সুবহানাল্লাহ সপ

সুবহানাল্লাহ সপ আল্লাহ তায়ালার চিন্তাধারা অত্যন্ত সুন্দর এবং উত্তম,
আল্লাহ আমাদের ভুলভ্রান্তিকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখো Subhanallah Shop an Organic Food Shop.

We are Providing quality Products to our clients.

27/07/2025

🇯🇴🚫লোন থাকলে পরিশোধ করে নাম্বার দিবেন
পোস্ট পেইড সিম হলে দিবেন না🚫🇧🇩

27/07/2025

রবি রবি রবি✅✅✅✅

৫০+১৫০০=======৮৩০৳অল
৪০+৭০০========৭৩০৳চেক
৫০+৫০০========৬৯৫৳গিফ্ট

৪০/৪৫জিবি=====৫৯০৳অল
১০০জিবি=======৭২০৳চেক
৬০জিবি========৬৬২৳অল
১০০০মি========৫৬৬৳অল

৮০০মি=========৪৯৩৳অল
৬২০মি=========৩৮৫৳অল
৫৩০মি=========৩৬৭৳অল

এয়ারটেল এয়ারটেল✅

৭৫+১৫০০=======৮২৭৳অল
৪৫+৮০০========৬৮২৳অল
৩০+৩০০========৪৩০৳গিফ্ট
৪০+৪০০========৫৩০৳অল
৫০+৫০০========৫৯৫৳অল

২০+৩০০========৩৮৮৳গিফ্ট
১২+৫০০========৪৩০৳গিফ্ট
৮০+৫০০========৬৯৮৳গিফ্ট
৪০+৮০০========৬৪০৳গিফ্ট

১০+৭০০========৫৪৫৳গিফ্ট
৩০+৩০০========৪২০৳গিফ্ট
২০+৩০০========৩৭৮৳গিফ্ট
৪৫জিবি========৫৬৫৳অল
১২৫জিবি=======৬৬২৳অল

৯০জিবি========৬৪৩৳চেক
৫০জিবি========৫৮৫৳অল
১০০০মি========৫৫৭৳অল
৮০০মি=========৪৭০৳অল
৫০০মি=========৩৪২৳অল

জিপি জিপি✅✅✅

৫০০মি=========৩৬৩৳অল
১০০০মি========৫৯৮৳অল
৮২০মি=========৪৯৭৳অল

৫০+২০০========৬৬৭৳গিফ্ট
২৫+৪০০========৬২৯৳গিফ্ট
২৫+৫০০========৬৫৫৳গিফ্ট
২৫+২০০========৫৬২৳গিফ্ট

৩০০মি=========২৮৫৳অল
৩৫৫মি=========২৮৫৳অল
৪৮৫মি=========৩৫৭৳অল

বাংলালিংক বাংলালিংক🇧🇩

৬০+১৫০০=======৬৯৯৳অল
৪০+৮০০========৬৫২৳অল
৩০+৭০০========৫৬২৳অল
৩০+৩৫০========৪৬২৳অল

৮০জিবি========৫৮২৳অল
১৫০জিবি=======৬৬৩৳অল
৬৫জিবি========৪৪৫৳অল

৩০০মি=========২৪৩৳অল
১০০০মি========৪৫২৳অল
৬০০মি=========৩৪৫৳অল
৭৯০মি=========৩৮২৳অল

20/07/2025

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামের
মহাসমাবেশে মানুষের ঢল ।

 #এইরকম বিষয় নিয়ে সবাইকে সবদিক থেকে চিন্তা করতে হবে বিষয়টা খুবই কষ্টদায়ক এবং বেদনাদায়ক, সোহাগ ভাই  কে পা'*থর দিয়ে য...
13/07/2025

#এইরকম বিষয় নিয়ে সবাইকে সবদিক থেকে চিন্তা করতে হবে বিষয়টা খুবই কষ্টদায়ক এবং বেদনাদায়ক, সোহাগ ভাই কে পা'*থর দিয়ে যেখানে মা' রা হয়, ঠিক তার পাশেই ছিলো #আনসার_ক্যাম্প।
যেহেতু সে সময় আনসার সদস্যরা কাঠের চশমা পড়ে ছিলেন।

(আমি মনে করি তারা শুধু জনগণের ট্যাক্সের টাকা নেওয়ার জন্য যখন বেতন শীটে স্বাক্ষর দেয় তখনই তাদের চক্ষু কাজ করে অন্যথায় তাদের চক্ষু নেই )

#কারণটা হচ্ছে সোহাগ ভাইয়ের জায়গায় আমি থাকতে পারতাম অথবা বাংলাদেশের যে কোন মানুষ থাকতে পারতো অথবা সেই আনসার ভাইদের মধ্য থেকে কেউ থাকতে পারতো অথবা সেই আনসার ভাইদের কোন ছোট ভাই ভাতিজা বা অন্য কোন আত্মীয়-স্বজন থাকতে পারতো তাহলে আমরা যদি এখন প্রতিবাদ না করি কখন করব প্রতিবাদ না জানালে একদিন আমাকেও সোহাগ ভাইয়ের মতো হতে হবে এটাই বাস্তবতা ।
আল্লাহ তুমি সবাইকে সঠিক বুঝ দান কর, আমিন ।

তাই ক্যাম্পের আনসারদের জন্য উপহার হিসেবে শাড়ি চুরি নিয়ে এসেছে শিক্ষার্থীরা ।

 #শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়ার কবর খুঁড়লেন ৫ ব্যক্তিশেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়ার কবর খুঁড়লেন ৫ ব্যক্তিমনু মিয়ার কবর খোঁড়...
29/06/2025

#শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়ার কবর খুঁড়লেন ৫ ব্যক্তি

শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়ার কবর খুঁড়লেন ৫ ব্যক্তি
মনু মিয়ার কবর খোঁড়ার দৃশ্য
শেষ ঠিকানার কারিগর মনু মিয়াও চলে গেলেন শেষ ঠিকানায়। তার সেই শেষ ঠিকাবার কবর খুঁড়লেন একই এলাকার পাঁচ ব্যক্তি।

শনিবার (২৮ জুন) সকাল সাড়ে ১০ টার দিকে জেলার ইটনা উপজেলার জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামে নিজ বাড়িতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মনু মিয়া।

এদিন বাদ আসর জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় জয়সিদ্ধিসহ আশেপাশের বিভিন্ন গ্রামের হাজার হাজার মানুষ তার নামাজের জানাজায় অংশ নেন। জানাজা শেষে জয়সিদ্ধি এলাকার কবরস্থানে মনু মিয়াকে দাফন করা হয়।

এসময় মনু মিয়ার শেষ ঠিকানার কবর খননের দায়িত্ব নেন জয়সিদ্ধি ইউনিয়নের করণশী গ্রামের কৃষক হবু রহমান (৬০)। তাকে কাজে সহায়তা করেন, একই গ্রামের টুক্কু মিয়া (৫৫), আলগাপাড়ার ইয়াছিন মিয়া (৫০), ডুয়েরপাড়ের বাতেন মিয়া (৫০) এবং আলগাপাড়ার যুবক মারুফ খান সুজাত (২৯)।

মনু মিয়ার বাড়ি কিশোরগঞ্জের ইটনা উপজেলার জয়সিদ্দি ইউনিয়নের আলগাপাড়া গ্রামে। তার জন্ম ১৯৫২ সালের ১৫ মার্চ। কবর খোঁড়ার কাজ শুরু করছিলেন ১৯৭২ সাল থেকে। এ পর্যন্ত ৩ হাজারেরও বেশি খবর খুঁড়েছেন তিনি। তার মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও তার ছবি এখন ভেসে বেড়াচ্ছে।

মনু মিয়ার চাচাতো ভাই আবদুর রউফ জানান, অনেকদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন মনু মিয়া। গত ১৪ মে তাকে রাজধানীর ধানমন্ডিতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানেই এক রকম মুমূর্ষু অবস্থায় চিকিৎসা হয়েছিল তার। তারপর বেশ কিছুদিন চিকিৎসার পর নিজ গ্রামে ফেরেন। এরপর ভালই ছিল, হঠাৎ তিনি আবারো অসুস্থ হলে জানা যায় তিনি ক্যান্সারে আক্রান্ত ছিলেন।

এর আগে মনু মিয়ার অনুপস্থিতিতে গত ১৭ মে তার প্রিয় বাহন ঘোড়াটিকেও কারা যেন ধারালো অস্ত্র দিয়ে মেরে ফেলে। তবে সেটি নিয়ে তার ছিল না কোন আক্ষেপ।

মনু মিয়া কবর খোঁড়ার পর মৃত ব্যক্তির পরিবারের কারো কাছ থেকে নিতেন না কোন পারিশ্রমিক বা যাতায়াত খরচ। এমনকি খাবারের বেলায়ও ছিল একই নিয়ম তার। নিজের বাড়ি থেকে খেয়ে রওনা না হতে পারলে মৃত ব্যক্তির বাড়িতে গিয়েও খেতেন নিজ খরচে।

Source

risingbd.com

 #বৃদ্ধা_মাকে_মুরগীর_খোপে_আশ্রয়_দিয়েছেন_সন্তানরা_._বৃদ্ধা মাকে মুরগীর খোপে আশ্রয় দিয়েছেন সন্তানরা!যে মা বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা...
31/05/2025

#বৃদ্ধা_মাকে_মুরগীর_খোপে_আশ্রয়_দিয়েছেন_সন্তানরা_._

বৃদ্ধা মাকে মুরগীর খোপে আশ্রয় দিয়েছেন সন্তানরা!

যে মা বাড়ি বাড়ি ভিক্ষা করে সন্তানদের লালন-পালন করেছেন, সেই গর্ভধারিণী মায়ের আশ্রয় হয়েছে মুরগী রাখার খোপে!
বৃষ্টির পানিতে ভিজে যাওয়া স্যাতস্যাতে পরিবেশে দীর্ঘ বছর যাবত বসবাস করছেন জনমদুঃখিনী মা।
মুরগী রাখার এই খোপটিতে নেই কোনো কাঁথা, বালিশ, এমনকি হাওয়া-বাতাসও ঠিকঠাক চলতে পারে না। দেখা যায়, এমন একটি ঘরেই কোনোমতে খুটুমুটু করে বসে আছেন অসহায় মা, একটু পর পর খাবারের জন্য করছেন ডাকচিৎকার। কিন্তু কে শোনে তার চিৎকার?

স্থানীয়রা জানান, ঝড়-বাদল যাই হোক না কেন, সকাল হলেই বৃদ্ধা মাকে মুরগীর খোপে রেখে কাজে চলে যান সন্তান ও পুত্রবধূরা! এসময় তাদের থাকার ঘরটিও তালাবদ্ধ করে রেখে যান। নিরূপায় হয়ে খাবারের আশায় নড়বড়ে শরীর নিয়ে বাড়ি-ঘর ছুটে বেড়ান জনমদুঃখিনী মা।

সম্প্রতি আছাড় খেয়ে মাথা ফেটে যাওয়াসহ হাত ভেঙে গেছে বৃদ্ধা মা নুরজাহান বেগমের। সারাদিনের যন্ত্রণায় ছটফট করছেন তিনি। এছাড়াও একটু পানি খাওয়ার জন্য করছেন তীব্র আহাজারি। কিন্তু একাকী বাড়িতে তার করুণ আহাজারী শোনার যেন কেউ নেই। কারণ আদরের ছেলেরা ঘর তালাবদ্ধ করে রেখে সকাল বেলাই চলে যান এদিক-সেদিক, ফেরেন আবার সন্ধ্যায়!

সম্প্রতি বন্যার কারণে জোয়ারের পানিতে থই থই করছে নুরজাহানের থাকার খোপটির চারপাশ, এতে যেন তার মধ্যে কাজ করছে এক অজানা আতঙ্ক।

দুঃখজনক এই ঘটনা ঘটেছে পটুয়াখালী সদর উপজেলার লাউকাঠী ইউনিয়নের দক্ষিন লাউকাঠী গ্রামে।

অবহেলিত বৃদ্ধা মায়ের দুই সন্তানের কাছে জানতে চাইলেও তাদের কোথাও খুঁজে পাওয়া যায়নি!

দশ মাস দশ দিনের তীব্র কষ্ট, প্রসব বেদনা, নিজে না খেয়েও সন্তানকে খাওয়ানো, ছোট থেকেই আদর যত্ন, সন্তানদের শখ-আহ্লাদ পূরণ করে বড় করা – এত ত্যাগ স্বীকার করেও মা নামক এই জান্নাতের টিকিট কি শেষ বয়সে এসেও একটু যত্নের ভাগিদার হতে পারেন না? অবশ্যই মানুষ হিসেবে আজীবন মায়ের প্রতি আদর, যত্ন ও ভালোবাসা আমাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। এজন্য প্রয়োজন আমাদের মানবিকতাবোধ, শিক্ষিত হওয়ার আগে প্রয়োজন মানুষ হওয়া। তবেই পৃথিবী হবে আরও সুন্দর।

Source::"':dailyjanakantha

30/05/2025

চট্টগ্রামে খাল-নালা সংস্কার ও মাটি অপসারণ করায় কমেছে জলাবদ্ধতা | Chattogram | Waterlogging |Somoy TVচট্টগ্রামে সামা...

চাঁর দিন আগের ঘটনা,রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল ছোট মেয়েটা।পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল।তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান...
20/05/2025

চাঁর দিন আগের ঘটনা,

রাতে ভাত খেয়ে ঘুমিয়েছিল ছোট মেয়েটা।
পাশের রুমে বাবা-মাও ছিল।
তারপর মধ্যরাতের দিকে বাবা-মা জান্নাতী, জান্নাতী বলে মেয়েটাকে ডাকতে থাকে এবং ঘুম থেকে ডেকে তুলে।

ঘুম থেকে তুলে বলে একটু বাইরে বের হব তুই আমাদের সাথে চল।

মেয়েটা ঘুমঘুম চোখে অবাক হয়। এতরাতে কোথায় যাবে জিজ্ঞেস করতে থাকে। বাবা-মা কোন প্রকার উত্তর না দিয়েই বাইরে যাওয়ার জন্যে জোর করতে থাকে তাকে।

যেহেতু বাবা-মা বলছে তাই মেয়েটা আর না করে না। চোখে ঘুম আর কৌতূহল নিয়েই বের হয় তাদের সাথে।

কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা লক্ষ্য করে তার চাচি শাহিনা বেগমও তাদের সাথে যাচ্ছেন।
মেয়েটা মনে করেছিল হয়তো সবাই একসাথে কোন দরকারি কাজে যাচ্ছে।

কিন্তু কিছুদূর যাওয়ার পরই মেয়েটা খেয়াল করে তার বাবা-মা বসতবাড়ির রাস্তা ছেড়ে কৃষি জমির দিকে যেতে থাকে।

মেয়টা অবাক হয়েই জানতে চেয়েছিল তারা এখানে কেন এসেছে। কিন্তু বাবা-মা আর চাচি তাকে চুপ করে থাকতে বলে। মেয়েটার চোখেমুখে তখনও ঘুমঘুম ভাব ছিল।

কিছুক্ষণ পরই তারা একটা ভুট্টা ক্ষেতের কাছাকাছি আসে। এখানে এসেও কৌতূহলী হয়ে বাবা-মা আর চাচিকে জিজ্ঞেস করতে চেয়েছিল তারা এত রাতে এখানে কেন এসেছে।

কিন্তু তার আগেই পেছন থেকে জান্নাতীর হাত এবং মুখ জাপটে ধরে, যাতে চিৎকার করতে না পারে। তারপর মাথায় এবং শরীরে রড দিয়ে জোরে অঘাত করে।

মেয়েটা ছুটে দৌড় দিতে চেয়েছিল কিন্তু আকস্মিক আঘাতের কারণে আর পারে না।

তারপর বাবা-মা এবং চাচি শাহিনা বেগম মিলে ধারালো দা দিয়ে কোপাতে থাকে মেয়েটাকে। মেয়েটা তখন অনেকটাই নিস্তেজ, তীব্র যন্ত্রণায় গোঙ্গাচ্ছিল শুধু।

তিনজন মিলে অনবরত কো*পা*তে থাকে মেয়েটাকে, চারদিকে র*ক্ত ছড়িয়ে পড়ে। অতঃপর সেখানেই মারা যায় মেয়েটা।

পূর্ব পরিকল্পনায় অংশ হিসেবে বাবা-মা এবং চাচি মিলে মেয়েটাকে মেরে ওই ভুট্টা খেতেই রেখে চলে আসে। এ ঘটনা শনিবারের।

পরদিন সকালে স্থানীয় কৃষকেরা যখন জমিতে কাজ করতে যায় তখন সেখানে জান্নাতীর লা*শ দেখতে পায়।

লা*শ দেখতে পেয়ে খোঁজ দেয় বাবা-মাকে। তারা এসে কতক্ষণ কান্নাকাটির নাটক করে যাতে কেউ বুঝতে না পারে।

তারপর মেয়ের চাচা এবং বাবা-মা মিলে প্রতিবেশী ২৭ জনের নামে মামলা করে। তারপর পুলিশ তাৎক্ষণিক সেই প্রতিবেশীদের আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে!

কিন্তু পুলিশ কিছুতেই সুরাহা করতে পারছিল না। সবাই অস্বীকার করছিল। পুলিশ আরও জোর দিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কিন্তু কাজ হয় না।

এর দুইদিন পর পুলিশ লাশের ময়নাতদন্ত করে কিছু ক্লু পায়। সেই ক্লু ধরে পুলিশ মেয়েটার বাবা-মা এবং চাচা চাচিকে জিজ্ঞাসাবাদ করার জন্যে থানায় নিয়ে আসে।

তারা থানায় এসেই ওই প্রতিবেশীদের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিতে থাকে এবং তাদেরকে ফাঁসি দিতে বলে।

বাবা-মা বারবার বলতে থাকে আমার মেয়েটাকে ওই প্রতিবেশীরাই মিলে মেরেছে। কিন্তু পুলিশ সেই কথায় পাত্তা না দিয়ে তাদের স্বাভাবিক ইনভেস্টিগেশন চালিয়ে যেতে শুরু করে।

একপর্যায়ে যখন জোরলো জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করে এবং ক্লু গুলো সামনে নিয়ে আসে তখন চাচি শাহিনা বেগম পুলিশের কাছে স্বীকার করে ফেলে যে তারাই মেয়েটাকে শনিবার রাতে মেরেছে।

বাবা-মা তখনও স্বীকার করেনি। কিন্তু চাচি শাহিনা বেগমের স্বীকারোক্তির পর বাবা-মা ও বুঝে যায় বাঁচার আর কোন পথ নেই।

তারপর মেয়েটার বাবা জাহিদুল ইসলাম এবং মা মোর্শেদা বেগমও স্বীকার করে যে তারা তিনজন মিলেই মেয়েটাকে নির্মমভাবে মেরেছে।

তারপর মারার কারণ জিজ্ঞেস করায় তারা জানায়- প্রতিপক্ষ প্রতিবেশীদের ফাঁসাতেই তারা নিজ মেয়েকে মেরেছে।

প্রতিবেশীদের সাথে তাদের একটা ৩২ বিঘা জমি নিয়ে ঝামেলা চলছিল বহুদিন ধরেই। তাই চাচি শাহিনা বেগম তাদেরকে প্ল্যান দিয়েছিল নিজ মেয়েকে মেরে ওই জমিতে রেখে আসতে।

তারপর তারা মামলা করবে প্রতিবেশীদের নামে।

এতে করে মামলায় প্রতিবেশীদের জেল হলে তারা সহজেই ৩২ বিঘা জমিটা দখল দিয়ে নিজেদের করে নিতে পারবে।

এজন্যেই তারা ২৭ জন প্রতিবেশীর নামে মামলা করেছিল যাতে ওই পরিবারের সবার জেল হয়।

এ স্বীকারোক্তি গুলো কুড়িগ্রাম সদর থানার অফিসার ইন চার্জ মো. হাবিবুল্লাহ সংগ্রহ করেছেন এবং ভেরিফাই করে সত্যায়িত করেছেন।

তদন্তের সময় প্রথমে মুখ খুলে চাচী। এর পর মা-বাবাও অকপটে সব স্বীকার করে।
তাছাড়া মেয়েটাকে কিভাবে কিভাবে মারা হয়েছিল, সে ঘটনার স্বীকারোক্তিও বাবা-মায়ের কাছ থেকেই পুলিশ নিয়েছে।

জান্নাতী মেয়েটার বয়স খুব বেশি না, ১৫ বছর বয়স মাত্র। পড়াশোনা করত ক্লাস নাইনে।

গ্রামের সবাই এ ঘটনায় খুবই অবাক হয়েছে এবং মেয়েটার জন্যে শোকাহত হয়ে কেঁদে কেঁদে বলছিল- মেয়েটার আচার ব্যবহার খুবই ভালো ছিল।

মেয়েটার স্কুলের শিক্ষক এবং সহপাঠীরাও জানিয়েছে- মেয়টা পড়াশোনায় অনেক ভালো ছিল।
বেঁচে থাকলে সামনের বছরই এসএসসি পরীক্ষা দিতো। হয়তো ভালো একটা রেজাল্টও করতো।
সুএঃ সুমন মোল্লা ভাই।
আমাদের চারপাশে কতশত দম্পতির সন্তান হয়না বিধায় এ হসপিটাল থেকে ও হসপিটালে দৌড়াদৌড়ি করে দিন পার করে। একটা সন্তানের জন্যে কত হাহাকার করে।
(সংগ্রহীত)
অথচ সামান্য কিছু জমির জন্যে নিজ বাবা-মা আর চাচির হাতেই খুন হতে হলো হাসিখুশি মেয়ে জান্নাতির।
ছোট্ট শিশুটিকে যারা মে*রে*ছে সঠিক তদন্ত করে,

সঠিক প্রমাণ হাতে নিয়ে তাদেরকে কঠিন শাস্তি দেওয়া উচিত ।

সারাটাজীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩ হাজারেরও বেশি,মানুষের কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া। ৫০ বছর ধরে এক টাকাও নেননি কাজের বিনিময়ে।এখন তি...
19/05/2025

সারাটাজীবন নিঃস্বার্থভাবে ৩ হাজারেরও বেশি,
মানুষের কবর খুঁড়েছেন মনু মিয়া।
৫০ বছর ধরে এক টাকাও নেননি কাজের বিনিময়ে।

এখন তিনি নিজেই হাসপাতালের বেডে।
আর এই সুযোগে কেউ একজন তাঁর সবচেয়ে প্রিয় সাথী, নিজের কেনা ঘোড়াটিকে মেরে ফেলেছে!

দূরের জায়গায় কবর খুঁড়তে সহজে পৌঁছানোর জন্য
মনু মিয়া নিজের ধানের জমি বিক্রি করে এই ঘোড়াটি ক্রয় করেছিলেন।

ভাবা যায় ???? মানুষ কতটা অকৃতজ্ঞ আর নিষ্ঠুর হতে পারে?
মানুষ কতটা নিষ্ঠুর হলে এই ধরনের কাজ করতে পারে আমি তো মনে করি সে মানুষ,পরিপূর্ণ মানুষ না

পোস্টটি শেয়ার করে মনু মিয়ার এই অসহায় অবস্থার কথা ছড়িয়ে দিন, সবাই জানুক মানুষ কত অকৃতজ্ঞ হতে পারে।
সবাই তার জন্য দোয়া করবেন আল্লাহ যেন তাকে সুস্থতা দান করে।
🌿 আমীন 🌿

16/05/2025

🪴আসসালামু আলাইকুম! আজকের জুম্মা মোবারক হোক হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া ইবাদতে পূর্ণ। ☘️ জুম্মা মোবারক ☘️

15/05/2025

🌺G00d Night My All Friends......🏨

৬ কোটি রুপিতে আইপিএলের মাঝপথে দল পেলেন মুস্তাফিজ, খেলবেন দিল্লির হয়েছবিঃ সংগৃহীতবাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহম...
14/05/2025

৬ কোটি রুপিতে আইপিএলের মাঝপথে দল পেলেন মুস্তাফিজ, খেলবেন দিল্লির হয়ে
ছবিঃ সংগৃহীত

বাংলাদেশের বাঁহাতি পেসার মুস্তাফিজুর রহমান আবারও ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগে (আইপিএল) ফিরেছেন। দিল্লি ক্যাপিটালস তাকে ৬ কোটি রুপিতে দলে নিয়েছে।

অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটার জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্ক ব্যক্তিগত কারণে আইপিএল ২০২৫-এর বাকি অংশ থেকে সরে দাঁড়ানোয় মুস্তাফিজকে তার পরিবর্তে দলে নেওয়া হয়েছে ।

মুস্তাফিজুর এর আগে দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে খেলেছেন এবং আইপিএলে তার মোট ৫৭ ম্যাচে ৬১ উইকেট রয়েছে। বাংলাদেশের হয়ে তিনি ১০৬টি টি-টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ম্যাচে ১৩২ উইকেট নিয়েছেন ।

সূত্র:Daily Janakantha

দিল্লি ক্যাপিটালস সামাজিক মাধ্যমে এক বিবৃতিতে জানায়, "দুই বছর পর মুস্তাফিজুর রহমান আবারও আমাদের সঙ্গে। তিনি জেক ফ্রেজার-ম্যাকগার্কের পরিবর্তে দলে যোগ দিচ্ছেন।"

মুস্তাফিজের আগমন দিল্লির বোলিং আক্রমণে নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে, বিশেষ করে তার ডেথ ওভারে বল করার দক্ষতা দলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।

Address

Gazipur
1230

Telephone

+8801617393611

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when সুবহানাল্লাহ সপ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to সুবহানাল্লাহ সপ:

Share