Ahassn Habib

Ahassn Habib social worker

⚛️একজন নারীর মুখের হাসি কিংবা চোখের জল—অনেক সময়ই তার প্রিয় পুরুষটির আচরণের প্রতিফলন। একজন স্ত্রী তার মনের সব দরজা খুলে দ...
08/09/2025

⚛️একজন নারীর মুখের হাসি কিংবা চোখের জল—অনেক সময়ই তার প্রিয় পুরুষটির আচরণের প্রতিফলন। একজন স্ত্রী তার মনের সব দরজা খুলে দেয় তার স্বামীর জন্য।স্বপ্ন, ভয়,আবেগ,আস্থা—সব কিছু সে দিয়ে দেয় একমাত্র সেই মানুষটার হাতে,যাকে সে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসে।

⚛️ এই দেওয়ার মাঝেই রয়েছে এক ধরনের নির্ভরতা।সে তখন নিজের সবটুকু বিশ্বাস করে তুলে দেয় সেই পুরুষের হাতে—যার হাতে তখন যেন থাকে তার সুখ কিংবা ভেঙে পড়ার চাবি।

⚛️একজন পুরুষ চাইলেই তার স্ত্রীকে রানি করে রাখতে পারে।প্রতিদিনের ছোট ছোট ভালোবাসায়,যত্নে,শ্রদ্ধায়,সময় দেওয়ার মাঝে সে গড়ে তুলতে পারে একটি নারীর ভেতরের রাজ্য।একটি সহজ প্রশ্ন—“তুমি কেমন আছো?”—এই কথাটিও স্ত্রীর মন ভালো করে দিতে পারে,এনে দিতে পারে প্রশান্তি।

⚛️ নারীর হৃদয় হয়তো বাইরে থেকে কঠিন মনে হয়,কিন্তু ভিতরটা খুবই কোমল।সারা দিনের ক্লান্তি,জীবনের চাপ,দুশ্চিন্তা—সব কিছুর পরেও সে অপেক্ষা করে তার প্রিয় মানুষের একটু মনোযোগ,একটু ভালোবাসার জন্য।

⚛️কিন্তু সেই মানুষটাই যদি উদাসীন হয়ে পড়ে?যদি কথা দিয়ে না রাখে,বারবার অবহেলা করে,ছোট ছোট আবদারগুলো উপেক্ষা করে চলে—তাহলে মেয়েটির ভিতরে শুরু হয় এক নীরব ভাঙন।সে ভাঙন চোখে দেখা যায় না,কিন্তু সে তাকে কুঁড়ে কুঁড়ে খায়।

⚛️একটা ভুল কথা,একটুখানি অবহেলা,অথবা মনোযোগহীন একটি আচরণও ভেঙে দিতে পারে মেয়েটির সারাদিনের শান্তি।সে মানুষটার মুখে বিরক্তির ছায়া দেখলেই যেন মেয়েটির ভেতরকার সব আলো নিভে যায়।

⚛️ অথচ,সেই মানুষটাই যদি বুঝে—যদি পাশে থাকে,সময় দেয়,গুরুত্ব দেয়—তবে স্ত্রী হয়ে ওঠে প্রাণবন্ত এক আলোঝলমলে পৃথিবী।তার চোখে ফিরে আসে ঝকঝকে স্বপ্ন,মুখে ফিরে আসে প্রাণখোলা হাসি।সে হয়ে ওঠে আরও বেশি সুন্দর,আরও বেশি পরিপূর্ণ।

⚛️ সত্যি বলতে কি,একজন পুরুষের আচরণ অনেক সময় ঠিক করে দেয় একজন নারীর প্রতিদিন কেমন যাবে—হবে কি তা ভালোবাসায় ভরা একটি সকাল,নাকি অবহেলায় ঘেরা একটি বিষণ্ণ বিকেল।

⚛️ তাই বলা হয়— একজন পুরুষ চাইলে তার স্ত্রীকে সবচেয়ে সুখী নারী বানাতে পারে।আবার সেই ভালোবাসাকে অবহেলা করে,তাকে নিঃশব্দে নিঃশেষও করে দিতে পারে।

⚛️ নারীর হাসি বা কান্নার পেছনে অনেক সময় থাকে সেই একজন পুরুষের হাত।এই হাত যদি ভালোবাসায় আগলে রাখে,তবে নারী প্রস্ফুটিত হয় এক পরিপূর্ণ ভালোবাসায়।আর যদি অবহেলায় ধাক্কা দেয়,তবে হারিয়ে যেতে পারে সেই নারীর আত্মবিশ্বাস,স্বপ্ন আর প্রাণখোলা পৃথিবী।

⚛️ ভালোবাসা মানেই দায়িত্ব।
আর সেই দায়িত্ব যদি সত্যিকারভাবে পালন করা যায়,তবে একটি মেয়ে হয়ে ওঠে পৃথিবীর সবচেয়ে আনন্দিত ও পরিপূর্ণ মানুষ।

ছবি সংগৃহীত

➡️ পুরুষ তুমি ছুঁতে চাইলে এমনিভাবে ছোঁবে!! এই যে বাসে ট্রেনে, রাস্তাঘাটে, ভীড়ের ঠ্যালাঠেলিতে তুমি আমায় ছুঁয়ে দাও, তাতে আ...
08/09/2025

➡️ পুরুষ তুমি ছুঁতে চাইলে এমনিভাবে ছোঁবে!! এই যে বাসে ট্রেনে, রাস্তাঘাটে, ভীড়ের ঠ্যালাঠেলিতে তুমি আমায় ছুঁয়ে দাও, তাতে আমার কোনো আপত্তি নেই। এমন তো কতবার হয়েছে। কতজনে কতভাবে তাকিয়েছে, ছুঁয়েছে।
একবার জানো কি হল? তখন বয়সটা বেশ অল্প। কলকাতায় লোকাল ট্রেনে চেপেছি। একটাই মাত্র স্টেশন মাঝে, কিন্তু একেবারে চাপাচাপি ভীড়। কোনরকমে ট্রেনে পা রাখতেই ট্রেন ছেড়ে দিল। আমি ঝুলছি ট্রেনের বাইরে।

➡️কোনরকমে একটা লোহার রড ধরে আছি, কিন্তু ঘাম ঘাম হাতে তাও পিছলে যাচ্ছে। হঠাৎ একটা পুরুষালি হাত কনুইয়ের কাছটা ধরেই হ্যাঁচকা টানে ট্রেনের ভেতরের দিকে নিয়ে এলো আমাকে। আমি বললাম, প্লিজ ছাড়বেন না। আমি পড়ে যাব তাহলে। ছাড়ছি না। ভয় নেই। ভয় ছিল না আর।
আরেকবার। সেবার গায়ে জ্বর। মাথায় কি ঘুরছিল, চট করে হোস্টেল থেকে বাড়ি যেতে খুব ইচ্ছে হল। ট্রেন নেই, কোন ভাল বাস নেই। ঝরঝরে একটা বাস যা পেলাম উঠে পড়লাম। তিলার্ধ জায়গা নেই বাসে। আমি গায়ে জ্বর নিয়ে ধুঁকছি দরজার কাছটায়। পিঠের ওপর হাত পড়ল।
একজন গ্রাম্য বৃদ্ধ বললেন, বসবে মা? আমি দাঁড়াতে পারব না। এই পাশটায় বস কষ্ট করে। পাশে জায়গা ছিলনা তেমন। আমার মাথা তোলারও ক্ষমতা ছিল না। রীতিমত ওনার পায়ের ওপরে বসে পড়লাম। জানলার হাওয়া চোখেমুখে লাগল। আঃ শান্তি!

➡️এরকম হয় কিন্তু। রাস্তাঘাটে কেউ কেউ হাঁ করে তাকিয়ে দেখে। অস্বস্তি হয়। আমারও হয়। কিন্তু কখনো কখনো খুব ভাল লাগে। একবার যেমন। কোথাও যাচ্ছিলাম, বই পড়তে পড়তে বাসের মধ্যে ঘুমিয়ে পড়েছি। শেষ স্টপেজে এসে কন্ডাক্টর ডেকে তুলল। চেয়ে দেখলাম একটা গন্ডগ্রাম। আর একটি ছেলে আমার দিকে অবাক চোখে তাকিয়ে আছে।

➡️আমি পাত্তা না দিয়ে বাস থেকে নেমে পড়লাম। বিকেল হয়ে এসেছিল। কন্ডাক্টর বলল এরপর বাস আবার দু'ঘন্টা পর। একা একা দাঁড়িয়ে আছি। ভাবছি কি করব। দেখি পেছনে ওই ছেলেটিও এসেছে। এখানে একটা দোকানে আমার বাইক রাখা থাকে।
- আমি পৌঁছে দেব?
- না না, কি দরকার।
- ভয় নেই! বাড়ি অব্দি পৌঁছে দেব। পরের বাস আসতে আসতে রাত।
- কি মনে হলো! বললাম, চলুন।
- ভাল করে ধরে বসুন তো, চাপ নেই!
- আমিও বসলাম।

➡️আমাকে ঠিকানা জিজ্ঞেস করে একদম বাড়ির দরজা অব্দি পৌঁছে দিয়ে গেল। আবার মাকে বলেও দিল, বলুন কাকিমা, বাসে ওভাবে কেউ ঘুমিয়ে পড়ে? এই তাকিয়ে থাকাগুলোও বেশ লাগে তো। তারপর কেউ যদি এমনি এমনি আদর করে, ধর অচেনা কেউ, আমার তাও ভাল লাগে।

➡️তখন সন্তানসম্ভবা আমি। দূর্গাপুজোয় লাইনে দাঁড়িয়ে অষ্টমীর প্রসাদ নিচ্ছি। খুব গরম। হাঁসফাঁস করছি। এক চল্লিশোর্ধ এগিয়ে এলেন। একটা প্লাস্টিকের চেয়ারে আমায় বসিয়ে ভোগ নিতে গেলেন। একটু পরে এসে ভোগের খিচুড়ি, পায়েসের প্লেট আমার হাতে দিলেন। যাবার সময় গালে আলতো ছুঁয়ে বললেন, এই অবস্থায় অত রোদে কেন দাঁড়ালে? মুখটা দেখ, মা দূর্গা যেন।

➡️তারও অনেকদিন আগে, বেশ পাঁচ-ছ'বছর আগের ঘটনা। জীবনে প্রথমবার রেডিওথেরাপি নিচ্ছিলাম, এই দিনদশেকের। তখন জানতামই না এর কি মাহাত্ম্য। ব্যাঙ্গালোরে থাকি। বিদেশ বিভূঁয়ে বদনাম করার লোক পাওয়া যায়, পাশে থাকার লোক কম।

➡️প্রথম দুদিন বেশ নাচতে নাচতে থেরাপি নিলেও তৃতীয় দিনে এসে অবস্থা কাহিল। এরকমই একদিন থেরাপির জন্য অপেক্ষা করছি, অফিসের এক কলিগের ফোন এল। খুব কাছের নয়, মোটামুটি বন্ধু। জিজ্ঞেস করল কোথায় আছি। বললাম থেরাপি নিচ্ছি। আঁতকে উঠে বলল, "রেডিওথেরাপি চলছে, বলনি একবার?"
হসপিটালের নাম জিজ্ঞেস করল। সেদিন থেরাপি সেরে বাইরে এসে দেখি রিসেপশনে দাঁড়িয়ে আছে। মাথায় একটা চাঁটি মেরে বলল, আইডিয়া আছে কোনো কি হচ্ছে? এবার থেকে আমি আসব সাথে, খবরদার আসবে না একা।" সেদিন চোখের জলটা আর দেখতে দিইনি।

➡️ছুঁতে হলে এমনি করে ছোঁও। এমন করে, যাতে শেষ দিন অব্দি তোমার ছোঁয়াটুকু মনে করে রাখতে পারি। গর্ব করে, আনন্দ করে বলতে পারি তুমি একটু হলেও অনেকখানি ছুঁয়েছিলে আমাকে। এখনও ছুঁয়ে আছো। প্রত্যেকবার এমনি করে ছুঁও। সত্যি বলছি, আমার ভাল লাগে। আমি কিচ্ছু মনে করি না।

লেখা : সংগৃহীত

⚛️সংসারের জন্য রূপ না গুন?এক রাজা দেখতে খুব অসুন্দর। কিন্তু খুব সৎ। রাজার স্বপ্ন আমি খুব রূপবতী নারীকে বিয়ে করবো। এবং আম...
08/09/2025

⚛️সংসারের জন্য রূপ না গুন?

এক রাজা দেখতে খুব অসুন্দর। কিন্তু খুব সৎ।
রাজার স্বপ্ন আমি খুব রূপবতী নারীকে বিয়ে করবো।
এবং আমার আগামী প্রজন্ম আমার পূর্ব পুরুষ রাজ
বংশের মত সুন্দর হবে।

রাজ্যে এমন কোন সুন্দরী নারী চোখে পড়লো না।
একদিন উজিড় বললোঃ জাহাপনা, শুনেছি বাঈজী
পাড়ায় সুপর্ণা নামে একটী নর্তকী আছে। দেখতে হুরের
মত সুন্দরী। আপনি যদি বলেন রাজ প্রাসাদে নিয়ে আসতে
পারি।

➡️রাজাঃ না না, এখানে আনলে, তাকে আসম্মান করা হবে।
সে আগামী রাজ মাতা। বরঞ্চ আমি বাঈজী পাড়ায় গিয়ে
দেখে আসবো।

➡️রাজা ছদ্মবেসে বাঈজী পাড়ায় গেলেন। সুপর্ণাকে দেখে
রাজার খুব পছন্দ করলেন। সর্দারনীকে অনুরোধ করলো,
আমি সুপর্ণার সঙ্গে আলাদাভাবে সাক্ষাৎ করতে চাই।
এনাম সরূপ আপনাকে বকশিস দিলাম।

রাজা সুপর্ণাকে নিজের পরিচয় দিয়ে উনার স্বপ্নের কথা
বললেন। সুপর্ণা বিয়েতে রাজি হলো না।

➡️রাজা আরও বললেনঃ আপনার ওজনের সমান হীরা দিয়ে
রাজ প্রাসাদে রানী করে আনবো। আপনাকে এতো ভালোবাসা
দেবো। পৃথিবী কেঁপে উঠবে। প্লিজ আমার প্রস্তাবে রাজি হন।

➡️সুপর্ণাঃ দেখুন, প্রতিটি নারীর স্বপ্ন সুদর্শন পুরুষ। তাছাড়া আমি
হুরের মত সুন্দরী। আপনার মত হাজারও রাজা আমার পিছনে
লাইন ধরে দাঁড়িয়ে আছে।

➡️রাজা মনঃক্ষুন্ন হয়ে মাথা নিচু করে বের হতে ছিলো।
পিছন থেকে সুপর্ণা ডেকে বললোঃ আমার মাথায় একটা
কথাই আসছে। সৃষ্টি কর্তা যখন রূপ সৌন্দর্য বাট ছিলেন তখন
আপনি কোথায় ছিলেন? আহারে, সৌন্দর্য নিতে পারতেন।

➡️মুচকী হেঁসে রাজা বললেনঃ আপনি যখন রূপের আশায়
বিশাল লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। তখন আমি কিসমত বা ভাগ্যের
লাইনে দাঁড়িয়ে ছিলাম। তাইতো আজ আপনি আমার সামনে
অর্ধ উলঙ্গ হয়ে নাচছো।

❤️রাজা একটি মুল্যবান কথা বলেছেনঃ সাংসারিক রূপবতী নয়,
গুনবতী অবশ্যক।

🌍প্রবাসী ও তার স্ত্রী  কিভাবে শারীরিক চাহিদা পূরণ করবে ?🌍মধ্যরাত। আরবের কোনো এক লেবার ক্যাম্পের ঘামে ভেজা, লোহার খাটে শু...
07/09/2025

🌍প্রবাসী ও তার স্ত্রী কিভাবে শারীরিক চাহিদা পূরণ করবে ?

🌍মধ্যরাত। আরবের কোনো এক লেবার ক্যাম্পের ঘামে ভেজা, লোহার খাটে শুয়ে ছটফট করছে একটা শরীর। তার চোখে ঘুম নেই। আছে শুধু দেশের মাটির টান, প্রিয়তমার মুখ আর শরীরের গভীরে জ্বলতে থাকা এক আদিম আগুনের হলকা। তার পাঠানো টাকায় কেনা স্মার্টফোনের স্ক্রিনে সে যখন স্ত্রীর মুখ দেখে, তখন ভালোবাসা ছাপিয়ে তার শিরায় শিরায় যে তীব্র, অসহ্য যন্ত্রণা বয়ে যায়—তার খবর কি কেউ রাখে?

🌍ঠিক সেই মুহূর্তে, হাজার হাজার মাইল দূরে, বাংলাদেশের কোনো এক গ্রামের নরম বিছানায় এপাশ-ওপাশ করছে তার স্ত্রী। তার চোখেও ঘুম নেই। চারপাশের নিস্তব্ধতা তাকে জীবন্ত গিলে খেতে আসে। তার একাকীত্ব, তার অতৃপ্ত শরীর—এগুলো কি শুধুই তার ব্যক্তিগত সমস্যা? নাকি আপনার আমার তৈরি করা এই ‘রেমিট্যান্স অর্থনীতির’ সবচেয়ে brutal, সবচেয়ে অমানবিক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া?

🌍এই প্রশ্নগুলো উচ্চারণ করতে আমাদের ভয় হয়। কারণ এই প্রশ্নগুলোর গভীরে লুকিয়ে আছে এমন এক সত্য, যা আমাদের তথাকথিত ‘পারিবারিক মূল্যবোধ’ আর ‘সামাজিক সম্মান’-এর মুখোশটাকে এক ঝটকায় ছিঁড়ে ফেলে দেবে। এই লেখাটি কোনো দুর্বলচিত্তের মানুষের জন্য নয়। এটি আপনাকে আয়নার সামনে দাঁড় করাবে এবং প্রশ্ন করবে—প্রবাসীর পাঠানো টাকায় দেশের জিডিপি বাড়ে, কিন্তু সেই টাকার বিনিময়ে যে ভালোবাসা আর বিশ্বাস ক্ষয় হয়ে যায়, তার দায় কার?

🌍 পাঠকের প্রতি বিশেষ সতর্কবার্তা
🌍এই লেখাটি আপনার মানসিক স্বস্তি কেড়ে নিতে পারে 💔। এটি আপনার বিবেককে এমনভাবে নাড়া দেবে 🤯, যার প্রভাব আপনার চিন্তায় দীর্ঘদিন থেকে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তাই, পুরো আর্টিকেলটি নিজ দায়িত্বে পড়ার অনুরোধ রইলো।

রেমিট্যান্স যোদ্ধা নাকি কামনার আগুনে পোড়া জীবন্ত লাশ?
আমরা তাকে ‘রেমিট্যান্স যোদ্ধা’ বলি। দেশের অর্থনীতির মেরুদণ্ড বলি। কী দারুণ সব তকমা! কিন্তু এই তকমার আড়ালে লুকিয়ে থাকা জলজ্যান্ত মানুষটাকে আমরা দেখতে পাই না। যে মানুষটা তার যৌবনের শ্রেষ্ঠ বছরগুলো, তার জীবনের সবচেয়ে রঙিন দিনগুলো একটা মরুভূমির বুকে কংক্রিটের জঙ্গলে সঁপে দেয়, তার শরীর আর মনের খবর কে রাখে?

🌍দিনের পর দিন, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর—একজন সুস্থ, সবল যুবক তার সমস্ত জৈবিক চাহিদাকে পাথরচাপা দিয়ে রাখে। তার শরীর বিদ্রোহ করে, মন অন্ধকার পথে হাঁটতে চায়। এই অতৃপ্ত ক্ষুধা, এই তীব্র শারীরিক যন্ত্রণা তাকে ঠেলে দেয় এক ভয়ঙ্কর খাদের কিনারে। কেউ হয়তো মোবাইলের নীল আলোয় নিষিদ্ধ দুনিয়ায় ডুব দিয়ে সাময়িক মুক্তি খোঁজে, কিন্তু সে জানে, এটা বিষ। এই বিষ তার আত্মাকে, তার চরিত্রকে, তার ভালোবাসাকে কুরে কুরে খাচ্ছে।

🌍আর যখন সে পা ফসকে সেই ভুল পথে চলে যায়, তখন এই সমাজই তাকে চরিত্রহীন, নষ্ট বলে দাগিয়ে দেয়। কিন্তু একবারও কি আমরা ভেবে দেখেছি, কেন সে এই পথে গেল? যে সমাজ তাকে পরিবার থেকে, তার স্ত্রীর কাছ থেকে বছরের পর বছর বিচ্ছিন্ন করে রাখে, সেই সমাজ কোন অধিকারে তার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তোলে?

🌍তার হাড়ভাঙা পরিশ্রমে দেশের অর্থনীতি চাঙ্গা হয়। তার পাঠানো টাকায় তার সন্তানের স্কুলের বেতন দেওয়া হয়, তার বাবা-মায়ের ওষুধের খরচ চলে, তার স্ত্রীর শখ পূরণ হয়। কিন্তু তার নিজের জন্য কী থাকে? একরাশ একাকীত্ব, অতৃপ্তি আর বিবেকের দংশন। তার মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য, তার এই শারীরিক বিপর্যয়ের জন্য আমাদের কি কোনো মাথাব্যথা আছে? নেই। কারণ সে তো মানুষ নয়, সে একটা টাকা ছাপানোর যন্ত্র! তার আবার আবেগ কীসের? শরীর কীসের?

🌍প্রবাসীর স্ত্রীর নীরব দহন – ধৈর্যের আড়ালে এক জীবন্ত আগ্নেয়গিরি
এবার আসুন, ছবির অপর পিঠে। প্রবাসীর স্ত্রীর কথায়। তাকে আমরা ত্যাগের মহীয়সী, ধৈর্যশীলা ইত্যাদি উপাধিতে ভূষিত করি। তার ত্যাগকে আমরা মহিমান্বিত করি। কিন্তু এই মহত্ত্বের আড়ালে যে কী পরিমাণ আগুন, কী পরিমাণ কষ্ট আর কী পরিমাণ চাপা দীর্ঘশ্বাস লুকিয়ে থাকে, তার খবর কি আমরা রাখি?

🌍একজন যুবতী নারী। যার শরীর আছে, মন আছে, স্বাভাবিক চাহিদা আছে। তাকে থাকতে হচ্ছে স্বামী নামের মানুষটির ছবি বুকে নিয়ে। সে একা হাতে সংসার সামলায়, সন্তান মানুষ করে, সমাজের হাজারটা নিয়ম-কানুন মেনে চলে। কিন্তু রাতের গভীরে, যখন একাকীত্বের অন্ধকার তাকে গ্রাস করে, যখন তার নিজের শরীর তার কাছে অধিকার দাবি করে বসে—তখন সে কী করে?

🌍তার ধৈর্য কি অসীম? সমাজের কড়া নজরদারি, পাড়া-প্রতিবেশীর বাঁকা চাহনি, আর কিছু সুযোগসন্ধানী পুরুষের লোলুপ দৃষ্টি—এই সবকিছুকে উপেক্ষা করে সে কীভাবে নিজেকে ঠিক রাখে? তার একাকীত্বকে পুঁজি করে পুরনো কোনো বন্ধু যখন গভীর রাতে মেসেঞ্জারে সহানুভূতির নামে বিষ ঢালে, তখন তার ভেতরের বাঁধটা কি একটুও কাঁপে না?

🌍এই যে প্রতিদিনের যুদ্ধ, এই যে নিজের শরীর আর মনের বিরুদ্ধে তার এই নীরব লড়াই—এর কোনো স্বীকৃতি কি আছে? নেই। কারণ সমাজ তাকে শিখিয়েছে, ‘স্বামী বিদেশে কষ্ট করছে, তোমার তো সব আছে। আরামেই তো আছো।’ কী ভয়ঙ্কর পরিহাস! তার সব আছে, শুধু তার জীবনের সবচেয়ে প্রয়োজনীয় মানুষটাই নেই। তার জীবনের বসন্তগুলো এভাবেই খাতার পর খাতা পেরিয়ে যায়।

🌍যদি কোনো মুহূর্তে তার ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যায়? যদি সে একবার ভুল করে ফেলে? তখন এই সমাজই তাকে নষ্টা বলে পাথর ছুড়বে। কিন্তু যে সমাজ তাকে এই পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিল, সেই সমাজের কি কোনো দায় নেই? তার এই ত্যাগকে আমরা ‘মহৎ’ বলে আসলে কি তার ওপর এক ধরনের মানসিক ও শারীরিক নির্যাতন চাপিয়ে দিচ্ছি না?

🌍ডিজিটাল প্রেম নাকি সম্মানের মৃত্যুফাঁদ?
যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম এখন মোবাইল ফোন। ভিডিও কলে প্রিয়জনের মুখ দেখে মনটা জুড়িয়ে যায়। কিন্তু এই প্রযুক্তিই হয়ে উঠতে পারে আপনার সম্মান আর জীবনের সবচেয়ে বড় শত্রু।

🌍শারীরিক দূরত্বের যন্ত্রণা কমাতে অনেক দম্পতি ভিডিও কলে খোলামেলা হন, একে অপরকে দেখে নিজেদের অতৃপ্তিকে শান্ত করার চেষ্টা করেন। তারা ভাবেন, এটা তাদের একান্ত ব্যক্তিগত মুহূর্ত। কী মারাত্মক ভুল! এই ডিজিটাল পৃথিবীতে কোনো কিছুই ব্যক্তিগত নয়। আপনার ফোনের গ্যালারি, আপনার মেসেঞ্জারের চ্যাট, আপনার ভিডিও কল—কোনো কিছুই নিরাপদ নয়।

🌍এক মুহূর্তের অসতর্কতায় আপনার সেই ‘ব্যক্তিগত’ ভিডিও রেকর্ড হয়ে যেতে পারে। ফোন হ্যাক হতে পারে। আর তারপর? সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়বে ইন্টারনেটে, পর্ন সাইটগুলোতে। আপনার স্ত্রীর মুখ, আপনার সম্মান, আপনার পরিবারের ইজ্জত হয়ে যাবে লক্ষ লক্ষ মানুষের চোখের বিনোদন। ব্ল্যাকমেইলিং, সামাজিক হয়রানি, ডিভোর্স, এমনকি আত্মহত্যার মতো ঘটনাও তখন আর অস্বাভাবিক থাকবে না।

🌍যে ভালোবাসা আর আবেগ তাদের সম্পর্ককে টিকিয়ে রাখার শেষ অবলম্বন ছিল, সেটাই হয়ে দাঁড়াবে তাদের জীবনের সবচেয়ে বড় অভিশাপ। তাহলে উপায় কী? তারা কি তাদের আবেগ প্রকাশ করবে না? এখানেই সেই ভয়ঙ্কর দ্বিধা, যেখান থেকে বেরোনোর কোনো সহজ রাস্তা নেই।

সমাধান কোথায়?

এই জটিল এবং সংবেদনশীল পরিস্থিতি থেকে বেরিয়ে আসার জন্য কোনো জাদুকরী সমাধান নেই। তবে কিছু বাস্তবসম্মত পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, যা এই যন্ত্রণা কিছুটা হলেও কমাতে পারে। নিচে প্রবাসী স্বামী এবং তার স্ত্রীর জন্য আলাদাভাবে ১০টি করে মোট ২০টি করণীয় উল্লেখ করা হলো:

🌍প্রবাসী স্বামীর জন্য করণীয়

শুধু "কেমন আছো, খেয়েছো?" নয়। নিজের কষ্ট, একাকীত্ব এবং স্ত্রীর অনুভূতি নিয়ে খোলামেলা কথা বলুন। তাকে অনুভব করান, দূরে থাকলেও মনটা তার কাছেই আছে।

শারীরিক চাহিদাকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত ব্যায়াম করুন, কাজে ডুবে থাকুন, নতুন কিছু শিখুন। এটি আপনার মানসিক শক্তি বাড়াবে।

🌍নামাজ, রোজা এবং আল্লাহর কাছে সাহায্য চাওয়া আপনাকে गलत পথে পা বাড়ানো থেকে বিরত রাখবে এবং মানসিক শান্তি দেবে।

পর্নোগ্রাফি বা যেকোনো উত্তেজক কন্টেন্ট থেকে সম্পূর্ণ দূরে থাকুন। এটি আপনার চাহিদাকে কমানোর বদলে আরও বিকৃত করে তুলবে।

🌍অহেতুক সন্দেহ করে তার জীবনকে আরও কঠিন করে তুলবেন না। তার ত্যাগকে সম্মান করুন এবং প্রশংসা করুন।

আর্থিক বিষয়ে স্ত্রীর সাথে পরামর্শ করুন। তাকে অনুভব করান যে, সে আপনার জীবনের এবং সিদ্ধান্তের একজন গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার।

🌍স্ত্রীর সাথে অন্তরঙ্গ মুহূর্তে ভিডিও কলে খোলামেলা হওয়া থেকে বিরত থাকুন। আবেগের বশে এমন কিছু করবেন না, যা পরে সম্মানহানির কারণ হয়।

কবে দেশে ফিরবেন বা স্ত্রীকে কাছে নিয়ে যাবেন, তার একটি নির্দিষ্ট পরিকল্পনা তৈরি করুন। একটি সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য অপেক্ষা করাকে সহজ করে তোলে।

🌍স্ত্রীর একাকীত্ব ও কষ্টের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। তাকে বকাঝকা না করে তার মানসিক আশ্রয় হয়ে উঠুন।

নিজের স্বাস্থ্য ও মানসিক সুস্থতার দিকে খেয়াল রাখুন। আপনি সুস্থ থাকলেই পরিবারকে ভালো রাখতে পারবেন।

প্রবাসীর স্ত্রীর জন্য ১০টি করণীয়
নিজের একাকীত্ব, কষ্ট এবং অনুভূতির কথা স্বামীর সাথে শেয়ার করুন। কষ্ট চেপে রাখলে তা আরও বাড়বে।

🌍কোনো শখের কাজ, পড়াশোনা, অনলাইন কোর্স বা ছোটখাটো উদ্যোগে নিজেকে ব্যস্ত রাখুন। কর্মব্যস্ততা ও সৃজনশীলতা একাকীত্ব দূর করে।

স্বামীর প্রতি বিশ্বাস রাখুন এবং ধৈর্য ধরুন। ধর্মীয় অনুশাসন ও প্রার্থনা আপনাকে মানসিক শক্তি জোগাবে।

🌍সুযোগসন্ধানী মানুষের সাথে মেলামেশার ক্ষেত্রে একটি সুস্পষ্ট সীমানা বজায় রাখুন। নিজের সম্মান রক্ষায় কঠোর হন।

কোনো অবস্থাতেই ব্যক্তিগত বা খোলামেলা ছবি/ভিডিও কারো সাথে শেয়ার করবেন না, এমনকি স্বামীর সাথেও নয়। ঝুঁকি নেবেন না।

🌍বিশ্বস্ত বান্ধবী, পরিবারের সদস্য এবং ইতিবাচক মানুষের সাথে সময় কাটান। নিজেকে পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে ফেলবেন না।

আপনার স্বামীও যে বিদেশে কঠিন সময় পার করছেন, তার একাকীত্ব ও কষ্টকে বোঝার চেষ্টা করুন। একে অপরের প্রতি সহানুভূতিশীল হোন।

🌍যদি সন্তান থাকে, তাদের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ গড়ার দিকে মনোযোগ দিন। এটি আপনাকে একটি মহৎ উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যস্ত রাখবে।

স্বামীর পাঠানো অর্থের সঠিক ব্যবহার করুন এবং ভবিষ্যতের জন্য সঞ্চয়ের পরিকল্পনা করুন।

যদি মানসিক চাপ অসহনীয় হয়ে ওঠে, তবে বিশ্বস্ত বন্ধু, পরিবারের সদস্য বা কোনো কাউন্সেলরের সাহায্য নিতে দ্বিধা করবেন না।
🌐🌐🌐

❤️হে পুরুষ, বেশ্যার দরজায় তুমি খুব আস্তে করে টোকা দিয়ে সদর্পে খরচ করে এসেছো বিশ্বাস। বাবা হয়ে রাতে ঘরে ফিরে পুত্রের কপ...
07/09/2025

❤️হে পুরুষ, বেশ্যার দরজায় তুমি খুব আস্তে করে টোকা দিয়ে সদর্পে খরচ করে এসেছো বিশ্বাস। বাবা হয়ে রাতে ঘরে ফিরে পুত্রের কপালে চুমু খেয়েছো অতি আদরে। স্ত্রীর পাশে শুয়ে বন্ধুর চরিত্রহীন হবার গল্প শুনিয়েছো আয়েশে।

❤️প্রকারান্তে নিজেকে সাধু প্রমানের চেষ্টা। স্ত্রীর মতামতের অপেক্ষা না করে ভরপুর চোখে তাকিয়ে বলেছিলে - "বলতো বৌ, মানুষ কেন এগুলো করে? কিভাবে পারে?"

❤️অগাধ বিশ্বাস নিয়ে স্ত্রী বললো-"মানুষ যখন অমানুষ হয়, তখনি কেবল সম্ভব......"।।

❤️তখন একটি টিকটিকি তার সঙ্গীকে টিক টিক করে ডেকে ডেকে আবহ্বান করছিল। তাই শুনে পুরুষ তুমি বল্লে-"হুম ঠিক তাই। এ যেন অনুর্বর ফসলহীন জমিতে মৌসুমি বিশ্বাসের হাওয়া লাগানোর চেষ্টা......

❤️পুরুষ, তুমি অন্যের স্ত্রীর বুক থেকে সরিয়ে নিলে আঁচল। সুনিপুণ ভঙ্গিতে তুলনা করে চললে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের বর্ননা।

❤️প্যাক প্যাক মাতলামো আর লাল লাল ঠোঁটের সৈকত পেরিয়ে পুরুষ তুমি ঘরে ফিরলে। স্ত্রীটি বুঝতেও পারলো না যে, তোমার ঠোঁটে অসংখ্যবার বেঁচা-কেনা হয়ে গিয়েছে সহস্র চুমু।

❤️বাড়ির কাজের মেয়েটিকে যেদিন দু'শো টাকা অতিরিক্ত দিয়েছিলে, সেদিন মেয়েটি খুব খুশীই হয়েছিল। তোমার মধ্যে দেখেছিল পিতার ছায়া। অথচ তোমারই দেওয়া ঘুমের ঔষধ খেয়ে ঘুমানো স্ত্রীর পাশ থেকে তুমি চুপিচুপি উঠে পড়লে মেয়েটির উপর। অসহায় কাজের মেয়েটা চিৎকারটাও করতে পারেনি ঠিকমতো....... !!!

❤️দু'শো টাকার চাপটা সেদিন বোধ হয় একটু বেশিই দিয়েছিলে তাকে। পরদিন থেকে মেয়েটি কাজে আসেনি আর।

❤️এর পরদিন স্ত্রীর সাথে কাজের মেয়ে প্রসঙ্গ আসতেই পুরুষ তুমি বললে "কাজের মেয়েদের বিশ্বাস নেই। ভালো করে দেখো তো জিনিসপত্র সব আছে কি না...... !!??"

স্ত্রী বললো,-"তা ঠিক৷"

❤️তখনও একটি টিকটিকি ডাকছিল তার সঙ্গীটিকে। আর তুমিও আঙ্গুল ফুটাতে ফুটাতে বললে-"হুম ঠিক ঠিক...."

❤️গত সপ্তাহে অফিসের ট্যুর বলে মহিলা কলিগকে নিয়ে কক্সবাজারে কাটিয়ে এলে সুন্দর সময়৷ ফেরার পথে স্ত্রী আর সন্তানকে ভোলাতে ওদের জন্য গিফট কিনতেও ভোলোনি৷ নিজের মন ঠিকই জানে, তুমি হারিয়েছো বিশ্বাস। আর এই অমূল্য সম্পদ হারিয়ে পুরুষ তুমি হয়েছো চরিত্রহীন৷

❤️তাতে কি, কেউ তো জানে না.......।।

একদিন তোমার এক বন্ধু তোমার খোঁজে ফোন দিয়েছিল তোমার স্ত্রীকে। আর তখনই তোমার বন্ধুর মধ্যেও নিজের ছায়াটা দেখতে পেলে একই ভাবে। পুরুষ তুমিও তখন ভুল বুঝলে নিজের সতী-স্বাদ্ধী স্ত্রীকে।

❤️সাথে সাথেই পুরুষ তুমি তোমার স্ত্রীকে বললে -"হবেই তো, তোদের কি নতুন নতুন না হলে চলে..... !!? কবে থেকে চলছে এসব...... "??

❤️স্ত্রীকে অভিযুক্ত করতে তোমার একটুও দ্বিধা হয়নি। কারণ তুমি জানো, তুমি নিজেই অবিশ্বাসী এবং চরিত্রহীন। অথচ তোমার ঐ বন্ধুটিও তোমারই মতো৷ তাই খুব সহজেই দু'য়ে দু'য়ে চার মিলিয়ে ফেললে। পুরুষ তুমি বুঝতেই পারছো না, নিজেকে ডুবিয়ে রেখেছো নিকষ কালো অন্ধকারে...... !!!

❤️হে পুরুষ! তুমি যা করছো, তা যতো গোপনেই করো না কেন, সেটা কিন্তু লিপিবদ্ধ হচ্ছে তোমার সৃষ্টিকর্তার কাছে৷ তোমার প্রতিটি ভালো এবং খারাপ কাজগুলো প্রকাশ হবে একদিন এবং সেদিন তুমি এর প্রতিদানও পাবে।

❤️হে পুরুষ! তুমি আলোকিত করো নিজেকে। তাহলেই আলোকিত হবে তোমার পরিবার, গোটা সমাজ, গোটা দেশ তথা গোটা বিশ্ব। এ তোমার বিশাল দায়িত্ব.....

সংগৃহীত...

⚛️প্রতিশোধের আগুন! 🔥১৯৯০-এর দশকের শেষ দিকে জুলিয়া (Applebee’s)-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাকে প্রতিশ্র...
07/09/2025

⚛️প্রতিশোধের আগুন! 🔥
১৯৯০-এর দশকের শেষ দিকে জুলিয়া (Applebee’s)-এর প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন। তাকে প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছিল যে, কোম্পানিকে লাভজনক করতে পারলে তাঁকে CEO পদ দেওয়া হবে। জুলিয়া সেই চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে একটি অসাধারণ দল গঠন করেন এবং মাত্র তিন বছরের মধ্যেই কোম্পানির বিক্রি ও শেয়ারের মূল্য ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি করেন।

⚛️কিন্তু সাফল্যের পরও তার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা স্পষ্টভাবে জানান, তিনি কখনোই CEO হবেন না। এই অপমান তাকে ভেঙে না দিয়ে নতুন প্রেরণা যোগায়। তিনি Applebee’s ছেড়ে প্রতিদ্বন্দ্বী ফাস্ট ফুড চেইন IHOP-এ যোগ দেন। সেখানে পাঁচ বছরের প্রচেষ্টায় তিনি ব্র্যান্ডটিকে পুনর্গঠন করে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেন।

⚛️এরপর ২০০০ সালের দিকে তিনি সাহসী একটি পদক্ষেপ নেন। IHOP-এর হয়ে 2.3 বিলিয়ন ডলারে Applebee’s কিনে নেন। পিপল ম্যাগাজিনের তথ্যমতে, Applebee’s অধিগ্রহণের পর জুলিয়া তার পুরনো বসকে ফোন করে বলেন, “এখন এই কোম্পানিতে আমাদের দুজনের প্রয়োজন নেই।” ফলে, যিনি তাকে CEO হতে দেননি, তাকেই চাকরিচ্যুত করার সুযোগ পান জুলিয়া।

⚛️গত এপ্রিলে একটি পডকাস্টে তিনি সেই অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরেন। Applebee’s কেনার পর জুলিয়া এক দশকেরও বেশি সময় Dine Brands Global-এর চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। বর্তমানে তিনি মার্কিন রেস্টুরেন্ট চেইন Bojangles-এর পরিচালনা পর্ষদের সদস্য এবং একটি স্বাস্থ্য বিষয়ক অ্যাপের প্রতিষ্ঠাতা।

✴️ SOURCE : দৈনিক ইত্তেফাক

হযরত মূসা (আঃ) মালাকুল মওত তথা আজরাইল (আঃ) কে চড় মেয়ে কানা করে দিয়েছিলেন, এই কথাটি আমরা অনেকেই শুনেছি। কিন্তু কেন এমন ঘট...
06/09/2025

হযরত মূসা (আঃ) মালাকুল মওত তথা আজরাইল (আঃ) কে চড় মেয়ে কানা করে দিয়েছিলেন, এই কথাটি আমরা অনেকেই শুনেছি। কিন্তু কেন এমন ঘটেছিল? ঘটনাটা কতখানি সত্যি ?

🌻মুসা (আঃ) এর বয়স হয়েছে অনেক। শরীরে শক্তি এবার প্রায় শেষ হয়ে আসছে। বয়স বাড়লে এমনি হয়। বসে বসে অতীতের কথা ভাবছিলেন। এমন সময় মালাকুল মওত এসে হাজির হলেন।

লহয়তো সকলেই জানেন যে হযরত মুসা কলিমুল্লাহ (আঃ) ছিলেন একজন গরম মেজাজের পয়গম্বর, যার শরীরে ছিল অনেক শক্তি। যখন মুসা (আঃ)-এর মৃত্যুকাল সন্নিকটে আসলো তখন হযরত আজরাইল আঃ মানুষের রুপে যথাসময়ে উপস্থিত হয়ে বিনা সালামে তাহার ঘরে প্রবেশ করে বলেছিলেন হে মুসা মৃত্যুর জন্য প্রস্তুত হও!

🌻এমনিতেই বিনা সালামে ঘরে প্রবেশ তার উপর পয়গম্বরের নাম সমন্ধন, এবং মনুষ্যকৃতি আজরাইল আঃ-কে দর্শন, এতে হযরত মুসা আঃ স্বভাবতই ক্ষেপে রক্তিমবর্ণ হয়ে যান এবং প্রশ্ন করেন কিভাবে আমার জান কবজ করবে?

আজরাইল (আঃ) বলেন মুখ দিয়ে। মুসা (আঃ) বলেন যে মুখ দিয়ে আমি আল্লাহর নাম নেই তা দিয়ে কিভাবে তুমি জান কবজ করবে?

🌻এবার আজরাইল (আঃ) বলেন চোখ দিয়ে। মুসা (আঃ) বলেন যে চোখ দিয়ে আমি আল্লাহর দিদার পেয়েছি সেই চোখ দিয়ে, কি করে তুমি আমার জান কবজ করবে?

এবার আজরাইল বলেন নাক দিয়ে। মুসা (আঃ) বলে যে নাক দিয়ে আমি জান্নাতের সুঘ্রান পেয়েছি সেই নাক দিয়ে তুমি আমার জান কবজ করবে?

এবার আজরাইল (আঃ) পড়লেন বিপদে। তিনি বলেন এত কিছু আমি জানি না। আমার কাজ জান কবজ করা। আপনি প্রস্তুত হন। এই কথা শোনার সাথে সাথে মূসা (আঃ) এর মেজাজ গরম হয়ে গেলো। তিনি বেয়াদবির শাস্তিস্বরুপ সাথে সাথে জোরে আজরাইল (আঃ)-কে চপেটাঘাত করে বসেন।

🌻ফলস্বরুপ আজরাইল (আঃ) একটি চক্ষুর দৃষ্টি হারিয়ে জানকবজের কথা ভুলে চলে যান সৃষ্টিকর্তার দরবারে এবং আরজ করেন ইয়া রব্বুল আলামিন, আপনার ঐ রাগী বান্দা আমাকে চপেটাঘাত করে এমন অবস্থা করেছেন।

রব্বুল আলামিন আজরাইল আঃ-কে বললেন- তুমি পুনরায় যাও, ভদ্রতার সহিত আমার সালাম আর সুসংবাদ প্রদান করে বলো- মহান রব আপনার সাথে সাক্ষাৎ করবার প্রয়াস করেছেন!

মহান রবের এরুপ নির্দেশ পেয়ে হযরত আজরাইল আঃ পুনরায় মুসা আঃ-এর নিকটে গিয়ে আল্লাহ পাকের শেখানো কৌশলে কথা বলা শুরু করেন।

🌻বিভিন্ন বর্ণনায় পাওয়া যায়, মূসা আঃ মালাকুল মওতকে বলেন- মৃত্যুর আগে আমি আর একবার তুর পাহারে যেতে চাই। আপনার দিদার পেতে চাই। আল্লাহ তায়ালা তার আরজি কবুল করে তাকে সেখানে যাবার অনুমতি দিলেন। তিনি কাল বিলম্ব না করে সেখানে রওয়ানা দিলেন। গিয়ে সেখানে আল্লাহর নূরের ঝলকানিতে আল্লাহর সাথে কথা বললেন।

মুসা (আঃ) এর পর তুর পাহাড় থেকে সামনের দিকে অগ্রসর হয়ে দেখতে পেলেন সাত জন লোক একটি কবর খনন করছেন। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন কার জন্য এই কবর খনন করা হচ্ছে, লোক গুলো বললেন একজন ইমানদার লোকের মৃত্যু হবে তার জন্য। মুসা (আঃ) তাদের সাথে কবর খোরায় যোগ দিলেন। তারা বললেন যে মারা যাবে সে দেখতে আপনার মত লম্বা,আপনি যদি শুয়ে দেখতেন কবরের মাপ ঠিক আছে কি না।এরপর মুসা (আঃ) সেখানে শুয়ে পরলেন।সেখানে শুয়ে তিনি বললেন হে আল্লাহ এ জায়গাটা কত নির্জন। আমার জন্য এই জায়গাটা কবুল করুন। এই কথা বলার সাথে সাথে একজন ফেরেশতা এসে একটি আপেল তাকে খেতে দিলেন। তিনি বিসমিল্লাহ বলে আপেলটি কামড় দিলেন। সাথে সাথে তার জান কবজ হয়ে গেল। ইন্না-লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।সেখানে উপস্থিত ফেরেশতারা তাকে উঠিয়ে গোসল করিয়ে, জানাজা দিয়ে সেখানেই সমাহিত করলেন। এজন্য আজও জানা যায় নি মুসা আ এর কবর কোথায়।

✴️দুদক টিম গিয়েছিল মাওলানা লুৎফর রহমানের বাড়িতে, বাড়িতে গিয়ে দেখে মাঝারি সাইজের একটা টিনের ঘর। দুদক ভাবল হয়তো তাদেরকে ভু...
06/09/2025

✴️দুদক টিম গিয়েছিল মাওলানা লুৎফর রহমানের বাড়িতে,
বাড়িতে গিয়ে দেখে মাঝারি সাইজের একটা টিনের ঘর। দুদক ভাবল হয়তো তাদেরকে ভুল ঠিকানা দিয়েছে এলাকার মানুষ, তাই তারা বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছিলেন। তখন লুৎফর রহমান সাহেব সেই টিনের ঘর থেকে বেরিয়ে বল্লেন, আপনার কার কাছে এসেছেন? দুদক সদস্যরা অবাক হয়ে বল্লেন, আপনার কাছেই এসেছি হুজুর। কিন্তু...
আপনি এত মাহফিল করেন, এত টাকা পান, আপনার বাড়ি ঘরের এই অবস্থা কেন?
✴️-কারণ, এটাতো আমার স্থায়ী নিবাস না।
দুদুক টিম, ভাবল অন্য কোথাও হয়তো তার রাজপ্রাসাদের মত বাড়ি গাড়ি আছে।
তারা জিজ্ঞেস করল, স্থায়ী ঠিকানা কোথায়?
আবারও হুজুর তাদের অবাক করে উত্তর দিলেন, জান্নাতে আমার স্থায়ী নিবাস।
দুদুক টিম জিজ্ঞেস করলেন, আপনার উপার্জিত এত লক্ষ লক্ষ টাকা কী করেন?
হুজুর বল্লেন, জনগণের টাকা জনগনের কল্যাণে ব্যয় করি।
✴️এমন একজন মানুষ যদি আমাদের জনপ্রতিনিধি হয়, তাহলে দুর্নীতি মুক্ত দেশ গড়া সময়ের ব্যাপার মাত্র।
আল্লাহ হুজুরকে জান্নাতের সর্বোচ্চ মাকাম দান করুন। (আমিন)

আল্লাহ আমাকে হেদায়েত দান করুন (আমিন)
✳️✳️✳️✳️
゚ #ইসলামিক #আমল #সালাত #পরকাল #

✴️পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে জঘন্য ও কষ্টকর কাজ হচ্ছে পাওনা টাকা উঠানো..!✴️কখনো ভেবে দেখেছেন, নিজের কষ্টার্জিত টাকা ধার দিয়ে আপ...
06/09/2025

✴️পৃথিবীর বুকে সবচেয়ে জঘন্য ও কষ্টকর কাজ হচ্ছে পাওনা টাকা উঠানো..!

✴️কখনো ভেবে দেখেছেন, নিজের কষ্টার্জিত টাকা ধার দিয়ে আপনি সাহায্যকারী থেকে ভিক্ষুক হয়ে যান? যে মুহূর্তে আপনি আপনার প্রাপ্য টাকা ফেরত চান, সেই মুহূর্ত থেকে সম্পর্কের সব সমীকরণ পাল্টে যায়। সাহায্যপ্রার্থীর সেই করুণ মুখটা বদলে গিয়ে এক বিরক্তিকর, এড়িয়ে চলা চেহারায় পরিণত হয়। আপনার ফোন আর রিসিভ হয় না, আপনার মেসেজের উত্তর আসে না, আর সামনাসামনি দেখা হলে হাজারো মিথ্যে অজুহাতের আড়ালে সে আপনাকে এড়িয়ে যায়। আপনি সাহায্য করে অপরাধী, আর সে ঋণ নিয়েও সম্মানিত। এর চেয়ে বড় অপমান আর কী হতে পারে?

✴️এই পৃথিবীতে বিশ্বাস আর মানবতার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা হয় টাকা লেনদেনের সময়। যে সম্পর্কগুলো একদিন ছিল আস্থার, পাওনা টাকা চাইতে গিয়ে সেই সম্পর্কগুলোকেই ঘৃণার আবরণে ঢেকে যেতে দেখা যায়।

✴️এবার নিজের বুকের উপর হাত রেখে এই প্রশ্নগুলোর উত্তর দিন:

➡️১. যে মানুষটা আপনার সামনে একদিন হাত পেতেছিল, আজ তার দামি ফোন আর বিলাসবহুল জীবনযাত্রা দেখেও নিজের পাওনা চাইতে গেলে আপনার গলা শুকিয়ে আসে না? নিজের টাকায় তাকে সুখী দেখে আপনার ভেতরটা জ্বলেপুড়ে যায় না?

➡️২. টাকা ফেরত চাওয়ার 'অপরাধে' কতগুলো প্রিয় সম্পর্ককে আপনি চোখের সামনে শত্রুতায় পরিণত হতে দেখেছেন? সেই বিশ্বাসঘাতকতার ক্ষত কি কখনো শুকায়?

➡️৩. এরপরও কি আপনি বলবেন, বিপদে কাউকে টাকা ধার দেওয়া মানবতা, নাকি নিজের সম্মান, মানসিক শান্তি আর সম্পর্ককে একসাথে নিলামে তোলার প্রথম ধাপ?

উত্তরটা জানা থাকলে বলুন, কারণ এই লাঞ্ছনা আর কতদিন সহ্য করবেন?
আপনার মন্তব্য কি?
❤️❤️❤️❤️
゚ #

✴️ছেলেরা বিবাহিত মেয়েদের সাথে প্রেম করে শুধু খেয়ে ছেড়ে দেওয়ার জন্য✴️আপনার স্বামীর অগোচরে মোবাইল স্ক্রিনে ভেসে ওঠা এক...
06/09/2025

✴️ছেলেরা বিবাহিত মেয়েদের সাথে প্রেম করে শুধু খেয়ে ছেড়ে দেওয়ার জন্য

✴️আপনার স্বামীর অগোচরে মোবাইল স্ক্রিনে ভেসে ওঠা একটা 'I miss you' মেসেজ কি আপনার শিরায় আগুন ধরিয়ে দেয়? যখন রাতের নির্জনতায় আপনার স্বামী ঘুমে বিভোর, তখন অন্য পুরুষের কণ্ঠস্বরে "একবার দেখা করবে?" শুনে আপনার শরীর কি কেঁপে ওঠে? এই নিষিদ্ধ উত্তেজনা, এই গোপন অভিসার, এটাই কি আপনার কাছে এখন 'প্রেম' বলে মনে হচ্ছে?

✴️আসুন, এই মিষ্টি স্বপ্নের আড়ালের কঠিন, নগ্ন সত্যটা নিয়ে কথা বলি।

✴️যে পুরুষটি আপনার রূপের প্রশংসা করে, আপনার একাকীত্বের সঙ্গী হতে চায়, সে কি সত্যিই আপনার প্রেমে পড়েছে? নাকি সে আপনার অতৃপ্ত শরীরের গন্ধে মত্ত এক শিকারী? ভেবে দেখুন তো, সে আপনার স্বামীর থেকে আপনাকে কেড়ে নিতে চায়, কিন্তু আপনাকে 'বউ' হিসেবে নিজের ঘরে তুলতে চায় না। কেন? কারণ আপনি তার কাছে একটা ট্রফি, একটা চ্যালেঞ্জ। অন্যের সুরক্ষিত দুর্গ ভেঙে তার সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ ছিনিয়ে আনার এক পাশবিক উল্লাস। আপনি তার কাছে প্রেমিকা নন, আপনি তার কাছে এক বিরাট 'Ego Boost'।

✴️সে আপনার সাথে রাত কাটানোর স্বপ্ন দেখে, কিন্তু আপনার সাথে সকাল দেখার দায়িত্ব নিতে চায় না। সে আপনার শরীরের ভাঁজে আশ্রয় খোঁজে, কিন্তু আপনার জীবনের জটিলতার ভার নিতে প্রস্তুত নয়। তার কাছে আপনার চোখের জলও এক ধরনের ফোরপ্লে, যা তাকে আরও বেশি উত্তেজিত করে। সে আপনাকে ভালোবাসে না, সে ভালোবাসে এই নিষিদ্ধ খেলার উত্তেজনাকে।

✴️নিজেকে কয়েকটা প্রশ্ন করুন, আজই করুন:

⚛️১. যে পুরুষ আপনার সাজানো সংসার ভাঙার খেলায় মেতেছে, সে কি আপনাকে নিয়ে নতুন করে ঘর বাঁধার স্বপ্ন দেখবে? যে অন্যের বিশ্বাস ভাঙতে পারে, তাকে আপনি বিশ্বাস করবেন কোন ভরসায়?

⚛️২. আপনার স্বামীর শত অবহেলার পরেও সে আপনার সন্তানের বাবা, আপনার পরিবারের অংশ। কিন্তু এই নতুন 'প্রেমিক' আপনার কে? সে কি আপনার অসুস্থতায় পাশে থাকবে? আপনার সন্তানের দায়িত্ব নেবে? নাকি শুধু বিছানায় ঝড় তোলার জন্যই তার আগমন?

⚛️৩. আপনার শরীরটা তার কাছে নতুন উত্তেজনা। কিন্তু আপনার মন, আপনার ক্লান্তি, আপনার দায়িত্বগুলো? সেগুলোর খবর কি সে রাখে? নাকি শরীর পুরনো হয়ে গেলেই তার প্রয়োজনও ফুরিয়ে যাবে?

⚛️৪. পুরুষরা বলে, "দুধ যে পাত্রেই থাকুক, দুধ খেলেই হলো।" কথাটা কুরুচিপূর্ণ হলেও এটাই তাদের মানসিকতা। আপনি তার কাছে সেই সহজলভ্য পাত্র, যার জন্য কোনো দায়িত্ব নিতে হয় না। একবার 'খেয়ে' নিলেই যার আর কোনো দাম থাকে না। আপনি কি নিজেকে এতটা সস্তা বানাতে প্রস্তুত?

➡️বাস্তবতা হলো, এই ধরনের পুরুষদের কাছে বিবাহিত নারীরা হলো 'Safe Bet'। তাদের বিয়ে করার ঝামেলা নেই, দায়িত্ব নেওয়ার চাপ নেই। শুধু আছে নিষিদ্ধ ফল খাওয়ার রোমাঞ্চ। খেলা শেষ হয়ে গেলে, সে খুব সহজেই বলে দেবে, "আমি তো ভাবিনি তুমি এত সিরিয়াস হয়ে যাবে! তোমার তো নিজের সংসার আছে।"

➡️তখন আপনি কোথায় যাবেন? স্বামীর কাছে ফেরার পথ বন্ধ, প্রেমিকের দরজা আপনার জন্য চিরতরে বন্ধ। সমাজ আপনাকে দেখবে নষ্ট মেয়ের চোখে। আপনার সন্তান আপনাকে ঘৃণা করবে। যে উত্তেজনার জন্য আপনি সব ছেড়েছিলেন, সেই উত্তেজনা একদিন আপনাকে একা রাস্তায় দাঁড় করিয়ে রেখে চলে যাবে।

➡️আপনার স্বামীর অবহেলার সংসারটা হয়তো আপনার কাছে জেলখানা মনে হতে পারে, কিন্তু বিশ্বাস করুন, এই প্রেমিকের রঙিন ফাঁদটা সাক্ষাৎ জাহান্নাম। জেলখানা থেকে মুক্তির পথ হয়তো আছে, কিন্তু এই জাহান্নামের আগুনে পুড়ে শুধু ছাই হতে হয়। সিদ্ধান্ত আপনার। আপনি কি মুহূর্তের উত্তেজনার জন্য সারাজীবনের জন্য পুড়তে চান?

আপনি কি ভাবছেন?

✴️শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করুন🥰একটি সতর্কতামূলক পোস্ট :কুকুর কামড়ালে তাৎক্ষণিক যা করবেনআপনার সচেতনতায় বাঁচবে একটি জীবন !!...
06/09/2025

✴️শেয়ার করে সবাইকে সচেতন করুন🥰
একটি সতর্কতামূলক পোস্ট :
কুকুর কামড়ালে তাৎক্ষণিক যা করবেন
আপনার সচেতনতায় বাঁচবে একটি জীবন !!

✴️পথে ঘাটে হঠাৎ ঘটে যেতে পারে দুর্ঘটনা। কামড়াতে পারে কুকুর। কুকুরের কামড় অনেক বেশি যন্ত্রণাদায়ক এবং মারাত্মক। কুকুরের কামড় থেকে জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে। রেবিস নামক ভাইরাস থেকে জলাতঙ্ক রোগ হয়ে থাকে। এটি একটি স্নায়ুজনিত রোগ।

✴️রবিস ভাইরাস কুকুরের লালা থেকে ক্ষতস্থানে লেগে যায় এবং সেখান থেকে স্নায়ুতে পৌঁছে এই রোগ সৃষ্টি হতে পারে। জলাতঙ্ক হলে স্নায়ুতে সমস্যা হয়ে থাকে। যার কারণে মস্তিষ্কে প্রদাহ দেখা দিতে পারে। মস্তিষ্কে প্রদাহের সাথে খাদ্যনালীতে তীব্র সংকোচন হতে পারে। রোগী পানি দেখলেই ভয় পায়, যার কারণে এটার নাম হয়েছে জলাতঙ্ক। এছাড়া রোগী কোন আলো বা শব্দ সহ্য করতে পারে না।

✴️এই সকল লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। তবে কুকুর কামড়ালে প্রাথমিকভাবে কিছু পদক্ষেপ নিতে হয়। এই কাজগুলো করা হলে মারাত্মক আকার ধারণ করা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

🩸ক্ষত পরিষ্কার করুনঃ
প্রথমে একটি পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে ক্ষতের স্থানটি চেপে ধরুন। তারপর কুকুরের কামড় দেওয়া স্থানে বেশি করে সাবান পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করুন। অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল সাবান ব্যবহার করা ভাল। এটি ব্যাকটেরিয়া এবং অন্যান্য জীবাণু দূর করে থাকে। তবে ক্ষত পরিষ্কার করার সময় খুব বেশি ঘষাঘষি করবেন না।

🩸রক্ত বন্ধ করুনঃ
ক্ষত স্থানে চাপ দিয়ে কিছুক্ষণ ধরে রাখুন। এতে রক্ত পড়া বন্ধ হয়ে যাবে।

🛡ব্যান্ডেজঃ
ক্ষতস্থানটিতে অ্যান্টিবায়েটিক ক্রিম বা অয়েন্টমেন্ট লাগিয়ে নিন। তারপর একটি গজ কাপড় দিয়ে ভাল করে ব্যান্ডেজ করে ফেলুন। ক্ষত স্থান খোলা থাকলে এতে বিভিন্ন রোগ জীবাণু প্রবেশ করতে পারে।

👩‍🔬ডাক্তারের কাছে যাওয়াঃ
প্রাথমিক চিকিৎসার পর ডাক্তারের কাছে যেতে হবে এবং তার পরামর্শে র‌্যাবিস ভ্যাকসিন দিতে হবে। কুকুর কামড়ানোর পর অব্যশই র‌্যাবিস ভ্যাকসিন দিতে হবে। কুকুর কামড়ের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই ভ্যাকসিন দেওয়া উচিত।

❤️🐽🐽❤️❤️
゚ #

Address

Gaffargaon

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Ahassn Habib posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Ahassn Habib:

Share