গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স

গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স A creative book publishing house in Bangladesh. Trying to publish quality books for the readers.

জ্ঞানের রাজ্যে আমাদের দুর্বার পথচলা। বাংলা সাহিত্যকে এগিয়ে নেওয়ার এ ক্ষুদ্র প্রয়াসে আমরা সাহিত্যপ্রেমী সকলের সহযোগীতা প্রত্যাশা করছি।

অভিনন্দন তরুণ অরুণদের!
10/07/2025

অভিনন্দন তরুণ অরুণদের!

কারবালার ঘটনা না বুঝলে, ইসলামের ইতিহাসের ধারাবাহিকতা বুঝা যাবে না! কারবালা শুধুমাত্র একটি ঘটনাই না। ইসলামের রাজনৈতিক ইতি...
05/07/2025

কারবালার ঘটনা না বুঝলে, ইসলামের ইতিহাসের ধারাবাহিকতা বুঝা যাবে না!

কারবালা শুধুমাত্র একটি ঘটনাই না। ইসলামের রাজনৈতিক ইতিহাসের মোড় পরিবর্তন।

একজন মুসলিম শাসকও যে জালিম হয়ে উঠতে পারে, এই জালিমের বিরুদ্ধে যে প্রতিরোধ-সংগ্রাম করতে হয়, কারবালা হলো সেই ধারাবাহিক ইতিহাসের সূচনা।

যুগে যুগে যত ফ্যাসিবাদের আগ্রাসন আসবে, এই কবল থেকে বাঁচতে অনুপ্রেরণা হবেন হুসাইন রাদিয়াল্লাহু আনহু।

কারবালার দিন তিনি শাহাদাতবরণ করেন।

কিন্তু, ইতিহাসে তিনিই বীর, তিনিই স্মরণীয়।

বর্তমান সময় দেখা যায় মুসলিমদের মধ্যে প্রধান দুই ভাগ দেখা যায় শিয়া-সুন্নী।

প্রথমে শিয়া ছিলো রাজনৈতিক মতবাদ, পরবর্তীতে ধর্মীয়। এই শিয়া মতবাদের উত্থান বুঝতে গেলে কারবালার ঘটনা বুঝতে হবে।

কারবালা, খিলাফত কীভাবে রাজতন্ত্রে রূপান্তরিত হয়, কীভাবে মুসলিম উম্মাহর পতন শুরু হয়, মুসলিম উম্মাহর ১৪০০ বছরের ইতিহাস নিয়ে গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স তৈরি করেছে 'কারবালা প্যাকেজ'।

এই ৪ টি বইয়ের বিষয়বস্তু একটি অন্যটির চেয়ে ভিন্ন মনে হলেও পড়ার পর মনে হবে প্রত্যেক ঘটনায় একটি অন্যটির সাথে সংযুক্ত!

ফ্যাসিস্ট যেমন একা একা ফ্যাসিস্ট হতে পারে না, ইয়াজিদও তেমনি একা একা 'ইয়াজিদ' হয়নি।

মুসলিম উম্মাহর পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস জানতে এই প্যাকেজটি সহায়ক হতে পারে।

প্যাকেজটি অর্ডার করতে কমেন্টের লিংকে ক্লিক করুন।

03/07/2025

ইয়াজিদকে আগাম খলিফা মনোনয়নের বাইয়াতের ব্যাপারে মদিনাবাসী একমত ছিলেন না। এতে মুয়াবিয়া (রা.) চিন্তিত হয়ে পড়েন।

কেননা, ইসলামি দুনিয়ার রাজনীতিতে মদিনার প্রবীণ ব্যক্তিবর্গের ভূমিকা ছিল গুরুত্বপূর্ণ। এজন্য মুয়াবিয়া (রা.) সেখানের অভিজাত এবং প্রভাবশালী ব্যক্তিদের তালিকা তৈরি করে ইয়াজিদকে খলিফা বানানোর ব্যাপারে তাদের রাজি করানোর পরিকল্পনা করেন।

কারণ তিনি জানতেন, শীর্ষস্থানীয় সাহাবিরা রাজি না হলে ইয়াজিদকে খলিফা বানানো কখনোই সম্ভব হবে না। এ জন্য মুয়াবিয়া (রা.) তাদের সমর্থন নেওয়ার সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালান।

তিনি ইরাকের গভর্নর জিয়াদকে মদিনায় প্রেরণ করেন। ধারণা করা হয়, জিয়াদের মদিনা আসার এই ঘটনা ৫৩ হিজরি বা এর পূর্বের। কেননা ৫৩ হিজরিতে জিয়াদের ওফাত হয়। তিনি মদিনাবাসীর সামনে বক্তৃতা দিয়ে লোকদের সমর্থন নেওয়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু আবদুর রহমান ইবনু আবি বকর (রা.) দাঁড়িয়ে যান। বলেন–

‘হে বনু উমাইয়্যা! তোমরা আমাদের তিনটি কথা থেকে যেকোনো একটিকে বেছে নাও। রাসূল (সা.) বা আবু বকর বা উমর (রা.)–তাঁদের মাঝে যেকোনো একজনের নীতিকে মেনে নাও। তোমরা যা বলছ, সেটা তো হেরাক্লিয়াস, কিসরাহ ও পারস্যের পদ্ধতি। যখন একজন কায়সার বা রোম সম্রাট মারা যায়, তখন তাদের অপরজন এসে মসনদে বসে যায়। এখন কি আমরা তাহলে তাদের মতো হেরাক্লিয়ান পদ্ধতি বা রোমান পদ্ধতি অনুসরণ করে খলিফা নির্ধারণ করব?’

মুয়াবিয়া (রা.) কিছুসময় পর এই দায়িত্ব মারওয়ান ইবনু হাকামকে অর্পণ করেন, যাকে ৫৪ হিজরিতে দ্বিতীয়বার মদিনার গভর্নর বানানো হয়েছিল। নির্দেশ পেয়ে মদিনার গভর্নর মারওয়ান ইবনুল হাকাম লোকজনের উদ্দেশে ভাষণ দিতে যান।

তিনি প্রথমে লোকজনকে আমিরুল মুমিনিনের আনুগত্যের প্রতি উৎসাহ দেন এবং ফিতনা থেকে সাবধান করেন।-শেষে ইয়াজিদের হাতে তাদের বাইয়াতের আহ্বান জানান। মসনদের উত্তরাধিকারী হওয়ার পক্ষে যুক্তি প্রদর্শন করে তিনি বলেন–

‘এটা আবু বকর সিদ্দিক (রা.)-এর সুপথপ্রাপ্ত রীতি। কেননা, তিনিও তাঁর পরে খলিফা হিসেবে উমর (রা.)-কে নির্ধারণ করে গেছেন।’ আবদুর রহমান ইবনু আবি বকর (রা.) আবারও আপত্তি জানান। তিনি বলেন–‘কখনোই না। আবু বকর (রা.) তার পরিবার ও ভ্রাতৃত্বকে পরিত্যাগ করে বনু আদির উমর (রা.)-কে শুধু এটা দেখেই নির্বাচিত করেছিলেন যে, তিনি এই পদের যোগ্য।’

এরপর একে একে ইবন উমর, হুসাইন ইবন আলি, আবদুল্লাহ ইবন জুবাইরসহ সকলেই স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করেন। তাদের কেউই ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত দিতে রাজি হননি; বরং তাঁরা ইয়াজিদের পরবর্তী খলিফা হওয়ার বিষয়ে অনাগ্রহ প্রকাশ করেন।

আশারায়ে মুবাশশারার শেষ দুজন সায়িদ ইবনে জায়েদ ও সাদ ইবনু আবি ওয়াককাস (রা.)-এর মতামত ছিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। খিলাফতে রাশিদায় প্রবর্তিত একটি নীতি অনুযায়ী তাদের সম্মতি ব্যতীত খিলাফতের বিষয় চূড়ান্তই হতে পারত না। কিন্তু এই দুজন প্রবীণ ব্যক্তিও বাইয়াতের প্রতি একেবারেই আগ্রহ দেখাননি। মারওয়ান অনেকটা সময় পর্যন্ত সায়িদ ইবনে জায়েদ (রা.)-এর জন্য অপেক্ষা করেন।

অবশেষে এক শামি সৈন্য তাঁর কাছে গিয়ে গর্দান উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দেয়। তবুও তিনি মারওয়ানের কাছে যাননি। একইভাবে ইবনু আবি ওয়াক্কাস (রা.)-ও নির্জনবাস গ্রহণ করেন।

মুয়াবিয়া (রা.) তাঁদের প্রত্যাখানের কথা জানতে পারেন। তাই তিনি নিজেই মদিনার যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন, যেন নিজেই তাঁদের থেকে ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত নিতে পারেন। আর এই কথা জানার পরে সেই প্রবীণ সাহাবিরা সবাই মদিনা থেকে পালিয়ে মক্কায় চলে যান, যেন কোনোভাবেই তাঁদের ইয়াজিদের পক্ষে বাইয়াত দিতে না হয়।

গার্ডিয়ানের আলোচিত বই ‘কারবালা ও ইয়াজিদ’ থেকে...

29/06/2025
29/06/2025

আপনি সর্বশেষ কবে কুরআন তেলাওয়াত করেছেন?


প্রশ্নটি শুনে কেউ কেউ হয়ত বলবেন- প্রতিদিনই তো পড়ি।

আবার কেউ কেউ স্মৃতির পাতা খুঁজতে শুরু করবেন। নিজেকে প্রশ্ন করবেন, রমাদান মাসের পর কি আর কুরআন পড়েছিলাম?

কুরআন কতটা গুরুত্বপূর্ণ, কুরআন তেলাওয়াতের কত ফযিলত, এসব আমরা জানি। আমরা অনেকেই কুরআনের আলোকে শাসনব্যবস্থাও চাই।

কিন্তু, এত কিছুর পরও আমরা প্রতিদিন মাত্র ১০ মিনিট কুরআনের জন্য বের করতে পারি না!

ফযিলতপূর্ণ অসংখ্য সূরার মধ্যে মাত্র ১ টি সূরা কেন প্রতিদিন তেলাওয়াত করতে পারি না?

কারণ, আমরা আমাদের জীবনযাত্রায় কুরআনকে স্থান দিতে পারিনি!

কুরআনকে ভালোবাসি বলে দাবি করি, কিন্তু কুরআন তেলাওয়াতের জন্য, কুরআন বুঝার জন্য সময় পাই না!

তাহলে এখন প্রশ্ন আসে, কীভাবে আমরা প্রতিদিন অন্তত ১০ মিনিট কুরআন তেলাওয়াত করতে পারি? কোনো ফর্মুলা আছে কি?

হ্যাঁ, একটি নতুন অভ্যাস গড়ে তুলতে সুন্দর একটি ফর্মুলা আছে।

এটাকে বলে ‘Habit Staking’।

আপনি নিয়মিত এমন কোনো কাজ করেন, যেই কাজের সাথে মিলিয়ে একটি নতুন কাজ করাকে বলা হয় হ্যাভিট স্টেকিং।

যেমন: মাগরিবের নামাজ পড়ে আপনি নাস্তা করেন। এটা প্রতিদিনের অভ্যাস।

এখন চাইলে মাগরিবের নামাজের সাথে প্রতিদিন ১০ মিনিট কুরআন পড়াকে যুক্ত করতে পারেন।

নামাজ এবং নাস্তার আগে অন্তত ১০ মিনিট কুরআন তেলাওয়াত।

এতে করে প্রতিদিনের অভ্যাসের সাথে কুরআন তেলাওয়াতের কথাও মনে থাকবে। নাস্তার কথা মাথায় আসলেই মনে পড়বে- ‘আজ তেলাওয়াত করছি তো?’


একজন মুসলিম হিসেবে আমরা এই যুগে কীভাবে স্মার্ট সিদ্ধান্ত নিতে পারি, কীভাবে আমাদের সময়, আমাদের কাজে প্রোডাক্টিভিটি আনতে পারি, এই নিয়ে গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে প্রকাশিত হয়েছে ‘প্রোডাক্টিভ মুসলিম’।

লক্ষাধিক পাঠকের মনে জায়গা করে নিয়েছে এই বই!

বইটি পড়ে দেখতে কমেন্টের লিংকে ক্লিক করুন।

17/06/2025
03/06/2025

‘কমলিওয়ালার দেশে' ’— হজযাত্রার এক মনোমুগ্ধকর ভ্রমণকাহিনি

বইটি শুধু ভ্রমণকাহিনি নয়, এটি হৃদয়স্পর্শী এক আধ্যাত্মিক অভিযান। লেখক তাঁর হজযাত্রার অভিজ্ঞতাকে সাবলীল ও প্রাণবন্তভাবে উপস্থাপন করেছেন। লেখকের চোখ দিয়ে দেখা মক্কা-মদিনার চিত্র , হজের নিয়ম - রীতিনীতি এবং সেখানকার বিচিত্র সব মানুষের আবেগ-অনুভূতি।

বইটি ভিন্ন ভিন্ন শিরোনামে তিনটি পরিচ্ছদে সাজানো। 'তোমার নামের একি নেশা ’ — প্রাণের মদীনাকে নিয়ে লেখা পরিচ্ছেদ। পড়তে পড়তে আমিও মদীনা, নবিজির স্মৃতিবিজড়িত স্থানগুলো ভ্রমণ করেছি। অশ্রুসিক্ত নয়নে মদিনার শাহানশাহের দরবারে হাজির হয়েছি ( সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম)।

‘মক্কা মোয়াজ্জমার পথে’— এই পরিচ্ছেদে জানতে পেরেছি বেদুইনদের জীবনযাত্রা সম্পর্কে। মাকামে ইবরাহীম, হাজরে আসওয়াদ, জমজম কূপ, পবিত্র কাবা তাওয়াফ, সাফা মারওয়া, মিনা, আরাফাতের ময়দানের বর্ণনা, মসজিদুল হারামের রোয়াকে নীল কবুতরের কলকাকলি বিস্মিত করেছে সাথে হৃদয় ব্যাকুলতা বাড়িয়ে দিয়েছে।

‘ লাব্বাঈক! আল্লাহুম্মা লাব্বাঈক!’— পরিচ্ছেদটি পড়ার সময় অনেক বেশি আবেগাপ্লুত হয়েছি। মনে হয়েছে আমিও আল্লাহর ঘরের মেহমান। দুনিয়াবী চিন্তাভাবনাকে উপেক্ষা করে একজন পাপী বান্দী হাজির হয়েছে মহান রবের দরবারে পবিত্র হজ সম্পন্ন করার জন্য।

বইটিতে ভিন্ন ভিন্ন দেশ থেকে আগত হাজীদের মন মানসিকতা,তাদের আন্তরিকতা নিয়ে কথা বলা হয়েছে । সৌদি কুইজিন সম্পর্কে পড়ার সময় লেখকের মতো আমারও জিভে পানি এসেছে । পবিত্র হজকে ঘিরে গড়ে উঠা রমরমা ব্যবসার কাহিনি মনে করিয়ে দিবে এই যেন রমজানে আমাদের দেশে অসাধু ব্যবসায়ীদের চিন্তা চেতনার প্রতিচ্ছবি। পাশাপাশি, হজ করতে গিয়ে হাজীদের বিভিন্ন ভোগান্তির সম্মুখীন হওয়ার কথা লেখক উল্লেখ করেছেন। আরাফাতের ময়দানে নিমগাছ আছে — বইটি পড়ার আগ পর্যন্ত জানতাম না আমি । মরুভূমিতে শ্যাম -বাংলার গাছের উপস্থিতি! যেন অবাক করার মতো বিষয়।

বইটিতে একাধিক শব্দের বানান ভুল চোখে পড়েছে, ফলে পড়ার গতি কিছুটা মন্থর ছিল। পরবর্তী মুদ্রণে বইটি সংশোধন করার অনুরোধ থাকল। এ়ছাড়াও, লেখক কত সালে হজ সম্পন্ন করেছেন সেটা উল্লেখ করেননি বইটিতে। হজের সময়কালটা জানার বেশ আগ্রহ আমার।

সর্বোপরি, , যাদের ভ্রমণকাহিনী বিষয়ক বই পড়ার ইচ্ছে, তাদের জন্য ‘কমলিওয়ালার দেশে ’ চমৎকার একটি বই হতে পারে। সহজ ভাষায় রচিত প্রাণবন্ত বর্ণনার এই বইটি ভ্রমণপ্রেমী পাঠককে বিমোহিত করবে।


বইয়ের নাম : কমলিওয়ালার দেশে
লেখক : ফাহমিদ - উর -রহমান
পৃষ্ঠাসংখ্যা : ৮৮

✍️ সাহার রাহমিন

শৈশবে যারা মক্তবে পড়েছেন, হুজুরের কাছে সূরা মুখস্থ করেছেন, বড় হওয়ার পর বুঝেছেন, শৈশবের ওই পড়াটুকুই সম্বল।আফসোস হয়, শৈশবে...
03/06/2025

শৈশবে যারা মক্তবে পড়েছেন, হুজুরের কাছে সূরা মুখস্থ করেছেন, বড় হওয়ার পর বুঝেছেন, শৈশবের ওই পড়াটুকুই সম্বল।

আফসোস হয়, শৈশবে যদি আরেকটু পড়তে পারতাম!

আমাদের সন্তানদের তো সেটুকুরও সুযোগ নেই। আমরা মক্তবে গিয়ে বেসিক জ্ঞান অর্জন করলেও এখন আর মক্তব নেই বললেই চলে।

ফলে, আমাদের সন্তানরা শৈশবে যে ইসলামি জ্ঞানার্জন করার কথা ছিলো, সেটা থেকে তারা প্রায় বঞ্চিত!

বাচ্চারা মক্তবে না গেলেও আপনি চাইল নিজেদের বাসাকে মক্তব বানাতে পারেন। নামাজ শিক্ষা থেকে মাসয়ালা-মাসায়েল, হাদীস এগুলো নিজেই শেখাতে পারেন।

এজন্য দরকার কারিকুলাম, বই।

গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স বাচ্চাদের জন্য ৩টি বই প্রকাশ করেছে।

একটি মাসয়ালা নিয়ে, একটি নামাজ এবং অন্যটি হাদিস নিয়ে।

এই বইগুলোর বিশেষত্ব হলো- সন্তানকে পড়াতে গিয়ে আপনিও এমনকিছু শিখবেন, যা শেখার কথা ছিল অনেক আগে।

ছোটোবেলায় কেন আরও বেশি ইসলামি জ্ঞান অর্জন করিনি, এই নিয়ে আমরা আফসোস করি।

আমাদের সন্তানরাও যেন এই আফসোস না করে, এজন্য এই তিনটি বই চমৎকার সমাধান হতেত পারে।

সন্তানের পেছনে এই বিনিয়োগ তার ভবিষ্যত বিনির্মাণ করবে।

বইগুলো অর্ডার করতে লিংকে ক্লিক করুন - https://cutt.ly/YrnsQCca

30/05/2025

শিশুদের নামাজ শিক্ষা’ নামে গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স থেকে একটি বই প্রকাশিত হয়েছে।
এই বইটি মূলত সন্তানের জন্য মা-বাবার বিনিয়োগ।
অনেকেই বড় হবার পরও নামাজের টুকটাক অনেক বিষয় জানেন না। ঐ বয়সে কাউকে জিজ্ঞেস করতেও পারেন না! আত্মসম্মানে আঘাত আসতে পারে এই ভেবে তাদের আর নামাজ শেখা হয় না!
তখন তারা নিজেদের মা-বাবাকে দোষারোপ করে।
আপনি নিশ্চয় চান না আপনার সন্তান ভবিষত্যে আপনাকে এভাবে দোষারোপ করুক?
আপনার সন্তানের বয়স যদি ৬-১২ বছর হয়, তাহলে তার জন্য উপযোগী এই বইটি।
ইসলামি বিধান মেনে বইয়ে ছবিও যুক্ত করা হয়েছে। যাতে শিশুরা ছবি দেখে সহজেই নামাজ শিখতে পারে।
বইটি শুধু সন্তানকে নামাজই শেখাবে না, নামাজের মনোযোগ বৃদ্ধিতেও সাহায্য করবে। কারণ নামাজের সমস্ত দুআ দরুদের সহজ অর্থও দেওয়া হয়েছে এই বইয়ে। নামাজে মনোযোগ বৃ্দ্ধির ক্ষেত্রে বড়োরাও এই বই থেকে উপকৃত হতে পারেন।
বইটি অর্ডার করতে কমেন্টের লিংকে ক্লিক করুন।

Address

Gandaria

Telephone

+8801710197558

Website

https://linktr.ee/guardian17

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স:

Share

Category