Ahassn Habib

Ahassn Habib social worker

জীবনে কখনো কখনো এমন একজন মানুষ আসে—যার উপস্থিতি শুরুতে আশীর্বাদ মনে হয়,কিন্তু শেষে বুঝতে পারো—সে ছিল তোমার জীবনে আসা নী...
15/12/2025

জীবনে কখনো কখনো এমন একজন মানুষ আসে—
যার উপস্থিতি শুরুতে আশীর্বাদ মনে হয়,
কিন্তু শেষে বুঝতে পারো—
সে ছিল তোমার জীবনে আসা নীরব বিষ।

এই মানুষগুলো শুরুতে দেবদূতের মতো আচরণ করে।
মিষ্টি কথা বলে, যত্ন দেখায়,
তোমার দুর্বলতা জেনে তোমার ভরসার জায়গাগুলো দখল করে নেয়।
আর তুমি ভাবো—
“এটাই হয়তো আমার মানুষ… এটাই হয়তো আমার ভবিষ্যৎ।”

কিন্তু আসল খেলা শুরু হয় পরে।

🎇 প্রথমে তারা হৃদয় দখল করে
এরা কখনোই প্রথমে নিজের প্রকৃত মুখ দেখায় না।
শুরুর দিকের কোমলতা, যত্ন, আদর—
সবই হয় কাউকে নিজের নিয়ন্ত্রণে আনার উপায়।

তারা ধীরে ধীরে তোমাকে পরিবার, বন্ধু, ক্যারিয়ার—সবকিছু থেকে আলাদা করে ফেলে।
তোমার পৃথিবী ছোট হতে হতে একসময় শুধু তাকে কেন্দ্র করেই দাঁড়িয়ে যায়।
আর তখন তুমি বুঝতেও পারো না—
এটাই ছিল তোমাকে ভাঙার প্রথম ধাপ।

🎇 তারপর শুরু হয় চাহিদার খেলা
প্রথমে একটু সময়,
তারপর মনোযোগ,
পরে উপহার,
আরও পরে টাকা…
এভাবে সম্পর্কটা নীরবে লেনদেনে বদলে যায়।

তুমি দিতে দিতে ক্লান্ত,
সে নিতে নিতে অভ্যস্ত।

যেদিন তুমি আর দিতে পারো না—
সেদিন সে হারিয়ে যায়,
যেন কখনো ছিলই না।

🎇এবং তারপর শুরু হয় তোমার ভাঙন
তার চলে যাওয়ার পর
যা থাকে—
তা হলো ভেতরে প্রচণ্ড শূন্যতা,
নিজেকে দোষারোপ করা,
হতাশা,
কখনো ভুল পথে হাঁটা,
আর বিশ্বাস হারিয়ে ফেলা।

যাকে আপনি জীবন মনে করেছিলেন,
সে একসময় হয়ে যায় আপনার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল।

⚛️ শেষে থাকে এক আহত আত্মা
এ ধরনের মানুষ বাইরে কোনো দাগ রেখে যায় না—
কিন্তু ভেতরটা ভেঙে চূর্ণ করে দেয়।

ভালোবাসার ওপর বিশ্বাস কমে যায়,
আত্মসম্মান ক্ষতিগ্রস্ত হয়,
নিজেকে মূল্যহীন মনে হতে থাকে।

---

✴️ শিক্ষা

মানুষ ভালোবাসায় নয়, আচরণে চেনা যায়।
যে কেউ—সেই পুরুষ হোক বা নারী—
যদি সম্পর্কের নামে তোমার স্বাধীনতা, স্বপ্ন আর সম্মান কেড়ে নেয়—
তবে সে তোমার জীবনে আশীর্বাদ নয়, ঝড়।

সঠিক মানুষ জীবনকে গড়ে তোলে,
ভুল মানুষ জীবনটাকে ভেঙে দেয় নিঃশব্দে।

অ্যারিস্টটল, আলেকজান্ডার… এবং এক বুদ্ধিমতী দাসীর কিংবদন্তি! লোককথায় বলা হয় দার্শনিক অ্যারিস্টটল তার ছাত্র মহান আলেকজান...
15/12/2025

অ্যারিস্টটল, আলেকজান্ডার… এবং এক বুদ্ধিমতী দাসীর কিংবদন্তি!
লোককথায় বলা হয় দার্শনিক অ্যারিস্টটল তার ছাত্র মহান আলেকজান্ডারকে সবসময় সতর্ক করে দিতেন নারীদের অতিরিক্ত সান্নিধ্য সম্পর্কে।
তার মত ছিল:
✴️অতিরিক্ত আসক্তি মানুষকে দুর্বল করে, যুক্তিবোধকে ম্লান করে, আর প্রজ্ঞাকে অন্ধকারে ঢেকে দেয়।

রাজকীয় হেরেমের নারীরা এই উপদেশে বিরক্ত হয়ে উঠেছিলেন কারণ কথায় আলেকজান্ডারের উপকার মানা হলেও দোষ চাপত সবসময় তাদের ঘাড়ে!

✴️অবশেষে তারা ঠিক করল দার্শনিককে একদিন শিক্ষা দেওয়া দরকার।

তারা অ্যারিস্টটলের কাছে পাঠাল এক চমৎকার সুন্দরী, তীক্ষ্ণবুদ্ধি ও দুষ্টু স্বভাবের এক দাসীকে।
তার সৌন্দর্য, কৌশল আর মধুর ছলনায় তিনি ধীরে ধীরে মহান দার্শনিককে বশ করলেন।
যুক্তির ওস্তাদ অ্যারিস্টটলও একসময় তার মোহজালে পুরোপুরি আটকে পড়লেন।

✴️একদিন সেই দাসী দুষ্টু হাসি দিয়ে বলল

“গুরুদেব, আজ আপনাকে ঘোড়ার মতো হাঁটতে হবে… আর আমি আপনার পিঠে চড়ে বসব!”

মহিলা-মোহে বন্দী অ্যারিস্টটল মুহূর্তেই সম্মতি দিলেন।

✴️ঠিক সেই সময়, হেরেমের নারীরা আলেকজান্ডারকে ঘরে নিয়ে এল।
তিনি চোখ বড় বড় করে দেখলেন
তার গুরু সত্যিই এক দাসীর পিঠে চাপা অবস্থায় ঘোড়ার মতো হাঁটছেন!

“গুরুদেব!” আলেকজান্ডার বিস্ময়ে চিৎকার করল,
“আমাকে নারীদের থেকে দূরে থাকতে বলেছিলেন… আর এখন দেখুন নিজের অবস্থা!”

✴️অ্যারিস্টটল উঠে দাঁড়ালেন, ধুলো ঝাড়লেন, শান্ত হাসি দিয়ে বললেন

“প্রিয় রাজা, পুরো ঘটনাই ছিল তোমার জন্য একটি শিক্ষা।
ভাবো তো যদি একজন নারী তোমার শিক্ষককে ঘোড়ায় পরিণত করতে পারে,
তবে তোমাকে গাধায় পরিণত করতে তার এক মুহূর্তও লাগবে না!” �

�The Legendary Tale of Aristotle, Alexander… and a Clever Maid!

It is said that Aristotle often warned his student Alexander the Great about indulging too much in the company of women.
To him:
Excessive passion weakens judgment and clouds true wisdom.

The royal harem women, tired of being blamed, decided one day to teach the philosopher a lesson.

They sent a stunning, witty, and mischievous maid to him.
With charm and playful intelligence, she gradually captured the master logician himself.
Soon, Aristotle fell completely under her spell.

One day the maid, with a sly smile, made an odd request:

“Great teacher, today you must act like a horse—and I will ride on your back!”

Spellbound, Aristotle agreed immediately.

At that very moment, the harem women brought Alexander into the room.
He froze
his wise teacher was crawling like a horse with a maid on his back!

“Master!” Alexander exclaimed,
“You warned me about women… and look at what they’ve done to you!”

Aristotle stood up, dusted himself off, and calmly said:

“My dear king, this was your lesson.
Think wisely—
If a woman can turn your teacher into a horse,
she can turn you into a donkey even faster!”

✴️পরপুরুষের গন্ধ যতই মিষ্টি লাগুক, সে গন্ধের শেষ হয় শুধু নোংরা কান্নায়– নিষিদ্ধ আনন্দের গন্ধ কখনোই চিরস্থায়ী হয় না।নারীর...
14/12/2025

✴️পরপুরুষের গন্ধ যতই মিষ্টি লাগুক, সে গন্ধের শেষ হয় শুধু নোংরা কান্নায়
– নিষিদ্ধ আনন্দের গন্ধ কখনোই চিরস্থায়ী হয় না।

নারীর মন প্রথমে ভুল করে গন্ধে,
তারপর ভুল করে স্পর্শে,
সবশেষে ভুল করে বিশ্বাসে।

পরপুরুষের গায়ে যে ভিন্ন গন্ধ—
যা প্রথমে নতুন লাগে,
মধুর লাগে,
নিষিদ্ধ উত্তেজনায় পুরো শরীরকে কাঁপিয়ে তোলে—
সেটাই একসময় বিষ হয়ে যায় তার নিজের জীবনের জন্য।

কারণ এই গন্ধের সাথে কোনো দায়িত্ব থাকে না,
থাকে না কোনো প্রতিশ্রুতি,
থাকে না কোনো ভবিষ্যৎ।
থাকে শুধু একটুখানি লুকানো রোমাঞ্চ—যার আয়ু খুবই ছোট।

পরপুরুষের গন্ধ যতই মিষ্টি মনে হোক,
একদিন সেই গন্ধই হয়ে ওঠে ঘৃণার প্রতীক।

কারণ—

👉 যে পুরুষ অন্যের ঘর ভাঙার খেলায় মেতে ওঠে,
সে কখনোই নিজের ঘর তৈরি করতে চায় না।

👉 যে আপনাকে গোপনে চায়,
সে প্রকাশ্যে আপনাকে গ্রহণ করার সাহস রাখে না।

👉 যে আপনার শরীরের গন্ধ ভালোবাসে,
সে আপনার জীবনের ঝামেলাকে ঘৃণা করে।

যে গন্ধ একসময় উত্তেজনা জাগায়,
সেই গন্ধই পরে নারীর কাছে লজ্জা হয়ে দাঁড়ায়।

✴️রাত যত গভীর হয়,
সেই মিষ্টি গন্ধ ততই নোংরা হয়ে ওঠে—
কারণ সে গন্ধে লুকানো থাকে একজন প্রতারিত স্বামীর কান্না,
একটি ভেঙে যাওয়া সংসারের আর্তনাদ,
আর নিজের মর্যাদা হারানোর নীরব চিৎকার।

✴️শেষে নারী যখন আয়নায় নিজের দিকে তাকায়,
তখন সে বুঝতে পারে—
এ গন্ধ কোনো প্রেম নয়,
এ গন্ধ ছিল তার পতনের প্রথম ধাপ।

নিষিদ্ধ আনন্দের গন্ধ কখনোই চিরস্থায়ী নয়,
কিন্তু তার পরিণতির দাগ সারাজীবন বহন করতে হয়।

#পরকীয়া

⚛️প্রেমে পড়লে মেয়েরা গোপনে যেসব কাজ করে থাকেপ্রেমে পড়া মানেই ভুবনটাই বদলে যাওয়া। তখন মনে হয়—দুনিয়ায় সে একজনই সবচেয়ে গুরু...
14/12/2025

⚛️প্রেমে পড়লে মেয়েরা গোপনে যেসব কাজ করে থাকে

প্রেমে পড়া মানেই ভুবনটাই বদলে যাওয়া। তখন মনে হয়—দুনিয়ায় সে একজনই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ! ঘুম কমে যায়, মন উড়ে বেড়ায়, আর নিজের অজান্তেই মেয়েরা কিছু আচরণ করতে শুরু করেন। পরে হয়তো মনে হয়—"এগুলো কি সত্যিই আমি করেছি?"
চলুন দেখে নেওয়া যাক প্রেমে পড়লে মেয়েরা গোপনে কোন কোন কাজগুলো করে—

✴️১. হালকা গোয়েন্দা হয়ে যাওয়া

প্রেমিকের ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম বা হোয়াটসঅ্যাপ—সবকিছু নজরে রাখতে ইচ্ছে করে। পুরনো পোস্ট থেকে মেসেজ—সবই কৌতূহল জাগায়। কোন মেয়ের সঙ্গে কথা হয়েছে, কে লাইক দিল—এসব খুঁটিনাটি খুঁজে বের করতেই যেন ব্যস্ততা বেড়ে যায়!

✴️২. বন্ধুদের সময় কমে যাওয়া

বন্ধুদের সঙ্গে আগের মতো আড্ডা হয় না। কল-চ্যাটের সময়টাও কমে যায়। নতুন অনুভূতির টানেই হোক, কিংবা প্রেমিকের প্রতি বেশি মনোযোগ—অজান্তেই বন্ধুরা একটু অবহেলিত হয়ে যায়।

✴️৩. রোমান্টিক গানে ডুবে থাকা

রোমান্টিক মুভি, লাভ সং—সব কিছুই তখন বাড়তি ভালো লাগে। দূরত্বের প্রেম হলে তো কথাই নেই—রোজ রোজ গান শুনে মন ভিজিয়ে রাখার আলাদা মজা আছে।

✴️৪. সাবেক প্রেমিকার প্রতি বিরূপ মনোভাব

প্রেমিকের অতীত প্রেম জানা মানেই মনে একটু অস্বস্তি। সাবেক প্রেমিকাকে ভালোমতো চোখে দেখা প্রায় অসম্ভব। সুযোগ পেলে তাকে নিয়ে মন্তব্য করাও অস্বাভাবিক নয়।

✴️৫. প্রেমিককে নিয়ে অতিরিক্ত ভাবনা

সে কতটা সুন্দর হাসে, কীভাবে কথা বলে—সব কিছুতেই মুগ্ধতা কাজ করে। সারাদিনই তার কথা মনে ঘোরাফেরা করে। মনোযোগ অন্য দিকে রাখতে গেলেও যেন তাকে ছাড়া আর কিছুই ভাবা যায় না।

✴️৬. সাজগোজে বাড়তি মনোযোগ

দেখা করতে যাওয়ার সময় পোশাক, মেকআপ—সব কিছুতেই অতিরিক্ত সময় লাগে। কোন ড্রেসে বেশি ভালো লাগবে—তা নিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ভাবাটাই যেন স্বাভাবিক হয়ে ওঠে।

✴️৭. প্রেমিককে নিয়ে কথা শুনলে প্রতিবাদী হয়ে ওঠা

বন্ধুরা প্রেমিককে নিয়ে কোনো নেতিবাচক মন্তব্য করলে তা সহ্য হয় না। তখনই রাগ, অভিমান, এবং বিরক্তি চেপে বসে। অনেক সময় প্রতিবাদও চলে আসে।

যখন হৃদয় প্রেমে ভরে যায়, এসব আচরণ খুবই সাধারণ। এগুলোই হয়তো প্রেমকে আরও মিষ্টি করে তোলে। 💖

✴️নারী শব্দটির মধ্যেই যেন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য লুকিয়ে আছে। নারীরা চপলমতি হন, স্থির বু’দ্ধিসম্পন্ন হন আবার ভাবুক প্রকৃতির...
13/12/2025

✴️নারী শব্দটির মধ্যেই যেন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য লুকিয়ে আছে। নারীরা চপলমতি হন, স্থির বু’দ্ধিসম্পন্ন হন আবার ভাবুক প্রকৃতিরও হন। নারীরা ভিন্ন দে’হ বৈচিত্র্য এবং ভিন্ন রূপ বৈচিত্র্যের অধিকারী হন, ভিন্ন তাঁদের চাওয়া পাওয়া। কিন্তু একটি দিকে তারা সবাই অনেকটা একই রকম হয়ে থাকেন।আর সেটা হলো প্রেমিক পুরুষের ক্ষেত্রে।

✴️যেমন এমন অনেক কথা আছে যেগু’’লো নারীরা পুরুষদের মুখ থেকে শুনতে ভীষণ পছন্দ করেন। তাই নারীকে খুশি করার জন্য একঝাঁক তরুণ গবেষণা করে সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য খুঁজে বের করতে সক্ষম হয়েছেন। আসুন জেনে নেওয়া যাক নারীকে খুশি করার সর্বশ্রেষ্ঠ কিছু বাক্য। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক –

⚛️১.তোমাকে অনেক সুন্দর লাগছে : এটা খুবই সাধারণ একটি কথা যা প্রতিটি নারী তাদের আকাঙ্খিত পুরুষদের কন্ঠ থেকে শুনতে পছন্দ করেন। সেই নারী হোক সুন্দর বা অসুন্দর তবু এই কয়েকটি শব্দ তাদেরকানে লাগে সুমধুর। কোনো পুরুষ যদি মুগ্ধতার বশে বলে নয়ে তোমাকে আজ বেশ সুন্দর লাগছে তাহলে নারীরা খুশি হয়ে যান। এই বাক্যটি তখন তাদের কাছে পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ বাক্য মনে হয়।

⚛️২.তুমি আমা’র জীবনের প্রথম নারী : প্রতিটি নারীই চানতার পুরুষটি যেন তাকে অনেক বেশি ভালোবাসেন এবং তাকে ছাড়া যেন দ্বিতীয় কোনো নারীর দিকে তারা না তাকান। আর তিনি হয়ে থাকেন সেই পুরুষের জীবনের প্রথম নারী তাহলে তার জীবনে অ’পূর্ণতার আর কিছুই থাকে না। পুরুষ স’’ঙ্গীটির মুখে একজন নারী শুনতে চান যে ‘তুমি আমা’র জীবনের প্রথমনারী’ এই বাক্যটি। সেটি যদি মিথ্যাও হয়ে থাকে তারপরও তার কাছে সেটি চরম সত্যি কথা।

⚛️৩.তুমি অনেক আবেদনময়ী : অন্যান্য কথার সাথে এই কথাটাও অনেক প্রিয় একজন নারীর কাছে।পুরুষস’’ঙ্গীটি বেশি আবেদনময়ী বলে পছন্দ করেন এটি তার জীবনের সর্বশ্রেষ্ঠ সত্য বলে তার মনে হয়।

⚛️৪.তুমি কি আমা’র সাথে তোমা’র সারাটি জীবন কা’টাবে : প্রতিটি মানুষের আলাদা কিছু স’ত্ত্বা রয়েছে। এ কারণে আলাদা স’ত্ত্বার মানুষগু’’লো ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। ভিন্ন ভিন্ন স’ত্ত্বার মানুষগু’’লোর জীবন স’’ঙ্গীকে প্রপোজ করার প’দ্ধতিও ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে। একজন নারী বৈচিত্র্যপূর্ণভাবে প্রপোজে বেশি খুশি হয়। তার মধ্যে এটি একটি যেমন তুমি কি আমা’র সাথে তোমা’র সারাটিজীবন কা’টাবে?এ ধরনের বাক্যেও একজন নারী অনেক বেশি খুশি হয়ে থাকেন।

⚛️৫.তুমি কি মনে ক’রো : কোনো একটা বি’ষয়ে যদি পুরুষ স’’ঙ্গীটিজিজ্ঞাসা করে বা জানতে চায় যে এই বি’ষয়টি স’ম্পর্কে তুমি কি মনে কর বা কোনো একটা বি’ষয় স’ম্পর্কে যদি তার মতামত জিজ্ঞাসা করে তাহলে নারীটি ভীষণ খুশি হয়ে থাকে। তারা ভাবেন যে তাদের মতামতেরওমূল্য দিচ্ছেন তারপুরুষ স’’ঙ্গীটি।

⚛️৬. তুমি আমা’র জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ : এমন কথা শুনতে কার না ভালো লাগে। একজনের জীবনের সবচেয়ে প্রিয় মানুষ এর চেয়ে বেশি পাওয়ার আর কি হকে পারে। এই ধরনের কথাতেও একজন নারী যার পর নাই খুশি হয়ে থাকেন।

✴️ভুলের ক্ষমা আছে, কিন্তু চালাকির নয়__ভুল মানুষ করে, কারণ মানুষ কখনোই নিখুঁত নয়।জীবনের পথে চলতে গিয়ে কেউ কারও প্রতি অ...
13/12/2025

✴️ভুলের ক্ষমা আছে, কিন্তু চালাকির নয়__ভুল মানুষ করে, কারণ মানুষ কখনোই নিখুঁত নয়।
জীবনের পথে চলতে গিয়ে কেউ কারও প্রতি অবিচার করে ফেলে, কেউ ভুল বুঝে নেয়, আবার কেউ ভুল সময়ে ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। এসবই “মানবীয় ভুল” যা অনুতাপের মধ্যে দিয়ে একদিন ঠিক হয়ে যায়।

✴️ভুলের মধ্যে থাকে একধরনের সরলতা। সেখানে থাকে হৃদয়ের সত্যতা, বোঝাপড়ার ঘাটতি, বা সময়ের অপূর্ণতা। তাই ভুল ক্ষমা করা যায় কারণ ভুল মানুষকে শেখায়, মানুষকে বদলায়, মানুষকে মানুষ করে তোলে।

✴️কিন্তু “চালাকি”?
চালাকি হলো ভিন্ন এক খেলা মন ও মস্তিষ্কের কূটচাল।
চালাকি মানে ইচ্ছে করে অন্যের অনুভূতি নিয়ে খেলা করা, বিশ্বাসের দেয়ালে ফাটল ধরানো, আর নিজের লাভের জন্য অন্যের ক্ষতি মেনে নেওয়া।
চালাক মানুষ জানে সে কী করছে, কখন করছে, এবং কেন করছে। তাই তার জন্য কোনো ক্ষমা নেই কারণ সেটা ভুল নয়, সেটা ইচ্ছাকৃত “প্রতারণা”।

✴️সম্পর্কের সবচেয়ে বড় ভিত্তি হলো বিশ্বাস।
যেখানে বিশ্বাস আছে, সেখানে ভুলও ক্ষমার যোগ্য।
কিন্তু যেখানে চালাকি ঢোকে, সেখানে ভালোবাসার জায়গা শুকিয়ে যায়, হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে অভিনয়, আর কথার আড়ালে জন্ম নেয় সন্দেহ।

✴️একজন মানুষ একবার ভুল করলে তাকে শেখানো যায়, তাকে ক্ষমা করা যায় কারণ সে হয়তো বুঝতে পারেনি।
কিন্তু যে বারবার চালাকি করে, তার উদ্দেশ্য হয় পরিষ্কার সে চায় নিজের স্বার্থ, নিজের আরাম, নিজের জয়।

✴️তুমি যদি কারও সঙ্গে সত্যি সম্পর্ক রাখো, তাহলে তাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসো, বিশ্বাস করো, আর ক্ষমা করতে শেখো
কিন্তু যদি দেখো কেউ তোমার বিশ্বাসের সঙ্গে চালাকি করছে, তখন চুপ থেকো না। কারণ, চালাকি ক্ষমা করলে তুমি শুধু তাকে নয়, নিজেকেও ঠকাও।

✴️জীবনের পথে শিখো
ভুলের শিক্ষা নাও, কিন্তু চালাকির শিকার হয়ো না।
কারণ, ভুল মানুষকে বড় করে, আর চালাকি মানুষকে ছোট করে দেয়।

✨ তাই মনে রেখো
ভুলের ক্ষমা আছে, কিন্তু চালাকির নয়!

Collected

🎇যারা প্রতিদিন এমন সব আর্টিকেল পড়তে চান, তারা পেজটি ফলো করে রাখতে পারেন।
লাইক-👍.কমেন্ট-✍️. শেয়ার-🧑‍🧑‍🧒‍🧒. করার জন্য বিশেষ অনুরোধ করছি🙏
সময় করে আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।💕♥️





ধনীরা কপালে ভর করে ধনী হয়নি। বা তারা হঠাৎ করে টাকার খনি খুঁজে পায়নি। তারা এমন একটা খেলা খেলেছে, যা আপনাকে তারা শেখায়নি।...
12/12/2025

ধনীরা কপালে ভর করে ধনী হয়নি। বা তারা হঠাৎ করে টাকার খনি খুঁজে পায়নি। তারা এমন একটা খেলা খেলেছে, যা আপনাকে তারা শেখায়নি। আর তারা সেটা আপনাকে শেখাতেও চায় না — কারণ একবার সেই খেলা শিখে ফেললে, আপনি তাদের জন্য হুমকি হয়ে উঠবেন।

এই খেলাটা শুধুই তাদের জন্য, যারা ভাঙতে চায় শিকল, পাল্টাতে চায় নিজের জীবন। ৭টি গোপন সত্য আপনি যদি মনপ্রাণ দিয়ে কাজে লাগান, তাহলে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন কোটিপতি:

১. ধনীরা কখনো টাকা নিয়ে নিজের সময় বিক্রি করে না, তারা বরং টাকা দিয়ে লোকের সময় কিনে নেয়।

আপনি যখন সকাল সন্ধ্যা চাকরি করে বেতন নেন, তখন তারা এমন একটা সিস্টেম বানায় যা ২৪/৭ ফর্মুলায় কাজ করে। তাদের ঘুমের মধ্যেও স্রোতের মতো টাকা আসতে থাকে। সময় সীমিত, কিন্তু সিস্টেম সীমাহীন — পার্থক্যটা বোঝার চেষ্টা করুন!

২. ঋণ খারাপ নয়, মূর্খতা খারাপ।

ধনীরা “ভালো ঋণ” দিয়ে সাম্রাজ্য বানায়: প্রপার্টি, যন্ত্রপাতি, বিজনেস ক্যাপিটাল ইত্যাদি। আর আপনি “খারাপ ঋণ” নিয়ে দেখান: আইফোন, নাইটক্লাব, গাড়ি এইসব হাবিজাবি। মনে রাখবেন, ঋণ যদি টাকা না আনে, সেটা একধরনের দাসত্ব।

৩. ৯:০০–৫:০০ খেতে পড়তে দেবে, কিন্তু মালিকানা আপনাকে মুক্তি দেবে।

তারা চাকরির আয় দিয়ে বিজনেস শুরু করে। আর আপনি সেই আয় দিয়ে শো-অফ করেন। একদিকে গড়ে উঠে সাম্রাজ্য, আরেকদিকে জমে ঋণ। টাকা ইনভেস্ট করতে শিখুন — যেটুকু আছে, সেটুকু দিয়েই শুরু করুন, আজই শুরু করুন।

৪. তাদের নেটওয়ার্কই তাদের সম্পদ।

তারা কখনো হতাশ, নেগেটিভ মানুষের সঙ্গে সময় কাটায় না। প্রত্যেক বন্ধু আপনাকে কিছু না কিছু দেয়: জ্ঞান, যোগাযোগ, মূলধন ইত্যাদি। যদি আপনার আশেপাশের লোকেরা আপনাকে পজিটিভ কিছু না দিয়ে উল্টো আপনার শক্তি খেয়ে ফেলে, এখনই তাদেরকে মাইনাস করুন।

৫. নীরবতাই ধনীদের কৌশল।

তারা ঢাকঢোল বাজায় না। তারা ছায়ার মতো চলে, বজ্রের মতো আঘাত হানে। আপনি যখন সোশাল মিডিয়ায় ফেক লাইফ দেখান, তারা তখন জমি, শেয়ার আর ব্যবসা কিনে নেয়। তাই নীরবে কাজ করুন, আপনার গোপনীয়তা একদিন ঝড় তুলবে।

৬. ধনীরা আর্থিক শিক্ষায় সময় ব্যয় করে।

তারা বই পড়ে, কোর্স করে, মোটিভেশনাল ভিডিও দেখে, মাস্টারমাইন্ড সেট করে। আর আপনি? রিলস্ আর পর্ণ দেখেন। আজকের দিনে তথ্যই নতুন টাকা। হয় শিখুন, নইলে আজীবন গরীব থাকুন!

৭. তারা বিক্রি করে।

প্রতিটা মিলিয়নিয়ারই বিক্রেতা। কেউ পণ্য বিক্রি করে, কেউ ব্র্যান্ড, কেউ সার্ভিস, কেউ স্কিল। তারা প্রত্যেক মুহূর্তে নিজের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়ায়। এর মাধ্যমে তারা মানুষের আগ্রহ ধরে রাখে। আপনি যদি নিজের ব্র্যান্ড ভ্যালু বাড়াতে না পারেন, তাহলে কে আপনাকে গুরুত্ব দেবে?

সবশেষে বলি, ধনী হওয়া ব্যাপারটা কোনো কাকতালীয় বা ভাগ্যনির্ভর ঘটনা নয়। এটা একটা মাইন্ডসেট আর কিছু ভালো অভ্যাসের ফলাফল। ধনীরা টাকার গাছ লাগিয়ে ধনী হয় না, তবে তারা এমন একটা সিস্টেম গড়ে তোলে যা টাকার গাছের মতোই ফল দেয়। আপনি যদি ৭টি ট্রিকস্ যেগুলোর কথা আমি বললাম, আজ থেকেই অনুসরণ করেন, তাহলে ধনী হওয়াটা আপনার জন্য শুধুই সময়ের অপেক্ষা।

পুরনো বেদনাদায়ক বা অপ্রিয় স্মৃতি মন থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা অসম্ভব হতে পারে, তবে এই অভ্যাসগুলো আপনাকে সেগুলোর প্রভাব কমা...
11/12/2025

পুরনো বেদনাদায়ক বা অপ্রিয় স্মৃতি মন থেকে পুরোপুরি মুছে ফেলা অসম্ভব হতে পারে, তবে এই অভ্যাসগুলো আপনাকে সেগুলোর প্রভাব কমাতে এবং বর্তমানের দিকে মনোযোগ দিতে সাহায্য করবে।

​১. স্মৃতিটিকে মেনে নিন :
​স্মৃতিটিকে জোর করে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা না করে, প্রথমে সেটির অস্তিত্ব মেনে নিন। এটি আপনার জীবনের অংশ ছিল, কিন্তু এটিই আপনার সম্পূর্ণ পরিচয় নয়। স্মৃতিটিকে স্বীকার করলে তা আপনার উপর কম ক্ষমতা রাখে।

​২. বর্তমান মুহূর্তে বাঁচুন :
​যোগা, ধ্যান বা শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়ামের মাধ্যমে নিজের মনকে প্রশিক্ষিত করুন, যাতে তা অতীতের ভাবনা ছেড়ে বর্তমানের কাজে মনোনিবেশ করতে পারে। যখনই মন অতীতে ফিরে যেতে চাইবে, তখনই নিজেকে বলুন: "আমি এখন এখানে, এই মুহূর্তে।"

​৩. নতুন ও ইতিবাচক অভিজ্ঞতা তৈরি করুন:
​পুরনো স্মৃতিগুলো যদি আপনাকে কষ্ট দেয়, তবে মনকে ব্যস্ত রাখতে নতুন, আনন্দদায়ক এবং ইতিবাচক অভিজ্ঞতা সৃষ্টি করুন। একটি নতুন শখ বা দক্ষতা অর্জন করুন, নতুন জায়গায় ভ্রমণ করুন, অথবা নতুন বন্ধুদের সাথে মিশুন। এই নতুন স্মৃতিগুলো পুরনো স্মৃতির জায়গা দখল করে নেবে।

​৪. মনকে অন্য দিকে চালিত করুন :
​যখন অপ্রিয় স্মৃতি মনে আসতে শুরু করে, তখন দ্রুত নিজেকে এমন কোনো কাজে ব্যস্ত করুন যা আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ দাবি করে। যেমন: বই পড়া, ধাঁধা সমাধান করা, কঠিন কোনো কাজ করা, বা নতুন কোনো গান শোনা।

​৫. স্মৃতির উদ্দীপক এড়িয়ে চলুন :
​যেসব স্থান, গান, ছবি বা ব্যক্তি আপনাকে পুরনো স্মৃতির কথা মনে করিয়ে দেয়, সাময়িকভাবে সেগুলো এড়িয়ে চলুন। এই উদ্দীপকগুলো থেকে দূরে থাকলে মন ধীরে ধীরে স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।

​৬. নিজের যত্ন নিন :
​শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্যের দিকে মনোযোগ দিন। পর্যাপ্ত ঘুম, সুষম খাদ্য এবং নিয়মিত ব্যায়াম মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করে এবং মানসিক চাপ কমাতে সাহায্য করে। একটি সুস্থ মন অপ্রিয় স্মৃতি সহজে মোকাবেলা করতে পারে।

​৭. কথা বলুন বা লিখুন :
​আপনার বিশ্বস্ত বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা থেরাপিস্টের সাথে স্মৃতিটি নিয়ে কথা বলুন। এটি আপনার মনের ভার হালকা করবে। যদি কারো সাথে কথা বলতে স্বচ্ছন্দ বোধ না করেন, তবে স্মৃতিগুলো একটি ডায়েরিতে লিখে ফেলুন এবং বইটি বন্ধ করে দিন।

​৮. স্মৃতির অর্থ পরিবর্তন করুন :
​পুরনো ঘটনাটিকে একটি শিক্ষার সুযোগ হিসেবে দেখুন। ভাবুন—এই স্মৃতি থেকে আপনি কী শিখেছেন? ভবিষ্যতে এমন পরিস্থিতি এড়াতে কী পদক্ষেপ নিতে হবে? একটি নেতিবাচক ঘটনাকে অভিজ্ঞতার ইতিবাচক দিকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করুন।

​৯. ধৈর্য ধরুন :
​পুরনো স্মৃতি ভোলা একটি রাতারাতি প্রক্রিয়া নয়, এটি একটি দীর্ঘ যাত্রা। নিজেকে সুস্থ হওয়ার জন্য সময় দিন। মাঝে মাঝে মনে কষ্ট এলেও নিজেকে দোষারোপ করবেন না, বরং নিজের প্রতি সহানুভূতিশীল হন।

​১০. প্রয়োজনে পেশাদার সাহায্য নিন :
​যদি স্মৃতিগুলো আপনার দৈনন্দিন জীবন, কাজ বা সম্পর্ককে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করে, তবে একজন মানসিক স্বাস্থ্য পেশাদার (যেমন: কাউন্সেলর বা থেরাপিস্ট) এর সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না। তারা আপনাকে স্মৃতির সাথে স্বাস্থ্যকর উপায়ে মোকাবিলা করার কৌশল শেখাতে পারে।

✴️একজন চরিত্রহীন ছেলে যেভাবে একটা মেয়ের জীবন ধ্বং"স করেজীবনে কিছু সম্পর্ক এমন আসে, যা মানুষকে বদলে দেয় — কেউ গড়ে তোলে,...
11/12/2025

✴️একজন চরিত্রহীন ছেলে যেভাবে একটা মেয়ের জীবন ধ্বং"স করে

জীবনে কিছু সম্পর্ক এমন আসে, যা মানুষকে বদলে দেয় — কেউ গড়ে তোলে, কেউ ভেঙে দেয়।
✴️একজন চরিত্রহীন ছেলে ঠিক আগুনের মতো— দূর থেকে উষ্ণ লাগে, কাছে গেলে পুড়িয়ে ছারখার করে দেয়।
সে এমনভাবে একটা মেয়েকে নিজের ভালোবাসার অভিনয়ে ফাঁদে ফেলে যে, মেয়েটি বুঝতেই পারে না কখন সে নিজের জীবনটাই হারিয়ে ফেলল।

✴️ শুরুটা হয় ভালোবাসার অভিনয়ে
চরিত্রহীন ছেলেরা কখনোই প্রথমে নিজেদের আসল মুখ দেখায় না।
তারা আসে ভালোবাসার মায়ায়, মিষ্টি কথার ঝড়ে, আর যত্নের অভিনয়ে।
মেয়েটি ভাবে— “এই ছেলেটাই আমার জীবনের শেষ ঠিকানা।”
কিন্তু বাস্তবে সে শুধুই একজন খেলোয়াড় — যার লক্ষ্য ভালোবাসা নয়, জয় করা।

✴️সে খুব দ্রুত মেয়েটির অনুভূতি বুঝে ফেলে—
কোথায় তার দুর্বলতা, কোন কথায় সে গলে যায়, কোন মুহূর্তে সে ভরসা করে।
তারপর শুরু করে “মনস্তাত্ত্বিক খেলা”।
ধীরে ধীরে মেয়েটির পৃথিবীটা ছোট হয়ে যায়— শুধু সেই ছেলেটির চারপাশে ঘুরতে থাকে।
সে বন্ধুবান্ধব, পরিবার, এমনকি নিজের ক্যারিয়ার পর্যন্ত ভুলে যায় তাকে সুখী রাখার চেষ্টায়।

✴️ এরপর আসে ব্যবহার
প্রথমে চায় মনোযোগ, তারপর সময়, তারপর টাকাপয়সা,
আর শেষে — মেয়েটির বিশ্বাস আর শরীর।
চরিত্রহীন ছেলের ভালোবাসা এক প্রকার লেনদেন—
যতক্ষণ সে কিছু “পাচ্ছে”, ততক্ষণ সে প্রেমিক।
যেই মেয়েটি একটু নিজের মত প্রকাশ করে, বা কিছু না দেয়—
সেই মুহূর্তে সে দূরে সরে যায়।

✴️তারপর একদিন হঠাৎ—
মেয়েটি দেখল, যে মানুষটার জন্য সে পৃথিবী ত্যাগ করতে চেয়েছিল,
সে এখন অন্য কারও সঙ্গে সুখে আছে।
কোনো ব্যাখ্যা নেই, শুধু নিরব প্রস্থান।

✴️এরপর শুরু হয় মেয়েটির মানসিক ধ্বং"স
সে ভাবে, ভালোবাসা বুঝি একটা মিথ্যে জিনিস।
রাতের ঘুম উধাও, মন ভাঙা, চোখে কান্না, মনে প্রশ্ন— “আমি এতটা খারাপ ছিলাম?”
চরিত্রহীন ছেলের দেওয়া এই মানসিক আঘাত
মেয়েটিকে ভিতর থেকে শুকিয়ে ফেলে।
তার আত্মবিশ্বাস নষ্ট হয়, জীবনের প্রতি আগ্রহ হারিয়ে ফেলে।
কখনো হয়ত সে আবার ভালোবাসতে চায়—
কিন্তু ভয় পায়, আবার কেউ তার সরলতাকে ব্যবহার করবে।

✴️ শেষে যা থাকে — এক নীরব মৃত্যু
চরিত্রহীন ছেলে শুধু একটি সম্পর্ক ভাঙে না—
সে একটা মেয়ের বিশ্বাস, ভালোবাসা আর সম্মানকেও হত্যা করে যায়।
যে মেয়েটি একসময় হাসিখুশি ছিল, সে এখন নিঃশব্দ।
তার চোখে ভয়, মনে অবিশ্বাস, হৃদয়ে ক্ষত।

✴️ এ থেকে আমাদের শিক্ষা?
সব “সুন্দর কথা” ভালোবাসা নয়,
সব “কেয়ার” আসল নয়।
যে ছেলেটি তোমার বিশ্বাস চায়, কিন্তু তোমার সম্মান রাখে না—
সে তোমাকে ভালোবাসে না, শুধু ব্যবহার করছে।

শেষ কথা:
একজন ভালো ছেলে মেয়েকে শান্তি, সম্মান ও নিরাপত্তা দেয়,
আর একজন চরিত্রহীন ছেলে মেয়ের জীবনকে ধ্বং"স করে দেয় নিঃশব্দে।

Address

Gaffargaon

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ahassn Habib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ahassn Habib:

Share