08/01/2024
يَا أَيُّهَا الَّذِيْنَ آمَنُوْا قُوْا أَنْفُسَكُمْ وَأَهْلِيْكُمْ نَاراً
হে ঈমানদারগণ! তোমরা নিজেরাই নিজেদেরকে জাহান্নাম থেকে রক্ষা করো এবং তোমাদের আহলে পরিবারকেও।
অতএব, ছেলে মেয়েদের ভুল ত্রুটির জন্যও বাবাকে হিসাব দিতে হবে।
আল্লাহ তা‘আলা বলেন, إِقْرَأْ بِاسْمِ رَبِّكَ الَّذِيْ خَلَقَ ‘পড় তোমার
প্রভুর নামে, যিনি তোমাকে সৃষ্টি করেছেন’
রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, طَلَبُ الْعِلْمِ فَرِيْضَةٌ عَلَى كُلِّ مُسْلِمٍ ‘বিদ্যা শিক্ষা করা প্রত্যেক মুসলমানের উপরে ফরয’।[1] আর সেটা হ’ল কুরআন ও ছহীহ হাদীছের শিক্ষা তথা দ্বীনী শিক্ষা। এ শিক্ষায় যদি সন্তানদের শিক্ষিত করে না তোলা হয়, তাহ’লে তারা পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে। কেননা দুনিয়াবী শিক্ষা হচ্ছে বস্ত্তবাদী শিক্ষা। আর দ্বীনী শিক্ষা হচ্ছে আখেরাতমুখী শিক্ষা। যে শিক্ষা মানুষকে তার স্রষ্টার সন্ধান দেয় এবং পরকালে চূড়ান্ত সফলতার দিকে মানুষকে ধাবিত করে। দ্বীনী শিক্ষা ঠিক রেখে অপরাপর জ্ঞানার্জন করা যেতে পারে। তবে কখনো দ্বীনী শিক্ষাকে উপেক্ষা করে অন্য কোন বিদ্যা অর্জন করা সমীচীন নয়। এতে বরং পদচ্যুত ও পথভ্রষ্ট হওয়ার সম্ভাবনাই থেকে যায়।