Arman's Creation

Arman's Creation Contact information, map and directions, contact form, opening hours, services, ratings, photos, videos and announcements from Arman's Creation, Digital creator, Gazipur.

ছোট্ট কিছু ভদ্রতা, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে সবার চেয়ে আলাদা করবে! ✨১। ব্যক্তিগত সীমানাকে সম্মান করুন: কারো ব্যক্তিগত জীবন (...
07/11/2025

ছোট্ট কিছু ভদ্রতা, যা আপনার ব্যক্তিত্বকে সবার চেয়ে আলাদা করবে! ✨

১। ব্যক্তিগত সীমানাকে সম্মান করুন:
কারো ব্যক্তিগত জীবন (বিয়ে, সন্তান, চাকরি বা বেতন) নিয়ে কৌতূহলী প্রশ্ন করবেন না। মনে রাখবেন, কিছু প্রশ্ন একান্তই অপ্রাসঙ্গিক।

২। চেহারা নিয়ে মন্তব্য নয়:
কেউ কালো হয়ে গেছে, মোটা হয়ে গেছে বা চেহারা খারাপ হয়েছে— এই কথাগুলো কাউকে বলবেন না। আপনার অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য কাউকে বি'ব্র'ত করতে পারে। আপনি তার বিউটিশিয়ান নন।

৩। উপদেশ তখনই দিন, যখন চাওয়া হয়:
কারো ব্যক্তিগত বিষয়ে হস্তক্ষেপ করবেন না। যতক্ষণ না আপনার কাছে উপদেশ চাওয়া হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত নীরব থাকুন।

৪৷ গোপনীয়তার প্রতি শ্রদ্ধাশীল হন:
কেউ পাসওয়ার্ড টাইপ করার সময় ভদ্রতার সাথে চোখ অন্যদিকে ঘুরিয়ে ফেলুন। আর কেউ ছবি দেখানোর জন্য ফোন দিলে গ্যালারিতে প্রবেশ করবেন না।

৫। মনোযোগ দিন, স্মার্টফোন নয়:
কারো সঙ্গে কথা বলার সময় স্মার্টফোন টেপাটিপি করা থেকে বিরত থাকুন। আপনার সম্পূর্ণ মনোযোগ তার প্রাপ্য।

৬। টাকা ধার করলে পরিশোধ করুন:
কারো কাছ থেকে টাকা ধার করলে অবশ্যই সময়মতো ফেরত দিন। ঋণদাতার মনে না থাকলেও আপনার সততা বজায় রাখুন।

৭। যাচাই করুন আপনার রসিকতা:
আপনি যখন কাউকে নিয়ে মজা করেন, তখন সে যদি সেটা উপভোগ না করে, তবে তৎক্ষণাৎ আপনার থামা উচিত এবং ভবিষ্যতে আর কখনো সেই রসিকতা করবেন না।

৮। সোশ্যাল মিডিয়ায় অতি-প্রচার নয়:
আপনার বিলাসবহুল জীবনযাত্রা (দামি গাড়ি, রেস্টুরেন্ট, গহনা) নিয়ে প্রতিনিয়ত পোস্ট করে অন্যকে বি'র'ক্ত করবেন না। এতে উল্টো ফল হতে পারে।

৯৷ ধর্মীয় বিশ্বাসে সম্মান:
কারো ধর্মকে তুচ্ছতাচ্ছিল্য করে ফেসবুকে পোস্ট করবেন না। অন্যের বিশ্বাস এবং মতামতকে সম্মান জানাতে শিখুন।

১০। কৃতজ্ঞতা জানাতে ভুলবেন না:
কারো নিকট থেকে কোনোভাবে উপকৃত হলে তার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকুন এবং তার অবদানের যথাযথ মূল্যায়ন করুন।

এই সাধারণ নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি শুধু ভালো মানুষই হবেন না, বরং সবার প্রিয় হয়ে উঠবেন। আপনার জীবনে আপনি কতটা সফল, সেটা আপনার আচরণেই বোঝা যায়।

কেমন লাগলো এই টিপসগুলো? আপনার মতে আর কোন অভ্যাসটি জরুরি, কমেন্টে জানাতে পারেন!

07/11/2025
লেখাটা একজন পুরুষের অথচ প্রতিটা লাইন, প্রতিটা শব্দ মেয়েদের উৎসর্গ করে লেখা।একটা ঘর ভর্তি কিছু মার্বেল ছড়িয়ে দিন আর একটা ...
07/11/2025

লেখাটা একজন পুরুষের অথচ প্রতিটা লাইন, প্রতিটা শব্দ মেয়েদের উৎসর্গ করে লেখা।
একটা ঘর ভর্তি কিছু মার্বেল ছড়িয়ে দিন আর একটা কোনায় রাখুন কয়েকটা ভারী কার্টন।
এবার একজন একজন করে কয়েক জন পুরুষ এনে বলেন তুমি যে কোন একটা কাজ করবা।
হয় একটা একটা করে মার্বেল কুড়াও না হয় পড়ে থাকা তিনটা ভারী কার্টন সরাও।
আমি একজন পুরুষ হিসাবে বলছি। একটা একটা মার্বেল কুড়ানোর চেয়ে ভারী কার্টন সরানো আমার জন্য সহজ কাজ।
না আমরা শুধু সহানুভুতি থেকে মেয়েদের জন্য ঘর ঠিক করে দেইনি l বরং আমরা জানি আমাদের ধৈর্য কম শক্তি বেশি।
আমার না পারা কাজটা যে মেয়েটা করে দেয় তার কাজের গুরুত্ব আমার কাছে কতটুকু?
পুরুষ শাষিত এ সমাজে মেয়েটা নিজেও মাথা নিচু করে বলে সে নাকি কিছুই করে না। রাত ১২টার পরেও মশারি গুজতে গুজতে মেয়েটা ভাবে সে একটা গৃহিনী।
ঘুম থেকে উঠে সাজানো ডাইনিং দেখে চোখ দুটো চক চক করলেও দৃশ্যের আড়ালে থেকে যায় তার গরম চুলার ভাপ।
লবন কম অথবা ঝাল বেশি আমাদের দৃষ্টি না এড়ালেও গরম তেলে ফোস্কাটা পড়াটা ঠিকই থাকে দৃষ্টির আড়ালে।
যে নারী কিছুই করেনা সে নারীর সন্তানের দায়িত্বটা শুধু আপনাকে দেওয়া হোক। আপনি তখন কার্টনও সরাবেন মার্বেলও কুড়াবেন তবু বাচ্চার চিৎকার শুনতে ঘরে বসে থাকবেন না।
আমরা পুরুষ বেছে নিয়েছি আমাদের কাজ। আর দিন ভর যে নারী মার্বেল কুড়ায় সে নারীকে বলি অকর্মা !
যে নারীর স্বামী নাই আমি দেখেছি সে নারীকে মাটি কাটতে কিন্তু যে স্বামীর বউ নাই তাকে দেখি নাই ঘর বাড়ি সামলাতে।
ঘর বাচ্চা সামলানোর চেয়ে আরেকটা বিয়ে করা যে সহজ।
কারো এটো বাসন ধুতে শুধু শক্তি না, মমতাও লাগে। আপনি খাটলে বেতন পান সে খাটলে ভালবাসা পায় তো?
(সংগৃহিত)

হে পুরুষ, তুমি কি সত্যিই মানুষ?দিনে তুমি সমাজে সম্মানিত, অফিসে ভদ্র, বন্ধুদের চোখে নীতিবান। কিন্তু রাত নামলে তোমার মুখোশ...
07/11/2025

হে পুরুষ, তুমি কি সত্যিই মানুষ?

দিনে তুমি সমাজে সম্মানিত, অফিসে ভদ্র, বন্ধুদের চোখে নীতিবান। কিন্তু রাত নামলে তোমার মুখোশ খুলে যায়— তখন তুমি অন্য কেউ।
বাইরে আলো জ্বালিয়ে রেখে ভেতরে তুমি অন্ধকারে ডুবে থাকো।

হে পুরুষ,
তুমি সেই মানুষ, যে বে*শ্যা*র দরজায় খুব আস্তে করে টোকা দাও—
লজ্জা নয়, বরং গর্ব নিয়ে।
খরচ করো শুধু টাকা নয়, নিজের বিবেকও।
আর বাড়ি ফিরে, শিশুপুত্রের কপালে চুমু খেয়ে ভাবো—
“আমি একজন আদর্শ বাবা।”
স্ত্রীর পাশে বসে বন্ধুর “চরিত্রহীনতা” নিয়ে গল্প করো, আর মনে মনে নিজেকে সাধু প্রমাণ করো।

স্ত্রী যখন বলে—
“মানুষ যখন অমানুষ হয়, তখনই এসব সম্ভব।”
তখন তুমি মাথা নেড়ে বলো—
“ঠিক বলেছো।”
আর কোণের টিকটিকিটা যেন তাচ্ছিল্যের হাসিতে আবার বলে ওঠে— টিক… টিক… টিক…

হে পুরুষ,
তুমি ভুলে গিয়েছো, যে বুকের আঁচল তুমি সরিয়েছো, সেটি কোনো “অপরের স্ত্রীর শরীর” নয়—
ওটা ছিল এক নারীর সম্মান, এক সংসারের শান্তি, এক মায়ের অস্তিত্ব।
তুমি সেই আঁচল ছিঁড়ে যখন উপভোগে মত্ত হলে, তখন শুধু একজন নারী নয়, মানবতাকেও অপমান করলে।

তুমি সেই মানুষ, যে কাজের মেয়েকে দু’শ টাকা বাড়তি দিয়ে “দয়ালু” পরিচয় দিতে চেয়েছিলে।
সে মেয়েটি তোমার মধ্যে এক পিতার ছায়া দেখেছিল,
কিন্তু তুমি—
এক রাতে ঘুমন্ত স্ত্রীর পাশ থেকে চুপিচুপি উঠে তার উপর ঝাঁপিয়ে পড়লে।
তার কান্না থেমে গিয়েছিল ভয়ে, আর তোমার বিবেকও থেমে গিয়েছিল পাপের চাপে।
পরদিন সে আর কাজে এল না।
আর তুমি বললে—

“এই কাজের মেয়েগুলোর বিশ্বাস নেই, ভালো করে দেখো জিনিসপত্র সব আছে কিনা।”
স্ত্রী মাথা নাড়লো,
আর কোণের টিকটিকিটা আবার বললো— টিক… টিক… টিক… ঠিক বলেছো…

হে পুরুষ,
অফিস ট্যুরের নামে তুমি কক্সবাজারে কাটিয়েছো কলিগের সঙ্গে “সুন্দর” সময়,
ফেরার পথে সন্তান আর স্ত্রীর জন্য গিফট কিনে নিজের অপরাধ ঢেকে দিলে।
তুমি ভাবলে, কাউকে কিছু জানাতে না দিলেই পাপ মুছে যাবে!
কিন্তু তুমি জানো না,
তোমার প্রতিটি পাপ লিপিবদ্ধ হচ্ছে—
অদৃশ্য কলমে, অমোচনীয় কালি দিয়ে, তোমার সৃষ্টিকর্তার দপ্তরে।

তারপর যখন তোমার বন্ধুর ফোনে তোমার স্ত্রী কথা বললো,
তুমি বন্ধুর মুখে নিজের প্রতিচ্ছবি দেখলে।
নিজের চরিত্রহীনতাকে আড়াল করতে স্ত্রীর উপরই নিক্ষেপ করলে সন্দেহের পাথর।
বললে—

“তোদের মতো মেয়েরা কি নতুন না হলে টিকতে পারে না?”
তুমি ভুলে গেলে—
যে অবিশ্বাস তোমার নিজের ভিতরে জন্মেছিল,
সেটাই আজ তোমার ঘর ধ্বংস করছে।

হে পুরুষ,
তুমি যতই লুকাও না কেন,
তোমার প্রতিটি নিশ্বাস, প্রতিটি অপরাধ, প্রতিটি মিথ্যা—
লিপিবদ্ধ হচ্ছে অদৃশ্য চোখের সামনে।
একদিন সেই চোখই তোমার মুখোমুখি হবে,
আর তুমি তখন পালাবার পথ খুঁজে পাবে না।

হে পুরুষ,
তুমি যদি সত্যিই মানুষ হও—
তবে জাগো।
নিজের অন্ধকার ভেতরটাকে আলোকিত করো।
কারণ, একজন আলোকিত পুরুষই পারে একটি পরিবারকে বাঁচাতে,
একটি সমাজকে গড়তে,
একটি জাতিকে উন্নতির পথে নিতে।

তুমি যদি নিজেকে আলোকিত করো,
তাহলে তোমার আলোয় আলোকিত হবে তোমার সন্তান, তোমার স্ত্রী, তোমার ভবিষ্যৎ,
এমনকি পুরো পৃথিবীও।

© Hafiz Abu Nayem

জীবনের সবকিছু এলোমেলো লাগলে কী করবেন? ধরুন আপনি জীবন নিয়ে খুব একটা খুশি নন। মনে হচ্ছে কোথাও আটকে আছেন? কী করবেন তখন? কীভ...
07/11/2025

জীবনের সবকিছু এলোমেলো লাগলে কী করবেন?

ধরুন আপনি জীবন নিয়ে খুব একটা খুশি নন। মনে হচ্ছে কোথাও আটকে আছেন?

কী করবেন তখন? কীভাবে এই ‘আটকে যাওয়া’ থেকে বেরিয়ে আসবেন? আপনার উত্তর একটাই—জানার চেষ্টা।

জীবনে যে পর্যায়েই থাকুন না কেন, সব সমস্যার সমাধান আছে। কিন্তু তার জন্য প্রয়োজন সঠিক ধাপ এবং সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি।

চলুন, ধাপে ধাপে বিষয়টি বুঝি।

১. আপনি যদি হারিয়ে যান, সমাধান হলো শিক্ষা।

কখনো কি লক্ষ্য করেছেন, যখন আপনি কোনো সমস্যার মুখোমুখি হন, তখন আপনার সবচেয়ে বড় অসুবিধা হয় জানার অভাব? তাই যদি হারিয়ে যান, প্রথমে শিখুন। জানতে শুরু করুন। বই পড়ুন, লোকের সাথে কথা বলুন, ইন্টারনেটে ঘাঁটাঘাঁটি করুন। জানাটাই আলো, যা আপনাকে পথ দেখাবে।

২. আপনি যদি শিখে যান, সমাধান হলো কাজে নামা।

জ্ঞান যদি শুধু মস্তিষ্কেই থাকে, তবে তা মূল্যহীন। কাজেই, শিখে ফেললে এখন দরকার বাস্তবজীবনে তার প্রয়োগ। শুধু পরিকল্পনা করে বসে থাকলে হবে না, এক পা সামনে বাড়াতে হবে।

৩. আপনি যদি কাজ শুরু করেন, সমাধান হলো লেগে থাকা।

শুরু করা সহজ, কিন্তু মাঝপথে হাল ছেড়ে দেওয়া সহজতর। এটাই সবচেয়ে বড় ভুল। কাজ করুন ধৈর্য ধরে। মনে রাখবেন, সফলতা তাদেরই ধরা দেয় যারা শেষ পর্যন্ত টিকে থাকে।

৪. আপনি যদি লেগে থাকেন, সমাধান হলো নতুন কিছু চেষ্টা করা।

যদি দেখেন পুরনো পথে কাজ হচ্ছে না, তাহলে নতুন পথ খুঁজুন। আপনার চারপাশে তাকান। পরিস্থিতি বুঝুন। নতুন কিছু করার সাহস অর্জন করুন।

জীবনটা আসলে এক দীর্ঘ পরীক্ষার মতো। যেখানে প্রতিটি ধাপের জন্য আলাদা সমাধান আছে। হারিয়ে গেলে জানতে হবে। শিখে গেলে কাজে নামতে হবে। কাজ শুরু করলে লেগে থাকতে হবে। আর লেগে থাকলে কখনো কখনো পুরাতন নিয়ম ভেঙে নতুন নিয়ম তৈরি করতে হবে।

তাই আপনার জীবন কোথাও আটকে থাকলে থেমে যাবেন না।

শেখা, কাজ, লেগে থাকা, আর নতুন কিছু করার সাহস—এগুলো আপনাকে যেকোনো সমস্যার সমাধান এনে দেবে।

ইউ জাস্ট হ‍্যাভ টু ফলো দ‍্যা প্রসেস…

ব্যর্থ সমাজ চিনবেন কিভাবে? ১২ টি লক্ষণ আছে যা দেখে আপনি ব্যর্থ সমাজ চিনতে পারবেন:১. ব্যর্থ সমাজে মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানে জে...
07/11/2025

ব্যর্থ সমাজ চিনবেন কিভাবে? ১২ টি লক্ষণ আছে যা দেখে আপনি ব্যর্থ সমাজ চিনতে পারবেন:

১. ব্যর্থ সমাজে মানুষ জ্ঞান-বিজ্ঞানে জেগে ওঠে না, জেগে ওঠে হুজুগে। সেখানে বই পড়া, মুক্তচিন্তা, বিজ্ঞানচর্চার অভ্যাস কম থাকে।

২. ব্যর্থ সমাজে মানুষ অর্থহীন সস্তা বিনোদনের পিছনে ছোটে। ফলে সস্তা বিনোদন দিয়েও এক শ্রেণীর মানুষ রাতারাতি প্রচুর জনপ্রিয়তা পায়।

৩. ব্যর্থ সমাজে দুর্নীতিবাজদের সবচেয়ে সফল মানুষ হিসেবে গণ্য করা হয়। লোকের চোখে তারাই রোল মডেল।

৪. ব্যর্থ সমাজে অশিক্ষিতরা আপনার ভাগ্য নির্ধারণ করার দায়িত্ব নেয়। মানুষ শিক্ষাকে কম, টাকা আর ক্ষমতাকে বেশি মূল্যায়ন করে।

৫. ব্যর্থ সমাজে প্রতিটি চিন্তাশীল মানুষের বিপরীতে হাজার হাজার বোকার হদ্দ থাকে এবং প্রতিটি সচেতন শব্দের বিপরীতে থাকে শত শত পচনশীল শব্দ।

৬. ব্যর্থ সমাজে উদ্যোক্তার চেয়ে চাকরিজীবীর দাম বেশি হয়। সেখানে উদ্যোক্তাদের কেউ সম্মান করে না।

৭. ব্যর্থ সমাজে চিন্তাশীল ব্যক্তির মূল্য বা ওজন কেউ বোঝে না। যে কঠিন সত্য বলে বাস্তবতাকে জাগিয়ে তোলার চেষ্টা করে তাকে কেউ গ্রহণ করে না।

৮. ব্যর্থ সমাজে তরুণ প্রজন্মের সামনে মহৎ কোনো লক্ষ্য থাকে না। যুবসমাজ সেখানে শর্টকাটে বড়লোক হবার রাস্তা খোঁজে।

৯. ব্যর্থ সমাজে সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ হয় নির্বোধ। সমাজের তুচ্ছ বিষয় নিয়ে মানুষ আলোচনায় মেতে থাকে, মূল টপিকগুলো হারিয়ে যায়।

১০. ব্যর্থ সমাজে অর্থহীন তত্ত্ব দিয়ে মানুষকে দিনের পর দিন নেশাগ্রস্ত করে রাখা হয়। লোকজন এই নেশা কাটিয়ে উঠে সৃষ্টিশীল কাজে মনোনিবেশ করতে পারে না।
১১. ব্যর্থ সমাজে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সবার একটি করে মতামত থাকে, কারণ সবাই সেখানে সবজান্তা!

১২. ব্যর্থ সমাজে মানুষ সমস্যার উপর দিয়ে ভেসে বেড়ায়, কিন্তু গভীরে প্রবেশ করতে পারে না। সমস্যা সমাধানের চেয়ে অন্যের ঘাড়ে দোষ চাপাতে সবাই বেশি সিদ্ধহস্ত হয়।


জীবনে খুব বেশি সেক্রিফাইস করার মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো না..তোমার কাছের মানুষ যদি একবার বুঝে যায় তুমি সেক্রিফাইস করতে জানো...
06/11/2025

জীবনে খুব বেশি সেক্রিফাইস করার মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো না..

তোমার কাছের মানুষ যদি একবার বুঝে যায় তুমি সেক্রিফাইস করতে জানো তাহলে সারাজীবন তোমাকেই ছাড় দিয়ে দিয়ে যেতে হবে!

ফ্যামিলি হোক, বন্ধুবান্ধব হোক, কিংবা ভালোবাসার মানুষ সবাই ধরে নেয় তুমি বোঝো, তুমি নরম মনের মানুষ, তোমাকে বললে তুমি না করবে না, তুমি অন্য সবার থেকে আলাদা ব্লা ব্লা...

অথচ ওরা ভুলেই যায় তুমিও তাদের মতো রক্তে মাংসে গড়া মানুষ! তোমারও ইচ্ছে করে কিছু পেতে, তোমারও ইচ্ছে করে তুমি যেমন তাদের বোঝো ওরাও তোমায় বুঝুক!

কিন্তু কেউ দেখেও না বুঝেও না তুমি যে বুঝতে বুঝতে, মেনে নিতে নিতে, সেক্রিফাইস করতে করতে বড্ড ক্লান্ত হয়ে গেছো!

অনেক তো হলো সবার জন্য সেক্রিফাইস করা, সবার মন বোঝো কথা বলা, সবার ইচ্ছায় নিজের ইচ্ছাকে বিসর্জন দেওয়া!

এবার একটু নিজের জন্য সেক্রিফাইস করো, নিজের মনকে জিজ্ঞেস করো কী চায়? নিজের ভালোটা বোঝো।

👉মনে রেখো
দুনিয়াটা স্বার্থে চলে, সেক্রিফাইসে সবাই সুযোগ খুঁজে! তাই দুনিয়ার সবার কাছে নিজেকে সহজ করে দিও না! এতে ওরা তোমাকে সস্তা ভেবে নেবে, দিনশেষে দেখবে তুমি একাই দাঁড়িয়ে সবটা হারিয়ে.!!

#সংগৃহীত

বিবেক হলো সঠিক ও ভুলের জ্ঞান এবং আমাদের মধ্যে থাকা এক নৈতিক বিচারবোধ, যা ভালো ও খারাপের অনুভূতি জোগায়। পরিষ্কার বিবেকের ...
06/11/2025

বিবেক হলো সঠিক ও ভুলের জ্ঞান এবং আমাদের মধ্যে থাকা এক নৈতিক বিচারবোধ, যা ভালো ও খারাপের অনুভূতি জোগায়। পরিষ্কার বিবেকের মতো নরম বালিশ নেই, কারণ এটি মানসিক শান্তি দেয়। বিবেককে মানুষের ভেতরের এক শক্তিশালী শিক্ষকের মতো ভাবা হয়।

বিবেক নিয়ে ১০টি কথা:

১.বিবেক হলো সঠিক এবং ভুলের মধ্যে পার্থক্য করার এক অভ্যন্তরীণ জ্ঞান এবং অনুভূতি।

২.বিবেক হলো আমাদের ভেতরের এক শক্তিশালী বিচারক, যে আমাদের কাজের সঠিকতা বা ভুলতা জানায়।

৩.বিবেক আমাদের মধ্যে থাকা এক নৈতিক বাধ্যবাধকতার অনুভূতি, যা আমাদের ভালো কাজের প্রতি চালিত করে।

৪.একটি ভালো বিবেক সততা এবং মানসিক পূর্ণতার অনুভূতির সাথে সম্পর্কিত।

৫.বিবেক আমাদের যা করা উচিত, তা করতে উৎসাহিত করে এবং যা করা উচিত নয়, তা থেকে বিরত থাকতে বলে।

৬.ভুল বা মিথ্যা বিবেক ভালো কিছুকে খারাপ এবং খারাপ কিছুকে ভালো বলে বিচার করতে পারে।

৭.শিশুদের মধ্যে বিবেক বিকাশে সাহায্য করা যায়, যেমন তাদের শেখানো যে বাবা-মায়ের সাথে অসম্মানজনকভাবে কথা বলা উচিত নয়।

৮.বিবেককে প্রায়শই "শান্ত" বা "স্পষ্ট" বলে বর্ণনা করা হয়, যখন এটি সঠিক পথে থাকে।
৯.পরিষ্কার বিবেকের মতো আরামদায়ক আর কিছু নেই; এটি মানসিক প্রশান্তি দেয়।

১০.বিবেক হলো মানুষের মধ্যে উপস্থিত এক প্রকারের "মানববিচারক"।।




সাফল্য জীবনে কে না চায়! কারো কাছে সাফল্য নিজ থেকে এসেই ধরা দেয়, আবার অনেকে হাজার চেষ্টাতেও সাফল্যের সামান্যটুকুও খুঁজে প...
06/11/2025

সাফল্য জীবনে কে না চায়! কারো কাছে সাফল্য নিজ থেকে এসেই ধরা দেয়, আবার অনেকে হাজার চেষ্টাতেও সাফল্যের সামান্যটুকুও খুঁজে পান না জীবনে। তবে হ্যাঁ, সাফল্যের রকমফের আছে বটে! কত দূর এগোলে সেটাকে সফল বলা যায়? বা কতটুকু প্রাপ্তিকে ‘সাফল্য’ হিসেবে উল্লেখ করা যাবে, সে হিসাব মেলানো কঠিন। সত্যিকার অর্থে, প্রকৃত সাফল্যের পেছনে থাকে বহুমাত্রিক প্রচেষ্টা। বিজনেস ইনসাইডারের হিসাব বলছে, প্রকৃত সফল ব্যক্তিরা নিজেদের প্রতিদিনই কিছু প্রশ্ন করেন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করেন। আপনিও সফল হতে নিজেকে নিচের ৯টি প্রশ্ন করতে পারেন, প্রতিদিন।

১. এই কাজটা কি আমি করব?
বেশি কিছু না ভেবেই চট করে কোনো কাজ করা সফলদের অভ্যাস নয়। কোনো কাজ করার আগে তাঁরা বুঝে শুনে সিদ্ধান্ত নেন যে কাজটা করা তাঁদের জন্য ঠিক হবে কি না। কারণ সময় ও পরিশ্রমের মূল্য তাঁদের কাছে অনেক বেশি।

২. কোন কাজটা আগে করা উচিত?
ভবিষ্যতের জন্য কোনো কাজ সফল ব্যক্তিরা ফেলে রাখেন না। সবসময়ই কাজের বিষয়ে তাঁরা গুরুত্বের ক্রম বজায় রাখেন। এর মাধ্যমেই তাঁরা ভবিষ্যতের উপযোগী পরিকল্পনাও করে ফেলেন। স্বপ্নে বুঁদ হয়ে থাকেন না মোটেও।

৩. এভাবে কাজ করলে কি দীর্ঘমেয়াদে সাফল্য আসবে?
শর্টলিস্ট করা বা চটজলদি কাজ নিয়ে পড়ে থাকেন না এরা। সাফল্য তাদের চাই দীর্ঘমেয়াদে। এ জন্য তারা সময় নেন এবং এমনভাবে এমন কিছু কাজই করেন যেগুলোয় সাফল্য আসবে দীর্ঘস্থায়ী ভাবে।

৪. কীভাবে আমি আরো কার্যকরী হব?
নিজের কাজে সহজেই সন্তুষ্ট হন না এরা। প্রতি মুহূর্তেই চান উপযুক্ত শিক্ষণ, পর্যবেক্ষণ, পরিশ্রম এবং চিন্তার মাধ্যমে নিজের নেতৃত্বগুণের উন্নয়ন ঘটাতে। এভাবেই এরা সবসময় নিজেকে আরো কার্যকরী ব্যক্তিত্বে পরিণত করার উপায় খোঁজেন এবং সেই অনুযায়ী কাজ করেন।

৫. জিনিসটা কীভাবে মজাদার করে তোলা যায়?
কাজকে কখনো কাঠখোট্টা বা একঘেয়ে রাখতে চান না এরা। সবসময়ই চেষ্টা করেন যেকোনো বিষয়কে কীভাবে মজাদার এবং প্রাণবন্ত করে তোলা যায়। তাঁরা জানেন, একটু হাসি কিংবা মজা অনেক কঠিন বিষয়ের সমাধান করে দিতে পারে।

৬. নিজেকে কীভাবে বিশ্রাম দেব?
চাইলে দিনভর ভাবনা চিন্তা কিংবা পরিশ্রম করা যায়। তবে একটানা শুধু এসবের মধ্যে থাকলে কর্মক্ষমতা শিগগিরই কমে যায়। এজন্য এঁরা নিজেদের একটি নির্দিষ্ট সময় বিশ্রাম দেওয়ার উপায় খোঁজেন।

৭. এই কাজটা করা কি আমার শরীরের জন্য নিরাপদ?
নিজের শারীরিক অবস্থাকে গুরুত্ব দেন এরা। কারণ, শরীরটা ঠিক না থাকলে তো আর কোনো কিছুই করা সম্ভব নয়! কাজেই যেকোনো কাজের আগে এটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হবে কি না, এর একটা মাপজোখ করে নেন তাঁরা।

৮. অন্য কেউ কি এ কাজটা করতে পারবে?
কোনো কাজ পারলেই সেটা নিজের জন্য সীমাবদ্ধ করে রাখতে চান না এঁরা। সব সময় চেষ্টা করেন বেশ কয়েকজন দক্ষ সহকর্মী বা সমকক্ষ মানুষ গড়ে তুলতে। এরা টিমওয়ার্কে বিশ্বাসী।

৯. আমার কাজে আজ সবাই খুশি হয়েছে কি?
নিজের কাজকে নিজেই মূল্যায়ন করতে পারা অনেক বড় গুণ। কোনো কাজের মাধ্যমে যখন অন্য কাউকে উপকৃত বা খুশি করা যায়, তখনই ওই কাজের উদ্দেশ্য পরিপূর্ণ হয়েছে বলা যায়। সফল ব্যক্তিরা সব সময়ই কাজের মাধ্যমে কারো উপকার হয়েছে কি না- এটা যাচাই করে থাকেন।

- সংগৃহীত










সঞ্চয় করতে চান? জাপানি কাকেবো পদ্ধতি মেনে চলুন💰আমরা প্রায়ই মাসের শুরুতে প্রতিজ্ঞা করি - “এই মাস থেকে টাকা জমাবো!” কিন্তু...
06/11/2025

সঞ্চয় করতে চান? জাপানি কাকেবো পদ্ধতি মেনে চলুন💰

আমরা প্রায়ই মাসের শুরুতে প্রতিজ্ঞা করি - “এই মাস থেকে টাকা জমাবো!” কিন্তু মাসের শেষে দেখি, বেতন প্রায় শেষ। বড় কোনো বিলাসিতা নয়, বরং ছোট ছোট খরচ—হুটহাট বাইরে খাওয়া, নতুন পোশাক, কিংবা সন্তানের খেলনা - এসবই শেষ করে দেয় সঞ্চয়ের সুযোগটুকু।

এর সমাধান আছে শত বছরের পুরোনো এক জাপানি পদ্ধতিতে, নাম “কাকেবো (Kakeibo)” - যার অর্থ “পরিবারের হিসাবের খাতা”।

🎯 কাকেবো কী?

১৯০৪ সালে জাপানি সাংবাদিক হানি মোতোকো এই ধারণাটি চালু করেন। এর উদ্দেশ্য হলো প্রতিটি খরচের হিসাব রেখে টাকার ওপর নিয়ন্ত্রণ গড়ে তোলা।
খরচ লিখে রাখলে বুঝতে পারবেন কোথায় অর্থ যাচ্ছে, এবং কোথায় কমানো সম্ভব।

কাকেবো শেখায় -“সঞ্চয় খরচের পরের বিষয় নয়, বরং খরচের অংশ।”

অর্থাৎ আগে সঞ্চয় করুন, পরে খরচ করুন।
যেমন, আপনার আয় যদি ২০,০০০ টাকা হয়, আপনি যদি ২,০০০ টাকা সঞ্চয়ের লক্ষ্য রাখেন, তাহলে বেতন হাতে পেয়েই ২,০০০ টাকা আলাদা করে রাখুন। এখন আপনার মাসিক বাজেট ১৮,০০০ টাকা - এভাবেই খরচের পরিকল্পনা করুন।

🎯 কাকেবো পদ্ধতি মেনে চলার ৫ ধাপ

১️) মাসিক আয় ও আবশ্যিক ব্যয় লিখে ফেলুন:
বাড়িভাড়া, বাজার, বিল, স্কুল ফি—এসব নির্দিষ্ট ব্যয়ের তালিকা তৈরি করুন। এতে মাসের আর্থিক ছবি পরিষ্কার হবে।

২️) সঞ্চয়কে ধরুন ‘আবশ্যিক ব্যয়’ হিসেব:
খরচের আগে সঞ্চয়ের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন এবং শুরুতেই টাকা আলাদা রাখুন।

৩️) প্রতিদিনের খরচ লিখে রাখুন:
খরচের হিসাব মোবাইলে নয়, হাতে লিখুন।
উদাহরণ: ২ আগস্ট – কফি: ২০০ টাকা, বিদ্যুৎ বিল: ৮০০ টাকা, বাজার: ১৫০০ টাকা।
এভাবে লিখে রাখলে টাকার প্রতি সচেতনতা বাড়বে - এটাই কাকেবোর মূল জা°দু। [ জানা-অজানা 360 ]

৪️) খরচকে চার ভাগে ভাগ করুন:

🏠 আবশ্যিক: খাবার, ভাড়া, বিল, পরিবহন ইত্যাদি

🎁 ইচ্ছাধীন: রেস্তোরাঁ, শখের কেনাকা*টা, ভ্রমণ

📚 সাংস্কৃতিক: বই, সিনেমা, কোর্স ইত্যাদি

🚑 অতিরিক্ত বা জরুরি: চিকিৎসা, উপহার, উৎসবের খরচ

৫️) মাস শেষে হিসাব পর্যালোচনা করুন:
মাস শেষে দেখুন - লক্ষ্য অনুযায়ী সঞ্চয় হয়েছে কি না, কোথায় অতিরিক্ত খরচ হয়েছে, পরের মাসে কীভাবে উন্নতি করা যায়।
উদাহরণ: আয় ২০,০০০ টাকা, সঞ্চয় ২,০০০ টাকা, খরচ ২০,২০০ টাকা ➤ ঘাটতি ২,২০০ টাকা।
এবার বোঝা গেল, পরের মাসে কোথায় কা*টছাঁট দরকার।

🌱 সচেতনতা থেকেই সঞ্চয় শুরু

কাকেবো শেখায় - সঞ্চয় কোনো জাদু নয়, বরং টাকার প্রতি মনস্তাত্ত্বিক নিয়ন্ত্রণ।
ছোটখাটো অপ্রয়োজনীয় খরচ (চা, কফি, সাবস্ক্রিপশন) বাদ দিলেই বড় সঞ্চয় সম্ভব।

🎯 এছাড়া আপনি চাইলে ব্যবহার করতে পারেন:

পারেতো নীতি (Pareto Principle): আপনার খরচের ৮০% কোথা থেকে আসছে, তা চিহ্নিত করুন, এবং সেই অংশে সামান্য কা*টছাঁট করুন।

‘মুদা’ ধারণা (Muda): অপ্রয়োজনীয় ব্যয় চিহ্নিত করে বাদ দিন।

হানি মোতোকো এক শতাব্দী আগেই দেখিয়েছিলেন—

>“সঞ্চয়ের শুরু হয় হিসাব থেকে, আর হিসাবের শুরু সচেতনতা থেকে।”

আজও কাকেবো আমাদের মনে করিয়ে দেয় —
“হিসাব রাখুন, সচেতন থাকুন, সঞ্চয় করুন।”😊

যেদিন আপনি তিক্ত কথার জবাব না দিয়ে শুধু হাসতে পারবেন, সেদিনই বোঝবেন—আপনি সত্যিই নিজের প্রতি সম্মান রাখতে শিখেছেন। জীবনের...
06/11/2025

যেদিন আপনি তিক্ত কথার জবাব না দিয়ে শুধু হাসতে পারবেন, সেদিনই বোঝবেন—আপনি সত্যিই নিজের প্রতি সম্মান রাখতে শিখেছেন। জীবনের অনেক মুহূর্তে মানুষ আপনার সঙ্গে অযাচিতভাবে কঠোর হতে পারে, আপনাকে আঘাত দিতে পারে, বা আপনার মূল্য হ্রাস করার চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু সেই কঠোরতা বা বিদ্রূপে মনোযোগ না দিয়ে, শুধুই শান্ত থাকবার ক্ষমতা অর্জন করা মানে, আপনি নিজের অভ্যন্তরীণ শক্তিকে চেনে ফেলেছেন।

যে মানুষ নিজের প্রতি ভালোবাসা শিখেছে, সে জানে—অন্যের রাগ বা বিদ্রূপ কখনোই তার মূল্য নির্ধারণ করতে পারবে না। নিজের আত্মসম্মান রক্ষা করা, নিজের শান্তি ধরে রাখা এবং জীবনের ছোট-বড় প্রতিকূলতাকে ইতিবাচকভাবে মোকাবিলা করা—এগুলো হলো সেই ধন, যা কোনো পরিস্থিতিতেই হারানো যায় না।

সুতরাং, যখনই কেউ আপনাকে অপমান করার চেষ্টা করবে, তখন হাসি ছড়িয়ে দিন। কারণ সেই হাসি হলো আপনার নিজের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ, নিজের মান ও মূল্য বোঝার নিখুঁত পরিচয়। এবং সেই দিন, আপনি সত্যিই মুক্ত—মুক্ত অন্যের কথার বঞ্চনা থেকে, মুক্ত সেই সমস্ত নেতিবাচকতার থেকে যা আপনার শান্তি নষ্ট করতে চায়।

নিজেকে ভালোবাসুন, নিজেকে মূল্য দিন। কারণ শেষ পর্যন্ত, আপনার জীবন শুধুমাত্র আপনারই—আপনিই সেটার দায়িত্বে আছেন।
©

Address

Gazipur

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Arman's Creation posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Arman's Creation:

Share