Jannat Lifestyle

Jannat Lifestyle সাধারণ মেয়ে

ফরিদপুরের ইজ্জত শেষ 😔😔
28/07/2025

ফরিদপুরের ইজ্জত শেষ 😔😔

😁😁😁
27/07/2025

😁😁😁

যে পাখি গুলা নিড়ে ফেরেনি🥲🥲
27/07/2025

যে পাখি গুলা নিড়ে ফেরেনি🥲🥲

😁😁😁😁
26/07/2025

😁😁😁😁

সম্প্রতি ২৫ বছর বয়সী এক জাপানি যুবককে নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত স্মার্টফোন গেমিংয়...
26/07/2025

সম্প্রতি ২৫ বছর বয়সী এক জাপানি যুবককে নিয়ে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা সামনে এসেছে। বছরের পর বছর ধরে অতিরিক্ত স্মার্টফোন গেমিংয়ের কারণে তিনি এক বিরল ও মারাত্মক শারীরিক সমস্যায় আক্রান্ত হয়েছেন – যার নাম 'ড্রপড হেড সিন্ড্রোম' (Dropped Head Syndrome)।

এই যুবক ঘণ্টার পর ঘণ্টা মাথা নিচু করে ফোন দেখতেন, বিশেষ করে মোবাইল গেম খেলার সময়। এর ফলে তার ঘাড়ের পেশী এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে, তিনি আর মাথা সোজা করে রাখতে পারছিলেন না। তার ঘাড়ের পেছনে একটি স্পষ্ট স্ফীতি দেখা দেয় এবং এক্স-রেতে মেরুদণ্ডের হাড়গুলো বিকৃত ও স্থানচ্যুত হওয়ার প্রমাণ মেলে। এমনকি তার গিলতেও সমস্যা হচ্ছিল, যার ফলে ওজনও কমে যায়।

সাধারণত, ‘ড্রপড হেড সিন্ড্রোম’ স্নায়বিক বা পেশী সংক্রান্ত গুরুতর রোগের কারণে হয়, যেখানে ঘাড়ের পেশীগুলো এতটাই দুর্বল হয়ে যায় যে মাথা বুকের উপর ঝুঁকে থাকে। কিন্তু এই যুবকের ক্ষেত্রে এটি ঘটেছে দীর্ঘদিনের ভুল ভঙ্গিমার কারণে, যাকে চিকিৎসকরা ‘পোস্টুরাল ডিএইচএস’ (Postural DHS) বলছেন।

কেন এমন হয়?
আমাদের মাথার ওজন প্রায় ৪.৫-৫.৪ কেজি। কিন্তু যখন আমরা ৬০ ডিগ্রি কোণে মাথা নিচু করে স্মার্টফোন দেখি, তখন ঘাড়ের উপর প্রায় ২৭ কেজি (৬০ পাউন্ড) চাপ পড়ে! ভাবুন তো, প্রতিদিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা আপনার ঘাড় একজন ৮ বছরের শিশুকে বহন করছে! এই দীর্ঘস্থায়ী চাপ মেরুদণ্ডের হাড়ের বিকৃতি, স্কার টিস্যু তৈরি এবং মারাত্মক ব্যথার কারণ হতে পারে।

এই জাপানি যুবককে তার মাথা সোজা করার জন্য একাধিক জটিল অস্ত্রোপচারের মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। তার মেরুদণ্ডের ক্ষতিগ্রস্ত অংশ অপসারণ করে ধাতব রড ও স্ক্রু বসানো হয়েছে।

এই ঘটনাটি আমাদের জন্য একটি স্পষ্ট সতর্কবার্তা। স্মার্টফোন আমাদের জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ হলেও, এর অতিরিক্ত ও ভুল ব্যবহার মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে। ‘টেক নেক’ (Tech Neck) এখন একটি ক্রমবর্ধমান জনস্বাস্থ্য সমস্যা।

নিজেকে সুরক্ষিত রাখবেন কীভাবে?

১. ২০-২০-২০ নিয়ম: প্রতি ২০ মিনিট স্ক্রিন ব্যবহারের
পর, ২০ ফুট দূরে ২০ সেকেন্ডের জন্য তাকান।

২. ফোন বা ট্যাবলেট চোখের স্তরে রাখুন, প্রয়োজনে
স্ট্যান্ড ব্যবহার করুন।

৩. ঘাড়ের ব্যায়াম: ঘাড়ের পেশী শক্তিশালী করার
ব্যায়াম করুন।

৪. স্ক্রিন টাইম সীমিত করুন: বিশেষ করে দীর্ঘ গেমিং
বা পড়ার সেশনগুলো ছোট ছোট বিরতি দিয়ে
করুন।

অনুবাদ: AH Abubakkar Siddique 🔔

সে চোখের সামনে তাঁর মাকে জ্বল**** দেখেছে 💔
26/07/2025

সে চোখের সামনে তাঁর মাকে জ্বল**** দেখেছে 💔

রিকশা থেকে পড়ে গেলেন মা সন্তান। আশেপাশের মানুষ তো এগিয়ে আসলোই না। সবাই ছবি তুলতে ব্যস্ত। এই হল দেশের বর্তমান অবস্থা
25/07/2025

রিকশা থেকে পড়ে গেলেন মা সন্তান। আশেপাশের মানুষ তো এগিয়ে আসলোই না। সবাই ছবি তুলতে ব্যস্ত। এই হল দেশের বর্তমান অবস্থা

এই মেয়েটা আমাদের ফরিদপুরের 🥲🥲
25/07/2025

এই মেয়েটা আমাদের ফরিদপুরের 🥲🥲

ধীরে ধীরে টাইমলাইন থেকে মাইলস্টোন স্ট্রা'জেডির পোস্টগুলো হারিয়ে যাচ্ছে , আমরা  স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাচ্ছি। স্কুল ও নাকি...
25/07/2025

ধীরে ধীরে টাইমলাইন থেকে মাইলস্টোন স্ট্রা'জেডির পোস্টগুলো হারিয়ে যাচ্ছে , আমরা স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাচ্ছি। স্কুল ও নাকি স্বল্প পরিসরে ২৭ তারিখ থেকে কার্যক্রম শুরু করবে।

এটাই স্বাভাবিক , শুধু একটা ক্লাসের এক সেকশনের ফুটফুটে শিশুগুলো আর ঘরে ফিরবে না। সকালে ঘুম থেকে তুলে টিফিন রেডি করার তাড়া থাকবে না।
তাদের মায়ের চোখের পানি হয়তো কোনদিন শুকাবে না।

আচ্ছা যে ৭ শিশু ভাগ্যক্রমে অনুপস্থিত ছিলো তারা ক্লাসে ফিরে গিয়ে যখন দেখবে তাদের বন্ধুরা আর ক্লাসে আসে নি তখন তাদের অনুভূতি কি হবে?

তারাও নতুন বন্ধু পেয়ে তাদের ভুলে যাবে।
আমরাও ভুলে যাবো কিভাবে এই দূর্ঘ'টনা ঘটেছিলো?
তার দো'ষ ছিলো? কার দায় ছিলো?

হয়তো আবার নতুন কোন ট্রা'জেডি ঘটলে তখন একই ভাবে কয়েকদিন হাউকাউ হবে , তারপর সব ভূলে যাব।

কিন্তু জানতে চাইবো না এ দায় কার?

#মাইলস্টোন #বিমান #উত্তরা

মাইলস্টোন স্কুলের যে ক্লাসরুম গুলো পু!ড়ে গিয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক করার জন্যে মিস্ত্রী আনা হয়েছে, কিছু কিছু রুম ঘষেমেজে পরিষ্...
25/07/2025

মাইলস্টোন স্কুলের যে ক্লাসরুম গুলো পু!ড়ে গিয়েছে সেগুলো ঠিকঠাক করার জন্যে মিস্ত্রী আনা হয়েছে, কিছু কিছু রুম ঘষেমেজে পরিষ্কার করা হচ্ছে।

র! ক্তের দাগ, মেঝেতে লেগে থাকা পো**ড়া শরীরের ঝল*সানো মাং-স, হা-ড়গোড় সবকিছুই পরিষ্কার করে সরানো হচ্ছে।

রবিবার থেকে স্কুল খোলার নির্দেশও দেয়া হয়েছে।

বাচ্চারা আবারও সেই চিরচেনা ক্লাসরুমে যাবে।
স্কাই সেকশন, ক্লাউড সেকশনের বাচ্চারা দেখবে তাদের পরিচিত অনেক বন্ধুরাই নেই, শুধু বেঞ্চে লেগে থাকা ঝল*সানো মাংস আর স্মৃতিগুলো আছে।

এই ক্লাসরুমে বসেই তো একসাথে ক্লাস করতো, খেলতো, গান গাইতো ওরা। অথচ অনেকেই আর ক্লাসে আসবে না।

স্কুলের মাঠ দেখে বাকি স্টুডেন্টদেরও মনে পড়বে সেদিনের কথা।

কিন্তু বছর ঘুরলেই বাচ্চারাও হয়তো চিরায়ত নিয়ম মেনে আবারও ক্লাস করবে, গান গাইবে, খেলবে, ভু*লে যাবে অনেককিছু।

পৃথিবী কারো জন্যেই থেমে থাকে না। ঝলসানো শরীরে মা**রা যাওয়া নিষ্পাপ বাচ্চাদের জন্যেও হয়তো থেমে থাকবে না।

এক টপিকের পর আরেক টপিক আসবে, নতুন কনটেক্সটের ভিড়ে আমরাও হয়তো ভু**লে যাব সবকিছু।

কিন্তু যেই মা তার সন্তানের পোড়া লা**শ ছুঁয়েছে সে-ই মা কি আর কোনদিনও ভুলতে পারবে.?

মাইলস্টোন কলেজের কেমিস্ট্রি বিভাগের শিক্ষক শাম্মী (সায়ানের মা) ম্যাডামের স্ট্যাটাস-প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ,আসসালামু আলাইকুম।...
25/07/2025

মাইলস্টোন কলেজের কেমিস্ট্রি বিভাগের শিক্ষক শাম্মী (সায়ানের মা) ম্যাডামের স্ট্যাটাস-

প্রিয় সহকর্মীবৃন্দ,
আসসালামু আলাইকুম।
আমি ও ইউসুফ স্যার হয়তো কোনো বড় ভুল বা অন্যায় করে ফেলেছি, যার জন্য আল্লাহ আমাদের এত বড় শাস্তি দিয়েছেন। আপনারা সবাই আমাদের ক্ষমা করে দেবেন। আমার ছেলেটিকেও (সায়ান) দয়া করে ক্ষমা করবেন। আমাদের ফুলের মতো নিষ্পাপ সন্তানটি আমাদের চোখের সামনে দিয়ে চলে গেল, অথচ আমরা কিছুই করতে পারলাম না।
কত সুন্দর, কত মেধাবী, কত বুদ্ধিদীপ্ত ছিল আমার ছেলেটি! আজ পত্রিকার শিরোনামে আমার ছেলের নাম, ফেসবুক খুললেও তার ছবি, তার খবর! আমরা কল্পনাও করতে পারিনি আমাদের সন্তান এভাবে খবরের শিরোনাম হবে। ওর বাবা সবসময় বলত, "সীমা, আমার মনে হয় আমাদের ছেলে একদিন কিছু আবিষ্কার করবে।" এমন প্রখর মেধাবী ছিল সে—একটু পড়লেই সবকিছু শিখে ফেলত। ছিল ভদ্র, নম্র, বিনয়ী। ক্লাস টু-তে পড়ার সময় থেকেই ৩০ টি রোজা রাখতো,পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তো।

দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে আজ বুয়েটের মতো প্রতিষ্ঠানের মেধাবী ছাত্ররা প্রাণ হারাচ্ছে। ইউসুফ স্যারের ইচ্ছে ছিল, আমাদের ছেলে যেন আমেরিকায় পড়াশোনা করতে পারে। আমরা ছেলেকে নিয়ে বিদেশে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম শুধু নিরাপত্তার কারণে—আর সেই ভয়ই আজ বাস্তব হয়ে দাঁড়ালো।
আমার ছেলেটি দগ্ধ শরীরে চারদিকে অসহায় দৃষ্টিতে তাকাচ্ছিল, কিন্তু তখনও সে কাঁধের ব্যাগটা নিতে ভুল করেনি! আহারে পড়াশোনা! আহারে শিক্ষা! কী দরকার ছিল এমন শিক্ষার, যা আমার সন্তানের জীবনটাই কেড়ে নিল!
ঘটনার দিন একটি নাম্বার থেকে আমার ফোন আসে। জানতে পারি, যে ছেলে আমার ছেলেকে বাংলাদেশ মেডিকেলে নিয়ে গিয়েছিল, সে ইউসুফ স্যারেরই ছাত্র। পরে ফোনে ছেলেটির কাছে শুনি, আমার সোনা পাখি ঠিকমতো নিশ্বাস নিতে পারছিল না,এই অবস্থার মধ্যেও সে ছাত্রটিকে তার মায়ের ফোন নম্বর দিয়ে দেয়। আমি ফেসবুকে দেখি, সেই ছেলেটি—অমিত—আমার ছেলেকে নিয়ে যাচ্ছে। ভাই ও বোনেরা, আমি আপনাদের সবার কাছে চিরঋণী।
বাংলাদেশ মেডিকেলে যখন ওর দগ্ধ শরীর দেখে ওর চাচ্চু কাঁদছিলেন, তখনও আমার ছেলে তাঁকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেছিল, "চিন্তা কোরো না চাচ্চু , সব ঠিক হয়ে যাবে।" ওর বাবাকে দেখে ও সাহস পেয়েছিল।ওর বাবা বলেছিল, "বাবা, আমি আসছি। আর ভয় নেই।" মাথা নেড়ে সে সাড়া দিয়েছিল।
আমার ছেলেটি ছোটবেলা থেকেই খুব ভীতু ছিল। অথচ সেই ছেলেই আজ পাখির মতো ছটফট করেছে পুরো শরীর ঝলসে গিয়ে। কিন্তু আমাদের বুঝতে দেয়নি, যাতে আমরা দুশ্চিন্তায় না পড়ি। আইসিইউতে থাকা অবস্থায়ও ও আমাকে দেখতে চেয়েছিল। আমি যখন ওকে দেখতে যাই, দেখি তার পুরো শরীর ঝলসে গেছে। আমি আমার ছেলেকে চিনতেই পারছিলাম না।
আমি তাকে বলেছিলাম, "মা, বাবা, সোনা পাখি, শুধু পড়তে থাকো —
লা ইলাহা ইল্লা আনতা সুবহানাকা ইন্নি কুনতু মিনাজ্জোয়ালিমীন।"
আমার সোনা মাথা নেড়ে সায় দিয়েছিল। এটাই ছিল আমার সঙ্গে ওর শেষ কথা।
এই সময়টা বড় কঠিন। আমি জানি না কিভাবে ওকে ছাড়া এই দীর্ঘ পথ পাড়ি দেব। দিন যেন শেষই হয় না। আমি কখন যাব আমার সোনা পাখির কাছে, সেটাই ভাবি।
আমার আর সহ্য হচ্ছে না মা পাখি, আমাকে তুমি তোমার কাছে নিয়ে যাও।
সোনা, আমাকে ক্ষমা করে দিস।
আমি এক ব্যর্থ মা—তোর জন্য কিছুই করতে পারলাম না।

এরপর থেকে আর কোন মা বাবা একি স্কুলে দুই সন্তান কে ভর্তি করবে না🥲🥲
24/07/2025

এরপর থেকে আর কোন মা বাবা একি স্কুলে দুই সন্তান কে ভর্তি করবে না🥲🥲

Address

Gazipur

Telephone

+8801981413456

Website

Alerts

Be the first to know and let us send you an email when Jannat Lifestyle posts news and promotions. Your email address will not be used for any other purpose, and you can unsubscribe at any time.

Share

Category