্য মৃত্যুর সামনে তিনি দাঁড়ালেন।
এটা কি উপেক্ষা করা যায়?

10/05/2025

"সে কাউকে ছেড়ে যেতে চায়নি। তাই নিজেকেই হারিয়ে ফেললো।"

একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা। দেশের সেবায় নিয়োজিত, দায়িত্ববান, প্রশিক্ষিত, দৃঢ়। কিন্তু পরিবারে... ভেঙে পড়লেন।
কারণ?
মা আর স্ত্রীর দ্বন্দ্বে, সে নিজে ছিল মাঝখানে আটকে থাকা একটা মানুষ।
চোখের সামনে দু’জন প্রিয় মানুষ।
দু’জনের মুখেই ভালোবাসার দাবি।
আর সেই দাবির চাপে, একজন বেঁচে থাকা মানুষ হয়ে উঠলেন নিঃশেষ।

আমরা আসলে এই মানুষটিকে কোথায় ফেলেছি?
🔸 সে ছেলে, তাই তাকে সব ম্যানেজ করতেই হবে?
🔸 সে স্বামী, মানে স্ত্রীর পাশে দাঁড়াতেই হবে?
🔸 সে সন্তান, তাই মা'কে কষ্ট দিতে পারবে না?
..এই চাপগুলোর নিচে হয়তো প্রতিদিন আমাদের আশেপাশেও কেউ ভেঙে পড়ছে।

😶‍🌫️ আমরা কি তাকে কখনো জিজ্ঞেস করেছি—
"তুমি কেমন আছো?"
না হয়তো।
আমরা চাই সে সব সামলাক। হাসুক। চুপ থাকুক।
আর শেষে যদি হারিয়ে যায়, বলি—"ও তো দুর্বল ছিল।"

⛔ কিন্তু না, এই সমাজও কিছু জায়গায় ব্যর্থ।
একজন মানুষের ভেতরের যুদ্ধ যদি আমরা না বুঝি—তাহলে শুধু বাহিরটা দেখে বিচার করাটাই অন্যায়।

🫂 এখন প্রশ্ন—আমরা কি চাই, এমন মৃত্যু আর না ঘটুক? তাহলে:
🟢 বোঝার পরিবেশ তৈরি করতে হবে
🟢 একজন পুরুষও কাঁদতে পারে—এই সত্যটা মানতে হবে
🟢 সম্পর্ক মানে জিতে যাওয়া নয়, বাঁচিয়ে রাখা

🗣️ আপনি কী ভাবেন এই ব্যাপারে?
একজন মানুষ যদি ভালোবাসার টানাপোড়েনে নিজেকেই শেষ করে ফেলে—আমরা কি দায় এড়াতে পারি?

কমেন্টে লিখুন।
এই আলোচনা দরকার। চুপ থাকলে, আমরা আরও হারাবো।

#জীবনেরগল্প #ভালোবাসারদ্বন্দ্ব #পুরুষেরকান্নাওবাস্তব #মানসিকস্বাস্থ্য #সম্পর্ক_নয়_প্রতিযোগিতা