আমাদের গাইবান্ধা

আমাদের গাইবান্ধা শহরটা হোক সমৃদ্ধি আর শান্তির
নদী মাটি মানুষের মিশ্রণে হয়ে উঠুক উত্তরের প্রাণ
গর্বিত হই যদি জিতে যায় শহরটা, শহরের মানুষটা

- আমাদের গাইবান্ধা

লে.....
20/09/2025

লে.....

18/09/2025

#মাওলানা_ভাসানী_সেতু

গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার মাওলানা ভাসানী সেতুটি তিস্তা নদীর ওপর নির্মিত। এটি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার হরিপুর ইউনিয়ন এবং কুড়িগ্রামের চিলমারী উপজেলার রমনা ইউনিয়নের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করেছে।

বৃষ্টিস্নাত দিন × গাইবান্ধাCollected
18/09/2025

বৃষ্টিস্নাত দিন × গাইবান্ধা
Collected

গাইবান্ধার ঘাঘট নদীতে মডার্ন স্কুলের শিক্ষিকা (নাজ ম্যাডাম) এর মরদেহ
16/09/2025

গাইবান্ধার ঘাঘট নদীতে মডার্ন স্কুলের শিক্ষিকা (নাজ ম্যাডাম) এর মরদেহ

গাইবান্ধা ঘাঘট লেক পার্ক 💙কে কে দেখছেন?
14/09/2025

গাইবান্ধা ঘাঘট লেক পার্ক 💙

কে কে দেখছেন?

14/09/2025

ভূমিকম্প!

14/09/2025

হরিপুর ব্রিজ এ লাইটিং ব্যবস্থা সচল হয়েছে 💡

14/09/2025

অশ্লীলতার বিরুদ্ধে গর্জে উঠেছে গাইবান্ধাবাসী ✊

পাখির চোখে গাইবান্ধা শিল্প বানিজ্য মেলা-২০২৫🥰...এ যেন এক নিদারুণ আলোকসজ্জায় সজ্জিত প্রাঙ্গন!!
11/09/2025

পাখির চোখে গাইবান্ধা শিল্প বানিজ্য মেলা-২০২৫🥰...
এ যেন এক নিদারুণ আলোকসজ্জায় সজ্জিত প্রাঙ্গন!!

তিস্তা ব্রিজের ইলেকট্রিসিটি কন্ট্রোলার নিরাপত্তা জন্য ব্রিজের দুইপাশে দুইটা লোহার খাঁচা বসানো হয়েছে ।
05/09/2025

তিস্তা ব্রিজের ইলেকট্রিসিটি কন্ট্রোলার নিরাপত্তা জন্য ব্রিজের দুইপাশে দুইটা লোহার খাঁচা বসানো হয়েছে ।

হালকা বেগুনি রঙের স্নিগ্ধ ফুলগুলোকে কেনো ‘বিউটিফুল ব্লু ডেভিল’ আখ্যা দেওয়া হয়েছিলো? কেনোই বা এগুলো হয়ে উঠেছিল ইংরেজ প...
03/09/2025

হালকা বেগুনি রঙের স্নিগ্ধ ফুলগুলোকে কেনো ‘বিউটিফুল ব্লু ডেভিল’ আখ্যা দেওয়া হয়েছিলো? কেনোই বা এগুলো হয়ে উঠেছিল ইংরেজ প্রশাসনের মাথা ব্যথার কারণ?

বর্তমানে বাংলাদেশের খাল, বিল, নদী কিংবা জলাশয়ে সবুজ রঙের যেসব কচুরিপানা ও হালকা বেগুনি রঙের কচুরি ফুল দেখা যায় প্রায় দেড়শ বছর আগেও এদের কোনো অস্তিত্ব ছিল না বাংলায়। এটি মূলত আমাজন জঙ্গলের জলাশয়ে থাকা একটি উদ্ভিদ। তবে কিভাবে আমাজন হতে বাংলায় এই উদ্ভিদের আগমন ঘটে তা নিয়ে নানা মতবাদ আছে। বাংলাপিডিয়া অনুসারে ১৮শ শতকের শেষভাগে (১৮৮৪ সাল) দক্ষিণ আমেরিকার দেশ (ব্রাজিল) থেকে জর্জ মরগান নামের একজন স্কটিশ ব্যবসায়ী অর্কিড সদৃশ হালকা বেগুনি রঙের ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে আমাজন থেকে বাংলায় এই কচুরিপানা নিয়ে আসেন। তবে আরেক গবেষণা অনুযায়ী, এই কচুরিপানা এসেছে অস্ট্রেলিয়া থেকে, এনেছিলেন নারায়ণগঞ্জের একজন পাট ব্যবসায়ী। আবার কলকাতা বোটানিক্যাল গার্ডেনে বার্ষিক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ১৮৯০ দশকের আশেপাশের কোনো সময়ে কচুরিপানার আগমন ঘটে বাংলায়।

উপযুক্ত পরিবেশ পেলে খুবই সহনশীল এবং দ্রুত বর্ধনশীল এই উদ্ভিদ মাত্র ৫০ দিনে একটি উদ্ভিদ থেকে তিন হাজারের বেশি সংখ্যায় বিস্তৃত এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে যেতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যের কারণে ১৯২০ সালের মধ্যে বাংলার প্রতিটি নদী, নালা, খাল, বিল কচুরিপানায় ছেয়ে যায় এবং দুর্দশা ডেকে আনে কৃষি খাতে। যেটি পূর্ব বাংলার অর্থনীতিতে বড় ধাক্কার কারণ হয়ে উঠে। কারণ সেসময় বাণিজ্যের প্রধান রুট ছিল নদীপথ ও জলাশয়। কচুরিপানার কারণে বাণিজ্যে যাতায়াত ব্যাঘাত ঘটতে থাকে। এছাড়াও কচুরিপানা পচে বিষাক্ত গ্যাস পানিতে মিশে যেতো এবং প্রচুর পরিমাণে জলজ উদ্ভিদ, মাছসহ বিভিন্ন জলজ প্রাণী মারা যেত। জেলেরা কচুরিপানার জন্য জাল ফেলতে পারত না। মানুষের জন্যও এই পানি ব্যবহার অযোগ্য হয়ে পড়ে একসময়। ইনফ্লুয়েঞ্জা, কলেরা এবং বিভিন্ন পানি বাহিত রোগের কারণও কচুরিপানা। ম্যালেরিয়া রোগের জন্য দায়ী এনোফেলিস মশার আবাসস্থল ছিল এই কচুরিপানা, যার কারণে বঙ্গদেশে ম্যালেরিয়া প্রকোপের জন্যও পরোক্ষভাবে কচুরিপানাকে দায়ী করা হয়। মনে করা হয় এই অঞ্চলে মহাদুর্ভিক্ষে ৩০ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর পেছনে কচুরিপানার অবদান কম নয়। এসব কারণে তখন কচুরিপানাকে ‘বিউটিফুল ব্লু ডেভিল’ এবং ‘বেঙ্গল টেরর’ আখ্যা দেয়া হয়েছিল।

এরপর অর্থনীতি বাঁচাতে শখের বশে নিয়ে আসা কচুরিপানা দমনের জন্য উঠে পড়ে লাগেন তৎকালীন ইংরেজ প্রশাসন। ১৯১৬ সালে ওয়াটার হায়াসিন্থ কমিটির সেক্রেটারি কেনেথ ম্যাকলিন ঢাকা এগ্রিকালচারাল ফার্মে কচুরিপানার রাসায়নিক উপাদানের উপর গবেষণা করেন এবং দেখতে পান এতে উচ্চমাত্রার পটাশ, নাইট্রোজেন, এবং ফসফরিক এসিড রয়েছে। তখন বাণিজ্যিক ভাবে কচুরিপানাকে জৈব সার, পশু খাদ্য, ও রাসায়নিক উপাদান তৈরিতে ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। উল্লেখ্য যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্ববাজারে পটাশ সংকট মিটিয়েছিলো কচুরিপানা। তারপরও কচুরিপানা নিধন সম্ভব হলো না। তাই, ১৯২১ সালে তৈরি হয় কচুরিপানা নির্মূল কমিটি। কমিটি কচুরিপানার উপর বৈজ্ঞানিক গবেষণা অব্যাহত রাখা এবং অর্থনৈতিক ব্যবহার বাড়ানোর উপর জোর দেন। তারপরও ঠেকানো গেল না কচুরিপানাকে। ১৯৩৬ সালে ‘কচুরিপানা বিধি’ জারি করা হয়। বিধি অনুসারে নিজ নিজ জমি বা এলাকা থেকে কচুরিপানা নিষিদ্ধ করা হয় এবং কচুরিপানা পরিষ্কার অভিযানে সকলের অংশগ্রহণ বাধ্যতামূলক ঘোষণা করা হয়। এমনকি ১৯৩৭ সালে নির্বাচনের রাজনৈতিক দল গুলো পর্যন্ত বাংলাকে কচুরিপানা মুক্ত করার অঙ্গীকার দেয়। নির্বাচনের পর শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক কচুরিপানা নিধন কর্মসূচি হাতে নেন এবং ১৯৩৯ সালের এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে তিনি ‘কচুরিপানা সপ্তাহ’ পালন করেন। এভাবে কচুরিপানা ১৯৪৭ সালের দিকে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে আসে।

যে কচুরিপানার নিধনে দেড়শ বছর আগে মানুষ উঠে পড়ে লেগেছিল আজ তা শাপে বরদান হয়ে দাঁড়িয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশে কচুরিপানা থেকে বায়োমাস তৈরি করে ফারমেন্টেশনের মাধ্যমে বায়োফার্টিলাইজার প্রস্তুত করা হয়। কচুরিপানায় প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন থাকায় এটি বায়োগ্যাস উৎপাদনেও ব্যবহার হয়। এছাড়াও হাওর অঞ্চল গুলো তে কচুরিপানা চাষ করা হয়, এগুলো হাওরের ঢেউ প্রতিরোধী হিসেবে কাজ করে এবং ভিটেমাটি রক্ষা করে। কচুরিপানা পাতা আর মূলের মাঝে ফাঁপা কাণ্ডসদৃশ অংশটি দূষিত পানি থেকে ক্যাডমিয়াম, ক্রোমিয়াম, কোবাল্ট, নিকেল, সীসা এবং পারদসহ বিভিন্ন ভারী ধাতুসমূহ শোষণ করে নিতে পারে যা দূষিত পানিকে দূষণমুক্ত করছে। গ্রামীণ বাংলায় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পেও বিস্তর অবদান রাখছে কচুরিপানা। ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্পের পরিবেশ বান্ধব, দৃষ্টি নন্দন ও প্রসাধনী পণ্য সমূহ বিদেশে রপ্তানি হয়। সামগ্রিকভাবে এটি বর্তমানে অর্থনীতিতে বিরাট ভূমিকা রাখছে।

Diba Biswas
Team Science Bee

ধ'র্ষ'ণে'র ঘটনায় গাইবান্ধায় প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ১৫ জন নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সদর হাসপাতালের তথ্য অনুযায়...
02/09/2025

ধ'র্ষ'ণে'র ঘটনায় গাইবান্ধায় প্রতি মাসে গড়ে প্রায় ১৫ জন নারী ও শিশু হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন। সদর হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, জেলার সাত উপজেলায় ১ জানুয়ারি থেকে ৩১ আগস্ট পর্যন্ত...

বিস্তারিত কমেন্টে…

Address

Gaibandha
Gaibandha
5700

Telephone

+8801717814491

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when আমাদের গাইবান্ধা posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to আমাদের গাইবান্ধা:

Share