21/07/2025
আজ যখন সংগঠন সঙ্কটে, তখনও মাঠের ত্যাগী কর্মীরাই রাজপথে বুক চিতিয়ে লড়ছে। নেত্রীর ডাকে সাড়া দিচ্ছে, বাংলার পতাকা ধরে রাখছে। অথচ যারা সুবিধা নিয়েছে, সুযোগ নিয়েছে—তারা নীরব দর্শক। সময় এসেছে হিসাব নেবার। সিন্ডিকেট নয়, ত্যাগ-নিষ্ঠা আর মাঠের লড়াইয়ের মূল্যায়ন চাই। কর্মীদের ওপর অন্যায় করলে সংগঠন বাঁচবে না। কর্মীবান্ধব ছাত্রলীগ ফিরিয়ে আনুন। নেতৃত্বে আসুক যোগ্য, পরীক্ষিত, আন্দোলন-সংগ্রামে থাকা ছেলেরা।
আপনারা রাজপথে আসুন, নেতৃত্ব দিন—আমরা মাঠে লড়বো। শেখ হাসিনার হাত শক্তিশালী করতে আবারও ছাত্রলীগ হবে রাজপথের ভরসা, গণমানুষের ভরসা। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবে। দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষে, বাংলাদেশের পক্ষে, স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের পক্ষে আমরা বুক চিতিয়ে দাঁড়াবো।
শেখ হাসিনার প্রতি যদি ভালোবাসা থাকে, ছাত্রলীগের প্রতি যদি ন্যূনতম দায়বদ্ধতা থাকে— তাহলে ঐ হোয়াটসঅ্যাপ টেলিগ্রাম গ্রুপ বাদ দেন, সময় এসেছে মাঠে নামার।
জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু, জয় দেশরত্ন শেখ হাসিনা।