A to z boy

A to z boy ব্যাপারটা ভীষণ সুন্দর.!🙂

- যখন আমি সত্যিটা জানি তবুও হাসিমুখে মিথ্যাটা মেনে নেই!!)💔 sima islam

20/03/2025

GRi cala😁😂

15/12/2023

সিলেট শহরের ঐতিহ্যবাহী একটি বাড়ি

09/12/2023
18/11/2023
I've received 100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉
02/10/2023

I've received 100 reactions to my posts in the past 30 days. Thanks for your support. 🙏🤗🎉

25/09/2023

dekha jai

23/09/2023

# vitorer kahani # #

19/09/2023

Sobai k
Sapot kori amake
Keow sapot korena🤕🤕🤕

Ektu korio sapot
Amake ja diba ami ta back dibo😎😎😎

16/09/2023

কেমন আছো? - এইতো আছি।
কোথায় থাকো? - কাছাকাছি।
বদলে গেছো? - সবাই বলে।
তারপর সব ? - যাচ্ছে চলে।
বিয়ে - সাদী? - লাভ কি শুনে।
কতদিন হলো? - রাখিনি গুনে।
ছেলে হয়েছে? - একটি মেয়ে।
কোথায় এখন? - ঘুমালো খেয়ে।
নাম কি ওর? - 'সোনা মা' ডাকি।
এই নামটা তো..... - এখন রাখি।
ব্যাস্ত খুবই? - একটু খানি।
বছর পাঁচেক........ - আমি জানি।
এড়িয়ে যাচ্ছো? - এমনটা নয়।
মনে পড়ে না? - পাইনা সময়।
সেদিন যদি........ - থাক সেসব।
ভুলেই গেছো? - যথা সম্ভব।
থাকতো যদি....... - থাকবে কি আর ?
ভুলিনি আমি - যায় আসে কার?
রাখবো এখন? - কিছু কি বাকি?
ভালো থেকো!! - ভালোই থাকি।
এত অভিমান ? - রাখিনি মোটেই।
এখন কাদোঁ?? - অল্প চোটেই?
হ্যাঁ, কাঁদো কি?? -না, কাঁদি না।
বেণি করো চুল...?? - আর বাধি না।
বৃষ্টিতে ছাদে?? - যাই না এখন।
প্রিয় গানগুলো ? - শুনি কিছুক্ষন।
কখন শুনো?? - মন খারাপে।
মন খারাপ হয়?? - ভয়ে তে কাঁপে।
কিসের ভয়ে?? - থাক আপাতত।
কিছুটা আছো?? - আগের মতো?
আবার যদি.... - চাই না আমি।
আপন কে খুব? - অন্তর্যামী।
চাইলে কি দোষ? - হবে বিপরীত।
আমি কেউ না??? - শুধুই অতীত.....
😥🥀

13/09/2023

KIse lal chokh tomar

 #গল্পঃ_স্ত্রীর_পরকীয়ার_পরিনতি   #পর্বঃ_০৩_      গল্পটা বাস্তবের সাথে যথাযথ মিল রয়েছে। কলটা কেটে দিলাম। গেইম তো এবার শু...
11/09/2023

#গল্পঃ_স্ত্রীর_পরকীয়ার_পরিনতি #পর্বঃ_০৩_

গল্পটা বাস্তবের সাথে যথাযথ মিল রয়েছে।

কলটা কেটে দিলাম। গেইম তো এবার শুরু হবে হাহাহা।
রাতের বেলায় বারবার ফোনের দিকে তাকাচ্ছি কখন কলটা আসবে। আয়মান কি পারবে ঠিক মতো কাজটা করতে। উফফ টেনশনে মাথা ঘুরছে আমার। পায়চারি করছি রুমে। এতক্ষণে তো কলটা আসার কথা। ভাবতে ভাবতে একটা কল আসলো আমার মোবাইলে। দেরি না করে দ্রুত কলটা রিসিভ করলাম। অপর পাশ থেকে একটা মেয়ে বলে উঠলো.........

মেয়েটাঃ হ্যালো.??

আমিঃ আমি যদি ভুল না করে থাকি তাহলে আপনি রিয়া! রাইট??

মেয়েটাঃ হ্যা আমি রিয়া??

আমিঃ তা কেমন আছেন আপনি??

রিয়াঃ দেখুন আপনার সাথে এতো কথা বলার সময় আমার নেই। আপনি যে ছবি গুলো দিছেন সেগুলো
যে এডিট করা নয় তার প্রমাণ কি?? (রাগী গলায়)

আমিঃ কুল কুল ম্যাডাম।। আমি আগেই জানতাম আপনি আমার কথা বিশ্বাস করবেন না। তাই
আমাকে ছবির প্রমাণ গুলো দেওয়ার জন্য একটা সুযোগ দেওয়া যায় কি??

রিয়াঃ কি বলতে চাচ্ছেন স্পষ্ট করে বলুন??

আমিঃ কাল বিকাল ৩ঃ৩০ মিনিটে কফিশপে চলে আসুন! সেখানে সব কথা হবে কেমন??

রিয়াঃ সে নাহয় দেখা যাবে। কিন্তু একটা কথা শুনে রাখুন যদি প্রমান দিতে না পারেন তাহল আমি
আপনার বিরুদ্ধে মানহানির মামলা দিবো??

আমিঃ খুব ভালোবাসেন নিহালকে তাইনা??

রিয়াঃ রাখছি বাই??

আমি জানি মেয়েটা এখন প্রচন্ড কান্না করবে।। আসলে
এই পৃথিবীতে সত্যিকারের মন থেকে যারা ভালবেসেছে তারাই ধোঁকা খেয়েছে।

এবার হয়তো আপনাদের মনে অনেক প্রশ্ন আমি ছবি গুলো কোথায় পেলাম। আবার এতো কনফিডেন্স নিয়ে কিভাবে বললাম প্রমান দিবো। তাহলে শুনুন,, আমার বাবা মা যখন মারা যায় ঘুমের ঔষধের কারনে তখন আমি মনে মনে নিহালকে সন্দেহ করতাম। তাই ওর ঘরে সব সময় একটা স্পাই ক্যামেরা অন থাকতো যদি কোনো প্রমান মেলে তাই। কিন্তু তার পরিবর্তে যা দেখতে পেলাম সেটা তো আপনারা জানেন। ওদের অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ভিডিও অনুমানিক কয়েকশত আমার কাছে আছে। তাহলে বুঝেন কতদিন ধরে ওরা আমাকে ঠকাচ্ছে। যাইহোক ডিনার করে আসি তারপর কথা হবে। ডিনার করতে গিয়ে দেখলাম নিহাল আর নাবিলা দুষ্টুমি করছে আর খাবার খাচ্ছে। তাই আমি গিয়ে নেহার পাশে বসলাম। তখন নেহা আমাকে বললে.......

নেহাঃ পাপা এতো দেরি করলে কেনো??

আমিঃ আমি তো ভেবেছিলাম তোমরা আমাকে ডাকবে তাইতো দেরি করে আসলাম। কিন্তু তোমরা তো কেউ আমাকে ডাকলে না??(অভিমানী সুরে)

নেহাঃ পাপা আমি তেমাকে ডাকতে চেয়েছিলাম।
কিন্তু আম্মুর জন্য পারিনি??

আমিঃ কেনো আম্মু কি করেছে মামুনি??

নেহাঃ আম্মু বলেছে ক্ষুধা পেলে এমনিতেই আসবে। এতো ডাকাডাকির দরকার নেই??

আমিঃ তাই বলেছে??

তখনই নাবিলা তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো আর নেহার গালে ঠাসস করে চড় বসিয়ে দিলো। তারপর বললো...

নাবিলাঃ বেয়াদব মেয়ে। দিনে দিনে বড় হচ্ছে আর মিথ্যা কথা বলা শিখছে??

নাবিলা যখন নেহাকে চড় মারলো তখন আমার বুকটা কেঁপে উঠলো। যেনো আমার কলিজায় লাগলো আঘাতটা। এই নেহার জন্যই ওরা এখনো পৃথিবীতে বেঁচে আছে৷ আর ওরাই কিনা নেহাকে আঘাত
করলো।। না এর শেষ আমাকে খুব দ্রুত করতে হবে। আমি নাবিলাকে রাগী গলায় বললাম.........

আমিঃ এভাবে কেউ মারে।। তুমি তো কখনো নেহার
গায়ে হাত দিতে না। ফুলের আঘাত পর্যন্ত লাগতে দাওনি তুমি। তাহলে আজ কিভাবে পারলে আঘাত করতে। তোমার হাত একটুও কাঁপলো না??

নাবিলাঃ আমার মিথ্যা কথা একদম সহ্য হয় না??

নেহাঃ বাবা আম্মু আমাকে একটুও আদর করে না,শুধু মারে৷ দেখো আমার পিঠে কত মারের আঘাত??

এই বলে নেহা ওর পিঠ আমাকে দেখিয়ে কাঁন্না করতে লাগলো।। আর আমি ওর পিঠের দিকে তাকিয়ে অবাক হয়ে গেলাম। আমার কলিজাটা এতো কষ্ট পাচ্ছে তবুও বলেনি যে, পাপা আম্মু অনেক পঁচা আমাকে শুধু মারে। নেহার কান্ড দেখে নাবিলা বললো........

নাবিলাঃ বেয়াদব মেয়ে আবার মিথ্যা বলছিস আজ তোকে আমি মেরেই ফেলবা??

এই কথা বলে নাবিলা যখন নেহাকে আবার চড় মারতে যাবে ঠিক তখনই আমি খুব জোরে নাবিলাকে একটা চড় মারলাম। সাথে সাথে নাবিলা চেয়ার থেকে ফ্লোরে পড়ে গেলো। প্রায় ২ মিনিট কোনো কথা বলতে পারেনি। হাতের ৫ টা আঙুলের চাপ ভেসে উঠলো ওর গালে। আমার রাগ দেখে নিহালও ভয় পেয়ে যায়। কারন আমি তেমন রাগারাগি করি না কখনো। আর রাগলে আমি সাইকো টাইপের হয়ে যাই।। অনেকক্ষণ পরে নাবিলা আমাকে বলে উঠলো.........

নাবিলাঃ তুমি আমাকে এভাবে মারতে পারলে??(কেঁদে কেঁদে)

আমিঃ হুমম মারলাম। তোকে তো খুন করলেও আমার রাগ কমবে না। তোর সাহস কিভাবে হয় আমার কলিজায় আঘাত করার??(আমার রাগ উঠলে তুই করে বলি🙂🙂)

নাবিলাঃ আমি আমার মেয়েকে শাসন করার অধিকার নেই??

আমিঃ আছে। কিন্তু এভাবে ক্ষত বিক্ষত করার অধিকার কে দিয়েছে তোকে??

নাবিলার মুখে আর কোনো কথা নেই।। কারন ও বলবে কি? বলার মতো কিছু থাকলেই তো বলবে। যে আঘাত করেছে আমার মেয়েটাকে আপনারা দেখলে আপনাদের চোখেও পানি আসবে। ওর চুপ থাকা দেখে আমি বললাম.......

আমিঃ এরপর যদি কখনো কোনোদিন তোর নামে নেহা অভিযোগ দিয়েছে তাহলে শুনে রাখ,সেদিনই তোর এই বাড়িতে শেষ দিন। আর নিহাল তুমি এই মুহূর্তে তোমার বোনকে আমার চোখের সামনে থেকে নিয়ে যাও??

নিহালঃ আচ্ছা দুলাভাই। এই আপু চল আমার রুমে। শুধু শুধু ঝগড়া করে সংসারে অশান্তির সৃষ্টি করে কি লাভ হবে বল??

নাবিলা রাগে ফুঁসছে আর কেঁদে যাচ্ছে।। এরপর নিহাল নাবিলাকে নিয়ে রুমে চলে গেলো। আমি নেহার কাছে গেলাম। মেয়েটা আমার কাঁদতে কাঁদতে হিচকি তুলে ফেলছে। তাই ওকে কোলে তুলে নিলাম সেই সাথে ওর খাবার টা নিয়ে নিলাম। আজ আমার খাওয়া হবে না। তাই নেহার খাবার নিয়ে রুমে চলে আসলাম। নেহাকে যখনই খাবার খাইয়ে দিতে যাবো ঠিক তখনই নেহা মুখটা অন্যদিকে সরিয়ে নিলো তাই আমি বললাম......

আমিঃ কি হলো মামুনি খাচ্ছো না কেনো??

নেহাঃ তুমি আম্মুকে মারলে কেনো? আমি তোমার সাথে কথা বলবো না??

দেখছেন কি মেয়ে আমার।। যে মা এত আঘাত করেলো তার পরেও সেই মায়ের জন্য কাঁদছে। নিজেকে আর সামলাতে পারলাম না। তাই নেহাকে বুকে জড়িয়ে ধরে কান্না শুরু করলাম। আর মনে মনে বলতে লাগলাম,, মা রে তোর এই ভালোবাসার দাম নেই তোর মায়ের কাছে। সে তো তার পরকীয়ার প্রেমিক ছাড়া আর কিছুই বুঝে না। কোনোদিন তোর মায়ের গায়ে হাত দেইনি আজ দিতে হলো। আমাকে যদি ভালো না লাগতো তাহলে একটিবার বলতে পারতো। আমি না হয় নিজ থেকে সরে যেতাম। কিন্তু এভাবে অভিনয়, আবহেলা দিনদিন আমাকে যে শেষ করে দিচ্ছে। মরলেও তো শান্তি পাবো না। কারন না জানি তোকে মেরেই ফেলবে কোনোদিন। তোকে তো বুকের ভেতর লুকিয়ে রাখতে মন চায়। তুই যেদিন হারিয়ে যাবি সেদিন আমিও চলে যাবো না ফেরার দেশে। বলেই কান্না করতে লাগলাম।। আমার কান্না দেখে নেহা বলে উঠলো..........

নেহাঃ পাপা তুমি কান্না করছো? তুমি জানো না
তোমার কান্না আমার সহ্য হয় না??

আমিঃ না রে মা কান্না করছি না। তুমি ভাত গুলো
খেয়ে নাও??

নেহাঃ খাবো তবে তুমি যদি কান্না না করো তাহলে??

আমিঃ ওকে এই চোখ মুছে নিলাম এবার হা করো??

তারপর আমি নেহাকে খাইয়ে দিলাম। খাওয়া শেষে ঘুম পাড়িয়ে দিলাম। কিছুক্ষণ পর নেহা ঘুমিয়ে গেলো। আমি ঝটপট করে ল্যাপটপ অন করলাম। কারন আমাকে বসে থাকলে হবে না। নাবিলা আর নিহাল কি করছে সেটা আমাকে জানতে হবে। ক্যামেরা অন করতেই দেখি ওরা ঘুমিয়ে গেছে। তাই আগের রেকর্ড গুলো অন করলাম। নাবিলার কিছু কথা শুনে আমি বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম। নিহাল যখন নাবিলাকে নিয়ে রুমে গেলো তখন নাবিলা বললো........

নাবিলাঃ নিহাল আমি আর পারছি না চলো আজকেই আমরা বিয়ে করে এখান থেকে চলে যাই। ওর সাহস কিভাবে হয় আমাকে মারার??

নিহালঃ আরে রেগে যাচ্ছো কেনো বিয়ে তো আমরা করবোই। আর কয়েকটা দিন যাক তারপর??

নাবিলাঃ তুই বিয়ে করবি তো আমায়। দেখ তোর উপর ভরসা করেই আমি এই সংসারের মায়া ছাড়ছি। তুই
যদি আমাকে ধোঁকা দিস তাহলে তোর, নেহার
আর শাকিলের অবস্থা হবে ওই তিনজনের মতো??

নিহালঃ তিনজনের মানে??

নাবিলাঃ আমার শ্বশুর-শ্বাশুড়ি আর ড্রাইবারের মতো এবার বুঝলি??(শয়তানি হাসি দিয়ে)

নিহালঃ মানে তুমি ওদের মেরেছো? কিন্তু কেনো??

নাবিলাঃ সেটা তোকে জানতে হবে না। তুই আমাকে বিয়ে করবি কি না সেটা বল??

নিহালঃ হুমম করবো??
( আল্লাহ কি বিপদে পড়লাম। আমি তো রিয়াকে ছাড়া আর কাউকে বউ হিসেবে কল্পনা করতে পারি না। যাইহোক আমাকে দ্রুত পালাতে হবে এখান থেকে। কিন্তু তার আগে টাকা পয়সা গুলো কোথায় আছে সেটা জানতে হব আমাকে।) মনে মনে ভাবলো নিহাল।

নিহালের চুপ থাকা দেখে নাবিলা বলে উঠলো.......

নাবিলাঃ কি ভাবছিস। নাকি পালানোর কথ ভাবছিস??

নিহালঃ পালাবো কোথায় তোমাকে ছাড়া??(ভয়ে ভয়ে)

নাবিলাঃ গুড বয়। চল এবার একটু রোমান্স করবো তারপর ঘুমাবো??

নিহালঃ না আজ শরীরটা ভালো লাগছে না??

নাবিলাঃ ওকে ঠিক আছে। আয় তোকে বুকে জড়িয়ে রাখি তাহলে ভালো লাগবে??

নিহালঃ হুমমম??

তারপর ওরা লাইট বন্ধ করে ঘুমিয়ে পড়লো। আর আমার চোখ দিয়ে টুপটুপ করে পানি পড়তে লাগলো।।
কি শুনলাম আমি? সবচেয়ে প্রিয় মানুষ গুলোকে যে আমার কাছ থেকে কেড়ে নিলো সে আর কেউ নয়,, আমার স্ত্রী নাবিলা।। ভাবতেই পারছি না ও এমন কাজ কিভাবে করলো। না এর প্রতিশোধ আমাকে নিতে হবে। নয়তো বাবা মায়ের আত্মা শান্তি পাবে না।

সকাল বেলায় ঘুম থেকে উঠে অফিসের দিকে রওয়ানা দিলাম। আবার বিকালে রিয়ার সাথে দেখা করতে হবে। তাই ল্যাপটপ পেনড্রাইভ বলতে গেলে সব ধরনের প্রমান নিয়ে নিলাম নিজের সাথে।। অফিস থেকে বের হয়ে কফিশপে চলে গেলাম। গিয়ে নিলার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম। কিছুক্ষণ পর একটা মেয়ে কালো বোরকা পড়ে রেস্টুরেন্টে ঢুকলো। তার কিছুক্ষণ পর দেখলাম মেয়েটা কোথায় যেনো ফোন দিলো। সাথে সাথে আমার ফোনটা বেজে উঠলো। আমার আর বুঝতে বাকি রইলো না মেয়েটাই রিয়া। তাই আমি ডাক দিলাম...........

আমিঃ এই যে মিস আমি এখানে??

এটা বলার পর রিয়া যখন আমার দিকে তাকালো সাথে সাথে আমি উঠে দাঁড়ালাম। আমি কি দেখলাম এটা? এটা কি মেয়ে নাকি পরী। বিশ্বার করেন শাহ জালাল ভাই বোকার মতো তাকিয়ে রইলাম। আল্লাহ এতো সুন্দর মানুষ হয় নাকি। আর এই মেয়ে কিভাবে নিহালের মতো ছেলের প্রেমিকা হয়। হঠাৎ করে রিয়ার ডাকে হুশ ফিরলো আমার..........

রিয়াঃ আপনার মাথায় কোনো প্রবলেম আছে নাকি??

আমিঃ হ্যা। এই না না??( হুশ নেই আমার)

রিয়াঃ অসহ্যকর লোক একটা??(আস্তে করে বললো)

আমিঃ কিছু বললেন??

রিয়াঃ না কিছু বলিনি। আমরা যেই কাজে আসলাম সেটা করুন তাড়াতাড়ি। আমাকে আবার বাসায়
ফিরতে হবে??

আমিঃ হুমম বসুন??

রিয়াঃ জ্বি এবার আপনার প্রমান গুলো দেখান??

তারপর আমি ল্যাপটপে পেন ড্রাইভ লাগিয়ে সব গুলো ছবি দেখাতে লাগলাম।। ছবি গুলো দেখে নিলার চোখ দিয়ে পানি পড়তে লাগলো। আমি বুঝতে পারছি মেয়েটা অনেক কষ্ট পেয়েছে। কিন্তু কিছুই করার নেই। কারন তার থেকে বেশি কষ্ট নিয়ে আমি এখানে বসে আছি। সেটা আপনারাও আমার অতীতের কথা গুলো জানেন। এরপর রিয়া আমাকে বললো...........

রিয়াঃ এগুলো সত্যি কি আপনি এডিট করে
আনেন নি??

আমিঃ আপনাকে এতোকিছু দেখানোর পরেও বিশ্বাস করতে পারছেন না??

রিয়াঃ আসলে নিজের চোখে যতক্ষণ পর্যন্ত কিছু না দেখি ততক্ষণ কোনো কিছু বিশ্বাস করা কি উচিত আপনিই বলুন??

আমিঃ ওকে নো প্রবলেম। আমি আপনার নিজের চোখে দেখার ইচ্ছে টা পুরন করবো কেমন??

কথাটা বলে নিহালের রুমে থাকা ক্যামেরা টা অন করে দিলাম। তারপর ল্যাপটপ রিয়ার দিকে ঘুরিয়ে দিলাম।
রিয়া ল্যাপটপ অফ করে দিলো। চোখ গুলো লাল হয়ে গেছে রিয়ার। (রিয়ার দিকে ল্যাপটপ ঘুরিয়ে দিতেই দেখলো নিহালের বুকের উপরে ঘুমিয়ে আছে নাবিলা।) আর সেগুলো দেখেই রিয়ার অবস্থা খারাপ। তারপর আমি রিয়াকে বললাম..........

আমিঃ আমি চাইলে এই দুইজনের কয়েক শত অন্তরঙ্গ মুহুর্তের ভিডিও আপনাকে দেখাতে পারতাম। কিন্তু এগুলো আপনাকে আমি দেখাবো না। কারন আমি আশাকরি যথেষ্ট প্রামন দিয়ে দিছি আপনাকে। আমার কথা শুনে রিয়া কেঁদে কেঁদে বললো.......

রিয়াঃ হুমম??

আমিঃ দেখুন নিজেক শক্ত করুন।। নিশ্চয়ই আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন।। আজ যদি আপনার সাথে আমার দেখা না হতো তাহলে এই রকম একটা লম্পট ছেলের সাথে আপনাকে সারাজীবন পার করতে হতো। কিন্তু আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করেছে। তাই আপনি আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করুন??

রিয়াঃ তা তো করবোই। কিন্তু ওর তো কিছু শাস্তি
প্রাপ্য তাইনা??

আমিঃ তা তো দিবোই। তার আগে নিজেকে শান্ত করুন??

রিয়াঃ হুমম ঠিক বলছেন।। কিন্তু আমি তো ওরে ওর কাজের জন্য ভয়াবহ শাস্তি দিয়ে ছাড়বো। ওরে
আমি নিজ হাতে খুন করবো তারপর নিজে মরবো??

আমিঃ নিজের ক্ষতি আর খুন করার কথা কখনো ভাববেন না। তাহলে আপনার জীবন তো নষ্ট হবে
এবং আপনার বাবা মা আপনাকে হারিয়ে তাদের
কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখেছেন??

রিয়াঃ তাহলে আমি এখন কি করবো।। আমি যে আর নিজেকে কন্ট্রোল করতে পারছি না। যার জন্য নিজের ভালোবাসা জমিয়ে রেখেছিলাম সে আমাকে এভাবে ঠকাতে পারলো?? (কেঁদে কেঁদে)

আমিঃ শাস্তি তো নিহাল অবশ্যই পাবে। কিন্তু সেটা অন্য পদ্ধতিতে যাতে সাপ ও না মরে লাঠিও না ভাঙে??

রিয়াঃ হুমমম। আচ্ছা আপনাকে একটা কথা জিজ্ঞেস করার দরকার ছিলো??

আমিঃ আমি জানি আপনি আমাকে জিজ্ঞেস করবেন আমি কে? কেনো আমি এসব তথ্য আপনাকে দেখাচ্ছি। এসব দেখিয়ে আমার কি লাভ। তাইতো??

রিয়াঃ হুমমম আমার অনেক জানতে ইচ্ছে করছে??

আমিঃ নিহালের বুকে যেই মেয়েটা শুয়ে আছে সে আর কেউ না আমার বিবাহিত স্ত্রী??(মুখটা অন্যদিকে ফিরিয়ে?

রিয়াঃ হোয়াট??

আমার কথা শুনে রিয়া দাঁড়িয়ে গেলো। তারপর আমি বললাম........

আমিঃ কি খুব অবাক হলেন তাইতো। কিন্তু এটাই যে সত্যি। আমাদের ছোট একটা মেয়েও আছে??

রিয়া আমার কথা শুনে মুখের দিকে তাকিয়ে রইলো।। কিন্তু আমি তাকিয়ে থাকতে পারলাম না।। কারন লজ্জায় আমার মরে যেতে ইচ্ছে করছিলো। হুট করে রিয়া আমাকে বলে উঠলো........

চলবে ক.??

06/09/2023

টাকা কি আমার খালি ঘর

Address

Horinacala
Gazipur

Opening Hours

Monday 09:00 - 17:00
Tuesday 09:00 - 17:00
Wednesday 09:00 - 17:00
Thursday 09:00 - 17:00
Friday 09:00 - 17:00
Saturday 09:00 - 17:00
Sunday 09:00 - 17:00

Telephone

+8801852715420

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when A to z boy posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to A to z boy:

Share

Category