Shibbir Ahmad শিব্বীর আহমাদ

Shibbir Ahmad শিব্বীর আহমাদ I'm a memorizer of The Holy Quran.

✥❛ლ🌞🔸💠🔸ლ❛✥স্বপ্ন দেখুন, বিশ্বাস করুন, অর্জন করুন।💖🍀💖
24/06/2025

✥❛ლ🌞🔸💠🔸ლ❛✥স্বপ্ন দেখুন, বিশ্বাস করুন, অর্জন করুন।💖🍀💖

03/04/2025
পাহাড়ে হচ্ছে টা কি?  যারা সাজানো ভিডিও দেখে আবেগ মারাচ্ছেন,  তাদের জন্য আমার পাহাড়ে বেড়ে উঠার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম৷  আমা...
25/09/2024

পাহাড়ে হচ্ছে টা কি?
যারা সাজানো ভিডিও দেখে আবেগ মারাচ্ছেন, তাদের জন্য আমার পাহাড়ে বেড়ে উঠার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম৷
আমার জন্ম পার্বত্য অঞ্চলের রাঙ্গামাটি জেলার এর লংগদু উপজেলায়। সে সুবাদে আমি ছোট থেকে একটা শব্দের সাথে পরিচিত ছিলাম শান্তিবাহিনী। মা ছোট বেলায় দূরে কোথাও যেনো না যাই তাই জন্য ভয় দেখাতো ঐ খানে শান্তিবাহিনী আসছে, যাইস নাহ। আরেকটা শব্দ শুনতাম শান্তি চুক্তি! কিন্তু এসব এর কিছু ই বুঝতাম নাহ।
ঘটনা-০১ঃ
আমার সম্ভবত বয়স খুব হলে ৬ কিংবা ৭ বছর চলে। রাত হলে হাতি& শান্তিবাহিনী ভয় পেতাম আমরা। প্রবীণ রা তাদের ভয়ঙ্কর অভিজ্ঞতা শেয়ার করতো যা থেকে একটা ভীষন ভয় ডুকে গিয়েছিলো। পাশের বাড়ির লোকেরা ইয়া বড় ড্রেন খুঁড়তে লাগলো। জিজ্ঞেস করতাম কেন? কেউ কিছু বলতো না। খুঁড়তো প্রতিদিন ই। একদিন হঠাৎ করে গুলাগুলির আওয়াজ। আব্বা মা আমাকে আর ভাই কে নিয়ে দৌড়ে চলে যায় ঐ পাশের বাড়ির গর্ত করা ড্রেন এ। এবং এক পর্যায়ে মনে পড়ে আমার বোন কে ঘরে রেখে আসছে। আবার দৌড়ে যায় মা/ বাবা। এর পর আমরা শুধু এলোপাতাড়ি গুলির আওয়াজ শুনি। একটু মাথা উঁচিয়ে সবাই দেখছিলো, আমিও দেখতে লাগলাম। গুলির আগুন এর ঝাটকা বুঝা যাচ্ছে, ব্রিজ এর ওপার থেকে গুলি ছুড়তে থাকে অনবরত। এরপর এক পর্যায়ে তারা চলে যায়। সে যে ভয় পেয়েছিলাম৷ তারপর থেকে দূরে কোথাও যেতাম নাহ সচারাচর৷
ঘটনা০২ঃ
স্কুল থেকে এসে দেখি আমাদের এলাকায় খুব হৈ-হুল্লোড়, যা আমি কখনোই দেখি নি৷ সবাই বলাবলি করছে সাবেদআলী রে মারছে, কি নির্মম কইরা মারছে রে। যেহেতু আমাদের বাড়ি হয়ে পাহাড়ে যায় মানুষ ঝাড়ুর ফুল,বাঁশ কাটতে, এবং সাবেদ আলী কে পাহাড়ে হত্যা করা হয়েছে সেহেতু লাশ বাড়ির সামনে দিয়েই যাবে৷ ঘন্টাখানেক পর দেখলাম একটা বাশ এ হাত পা বেঁধে ঝুলিয়ে আনা হচ্ছে লাশ। দৌড়ে গেলাম বাজারের মাঠে, চোখে মুখে, জেদ, আতঙ্ক আমার। এতোশত মানুষের ভীরে কোনরকম ভেতরে ডুকতে পারলাম৷ দেখলাম জিহ্বা টা স্বাভাবিক এর চেয়ে ৩ গুন বাহিরে বের হয়ে আছে, সারা শরীর সিগারেট এর আগুনে পোড়া হয়েছে, চোখ উপড়ে ফেলা হয়েছে৷ এই দৃশ্য দেখার পর ঘুমাই নি বহু রাত৷ ভাবতাম কিভাবে যে এলাকা ছেড়ে পালাতে পারি, কিভাবে! সে বিচার আজ পর্যন্ত নিহতের স্বজনরা পায় নি৷
ঘটনা০৩ঃ
আমি তখন আলফেসানী স্কুলে পড়ি, পাহাড়ি শিক্ষার্থীদের ঘর গুলো সেদিকে কাছে হওয়ায় তারা সেখানে প্রভাব বিস্তার করে। স্কুলে তুচ্ছ ঘটনা নিয়ে তারা তুলকালাম মারামারি করতো। একবার বসে আছি টিফিন টাইমে, সব গুলো পাহাড়ি এক সাথে হলো আর কি যেনো বিরবির করতে লাগলো। কিছুক্ষন পর তারা এক বাঙ্গালী ছেলে কে ডিরেক্টর হুমকি দিল তুই আজকে গেট থেকে বের হ, তোরে আজলে লাশ করবো। এর পর আমি যেহেতু নিজ কানে শব্দ টা শুনলাম আমি একদম শুরু দিকে বের হয়ে গেইট এর সামনে একটা সিঙ্গারার দোকান ছিলো, সেখানে বসলাম। ছেলে বের হতে ই তাকে ১৫-২০ জন মারতে লাগলো। ভাগ্যক্রমে সেদিন কাঁঠালতলির ছেলেরা এসে ঐ ছেলে কে বাঁচিয়ে নেয়। কিন্তু তৎক্ষনাৎ ছেলের নাক ফেঁটে যায় এবং সমস্ত শরীর রক্তে লাল হয়৷
পাহাড়ি সন্ত্রাসী সংগঠন গুলোর কি পরিমাণ সাহস হলে এরা সরাসরি সেনাবাহিনী হত্যা করে? তাহলে আপনি আমি সাধারণ মানুষ নিরাপদ কোন চিন্তায় ভাবেন? আপনি তাদের সহজেই বন্ধু বানিয়ে ফেললেও তারা আপনাকে কখনো কোন ভাবেই বন্ধু বানাবে না মন থেকে৷ উপরে উপরে খুব খাতির রাখবে৷ আপনার খুব ভালো বন্ধু, বন্ডিং ভালো কিন্তু তাদের কথাকথিত আদিবাসী দিবস এলে দেখবেন তাদের আসল রুপ৷ তাদের প্লেকার্ড গুলো তে কি লিখা হয়। তারা সরাসরি স্লোগান দেয় সেনাবাহিনীর চামরা, তুলে নিবো আমরা। ৩ পার্বত্য অঞ্চল (খাগড়াছড়ি, রাঙ্গামাটি,বান্দরান) কে আলাদা রাষ্ট্র গঠন করে চায়। সেটার নামকরণ তারা করেও রেখেছে জুম্মল্যান্ড।
পাহাড়ে নব্য মুসলিম ধর্ম গ্রহন করা ওমর ফারুক কে গুলি করে মসজিদে হত্যা, কিংবা ৩৫ কাঠুরিয়া হত্যা, কিংবা সেনাবাহিনী হত্যার বিচার কই? সে নিয়ে শহরের পাব্লিক গুলোর প্লেকার্ড কই? পোষ্ট কই? কিচ্ছু নেই। কিন্তু তারা বানোয়াট ইমোশনাল ভিডিও দিতেই পাব্লিক হুমড়ি খেয়ে শেয়ার দিয়ে লিখছে, পাহাড় ভালো নেই! আমি বলি আপনার মস্তিষ্ক ভালো নেই৷ এদের সংখ্যা এখন কম নয়৷ এরা সরাসরি যুদ্ধে জড়াতে চায়৷ তাহলে ভাবুন কি পরিমান অস্ত্র থাকলে এমন চিন্তা ভাবনা সম্ভব?
আবেগ না সুধিয়ে আগে জানুন পাহাড়ে কি হয় সব সময়।কেন সেনাবাহিনীর মতো এতো শক্তিশালী বাহিনীর সদস্য নিহত হচ্ছে পাহাড়ে? এদের অপকর্ম সমন্ধে ধারনা না থাকলে আবেগ না মারিয়ে ঘুমান৷ কাজে দিবে৷
সেনাবাহিনী প্রত্যাহারকৃত ক্যাম্প পুনরায় বহাল চাই। পাহাড়ে নিয়মিত যৌথ বাহিনীর অভিজান চালনা করে অস্ত্র সব উদ্ধার করা প্রয়োজন। নয়তো অচিরেই ৩ পার্বত্য অঞ্চল কে বাংলাদেশ বলার আর কোন ওয়ে থাকবে না।

পরের ক্ষতি করার নেশা যদি কাউকে একবার পেয়ে বসে,নিজের অস্তিত্ব ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত তার আর হুশ ফিরে না!
06/09/2024

পরের ক্ষতি করার নেশা যদি কাউকে একবার পেয়ে বসে,
নিজের অস্তিত্ব ধ্বংস না হওয়া পর্যন্ত তার আর হুশ ফিরে না!

Total India Boycott
22/08/2024

Total India Boycott

আর কত?
22/08/2024

আর কত?

Tranquility (الطمأنينة)Independence Day 05-08-2024
06/08/2024

Tranquility (الطمأنينة)
Independence Day 05-08-2024

05/08/2024

এই মুহুর্তে জরুরি করণীয় :
ভার্সিটি ও মাদ্রাসাগুলোর দায়িত্ব ঢাকার এন্ট্রি পয়েন্টের রোডব্লকগুলো ক্লিয়ার করা। এখন পর্যন্ত অনলাইন মারফত তথ্যমতে,
১। পদ্মার এপাড় ওপাড় দুই জায়গাতেই গাড়ি আটকে দিচ্ছে। সকালে উভয় পাড়ের ভার্সিটি আর কওমি মাদ্রাসাগুলোর প্রথম কাজ হবে রোড ব্লকগুলোতে জমায়েত হয়ে যারা আটকে আছে তাদেরকে নিয়ে যাত্রা করা।
২। গাবতলীতের ঢাকার প্রবেশপথে আটকে দিচ্ছে। জাহাংগির নগর ভার্সিটি আর ওখানকার ছয় সাতটা ভার্সিটির ছাত্ররা -আপনারা জানেন যে আপনাদের কি করতে হবে। ঢাকার প্রবেশদ্বার ক্লিয়ার করে এরপর একসাথে যাত্রা করুন।
কেউ যদি বাধাপ্রাপ্ত হোন। তাহলে গনজমায়েত হোন ওখানে। তাকবির আর চিৎকার দিলে ব্লক খুলে দিবে ওরা। ব্লক খুলে না দিলে হাটা ধরেন। হাটতে বাধা দিলে সেখানেই অপেক্ষা করেন। আশেপাশের ভার্সিটি মাদ্রাসার ভাইরা খোজ পেলে আপনাদের জন্য এগিয়ে আসবে।
কিন্তু বাধা পেলে ফিরে যাবেন না।
ভাই ওদিকে প্রচুর গ্যাঞ্জাম, অমুক নাকি তমুক কে মাইরা ফেলসে, চলেন ফিরা যাই -এসব ফালতু আলাপে মোটেও কান দিবেন না। আপনার সংখ্যা ওদের প্যান্ট ভিজিয়ে ফেলে। তাওয়াক্কুলের দায়িত্ব আপনার, ওদের অন্তরে আতংক সৃষ্টির দায়িত্ব আল্লাহর।
উত্তেজনায় নামাজ মিস দিবেন না। আসমানের দরজা বন্ধ হলে যমিনের সংখ্যা কোনো কাজেই আসবেনা।
গুলি চললে কি করবেন। জাস্ট একটা কাজ - ৪০০ থেকে ৫০০ মিটার দুরত্বে থাকবেন। মাঝে মাঝে ইট মারতে পারেন চাইলে। ওরা উত্তেজনা হোক বা আতংকে হোক পর পর গুলি করে নিজেদের এমুনিশন খরচ করবে। এমুনিশন খরচ হওয়ার পর আর ভয় নাই। হোওওওওওও করে চিৎকার দিয়ে সবাই একসাথে ধাওয়া দিলে দেখবেন আতংকে হার্টফেইল করবে সবগুলো।
গুলিতে দৌড়াতে হলে স্ট্রেইট দৌড়াবেন না। জিগজ্যাগ দৌড়াবেন। এটা খুবই জরুরি। গুলি থেকে বেচে যাবেন ইনশাআল্লাহ। কোনো মায়ের বুক খালি হওয়া কাম্য নয়।
ঢাকার যাদের কাছে টিনের ড্রাম/ কাঠের তক্তা আছে সেগুলো কেটে/ ভেঙে শিল্ড বানিয়ে রাস্তায় ফেলে রাখুন। জাস্ট এগুলো পর্যাপ্ত থাকলে সব গুলি সন্ত্রাস ঠেকিয়ে দেওয়া সম্ভব। (পোস্টে দেওয়া ছবি)
সাথে নূন্যতম একটা ব্যাগ নিবেন। ব্যাগে সম্ভব হলে গজ ব্যান্ডেজ নিবেন, গজ না পেলে ঘর থেকে ফ্রেশ সাদা পাঞ্জাবি ছেড়া অংশ, তাও না পেলে ফ্রেশ ওড়না নিবেন। কেউ আহত হলে হেল্প করতে পারবেন। এক বোতল পানি নিবেন, বোতল ফেলবেন না, পানি শেষ হলে ভরে খেতে পারবেন। কারো পক্ষে সম্ভব হলে গ্লুকোজ আর স্যালাইন নেন, গ্লুকোজ
সবাই দ্রুত ছড়িয়ে দেন!! 👏👏👏

Address

Gazipur, Dhaka
Gazipur

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Shibbir Ahmad শিব্বীর আহমাদ posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Contact The Business

Send a message to Shibbir Ahmad শিব্বীর আহমাদ:

Share